Shafik pigeon loft

Shafik pigeon loft Hi,This is Shafik pigeon loft page. please like my page.

একটু গোসল করিয়ে রোদে দিলাম💕💕
12/05/2023

একটু গোসল করিয়ে রোদে দিলাম💕💕

28/03/2023

JFS mashallah 💖

17/02/2023

💖কবুতরের সুষম খাদ্যের তালিকা।
কবুতরের খাদ্য তালিকায় যা যা থাকা দরকার।
কবুতরের খাবারের উপাদানগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করতে পারি।
১.কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার।
২.প্রোটিন জাতীয় খবার।
৩.তেল জাতীয় খাবার।

কোন উপাদানে কি কাজ করে?
১. কার্বোহাইড্রেটঃ কবুতরের আসল চালিকা শক্তি। দেহের বিভিন্ন প্রয়োজনে মেটানোর পাশাপাশি এটা দ্রুত ব্লাড সুগার সরবরাহ করে কবুতরকে উড়তে সাহায্য করে।
২. প্রোটিনঃ কবুতরের দেহ গঠনের মূল উপাদান। শক্তিশালী দেহ এবং ডানা গঠনে এর বিকল্প নাই।
৩. তেল জাতীয়ঃ কবুতরের শরীর গরম রাখে ও ঠান্ডার বিরুদ্ধে কাজ করে।

কোন উপাদান কততুকু দিবেন?
গরমকালীনঃ
১.কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দিবেন ৫০%
২.প্রোটিন জাতীয় খাবার দিবেন ৪০%
৩.তেল জাতীয় খাবার দিবেন ১০%

শীতকালীনঃ
১.কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দিবেন ৪৫%
২.প্রোটিন জাতীয় খাবার দিবেন ৪০%
৩.তেল জাতীয় খাবার দিবেন ১৫%

কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার কোনগুলো?
ধান,গম,চাল,ভুট্টা,বাজরা,চিনা,মিলেট,যব।ইত্যাদি।
প্রোটিন জাতীয় খাবার কোনগুলো?
ডাবলি,ছোলা,মুশুরি,মুগ,রেজা,খেশারি,সয়াবিন,ফেলন,মটর,এংকর।ইত্যাদি। সয়াবিন দিলে ভালো হয় প্রোটিন এর ব্যালেন্স ঠিক রাখবে।
তেল জাতীয় খাবার কোনগুলো?
সরিষা,,কুসুম ফুলের বীজ,সূর্যমুখীর বীজ,তিল,কালোজিরা।ইত্যাদি।

প্রতিটি উপাদান থেকে সর্বনিম্ন ৪ টি আইটেম রাখতে হবে।
বেশী নিলে সমস্যা নাই। যার যার সাধ্য মতো নিবেন।

তবে কবুতরকে গম দিতেই হবে। তেল ছাড়া যেমন গাড়ি চলে না ঠিক তেমনি গম ছাড়া কবুতর চলবে না।

পেজে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন।

ধন্যবাদ।

22/01/2023
I have reached 300 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
09/01/2023

I have reached 300 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

06/11/2022

﷽ 𝐌𝐚̊𝐬́𝐡𝐚_𝐀ɭɭ𝐚ɧ ﷽
অনেক সাধনার পরে আমি পেলাম তোমায়।

02/10/2022
18/08/2022

Sotto Loft

27/07/2022

Home breeds

31/05/2022

দায়িত্ব বান মা

Crash
22/05/2022

Crash

Modified korlam
04/04/2022

Modified korlam

25/12/2021

JFS

কবুতর পালনে আমি যা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর ও সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো। কোন ভুল থাকলে শ...
25/12/2021

কবুতর পালনে আমি যা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর ও সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো। কোন ভুল থাকলে শুধরে দিবেন আশা করি।
প্রশ্নঃ১- কবুতর কিভাবে জোড়া দিবো?
প্রথমে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে কবুতর দুটি নর ও মাদি এবং বয়স ৬মাস+। নর-মাদি নিশ্চিত হওয়ার পর দুটোকে ৫ দিন আলাদা করে রাখবেন যেন এরা একে অপরকে দেখতে পায়। এ সময় নর মাদি উভয়কে ই ক্যাপ-২০০ ক্যাপসুল একটা করে একদিন পর পর খাইয়ে দিবেন। এরপর একসাথে করে দিবেন। সময় কম-বেশি লাগতে পারে।
প্রশ্নঃ ২- নতুন কবুতর পোষ মানাবো কিভাবে?
প্রথমে কবুতরের ৭ পর করে দুই পাখা টেপ বা সূতা দিয়ে আটকে দিবেন এবং খোপের মধ্যে এমন ভাবে রাখবেন যেন খোপের সামনের দিকটা দেখতে পায়। এভাবে ৭ দিন রাখার পর এক পাখা খুলে দিবেন। এসময় বাইরে বের হলে খেয়াল রাখবেন যেন কোনভাবে ভয় না পায় বা বন্য প্রানির আক্রমনের শিকার না হয়। এরপর ৩ দিন পর অন্য পাখাও ছেড়ে দিবেন। পুরো সময়টাতে ভালো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে হবে। জোড় হলে নরের পাখা আগে ছাড়বেন, নর পোষ নিলে তখন মাদির পাখা ছাড়বেন। সময় কম-বেশি লাগতে পারে।
প্রশ্নঃ৩- সবুজ পায়খানা হলে কি করবো?
সবুজ পায়খানা হলেই যে কবুতর অসুস্থ তা কিন্তু নয়। কবুতর নতুন পরিবেশ বা পরিস্থিতিতে পড়লে, ডিম দিলে পায়খানা সবুজ বা পাতলা হতে পারে। সেক্ষেত্রে কবুতরের একটিভিটি বা পায়খানা দেখে অসুস্থ মনে হলে চিকিৎসা করতে হবে।
প্রশ্নঃ৪- কবুতরের ঠাণ্ডা লেগেছে কি করবো?
কবুতরের ঠাণ্ডা লাগলে, হাঁচি দিলে বা বুকে গরগর শব্দ হলে বাচ্চাদের(মানুষের) হিসটাসিন সিরাপ ০.৫ মিলি করে দুইবেলা খাওয়াবেন। প্রতিরোধ হিসাবে কবুতরকে মাঝে মাঝে আদা কুঁচি , লবঙ্গ খাওয়াতে পারেন।
প্রশ্নঃ৫- ক্রিমি কোর্স কিভাবে করাবো?
ক্রিমি কোর্স আবহাওয়া গরম থাকলে, ২-৭ দিনের বাচ্চা থাকলে, ২-৩ দিনের মধ্যে ডিম দিবে, খালি পেটে থাকলে এবং কবুতর অসুস্থ থাকলে না করানোই সর্বোউত্তম। ক্রিমি কোর্স করানোর আগে কবুতরকে ৩-৫ দিন লিভার টনিক দিতে হবে। লিটা ভিট/হেপাটনিক সিরাপ ১.৫মিলি প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে খাওয়াবেন। এরপর এভিনেক্স/এসিমেক পাউডার ১.২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে একবেলা খাওয়াবেন। কখনই একদিনে দুইবেলা বা দুইবার দিবেন না। কবুতর বমি করতে পারে, ভয়ের কিছু নেই। ক্রিমির ওষুধ খাওয়ানোর পর ৫ ঘণ্টার মধ্যে খাবার দিবেন না। পরদিন থেকে আবার ৩-৫ দিন লিভার টনিক দিবেন সাথে ইলেক্ট্রোমিন স্যালাইন দিতে পারেন।
প্রশ্নঃ৬- কবুতর ডিম পাড়ে না বা জমে না বা খোসা পাতলা?
প্রথমে কবুতরের বয়স ৬মাস+ নিশ্চিত করতে হবে। বয়স ঠিক থাকলে নর মাদিকে কমপক্ষে ১৫ দিন আলাদা করে রাখুন। এসময় ই-সেল সিরাপ ১.৫ মিলি প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে খাওয়াবেন অথবা নরকে ই ক্যাপ ২০০ ক্যাপসুল এবং মাদিকে কড লিভার অয়েল ক্যাপসুল একটা করে একদিন পর পর খাইয়ে দিবেন। আর ক্যালসিয়াম কোর্স হিসাবে ক্যালপ্লেক্স সিরাপ ১.৫ মিলি প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫-৭ দিন খাওয়াবেন। তাতেও কাজ না হলে নর-মাদি পরিবর্তন করে দেখতে পারেন। এছাড়া কবুতরের পায়ুপথের আশেপাশের পালক, পায়ের মুজা কেটে ছোট করে দিতে পারেন তবে অবশ্যই সতর্কতার সাথে।
প্রশ্নঃ৭- কবুতর হাঁটতে পারেনা বা খুঁড়িয়ে হাটে বা ডানা ঝুলে গেছে কি করবো?
এক্ষত্রে একই নিয়মে ই সেল এবং ক্যালপ্লেক্স সিরাপ খাওয়াতে হবে ৫-৭ দিন। সাথে মাল্টি ভিটামিন কোর্স করাতে পারেন।
প্রশ্নঃ৮- কবুতরের পালক ঝরে যাচ্ছে কি সমস্যা?
কবুতরের পালক প্রাকৃতিক নিয়মে ঝরে যায় আবার নতুন পালক গজায়। এটাকে মলটিং বলে। তাছাড়া সমস্যা মনে হলে খোপে তেলাপোকা ও ইঁদুর আছে কিনা খেয়াল করুন। সাথে জিংক জাতীয় যেমন জিসভেট সিরাপ ১ মিলি প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭ দিন খাওয়াবেন। উকুন হলেও অনেক সময় পালক ঝরে যায়।
প্রশ্নঃ৯- কবুতরের গায়ে উকুন ও মাছি কিভাবে দুর করবো?
আইভার মেকটিন বা ইমেকটিন ভেট ওষুধটি কবুতরের ঘাড়ে, দুই ডানায়, পিঠ ও লেজে এক ফোঁটা করে মোট পাঁচ ফোঁটা দিবেন। অবশ্যই অবশ্যই চামড়ায় দিতে হবে এবং ওষুধ দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেন কবুতর গোসল না করে বা বৃষ্টিতে না ভিজে। প্রতিরোধ হিসেবে মাঝে মাঝে নিম পাতা সেদ্ধ পানি বা পটাশ পানিতে গোসল দিতে পারেন।
প্রশ্নঃ১০- বাচ্চার সাইজ ছোট বড় কিভাবে সমান হবে?
কবুতর ডিম আগে পরে পাড়ে এবং বাচ্চাও আগে পরে ফুটে তাই সাইজ ছোট বড় হয়। বড় হলে এমনিই সমান হয়ে যায়। তাছাড়া প্রথম ডিমটি পাড়ার পর ওটা তুলে নিয়ে প্লাস্টিকের ডিম দিতে পারেন। দ্বিতীয় ডিমটি পাড়ার পর প্লাস্টিকের ডিম তুলে আগের আসল ডিমটি দিয়ে দিবেন।
প্রশ্নঃ১১- নর মাদি চিনবো কিভাবে?
নর মাদি চেনা প্রধানত অভিজ্ঞতা ও সময়ের ব্যাপার। এছাড়া চেনা খুবই কষ্টকর। অভিজ্ঞতা হলে আপনি কবুতর ধরলেই বা দেখলেই চিনবেন। কিন্তু নতুনদের জন্য কিছু সাধারন উপায় বলে দেওয়া হলঃ
নরঃ সাইজে একটু বড় হবে, আক্রমণাত্মক হবে, ভয় কম থাকবে। ঘুরে ঘুরে গলা ফুলিয়ে ডাকবে। পায়ুপথ দেখতে অনেকটা হাসির চিহ্নের মত হবে। পানি খাওয়ার সময় পুরো ঠোঁট ডুবিয়ে খাবে। পায়ের আঙ্গুল মাঝেরটা অন্য দুইটার তুলনায় একটু বড় হবে। ঠোঁট ধরলে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করবে। আর বুকের নিচে-পায়ুপথের উপরে “V” শেপ আকৃতির হাড়ের মাঝে ফাকা তুলনামূলক কম থাকবে।
মাদিঃ সাইজে একটু ছোট হবে, আক্রমণাত্মক না। ভয় বেশী থাকবে কিন্তু খোপে হাত দিলে ঠোকর দিবে। পায়ুপথ দুঃখের চিহ্নের মত হবে। নরের মত উচ্চস্বরে ডাকবে না, আস্তে আস্তে অস্পষ্টভাবে ডাকবে। ঠোঁট পুরো ডুবিয়ে পানি খাবে না। ঠোঁট ধরলে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করবে না। পায়ের আঙ্গুল সবগুলোই প্রায় সমান হবে। আর বুকের নিচে-পায়ুপথের উপরে “V” শেপ আকৃতির হাড়ের মাঝে ফাকা তুলনামূলক বেশী থাকবে।
প্রশ্নঃ১২- কবুতর ঝিমায় বা চুপচাপ বসে থাকে কি হয়েছে?
কবুতর একটা রক্ত মাংসের প্রানি। তারও ভালো লাগা মন্দ লাগা আছে। একটা কবুতর চুপচাপ বসে আছে মানেই সে অসুস্থ না। সাধারনত অত্যধিক গরম পড়লে, পানি শুন্যতা হলে, ভিটামিন জনিত দুর্বলতা থাকলে, ক্রিমি হলে কবুতর ঝিমায়। অসুস্থ মনে হলে আলাদা করে পর্যবেক্ষণ করে রোগ অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হবে।
প্রশ্নঃ ১৩- কবুতরের পক্স বা গুঁটি হয়েছে কি চিকিৎসা দিবো?
পক্স বা গুঁটি হওয়ার প্রধান কারন মশার কামড়। তাই লফট থেকে মশা দুর করুন। পক্স বা গুঁটি হলে ওই জায়গাটা হেক্সিসল দিয়ে পরিষ্কার করে পভিসেভ ক্রিম লাগিয়ে দিবেন দিনে দুইবেলা করে। এই ক্রিম যেন চোখে বা মুখে না যায়।
প্রশ্নঃ১৪- কবুতরের চোখ উঠে, ফুলে যায়, পানি পড়ে কি করবো?
অনেক সময় ঠাণ্ডা লাগলে চোখে পানি আসে। তাছাড়া চোখ উঠলে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে গেটিসন/ সিপ্রোসিন ড্রপ এক ফোঁটা করে তিনবেলা দিবেন।
প্রশ্নঃ১৫- কিভাবে বুঝবো কবুতর ডিম পাড়বে বা ডিম দেওয়ার লক্ষন কি?
কবুতর ডিম দিতে হলে মেটিং সফল হতে হবে। মেটিং শুরু করার পর থেকে নতুন এডালট কবুতরের ১.৫-২ মাস লাগতে পারে। আর রানিং কবুতরের ৭-১২ দিন। মাদি কবুতর ডিমে আসলে নর কুটা টানবে, বাসা রেডি করবে, ঘন ঘন মেটিং করবে। আরো সময় ঘনিয়ে আসলে নর মাদি কে ঠুকরাতে বা ঠেলতে থাকবে, খোপে বা হাড়িতে বসানোর চেষ্টা করবে। খেতে দিবে না। নর আক্রমণাত্মক হয়ে উঠবে। তাহলে বুঝবেন ৩-৪ দিনের মধ্যেই ডিম দিবে।
এছাড়া আর কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। উপরে আমি যেসব ওষুধের নাম বলেছি সে ওষুধই ব্যবহার করতে হবে বা সেভাবেই করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি আরো অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে অন্য ওষুধ দিয়ে অন্যভাবেও চিকিৎসা করতে পারবেন।
তাছাড়া লফট পরিষ্কার রাখলে, ভালো মানের খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করলে ৯৫% রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। বাজার থেকে নতুন কবুতর এনেই লফটে তুলবেন না। কিছুদিন আলাদা রেখে পর্যবেক্ষণ করে লফটে ছাড়ুন। লফটের কোন কবুতর অসুস্থ মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে আলাদা করে ফেলুন। লফটে ঢুকার আগে আপনি নিজে জীবাণুমুক্ত হয়ে নিন। আবার কোন কবুতর চুপচাপ বা অসুস্থ মনে হলে যার তার পরামর্শে দেদারসে ওষুধ খাওয়ানো শুরু করবেন না, বুঝে শুনে পদক্ষেপ নিন।
শেষকথাঃ কবুতরকে পণ্য না ভেবে একটা প্রানি হিসেবে ভালবাসুন। মন থেকে সৎ থাকুন। প্রতারনা, ধান্ধাবাজি, দালালী মনোভাব পরিত্যাগ করুন।( ধন্যবাদ)

নতুন খামারি ও কবুতর পালকদের জন্য কিছু জরুরি কথা কবুতরের আদর্শ জোড়া প্রস্তুত ও সঠিক প্রজনন প্রণালী বা ভাল মানের বা ভাল জা...
09/12/2021

নতুন খামারি ও কবুতর পালকদের জন্য কিছু জরুরি কথা

কবুতরের আদর্শ জোড়া প্রস্তুত ও সঠিক প্রজনন প্রণালী বা ভাল মানের বা ভাল জাতের কবুতর প্রজনন (ব্রিডিং) খুব একটা সহজ ব্যাপার না। আর একজন সফল বা আদর্শ খামারি হওয়া ছেলেখেলা না। কথায় আছে একটি কবুতর ১২ মাসে ১৩ বার ডিম বাচ্চা করে। আর আপনি যখন আপনার বাসার পাশে এ রকম খামারি কে দেখবেন যে সে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতেছেন। তখন একজন নতুন খামারি এরই স্বপ্নে বিভোর হয়ে কবুতর পালা শুরু করে। আর এর পরই শুরু হয় তার অগ্নি পরীক্ষা। প্রথমেই সে কোন বাছ বিচার না করেই কবুতর কিনে এক জায়গা থেকেই কোন পরিশ্রমের তোয়াক্কা না করেই। আর এটাই একজন নতুন খামারির সবচেয়ে বড় ভুল। যাই হোক একজন আদর্শ খামারি যদি বছরে ৪-৫ জোড়া ভাল মানের বাচ্চা তুলে বড় করতে পারে ঠিকমত তাহলেই কেবল একটু স্বস্তির বা শান্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটার ব্যাতিক্রম হয়। বাচ্চা বড় করা ত দূরের কথা ব্রিডিং জোড়ার বাচাতেই ব্যাতিবাস্ত থাকতে হয় অনেক সময় অধিকাংশ খামারিকে।
একজন খামারি কে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রোগ বালায়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ভাইরাল সংক্রমন,
ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমন,
ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যু, অনুর্বর ডিম নষ্ট,
বাচ্চার মৃত্যু,
একটু বড় অবস্থায় বাচ্চার মৃত্যু, প্রতিদিন খাবার ও পানি সরবরাহ ও নিয়মিত চেক করা, চরম আবহাওয়া (অতি গরম বা শীত বা বৃষ্টি)। এ সব প্রতিকুলতা সামাল দিতে গিয়ে একজন খামারি অনেক সময় ক্লান্ত ও বিরক্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তারপরও তাকে অনিচ্ছা সত্ত্বেও এ সব বিষয় দেখতে হয় দিনের পর দিন। আর এ ক্ষেত্রে একজন খামারির অধিক ধৈর্যই এ সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে সফলতা এনে দেয়। আর এই ধৈর্য ও অভিজ্ঞতা একজন খামারি অনেক দিন ধরে অর্জন করে।

একজন নতুন খামারি হিসাবে আপনার কিছু করনীয় আছে, সেগুলো কি?
১) জায়গা নির্বাচন।

২) কবুতর নির্বাচন করা। আর এ জন্য প্রথম পর্যায়ে দামি কবুতর না তুলে ছোট অল্প দামি কবুতর দিয়ে খামার শুরু করা ভাল।

৩) খাঁচা, ঔষধ প্রাপ্তিস্থান ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ।

৪)কবুতরের বাজার পর্যবেক্ষণ ও বিক্রেতা সম্পর্কে ধারনা সংগ্রহ। (যেমনঃ কবুতর বাজার টা খুব একটা বড় বাজার না যদিও এটা একটা বড় বাজার হতে পারত, কিন্তু কিছু কারনে এটা এখন হয়ে উঠেনি। ফলে বিক্রেতা সম্পর্কে ধারনা নেয়াটা খুব একটা কঠিন ব্যাপার না। আর আস্তে আস্তে, অল্প অল্প করে, একজোড়া দুইজোড়া করে সংগ্রহ করুন।

৫) একজন ভাল ও বিশ্বস্ত বন্ধু নির্বাচন করুন। যিনি আপনাকে রোগ ও কবুতরের ব্যাপারে ভাল কিছু উপদেশ দিবেন।

কারন অধিকাংশ মানুষ এ ব্যাপারে হিংসা পোষণ করে, ফলে হিতে বিপরীত হয় বা হতে পারে।

৬) কবুতর কেনার সময় ভাল করে যাচাই করে নেয়া। পরিচিত না হলে পূর্ণবয়স্ক কবুতর না নেয়া। তবে বাচ্চা কবুতর একজন নতুন খামারিদের বেশী প্রাধান্য দেয়া উচিৎ। যদিও এক্ষেত্রে সুবিধা যেমন অসুবিধাও তেমন বাচ্চা নিলে আপনি আপনার খামারের পরিবেশ ও খাদ্য তালিকার সাথে খাপ খাওয়াতে পাড়বেন। তবে সেক্ষেত্রে দুটাই নর বা দুটাই মাদী হবার সভাবনা থেকেই যাই তার পরও অসুবিধার থেকে সুবিধাটাই বেশী। অনুরূপ ভাবে পূর্ণবয়স্ক কবুতর নিলে আপনি হয়ত জানতেও পারবেন না যে এটা কত দিন বা কতবার ডিম বাচ্চা করেছে।

যেহেতু আমাদের চরিত্র গাধা বা গেন্দা ফুলের মত পবিত্র তাই হয়ত ১০ বছর বয়স হলেও বলবে এইত ২-৩ বছর, আর সেক্ষেত্রে আপনি কবুতর কে বাসাই এনে আর বড় জোর ৫-৬ বার সফল ভাবে ডিম বাচ্চা করলেন, এর পর হয়ত আর ভাল বাচ্চা তুলা সম্ভব হয়না। কিন্তু আপনি যদি জিজ্ঞেস করেন তাহলে হয় বলা হবে বিশ্রামে গেছে। কিন্তু অনেক সময় সেই বিশ্রাম আর শেষ হয় না চূড়ান্ত বিশ্রামের আগে।

৭) কবুতর কেনার আগে ভাল করে এর পায়খানা পরীক্ষা করে নিবেন, মুখের ভিতর পরীক্ষা করবেন, হাতে ধরে দেখে নিবেন যে এর শারীরিক অবস্থা কেমন? যদিও অনেক সময় একজন বিক্রেতা যে খাঁচায় ড্রপিং ভাল সে খাঁচায় রেখে দেখানোর চেষ্টা করেন যে কবুতরটা সুস্থ। এর পরও অনেক সময় নানা কারনে নতুন জায়গাই আসার পর পরিবেশ, খাবার, ভ্রমন ইত্যাদি কারনে একটু অসুস্থ হয়ে যেতে পারে, আর এ জন্য এ সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারনা নিতে হবে।

৮) রিং এর ব্যাপারটা যেন আপনার মাথায় বা গলায় রিং পরিয়ে না দেয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনাকে কবুতরের আকার,মারকিং ও জাতের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেটা রিং হোক বা রিং ছাড়াই হোক। যদিও আজকাল অনেক ভাল খামারি নিজেরাই রিং এর ব্যাবস্থা করে ও আমদানি করা রিং বলে চালাচ্ছেন। এদিকে একটু খেয়াল রাখতে হবে।

৯) খামার বা কবুতর পালা শুধু ব্যাবসায়িক চিন্তা করে পালবেন না অনুগ্রহ করে। এই প্রাণীটির প্রতি যদি আপনার ভালবাসা বা ভাললাগা না থাকে তাহলে এর চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলুন, আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি আপনি এক্ষেত্রে ব্যর্থ হবেনই হবেন। কোন সন্দেহ নাই তাতে।

১০) আপনাকে কবুতর পালার জন্য একটি সার্কেল তৈরি করতে হবে যারা কবুতর সম্পর্কে জানে ও যে আপনাকে এ ব্যাপারে নিয়মিত সাহায্য করতে পারে।

১১) রোগ চিকিৎসার ক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ লোকের পরামর্শ নিবেন তা না হলে নানা জনে আপনাকে না উপদেশ দিয়ে বিভ্রান্ত করে ফেলবে। ফলে সেটা আপনার জন্য একটা কাল হয়ে দাঁড়াবে। একটা কথা মনে রাখবেন এই সেক্টরে গুনির সংখ্যা অনেক বেশী, আমরা সবাই একটু বেশী জানি আর তাই আপনি যদি কিছু জিজ্ঞাস করেন কাওকে না জানলেও তিনি তা জানেন। তাই এই ব্যাপারে একটু সতর্ক হবেন।
১২) পরিশেষে আপনার যদি এই প্রাণীটির প্রতি আকর্ষণ বোধ করেন আর আপনার যথেষ্ট ধৈর্য থাকে আর আপনার যদি মনে হয় আপনি অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত তাহলেই কেবল আপনি পারবেন আর তা না হলে এই চিন্তা করতেও যাবেন না। অন্যের দেখাদেখি কবুতর পালতে যাবেন না বা মানুষ কে এই কথা বলার জন্যও না যে আপনি দামি কবুতর পালেন। বা আপনার মনে যদি এই চিন্তা আসে যে অমুক কবুতর পেলে অনেক কামাচ্ছে তাহলে আমি কেন পারব না? আপনার এহেন চিন্তা থেকেই বলতে পারি আপনি পারবেন না !

Montu Nazmul

04/12/2021

Sell post

21/09/2021

American eagle

20/09/2021

জমি ক্রয়ের আগে ক্রেতার করণীয়:

১। নাবালকের সম্পত্তি কিনা অবশ্যই যাচাই করে নিন। নাবালকের সম্পত্তি আদালতের অনুমতি পত্র ছাড়া ক্রয় করলে ভবিষ্যতে নাবালক যদি মামলা করে তাহলে আপনি জমি হারাবেন।

২। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল আছে কি না নির্ণয় করার জন্য আশেপাশের জমি ওয়ালাদের কাছে খবর নিন যে, এই জমির প্রকৃত দখলদার কে ?

৩। হাল রেকর্ড অনুযায়ী খতিয়ান ও দাগ নম্বর সঠিক আছে কি না ভালো করে দেখে নিন।

৪। হাল রেকর্ড ও সাবেক রেকর্ড এর মধ্যে মিল রয়েছে কি না ভালো করে যাচাই করুন।

৫। হিস্যা মোতাবেক বিক্রেতার প্রাপ্য অংশ সঠিক আছে কি না যাচাই করে নিন তা না হলে ভবিষ্যতে মামলা-মোকদ্দমার সম্মুখীন হতে পারেন।

৬। রেন্ট সার্টিফিকেট মামলায় জড়িত সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।

৭। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না যাচাই করে নিন।

৮। বিক্রেতার নামে নামজারি করা আছে কি না যাচাই করে নিন।

৯। অর্পিত/পরিত্যক্ত/অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।

১০। সরকারি কোন প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।

১১। নৃ-তাত্ত্বিক জাতি গোষ্ঠীর সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের “বিক্রয় অনুমতিপত্র” আছে কি না যাচাই করে নিন।

১২। খাস জমি কি না যাচাই করে নিন।

১৩। বিক্রিত জমিতে সরকারি কোন স্বার্থ জড়িত আছে কি না যাচাই করে নিন।

১৪। সর্বসাধারণের ব্যবহার্য বা পাবলিক ইজমেন্ট সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।

১৫। বিক্রেতার মালিকানা সঠিক আছে কি না
নির্ণয় করতে হবে। দলিল নাম্বার নিয়ে ভূমি অফিস অথবা তহসিল অফিসে খবর নিলে প্রকৃত মালিক জানতে পারবেন। জমির আশেপাশে যাদের জমি আছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলে জমির মালিকানা বিষয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।

১৬। নাবালকের সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে আইনগত অভিভাবক বা আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবক নির্ধারণ করা আছে কি না যাচাই করে নিন।

১৭। বিক্রেতা সম্পত্তি উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্য হইলে নিবন্ধিত বণ্টননামা দলিল আছে কি না যাচাই করে নিন।

১৮। হিন্দু কন্যা সন্তান/বিধবা স্ত্রী এর “জীবন স্বত্ব” শর্তে প্রাপ্য সম্পত্তি কি না?

১৯। সম্পত্তি বিক্রয়/হস্তান্তর এর ক্ষেত্রে আদালতের নিষেধাজ্ঞা আছে কি না?

২০। সমর্পিত বা বিক্রেতার ৬০/১০০ বিঘা সিলিং বহির্ভূত সম্পত্তি কি না?

২১। নকশা মোতাবেক জমির অবস্থান ও পরিমাণ সঠিক আছে কি না যাচাই করে নিন।

২২। দলিলে বর্ণিত তফসিল অনুযায়ী রেকর্ড সঠিক আছে কি না?

২৩। সম্পত্তি বন্ধক দেয়া আছে কি না?

২৪। বিক্রেতা বায়না বা বিক্রয় চুক্তি সম্পাদন করেছেন কি না?

২৫। বিক্রেতার প্রদর্শিত খতিয়ান ও দলিল সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে রক্ষিত রেকর্ডপত্রের সাথে মিল আছে কি না?

২৬। বিক্রেতা তফসিল বর্নিত সম্পত্তি ইতি পূর্বে অন্য কারো নিকট বিক্রয় বা হস্তান্তর করেছে কি না?

২৭। জমির মূল্য বাজার মূল্য থেকে যদি কম হয়ে থাকে তার কারন নির্ধারণ করে তারপর ক্রয় করুন।

Please like my page
20/09/2021

Please like my page

20/09/2021

Welcome my page

Address

Chittagong

Telephone

+8801715217920

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shafik pigeon loft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shafik pigeon loft:

Videos

Share

Category


Other Pet Services in Chittagong

Show All