P.R Pigeon Loft

P.R Pigeon Loft Pet lover

কবুতর ও পাখির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রাকৃতিক খাবার ও উপকারিতাঃ১) তুলসী পাতা : ঠান্ডা, কাশি, শ্বাস কস্ট, ফুসফুসের সমস্য...
15/09/2021

কবুতর ও পাখির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রাকৃতিক খাবার ও উপকারিতাঃ

১) তুলসী পাতা : ঠান্ডা, কাশি, শ্বাস কস্ট, ফুসফুসের সমস্যা দূর করে, জ্বরনাশক, ভিটামিন কে এর উৎস।
প্রচণ্ড শীতে ঠান্ডা জনিত সমস্যা প্রতিরোধে সপ্তাহে একদিন দিতে পারেন। এক লিটার পানির সাথে ৫-১০মিলি পাতার রস।

২) এলোভ্যারা : গরমে দুর্বলতা কমায়, কিডনি ফুসফুস ভাল থাকে, পালক গজায়, পেটের সমস্যা দূর করে, বাচ্চার লোম ছেঁড়া বন্ধ হয়, কাঁটা ছেঁড়া পোড়া ক্ষত ভাল হয়, ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী।
সারাবছর নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন, সপ্তাহে একদিন করে। এক লিটার পানির সাথে ১০-১৫মিলি এলভেড়া রস।

৩) পুদিনা পাতা : পেটের সমস্যা ও আমাশয় দূর করে, রুচি বর্ধক ও ঠান্ডা ভাব দূর করে, শক্তিবর্ধক।
৫-১০মিলি রস এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে মাসে এক-দুইদিন।

৪) থানকুনি পাতা : পেটের সমস্যা ও আমাশয় দূর করে, রক্ত পড়া বন্ধ করে, বায়ু নাশক, প্রশান্তি দান করে।
৫-১০মিলি রস এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে মাসে এক-দুইদিন।

৫) নিম পাতা : কৃমি নাশক, শক্তিশালী জীবাণুনাশক, মাইট ধ্বংস হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, পরিবেশের বাতাস পরিষ্কার করে। বেশি খাওয়ানো যাবেনা।
কৃমি হলে নিমের দ্রবন - প্রতি মাসে টানা ৩ দিন (দিনের বেলায় নিমের দ্রবণ,বিকাল বেলায় সাধারণ খাবারের পানি) ২০/২৫ টি নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে ৫০০ মিলি পরিমাণ ফুটন্ত গরম পানিতে ছেড়ে দিন। এর পরে পাত্রটি ঢাকনি দিয়ে ঢেকে ১৫-২০ মিনিট ধরে হালকা আঁচে সিদ্ধ করুন। পানির রঙ গাঢ় বাদামী হলে পাত্রটি চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হতে দিন তারপর কবুতরের পানির পাএে দিবেন।

৬) আদা : কফ পরিষ্কার করে, হজমকারক, বায়ুনাশক, বমিভাব দূর করে, দীর্ঘ মেয়াদী ব্যথা দূর করে।
এক লিটার পানিতে এক-দুই চামচ আদা বাটা মিশিয়ে সেই পানি ছেকে খাওয়াতে পারেন সপ্তাহে একদিন।

৭) রসুন : জ্বর নাশক, ঠান্ডা ভাব দূর করে, এগ বাইন্ডিং প্রতিরোধক। আস্ত রেখে দিলে পোকা মাকড় আসে না। বেশি খাওয়ানো যাবেনা।
দুই লিটার পানিতে এক চামচ রসুন বাটা মিশিয়ে সেই পানি ছেকে খাওয়াতে পারেন মাসে এক-দুই দিন।

৮) হলুদ : বায়ুনাশক, ব্যথা নাশক, রক্ত পড়া বন্ধ করে, ক্ষত নাশক, ভাঙ্গা অঙ্গ জোড়া দিতে বিশেষ সাহায্যকারী।
এক লিটার পানিতে এক চামচ হলুদ বাটা মিশিয়ে সেই পানি ছেকে খাওয়াতে পারেন মাসে এক-দুই দিন।

৯) পেয়ারা ও পেয়ারা পাতা : এন্টি অক্সিডেন্ট, পালক গজায়, প্রচুর ভিটামিন সি এর উৎস।
৫-১০মিলি রস এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে মাসে এক-দুইদিন।

১০) জাম্বুরা : জ্বর নাশক, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, হাড় মজবুত করে, চর্বি কমায়। বেশি খাওয়ানো যাবেনা।
৫মিলি রস এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে মাসে এক-দুইদিন।

১১) তরমুজ : এন্টি অক্সিডেন্ট, গরমে দুর্বলতা কমায়, আঘাতের ধকল দূর করে, হজমকারক, বায়ুনাশক, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
১০-১৫মিলি রস এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে মাসে এক-দুইদিন, প্রচণ্ড গরমে প্রতি সপ্তাহে একদিন করে দিতে পারেন।

১২) সজনে পাতা : বহু রোগের ঔষধ, ক্যালসিয়াম এর প্রাকৃতিক উৎস, পেটে গ্যাস বদহজম এবং পেটে ব্যথা উপশম করে, টিউমার বা আঘাত জনিত ফোলা উপশমে বেটে প্রলেপের মতো ব্যবহার করা যায়।
এক লিটার পানির সাথে ১০-১৫মিলি পাতার রস প্রতি সপ্তাহে একদিন দিতে পারেন।

১৩) লেবুর রস : এন্টি অক্সিডেন্ট, চর্বি কমায়, গরমে দুর্বলতা কমায়, ভিটামিন সি এর উৎস, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যেকোন ক্ষত দ্রুত শুকায়, রুচি বর্ধক, হজমকারক, ফুসফুসের সমস্যা দূর করে।
এক লিটার পানির সাথে ১৫-৩০মিলি লেবুর রস প্রতি সপ্তাহে একদিন দিতে পারেন।

১৪) কালোজিরা : কালোজিরার মধ্যে রয়েছে ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট, ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন, শক্তিশালী হর্মোন ও জীবাণু নাশক বিভিন্ন উপাদান। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন থেকে শুরু করে শরীরের কোষ ও কলার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কালোজিরা।
এক চামচ কালোজিরা বাটা এক লিটার পানিতে মিশিয়ে সেই পানি ছেকে খাওয়াতে পারেন খাবার পানি হিসাবে প্রতি মাসে এক-দুই দিন।

এই খাবারগুলা নিয়মিত দিলে অনেক রোগের হাত থেকে মুক্ত থাকা যায়।
পাখির পানির পাত্রে পাতা বা ফল গুলোর রস বেটে দেয়া যেতে পারে তবে কিছু কিছু পাতা পাখি নিজ থেকেই খেতে পছন্দ করে।
* তথ্য গুলো বিভিন্ন আর্টিকেল, ওয়েবসাইট ও নিজস্ব স্বল্প অভিজ্ঞতা থেকে আহরিত।
ভুল থাকলে অনুগ্রহ করে শুধরে দিবেন ও নিজ গুনে ক্ষমা করবেন, ধন্যবাদ।
(কপি পোস্ট)

31/08/2021

শান্তি লাগে😊

সমাধান💕
19/08/2021

সমাধান💕

03/08/2021

Love💕

31/07/2021

ভালোবাসা গুলো💕

খুব সহজে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায়🕊️কবুতরের নর মাদি কিভাবে খুব সহজে চেনা যায় আজকে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। প্র...
27/07/2021

খুব সহজে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায়🕊️

কবুতরের নর মাদি কিভাবে খুব সহজে চেনা যায় আজকে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। প্রথমে এডাল বা বড় কবুতরের নর মাদি কিভাবে চেনা যায় সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে এবং পরে বাচ্চা কবুতরের নর মাদি কিভাবে চেনা যায় সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।

তবে আলোচনা শুরু করার আগে একটা কথা বলে নেয়া দরকার সেটা হলো এখানে যে লক্ষণগুলো বলা হবে তার সাথে ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে নর মাদি চেনার কথা আমি বলব না। তবে ৯০% সময়ই খুব সহজে এসব লক্ষণ দেখে আপনি নর মাদি শনাক্ত করতে পারবেন।


প্রথমেই একজোড়া পূর্ণবয়স্ক অ্যাডাল্ট বা বড় কবুতরের নর মাদি কিভাবে চেনা যায় সেসব লক্ষণ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো–
১। নর কবুতর উচ্চস্বরে গলা ফুলিয়ে ডাকবে। মাদি কবুতর যে ডাকতে পারে না এমন নয়। তবে নর কবুতর এর মত সবসময় উচ্চস্বরে ডাকে না। তবে অনেকেই মনে করে থাকে মাদী কবুতর ডাকে না বা মাদী কবুতর বোবা হয়। আসলে এমন কিছুই নয়। মাদি কবুতর অনেক সময় নর কবুতরের মতই গলা ফুলিয়ে ডাকতে পারে।

২। নর কবুতর মাদি কবুতর এর তুলনায় আক্রমণাত্মক বেশি হয়।


৩। নর কবুতর অপরিচিত লোক বা অন্য কবুতর দেখলে সহজেই তেড়ে আসে। মাদী কবুতর তুলনামূলকভাবে চুপচাপ থাকে।

৪। নর কবুতরের ঠোট ধরে যদি মাটির সাথে সোয়ানো হয় তাহলে সে অনেক ছটফট করবে এবং তার লেজ উপরের দিকে তুলে ধরবে। অপরদিকে মাদি কবুতর এর ঠোট ধরে যদি মাটির সাথে সোয়ানো হলে লেজ সমান রাখবে বা মাটির সাথে মিশিয়ে রাখবে।


৫। নর কবুতর মাদী কবুতর এর তুলনায় অনেক বেশি রাগী হয়।

৬। নর কবুতর ধরতে গেলে অনেক ছটফট করে বিশেষ করে নর কবুতর সন্ধ্যার দিকে অনেক ছটফট করে এবং বিচলিত থাকে। মাদি কবুতর ধরতে গেলে শান্ত থাকে। তবে অনেক সময় এর ব্যতিক্রম হতে পারে।


৭। নর কবুতরের গায়ের রং উজ্জ্বল হয় এবং চোখের রং গারো হয়। এই বিষয়টি অত্যন্ত সুক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

৮। নর কবুতর এর ঘাড় গলা মাদি কবুতরের থেকে মোটা হয়।


৯। নতুন কবুতর কেনার সময়ে নর মাদি চেনার জন্য যে কবুতরটি আপনি কিনবেন সেই কবুতরের সামনে অন্য কোন কবুতর দিলে নর কবুতর টি ডাকবে। আর যদি না ডাকে তা হলে মাদি কবুতর হিসেবে ধরে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু অনেক সময় ভয় পেলে কবুতর ডাকে না। তবে এ বিষয়টি সবসময় কার্যকরী হয় না।

বাচ্চা কবুতর দেখে নর মাদি চেনার উপায়–
সাধারণত কবুতর প্রথম যে ডিম পারে সেটি হয় নর কবুতর এবং দ্বিতীয় যে ডিম পারে সেটি হয় মাদি কবুতর। তবে সব সময়ই একটি নর কিংবা একটি মাদি কবুতর হয় না। অনেক সময় দুটো নর বা দুটো মাদি কবুতর হতে পারে।


অনেকে মনে করে বাচ্চা কবুতর এর মলদ্বার দেখে নর মাদি চেনা যায়। হাসি দেয়ার মত মুখ (smiling face) হলে সেটি হয় নর কবুতর এবং কান্না ( স্যাড রিয়াক্ট ) ফেস হলে সেটি হয় মাদি কবুতর। তবে এই পদ্ধতিটি 100% (হান্ডেট পার্সেন্ট) সঠিক নয়। কবুতর যতদিন না পর্যন্ত অ্যাডাল্ট হয় ততদিন (100%) হানডেট পারসেন সঠিক নর মাদি চেনা যায় না।

এছাড়াও আরো বিভিন্ন উপায়ে নর মাদি শনাক্ত করা যায়। তবে এখানে যে লক্ষণ গুলো বলা হয়েছে তার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই কবুতরের নর মাদি সনাক্ত করতে পারবেন। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজ কবুতরের খেয়াল রাখবেন।

কবুতর মানেই শান্তি,শান্তির প্রতীক💕
26/07/2021

কবুতর মানেই শান্তি,শান্তির প্রতীক💕

Address

Bangladesh, Chittagong City
Chittagong

Telephone

+8801844589589

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when P.R Pigeon Loft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category