Finch Bird Farm

Finch Bird Farm ইসলামই প্রকৃত স্বাধীনতা 400-800/-pp

গুজবে কান দিবেন না
10/08/2024

গুজবে কান দিবেন না

05/08/2024

স্বাধীনতা মানে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট নয়। এই স্বাধীনতার মানে হোক রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা করা। সবাইকে সম্মাণ করা।

25/06/2023

বুড়ি মরে গেল।😭
বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো...
কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো...

'লোক দেখানো শোক'
চললো কিছুদিন, তারপর যেন এক নাটকের সমাপ্তি ঘটলো...

তার ব্যবহৃত শাড়ি নিয়ে মেয়েদের ভাগাভাগি চললো।
কেউ বালিশের কভার বানাবে, কেউ কাঁথা বানাবে,কেউ বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করবে,
কেউ কানের দুল নেবে, কেউ বালাজোড়া......

যার যার নিজের সংসারে যেন একটা বোঝা নেমে গেল...

বুড়ো একা বসে বসে দেখে তাদের কান্ডকারখানা...

মনের বাজারে স্মৃতির দর'কষাকষি করতে করতে সেটাও একসময় বিক্রি হয়ে যায় মস্তিকের কোন এক ফাঁক ফোকরে...

যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়,
বুড়ো একা হয়ে পড়ে,
হাতের লাঠিখানায় ভর করে এদিক সেদিক পায়চারী করে...

সেদিন ছোট নাতনী এসে বলে গেল
"দাদু দাদু, তুমি মরে গেলে কিন্ত এই লাঠিখানা আমার, আমি খেলবো.!"

এদিক থেকে বৌমা দৌড়ে আসে
"দাঁড়া, তোকে আজ মেরে ফেলবো।
এসব কথা বলতে নেই, বলেছি না.?

বুড়ো হাসে...
যে বৌমার এমন শাসন সেও গোপনে প্রতিবেশির কাছে গল্প করে বুড়োটার খালি কষ্ট, মরে গেলেই বাঁচে...

সেদিন নাতি তার বন্ধুদের নিয়ে তার ছোট ঘরে আড্ডা দিচ্ছে আর বলছে
"দাদুর অবস্থাও বেশি ভাল না।
কিছুদিনের মধ্যে উইকেট পড়ে যেতে পারে। তখন ওই ঘর আমার,
তখন জমিয়ে আড্ডা হবে.!"

বুড়ো শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে...

দুই ছেলের মাঝে তো প্রায়দিন ঝগড়া লেগেই থাকে,
বুড়ো কার কাছে ক'দিন খাবে এই নিয়ে...

বুড়োটা আজ কারো বাবা নয়,
আজ কারো শ্বশুর নয়,
কারো দাদুও নয়,
সে আজ শুধুই এক বোঝা...

আজ বুড়োর জন্মদিন।
গত বছর বুড়িটা বেঁচে ছিল,
তাও একটু পায়েশ রেঁধে খাইয়েছিলো...
আজ সারাটা দিন গেল,
কেউ কিছুই বললো না...

কিই বা বলবে.!
যার মৃত্যুর জন্য সকলে মুখিয়ে আছে,
কি বা দরকার তাকে সেই জন্মের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার.!

অথচ কিছুদিন আগে কত লোক খাইয়ে নাতনীর জন্মদিন পালন করা হলো...

বুড়োর হিসেব টা জমা পড়ে আছে,
কারণ তার মৃত্যুর পরেও তো অনেক মানুষকে খাওয়াতে হবে...

সেখানেও দুই ভাইয়ের ঝগড়া হবে খরচ করা নিয়ে...

বুড়িটার বেলা তে তো তাই হয়েছিল...

বুড়ো ভাবে, কিসের এ জীবন.?
কাদের জন্য এতকিছু.!

বুড়ো চশমাটা চোখ থেকে নামিয়ে একটু মুছে নেয়।
কেমন যেন ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে...

আকাশের দিকে তাকিয়ে বুড়ো একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো,
মনে মনে এটাই বললো
"পৃথিবীর সমগ্র বাবা যেন বাবা হয়েই বাঁচে, বোঝা হয়ে নয়...!

কঠিন বাস্তবতা (Collected)

ভালো লাগলে পেজটায় একটা ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন ইনশাআল্লাহ ❤️

23/06/2023

#প্রেক্ষাপট_১
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা কোম্পানিতে ।
- স্যালারি কতো?
- ১০০০০ টাকা।
- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।
#প্রেক্ষাপট_২
- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।
স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।
#প্রেক্ষাপট_৩
- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক!
# এবার_আসি_মূলকথায়
-কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।
-আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।
-ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।
#গল্পের_হিতোপদেশঃ
---জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না।

৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।

19/06/2023

জীবনের হিসাব
– সুকুমার রায়

বিদ্যেবোঝাই বাবুমশাই চড়ি সখের বোটে
মাঝিরে কন , “বলতে পারিস্ সূর্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?”
বৃদ্ধ মাঝি অবাক হয়ে ফ্যাল্ফেলিয়ে হাসে।
বাবু বলেন, “সারা জনম মরলিরে তুই খাটি,
জ্ঞান বিনা তোর জীবনটা যে চারি আনাই মাটি!”
খানিক বাদে কহেন বাবু,”বলত দেখি ভেবে
নদীর ধারা কেম্নে আসে পাহাড় হতে নেবে?
বলত কেন লবনপোরা সাগরভরা পানি?”
মাঝি সে কয়, “আরে মশাই , অত কি আর জানি?”
বাবু বলেন, “এই বয়সে জানিসনেও তাকি?
জীবনটা তোর নেহাৎ খেলো, অষ্ট আনাই ফাকি।”
আবার ভেবে কহেন বাবু, “বলতো ওরে বুড়ো,
কেন এমন নীল দেখা যায় আকাশের ঐ চুড়ো?
বলত দেখি সূর্য চাঁদে গ্রহণ লাগে কেন?”
বৃদ্ধ বলে, “আমায় কেন লজ্জা দেছেন হেন?”
বাবু বলেন, “বলব কি আর, বলব তোরে কি তা,-
দেখছি এখন জীবনটা তোর বারো আনাই বৃথা।”
খানিক বাদে ঝড় উঠেছে, ঢেউ উঠেছে ফুলে,
বাবু দেখেন নৌকাখানি ডুবল বুঝি দুলে।
মাঝিরে কন, “একি আপদ! ওরে ও ভাই মাঝি,
ডুবল নাকি নৌকো এবার ? মরব নাকিআজি?”
মাঝি শুধায়, “সাঁতার জানো? মাথা নাড়েন বাবু”
মুর্খ মাঝি বলে, “মশাই , এখন কেন কাবু?
বাঁচলে শেষে আমার কথা হিসেব কারো পিছে,
তোমার দেখি জীবনখানা ষোল আনাই মিছে!

15/06/2023

#শিক্ষণীয়পোষ্ট
#শিক্ষনীয়গল্প

🌺 চমৎকার শিক্ষনীয় একটি গল্প:"ট্রিপটি খুব ছোট"

🌸 একজন প্রবীণ মহিলা বাসে উঠে বসল। পরের স্টপে একজন শক্ত সমর্থ যুবতী উঠে এসে বৃদ্ধা মহিলার পাশে বেশকিছু ব্যাগ নিয়ে ঠেলে ঠুলে বসে পড়ল।

যুবতীটি যখন দেখল যে বয়স্কা মহিলা চুপ করে রয়েছেন, তখন সে বৃদ্ধা মহিলাকে জিজ্ঞাসা করল যে সে যখন ব্যাগ নিয়ে চেপে চুপে বসল তখন তিনি কেন অভিযোগ করলেন না।

প্রবীণ মহিলা হাসি দিয়ে জবাব দিলেন: '' এত তুচ্ছ কিছু নিয়ে আলোচনা করার দরকার নেই, কারণ তোমাকে পাশে নিয়ে আমার ভ্রমণটি খুব ছোট কারণ আমি পরের স্টপে নেমে যাচ্ছি। "

এই উত্তরটি সোনার অক্ষরে লেখার দাবিদার: "এত তুচ্ছ কিছু নিয়ে আলোচনা করার দরকার নেই, কারণ আমাদের একসাথে যাত্রা খুব ছোট"।

আমাদের প্রত্যেককে বুঝতে হবে যে এই পৃথিবীতে আমাদের সময়টি এতটাই স্বল্প যে রেশারেশি, অনর্থক যুক্তি, হিংসা, অন্যকে ক্ষমা না করা, অসন্তুষ্টি এবং অন্যকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা মনোভাবটা দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়া 'সময় এবং শক্তির' একটি হাস্যকর অপচয়।

কেউ কি আপনার হৃদয় ভেঙেছে?
শান্ত থাকুন,
ট্রিপটি খুব ছোট।

কেউ আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, ভয় দেখিয়েছে, ঠকিয়েছে বা অপমান করেছে?
"আরাম করুন। মাফ করে দিন। ট্রিপটি খুব ছোট"।

কেউ আপনাকে বিনা কারণে অপমান করেছে?
"শান্ত থাকুন, এড়িয়ে যান কারণ ট্রিপটি খুব ছোট"।

কোন সাক্ষাতে আপনার বন্ধু আপনি যা পছন্দ করেন না এমন কোন মন্তব্য করেছিলেন?
"শান্ত থাকুন, তাকে উপেক্ষা করুন, মাফ করে দিন কারণ ট্রিপটি খুব ছোট"।

কেউ আপনার জন্য যে সমস্যাই নিয়ে আসুক না কেন, মনে রাখবেন যে একসাথে আমাদের যাত্রা খুব ছোট।

এই ভ্রমণের দৈর্ঘ্য কেউ জানে না। এটি কখন থামবে তা কেউ জানে না। আমাদের একসাথে ভ্রমণ খুব ছোট।

🌸 আসুন কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী না ভেবে সহযাত্রী ভেবে একে অন্যকে সহযোগিতা করি, কারণ ট্রিপ টি খুবই ছোট্ট কিন্তু কাজ অনেক। এই অল্প সময়ে অনর্থক সময় নষ্ট না করে সততার সাথে নিজেকে সফল করতে চেষ্টা করি। সবার জন্য অবিরাম ভালোবাসা 💝💝

15/06/2023

নেপোলিয়ন বলেছিলো, যদি কখনো সমগ্র পৃথিবী একটা দেশে পরিণত হয় তাহলে তার রাজধানী হবার যোগ্যতা রাখে একটি মাত্র শহর, কনটান্সিটনোপল।

কনটান্সিটনোপল ছিল দিগ বিজয়ী বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী। দুই মহাদেশে বিস্তৃত এই শহরে গড়ে উঠে প্রায় ২৫০০ বছর আগে। দুই দিকে সমুদ্র একদিকে পাহাড়, প্রাকৃতিক ভাবেই এই শহরটি সুরক্ষিত। সমুদ্রের ভেতরে রোমানেরা এক জাদুকরি উপায়ে বড় বড় কাঁটাযুক্ত চেইন স্থাপন করেছিলো, শত্রুপক্ষের কোন জাহাজ আসতে গেলে তারা চেইন টেনে দিতো, ফলে মাঝ সমুদ্রে জাহাজের তলা ছিদ্র হয়ে জাহাজ ডুবে যেত। পাহাড়ের উপর দিয়ে কোন সেনাবাহিনী মুভ করা সম্ভব না।

এছাড়া যে দিকে স্থলভাল সেদিকেও বহুস্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। এই প্রাচীর কোন কোন জায়গা ৫০ ফিট পর্যন্ত পুরু। প্রাচীরের একটু পর গোলন্দাজ বাহিনীর সুরক্ষিত নিরাপত্তা চৌকি, সব মিলিয়ে অভেদ্য শহর কনটান্সিটনোপল।

আমাদের গ্রাম বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, গল্পের গোরু গাছে উঠে। কনটান্সিটনোপলের অভেদ্য প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে ঠিক তেমনি একটা প্রবাদ ছিল, যদি কখনো সমুদ্রের জাহাজ কোনদিন পাহাড়ে উঠে তাহলেই কেবল কনটান্সিটনোপল জয় করা সম্ভব।

শত শত বছর ধরে বিভিন্ন পরাক্রমশালী সাম্রাজ্য চেস্টা করেছে কনটান্সিটনোপল দখলের। কিন্তু কেউ একটা দেওয়ালও ভাঙতে পারেনি। সেখানে নতুন ধর্ম ইসলামের নবী কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে হেজাজের একটা অখ্যাত ছোট শহরে বসে উনার কয়েকজন গরিব অনুসারীকে বলেছিলেন,

❝ অবশ্যই তোমরা কুসতুনতিনিয়া জয় করবে। কতই না উত্তম হবে সেই দলের আমির এবং কতই না উত্তম হবে তার জয় লাভকারী সৈন্যরা ❞

উমর আল ফারুক রা. খেলাফতকাল থেকেই মুসলমানেরা একের পর এক কনটান্সিটনোপল অভিযান পরিচালনা করতে থাকে। তবে কেউই সফলতার মুখ দেখেন নাই। হযরত আবু আইউব আনসারী এমন এক অভিযানে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যান। মারা যাবার আগে তিনি মুসলমান বাহিনীর কাছে অসিয়ত করেন, যতটা সম্ভব শহরের নিকটে যাও, এবং শহরে ঢোকার রাস্তার মাঝখানে আমাকে কবর দিও যেন ভবিষ্যতে সেই রহমত প্রাপ্ত মুসলমান বাহিনী আমার উপর দিয়ে কুসতুনতিনিয়া প্রবেশ করে।

১৪৫৩ সালে সুলতান মুহাম্মদ কুসতুনতিনিয়া অভিযান চালান। তিনি রুপকথাকেই সিরয়াসলি গ্রহন করেন। এই রুপকথাই বাস্তব হয়ে যায়। সত্যি সত্যিই সমুদ্রের জাহাজ পাহাড়ে উঠে। তিনি পাহাড়ের উপর দিয়ে জাহাজ নিয়ে কনটান্সিটনোপল আক্রমণ করেন। এটা পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম ও সম্ভবত শেষ ঘটনা যখন জাহাজ পাহাড়ে উঠেছিলো। [ঘটনাটা কতটা অসম্ভব ছিল— পাহাড়ের উপর দিয়ে জাহাজ নিয়ে কসতুনতুনিয়া আক্রমণ করেন। whaaat!? It doesn’t even sound right]

১৪৫৩ সালের ২৯ মে কনটান্সিটনোপলের পতন হয়। বিজয় উপলক্ষে সুলতান মুহাম্মাদের উপাধি হয় আল ফাতিহ— বিজেতা।

মুহাম্মদ আল ফাতির উস্তাদ শায়খ আকশামসউদ্দিন এই সময়ে হযরত আবু আইয়ুব আনসারির কবর খুঁজে পান। আবু আইয়ুব আল আনসারি র. অছিয়তও পূর্ণ হয়। উনার উপর দিয়ে মুসলমান বাহিনী কনটান্সিটনোপলে প্রবেশ করে।

জয়ের দিন, এই ২১ বছর বয়েসি সেনাপতি বলেছিলেন, আজ শহর নয়; আমার হৃদয় জয় করতে যাচ্ছি। তাই বিজয়ের পরে হয়নি কোন লুটপাট, ধ্বংসযজ্ঞ বা নারীদের অপমানের মচ্ছব। সুলতান মুহাম্মদের আগমনে শহরটিও যেন প্রাণ ফিরে পায়।৷

15/06/2023

মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী! মানতেই হবে
একবার এক স্কুলে স্থানীয় মহিলারা একটি সাধারণ সভার আয়োজন করেছিলেন।
সেখানে কথা বলতে যেয়ে এক মহিলা বললেন যে, "মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী।"
কথাটা শেষ করতে না করতেই একজন ভদ্রমহিলা উঠে দাঁড়ালেন। প্রতিবাদের সুরে বললেন, 'আপা, আপনার কথাটা মানতে পারলাম না। পুরুষ মানুষের আবার লজ্জা দেখলেন কোথায়?
ওরা তো বেশরম- বেলাজ।
প্রথম মহিলা দ্বিতীয় মহিলাকে থামিয়ে বললো, "আপা, আপনি কি করেন?
তিনি বললেন, এই স্কুলে শিক্ষকতা করি।
প্রথম মহিলা বললেন, কয়জন পুরুষ আর কয়জন মহিলা শিক্ষক আছেন এই স্কুলে?
তিনি বলেন, আমরা সমান সমান- চার জন পুরুষ চার জন মহিলা। হাসি মুখে উত্তর দিলেন ভদ্রমহিলা।
প্রথম মহিলা বললেন, "আপা আপনি কি কোন দিন আপনার পুরুষ সহকর্মীদের পেট-পিঠ দেখেছেন?"
ভদ্রমহিলা ভ্রু কুচকে তাকালেন।
বললেন তার মানে..?
প্রথম মহিলা বললেন, "দেহ প্রদর্শন করা নির্লজ্জতা। কিন্তু এই কাজটা সাধারণত পুরুষেরা করে না। আপনার যদি কখনো ইচ্ছে হয়, আপনার কোন পুরুষ সহকর্মীর পেট কিংবা পিঠ দেখবেন, তাহলে তাকে ডেকে বলতে হবে ভাই আপনার শার্ট কিংবা পাঞ্জাবীটা একটু উপরে তুলুন তো, আমি আপনার পেট কিংবা পিঠ তা একটু দেখব।
সেই ভাই তখন নির্ঘাত আপনাকে পাগল মনে করবে।
আর আপনার পেট-পিঠ কতভাবে কত এ্যাংগেলে কত শত পুরুষ- মহিলা দেখছে তার কি কোন হিসাব আছে?
পুরুষেরা পেট/পিঠ বের করা পোষাক পরে বাইরে কিংবা অফিস-আদালতে যাবে না, এটা তাদের স্বাভাবিক লজ্জা। যা থাকা উচিত ছিল মেয়েদের। অথচ মেয়েরা কিভাবে গলাটা আর একটু বড় করে কাঁধ এবং বুকের উপরি অংশ বের করা যাবে, কিভাবে জামার হাতার উপরি অংশ কেটে মাসেল দেখানো যাবে- সেই
চেষ্টা করে।
লজ্জাহীনতা মেয়েদের অস্থিমজ্জায় এমনভাবে ঢুকে গেছে যে, এ বিষয়টাকে তারা লজ্জার বিষয় বলে মনেই করে না!

04/05/2023

কারো বাসায় গেলে পাঁচ পদ নিয়ে যাওয়া এবং কেউ বাসায় এলে দশ পদ রান্না করার কালচার থেকে বের হতে না পারলে আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিবেশীদের মধ্যকার স্বাভাবিক সম্পর্ক রক্ষা করা কঠিন।

মধ্যবিত্ত পরিবারে এক কেজি আঙ্গুরের চেয়ে এক ডজন ডিমের প্রয়োজনীয়তা বেশি। জাপানীরা কারো সাথে দেখা করতে গেলে এক কেজি চাল নিয়ে যায় উপহার হিসেবে। ওদের প্রধান খাদ্য ভাত, আমাদেরও ভাত। তাহলে আমরা চাল নিয়ে গেলে সমস্যা কোথায়?

যিনি বা যারা বেড়াতে যাচ্ছেন তারা যদি ঐ বেলার বাজারটাই করে নিয়ে যান সবচেয়ে ভালো হয়। সেগুলোই রান্না হবে। মেহবান এবং মেজবান কারোই সমস্যা হবে না, কষ্ট হবে না। বাসায় দুটো বাচ্চা থাকলে সাথে পাঁচ টাকা দামের দুটো চকলেট নিয়ে যান, কোনো সমস্যা নেই।

যারা দশ পদ রান্না করেন এবং যারা দশ পদের রান্না না দেখলে মনে করেন সমাদর করা হয়নি—সবারই মনে রাখা উচিত তৃপ্তি ভরে খাওয়া যায় দুই পদ। আরেকটা পদ যোগ হতে পারে আগে বা পরে সাপ্লিমেন্টারি হিসেবে।

এই কালচার প্রোমোট করার ক্ষেত্রে তরুণদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে। যারা একটা কালচারে তাদের জীবন শেষ করে দিয়েছেন প্রায়, তাদের পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়।

Collected:)

04/05/2023

বাইসাইকেল ধীরে ধীরে মেরে ফেলছে পৃথিবীকে!

কথাটি একজন ব্যাংকারের। তিনি যখন বিষয়টি ডিটেইলসে বলেন, বড় বড় অর্থনীতিবিদরাও তাতে চিন্তার খোরাক পেয়েছেন ব্যাংকার বলেন, একজন সাইক্লিস্ট দেশের অর্থনীতির জন্যে দুর্যোগ স্বরূপ।
তিনি গাড়ি কিনেন না।
ফলে গাড়ি কেনার জন্য ধারও করতে হয় না তাকে।
একজন সাইকেল ব্যবহারকারী ইন্সুরেন্স করেন না।
জ্বালানী কিনেন না, তাকে এমনকি গাড়ি মেরামত বাবদও কোনো খরচ করতে হয় না।

ব্যাংকার আরো বলেছেন, যিনি সাইকেল চালিয়ে অভ্যস্ত-
তাকে পার্কিং করার জন্যে কোনো পয়সা দিতে হয় না।
সাইকেলের কারণে বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনার ঘটে না, ফলে হাসপাতালও রোগী পায় না।

সাইকেল চালানো মানুষ বহু লেইনের রাস্তাও ব্যবহার করে না।
এমনকি অধিকাংশ সাইক্লিস্ট মোটাও হয় না সাইকেল চালানোর কারণে।
ব্যাংকার বলছেন, অর্থনীতির জন্যে স্বাস্থ্যবান মানুষ মোটেও উপকারী বা প্রয়োজনীয় নয়।
তাদের ডাক্তার দেখাতে হয় না।
হাসপাতালে যেতে হয় না।
ওষুধই কিনতে হয় না।
তারা দেশের জিডিপিতে কোনো অবদান রাখে না!

অন্যদিকে, ম্যাকডোনাল্ডসের একটা নতুন শপ বা পাড়া মহল্লায় পিৎজা- বার্গারের দোকান হওয়া মানে-
কিছু লোকের চাকরি হওয়া।
পাশাপাশি কমপক্ষে ৩০ জনের আয়ের সুযোগ করে দেয় নতুন দোকানটি।
তারা হলেন ১০ জন হার্টের ডাক্তার,
১০ জন ডেন্টিস্ট এবং
১০ জন ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদ।

সুতরাং ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন, সাইকেল কিনবেন নাকি ম্যাকডোনাল্ডসের দোকান? আর যারা পায়ে হাঁটে, তারা সবচেয়ে খারাপ। কারণ তারা একটি সাইকেলও কেনে না!

(সংগ্রহীত।।স্যাটায়ার ।। ফিজিক্যাল এক্সারসাইজে অনুপ্রেরণা ।।
যারা গল্পটি সিরিয়াসলি নিয়েছেন

04/05/2023

হাসতে_হাসতে_কেউ_মরে_গেলে_আমার_দোষ_দিবেন_না 🤣।

এক শিক্ষকের স্ত্রী মাঝরাতে উঠে দেখলেন, স্বামীর দু চোখ লাল, মাথার চুল এলোমেলো। পরীক্ষার খাতা খুলে একদৃষ্টে খাতার দিকে তাকিয়ে আছেন।

স্ত্রী : এ কী? রাত দশটা থেকে দেখছি এই খাতাটা নিয়েই বসে আছো ?

শিক্ষকঃ হ্যাঁ, ওকে কত নাম্বার দেব বুঝতে পারছি না।
স্ত্রীঃ কেন? কী লিখেছে?
শিক্ষকঃ লিখেছে, সম্রাট আকবর বিপদের দিনে জাঙ্গিয়া পড়িতেন না।🤨🤔

স্ত্রীর চোখ কপালে উঠে গেল। এ আবার কী? তিনি স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, জাঙ্গিয়া পরিতেন না ? মানে কি? তখন তো জাঙ্গিয়ার কোম্পানিই ছিল না!🧐
শিক্ষকঃ সেটাই তো ভাবছি। কেন সে এটা লিখল।
স্ত্রী চলে গেলেন।

ভোর রাত্রে একটা হৈ হল্লার আওয়াজে স্ত্রীর ঘুম ভেঙে গেল। উঠে দেখলেন, স্বামী অত্যন্ত আনন্দের ভঙ্গিতে উন্মাদের মত সারা ঘরে নেচে বেড়াচ্ছেন, সারা ঘরে খাতা কলম ছড়ানো। স্ত্রীকে দেখে স্বামীর উল্লাস দ্বিগুণ বেড়ে গেল।

স্ত্রীকে বললেন , গিন্নী, নাম্বার দিয়েছি।
স্ত্রীঃ কত দিয়েছ?
শিক্ষকঃ শূণ্য।
আশ্চর্য হয়ে স্ত্রী বললেন , সারারাত জেগে খাতা দেখে শুধু শূণ্য দিলে ?
শিক্ষকঃ হ্যাঁ।

স্ত্রীঃ কিন্তু কেন?
শিক্ষকঃ মাল টুকলি করেছে। নকল করেছে।
স্ত্রীঃটুকলি? তার মানে আরো অনেকে লিখেছে?
শিক্ষকঃ না।
স্ত্রীঃ তবে?

শিক্ষকঃসে দেখতে ভুল করেছে । যারটা দেখে সে টুকেছে সে লিখেছিল, সম্রাট আকবর বিপদের দিনে ভা’ঙ্গিয়া পড়িতেন না"।আর সে লিখেছে সম্রাট আকবর বিপদের দিনে জাংগিয়া পড়িতেন না।..... 😂😂😂😂😂😂😁😁🥴

©️

29/01/2023

একজোড়া ব্লু- মাস্ক বেবি

30/12/2022
30/12/2022

মেট্রোরেলের (metrorail) টিকেট সিস্টেম। বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে।

Address

Sadar Road
Barishal

Telephone

+8801820033344

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Finch Bird Farm posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category


Other Pet Breeders in Barishal

Show All