Animal care by Argya deb

Animal care by Argya deb BBA honours. Department of accounting at sunamganj Govt college sunamganj

Permanently closed.
কি করে গাভীর দুধ বাড়াবেনও গাভীর পরিচর্যা করবেন।ঃআগে জেনে নেয়া যাক, যে বিষয়গুলোর ওপর দুধ উৎপাদন নির্ভরশীল-১. গাভীর আকার ...
05/06/2022

কি করে গাভীর দুধ বাড়াবেন
ও গাভীর পরিচর্যা করবেন।ঃ
আগে জেনে নেয়া যাক, যে বিষয়গুলোর ওপর দুধ উৎপাদন নির্ভরশীল-
১. গাভীর আকার : গাভীর আকার এর ওপর উৎপাদন অনেকটা নির্ভর করে। সাধারণত বড় আকারের গাভী হতে বেশি দুধ পাওয়া যায়।
২. বাছুর প্রসবের সময় : বাছুর প্রসবের সময়ের ওপর দুধ উৎপাদন নির্ভর করে। শরৎকালে গাভীর বাচ্চা প্রসবে বসন্ত ঋতুতে প্রসব অপেক্ষা প্রায় ১০% অধিক দুধ উৎপাদিত হয়, এর কিছু আবহাওয়াগত কারণ রয়েছে।
৩. পুষ্টি : গাভীর পুষ্টির উপর অনেকাংশে দুধ উৎপাদন নির্ভর করে। দুধ নিঃসরণকারী কোষে দুধ সৃষ্টি করতে পারে যদি পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় আর গাভীর পুষ্টির উৎস দুইটি তার নিজের দেহ এবং যে খাদ্য সে খায়।
৪. বয়স : গাভীর বয়সের সাথে সম্পর্কিত দুধ উৎপাদন ক্ষমতা সাধারণত গাভী তার ৩ থেকে ৬ (বাছুর সংখ্যা) দুধকাল সর্বোচ্চ পরিমাণ দুধ দেয়।
৫. স্বাস্থ্য : গাভীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে দুধ উৎপাদন অনেকটা ভালো থাকে।
৬. আদর্শ ব্যবস্থাপনা : দুধ দোহনের উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা ও বাসগৃহ এবং সামগ্রীর পরিচালনায় দুধ উৎপাদন প্রভাব রয়েছে।
#দুগ্ধ গাভীর দানাদার খখাবারের তালিকা:
গাভীর উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা কাঙ্খিত পর্যায়ে ধরে রাখতে হলে গাভীকে সুষম ও সঠিক পরিমাণে খাদ্য প্রদান অত্যাবশ্যকীয়। গরুর সুষম খাদ্য তৈরীর জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ হলো; খড়, সবুজ ঘাস, দানাদার খাদ্য এবং পানি। ১০০ কেজি দৈহিক ওজন বিশিষ্ট একটি গাভীর জন্য সাধারণত ১-২ কেজি খর, ৫-৬ কেজি সবুজ ঘাস এবং ১-১.৫ কেজি দানাদার খাদ্য প্রদান করতে হয়। দানাদার খাদ্য মিশ্রনে গমের ভূষি ৫০%, চাউলের কুঁড়া ২০%, খেসারি ভাঙ্গা ১৮%, খৈল ১০% খনিজ মিশ্রণ ১% এবং আয়োডিন লবন ১% থাকা প্রয়োজন। দুগ্ধবতী গাভীর ক্ষেত্রে প্রথম ১ লিটার দুধ উৎপাদনের জন্য ৩ কেজি দানাদার খাদ্য এবং পরবর্তী প্রতি ৩ লিটার দুধ উৎপাদনের জন্য ১ কেজি হারে দানাদার খাদ্য প্রদান করতে হয়।
নিম্নে ২৫০- ৩০০ কেজি দৈহিক ওজনের দুগ্ধবতী গাভীর (দৈনিক দুধ উৎপাদন ১৩ লি.) জন্য সুষম খাদ্য তালিকা দেয়া হলো।
উপাদান দৈনিক প্রদেয় পরিমান
১। কাঁচা সবুজ ঘাস ৯-১২ কেজি
২। শুকনো খড় ৩-৪ কেজি
৩। দানাদার খাদ্য মিশ্রণ ৪-৭ কেজি
গাভীর খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে আধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করলে খাদ্যে পাচ্যতা, পুষ্টিগুন ও উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায়।
#যে বিষয়গুলোর দিকে দৃষ্টি রাখলে উৎপাদন বাড়বে-
১. ড্রাই পিরিয়ড বৃদ্ধি : ড্রাই পিরিয়ড বলতে সেই সময়কে বোঝায় যখন গাভীর বাছুর বড় হওয়ার পর থেকে পুনরায় গর্ভবর্তী হওয়ার আগ পর্যন্ত সময়কে। এ সময় সাধারণত ৫০-৬০ দিন হলে ভালো হয়। এ সময়ে গাভীর তার দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবে এবং পরবর্তী বাছুরের জন্য নিজের দেহকে সুষ্ঠুভাবে তৈরি করতে পারে।
২. সুষম খাদ্যের সরবরাহ : গর্ভবতী গাভীর জন্য প্রয়োজন সুষম খাদ্য সরবরাহ। এ সময় প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি প্রয়োজন। যা গাভীর নিজের জন্য ও বাছুরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গাভীর পুষ্টির উপর নির্ভর করে গাভীর দুধ উৎপাদন ক্ষমতা ও বাচ্চার দেহ গঠন। তাই গর্ভবতী গাভীকে বিশেষভাবে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।
৩. পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ : দেহের পরিপাক তন্ত্র সঠিকভাবে পরিচালিত হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সুষম পানি প্রয়োজন। পানি দেহের পরিমিত পানি দেহের মেটাবলিজম সঠিক রাখে।
৪. বাছুর প্রসব কালের গাভীর পরিচর্যা নিশ্চিত করা : গাভীর বাছুর প্রসবকালে নিতে হবে বাড়তি পরিচর্যা। এ সময় গাভীকে নরম বিছানার (খড় বিছিয়ে) ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণত বকনা গরুর ক্ষেত্রে প্রথম বাছুর প্রসবকালে সমস্যা একটু বেশি হয়।
৫. এই সময় মিল্ক ফিভার (দুস্থ জ্বর) যাতে না হয় সেজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম খাবারের সাথে দিতে হবে। বাছুর প্রসবের প্রায় ১ সপ্তাহ আগে ভিটামিন ডি খাওয়ালে গাভীর জন্য সহায়ক হয়।
৬ গাভীকে নিয়মিত পরিষ্কার রাখা : বাছুর প্রসবের পর গাভীকে সঠিকভাবে গোসল করাতে হবে। শীতের সময় পানি হালকা গরম করে নিতে পারেন।
৭. বাছুর প্রসবের পর এমনিতেই দেহের দুর্বলতা ভাব প্রকাশ পায়। এই সুযোগ নিয়ে জীবাণু সহজে বংশ বিস্তার ও রোগ ছড়াতে পারে। আর জীবাণু পরজীবীর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ হলো অপরিচ্ছন্নতা।
৮. গাভীর বাসস্থান পরিচ্ছন্ন রাখা : যে স্থানে গাভীকে রাখা হয় তার উপর গাভীর স্বাস্থ্য ও দুধ অনেকটা নির্ভর করে। ভালো ভ্যান্টিলেশন শুকনো ও স্যাঁতসেঁতে মুক্ত পরিবেশে গাভীকে রাখতে হবে। এতে করে লোমের অর্থাৎ সারা শরীরে রক্ত প্রবাহ ঠিক থাকে। যা দুধ উৎপাদন সহায়ক।
৯. বাচ্চা প্রসবের আগে ও পরে কিছু দিন বাসস্থানকে আগে আরাম দায়ক করতে শুকনো খড় ব্যবহার করা উত্তম।
কোন রকম ময়লা আবর্জনা সেখানে রাখা উচিত নয়। এতে করে পরবর্তীতে কৃমি বৃদ্ধি পেতে পারে। সপ্তাহে অন্তত ২ বার ব্লিচিং পাউডার দ্বারা গাভীর স্থানের মেঝে পরিষ্কার করতে হবে। এতে করে জীবাণুর প্রাদুর্ভাব অনেকাংশে কমানো যায়।
১০. পর্যাপ্ত কাঁচা ঘাসের সরবরাহ করা : গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়াতে কাঁচা ঘাসের কোনো বিকল্প নেই। সুষম খাদ্যের পাশাপাশি কাঁচা ঘাস দুধ উৎপাদন বাড়ায়। ঘাসের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতিতে দুধ উৎপাদন বাড়ায়।
১১. নির্দিষ্ট সময়ে দোহন করা : প্রতিদিন একই সময়ে দুধ দোহন করলে এর উৎপাদন ভালো থাকে। গাভীর দেহের হরমোন তখন ভালো কাজ করতে পারে। নির্দিষ্ট সময়ে একই ব্যক্তি দ্বারা দুধ দোহন করলে দুধ উৎপাদনের মান ভালো থাকে বলে প্রমাণিত হয়েছে। অন্য ব্যক্তি বা পদ্ধতির পরিবর্তন হলে গাভী অনেকটা বিরক্ত হয়। ফলে দুধ উৎপাদন কমে যায়।
১২. নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দোহন শেষ করা : দুধ নিঃসরনের সাথে জড়িত হরমোন অক্সিটোসিন মাত্র ৮ মিনিট কাজ করে । এজন্য ওই সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ দুধ পেতে দোহন শেষ করতে হবে।
১৩. দুধ দোহনের সময় : দুধ উৎপাদনের পরিমাণের ওপর দুধ লোহানের সময় নির্ভর করে। সাধারণত সকাল ও বিকালে দুধ দোহন করা হয়। এতে দুধ উৎপাদন পরিমান বাড়ে।
১৪. ব্যায়াম করানো : দীর্ঘদিন পেটে বাছুর/ গর্ভবর্তী থাকায় প্রায় অনেকটা অলস হয়ে থাকে গাভীগুলো। তাই বাছুর হওয়ার পর থেকে গাভীকে একটু ব্যায়াম (হাঁটানো) এর ব্যবস্থা করতে হবে।
১৫. বাছুরকে দুধের পাশাপাশি অন্য কিছু দেয়া : গাভীর দুদ্ধ প্রদান কালে বাছুরকে তার মায়ের দুধের পাশাপাশি অন্য কিছু খাওয়াতে হবে। এতে করে দুধ এর চাহিদা কম হবে। যার ফলে বাছুর প্রয়োজনের অতিরিক্ত দুধ গাভী তার মালিককে প্রদান করবে।
১৬. উপযুক্ত গোয়াল ঘরের অবস্থা : ঘরের পরিবেশ আরামদায়ক ও সন্তুষ্ট অবস্থায় দুধ দোহন করা উত্তম। এতে দুধ দোহন এর গতি ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। ঘরের পরিবেশ শান্ত হওয়া দরকার। উচ্চ শব্দ, কুকুর, আগন্তক অযথা চিৎকার ও অন্যান্য উদ্ভূত পরিস্থিতি অবশ্যই পরিহার করা। এসব হলে দুধ দুহনে ব্যঘাত ঘটে।
১৭. দোহন কালে খাওয়ানো : দৈনিক দানাদারের কিছু অংশ দোহনের সময় সরবরাহ করলে গাভীর মনোযোগ খাওয়ার দিকে থাকে। এ সময় হরমনের কাজ ভালো হয় ফলে দুধ দুহনে পর্যাপ্ত হয়। এ পদ্ধতি বদমেজাজি গাভী দোহনের সহায়ক হয়।
১৮. ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স খাওয়ানো : বর্তমানে বাজারে অনেক ধরনের মিক্সড পাউডার পাওয়া যায়। যা ভিটামিন, মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে দুধ উৎপাদন বাড়ায়। ভিটামিন ডি বি’সহ বিভিন্ন নামে বাজারে পাওয়া যায়। যা খাবারের সাথে সরবরাহ করতে হয়।
উপরোক্ত ব্যবস্থা ঠিকমতো গ্রহণ করলে দুধের উৎপাদন অনেকাংশে বাড়ানো সম্ভব। যা দেশের জাতীয় চাহিদা পূরণের একটি পদক্ষেপ বলে গণ্য হবে।
যে কোন প্রয়োজনে লাইবস্টক এসিস্ট্যান্ট ও কৃত্রিম প্রজন্ন কর্মী অর্ঘ্য দেব।
মোবাঃ০১৩০৪৪৩৫১৬০

গরু পালন শুরু করতে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত------------------------------------------------------------------------গ...
12/03/2022

গরু পালন শুরু করতে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত
------------------------------------------------------------------------

গরু পালন শুরু করতে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত সেগুলো আগে থেকেই জেনে রাখতে হবে। আমাদের দেশে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে ব্যাপকহারে গরু পালন করা হয়ে থাকে। গরু পালনের মাধ্যমে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। তবে গরু পালনের বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত। গবাদিপশু পালন ও কৃষি পেইজ থেকে আজকের এই লেখাতে আমরা জেনে নিব গরু পালন শুরু করতে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত সেই সম্পর্কে-

গরু পালন শুরু করতে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিতঃ
১। খামার শুরু করার আগে সীমিত খরচে ৩/৬ মাস মেয়াদী যুব উন্নয়ন বা বেসরকারি ভাবে।প্রাণীসেবা হাসপাতালে সাপ্তাহিক ও মাসিক ট্রেনিং গুলোতে যোগ দিতে হবে।তবে একদিনে ট্রেনিং করে সব শিখতে চাইয়েন না।কারণ খামার বিষয়ক তথ্য গুলো একদিনে সব আয়ত্ত করা সম্ভব নয়।

২। গরুর যত্নে সঠিক সময়ে খাদ্য দেওয়া জরুরী। গরুকে যে খাদ্য খাওয়াতে হবে ২ বেলা কাঁচা ঘাস, খড়, দানাদার, পর্যাপ্ত পরিষ্কার পানি। এর মধ্য রয়েছে বিভিন্ন কোম্পানিরর রেডি ফিড তো ফিড না দিয়ে নিজে খাদ্য তৈরী করতে হবে এতে খরচ কম হবে ও ভালো মানের খাদ্য তৈরী হবে।

৩। গরুকে ঔষুধ খাওয়ানোর নিয়ম জানতে হবে। কারণ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেননা,শ্বাসনালীতে ঔষুধ গেলে গরু মারা যাবার সম্ভবনা বেশির ভাগ। গরুকে ঔষুধ খাওয়ানোর সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো খাদ্যর সাথে বা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো।

৩। পরিচিত কোন খামারে কিছু দিন সময় দেন খেয়াল করুন তার কাজকর্ম। সে কিভাবে কখন গরুকে খাদ্য দেয়,গোসল করাই,খামার পরিস্কার করে। ডাক্তারদের সাথে ভালো সমর্পক গড়ে তুলুন জেনে নিন কোন কোন রোগে কি কি চিকিৎসা দিতে হয়।

৪। রোগে খামারে গরুর যে সমস্যাগুলো বেশি হয় তা বিষয়ে জানতে হবে ও সমাধানের উপায় জানতে হবে। সাধারণত জ্বর সর্দি, খাবারে খেতে রুচি কম,পেট ফাঁপা,ডায়রিয়া,ব্যাথা পাওয়া, হিটে আসার লক্ষণ, বীজ দেওয়ার সঠিক সময় টুকিটাক বিষয় গুলো জানতে হবে।

৫। খামারে গরু অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। কিছু দিন পর পর গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। সংগৃহীত

03/03/2022

#তড়কারোগ

তড়কা একটি মারাত্মক রোগ। এই রোগ হওয়ার জন্য মূলত ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস নামক জীবাণু দায়ী। । এই রোগের প্রকোপ এতটাই ভয়ংকর যে আক্রান্ত ছাগল খুব অল্প সময়ের মাঝেই মারা যেতে পারে। ছাগলের খামার বা বাসস্থান যদি বেশী ঠান্ডা ও স্যাঁতস্যাঁতে হয় তাহলে এই রোগ বিস্তার করতে পারে।

#লক্ষণসমূহ :
এই রোগে আক্রান্ত ছাগলের প্রবল জ্বর হয়।
রোগাক্রান্ত ছাগল খুব তাড়াতাড়ি অজ্ঞান হয়ে পড়ে এবং মারা যায়।
ছাগল পেট ব্যথায় অস্থির হয়ে যায় এবং ধরপরাতে থাকে।
রোগের প্রকোপ বেশী হলে ছাগল রক্তমিশ্রিত পায়খানা করতে পারে।
ছাগলের ক্ষুধা থাকে না এবং জাবর কাটে না।

#প্রতিরোধ
পালের কোন ছাগল হঠাৎ মারা গেলে বা তড়কা হয়েছে বলে সন্দেহ হলে অন্য ছাগলকে দ্রুত শুষ্ক ও উঁচু স্থানে সরিয়ে ফেলতে হবে।
যত দ্রুত সম্ভব চিকিতসকের শরনাপন্ন হতে হবে।
আক্রান্ত ছাগলের দ্রুত মৃত্যু হলে কোন নির্জন স্থানে ৬ ফুট গভীর গর্ত করে মৃতদেহ ও অন্যান্য জিনিসপত্র মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।

#প্রতিকার
যদি লক্ষণে বুঝা যায় যে ছাগলের তড়কা হয়েছে তাহলে ৫ লাখ প্রোকেইন পেনিসিলিন রানের মাংসে বা ৫ মিলিলিটার টেরামাইসিন মাংসপেশীতে ইনজেকশন দিতে হবে

গর্ভবতী গাভীকে নিরাপদে রাখতে যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিতে হবেঃ----->>>>পালন করা গাভী গর্ভবতী হলে গাভীকে নিরাপদ রাখার জন্য বে...
17/01/2022

গর্ভবতী গাভীকে নিরাপদে রাখতে যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিতে হবেঃ----->>>>

পালন করা গাভী গর্ভবতী হলে গাভীকে নিরাপদ রাখার জন্য বেশ কিছু কাজ করতে হয়। নিচে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-
১। স্বাস্থ্যকর পরিবেশঃ
যে ঘরে আপনি গর্ভবতী গাভীকে রাখবেন সেটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া চাই। যাতে কোন ধরনের জীবাণুর সংক্রমণ না হয়। আর ঘরে অবশ্যই পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে।খেয়াল রাখতে হবে, যাতে গরু নড়া চড়া ও ওঠা-বসা করার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা থাকে। কারন এসময় একটি ধাক্কা খেলেও গর্ভাপাত হয়ে যেতে পারে।গর্ভবতী গাভীর ঘর প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হবে।প্রয়োজনে হালকা জীবানু নাশক মিশিয়ে পানি দিয়ে ঘুয়ে দিতে হবে।এতে করে ঘরে রোগ জীবাণুর পরিমান অনেক কমে যাবে।
২। আলাদা বাসস্থানঃ
গর্ভকালের ৭ মাস পর্যন্ত গাভীর দেখা শোনা, খাদ্য, পরিচর্যা, দুধ দোহন সবই স্বাভাবিক ভাবে চলতে থাকবে। কিন্তু ৭ মাসে পরার সাথে সাথে গাভিটি বিশেষ যত্ন প্রত্যাশা করে।কারন এই সময়ই থেকে গর্ভস্থ বাচ্চাটির বৃদ্ধি খুব দ্রূত হয়। এ বাড়তি পরিচর্যার প্রথম কাজ হিসেবে গাভীটিকে অন্যান্য গাভী থেকে আলাদা করতে হবে। এই সময় গাভির পূর্ন বিশ্রাম প্রয়োজন। আর দিতে হবে বাড়তি খাবার, বাড়তি পরিচর্যা থাকার ঘরটি গাভীর উপযোগী হওয়া দরকার।
৩। বাচ্চা প্রসবের সঠিক সময় জানাঃ
গর্ভবতী গাভীর সুরক্ষার জন্য প্রথমেই জানতে হবে প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম উপায়ে প্রজনন করানোর বিষয়টি। একটি গাভীকে বীজ দেওয়ার পর ২৭০-২৯০ দিনের মধ্যে সাধারণত বাচ্চা দেয়। তাই বীজ দেওয়ার পরই আপনার জেনে নিতে হবে সম্ভাব্য কত দিন পরে প্রসব হবে। সেই হিসেবে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে।
৪। গাভীকে শান্ত রাখতে হবেঃ
গর্ভাবস্থায় গাভীর জন্য শান্ত ঝামেলা মুক্ত পরিবেশ খুব প্রয়োজন।এই অবস্থায় গাভীকে কোন ভাবেই ভয় পাওয়ানো, দ্রুত তাড়ানো বা উত্তেজিত করা যাবে না।অস্থির হয়ে লম্প-ঝম্প করতে গিয়ে কম্প হয়ে গর্ভের বাচ্চাটির মহা সর্বনাশ হতে পারে।
৫। সুষম খাদ্য প্রদানঃ
দুধ উৎপাদঙ্কারী গর্ভবতী গাভীর দুধ উৎপাদনের শেষ ভাগে৭১ দেহের সঞ্চিত ভিটামিন, মিনারেল,চর্বি ও অন্যান পুষ্টিকর উপাদান সমূহ দুধের মাধ্যমে প্রায় নিঃশেষ হয়ে যায়। গর্ভাবস্থার শেষের দিকে গর্ভস্থ বাচ্চাটি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই এই সময়ই গাভীর স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ও গর্ভস্থ বাচ্চার স্বাভাবিক বাড়ন অক্ষুন্ন রাখার জন্য ২-৩ মাস অতিরিক্ত সুষম খাদ্য ও বিশেষ যত্নের প্রয়োজন।
আর খেয়াল রাখতে হবে গাভীর জন্য যেন পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি পানের ব্যবস্থা থাকে। শীতের সময় হলে কুসুম কুসুম গরম পানি খাওয়াতে পারলে খুব ভাল হয়। আর গরমের দিনে হলে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।যে কোন প্রয়োজনে ০১৩০৪৪৩৫১৬০

নমস্কার ও আদাবসবাই কেমন আছেন ?আশা করছি সবাই ভালো আছেন।আজকের আলোচ্য বিষয় হলো, উপযুক্ত সময়ে ছাগী হিটে না আসলে কি করতে হব...
29/12/2021

নমস্কার ও আদাব
সবাই কেমন আছেন ?
আশা করছি সবাই ভালো আছেন।

আজকের আলোচ্য বিষয় হলো, উপযুক্ত সময়ে ছাগী হিটে না আসলে কি করতে হবে :-

১. ছাগীকে সব সময় বেঁধে না রেখে মাঝে মাঝে খোলা জায়গায় ছেড়ে দিতে হবে। কারণ উন্মুক্ত বাতাসে বিচরণ করলে ছাগীর প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

২. হিটে না আসার জটিলতা দেখা দিলে ছাগীকে পাঁঠার সান্নিধ্যে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে ,কারন পাঁঠার কাছাকাছি থাকায় ছাগীর প্রজনের প্রবলতা বেড়ে যায়।

৩. এই সময়ে, কয়েক দিন ছাগীর খাদ্যের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে হঠাৎ করেই তা বৃদ্ধি করতে হবে।

৪. বসন্ত কালে ছাগীকে মাঠে চড়ে বেড়াতে দিতে হবে, রোদের তাপ ও উপযুক্ত বায়ু পেয়ে ছাগীর প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

৫.ছাগীকে ভাতের মাড়ের সাথে সরিষার খৈল খেতে দিতে হবে, এই দুটি এক সঙ্গে মিশিয়ে খেতে দিলে ছাগীর জৈবিক চাহিদা বেড়ে যাবে।

ধন্যবাদ সবাইকে ।
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান
প্রয়োজনে কৃত্তিম প্রজনন কর্মী অর্ঘ্য দেব এসিআই এনিমেল জেনেটিক্স

খামারের গরু বিক্রি করার পূর্বে আমদের করণীয়ঃ১। খামারের গরু বিক্রি করার পূর্বে গরুর সঠিক খাদ্য ব্যবস্থার উপর জোর দিতে হবে।...
17/12/2021

খামারের গরু বিক্রি করার পূর্বে আমদের করণীয়ঃ
১। খামারের গরু বিক্রি করার পূর্বে গরুর সঠিক খাদ্য ব্যবস্থার উপর জোর দিতে হবে। বিক্রির আগে গরুকে পরিমাণমতো খাদ্য প্রদান করলে গরুর স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে। আর এর ফলে গরু বিক্রি করে বেশি পরিমাণ লাভবান হওয়া যাবে।
২। গরু বিক্রি করার পূর্বে গরুকে নিয়মিত গোসল করিয়ে দিতে হবে। বিক্রির পূর্বে গরুকে নিয়মিত গোসল করিয়ে দিলে গরুর স্বাস্থ্য ও ত্বক ভালো থাকবে। এর ফলে গরুর শরীর যেমন পরিষ্কার থাকবে তেমনি গরু রোগে কম আক্রান্ত হবে।
৩। গরু বিক্রি করার পূর্বে গরু কোন রোগে আক্রান্ত হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য রাখতে হবে। বিক্রির পূর্বে গরু রোগের দ্বারা আক্রান্ত হলে গরু বিক্রি করে তেমন লাভবান হওয়া যাবে না, এমনকি গরু পালন করে লোকসান পর্যন্ত হতে পারে। তাই বিক্রির পূর্বে গরুর কোন রোগ থাকলে তা সারিয়ে তুলতে হবে।
৪। বিক্রির পূর্বে গরুর শরীরের ওজন যাতে বেশি হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। বিক্রির পূর্বে কোন কারণে গরুর শরীরের ওজন কমে গেলে গরু বিক্রিতে লোকসান হতে পারে। তাই বিক্রি করার পূর্বে গরুর শরীরের ওজন যাতে বেশি হয় সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
৫। বিক্রির আগে যাতে গরু যাতে চকচকে থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কোন কারণেই যাতে গরুর শরীর নোংরা কিংবা ময়লাযুক্ত না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। সম্ভব হলে বিক্রি করার আগেই গরুর শরীর ভালোভাবে পরিষ্কার করে তেল দিয়ে দিতে হবে। এতে গরুর শরীর চকচকে দেখাবে এবং গরুর দামও বেড়ে যাবে।
৬। বিক্রির পূর্বে কোনভাবেই গরুকে দিয়ে অধিক পরিশ্রম করিয়ে নেওয়া যাবে না। বিক্রির আগে গরুকে দিয়ে বেশি পরিশ্রম করানো হলে গরুর শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়বে। এর ফলে বিক্রির সময় গরুকে ক্লান্ত দেখালে গরুকে রোগা মনে হতে পারে।

(উন্নত জাতের গাভী পালুন...বেকারত্ব দুর করুন) যে কোন প্রয়োজনে কল করুন ০১৩০৪৪৩৫১৬০

গরুকে সুস্থ ও কার্যক্ষম রাখার জন্য খামারিদের করণীয়ঃ১। গরুগুলোকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। নিয়মিত গরুগুলোকে গোসল করালে গরুর ...
06/12/2021

গরুকে সুস্থ ও কার্যক্ষম রাখার জন্য খামারিদের করণীয়ঃ
১। গরুগুলোকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। নিয়মিত গরুগুলোকে গোসল করালে গরুর শরীর পরিষ্কার থাকে ও রোগ-জীবাণুর আক্রমণ কম হয়। এছাড়াও নিয়মিত গোসল করালে গরুর ত্বক মসৃণ ও চকচকে থাকে।
২। খামারে প্রতিদিন নির্দিষ্ট হারে সুষম খাদ্য প্রদান করতে হবে। নিয়মিত গরুগুলোকে সুষম খাদ্য প্রদান করলে গরুগুলো দ্রুত বৃদ্ধি পাবে ও রোগের দ্বারা কম আক্রান্ত হবে। খামারের প্রত্যেকটি গরুর জন্য আলাদাভাবে খাদ্য প্রদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৩। মাঝে মাঝে খামারের গরুগুলোকে বাইরে বের করে খামার ভালোকরে ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করতে হবে। প্রয়োজনে জীবাণুনাশক ছিটিয়ে দিয়ে জীবাণু ধ্বংস করতে হবে।
৪। বাইরের কোন ব্যক্তি না প্রাণী অবাধে প্রবেশ করতে না পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি প্রবেশ করাতেই হয় তাহলে প্রবেশের আগে জীবাণুমুক্ত করাতে হবে।
৫। খামারের গরুগুলোকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখার জন্য খামারের চারপাশের খোলামেলা পরিবেশের ব্যবস্থা রাখতে হবে। বাইরের বাতাস ও আলো যাতে ভালোভাবে চলাচল করতে পারে সেদিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে।
৬। খামারের গরুগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে। গরুকে নিয়মিত কৃমির ওষুধ খাওয়ালে গরুর শরীর সুস্থ থাকে ও গরু স্বাস্থ্যবান হয়।
৭। খামারের গরুগুলোকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরিক্ষা করাতে হবে। কোন গরু অসুস্থ হয়ে গেলে রোগের ধরণ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

🕷🐞নতুন ভাইরাস জনিত রোগ🐞         🐞ল‍্যাম্পী স্কিন ডিজিজ🐞🐞🕷       ঝিনাইদহে ‘ল‍্যাম্পী স্কিন ডিজিজ’ নামে একটি ভাইরাসে এলাকা...
23/11/2021

🕷🐞নতুন ভাইরাস জনিত রোগ🐞

🐞ল‍্যাম্পী স্কিন ডিজিজ🐞🐞🕷

ঝিনাইদহে ‘ল‍্যাম্পী স্কিন ডিজিজ’ নামে একটি ভাইরাসে এলাকার গরুগুলো আক্রান্ত হচ্ছে। আক্রান্ত গরুগুলোর প্রথমে পা ফুলে যাচ্ছে। এরপর শরীরে জ্বর আসছে। এই জ্বর থাকা অবস্থায় ২-৩ দিনের মধ্যে গোটা শরীরে বসন্তের মতো গুটি গুটি ফোসকা বের হচ্ছে। যা পরবর্তীতে ঘায়ে পরিণত হচ্ছে।

স্থানীয় পশু চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ। আগে কখনও দেখা যায়নি। তবে ৯০ এর দশকে আফ্রিকাতে এই রোগ দেখা দেয়। এই রোগ মশার কামড় থেকে ছড়ায়। এবার বাংলাদেশের অনেক স্থানেই এই রোগ দেখা দিয়েছে। চিকিৎসকরা গরুগুলো মশারির মধ্যে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।

জেলার প্রাণী সম্পদ অফিস ও স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে, জেলার ছয়টি উপজেলা ঝিনাইদহ সদর, মহেশপুর, কোটচাঁদপুর, কালীগঞ্জ, হরিণাকুন্ডু ও শৈলকুপার প্রতিটি গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে গরুর ভাইরাস জনিত এ রোগ।

সরেজমিনে কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কৃষকদের গোয়ালের হালের বলদ, দুধের গাভী, সদ্যজাত বাছুর সব বয়সী গরুই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আক্রান্ত গরুগুলোর পা ফুলে গেছে, সারা শরীরের বসন্তের মতো গুটি গুটি ফোসকা বের হয়েছে। পায়ের খুরার উপর ক্ষত দেখা দিচ্ছে। আক্রান্ত গরুগুলো স্বাভাবিক চলাফেরা করছে না। সারাক্ষণ ঝিম ধরে থাকছে। কোনও কিছুই ভালোভাবে খেতে চাচ্ছে না।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের লিখন জানান, তার গোয়ালের মোট ৪টি গরুর পা ফুলে গায়ে ফোসকা বের হয়েছে। তার একটি বড় বলদের অবস্থা খুবই খারাপ। পায়ের ফোলা স্থানে ক্ষত হয়ে পচন ধরেছে। ক্ষতস্থানটির মাংস পচে গর্ত হয়ে গেছে। এ গরুটির জন্যই প্রায় পাঁচ হাজার টাকা খরচ করেছেন। কিন্তু ভাল হচ্ছে না। সূত্র : RTV

🐮সদ‍্যজাত বাছুরের  পরিচর্যাঃ    🐒 বাচ্চা প্রসবের সাথে সাথে মুখে লেগে থাকা মিউকাস (লালা) দ্রুত পরিষ্কার করতে হবে।🐒 বাছুরে...
22/11/2021

🐮সদ‍্যজাত বাছুরের পরিচর্যাঃ

🐒 বাচ্চা প্রসবের সাথে সাথে মুখে লেগে থাকা মিউকাস (লালা) দ্রুত পরিষ্কার করতে হবে।
🐒 বাছুরের শরীরের নিচে খড় অথবা পরিষ্কার বিছানা দিতে হবে।
🐒 বাছুরের নাভিতে এন্টিসেপ্টিক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
🐒 শরীরের কোন পানি ও ঠান্ডা লাগানো যাবে না।
🐒 পায়ের খুর কাটা বা ছেটে দেওয়া যাবে না।
🐒 দুধ ছাড়া অন্য কোন খাবার দেওয়া যাবে না যেমনঃ মধু, তেল,পানি ইত্যাদি
🐄সর্বপরি পরির্চযা করতে হবে। ঘনঘন মায়ের শাল দুধ খাওয়াবেন।

Address

Dubai
3001

Telephone

+8801304435160

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Animal care by Argya deb posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category