Sharif Aviary

Sharif Aviary পাখি সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পেইজের সাথে যুক্ত হয়ে থাকুন..

ধন্যবাদ.

কুকুরটি শহরতলীর এক কাবাবের দোকানের আশেপাশে অনেক দিন ধরে থাকে। পথকুকুর—কেউ একটু দয়া করে খাবার দেবে, এমনটা হয় কালেভদ্রে।...
04/01/2024

কুকুরটি শহরতলীর এক কাবাবের দোকানের আশেপাশে অনেক দিন ধরে থাকে। পথকুকুর—কেউ একটু দয়া করে খাবার দেবে, এমনটা হয় কালেভদ্রে। ডাস্টবিন, ময়লার স্তুপ, চিপাগলি, দোকানপাটের এখানে সেখানে পড়ে থাকা বাসিপঁচা, উচ্ছিষ্ট খেয়ে সে বেঁচে থাকে কোনরকম।
সে এতদিনে লক্ষ্য করেছে কাবাবের দোকানটা থেকে সারাদিন কমবেশি ঝলসানো মাংসের ঘ্রাণ ছুটে আসে। শিশকাবাব থরে থরে সাজানো হয় টেবিলের উপর। মানুষের আসাযাওয়া চলে। কেউ কাবাব কিনে দোকানে খায়, কেউ কিনে নিয়ে যায়। কুকুরটার দিকে ফিরে তাকাবার ফুসরৎ থাকে না কারো। সেও দোকানের সামনে বৃথা ভীড় না বাড়িয়ে ডাস্টবিনের দিকে পা বাড়ায়।
একদিন কুকুরটার খুব ক্ষুধা—সারাবেলা ঘুরেফিরে উচ্ছিষ্টও জোটেনি কোনো। সে মুখে করে কোত্থেকে একটা কাঁচা পাতা ছিঁড়ে এনে কাবাবওয়ালার দোকানের সামনে দাঁড়ায়। সে লক্ষ্য করেছিল রোজ দোকানে আসা মানুষগুলো কাগজের মতো কী যেন দিলে দোকানি তাদেরকে ঝলসানো মাংস হাসিমুখে দিয়ে দেয়। তার তো অমন কাগজ নেই। পেটও খুব বিদ্রোহ করেছে। তাই অনেক আশায় পাতাটা সে নিয়ে এসেছে, কাবাবওয়ালাকে দেবে বলে।

< Copy Text >

Alhamdulillah Done ❤️‍🩹
01/01/2024

Alhamdulillah Done ❤️‍🩹

❤️❤️🥰
10/12/2023

❤️❤️🥰

লাভবার্ড পাখির বিভিন্ন মিউটেশন :-
23/12/2022

লাভবার্ড পাখির বিভিন্ন মিউটেশন :-

বাংলা নাম: বড় বসন্ত বাউরি। ইংরেজি নাম: ‘লার্জ গ্রিন বারবেট (Large green barbet)।’ বৈজ্ঞানিক নাম: ‘মাগালাইমা জেলানিকা (Me...
19/12/2022

বাংলা নাম: বড় বসন্ত বাউরি।
ইংরেজি নাম: ‘লার্জ গ্রিন বারবেট (Large green barbet)।’
বৈজ্ঞানিক নাম: ‘মাগালাইমা জেলানিকা (Megalaima zeylanica)|’
গোত্র : ‘মেগালাইমিদি’ (Megalaima)|

লম্বায় ৩০-৩৫ সেন্টিমিটার। পাখিটা দেখতে সম্পূর্ণ সবুজ মনে হলেও, আসলে আরও কিছু বর্ণ লুকিয়ে রয়েছে ওদের পালকে। মাথা ও গলা হালকা বাদামি। গলার নিচে সাদা টান। চোখের মণি বড়, চারপাশটা হলুদাভ-কমলা। ঠোঁট ও পা হালকা হলুদ। কপাল এবং পালকের উপরিভাগ গাঢ় বাদামি। নাকের গোড়ায় গোঁফের মতো কিছু খাড়া লোম রয়েছে। লেজটা খাটো। শরীরের তুলনায় মাথাটা বড়। ফলে চেহারার মায়াবীভাব হ্রাস পেয়েছে।

বড় বসন্ত বাউরির প্রধান খাদ্য ফলমূল। এদের কণ্ঠস্বরে রয়েছে এক ধরনের বিষণ্নতা। কুক … কুক শব্দে ডাকে। ডাকটা শুনতে ভালোই লাগে। দূর থেকেও শোনা যায়। বড় বসন্ত বাউরির প্রজনন মৌসুম মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত। গাছের কোটরে ডিম পারে। ডিমের সংখ্যা ২-৪টি। স্ত্রী-পুরুষ ডিমে পালা করে তা দেয়। ডিম ফুটতে সময় লাগে ২১ দিন।

পাখির ব্রিডিং কোর্স :-পাখিকে ব্রিডে দিলে প্রচুর ক্যলসিয়াম এবং ভিটামিনের প্রয়োজন হয়।এজন্য পাখিকে ব্রিডিং কোর্স করানোর প্র...
19/12/2022

পাখির ব্রিডিং কোর্স :-

পাখিকে ব্রিডে দিলে প্রচুর ক্যলসিয়াম এবং ভিটামিনের প্রয়োজন হয়।
এজন্য পাখিকে ব্রিডিং কোর্স করানোর প্রয়োজন হয়।
ব্রিডিং কোর্স পাখির ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।

চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক কীভাবে আপনার পাখিকে ব্রিডিং কোর্সে করাবেন...👇

👉 পাখির ব্রিডিং কোর্স :-

১ম ধাপ :- Calplex বা Calfast 2.5 মিলি + ADE3 বা রেনাসল এডিই বা এডিসল ভেট ১মিলি / ১লিটার পানিতে মিশিয়ে খেতে দিবেন ৫ - ৭ দিন। ঔষধ মিশ্রিত পানি খাঁচায় সর্বোচ্চ ৫ - ৬ ঘন্টা রাখবেন এরপর ফ্রেশ পানি।

Next

২য় ধাপ :- ডিম পাড়ার জন্য পাখিকে E-sell ১মিলি / ১লিটার পানিতে মিশিয়ে খেতে দিবে ৫ - ৭ দিন। ঔষধ মিশ্রিত পানি খাঁচায় সর্বোচ্চ ৫ - ৬ ঘন্টা রাখবেন এরপর পাখিকে ফ্রেশ পানি।

Next

৩য় ধাপ :- পাখি ডিম দিলে Hiprachok amino বা BoostBreed-N বা Vital Amino forte ব্যবহার করবেন ১মিলি / ১ লিটার পানিতে ৫ - ৭ দিন। ঔষধ মিশ্রিত পানি খাঁচায় সর্বোচ্চ ৫ - ৬ রাখবেন এরপর পাখিকে ফ্রেশ পানি।

Next

৪র্থ ধাপ :- বাচ্চা ফোটার ১৫ দিন পর থেকে পালক সুন্দর হওয়ার জন্য Zis vet বা Ozinc ১ মিলি / ১ লিটার পানিতে ৫ - ৭ দিন দিবেন। একইভাবে খাঁচায় ঔষধ মিশ্রিত পানি সর্বোচ্চ ৫ - ৬ ঘন্টা রাখবেন।

★★★
👉 উপরে উল্লেখিত সব মেডিসিন মিশ্রিত পানি প্রতিদিনের ব্যবহার শেষে বাকিটা ফেলে দিয়ে পরের দিন নতুন করে আবার মিশিয়ে তারপর পাখিদের দিতে হবে।

সবার ভালোবাসার পাখি ভালো থাকুক এই কামনায়
Sharif Aviary 🐦🦜🕊️

Page→Sharif Aviary

পাখির কৃমি কোর্স : -কৃমি কোর্স প্রতি ৩ মাসে ১ বার করতে হবে।অথাৎ, ৩ মাসের মধ্যে কৃমি কোর্স করালে আবার করানোর প্রয়োজন নেই...
19/12/2022

পাখির কৃমি কোর্স : -

কৃমি কোর্স প্রতি ৩ মাসে ১ বার করতে হবে।
অথাৎ, ৩ মাসের মধ্যে কৃমি কোর্স করালে আবার করানোর প্রয়োজন নেই।
★ বাচ্চা থাকা অবস্থাতে কৃমি কোর্স করানো নিষেধ।
★ অসুস্থ পাখিকে কৃমি কোর্স করানো নিষেধ।

👉 কৃমির কোর্স ৫ দিন :-

★ প্রথম এবং দ্বিতীয় দিন Liva vit দিবেন ১মিলি ১ লিটার পানিতে। পানি ৫/৬ ঘন্টা রাখবেন খাঁচায় এরপর ফ্রেশ পানি দিবেন।

★ তৃতীয় দিন Avinex দিবেন ১গ্রাম পাউডার /১ লিটার পানিতে, পানি ২/৩ ঘন্টা খাচায় রাখবেন এরপর ফ্রেশ পানি দিবেন।
( অবশ্যই Avinex পাখিকে খালি পেটে এবং ঠান্ডা অবহাওয়ায় দিবেন )

★ চতুর্থ ও পঞ্চম দিন উপরের নিয়মেই liva vit দিবেন, ১ মিলি/১লিটার পানিতে।

👉 **এক দিনের ঔষধ মিশ্রিত পানি পরের দিন দেওয়া যাবে না।** 👈

সবার ভালোবাসার পাখি ভালো থাকুক এই কামনায়
Sharif Aviary 🐦🦜🕊️

Page→Sharif Aviary

আপনার বাজরিগার এর ডিম জমে না বা ডিমের ভেতরেই বাচ্চা মারা যায় ? আসুন সম্ভাব্য কারন ও প্রতিকার গুলো জানা যাকঃ—ডিম না জমার ...
12/12/2022

আপনার বাজরিগার এর ডিম জমে না বা ডিমের ভেতরেই বাচ্চা মারা যায় ?

আসুন সম্ভাব্য কারন ও প্রতিকার গুলো জানা যাকঃ—

ডিম না জমার কারনঃ

১।সব পাখি ই মেটিং ছাড়া ডিম পারতে পারে। একে অনুরবর ডিম বলে।এসব ডিম পাখি যতই তা দিক না কেন ফুটবে না। ( আমরা ফার্মের মুরগীর যে ডিম খাই সেগুলো অনুরবর ডিম। )।

প্রতিকারঃ নিশ্চিত হতে পারলে ডিম গুলো ফেলে দিন।

২। মেটিং এর সময়ে মাঝে মাঝে শুক্রাণু ঠিকভাবে ভেতরে যেতে পারে না। এজন্য ডিম জমে না।

প্রতিকারঃ বসার লাঠি শক্ত করে বেঁধে দিন যাতে মেটিং এর সময়ে নড়াচড়া না করে। লাঠি যাতে অতিরিক্ত মোটা বা চিকন না হয়। মেল ও ফিমেলের ভেনটের কিছু পালক তুলে ফেলুন। পালক তোলার সময় ফুঁ দেবেন। এবং কাজটা তাড়াতাড়ি করবেন যাতে পাখি কষ্ট ও ভয় না পায়।

৩। ভিটামিন ই এর অভাবে ডিম জমে না।

প্রতিকারঃ ব্রিডে দেয়ার আগে পাখিকে ই সেলেনিয়াম প্লাস এর ৫ দিনের কোর্স করাতে হবে।

(এছাড়াও খাঁচায় যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালসিয়াম যেমন কাটলফিস বোন , পানির সাথে ক্যালসিয়াম ফরটি , পালন/কলমি শাক , এগফুড , বরবটি,গাজর , ধনেপাতা ইত্যাদি দেবেন )

ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যাওয়ার কারনঃ

১। ডিমের খোলস অতিরিক্ত শক্ত হলে বাচ্চা ডিম ফুটে বের হতে পারে না ।

প্রতিকারঃ গরম কালে সপ্তাহে ৩/৪ দিন ও শীতকালে সপ্তাহে ১ দিন (দুপুরের দিকে যখন কিছুটা গরম থাকে) হাড়ির ভেতর অল্প পরিমানে পানি স্প্রে করে দিন। এতে ডিমের খোলস নরম হবে ও আদ্রতা বজায় থাকবে।

২।অতিরিক্ত ঠাণ্ডা বা গরমে ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যায়।

প্রতিকারঃতাই , অতি গরমে ব্রিড না করাই ভালো। আর যদি করতেই হয় তবে ফ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে। হাড়িতে যাতে সূর্যের তাপ কোনভাবেই না লাগতে পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে । শীতকালে , অতিরিক্ত ঠাণ্ডা মোকাবেলায় রুম হিটার/লাইট এর ব্যবস্থা করতে হবে। সরাসরি ঠাণ্ডা বাতাস আটকাতে হবে।

৩। ভিটামিন বি এর অভাবে বাচ্চা ডিম এর ভেতর মারা যায়।

প্রতিকারঃ ব্রিডে দেয়ার আগে ৩-৪ দিন পানির সাথে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খাওয়াতে হবে।

৪। প্যারেন্টস ঠিকমত ডিমে তা না দিলে বাচ্চা ডিমের ভেতরে মারা যেতে পারে।

প্রতিকারঃ প্যারেন্টস ইঁদুর, টিকটিকি , মানুষের চলাচল বা অন্য কোন কারণে ভয় পাচ্ছে নাকি দেখুন। ডিম/বাচ্চা ঘন ঘন চেক করবেন না। ওদের প্রাইভেসি নিশ্চিত করুন।
সবার ভালোবাসার পাখি ভালো থাকুক এই কামনায়
Sharif Aviary 🦜🕊️🐦

Page→Sharif Aviary

আসসালামু ওয়ালাইকুম ❤️❤️🥰আজকে লাভবার্ড এর একটি টপিক  নিয়ে কথা বলব...অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে পাখির জন্য বক্স ভালো হবে না...
07/12/2022

আসসালামু ওয়ালাইকুম ❤️❤️🥰
আজকে লাভবার্ড এর একটি টপিক নিয়ে কথা বলব...
অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে পাখির জন্য বক্স ভালো হবে নাকি মাটির হাঁড়ি।অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন কোনটা ব্যবহার করব?
বক্স এবং মাটির হাঁড়ি এর কিছু সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আপনাদেরকে কিছু বলি....

💫বক্সঃ
১) পাখি যখন ব্রিড করে তখন বক্স এ ডিম দিলে ডিম চেক করা দরকার পরে। বক্স এ ডিম দিলে অনেক সহজে ডিম চেক করা যায়।
২)যখন বাচ্চা হয় তখন বাচ্চার কি অবস্থা বা বাচ্চার পেটে খাবার আছে নাকি চেক করতে হয়।এই ক্ষেত্রে বক্স অনেক সুবিধাজনক।
৩)বক্স এ যথেষ্ট পরিমাণে যায়গা থাকায় বাচ্চা গুলো আরামে থাকতে পারে।

💫মাটির হাঁড়িঃ
১) অনেক পাখি আছে যেগুলো নেস্টিং করতে চায়না।বক্স দিলে তারা ডিম একটা এক সাইড এ রাখে।সুন্দর মত ডিম এক জায়গায় রাখতে পারেনা।এইসব পাখির জন্য মাটির হাঁড়ি ভালো।
২)কিন্তু হাঁড়িতে পাখি যখন ডিম দেয় তখন চেক করতে অসুবিধা হয়। বাচ্চা দিলে বাচ্চা চেক করতে সমস্যা হয়।
৩) হাঁড়িতে যখন বাচ্চা হয় তখন ছোট বাচ্চাগুলো বড় বাচ্চাগুলোর নিচে পরে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারন হাড়িতে নিয়মিত বাচ্চাগুলো চেক করা সম্ভভ হয়না।
অনেকেই মাটির হাড়িতে ব্রীড করিয়ে ভাল ফলাফল পেয়েছেন অনেকে আবার বক্স এ ব্রীড করিয়ে ভাল ফলাফল
পেয়েছেন।
অনেক এ হাঁড়িতে ভালো ব্রিড করায়।কিন্তু বক্স ব্যবহার করা বেশি সুবিধাজনক।
আমি শুধু এই কনফিউশানটা দূর করার জন্য আমার মতামত শেয়ার করেছি।আর আমি যা ফেইস করেছি সেটি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি।
আশা করি সকলে বুজতে পেরেছেন💝
ধন্যবাদ💝

সবার ভালোবাসার পাখি ভালো থাকুক এই কামনায়
Sharif Aviary 🕊️

Page→Sharif Aviary

পাখির মাইটস বা উকুনের চিকিৎসা।প্রতি দুই মাসে একবার পাখির ঘাড়ে এক ফোটা এবং দুই পায়ের রানের গোড়ায় এক এক করে দুই ফোটা দেব...
06/11/2022

পাখির মাইটস বা উকুনের চিকিৎসা।

প্রতি দুই মাসে একবার পাখির ঘাড়ে এক ফোটা এবং দুই পায়ের রানের গোড়ায় এক এক করে দুই ফোটা দেবেন।

এটার গন্ধের কারনে পাখির শরীরের সব পোকা চলে যায় 🙃🙃✌️✌️

#চিকিৎসা

Fb id→Sharif Aviary
Page→Sharif Aviary

বাজরিগার পাখির বয়স নির্ধারণ ....
23/10/2022

বাজরিগার পাখির বয়স নির্ধারণ ....

 এই জাতের পাখির নাম হাফ সাইডার।হাফ সাইডার মুলত কোনো মিউটিশোন না এটা জেনেটিক ডিসঅর্ডার আবার এটা নিয়ে মতভেদ আছে যদিও, আরেক...
12/10/2022



এই জাতের পাখির নাম হাফ সাইডার।

হাফ সাইডার মুলত কোনো মিউটিশোন না এটা জেনেটিক ডিসঅর্ডার আবার এটা নিয়ে মতভেদ আছে যদিও, আরেকটা হলো ফিমেল পাখি ডিমের ভিতরে যখন দুইটা কুসুম হয় তখন ওইটা থেকে যে বাচ্চা টা হয় ওইটা হাফ সাইডার হয়ে জন্ম নেয়।
আর এইটার মধ্যে ডি এনএ জাইগোট ফাইগোট এর ও কিছু বেপার আছে।
আবার বলা হয় ভিজ্যুয়াল হাফ সাইডারে, শরীরের একসাইডে রঞ্জক ক্রোমোজোমের একটি সেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়,,, অন্যসাইডে শরীরের অংশের রঞ্জকটি অন্য একটি জাইগোট থেকে প্রাপ্ত ক্রোমোসোমের আরেকটি সেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই কারণে হাফ সাইডার বাজরিগারগুলো সাধারণত শরীরের দুই সাইডে দুই কালারের হয়।যেমনটি এই প্রজাতির অন্যান্য রঙ এবং প্যাটার্নের বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়। এটি আসলে একটি টেট্রাগ্যামেটিক কাইমারার একটি বিরল উদাহরণ। প্রতিটি হাফ সাইডারের আলাদা ডিএনএ রয়েছে, জেনেটিক্যালি স্বতন্ত্র কোষ রয়েছে এবং ফলস্বরূপ পাখি কার্যকর হয়, দুটি বাজিগর একত্রিত হয়ে একটি একক স্বায়ত্তশাসিত ব্যক্তি গঠন করে।

হাফ সাইডার বাজিগরের ক্ষেত্রে, দৃশ্যমান হাফ সাইডার তৈরি করার জন্য উভয় ভ্রূণকেই আলাদা জেনেটিক ফিনোটাইপ (একটি সবুজ, একটি নীল, উদাহরণস্বরূপ) থাকতে হবে। যদি উভয় "অর্ধেক" একই রঙের হয়, তবে এটি এখনও একটি টেট্রাগ্যামেটিক কাইমেরা হবে, তবে হাফ সাইডার নয়।হাফ সাইডারের পক্ষে একদিকে পুরুষ এবং অন্য দিকে মহিলা হওয়াও সম্ভব (অর্ধ নীল, অর্ধেক বাদামী সের দ্বারা প্রমাণিত) - একটি দ্বিপাক্ষিক গাইনড্রোমর্ফের উদাহরণ।

একটি হাফ সাইডারের বংশবৃদ্ধি করলেও আরো হাফ সাইডার তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, এমনকি যখন দুটি হাফ সাইডার একসাথে প্রজনন করা হয়, কারণ অর্ধেকটির জেনেটিক মেকআপ যা প্রজনন ব্যবস্থা তৈরি করে এমন কোষগুলিকে অবদান রাখে, যা পরে স্থায়ী হবে, ধরে নেওয়া যায় যে পাখি প্রথম স্থানে এমনকি উর্বর হয়. অন্য হাফ সাইডার তৈরির সুযোগ অন্য যেকোনো বাজিগরের জোড়ার মতোই হবে।
এখন বিষয়টা হলো কেউ যদি এটারে জেনেটিক ডিসঅর্ডার না বলে দুই কুসুম এর ব্যাওয়ার আর জাইগোট ক্রোমোজমের কথা টাও বলে তাহলেও সেম ই কারণ এটা যেহেতু সবক্ষেত্রে সাভাবিক ভাবে হয় না কিছু কিছু হয় তাই একপ্রকার ডিসঅর্ডার ই বলা যায়।

সবার ভালোবাসার পাখি ভালো থাকুক এই কামনায়!
Sharif Aviary 🦜🕊️🐦

Page→ Sharif Aviary

কিভাবে বুঝবেন আপনার বাজরিগার পাখি ডিম দিবে ? জোড়া দেয়ার পর সফল মেটিং হলে সেই ডিমে বাচ্চা হবে । মনে রাখবেন মেটিং এর সাথে ...
16/08/2022

কিভাবে বুঝবেন আপনার বাজরিগার পাখি ডিম দিবে ?

জোড়া দেয়ার পর সফল মেটিং হলে সেই ডিমে বাচ্চা হবে । মনে রাখবেন মেটিং এর সাথে ডিমের কোন সম্পর্ক নাই । মেটিং ছাড়া পাখি ডিম দিতে পারে কিন্তু বাচ্চা হবে না । মজার বিষয় একবার মেটিং এ সব ডিম উর্বর হতে পারে । জোড়া দেয়ার পর প্রথম মেটিং এর ১০-১৫ দিন পর ডিম দিতে পারে । কিভাবে বুজঝবেন আপনার পাখি ডিম দিবে ??
# মেয়ে পাখি ঘনঘন হাড়িতে ঢুকবে বের হবে।
# মেয়ে পাখি হাড়িতে ঢুকে হাড়ির তলা পায়ের নক দিয়ে ঘষবে।
# হাড়ি ডিম পাড়ার জন্য নিরাপদ কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবে , হাড়ির উপরে আসে পাশে দেখবে।
# হাড়ি পছন্দ হলে ফিমেল মেটিং এর জন্য রেডি হয়।
# আস্তে আস্তে মেয়ে পাখির ভেন্ট বা পায়ু পথ ফুলে যায়
# বড় বড় বাজে গন্ধ যুক্ত পুপ বা পায়খানা করে।
# বেশিক্ষন হাড়িতে বসে থাকে।
# বেশি বেশি মেটিং করে।
# ছেলে পাখি মাঝে মাঝে হাড়িতে ঢুকে মেয়ে পাখিকে খাওয়ায় দেয়।
# মেয়ে পাখি খুব কম বের হয় হাড়ি থেকে ,যদি বের হয় তা খেতে বা পায়খানা করার জন্য।

** পাখি দেহে ক্যালসিয়াম ধরে রাখতে পারে না আর ডিম দেয়ার সময় অনেক ক্যালসিয়াম দরকার হয় পাখির তাই ডিম দেয়ার আগে পরে ক্যালসিয়াম পাখিকে খাওয়াতে হয় ।
ক্যালসিয়াম ব্লক ,,মিনারেল ব্লক,
ক্যাটল ফিস/সামুদ্রিক ফেনা। এই তিনটা একসাথে গুড়া করে অল্প পরিমান করে সবসময় খাঁচায় দিয়ে রাখবেন।

সবার পাখি ভালো থাকুক এই প্রত্যাশায়
Sharif Aviary
🦜🦜🦜

পেইজ→Sharif Aviary

-আমি মামা রিক্সা চালাই-এই ধরেন বছর ১৫ ধইরা! -ও আমার কাছে আছে বছর ২ ধইরা।- ওর নাম মিঠু - রিক্সা চালানোর সময় টোকাইয়া পাইছি...
15/08/2022

-আমি মামা রিক্সা চালাই
-এই ধরেন বছর ১৫ ধইরা!
-ও আমার কাছে আছে বছর ২ ধইরা।
- ওর নাম মিঠু
- রিক্সা চালানোর সময় টোকাইয়া পাইছিলাম
-ছোট্ট একটা বাচ্চা রাস্তায় পরে ট্যাও ট্যাও করতেছিল। আমি না নিলে গাড়ীর নিচে পইড়া মইরা থাকত।
- মায়া হইল দেইখা „ বাড়ি নিয়া গেলাম।
-গরিব মানুষ আমি নিজে যা খাইতাম ওরেও তাই ই দিতাম।
-শুরুর দিকে তেমন খাইত না পরে অবশ্য আর সমস্যা হয়নাই।
-আমিও রিক্সা চালাই বউ ও কামে যায় বাড়ি ফাঁকা।ওরে একা ঘরে রাইখা আসতে খারাপ লাগত
- একটু বড় হইলে ঘাড়ে বসায় নিয়া বাইর হইতাম।
- শুরুর দিকে গাড়ির শব্দে ভয় পাইত।উইড়া যাইত তাও বেশিদুর যাইত না। আবার ফিইরা আসত একাই।
-এমনে করে অভ্যাস হয়ে গেলো।
-এহন আর ভয় পায়না।
-আমি সারাদিন রিক্সা চালাই মিঠু ঘাড়ে বইসা থাকে।
-মাঝে মাঝে বাদাম কিনলে আমার মুখে থেকে খায়।
- অনেক যাত্রীরা আবার অরে বাদাম / কলা কিন্না দেয়।

- ওই আমার সাথে কথাও বলে। আমি বুঝি কথা অনেকে বুঝে আবার অনেকেই বুঝে না
- বেঁচবো?
- না মামা ও আমার পোলার মত।
-সন্তান কি কোটি টাকা হলেও বেঁচা যায় নাকি?
--A random rickshaw puller from Bogura


Collected❤️

নতুন পাখি কেনার আগে, অবশ্যই বিষয় গুলো খেয়াল করুন.....
06/08/2022

নতুন পাখি কেনার আগে,

অবশ্যই বিষয় গুলো খেয়াল করুন.....

প্রশ্নঃ খরগোশ এর মাইটস....উত্তরঃ খরগোশ বা অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণীর জন্য সবচেয়ে যে ভয়ংকর রোগ তা হলো মাইটস।সঠিক সময়ে চিকি...
04/08/2022

প্রশ্নঃ খরগোশ এর মাইটস....

উত্তরঃ খরগোশ বা অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণীর জন্য সবচেয়ে যে ভয়ংকর রোগ তা হলো মাইটস।

সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করালে যার পরিণাম মৃত্যু।

তবে এই মাইটস কি?

মাইটস হলো এক ধরণের পরজীবি যা প্রাণীর শরীরে বাসা বাধে এবং রক্ত চুষে।

উঁকুন টাইপেরই ধরে নিন তবে এগুলা কে খালি চোখে দেখা যায়না।

এরা এতটাই ক্ষুদ্র।

এটা শুধু খরগোশ বা অন্যান্য প্রাণী না বরং মানুষ কেও এটাক করতে পারে যা থেকে র‍্যাশ দেখা যায় শরীরে।

মাইটস কেন হয়?

মাইটস হওয়ার কয়েকটি কারণ আছে।

প্রথম ও শীর্ষ যে কারণ তা হলো অপরিষ্কার জায়গায় খরগোশ কে রাখা।

যাতে অতি সহজেই খরগোশের শরীরে মাইটস জন্ম নেয়।

দ্বিতীয়ত শীতকালে।

শীতকালেও মাইটসের এটাক বেড়ে যায়।

মাইটস এর লক্ষণ।

খরগোশের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় খুশকি দেখা যাবে। এবং কিছু কিছু জায়গায় সাদা ময়লার মত জমাট বেধে থাকবে।

খরগোশ ধীরে ধীরে দূর্বল হতে শুরু করবে।

মাইটস হলে কি করবেন?

প্রথম স্টেজে অর্থাৎ যখন খুব অল্প পরিমাণে মাইটস দেখা যাচ্ছে তখন নারিকেল তেল দিবেন দুই তিনদিন।

এতে করে মাইটস কমে যাবে আশা করি।

কিন্তু যদি বেড়ে যায় তাহলে ভ্যাটেনারী ডাক্তার দেখিয়ে অথবা অভিজ্ঞ কারো সাথে আলোচনা করে বয়স ও ওজন মেপে অবশ্যই ভার্মিক টিকা দিবেন।

আশা করি সুস্থ হয়ে যাবে।

মাইটসের প্রতিরোধঃ

খরগোশের থাকার জায়গা সবসময় পরিষ্কার রাখুন।

খরগোশের খাচার ভিতরে ছালা দিন।

খরগোশ কে সবসময় আবদ্ধ না রেখে ছেড়ে দিন।

ভাত সহ অন্যন্য ভুল খাবার দিবেন না।

কখনোই গোসল দিবেন না।

মাইটস ভয়ংকর বটে।

তবে সঠিক ভাবে পুষলে মাইটস হবেনা।

ধন্যবাদ।

Sharif Aviary
🐇🐇🐰

❤️কবুতরের ব্লাডলাইন❤️রক্তের ধারাবাহিকতাই হচ্ছে ব্লাডলাইন।বাবা, তার বাবা, তার বাবা এইরুপ ধারাবাহিকতা।কবুতরের ক্ষেত্রে একই...
26/07/2022

❤️কবুতরের ব্লাডলাইন❤️

রক্তের ধারাবাহিকতাই হচ্ছে ব্লাডলাইন।
বাবা, তার বাবা, তার বাবা এইরুপ ধারাবাহিকতা।
কবুতরের ক্ষেত্রে একই কবুতরের জাত কে বা একজোড়ার থেকে যে কবুতর জন্ম নেয় বা একই জোড়ার বাচ্চা থেকে যে কবুতর হয় তাকেই
ব্লাডলাইন বলে।
আর যখন এক জাত বা এক ব্লাডলাইন এর সাথে অন্য ব্লাডলাইন মিলানো হয় তখন ব্লাডলাইন পরিবর্তন হয়ে যায়।

❤️OLD BLOODLINE পুরাতন কবুতরের জাত❤️

❤️OLD BLOODLINE এর মানে কবুতর এর জাত অনেক পুরাতন, বা কবুতর ও পুরাতন।

একটা কবুতর পুরাতন জাত কিনা তা বুঝতে হলে নিজের পালতে হবে বা কারো থেকে আনা হলে তার থেকে জানতে হবে আবার যারা ভালো বুঝে তারাও অনুমান করতে পারে যে কবুতর টা পুরান জাতের কিনা।

❤️পুরান জাতের সুবিধা❤️

পুরান এর অভিজ্ঞতা ভালো।
যেমন সবার কিন্তু প্রয়োজনে মুরুব্বীদের কাছেই যেতে হয়।
আগের মানুষজন ভালো ছিল, তারা যেমন মানুষকে ঠকাতো না, দুধে পানি মিশাতো না। তেমনই তারা কবুতর এর জাতেও অজাত কুজাত মিশাতো না।
তারা একটা কবুতর কে ২/৩/৫ বছর ফেলে রাখতো ঐ জাত, ঐ কালার ঐ সেইপ ঐ পা এর রং, ঠোট এর রং, ঐ নজর না মিললে জোড়া দিতো না।
তাই পুরান জাত মানেই ভালো কবুতর (যদি সত্য হয়) তার মাঝে খাদ বা ভেজাল নেই।

❤️জাত মিশ্রণের বা এক জাত এর সাথে আরেক জাত এর অসুবিধাগুলো বা খারাপ দিক❤️

আধুনিক খাবার যেমন অনেকে নতুন ডিস বানায় গরুর গোস্ত দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না করে। নতুন রা খেয়ে বলে ওয়াও! আগে সেটা সম্ভব ছিল না।

তেমনই আজকাল গর্রা দিয়ে সবুজ গলা, কালদম দিয়ে সবুজ গলা, চিলা দিয়া সবুজ গলা, চুইনা দিয়া কালদম জোড়া দিতে দেখা যায়।

যেমন আজকাল গর্রা, দোবাজ, মুশালদম এর বাচ্চা ম্যাগপাই, শর্ট ফেইস বা করমোনা কেনো বের হয়? আমরা কি ভাবি কখনো? কি এর কারন?
তাই আজকাল সবুজ গলা থেকে গর্রা, গিরিবাজ থেকে চিলা, চিলা থেকে ঝাক বাচ্চা বের হইলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

পাখি বা কবুতর অনেক সময় বিষাক্ত খাবারে মুখ দিয়ে আক্রান্ত হয়। তেলাপোকা মারার বিষ, ইদুর মারার বিষ , চুন , এসব বিষ জাতীয়...
19/07/2022

পাখি বা কবুতর অনেক সময় বিষাক্ত খাবারে মুখ দিয়ে আক্রান্ত হয়। তেলাপোকা মারার বিষ, ইদুর মারার বিষ , চুন , এসব বিষ জাতীয় জিনিস কোন না কোনোভাবে পোষা পাখি অনেক সময় খেয়ে ফেলে। তখন বুঝে উঠতে পারি না কি করতে। কখনো কারো পাখি বিষাক্ত খাবার খেয়ে আক্রান্ত হলে কি করণীয় তা নিয়ে এই পোস্ট। চলুন জানা যাক।

১। Egg albumin 3-5ml। ডিমের সাদা অংশ হলো অ্যালবুমিন। পাখিকে ডিমের সাদা অংশ লিকুইড করে 3-5ml খাওয়াতে হবে। (কুসুম বাদে).

২। তেতুলের রস এক চামচ পানিতে ৩,৪ ফোটা দিয়ে খাওয়াতে হবে। দিনে দুই তিন বার।

৩। সেলাইন মিক্স পানি খাইয়ে ক্রপ নাড়াচাড়া করে বমি করাতে হবে। এতে ক্রপ বিষমুক্ত হবে।

৪। Toxinil plus/ two plus/tf gold যেকোনো একটি ১ml এক লিটার পানিতে দিয়ে খাওয়াতে হবে ৫-৭দিন।

এসব পদ্ধতিতে পাখির বিষক্রিয়া নষ্ট করে পাখিকে সুস্থ করা যায় ।
তবে কারো পাখি যদি খুব বেশি পরিমাণ বিষ জাতীয় কিছু খেয়ে ফেলে আর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে তখন উপরোক্ত পদ্ধতি গুলার পাশাপাশি পাখিকে
ইনজেকশন atropine sulphate ১ml দিতে হবে বুকের মধ্যে ৬ঘণ্টা পর পর ১-২দিন।

সবার পাখি যেন ভালো থাকে এই প্রত্যাশায়
Sharif Aviary
🕊️🕊️🕊️

Sharif Aviary

বাজেরিগার পাখি পালতে চান?? নিচের লেখাটি খুব মনযোগ দিয়ে পড়ুন।। ৯৯% ধারণা পেয়ে যাবেন।☺️❤️❤️ ইনশাআল্লাহ❤️❤️🔰আপনি কি নতুন ব...
16/06/2022

বাজেরিগার পাখি পালতে চান?? নিচের লেখাটি খুব মনযোগ দিয়ে পড়ুন।। ৯৯% ধারণা পেয়ে যাবেন।☺️

❤️❤️ ইনশাআল্লাহ❤️❤️

🔰আপনি কি নতুন বাজেরিগার পালনের কথা ভাবছেন?
🔰নাকি সবেমাত্র কয়েকটা পাখি কিনে শুরু করে দিয়েছেন?
🔰বাজেরিগারের ব্যাপারে অনেক প্রশ্ন আপনার মনে?
🔰কিছু কিছু প্রব্লেম ফেস করছেন জিগ্যেস করার কাউকে পাচ্ছেননা?

➡তাহলে এই পোস্ট পড়া আপনার জন্য খুব জরুরী,আপনার অনেক প্রশ্নের উত্তর এখানে লুকিয়ে আছে▶

প্রশংসিত একটি প্রশ্নঃ➡ ভাই আমি পাখি পালন শুরু করতে চাই,কিভাবে শুরু করতে পারি কিছু টিপস দিবেন??
এমন প্রশ্ন যারা করেন সত্যি আপনি বিচক্ষণ ব্যাক্তি,,সবার চিন্তাভাবনা আপনার মত হওয়া উচিত।আপনার জন্য সামান্য কিছু টিপস দেয়ার চেষ্টা করবো এই পোস্টে।

দুঃখজনক কিছু প্রশ্নঃ➡ পাখি কিনেছি ২০/২৫ দিন এখনো কেন ডিম পাড়েনা?৬ টা ডিম সহ পেয়ার কিনলাম ডিমে কেন তা দিচ্ছেনা?১৫ দিনের বাচ্চা সহ পেয়ার কিনলাম,এখন প্যারেন্টস বেবিদের ফিডিং করায়না?

➡প্রথমেই একটা কথা আপনাকে মেনে নিতে হবে পাখি কোনো মেশিন বা পণ্য নয়,এরা ভালবাসার এক প্রাচুর্য। যা সৃষ্টিকর্তা ভালবেসে আপনার হাতে দান করেছেন,সবার ভাগ্যে যা জোটেনা।জন্ম-মৃত্যু একমাত্র সৃষ্টিকর্তার হাতে।কিন্তু উনি যেহেতু এদেরকে আপনার হাতে দান করেছেন আপনাকেই নিতে হবে এদের ভালো/মন্দ,সুখ/দুঃখের লাইবেলিটি।আর তাই এদের রক্ষণাবেক্ষনের জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় ফলোয়াপ করতে হবে।অন্যথায় সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত ভালবাসার ভান্ডার আপনার হাত ফসকে বেরিয়ে যেতে খুব বেশি সময় লাগবেনা।

➡বাজেরিগার পালনের জন্য কয়েকটি ধাপ আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে,যেগুলো নীম্নরুপ⤵

0⃣1⃣Mind setup (দৃড়তার সাথে মানুষিক ভাবে প্রিপারেশ নিতে হবে).
0⃣2⃣Placs selection (পাখি রাখার জন্য সুন্দর পরিবেশের স্থান নির্বাচন করতে হবে).
0⃣3⃣Knowledge with Budgerigar character (এদের স্বভাব চরিত্র সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা থাকতে হবে).
0⃣4⃣Knowledge with Budgerigar food (খাবার সম্পর্কে জানতে হবে).
0⃣5⃣Fitness & sickness (সুস্থ পাখি অসুস্থ হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জানতে হবে).
0⃣6⃣Cage setup (খাচা নির্বাচন এবং ডেকোরেশন).
0⃣7⃣Cleaning (পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা).
0⃣8⃣Budgerigar selection (কিভাবে কোন পাখি নির্বাচন করবেন).
0⃣9⃣Breeding period ( প্রজননের সময় করোনীয়).
1⃣0⃣Baby Care (বাচ্চাদের পরিচর্যা).

🚫উল্লেখিত ১০টি বিষয়ের যেকোনো একটি যদি আপনি এড়িয়ে চলতে চান তাহলে বলব বাজেরিগার পালন না করাই আপনার জন্য ভালোপালন না করাই আপনার জন্য ভালো হবে।❌

0⃣1⃣Mind Setup⤵

➡পাখি কোনো মেশিন নয়,তাই পাখি ক্রয় করা টাকাটা আপনি ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে ধরে নিয়ে কিছুদিনের ভিতর এদের দ্বারা প্রফিট আশা করতে পারেননা।
এদের যাবতীয় সমস্ত চাহিদা পূরণ করে এদের সুস্থ সুন্দর রাখার চেষ্টাই হবে আপনার একমাত্র লক্ষ্য।স্বাভাবিক জীবন চলার গতিতে একজন মানুষ একা কখনও পাখিদের টেককেয়ার করা সম্ভব না।কেননা আপনাকে হয়ত যেকোনো সময় বাড়ির বাইরে থাকতে হতে পারে।তাই ফ্যামিলির সাপোর্ট এবং ফ্যামিলির কম পক্ষে একজন মানুষকে পাখিদের দেখাশোনা করা শিখিয়ে রাখা আপনার দায়িত্ব।যাবতীয় বিষয় গুলির উপরে আপনাকে মানুষিক ভাবে প্রিপারেশ নিতে হবে।এবং ফ্যামিলি মেম্বারদের সাথে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করে তাদের সম্মতি নিতে হবে।

0⃣2⃣Placs selection⤵

➡আমরা সবাই জানি যে পাখিরা বন্য প্রাণী,এরা বন বিচরণেই সবথেকে বেশি আনন্দ পায়। বন্য পাখিদের খাচার ভিতরে বন্দী রেখে বনের পরিবেশ আমারা হয়ত দিতে পারবোনা এটা সত্যি।কিন্তু সৃষ্টি থেকেই এদের শারীরিক, চারিত্রিক, জৈবিক, কিছু প্রোয়জন পরিবেশের সাথে ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত।এর কিছু অংশ অন্তত যদি আমরা পাখিদের দিতে না পারি সেটা হতে পারে পাখিদের জন্য অসহনীয়।তাই পাখিদের থাকার জায়গার পরিবেশের উপর লক্ষ্য রাখা অত্যান্ত জরুরী একটা বিষয়।
একদম আঁটোসাটো অন্ধকারাচ্ছন্ন জায়গায় পাখি নিজেদের মানিয়ে নিতে পারেনা।আবার বেশি কোলাহলপূর্ণ জায়গায়ও পাখি ভয় পায়।
তাই পাখিদের থাকার জায়গাটা এমন হতে হবে যেখানে প্রোয়জনীয় আলো বাতাস রোদ প্রবেশ করতে পারে।
আলো বাতাস রোদ সবই থাকার ব্যাবস্থা রাখতে হবে কিন্তু কোনোটাই অতিরিক্ত নয়।
এবং সেখানে মানুষ বা অন্যকোনো প্রানীর চলাচল যেনো সংরক্ষিত থাকে।

0⃣3⃣Knowledge with Budgerigar character⤵

➡অনেকে মনে করে,বাজেরিগার কবুতর মুরগী ঘুঘু সবাই ডিম পাড়ে,সবাই বাচ্চা ফুটায়,সবাই একই রকম।আজ কিনে নিলেই ১৫ দিনে ডিম পাবো আর ৩৬ দিনে বাচ্চা।
কিন্তু না,,আপনার ধারণা একেবারে ভুল।বাজেরিগারদের আপনি অন্যকারো সাথে কম্পেয়ার করতে পারবেননা।চারিত্রিক দিক দিয়ে এরা অনেকটাই ভিন্ন প্রকৃতির।এরা খুব লাজুক আর ভীতু প্রকৃতির পাখি।তবে মাঝেমধ্যে অনেক রাগিও।এরা নিজেদের পরিচিত পরিবেশ পরিচিত মানুষ আর পরিচিত বাসা ছাড়া আর কোথাও ভরশা করতে পারেনা।তাই যেকোনো উপায়ে যদি একবার এদের পরিচিত মানুষ, পরিবেশ আর খাচা পরিবর্তনের প্রোয়জন হয় তাহলে নতুন জায়গা নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে কিছুদিন সময় লাগে।এমনকি ডিম সহ পাখি কিনলে নতুন বাসায় এসে সেই ডিমে তা দেয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।বাচ্চা সহ পাখি কিনলে বাচ্চাদের ফিডিং করানো বন্ধ করে দেয়ার ফলে বাচ্চারা মারা যায়।যদিও মাঝেমধ্যে এর ব্যাতিক্রম ঘটে তবে সেটা হাজারে ১ টা। সাধারণত সুন্দর পরিবেশ, ভালো খাবার,আর আন্তরিক মানুষ পেলে এরা ৩০ থেকে ৪৫ দিনের ভিতরে নতুন জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নেয়।আর সবকিছু নিজের পছন্দের না পেলে সহজে সেখানে সেটাপ নিবেনা।তাই নতুন পাখি কেনার পরে আমাদের উচিত কমপক্ষে ৪০ দিন পাখিদের মানিয়ে নেয়ার সময় দেয়া।এই সময়ে মেল ফিমেল আলাদা খাচায় কিছুদিন আলাদা রেখে কৃমিনাশক আর ক্যালসিয়াম কোর্স করিয়ে নেয়া উচিত।এরপরে মেল ফিমেল এক সাথে ব্রিডিং খাচায় দিলে পাখি ডিম পাড়তে আগ্রহী হয়।মনে রাখা ভালো একটা বাসায় শুধুমাত্র দুইটা পাখি যদি থাকে তাহলে ডিম পাড়ার সম্ভাবনা খুবই কমে যায়।কেননা আশেপাশে অন্য পাখি না দেখলে পাখি ভয় পেয়ে সেটাপ নেয়না।যদিও দুইটা পাখি সেটাপ নিয়ে ডিম বাচ্চা করে,তবে এতে অনেক বেশি লেট হতে পারে,আর ফলাফল আশানুরূপ হয় খুবই কম।
সবার মনে রাখতে হবে বাজেরিগার খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ ভীতু চঞ্চল প্রকৃতির পাখি।এই তিনটি গুণে এরা গুণান্বিত। তাই যদি আপনি ফ্রেন্ডলি আচরণ দিয়ে একবার এদের ভয় ভাঙ্গিয়ে আপন হতে পারেন তবেই এরা আপনার উপরে ভরশা করবে।
পাখির ব্রিডিংয়ের ৫০% সফলতা আসবে পাখির সাথে আপনার সম্পর্কের উপর নির্ভর করে।

0⃣4⃣Knowledge with Budgerigar food⤵

➡বাজেরিগারের প্রধান খাবারের নাম বলতে গেলে সবার আগে চলে আসে চিনা,কাউন,ক্যানারি আর ৪ প্রকারের মিলেট।তবে মিলেট আর ক্যানারি বিদেশি সীড হওয়ার কারনে বাংলাদেশে চিনা আর কাউনকেই প্রধান খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।যেহেতু ক্যানারি মিলেট বাংলাদেশে এখন এভেইলেবল পাওয়া যায় তাই এগুলো খাওয়ানোর প্রোয়জনীয়তা রয়েছে।মানুষের জন্য যেমন প্রধান খাবার ভাত,মাছ,মাংস,রুটি,সবজি,,বাজেরিগারের তেমন সীডমিক্স। মানুষ যেমন সুস্থ সুন্দর ভাবে বেচে থাকার জন্য ভাত,মাছ,মাংস,রুটির পাশাপাশি আরও অনেক খাবারের প্রোয়জন,,বাজেরিগারের তেমন সীডমিক্সের পাশাপাশি আরও অনেক খাবারের প্রোয়জনীয়তা আছে।
যেমনঃ কলমি শাক,লাল শাক,পালন শাক,পুই শাক,ধনে পাতা,পুদিনা পাতা,লেটুস পাতা,ঘাস,অঙ্কুরিত বীজ,শালগম,গাজর,ব্লকলি,ফুলকপি,মিস্টি কুমড়া,মিস্টি আলু,বাধাকপি,কাচা মরিচ,বেবিকর্ণ(কচি ভূট্টা),ভুট্টা সিদ্ধ,গম সিদ্ধ,ছোলা সিদ্ধ, ভেজা ছোলা,ছোলা মুগডাল ভুট্টা গমের মিক্স পাউডার,ইত্যাদি।ব্রিডিংয়ের জন্য পাখির শরীর থেকে প্রচুর ভিটামিন ক্যালসিয়াম মিনারেল খরচ করতে হয়।তাই ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার দেয়া খুবই জরুরী।ক্যালসিয়ামের উৎস হিসেবে উপরে উল্লেখিত প্রতিটি খাবারের সাথে (সীডমিক্স ছাড়া) ডিম ইউজ করতে পারেন।অথবা শুধু ডিম দিলেও পাখি অনেক সুন্দর খায়।তবে কমার্শিয়াল এগফুডের বিকল্প নেই,তাই যদি সম্ভব হয় তাহলে কমার্শিয়াল এগফুড ইউজ করার উপকারীতা অনেক বেশি।ডিম অথবা এগফুড যেটাই হোক প্রতি সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিনের বেশি ইউজ করা উচিত হবেনা।
ক্যালসিয়াম & ভিটামিন মিনারেলের প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে ক্যাটেল ফিস বন (সাগরফেনা),মিনারেল ব্লক,ভিটা ব্লক অত্যান্ত কার্যকরী।তবে এক্ষেত্রে সচেতনতা খুব বেশি জরুরী।কেননা বাজারে আজকাল প্রচুর ডুব্লিকেট ব্লক পাওয়া যায় যেগুলো সাইন্টিফিকেলি পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ আর পরিক্ষা নিরিক্ষা ছাড়াই তৈরি হয়।এগুলো পাখির হেলথের জন্য মারাত্মক হার্মফুল হতে পারে।এসব বিষয় বিবেচনা করে এম&এ ব্রান্ডের মিনারেল ব্লক ভিটা ব্লকের মান অনেক ভালো।
মনে রাখবের নিউবর্ণ বেবির জন্মের পর থেকে কমপক্ষে ৩০ দিন বয়স পর্যন্ত পাখিদের এগফুড & সফটফুড দেয়া খুবই জরুরি।

0⃣5⃣Fitness & sickness⤵

➡ পাখি পালনের আগে এই বিষয় দুইটি সম্পর্কে ধারণা রাখার প্রোয়জনীয়তা অনেক।অনেক সময় সুস্থ পাখিও ফিটনেসলেস হয়,যেটাকে অসুস্থতা বলা উচিত হবেনা।সুন্দর পরিবেশ,প্রোয়জনীয় আয়তনের জায়গা,আর উপযুক্ত খাবারের অভাব,গোসলের অভাবের কারনে পাখির ফিটনেস নষ্ট হয়।ফিটনেস নষ্ট হওয়ার আরও একটা বড় কারন রেস্ট ছাড়া কন্টিনিউ ব্রিড করানো।
পাখির প্রপার ফিটনেস না থাকলে চুপচাপ বসে থাকবে,খাবার খাওয়ার সময় ছাড়া পার্চ থেকে নামতে চাইবেনা,খাবার পরিমানে কম খাবে,ফেদার গুলি ফ্যাকাসে কারাল আর অমসৃণ হবে।
যদিও ফিটনেসলেস মানেই সিকনেস নয়,তবুও দীর্ঘদিনের দুর্বলতা পাখিকে যেকোনো সময় অসুস্থ করে দিতে পারে।এভাবে পাখির মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
যেকোনো কারণে অসুস্থ হলে পাখি ঝিমিয়ে বসে থাকবে,পুপ্সের কালার আর ঘনত্বের পরিবর্তন হবে,পার্চ অথবা খাচার কর্ণারে ফেদার ফুলিয়ে বসে থাকবে,খাবারের পরিমাণ একেবারেই কমিয়ে দেবে,ভেন্ট ভেজা থাকবে,ভেন্টে পুপ্স লাগানো থাকবে।মনে রাখতে হবে যেকোনো এক্টিভ পাখিও কয়েক ঘন্টার ব্যাবধানে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।তাই উপসর্গ গুলি জেনে রাখা অত্যান্ত জরুরী।সাধারণত পাখির চেহারা আর পুপ্স দেখেই অসুস্থতা নির্ধারণ করা হয়।তাই এ বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা না থাকলে জরুরী মূহুর্তে পুপ্স আর পাখির পিকচার দেখিয়ে এক্সপার্টদের হেল্প পেতে পারেন।
পাখি পালন আর ব্রিডিংয়ের জন্য শুধুমাত্র সুস্থতাই শেষ কথা নয়,পাখির ১০০% ফিটনেসের প্রোয়জনীয়তা আছে।

0⃣6⃣Cage setup⤵

➡প্রকৃতিতে পাখি স্বাধীনভাবে বিচরণের সুযোগ পায়,কিন্তু খাচার ভিতরে স্বল্প আয়তনে সেটা সম্ভব না।
তাই অনেক যাচাই-বাছাই ও গবেষণার পরে বিশেষজ্ঞরা বাজেরিগারের খাচাকে দুইটি শ্রেণিতে বিভক্ত করেছে।
☑ফ্লাইং কেজ ১৮*৩৬*১৮
☑ব্রিডিং কেজ ১৮*১৮*১৮
এর থেকে ছোট খাচায় হবেনা এমন কোনো কথা নেই,তবে সেখানে পাখি কিছুটা আনকমফোর্ট ফিল করবে,ব্রিডিং রেজাল্টে হয়ত এফেক্ট পড়তে পারে,পাখির ফিটনেস কিছুটা ড্যামেজ হতে পারে।
যেকোনো খাচায় সবসময় একের অধিক পার্চ বা লাঠি দেয়ার উপকারীতা আছে।এতে পাখি এক পার্চ থেকে অন্য পার্চে বারবার হাটাহাটি ওড়াউড়ি করার সুযোগ পায় বলে পাখির অনেক ভালো ব্যায়াম হয়।এভাবে ব্যায়ামের মাধ্যমে পাখির অতিরিক্ত ফ্যাট রিডিউস হয়।অতিরিক্ত ফ্যাট পাখির জন্য অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। এতে এগ বন্ডিং থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
ব্রিডিং কেজে একটা পার্চ সবসময় হাটির মুখের কাছে এমন ভাবে সেট করতে হবে যেনো অনায়াসে পাখি হেটেই পার্চ থেকে হাড়িতে প্রবেশ করতে পারে।কেননা ব্রিডিং পিরিয়ডে পাখিদের শরীর থেকে অনেক এনার্জি খরচ করতে হয়।এই সময় পাখিরা বারবার পার্চ থেকে হাড়িতে যাতায়াত করে।
হাড়িটা খুব শক্ত করে খাচার সাথে ফিক্সড করতে হবে যেনো একেবারেই নড়াচড়া না করে।নড়াচড়া করলে পাখি ভয় পেয়ে সেটাপ নষ্ট হওয়ার কারনে হাড়ির বাইরে ডিম দিতে পারে,ডিমে তা দেয়া বন্ধ করে দিতে পারে,এমনকি ডিম পাড়ার প্রতি নিরুৎসাহিত হতে পারে।
হাড়ির উপরের সাইড খাচার ছাদে মিলিয়ে রাখা ভালো,যেনো কোনোভাবে পাখি হাড়ির উপরে উঠে বসার সুযোগ না পায়।
হাড়ির উপরে পাখি বসার সুযোগ পেলে একটা পাখি হাড়ির উপরে বসবে,অন্যটা হয়ত পার্চে।এভাবে দুজনের বন্ডিংয়ের মাঝে দুরত্ব তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাছাড়া পাখিরা যদি হাড়ির উপরে বসে মেটিং করে হাড়ির মসৃণতার কারনে পা স্লিপ করবে এবং মেটিং সাকসেস নাও হতে পারে।সেক্ষেত্রে ডিম ফার্টেইল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।সবথেকে বড় কথা পাখি সবসময় সর্বোচ্চ উঁচু জায়গায় বাসা বানাতে পছন্দ করে তাই হাড়িটা যতটা সম্ভব উঁচু করে ঝুলানো উচিত।
খাচার পার্চ হিসেবে অনেকে প্লাস্টিকের পার্চ ইউজ করেন,কিন্তু অনেকেই জানেননা পাখির উপর এর কতটা ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে।এটা মসৃণ হওয়ায় পাখি এটা আকড়ে ধরার জন্য অতিরিক্ত শক্তি খরচ করতে হয়।অনেক সময় পাখির নখ খয় হয়ে যায়।এই পার্চে বসে পাখি মেটিং করলেও পা স্লিপ করার কারনে মেটিং সাকসেক না হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।আর তাই ডিমের ফার্টিলিটি কম হয়।
এসব কারণে পাখির বসার পার্চ হিসেবে এমন কিছু ইউজ করা উচিত যেগুলো পাখি প্রকৃতিতে ইউজ করে।
যেমনঃ যেকোনো গাছের ডাল,এবং অবশ্যই এটা অমসৃণ হতে হবে।পার্চ হিসেবে নিমের বাকল সহ কাচা ডাল দেয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
ফ্লাইং কেজের সাইজ অনুযায়ী ২ থেকে তিনটা পার্চের সাথে খেলনা সরঞ্জাম রাখতে পারেন,বাজিগর খেলতে খুব পছন্দ করে।

0⃣7⃣Cleaning⤵

➡পরিষ্কারপরিচ্ছন্নতার দিক থেকে বাজেরিগার অনেকটা শুচিবাই টাইপের পাখি।
অপরিষ্কার পরিবেশ এদের অসুস্থতার অন্যতম কারন।তাই সবারই উচিত প্রতিদিন সম্ভব না হলেও একদিন পর একদিন ট্রে পরিষ্কার করা।
প্রতি মাসে অন্তত একবার খাচা খালি করে ভিতরের সবকিছু সুন্দরভাবে জীবানুমুক্ত করা।
এক্ষেত্রে আপনি জীবানুনাশক অনেক কেমিক্যাল পেট শপে পাবেন।নিম পাতার পানির দ্রবন ক্লিনিংয়ের একটা ভালো উপাদান।
প্রতিবার ব্রিডিং শেষে হাড়ি ওয়াসের পরে জীবানুমুক্ত করার জন্য কিছুক্ষণ আগুনে শেকে নিতে পারেন।
বেবি থাকা অবস্থায় মাঝেমধ্যে হাড়িতে নজর রাখুন অতিরিক্ত ময়লা বাচ্চার মৃত্যুর কারন হতে পারে।
সীডমিক্স ভালভাবে না ধুয়ে কখনও পাখিদের দিবেননা।
খাবার এবং গোসলের জন্য ফুটানো পানি ইউজ করুন।

0⃣8⃣Budgerigar selection⤵

➡প্রথমেই যখন পাখি পালন শুরু করতে চাইবেন তখন ভালো মিউটেশনের চিন্তা না করে ওয়াইল্ড গ্রিন দিয়ে শুরু করাই উত্তম।শুরুতে অনেক গুলি পাখি না নিয়ে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৫ জোড়ার বেশি নেয়া উচিত না।কেননা আপনি এখনো পাখি পালনের উপর দক্ষ হতে পারেননি।যদি ৩/৪ জোড়া পাখির নিয়ম মেনে সঠিক পরিচর্চা করতে পারেন তাহলে ৬ মাসে আপনার এভিয়ারি হাউজফুল হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আর নিয়ম না মেনে অবহেলা করলে ৩ হাজার পাখি কিনেও লাভ হবেনা,৬ মাসের আগেই আপনার এভিয়ারি জিরো হতে পারে।
তবে অনুরোধ করবো দুইটা পাখি না পালার জন্য।সুস্থ সুন্দর ফিটনেস যাচাই করে ৪ পিসের অধিক সর্বোচ্চ ১০ পিস পাখি দিয়ে শুরু করাই বুদ্ধিমানের কাজ।বাজেরিগার পালনে শুরুতে সেমি এডাল্ট দিয়ে শুরু করা উচিত। অনেকে তাড়াতাড়ি বেবি পাওয়ার জন্য রানিং এডাল্ট পেয়ার কিনে শুরু করতে চায় এটা সম্পুর্ন ভুল সিদ্ধান্ত। ৪ থেকে ৬ মাসের সেমি এডাল্ট বাজেরিগার দিয়ে শুরু করলে ফলাফল অনেক ভালো পাওয়া যায়।ক্রয়ের ক্ষেত্রে আপনাকেই সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে ক্রয় করতে হবে,কেননা সব বিক্রেতার মানুষিকতা এক না।কেউ আপনার সাথে প্রতারণা করতে না পারে তাই আপনাকেই সবকিছু বুঝে যেনে চেক করে ক্রয় করতে হবে।গ্রুপে এমন অনেক ব্রিডার পাবেন যারা পাখির যত্ন নেয়,পাখিদের ভালো খাবার খাওয়ায়।এমন ব্রিডারের কাছ থেকে পাখি নিলে অনেক উপকৃত হবেন।ইনব্রিডিং এভোয়েড করার জন্য আপনি দুজন ব্রিডারের কাছ থেকে পাখি নিবেন।৫ টা মেল একজনের কাছ থেকে ৫ ফিমেল একজনের কাছ থেকে।এভাবে নিলে বিক্রেতার প্রতি বিশ্বাসের উপর আপনাকে নির্ভর করতে হবেনা,অটোমেটিক ইনব্রিডিংয়ের রিস্ক কেটে যাবে।
এভাবে ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে পাখি কালেকশনের পরে মেল ফিমেল ভিন্ন করে দুইটি খাচায় রাখুন সর্বনীম্ন ৮ মাস বয়স হওয়ার আগে পর্যন্ত।

0⃣9⃣Breeding period⤵

➡ উপরে উল্লেখিত প্রতিটি ধাপ ঠিকঠাক পালন করে ৪ মাসের পাখিকে ব্রিড করানোর জন্য আপনাকে কমপক্ষে আরও ৪ মাস অপেক্ষা করতে হবে।সাধারণত ৮ মাস বয়সে ব্রিডিংয়ের জন্য বাজেরিগারের শরীর প্রপার প্রস্তুত হয়ে যায়।কিছুকিছু ক্ষেত্রে আরও একটু বেশি সময় লাগতে পারে।এবং এই ধৈর্য্যটা আপনার না থাকলে বাজেরিগার আপনার জন্য নয়।অনেক সময় দেখা যায় ৩ থেকে ৪ মাস বয়সের কিছু পাখি ডিম পাড়ে।আপনাকে অবশ্যই এই ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে এবং ডিম ফেলে দিতে হবে।
৮ মাস পরে পাখি মুডে এলে পছন্দ অনুযায়ী একটা মেল আর একটা ফিমেল জোড়া দেয়ার জন্য ব্রিডিং কেজে দিয়ে দিন।২ থেকে ৩ দিনের ভিতরে পাখি জোড়া নিয়ে নেয়,নতুন পাখির ক্ষেত্রে আরও একটু বেশি সময় লাগতে পারে,তাই প্রাইভেসি দিয়ে অপেক্ষা করুন।অনেক সময় দেখা যায় পাখির সঙ্গী পছন্দ না হলে জোড়া নিবেনা বা মেটিং করবেনা।এক্ষেত্রে পাখি মারাত্মকভাবে মারামারি করে আহত/নিহত হতে পারে।তাই জোড়া না নেয়া পর্যন্ত নজর রাখুন।মারামারি করলে অথবা ১৫ দিনে জোড়া না নিলে জোড়া চেঞ্জ করে দেয়া উচিত।
আর যে পাখি জোড়া নিয়ে মেটিং করবে তারা ৭ থেকে ১২ দিনের মধ্যে ডিম দেয় সাধারণত।
এরা ৪ থেকে ১২ টা পর্যন্ত ডিম দিতে সক্ষম।একদিন পরে একদিন ডিম দেয় সাধারণত,যেমনঃপ্রথম ডিম শুক্রবার দিলে দ্বিতীয় ডিম রবিবার দিবে,তৃতীয় ডিম দিবে মঙ্গলবার।এভাবে যদি ৫ টা ডিম দেয় তাহলে ১০ দিন সময় লাগবে ডিম দেয়া শেষ করতে।তবে যদি ফিটনেস ভালো না থাকে সেক্ষেত্রে দুইদিন পরেও ডিম দিতে পারে।আর এমন ফিটনেসের পাখি ব্রিডে দেয়া উচিত না।
ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে ১৮ থেকে ২১ দিন সময় লাগে,সেই পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করুন হাড়িতে বাচ্চার ডাক শোনার জন্য।

1⃣0⃣Baby Care⤵

➡ হাড়িতে বাচ্চার কিচিকিচি শব্দ শুনলেই আপনার ভিতর প্রশান্তি চলে আসবে,আনন্দে একটা মুচকি হাসি বেরিয়ে যাবে আশেপাশের সবাইকে ডেকে বলবেন আপনি সাকসেস!
কিন্তু না!!!
এখনই এতটা আনন্দিত হবেননা,মাত্র ৫০% সাকসেস এসেছে আপনার।
এবার বাচ্চার পরিচর্যার পালা,এটা অনেক বড় পরিক্ষা।
ডিম থেকে বাচ্চা ফোটার আগেই বাচ্চার জন্য সফটফুড রেডি করে রাখতে হবে।বাচ্চার ডাকের শব্দ শুনলেই খাবারটা খাচায় দিয়ে দিন।বাচ্চার বয়স ৩ থেকে ৫ হলে এগফুড দেয়া শুরু করুন।দূরত্ব বজায় রেখে লক্ষ্য করুন প্যারেন্টস বেবিকে খাওয়ায় কিনা,বাচ্চার পেটে খাবার আছে কিনা,পিপড়া বা যেকোনো পোকামাকড় বাচ্চাকে আক্রমন করে কিনা।এই সময় বাচ্চাদের ঘরে হালকা কোনো লাইট জ্বালিয়ে রাখার চেষ্টা করুন যে আলোতে পাখি খাবার খেয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারে।অতিরিক্ত আলো পাখির ঘুম নষ্ট করবে এবং রুমের তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারন হতে পারে।তাই খুব ঝাপসা বা জোৎছনা মাখা আলো দেয়ার চেষ্টা করুন।অথবা সন্ধ্যায় পাখির ঘর অন্ধকার হওয়ার পর থেকে সকালের আলো আসার মাঝে দুইবার পাখির ঘরের লাইট জ্বালিয়ে রাখুন ১৫ থেকে ২০ মিনিট করে।এই দুইবার পাখি খাবার খেয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারবে।
মনে রাখবেন এই বয়সে বাচ্চারা সব লিকুইড খাবার খায়, তাই পেটে বেশিক্ষণ খাবার না থাকার কারনে ঘনঘন বেবিদের ক্ষুধা হয়।এই সময় পাখিরা ২৪ ঘন্টা খাবার খাবে।পর্যাপ্ত খাবার না পেলে পাখি বেবিদের ফিডিং করাতে পারবেনা।এতে বেবি দুর্বল রুগ্ন হওয়া থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
ছোট বাচ্চা থাকা অবস্থায় খাবারে শাকের পরিমাণ কমিয়ে দিন।একেবারে দিবেননা সেটা নয়,দিবেন তবে একটা পরিমাপ অনুযায়ী। অতিরিক্ত শাক খেলে বেবিদের পুপ্স বেশি ভেজা হবে।এতে বেবিদের ঠান্ডা লাগার ভয় থাকে এবং বেবিদের শরীর নোঙড়া হয়।হাড়িতে বেবির পরিমান এবং খাবারের উপর হাড়ি নোঙড়া হবে।বেবি যত বেশি হবে,বেবি যত হেলদি হবে,তত বেশি হাড়ি নোঙড়া হবে।তাই বেবির বয়স ৫ থেকে ৭ দিন হলেই হাড়িতে লক্ষ্য করুন অতিরিক্ত ময়লা জমে আছে কিনা।প্রোয়জন হলে বেবি নামিয়ে রেখে হাড়ি পরিষ্কার করে দিন।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৫ থেকে ৩০ দিনের ভেতর বাচ্চার শরীর পালকে প্রায় পরিপূর্ণ হবে।লক্ষ্য রাখুন বুকের ফেদার গুলো সঠিকভাবে উঠেছে কিনা।বুকে ফেদার উঠে গেলে বেবিদের হাড়ি থেকে মালসায় নামিয়ে হাড়ি বাইরে বের করে ফেলেন।মালসায় ছোট নরম আকৃতির অল্প সীডমিক্স দিয়ে দিন,এখানেই বেবিরা খেতে শিখে যাবে।
এবার আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে সূকরিয়া আদায় করে আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়তে পারেন।
নিজের সম্পর্কে এবার আপনি ভাবতে পারেন বাজেরিগার পালনের কিছুটা অন্তত আপনি বুঝতে শিখেছেন।

🔲perfection⏹⤵

➡ প্রতিবার ব্রিডিংয়ের শেষে মেল ফিমেল আলাদা ফ্লাইং কেজে রেখে পাখিদের রেস্ট করাতে হবে।ব্রিডিংয়ের সময় শরীর থেকে ব্যয় করা ভিটামিন মিনারেল ক্যালসিয়াম এই সময় পূরণ করে পরবর্তি ব্রিডিংয়ের জন্য পাখি রেডি করতে হবে।অন্যথায় পাখি মারাত্মক স্বাস্থ ঝুকিতে পড়তে পারে,এমন কি এই ঝুঁকি পাখিকে মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে।মনে রাখবেন ১০০% ফিটনেস না পাওয়া পর্যন্ত পাখি পরবর্তি ব্রিডিংয়ে দিবেননা।
পাখি ব্রিডিংয়ের খাচায় দেয়ার পর থেকে বাচ্চারা নিজে খাবার খেতে শেখার আগ পর্যন্ত খুব সতর্ক থাকতে হবে।এই সময় কোনোভাবে পাখিদের বিরক্ত করবেননা।ডিম কয়টা হল,বা বাচ্চা কয়টা, এগুলো দেখার জন্য বারবার হাড়িতে উকি দিবেননা।বিশেষ প্রোয়জনে এমন ভাবে যাবেন পাখি যেনো ভয় না পায় অথবা রাগান্বিত না হয়।বিড়াল কুকুর ইদুর তেলাপোকা সহ যেকোনো পোকামাকড় বা জীবজন্তুর আক্রমণ এবং শব্দ থেকে পাখিদের সিকিউরিটি দিন।আসেপাশের মানুষ চলাচল রেস্ট্রিকটেড করুন।
উল্লেখিত বিষয় গুলো অনুযায়ী সিকিউরিটি & প্রাইভেসি দিতে না পারলে পাখি ডিম পাড়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ডিম নাও দিতে পারে।ডিমে তা দেয়া অবস্থায় এমন কিছু হলে ডিমে তা দেয়া বন্ধ করে দিতে পারে।বাচ্চাদের ফিডিং করানো অবস্থায় এমন কিছু হলে ফিডিং বন্ধ করে বাচ্চা মেরে ফেলতে পারে।বাচ্চা ফোটার পরে অনেক সময় পাখি খুব তাড়াতাড়ি মুডে চলে আসতে পারে যখন হয়ত বাচ্চারা খুবই ছোট থাকে।এমন অবস্থায় মেল বা ফিমেল যেকেউ বাচ্চাদের আঘাত করে মেরে ফেলতে পারে।এক্ষেত্রে যে এগ্রেসিভ হবে তাকে বেবিদের খাচা থেকে অন্য খাচায় শিফট করার বিকল্প নেই।
শীত গ্রীষ্ম বর্ষা যেকোনো সিজনে পাখিদের গোসলের প্রোয়জন হয়।গোসল নিয়ে অনেকের ভেতর তিনটি ভুল ধারণা কাজ করে,যেমনঃ ডিমে তা দেয়া পাখিদের গোসল করাতে ভয় পায়,বাচ্চা থাকা পাখি গোসল করাতে ভয় পায়,শীতকালে গোসল করাতে ভয় পায়।
কিন্তু তিনটি ধারণাই ভুল।সবাই যে সময়টা নিয়ে বেশি ভয় পায় এবং যে সময়ে পাখিদের গোসল একেবারেই বন্ধ করে দেয় এটা হচ্ছে পাখি ডিম পাড়ার পরে। অথচ এই টাইমেই পাখির গোসলের প্রোয়জনীয়তা অন্য সময়ের প্রোয়োজনের থেকেও আরও দুইটা প্রোয়োজন বেশি।

(০১) পাখি ডিমে তা দেয়ার কারনে শরীরে অতিরিক্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে গোসল না করলে হিটস্ট্রোক হতে পারে,হিটস্ট্রোক না হলেও পাখি মারাত্মক কষ্টে ভোগে গোসলের অভাবে।
(০২) ডিমের উর্বরতা বাড়াতে পর্যাপ্ত আদ্রতার প্রোয়জন,যেটা আসে পাখির ভেজা শরীরের পানি থেকে।তাই এইসময় গোসল না করলে ডিম ফারটেইল কম হতে পারে।এক কথায় বলতে গেলে পাখির কিছু শারীরিক অসুস্থতা ছাড়া যেকোনো সময় গোসল করানো উচিত।গোসল না করানোর ফলাফল অনেক ভয়ঙ্কর হতে পারে।
মনে রাখবেন পাখিরা আপনার সবার আগে ভালবাসা চায়।
তারপরে চায় পরিচর্যা,ধাপে ভালো খাবার,শেষ ধাপ ❝সিকিউরিটি&প্রাইভেসি❞
আপনি যদি প্রথম ধাপের চাহিদার পূর্ণতা দিতে পারেন তাহলে বাকি তিনটি ধাপ নিয়ে আর ভাবতে বা শিখতে হবেনা তেমন কিছু।কেননা আপনার ভালবাসার জিনিস ভালো রাখার আইডিয়া আপনার থেকে ভালো অন্যকেউ বুঝবেনা।তাই পাখিদের শুধু ভালবাসতে শিখুন,বাকিটা এমনিতেই হবে।
কথা দিচ্ছি পৃথিবীর সবাই আপনার সাথে বেঈমানী করলেও পাখি কোনোদিন বেঈমানী করবেনা।
শুধু একবার মন থেকে ভালবেসে ওদের আপন করে নেন,তবে সেখানে যেনো ফিটব্যাকের কোনো আকাঙ্খা না থাকে।
পাখিরা যখন আপনার ভালবাসায় মুগ্ধ হয়ে আপনাকে ভালবাসতে শুরু করবে তখন অভাবনীয় ফিটব্যাক দেখে আপনি'ই অবাক হবেন।

💗ভালো থাকুক সবার পাখি💚
💙আল্লাহ্ পুরন করুক সবার মনের আশা💙

এই প্রত্যাশায়

পেইজ→ Sharif Aviary

❝অবশ্যই পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন এবং ফেন্ডদের ইনভাইট করবেন ❞
আশা করি পাখি সম্পর্কে সকল তথ্য পাবেন!



❤️❤️❤️

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sharif Aviary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category


Other Pet Services in Chittagong

Show All

You may also like