Pigeon Breeder - Cox’s Bazar

Pigeon Breeder - Cox’s Bazar Our aim is to breed real bloodline pigeons. We basically focuses on line breeding and inbreeding. All the collection of pigeon pair is unique.

কবুতরের শীতকালিন ভেসজ ওষুধ।১। আস্ত শুকনা আমলকি=১০০ গ্রাম২। আস্ত শুকনা হরতকি=১০০ গ্রাম৩। আস্ত শুকনা বহেরা=১০০ গ্রাম৪। বেল...
24/10/2022

কবুতরের শীতকালিন ভেসজ ওষুধ।

১। আস্ত শুকনা আমলকি=১০০ গ্রাম
২। আস্ত শুকনা হরতকি=১০০ গ্রাম
৩। আস্ত শুকনা বহেরা=১০০ গ্রাম
৪। বেল শুটকী = ২০০ গ্রাম
৫। মউরি = ২০ গ্রাম
৬। দারুচিনি = ৫০ গ্রাম
৭। অর্জুন এর ছাল = ২০০ গ্রাম
৮। শুকনো গোলাপ পাপ্রি = ৫০ গ্রাম
৯। কালো বিট লবন = ৫০ গ্রাম
১০। চিরতা = ৪/৫ টি ডাল (বিগ সাইজ)
১১। পুরানো কালো তেতুল = ৫০ গ্রাম
১২। আখের গুর বা তাল মিস্রি = ৫০০ গ্রাম
১৩। জৌষ্ট মধু = ৫০ গ্রাম
১৪। সোনা পাতা = ২৫ গ্রাম
১৫। কাচা হলুদ = ৫০ গ্রাম
১৬। সাদা এলাচ = 50 টাকার
১৭। লং = ১০ টাকার
১৮। আনার এর বীচ = ৫০ গ্রাম
১৯। আদা = ২০ গ্রাম পরিমান
২০। কাচা নিম পাতা ২০ গ্রাম পরিমান
২১। কাচা তুলসি পাতা ২০ গ্রাম পরিমান
২২। মেথি = ৫০ গ্রাম
২৩। জাউন= ২৫ গ্রাম
২৪। কালো গোল মরিচ= ১০ টাকার
২৫। জাফরান = ছোট ১ কৌটা
২৬। পুদিনা পাতা = ৫০ গ্রাম
২৭। গিলোয় স্টিক = 4/5 টা ছোট সাইজের
২৮। কাবাব চিনি = ২০ টাকার

বড় উপকরণ গুলো জাতানী বা শীল পাটা দিয়ে থেতলে নিয়ে সব আইটেম ১ দিন ১৫ লিটার পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন মাঝে মাঝে হাত দিয়ে নেরে দিবেন ১ দিন পড় সব গুলো ভালো ভাবে কম আচে আস্তে আস্তে জাল করবেন। জাল করে পানি ৭/৮ লিটার পরিমানে নিয়ে এসে ভালো করে ছাকুনি দিয়ে ছেকে বড় বোতলে ফ্রিজে রাখবেন। ফ্রিজে সংরক্ষণের পুর্বে উপকরনটি কুসুম গরম অবস্থায় ৫০ মিলি এপেল সাইডার ভিনেগার মিক্স করে নিবেন। এবং উপকরণ টি ঠান্ডা হওয়ার পরে বোতলে তুলবেন তাহলে ইনশাআল্লাহ অনেকদিন সংরক্ষণ করে রাখলেও সমস্যা হবে না। এর পর ১০ মিলি এক লিটার কুসুম গরম পানিতে সাথে ১ চামচ মধু সপ্তাহে ২ দিন দিবেন
ইনশাআল্লাহ শীতের প্রটেকশন এর জন্য আর কোন মেডিসিন লাগবে না।

@ কালেক্টেড

শখের কবুতর পুশি সতর্কতা সাথে🙂আপনি কবুতরকে খাওয়ানোর আগে, তাদের কারণে আপনি যে রোগের ঝুঁকিতে থাকতে পারেন সে সম্পর্কে মনে র...
28/02/2022

শখের কবুতর পুশি সতর্কতা সাথে🙂

আপনি কবুতরকে খাওয়ানোর আগে, তাদের কারণে আপনি যে রোগের ঝুঁকিতে থাকতে পারেন সে সম্পর্কে মনে রাখবেন! পশুপাখি রোগ শুধু তাদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না অনেক সময় মানুষও আক্রান্ত হতে পারে। আপনার অসতর্কতার জন্য আপনিই ভুগতে পারেন বিভিন্ন রোগে তাই শখের কবুতর পুশি সতর্কতা সাথে🙂

কবুতরের বিষ্ঠা থেকে সৃষ্ট ৪টি রোগ

১/৫ আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে কবুতর সবচেয়ে সুন্দর পাখি এবং কোন ক্ষতি করে না, তাহলে আমি আপনাকে সংশোধন করি। ঠিক আছে, কবুতর, বিশেষ করে তাদের পালক এবং বিষ্ঠা, ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের বাহক হিসাবে কাজ করে, যা আপনার ফুসফুসকে প্রভাবিত করতে পারে এবং আপনাকে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। এখানে পাঁচটি সাধারণ রোগ রয়েছে যা কবুতরের বিষ্ঠার কারণ হতে পারে। (এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেসের শ্বাসযন্ত্রের ওষুধ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মানব মনচন্দের আর্টিকেল থেকে।

২/৫ বার্ড ফ্যান্সিয়ার ডিজিজ
বার্ড ফ্যান্সিয়ার ফুসফুসের রোগ (বিএফএল): পায়রার বিষ্ঠা এবং পালকের কারণে, বিএফএল তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ঘটায়, ফুসফুসের ক্ষতি করে। রোগটি জ্বর, ক্লান্তি, শুকনো কাশি এবং শ্বাসকষ্ট দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।

৩/৫ হিস্টোপ্লাজমোসিস
হিস্টোপ্লাজমোসিস: এটি একটি ছত্রাক সংক্রমণ যা বাতাসে বা ধূলিকণাতে উপস্থিত ছত্রাকের স্পোরের শ্বাস-প্রশ্বাসে শুকনো পায়রার বিষ্ঠার মাধ্যমে ছড়ায়। একটি শ্বাসযন্ত্রের রোগ, এটি উচ্চ জ্বর, রক্তের অস্বাভাবিকতা এবং নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে।

৪/৫ ক্রিপ্টোকোকোসিস
ক্রিপ্টোকোকোসিস: হিস্টোপ্লাজমোসিসের মতো, ক্রিপ্টোকোকোসিসও একটি ছত্রাক সংক্রমণ, যা পুরানো এবং শুকনো, পাখির বিষ্ঠাতে ছত্রাক নিঃশ্বাসের মাধ্যমে অর্জিত হয়। যাইহোক, দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের লোকেরা উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। লক্ষণগুলি হালকা এবং বেশিরভাগই ত্বকের প্রাদুর্ভাবের সাথে প্রদর্শিত হয়।

৫/৫ সিটাকোসিস সিটাকোসিস: আপনি যদি কবুতরের বিষ্ঠার সংস্পর্শে আসেন এবং দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে, তাহলে আপনি সিটাকোসিসে আক্রান্ত হতে পারেন। ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট, সিটাকোসিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ফ্লুর মতো লক্ষণ এবং নিউমোনিয়া, যা এক্সপোজারের এক বা দুই সপ্তাহ পরে প্রদর্শিত হয়।

বিঃদ্রঃ এখানে আতংকিত হওয়ার কিছুই নেই মাক্স পরে খামারে প্রবেশ করুন এবং খামার থেকে বের হওয়ার পরে চোখে মুখে হাত না দিয়ে আগে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন ইনশাআল্লাহ সমস্যা হবে না।

Racer/Homer Basic Breeding Chart.
09/02/2022

Racer/Homer Basic Breeding Chart.

আস্সালামুআলাইকুম এই শীতে কবুতরের ঠান্ডার সমস্যা যখন তখন দেখা দিচ্ছেতাই অনেকর সুবিধার্থে পোস্টটি করলাম, আমি এটা ব্যবহার ক...
03/02/2022

আস্সালামুআলাইকুম
এই শীতে কবুতরের ঠান্ডার সমস্যা যখন তখন দেখা দিচ্ছে
তাই অনেকর সুবিধার্থে পোস্টটি করলাম, আমি এটা ব্যবহার করে রেজাল্ট পেয়েছি তাই শেয়ার করলাম।
পোস্টটি ভালোভাবে পরবেন উপকার আছে।।।
লক্ষনঃ ১/ সাদা চুনা, সবুজ পায়খানা করবে
২/ ঝিম মরে বসে থাকবে
৩/ খাওয়া দাওয়া করবেনা বা কম করবে
৪/ সবদিক দিয়ে একটিভিটি কম

এ পর্যায়ে আপনার করনীয়
১/ কবুতটিকে আলাদা রাখা
২/ পিকচারে দেয়া ওষধগুলি
🕊️মক্সাসিল ১ লিটারে ১ গ্রাম (মানুষের)
🕊️কোট্রিম ভেট ১ লিটারে ১ মিলি(ভেটেনারি)
🕊️কফনিল বা বঙ্কোভেট ১ লিটারে ২ মিলি ( ভেটেনারি)
🕊️জাইমোভেট ১ লিটারে ২ গ্রাম (ভেটেনারি)

🕊️🕊️🕊️ওষধ মিশ্রন🕊️🕊️🕊️
১ টি অসুস্থ কবুতরের জন্য ১৫ মিলি পানি নিবেন। উপরের নিয়ম অনুযায়ী পরিমান মতো ওষধ ১৫ মিলি পানিতে মেশাবেন। উক্ত ১৫ মিলি পানিতে পরিমান মতো রাইস সেলাইন মিশাবেন যেনো গারো ভাতের মারের মতো হয়, তারপর উক্ত ওষধ মিশ্রিত পানি ১৫ মিলি করে ২ বেলা বানিয়ে সকাল বিকাল ২ বেলা দিবেন টানা ৫ দিন ওষধ মিশ্রিত পানি দিবেন ইনশাআল্লাহ আর কিছু লাগবে না। কবুতরকে বারতি কোনো পানি দিবেন না। খাবার হিসেবে মিক্সড খাবার পরিবর্তন করে অসুস্থ অবস্থায় শুধু বাজরা, ঘেংটা দ্রুত হজম জাতীয় খাবার দিবেন।।।
কোনোভাবেই যেনো সরাসরি ঠান্ডা না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।।।

🕊️🕊️🕊️ আমি কোনো ডাক্তার নই।।। বড় ভাইদের সঙ্গে পরামর্শ করে ওষধ প্রয়োগ করে ভালো রেজাল্ট পেয়েছি তাই শেয়ার করলাম।।।🕊️🕊️🕊️
একজন কবুতর প্রেমীক হিসেবে মনে করি যতটুকু জানি একে অপরকে শেয়ার করা দরকার।।।
অন্তত কারো কবুতরকে অসুস্থ দেখাটা মন মানতে চায়না তাই পোস্ট করেছি ভালোথাক সকলের ভালো বাসার কবুতর 🕊️🕊️🕊️

কষ্ট করে পড়তে হবে 🙂ইনবক্সে যে প্রশ্ন টি সবচেয়ে বেশি কবুতর পালকরা করে থাকেন সেটা হলো তার কবুতর এর ডিম একটা জমে একটা জমে ন...
29/01/2022

কষ্ট করে পড়তে হবে 🙂
ইনবক্সে যে প্রশ্ন টি সবচেয়ে বেশি কবুতর পালকরা করে থাকেন সেটা হলো তার কবুতর এর ডিম একটা জমে একটা জমে না ডিমের ভিতরে বাচ্চা মৃত্যু বরণ করে তাদের জন্য এই পোষ্ট।
একটা কথা মনে রাখবেন কবুতর কোন মেশিন না যে এর কোন পার্স বদল করলেই কবুতর ঠিক হয় যাবে সমস্যা তো আর একদিনে হয় না তা হলে সমাধনও এক দিনে হবে না। কবুতর কে শুসম খাবার তার উপযুক্ত বাসস্থান এবং কিছু হালকা পাতলা ঔষধ দিলেই ইনশাআল্লাহ ডিম বাচ্চা করতে তাদের কোন সমস্যা হয় না।

১)চিকিৎসা নর মাদি আলাদা করে ফ্লাইং জোন ছেড়ে দিন এটা কবুতরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিস্তারিত পরে কথা বলা যাবে।
২) ভিটামিন কে ভিটামিন কে (Vitamin K)
কবুতর বা পাখির রক্ত জমাট বাধাতে সাহায্য করে।
পেশীর শক্তি বাড়তে সাহায্য করে।কবুতর বা পাখির হজম করতে সাহায্য করে অনেক সময় ভিটামিন কে এর অভাবে ডিমের ভিতরে বাচ্চা মৃত্যু বরণ করে তাই মাসে অতন্ত্য মাসে ৩-৪ দিতে হবে।
৩) কেলসিয়াম আপনারা অনেকেই একটি বিষয়ের সম্মুখীন হয়েছেন। আর তাহলো- কবুতর ডিম পাড়লে সে ডিমে কবুতর তা দেয় না। আবার অনেক সময় তা (উম) দিলেও মাঝপথে এসে ডিমে তা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। কবুতরের এই সমস্যাটি কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কবুতরের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কারণে হয়ে থাকে ভিন্ন কারণও থাকতে পারে।

কবুতর ডিমে নিয়মিত তা দেওয়ার পর নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরও ডিম থেকে বাচ্চা বের হতে পারে না অর্থাৎ বাচ্চা ফুটে না। আবার বাচ্চা ফুটলেও সে বাচ্চা অনেক দূর্বল থাকে যার ফলে বাচ্চা মারা যায়। আবার অনেক সময় ডিম জমে না এবং ডিম জমলেও ডিমের ভেতরেই বাচ্চা মারা যায়। এ জাতীয় সকল সমস্যাই কবুতরের ক্যালসিয়ামের অভাবে হয়ে থাকে। অভাব বেশি হলে অবশ্যই কবুতরকে ক্যালসিয়াম কোর্স করাতে হবে।
যদি এমন সমস্যা হয় তা মাসে ৫ দিন কেলসিয়াম দিতে পারেন।

৪)কবুতের দেহে অত্যাবশ্যকীয় এমাইনো এসিড
এমাইনো এসিড হলো সেই সমস্ত যৌগ বা প্রোটিন তৈরীতে ব্যবহার হয়। অর্থাৎ প্রোটিন বা আমিষ কে ভাংলে বা বিশ্লেষণ করলে যেসকল উপাদান পাওয়া যায় তাদের কে এমাইনো এসিড বলে। বাংলাই এটিকে অ্যামাইনো এসিড, এমিনো এসিড, অ্যামিনো এসিড ইত্যাদি ভাবে উচ্চারণ করা হয়। এটি মানুষ সহ সকল গবাদিপশু পাখির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কবুতরের দেহে অত্যাবশ্যকীয় এমাইনো এসিড বলতে বুঝায় সেসব এমাইনো এসিড যা কবুতরের দেহে তৈরী হয় না। এসব অ্যামাইনো এসিড বাইরের থেকে খাদ্যের মাধ্যমে অবশ্যই সরবরাহ করতে হয়। কবুতরের জন্য ১১ টি অত্যাবশ্যকীয় এমায়নো এসিড প্রয়োজন। আরজিনিন, লাইসিন, হিস্টিডিন, আইসো-লিউসিন, ভেলিন, মিথিওনিন, থ্রিউনিন, ট্রিপটোফ্যান, ফিনাইল অ্যালানিন ও গ্লাইসিন।
বাজারে বিভিন্ন ধরনের এমাইনো এসিড পাওয়া যায় যদি আপনার কবুতরের ডিম বাচ্চা সমস্যা হয় তা হলে ৫-৭ দিন দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ ভালো রেজাল্ট পাবেন।
উপরে উল্লেখ্য বিষয় গুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে পালন করেন অতঃপর নর মাদি জুরা দেন তা হলে ইনশাআল্লাহ আশা করি আপনার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
এটা মোটেই ডাক্তারি প্রেসক্রিপশন না এটা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা।

❤️কবুতরের ঘাড় টাল রোগ বা নেক প্যারালাইসিস হলে করণীয়❤️এটি ব্যকটেরিয়া জনিত রোগ,প্যারাটাইফয়েড ব্যকটেরিয়ার কারনে এই রোগ হয়।হ...
24/10/2021

❤️কবুতরের ঘাড় টাল রোগ বা নেক প্যারালাইসিস হলে করণীয়❤️

এটি ব্যকটেরিয়া জনিত রোগ,প্যারাটাইফয়েড ব্যকটেরিয়ার কারনে এই রোগ হয়।

হঠাৎ করে এই রোগ দেখা দেয়না। রোগ ভাল করতে বেশ সময় লেগে যায়।
কবুতরের ঘাড় অবশ হয়ে যাওয়া,
দাড়িয়ে থাকতে না পারা,
উড়তে গেলে পড়ে যাওয়া,
ঘুরতে থাকা ইত্যাদি এই রোগের লক্ষন।
ভিটামিন বি এর অভাবে এই রোগটি বেশী দেখা যায়।

প্রতিকারঃ
নিয়মিত B com vit / B1 খাওয়ালে এর প্রকোপ কম হয় ।
সব সময় ছায়া যুক্ত জায়গায় না রেখে প্রচুর আলো বাতাস এর ব্যবস্থা রাখা জরুরি।

চিকিৎসাঃ
৪ টি ধাপে করতে পারেন ১ টি কাজ না হলে অন্যটি করবেন ।

১) মানুষের বিওভিট/ থিওভিট + ক্যালটেট ট্যাবলেট ১ টা করে ২ বেলা ১ টানা ১৫ দিন ।

২) ভেট থায়াভিন + ক্যালপ্লেক্স ১ গ্রাম / ১ মিলি করে ১/২ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ সি সি করে ৩ বেলা।(৩-৪ ঘন্টার মধ্যে অবশিষ্ট দ্রবণ ফেলে দিবেন, প্রতিদিন তিন বেলা তৈরি করে নিবেন) ১৫ দিন।

৩) প্রিথি ws + ক্যালপ্লেক্স ১ গ্রাম / ১ মিলি করে ১/২ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ সি সি করে ৩ বেলা খাওয়ান।
(৩-৪ ঘন্টার মধ্যে অবশিষ্ট দ্রবণ ফেলে দিবেন, প্রতিদিন তিন বেলা তৈরি করে নিবেন) ১৫ দিন।

৪) সর্বশেষ চিকিৎসাঃ
আক্রান্ত কবুতরকে প্রতিদিন সকালে ‘নিউরো বি’ ইনজেকশান ২৫-৩০ ইউনিট বুকের নরম স্থানে দিতে হবে। একদিন ডান পাশে একদিন বাম পাশে।
একটানা১৫ দিন।
ভালো ভালো না হলে তিন দিন ঔষধ বন্ধ রাখবেন তারপর পুনরায় একটানা ১৫ দিন।
সেই সাথে নিউরো বি/নিউবিয়ন/নিউরো কেয়ার বা এ জাতীয় ট্যাবলেট দিতে হবে, প্রতি কবুতরকে একটি ট্যাবলেটের অর্ধেক অংশ দিনে একবার খাওয়াতে হবে।

কবুতর যদি নিজে খাবার খেতে না পারে তাকে হ্যান্ড ফিডিং বা তুলে খাওয়াতে হবে ।এক থেকে দেড় চামচ রাইস স্যালাইন ৪০ মিলি পানির সাথে মিশিয়ে চুলার আগুনে একটু জাল দিয়ে নিবেন। ১০-১৫ মিলি করে ৩ বেলা খাইয়ে দিবেন সিরিঞ্জ দিয়ে।

কবুতরের ঘাড় টাল রোগ প্রতিরোধ করতে কবুতরকে প্রতি সপ্তাহে একদিন মাল্টিভিটামিন/ভিটামিন বি খাওয়াতে হবে।

স্কয়ারের লিভওয়েল সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন,২ চামচ সিরাপ ১ লিটার বিশুদ্ধ পানির সাথে মিক্স করে মাসে পাঁচ দিন কবুতরকে পরিবেশন করবেন।

সিরাপ পানিতে মেশানোর ৬ ঘন্টা পর অবশিষ্ট দ্রবন ফেলে দিবেন,আর সিরাপের বোতলের মুখ খোলার পর ১ মাসের মধ্যে ব্যবহার করবেন।

লিভওয়েল একটি নিরাপদ মাল্টিভিটামিন ও মাল্টিমিনারেল সল্যুশান। এতে যতগুলি উপাদান আছে বাজারের অন্য কোন মাল্টিভিটামিন সিরাপে নেই ।

ঔষধ দেওয়ার পর বোতলের মুখ ভাল করে কসটেপ দিয়ে বেধে ফ্রিজে বা নরমাল জায়গায় যত্ন সহকারে রেখে দিন।

21/08/2021

আস্সালামুআলাইকুম
পুরোটা পরলে আশা করি উপকার হবে😊
বর্তমানের হঠাৎ বৃষ্টি হঠাৎ রোদ এরকম ওয়েদারে খুব সাধারন একটি সমস্যা হচ্ছে কবুতরের ঠান্ডা লাগছে এবং সর্দি, জ্বরে আক্রান্ত, হাচ্ছি,কাশি, কফ জমছে।।। কবুতর কিছু খাচ্ছেনা, ঝিম মেরে বসে আছে। এ অবস্থায়
অনেকে অনেক রকম ওষধ ব্যবহার করে থাকে বাট এ অবস্থায় আমি যেসব ওষধ ব্যবহার করে ভালো রেজাল্ট পেয়েছি তা বিস্তারিত নিচে তুলে ধরবো ইনশাআল্লাহ আপনাদের কাজে লাগবে।

ওষধ প্রনালী
১/রেসপোকেয়ার ৫ লিটার পানিতে ১ মিলি (দামঃ১৮০৳)
২/টু প্লাস (দামঃ১৪০৳)
৩/কফনিল সিরাপ (১০০মিলি দামঃ৪৫৳)
৪/লাইসোভিট(দামঃ৫০৳)

প্রোয়োগ পদ্ধতি🕊️🕊️🕊️
যেহেতু এটি ঠান্ডা জনিত সমস্যা এ অবস্থায় কবুতরকে ঠান্ডা পানি পান করালে সমস্যা বৃদ্ধি পাবে। সুতরাং এ অবস্থায় কবুতরকে ঠান্ডা পানি না দিয়ে সহনীয় কুসুম গরম পানি পান করান। যতক্ষন সহনীয় কুসুম গরম থাকবে ততক্ষন খাওয়াবেন। পানি ঠান্ডা হয়ে গেলে পানির পাত্র সরিয়ে ফেলুন। একটু কষ্ট হলেও দিনে ৩-৪ বার এরকম ফুটানো কুসুম গরম পানির সঙ্গে উপরোক্ত নিয়ম অনুযায়ী ওষধ সেবন করালে ইনশাআল্লাহ আপনার কবুতরের দ্রুত আরোগ্য লাভ করতে পারবেন।

যেগুলো একিবারে অসুস্থ সেগুলোর ক্ষেত্রে 🕊️🕊️🕊️
১ / উপরোক্ত নিয়ম অনুযায়ী ওষধ পানি মিশ্রিত করে প্রতিটি কবুতরের জন্য ১৫ মিলি করে ওষধ মিশ্রিত পানি নিবেন।
২/ওই ১৫ মিলি পানির সঙ্গে পরিমান মতো রাইস সেলাইন নিবেন যেন গাড় ভাতের মারের মতো হয়।

এভাবে ওষধ মিশ্রিত রাইস সেলাইন পানি অসুস্থ প্রতিটি কবুতরকে ১৫ মিলি করে খাওয়াবেন দিনে ৩ বেলা ৩-৫ দিন ইনশাআল্লাহ আপনার কবুতর সুস্থ হয়ে যাবে।

বিদ্রঃ যেসকল কবুতর অসুস্থ নিজের খাবার খেতে পারে না তাদের সামনে বাড়তি ওষধ মিশ্রিত পানি বা সাধারন পানি কখনই দিয়ে রাখবেন না।। তাদের শুধু ওষধ আর রাইস সেলাইন মিশ্রিত পানিই সিরিজ দিয়ে ১৫ মিলি করে খাওয়াবেন।।।

যতটুকু জানি নিজ অভিজ্ঞতা থেকে তুলে ধরলাম।।। এর থেকে ভালো উপায় কোনো কারো জানা থাকলে অবশ্যই সাজেশন দিবেন😊।


সকলের কবুতর ভালো থাকুক এই কামনাই করি। ❤️

 My Home Breed Teddy
15/08/2021


My Home Breed Teddy

 #বেবি_টিপস বাচ্চার বয়স দেড় মাস হলে বেশীরভাগ বাচ্চা হঠাৎ ঠান্ডা/বদহজমে আক্রান্ত হয়ে খাবার দাবার ছেড়ে ঝিমাতে ঝিমাতে মারা ...
22/04/2021

#বেবি_টিপস

বাচ্চার বয়স দেড় মাস হলে বেশীরভাগ বাচ্চা হঠাৎ ঠান্ডা/বদহজমে আক্রান্ত হয়ে খাবার দাবার ছেড়ে ঝিমাতে ঝিমাতে মারা যাওয়ার একটা প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।
এটা থেকে রেহাই পেতে বাচ্চা গুলোকে আক্রান্ত হওয়ার প্রথম দিনই
**ওরাসিন কে -হাফ
**ডেল্টাসন ৫– হাফ
**এক টুকরো আদা
**একটুকরো রসুন

হাতে ধরে খাইয়ে দিন। ২-৩ দিন।সোহেল রানা ভাইয়ের নিনজা টেকনিক এটা।
ইনশাআল্লাহ খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

আসসালামুআলাইকুম এই শীতে কবুতরের ঠান্ডার সমস্যা যখন তখন দেখা দিচ্ছে।  তাই অনেকর সুবিধার্থে পোস্টটি করলাম।পোস্টটি ভালোভাবে...
03/02/2021

আসসালামুআলাইকুম
এই শীতে কবুতরের ঠান্ডার সমস্যা যখন তখন দেখা দিচ্ছে। তাই অনেকর সুবিধার্থে পোস্টটি করলাম।

পোস্টটি ভালোভাবে পরবেন উপকার আছে।।।
লক্ষনঃ
১/ সাদা চুনা, সবুজ পায়খানা করবে
২/ ঝিম মরে বসে থাকবে
৩/ খাওয়া দাওয়া করবেনা বা কম করবে
৪/ সবদিক দিয়ে একটিভিটি কম

এ পর্যায়ে আপনার করনীয়
১/ কবুতটিকে আলাদা রাখা
২/ পিকচারে দেয়া ওষধগুলি
🕊️মক্সাসিল ১ লিটারে ১ গ্রাম (মানুষের)
🕊️কোট্রিম ভেট ১ লিটারে ১ মিলি(ভেটেনারি)
🕊️কফনিল বা বঙ্কোভেট ১ লিটারে ২ মিলি ( ভেটেনারি)
🕊️জাইমোভেট ১ লিটারে ২ গ্রাম (ভেটেনারি)

🕊️🕊️🕊️ওষধ মিশ্রন🕊️🕊️🕊️
১ টি অসুস্থ কবুতরের জন্য ১৫ মিলি পানি নিবেন। উপরের নিয়ম অনুযায়ী পরিমান মতো ওষধ ১৫ মিলি পানিতে মেশাবেন। উক্ত ১৫ মিলি পানিতে পরিমান মতো রাইস সেলাইন মিশাবেন যেনো গারো ভাতের মারের মতো হয়, তারপর উক্ত ওষধ মিশ্রিত পানি ১৫ মিলি করে ২ বেলা বানিয়ে সকাল বিকাল ২ বেলা দিবেন টানা ৫ দিন ওষধ মিশ্রিত পানি দিবেন ইনশাআল্লাহ আর কিছু লাগবে না। কবুতরকে বারতি কোনো পানি দিবেন না। খাবার হিসেবে মিক্সড খাবার পরিবর্তন করে অসুস্থ অবস্থায় শুধু বাজরা, ঘেংটা দ্রুত হজম জাতীয় খাবার দিবেন।।।
কোনোভাবেই যেনো সরাসরি ঠান্ডা না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।।।

🕊️ 🕊️ আমি কোনো ডাক্তার নই।।। বড় ভাইদের সঙ্গে পরামর্শ করে ওষধ প্রয়োগ করে ভালো রেজাল্ট পেয়েছি তাই শেয়ার করলাম।।।🕊️🕊️🕊️
একজন কবুতর প্রেমীক হিসেবে মনে করি যতটুকু জানি একে অপরকে শেয়ার করা দরকার।।।
অন্তত কারো কবুতরকে অসুস্থ দেখাটা মন মানতে চায়না তাই পোস্ট করেছি ভালোথাক সকলের ভালোবাসার কবুতর।। 🕊️ 🕊️

Home Breed Lahore. ❤
16/01/2021

Home Breed Lahore. ❤

কবুতরের খাবারে প্রোটিন এবং ফ্যাট এর পরিমান নিয়ে ভাবনা।আমরা যারা নিজেরা মিক্স বানাই, বিশেষ করে যারা এই মিক্স বানাতে গিয়ে ...
24/12/2020

কবুতরের খাবারে প্রোটিন এবং ফ্যাট এর পরিমান নিয়ে ভাবনা।

আমরা যারা নিজেরা মিক্স বানাই, বিশেষ করে যারা এই মিক্স বানাতে গিয়ে কার্ব, প্রোটিন এবং ফ্যাটের ব্যালেন্স আনার ক্ষেত্রে যথাসাধ্য চেষ্টা করি তাদের জন্য খাবারে প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমান নির্নয় করা খুব গুরুত্বপূর্ন। মজার ব্যাপার হচ্ছে আমরা খাবার মিক্স নিয়ে যখন আলোচনা করি তখন সবাই খাবারে প্রোটিন দানা এবং ফ্যাট দানা কি পরিমান ব্যবহার করা হয়েছে সেটা নিয়ে যথেষ্ট মাথা ঘামালেও সব দানার মিশ্রনে যে মিক্স হলো তাতে সত্যিকার ডাইজেস্টেবেল প্রোটিন এবং ফ্যাট কি পরিমান হলো সেটা নিয়ে চিন্তা করি না। তাই খাবার মিক্সের আলোচনা বা মিক্সের মান বোঝার ক্ষেত্রে আমরা বেশীর ভাগ ফেন্সিয়ারই মিক্সে প্রোটিন দানা এবং ফ্যাট দানার রেশিও নিয়েই পড়ে থাকি।

অথচ ব্যাপারটা এখানেই সীমাবদ্ধ নয়। একটি খাবার মিক্সে শুধুমাত্র প্রোটিন বীজ বা ডাল জাতীয় খাবারই মিক্সের প্রোটিনের পরিমান নির্ধারন করে না। বরং যে সকল দানা ব্যবহার হয়েছে তাদের প্রত্যেকের নিজিস্ব প্রোটিনের পরিমান সম্মিলিত ভাবে মিক্সে গড় প্রোটিনের পরিমান দাড় করায়। একই ভাবে ফ্যাটের ক্ষেত্রেও সম্মিলিত ভাবে ফ্যাটের পরিমান নির্ধারিত হয়।

যেমনঃ

মিক্স ১ঃ
(১) ৬ কেজি গম
(২) ৩ কেজি ডাবলি
(৩) ১ কেজি কুসুম

এই মিক্সে তিন উপাদান। উপাদানের রেশিও অনুযায়ী মিক্সে ৩০% প্রোটিন দানা আছে। ফ্যাট বীজ আছে ১০%। এর মানে কিন্তু এটা না যে খাবারে ৩০% প্রোটিন এবং ১০% ফ্যাট আছে!🙄

ব্যাখ্যাঃ

প্রতি ১০০ গ্রাম গমে ১.৫ গ্রাম প্রোটিন এবং ১.৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে।
প্রতি ১০০ গ্রাম ডাবলিতে ২৫ গ্রাম প্রোটিন এবং ১.২ গ্রাম ফ্যাট থাকে।
প্রতি ১০০ গ্রাম কুসুম বীজে ১৬ গ্রাম প্রোটিন এবং ৩৮ গ্রাম ফ্যাট থাকে।

এখন ওপরের মিক্সে প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমান কি দাঁড়াবে?

প্রোটিনঃ গম থেকে ৯০ গ্রাম + ডাবলি থেকে ৭৫০ গ্রাম + কুসুম থেকে ১৬০ গ্রাম = ১০০০ গ্রাম।

ফ্যাটঃ গম থেকে ৯০ গ্রাম + ডাবলি থেকে ৩৬ গ্রাম + কুসুম থেকে ৩৮০ গ্রাম = ৫০৬ গ্রাম।

১০ কেজি খাবারে ১০০০ গ্রাম ডাইজেস্টেবেল প্রোটিন এবং ৫০৬ গ্রাম ডাইজেস্টেবেল ফ্যাট আছে।

🚩 এর মানে মিক্সে ১০% ডাইজেস্টেবেল প্রোটিন এবং ৫.০৬% ফ্যাট আছে। 🙄🙄🙄🙄

এখন বুঝতেই পারছেন ৩০% প্রোটিন দানা দেয়া মানেই কিন্তু ৩০% প্রোটিন না। ১০% ফ্যাট বীজ দেয়া মানেই ১০% ফ্যাট না।

খাবার মিক্সে আমি সব সময় ফ্যাট বীজের ভেতর তিসীকে প্রাধান্য দেই। কারন হচ্ছে তিসীর প্রোটিন ভাগ অনেক বেশী এবং সেই সাথে তিসী খাবারের ওমেগা ৩ এবং ওমেগা ৬ এর ব্যালেন্স আনে।

আবার খাবার হিসেবে বাজরা গমের থেকে অনেক বেটার চয়েস। ইদানীং আবার এর দামও সেই হয়েছে 🤔

এবার ওপরের মিক্সে কুসূমের পরিবর্তে তিসী এবং গমের পরিবর্তে বাজরা ব্যবহার করলে কি ফল পাওয়া যাবে তা দেখা যাকঃ

মিক্স ২ঃ

(১) ৬ কেজি বাজরা
(২) ৩ কেজি ডাবলি
(৩) ১ কেজি তিসী

ব্যাখ্যাঃ
প্রতি ১০০ গ্রাম বাজরাতে আছে ১১ গ্রাম প্রোটিন এবং ৩.৩ গ্রাম ফ্যাট থাকে।
প্রতি ১০০ গ্রাম তিসীতে ১৮ গ্রাম প্রোটিন এবং ৪২ গ্রাম ফ্যাট থাকে।

তাহলে ২য় মিক্সে প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমান কি দাঁড়াবে?

প্রোটিনঃ বাজরা থেকে ৬৬০ গ্রাম + ডাবলি থেকে ৭৫০ গ্রাম + তিসী থেকে ১৮০ গ্রাম = ১৫৯০ গ্রাম।

ফ্যাটঃ বাজরা থেকে ১৯৮ গ্রাম + ডাবলি থেকে ৩৬ গ্রাম + তিসী থেকে ৪২০ গ্রাম = ৬৫৪ গ।

১০ কেজি খাবারে ১৫৯০ গ্রাম ডাইজেস্টেবেল প্রোটিন এবং ৬৫৪ গ্রাম ডাইজেস্টেবেল ফ্যাট আছে।

🚩 এর মানে ২য় মিক্সে ১৫.৯% ডাইজেস্টেবেল প্রোটিন এবং ৬.৫৪ % ফ্যাট আছে।

খেয়াল করে দেখুন যে জাস্ট উপদান পরিবর্তনে মিক্সে প্রোটিন এবং ফ্যাটে কতটা পরিবর্তন এসেছে।

এভানে সুচিন্তিত ভাবে মিক্স তৈরি করতে পারলে মিক্সের প্রতি কেজি খানারের দাম হয়তো বেড়ে যাবে, কিন্তু অন্যদিকে খাবার সেবার প্রয়োজন হবে কম।

সেটা আবার কিভাবে?

ধরে নেই একটি কবুতর গড়ে ৫০ গ্রাম খাবার খায়।
এখন আপনি যদি এই কবুতরকে মিক্স ১ দেন। ৫০ গ্রাম খানার থেকে সে ৫ গ্রাম ডাইজেস্টেবেল প্রোটিন এবং ২.৫৩ গ্রাম ডাইজেস্টেবেল ফ্যাট পাবে।

অন্যদিকে এই টার্গেট অর্জনের জন্য আপনি তাকে মিক্স২ কি পরিমান দিবেন?

যদি আপনি ৩০ গ্রাম খাবার দেন তাহলে সে পাবে ৫.৫৬ গ্রাম প্রোটিন এবং ২.২৯ গ্রাম ফ্যাট।

তো আপনি মিক্স ১ দিলে আপনার প্রয়োজন পড়ে ৫০ গ্রাম এবং মিক্স ২ দিলে প্রয়োজন পড়ে ৩৫ গ্রাম।

ওপরের আলোচনা থেকে ইনশা আল্লাহ ক্লিয়ার হয়ে যাবে যে একটি ব্যালেন্সড মিক্স করতে গেলে কেজি প্রতি দাম বেশী পরে গেলেও সেই মিক্স অপেক্ষাকৃত অনেক কম ব্যবহার করে কবুতরের প্রয়োজন মেটানো সম্ভব। এবং এভাবে ভালো মানের খানারের (দামী খাবার) এর ইকোনমিক ব্যবহারের মাধ্যমে কবুতরের প্রয়োজন মিটিয়ে কবুতর থেকে বেটার পার্দর্মেন্স বের করে নেয়া সম্ভব।

আশাকরি আল্লাহ চাইলে আমার আজকের এই পোস্ট থেকে খাবার সম্পর্কিত আমার লেখাগুলোতে প্রোটিন পার্সেন্টেজ এবং ফ্যাট পার্সেন্টেজের উল্ল্যেখ যা আর সবার থেকে একটু ভিন্ন কিছু ইঙ্গিত করে সেটা বুঝতে পারবেন। এবং আমার লেখা থেকে উৎসাহ নিয়ে যারা মিক্স তৈরি করার চেষ্টা করেন তারা আরো ভালো মিক্স বানাবার ক্ষেত্রে কিভাবে হিসেব কষতে হবে সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পাবেন।

collected

পিজিয়ন পক্স এর কার্যকরী সমাধান।শীতকালে বড় আতঙ্কের নাম হচ্ছে মশা।আর এই মশার কামড়ে প্রচুর কবুতরের বাচ্চা হারাতে হয়। মশা এব...
21/12/2020

পিজিয়ন পক্স এর কার্যকরী সমাধান।

শীতকালে বড় আতঙ্কের নাম হচ্ছে মশা।আর এই মশার কামড়ে প্রচুর কবুতরের বাচ্চা হারাতে হয়। মশা এবং পক্স সম্পর্কিত নিন্মের পয়েন্ট গুলো মাথায় রাখুন।আশাকরি উপকৃত হবেন।

১।মশা থেকে কবুতরকে বাচাতে মশারীর কোনো বিকল্প নেই।

২। তারপরও মশার তান্ডব না কমলে সন্ধ্যার পর ৩০ মিনিট কয়েল জ্বালান। বস মশার কয়েলটা ইউজ করে আমি ভালো উপকার পেয়েছি।

৩। মশার কামড়ের হাত থেকে কবুতরের বাচ্চাকে বাচাতে Odumos ক্রিমটা ইউজ করতে পারেন। খরচের পরিমানটা বেশি হলেও খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

৪। লফট ৩ দিন পর পর পরিষ্কার করুন।ময়লা কম হওয়া মানে মশার উপদ্রব কছুটা হলেও কমে যাওয়া।

৫। এত সব কিছুর পরও যদি পক্স হয়েই যায় তবে প্রাথমিক অবস্থায় থাকতেই পক্সের মুখ থেকে হালকা চামড়া তুলে নিয়ে কটন দিয়ে পরিষ্কার করে চুন পটাশ লাগিয়ে দিন। ৩-৫ দিনের শুকিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

৬। যদি এই পদ্ধতিতে ফল না পান তবে phylopen-DS 500 একটা ক্যাপসুলের অর্ধেকটা ৫ মিলি পানিতে মিশিয়ে সকালে এবং বাকী অর্ধেকটা একই ভাবে মিশিয়ে সন্ধ্যায় খাওয়াবেন।

৭। অথবা পেবিসেফ ক্রিমটা দিনে ২-৩ ব্যবহার করুন আর একটা করে Revoflabin গ্রুপের Riboson সন্ধ্যায় খাইয়ে দিবেন।

৮। পক্সে আক্রান্ত কবুতরকে সকালের রোদে দিতে ভুলবেন না। ৭ মাঝে কবুতর সুস্থ হবে ইন-শা-আল্লাহ।

❤️

19/12/2020

Something beautiful which makes me happy in the loft.

“শীতে কবুতরের যত্ন” ★★★ শীতে কবুতরের কি কি সমস্যা দেখা দিতে পারে?♦ শীতে মশা-পোকামাকড় জাতীয় পরজীবির প্রাদুর্ভাব বেশী হয়, ...
16/10/2020

“শীতে কবুতরের যত্ন”

★★★ শীতে কবুতরের কি কি সমস্যা দেখা দিতে পারে?

♦ শীতে মশা-পোকামাকড় জাতীয় পরজীবির প্রাদুর্ভাব বেশী হয়, এর ফলে কবুতরের স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে।
♦শীতে বিভিন্ন জীবানু সব থেকে বেশী সক্রিয় হয়ে উঠে যা কবুতরের জন্য হুমকিস্বরূপ।
♦কখনো কখনো কবুতরের শারীরিক স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৪৫° থেকে কমে যায় এবং এর ফলে কবুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে।
♦শীতকালীন কবুতরের ঠান্ডা জনিত রোগের প্রকোপ বহুগুনে বেড়ে যায়, যেমনঃ চোখ উঠা,কারন চাড়া ঝিমানো, সর্দিকাশিতে গর গর করা, মুখ হা করে শ্বাস নেওয়া ইত্যাদি।
♦শীতে ডাইরিয়া ও পা অবস বা পেরালাইসিসের মত রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়।
♦সাল্মোনেল্লা, ই-কোলাই সহ অন্যান্য ক্ষতিকর নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া বহুগুনে বৃদ্ধি পায় যা কবুতরের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ।
♦শীতে কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক ভাবে হ্রাস পায়।
♦অনেক সময় অনেক রোগের জীবানু কবুতরের শরীরের সুপ্ত অবস্থায় থাকে যা শীতে সক্রিয় হয়ে উঠে। যেমনঃ
রাণীক্ষেত, পিজন ফক্স।
এ জন্য প্রয়োজন কবুতরকে সঠিক সময়ে ভ্যাক্সিন করা৷

উপরোক্ত বিষয় গুলো চাড়াও আরো অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেই সমস্যা আসুক না কেন মাথা ঠান্ডা রেখে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে সমাধান করবেন।
ইনশা আল্লাহ।

★★★ কবুতর কে সুস্থ রাখতে আপনার করনীয় কি কি তা নিম্নরূপঃ

♥কবুতরের খাদ্য তালিকায় তৈলবীজ জাতীয় খাবার পরিমাণে একটু বাড়িয়ে দিন যেমনঃ বাজরা, তিষি, সাদা সরিষা, কুসুমবীজ, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি।
এতে করে কবুতরের শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকতে সাহায্য করে।
♥সপ্তাহে ১ দিন কবুতরেকে কালোজিরা, মেথী,জাউন, বাদাম ইত্যাদি খেতে দিতে দিন। এতে করে কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
♥খামার পরিষ্কার রাখুন, কোনভাবেই যেন স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ সৃষ্টি না হয় সে দিকে খেয়াল রাখবেন।
♥সপ্তাহে ১ দিন লেবু+লবণ+চিনি মিক্সড করে খেতে দিন, এতে করে সাল্মোনিল্লার প্রভাব কমে যাবে এবং শরীর ও উষ্ণ থাকবে। ইনশা আল্লাহ।
♥সপ্তাহে ১ দিন রসুন পানি দিন, যা সাল্মোনেল্লার প্রভাব কমাতে সাহায্য করবে এবং শরীরের উষ্ণতা ভাব বজায় থাকবে।
♥নিয়মিত কৃমি কোর্স করাতে হবে।
♥কবুতরকে ভিটামিন, মিনারেল এবং ক্যালসিয়াম দিন।
♥ মাঝে মাঝে কবুতর কে বাদাম খেতে দিন এবং চাইলে শীতকালিন খাবার তালিকায় অল্প পরিমানে বাদাম রাখতে পারেন।
♥ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ৩-৪ দিন এবং মাল্টি ভিটামিন ৩-৪ দিন দিবেন।
♥সপ্তাহে ১ দিন দারুচিনি গুড়া দিন খাবারের সাথে।
♥মানসম্মত গ্রিট দিন।
♥খামার পরিষ্কার করুন, কোন ভাবেই যেন স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ সৃষ্টি না হয় সেদিকে যথেষ্ট খেয়াল রাখুন।
♥এবং সব চেয়ে বেশী খেয়াল রাখতে হবে, কবুতরের গায়ে যেন কোন ভাবে ঠান্ডা না লাগে। শীতে উত্তর ও পশ্চিমের বাতাস কবুতরের জন্য ক্ষতিকর সুতরাং উত্তর এবং পশ্চিম দিক ঢেকে দিন। কবুতরের ঘর গরম রাখার ব্যবস্থা করুন।
♥ শীতের দিনে কবুতরকে রোদ লাগানো খুবই দরকারী, শীতে এর গুরুত্ব অপরিসীম। সুস্থ থাকার জন্য কবুতর কে কিছু সময় রোদে রাখার ব্যবস্থা করুন।
♥শীতে সপ্তাহে বেশী বেশী গোসল করাবেন না।এবং ঠান্ডা পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। কবুতর কে নরমাল পানি খেতে দিন।

যদি এভাবে আপনি আপনার খামারের যত্ন নিতে পারেন, আশা করি এই শীতে অনায়াসে নিশ্চিন্তে পার করতে পারবেন বলে আশা করি।
ইনশা আল্লাহ।

ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো।
আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
ভালো থাকুক ভালোবাসার কবুতর গুলো।

সংগ্রহিত

*** জর্ডানে রপ্তানি হলো বাংলাদেশী বাহারি কবুতর; রপ্তানির পথে আরব আমিরাত ও বাহরাইনে ***মধ্যপ্রাচ্যের তিন দেশে বাংলাদেশী ক...
05/10/2020

*** জর্ডানে রপ্তানি হলো বাংলাদেশী বাহারি কবুতর; রপ্তানির পথে আরব আমিরাত ও বাহরাইনে ***

মধ্যপ্রাচ্যের তিন দেশে বাংলাদেশী কবুতর রপ্তানি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রথমবারের মতো কবুতর রপ্তানি হয়েছে জর্ডানে । আরও দুই আরব দেশ আরব আমিরাত ও বাহরাইনে কবুতর রপ্তানির প্রক্রিয়া চলছে। ওই দুই দেশ থেকে আড়াই হাজার কবুতর রপ্তানির অর্ডার পাওয়া গেছে।

আসছে নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আরব আমিরাত ও বাহরাইন দুদেশে কবুতর পাঠানো হবে। ইতিমধ্যে এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হয়ে কয়েকজন লাখপতি হয়েছেন। তারা বলেছেন, অল্প পুঁজিতে তারা এ আয় করেছেন। দেশে প্রায় ২০ প্রজাতির নানা রঙের কবুতর আছে। এসব প্রজাতির মধ্যে
★গিরিবাজ
★বোখারা ট্রামপিটার
★জেকোবিন
★লাহোর
★কিং
★ফ্রিলব্যাক
★ওরিয়েন্টাল ফ্রিল
★ফ্যানটেইল
★আমেরিকান হেলমেট
★আমেরিকান কমোরনান
★মোক্ষী
★হানগেরিয়ান হাউজ পিজিওন
★ইংলিশ ট্রামপিটার
★আমেরিকান সেইন্ট
★স্যাক্রন সোয়ালো
★শর্ট ফেস টাঙ্গলার
★ওল্ড ডাচ টাম্বলার
★পমেরানিয়ান পোউটার উল্লেখযোগ্য।

দিন দিন দেশে শৌখিন কবুতরপ্রেমীর সংখ্যা বাড়ছে। রাজধানীসহ সারা দেশে কয়েকটি বড় বড় গ্রুপ গড়ে উঠেছে। যার বেশির ভাগ যুবক ও তরুণ। তারা কবুতর পালন করেন। অন্য সব পোষা পাখির চেয়ে কবুতরের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা বেশি। দেশ ও দেশের বাইরে কবুতরের বড় বাজার রয়েছে। খোদ রাজধানীতে রয়েছে তিনটি বড় বাজার। একটি মিরপুর ১নং সেকশন, দ্বিতীয়টি কুড়িল এবং তৃতীয়টি কারওয়ান বাজারে।

কবুতরে মাংশ সুস্বাদু খাবার। রোগীর পথ্য হিসেবে কবুতরের মাংশের জুড়ি নেই। কিছুদিন আগে ৮০০ খামারি রাজধানীতে কবুতর প্রদর্শনীতে অংশ নেন। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তারা আসেন। একটা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় যে ধরনের নিয়ম-কানুন মানা হয়, এই প্রতিযোগিতায় তার সবটাই করা হয়। মাহমুদুল হাসান নামের এক কবুতর খামারি বলেন, জর্ডানে কবুতর রপ্তানি করেন খুলনার খামারি এস আর কে শাওন।

তিনি বলেন, এমন একদিন আসবে, যেদিন বাংলাদেশেও নিল ক্লিন্ট, রবেটসন, মুলার, সিনমরো, জুলিও, পাভেলের মতো বিশ্বখ্যাত প্রজাতির কবুতর প্রজনন করা যাবে-এমন স্বপ্নই আমরা দেখছি।

দুটি কবুতর ফার্মের মালিক সামশেদ আলম জানান, বাংলাদেশে অনেক কবুতর খামারি আছেন। যারা নির্দিষ্ট প্রজাতির কবুতরের প্রজনন নিয়ে কাজ করছেন। তাদের কবুতরও রপ্তানি হচ্ছে। সবার সহযোগিতা পেলে কবুতর পালনে বাংলাদেশ একদিন বিশ্বসেরা হবে। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের কবুতর সুনাম কুড়াবে।

03/10/2020

কবুতরের ঔষধের মাসিক কোর্সঃ

( কৃমির ঔষধ ৬০-৯০ দিন পর পর )
***************************************

কবুতরের যেকোনো সমস্যায় একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ নিন ।
ঔষধের মাসিক কোর্স, হা এইটা বাধ্যতামূলক নয় , আপনি ভাল লাগ্লে করবেন না হলে নয় ? আপনার মর্জি বা ইচ্ছা ।
******************

মাসিক কোর্স কেন প্রয়োজন ?????
অনেক সময় অনেক রোগের জীবানু শরীরে সুপ্ত অবস্থায় থাকে, এবং কবুতরকে ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ, ক্রিমি মুক্ত ও সঠিক দৈহিক বৃদ্ধি নিশ্চিত রাখতে মাসিক কোর্সের গুরুত্ব অনেক। নতুবা হটাত রোগের আক্রমনে অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে আপনার ভালবাসার কবুতরের ।
হতে পারে মহামারি যা ধ্বংস করে দিতে পারে আপনার শখের কবুতর এর খামার ????
*******************

আমরা লাখ টাকা খরচ করতে পারি
কিন্তু প্রতি মাসে ৫০০ টাকার ঔষধ কবুতরকে খাওয়াতে পারিনা ।
হ্যাঁ পারি কখন ???
যখন পুরা পাল মইরা শেষ ।
বেশী নয় এই ৪/৫ টা ওষুধ প্রতি মাসে ৫ দিন করে ,আমরা খাওয়ালে অন্তত মহামারি হবে নাহ ইনশাআল্লাহ ।
*******************

তারিখ অনুযায়ী যদি দিতে বা খাওয়াতে চাই ?????
আমরা একটি মাস ৩০ দিন হিসাবে
খুব কঠিন কিন্তু না আপনি প্রতি দিন পানি দিবেন জাস্ট পানির সাথে ঔষধ মিশিয়ে দিবেন এই যা বিরক্ত হওয়ার কিছু নাই ।
১ নং ১-৫ তারিখ পর্যন্ত ।
২ নং ও ৩ নং একসাথে ৬-১০ তারিখ পর্যন্ত।
৪ নং ১১-১৫ তারিখ পর্যন্ত ।
৫ নং ১৬-২০ তারিখ পর্যন্ত ।
৬ নং ২১-২৫ তারিখ পর্যন্ত ।
৭ নং এভিনেক্স ৬০-৯০ দিন পর পর যেকোনো ১-৫ দিন পর্যন্ত ।
**********************

1⃣ HAMECO PH :
সালমোণেল্লার জন্য , চুনা পায়খাণা , সবুজ পায়খাণা , লোম ফুলিয়ে বসে থাকে, খাবার খায় নাহ , ঝিমায় , খাবার খায়ণাহ শুধু পানি খায় ।পানির মতো পাতলা পায়খানা ,বমি করে ।
এইটাই ৯০ %রোগের জনক ।
একে বিভিন্ন রোগের জনক ও বলে ।
প্রতি লিটার পানিতে ১-২ মিলি hameaco PH মিশিয়ে ৫ দিন খাওয়ান । অনেক সময় পানি তিতা লাগায় কম খেতে চায় , তাই পানি পিপাসা লাগিয়ে বা দীর্ঘক্ষণ পানি না দিয়া অশুধ এর পানি দিন তখন পানি খাবে ।
কবুতর কম হলে অই পানি প্রতি কবুতরকে ১০ মিলি করে সিরিঞ্জ এ করে খাওয়ান ।
সাল্মোণেল্লা কি ???

এটি খুবই ব্যাপক রোগ, সাধারণত এটি যা গ্রাম-ঋণাত্মক(Gram Negative) ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা ঘটিত হয় . । এই রোগ বাচ্চা কবুতরের জন্য মরণশীল এবং বড়দের জন্য ও এটি খুব মারাক্তক যা দ্রুত চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে. এই রোগকে বলা হয় সব রোগের জন্মদাতা, তাই এই রোগ হলে তাড়াতাড়ি নির্মূলের ব্যাবস্থা করা উচিৎ।
লক্ষণ বা কীভাবে বুঝবেনঃ
তীব্র আকারের আক্রান্তর ক্ষেতরে ।
১)ঝীমায়
২)শাষকষ্ট হয় ।
৩)সাদা আঠাল / চুনা পায়খানা করে ।
৪) গারো সবুজ পায়খানা করে ।
৫) অনেক সময় পায়খানা পিছনের পালকে লেগে থাকে ।
৬)পা খোরায় ,পাখা ঝুলে পরে ।
৭) বমি করে ।
8) খাবার খায়ণাহ , পাণি বেশী খায় ।

চিকিৎসা ও পরিমানঃ
HAMECO-PH (HOLLAND ER )
কোথায় পাওয়া যাবেঃ
যেকোনো পশুপাখির ঔষধের দোকানে ।

প্রতিরোধেঃ
প্রতি লিটার পানিতে এ ১- ২ মিলি করে ৫ দিন প্রতি মাসে ।

চিকিৎসায়ঃ
২.৫ মিলি প্রতি লিটার এ ।
পাণি কতক্ষণ দিয়ে রাখা যাবে ।
খাবার পাণি দিয়ে ৮-১২ ঘণ্টা রাখুন ।

কেণো খাওয়াবেনঃ
Hameco Ph : কি ??
হেমিকো পি এইচ ৭টি অর্গানিক এসিড ২ টি ফ্যাটি এসিড ও এসিটিক বাফার এর মিশ্রণ যা গাট পি এইচ নির্ধারিত অবস্থার নিচে নামতে দেয় না। তাই বমি ও হয়না। হেমিকো পি এইচ এ ইষ্ট এক্সট্রাক্ট আছে। এটি মেডিসিন।
হেমিকো পি এইচ এ সাল্মোনেলা ই কোলাই সহ সকল গ্রাম নেগেটিভ ব্যাক্টেরিয়া এর বিরুদ্ধে কাজ করে।

বাফার কিঃ
বাফার একটি অপটিমাম লেবেল মেইন টেইন করে বা নিয়ন্ত্রণ করে ।
প্রতিটা কাজের একটা মাপ থাকে যার উপরে গেলে সমস্যা বা নিচে নাম্লে সমস্যা ?
এই বাফার এইটা নিয়ন্ত্রণ করে এবং এই মাপের বাহিরে জেতে দেয়নাহ ।
আর এই কারনে Hameco Ph ডোজ কম বেশি হলে ও ক্ষতির শম্ভবনাহ নেই ।
*****************

মূল্যঃ ১১০ টাকা
১) এইটা দামে কম ।
২) পশু পাখির জন্য তৈরি ।
৩) ভালো কাজ করে ।
৪) অভিজ্ঞ পশু পাখির ডাক্তার রা পরামর্শ দেন খাওয়াতে ।
৫) ভালো কোম্পানির তৈরি তাই গুণগত মাণ ভালো ।
৬) আলহামদুলিল্লাহ্‌ আমি ৪ বছর ধরে প্রায় ৩০০ + কবুতরকে প্রতি মাষে খাওয়াই , ফলাফল ভালো ।
৭) এই রোগের জন্য নির্দিষ্ট একটি ওষূধ ।
৮) মানুষের বিভিন্ন ওষূড এই ক্ষেতরে যেগুলা ব্যাবহার করা হয় তা এই রোগের জন্য এমন কিছু নির্দিষ্ট লেখা নাই । তাই নিশ্চয়তা কম ।
আপনারা প্রয়োজনে ডাক্তার দের সাথে কথা বা যেনে নিতে পারেন ।
৯) যেকোনো কবুতরকে বা যেকোনো বয়সের কবুতর কে দেওয়া যাবে ।
সমস্যা বা প্রতি বন্ধকতাঃ
অনেক সময় পানি ঝাঝাল বা তিতা লাগায় এই ঔষধ মিশান পানি খেতে অনিহা প্রকাশ করে , অনেকেই এইটাকে পুজি করে এইটা না খাওয়াতে উৎসাহ দেয় যা সঠিক নয় ।
এই ক্ষেত্রে আপনি পানি দীর্ঘক্ষণ না দিয়ে পানি দিতে পারেন বা কবুতর কম হলে অই ঔষধ মিশানো পানি সিরিঞ্জ দিয়া ১০ মিলি করে খাইয়ে দিতে পারেন ।
একটু কষ্ট হলেও কবুতরের উপকারের জন্য আমাদের এইটুকু করা দরকার প্রতি মাসে ৫ দিন ।
আমরা আমাদের ছোট ভাই বোন বা সন্তান তিতা ঔষধ না খেলে কি করি??
কবুতর ও আমাদের সন্তান এর মত এর ভালোর জন্য আমরা নিশ্চয়ই একটু কষ্ট করব ইনশাআল্লাহ্‌ ।
আল্লাহ্‌ ই একমাত্র শেফা দানকারী ।

2⃣ CALPLEX / CALCIUM :
ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি পূরণ করবে ।
ভিটামিন ডি/ক্যাল্সিফেরল এর ঘাটতি: হাড় নরম ও বাঁকা হয়ে যায়, ক্যালসিয়াম এর শোষণ কমে যায় তাতে হাড়ের গঠন ও ডিম উৎপাদন ও তা দেওয়ার ক্ষমতা হ্রাস পায়। সমাধান ঃ ভিটামিন ডি ও মিনারেল প্রিমিক্স প্রদান, ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার প্রদান করতে হবে। ক্যালপ্লেক্স (এক্স ভেট জার্মান, স্কয়ার ফার্মা) ২ মিলি/১লিটার পানিতে মিশিয়ে অথবা ইএস-এডিই (স্কয়ার ফার্মা) ১মিলি/২লিটার পানির সাথা ৮ ঘন্টা হিসেবে খাওয়াতে পারেন।)
প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি মিশিয়ে ৫ দিন খাওয়ান ।

3⃣ PRITHI WS / B COM VIT -/THIAVIN / VITAMIN B1,B2,B6 :
ভিটামিন বি ১/ থায়ামিন:
ঘাড়ের পক্ষাঘাতের ফলে ঘাড় পেছন দিকে করে আকাশের দিকে মুখ করে থাকে, চলনে অসঙ্গতি পরিলক্ষিত হয়। পা, ডানা ও ঘাড়ে পক্ষাঘাত হয়। থায়ামিন টি সি এ সাইকেল এর এক টি গুরুত্ব পূর্ণ উপাদান যা কার্বোহাইড্রেট মেটাবলিজম ও শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে।

সমাধানঃ
ভিটামিন বি ১ সমৃদ্ধ প্রিমিক্স ও মিনারেল প্রদান। প্রিথি ডাব্লিউ (স্কয়ার ফার্মা।)এস ১ গ্রাম/ ১ লিটার পানির সাথে মিশিয়ে ৮ ঘণ্টা হিসেবে খাওয়াতে পারেন।
ভিটামিন বি ২/ রাইবোফ্ল্যাভিনঃ ছানার পা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়। পরে নখ বা আঙ্গুল বাঁকা হয়ে যায়। ছানার দৈহিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সমাধান
ঃ ভিটামিন বি ২ সমৃদ্ধ প্রিমিক্স ও মিনারেল প্রদান করতে পারেন। প্রিথি ডাব্লিউ এস (স্কয়ার ফার্মা।) ১ গ্রাম/ ১ লিটার পানির সাথে মিশিয়ে ৮ ঘণ্টা হিসেবে খাওয়াতে পারেন।
ভিটামিন বি ৬/পাইরোডক্সিন: ছানার বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, ক্ষুধামন্দ্যা দেখা দেয়, প্যারালাইসিস ও পেরোসিস হতে পারে। সমাধান ঃ ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ প্রিমিক্স ও মিনারেল প্রদান করতে পারেন। প্রিথি ডাব্লিউ এস (স্কয়ার ফার্মা))১ গ্রাম/ ১ লিটার পানির সাথে মিশিয়ে ৮ ঘণ্টা হিসেবে খাওয়াতে পারেন।

4⃣ E SELL / VITAMIN E :
ভিটামিন ই/টোকোফেরল : ডিমের উর্বরতা কমে যায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। এনসেফালোম্যালাশিয়া রোগ হয়, পক্ষাঘাতের ফলে চলতে অসঙ্গতি দেখা দেয়। বুক ও পেটের নিচে তরল পদার্থ জমে, ইডিমা হয়। সমাধানঃ সেলিনিয়ামসহ ভিটামিন ই প্রদান করতে হবে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। ই সেল পাউডার/লিকুইড (স্কয়ার ফার্মা) ১মিলি/১লিটার পানির সাথে মিশিয়ে ৮ ঘণ্টা হিসেবে খাওয়াতে পারেন।

5⃣ Rena WS / MULTI VITAMIN :
বিভিন্ন ভিটামিন এর ওভাব রোধ করবে ।
যেমন , বি ১ ,বি ২ ,এ্‌ ,সি ,কে , বি ৯ , বি ১২ ।
প্রতি লিটার এ ২ গ্রাম মিশিয়ে ৫ দিন খাওয়ান প্রতি মাসে ।

6⃣ হামদর্দ এর কারমিনাঃ
হজম শক্তি বাড়ায় , রুচি বাড়ায় , খাবারে অনীহা কমায় ।
প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি ঔষধ দিয়ে ৫ দিন খাওয়ান ।
কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর নিয়মঃ
কৃমির লক্ষণ ঔষধ খাওয়ানোর নিয়মঃ
ক্রিমির কিছু লক্ষন -
অনেক দিন ধরে পাতলা পায়খানা, বেশি পানি পান করা, ডানা ঝুলে যাওয়া, ওজন কমে গিয়ে বুকের হাড্ডি বের হয়ে আসা, চুপচাপ বসে থাকা শুধু খাওয়ার সময় উঠা, উতপাদন কম হয়া, ডিম না দেয়া, পায়াখানার সাথে ক্রিমি আসা বা পরা ।
কখন করাবেন কোর্সঃ
ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় , খালি পেটে করান ।
গরমের দিনে করালে খুব ভোরে বা অনেক রাতে যখন খাবার হজম হয়ে যায় , প্রয়োজনে অই দিন খাবার একটু আগে দেওয়া ভাল তাতে রাতে খাবার আগে হজম হবে ।
অবশ্যই সুস্থ কবুতরকে করাতে হবে ।
অথবা গরমের দিনে হাল্কা বৃষ্টি হচ্ছে এমন আবহাওয়ায় দেওয়া ভাল ।
একটানা ৩/৪ দিন বৃষ্টি হয় তখন না দেওয়া উচিৎ ।
************
১)
পূর্ব ও পরবর্তী করিনিওঃ
লিভার টনিক ও সেলাইনঃ
লিভা ভিট, লিভা টন বা ইকটার্ন দিনার হামদারদ (অইগুলা না পেলে) দিতে পারেন ।
সেলাইনঃ
ইলেক্ত্রমিন বা গ্লুকলাইট দিতে পারেন ।
কৃমির ঔষধ দেওয়ার আগে ২ দিন ঔষধ দেওয়ার দিন দেওয়ার পর আরও ২ দিন দিতেয় পারলে ভাল ।
আর না পারলে লিভার টনিক ও স্যালাইন ওষুধ দেওয়ার দিন , এর পর আরও দুইদিন খাওয়ান ।
নিয়মঃ
১ লিটার পানিতে ২ মিলি/ গ্রাম করে মিক্স করে অই পানি খাবার পানি হিসাবে খেতে দিন ।
যেহেতু এই কোর্স এ লিভার এ চাপ পরে তাই এইটা করা ভাল ।
২) দৈহিক ওজন অনুসারে ঔষধের পানির পরিমাপ নির্ণয়ঃ
কবুতরের আনুমানিক ওজন ২০০-৩০০ গ্রাম হলে ১০ মিলি ।
দৈহিক ওজন ৩০০-৫০০/৭০০ গ্রাম হলে ১৫-২০ মিলি করে খাওয়ান ।
৩) ক্কৃমির কি ঔষধ দিতে বা খাওয়াতে পারি ঃ
Elcaris vet (square )
Poulnex (Novartis )
Avinex ( Reneta )
Acimec 1% (ACI)
৪) ঔষধ তৈরির নিয়মাবলি ও পরিমাপ ঃ
খালি পেটে
Elcaris vet (square )
Poulnex (Novartis )

7⃣ Avinex ( Reneta )
ঔষধ ১ লিটার পানিতে ২ গ্রাম ঔষধ মিশিয়ে অই পানি প্রতি কবুতরকে ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় খালি পেটে ১০ মিলি , ১ গ্রাম মিশালে ২০ মিলি করে প্রতি কবুতরকে খাইয়ে খাইয়ে দিন ।
কবুতরের আনুমানিক ওজন ২০০-৩০০ গ্রাম হলে ১০ মিলি ।
দৈহিক ওজন ৩০০-৫০০/৭০০ গ্রাম হলে ১৫-২০ মিলি করে খাওয়ান ।
ঔষধ তৈরির নিয়মাবলি ও পরিমাপঃ
ভরা পেটে
Acimec 1% (ACI)
Acimec 1% কবুতরকে প্রথমে খাবার দিন তারপর এই অউশধ মিশানো পানি দিবেন যাতে খাবার খেয়ে পানি খায় ।
ওই পানি ৩ ঘণ্টা রেখে সরিয়ে ফেলুন ।
ঔষধ ১ লিটার পানিতে ২ গ্রাম ঔষধ মিশিয়ে অই পানি প্রতি কবুতরকে ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় ভরা পেটে ১০ মিলি , ১ গ্রাম মিশালে ২০ মিলি করে প্রতি কবুতরকে খাইয়ে খাইয়ে দিন ।
কবুতরের আনুমানিক ওজন ২০০-৩০০ গ্রাম হলে ১০ মিলি ।
দৈহিক ওজন ৩০০-৫০০/৭০০ গ্রাম হলে ১৫-২০ মিলি করে খাওয়ান
৫) কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর পদ্ধতিঃ
ঔষধ এর পানি দিয়ে রাখলে অনেক সময় অনেকে বেশি পানি খায় , অনেকে কম খায় , অনেকে খায়নাহ তাই ঝামেলা হয় ।
যেহেতু ৬০/৯০ দিন পর পর তাই একটু কষ্ট হলে ও ধরে সিরিঞ্জ দিয়ে খাওয়ানো ভাল ।
৬) কতক্ষন পর কি করতে হবেঃ
ঔষধ খাওয়ানোর ৩ ঘণ্টা পর লিভার টনিক / লিভা ভিট বা লিভা টন বা হামদারদ এর ইকটার্ন দিনার ২ মিলি আর ইলেকট্রমিন স্যালাইন ২ গ্রাম করে ১ লিটার পানিতে মিক্স করে খেতে দিন । কৃমির ওষুধ দেওয়ার পর বমি করতে পারে । আল্লাহ্‌ ভরসা ভয় পাবেন নাহ । আর ওষুধ দেওয়ার ৫ ঘণ্টা পর খাবার দিন এর আগে না দেওয়া ভাল । আর অই দিন ৩/৫ ঘণ্টা পর কবুতরের খাঁচা , খাঁচার নিচের ময়লা , ট্রে পরিষ্কার করুন।

৭) এক কোর্স থেকে আরেক কোর্স এর মেয়াদঃ
৬০-৯০ দিনের মধ্যে একবার করে এই কোর্স করা ভাল ।
8) কাদের জন্য নিশেধঃ
২/১ দিনে ডিম দিবে বা ২/৭ দিনের বাচ্চা আছে এমন কবুতর বা অসুস্থ কবুতর কে এই কোর্স করা যাবে নাহ ।
৯)যারা বাদ পরবে তাদের কি করবেনঃ
পরে তারা ডিম পাড়লে ৪/৫ দিন পর আর বাচ্চা ৮/১০ দিন বয়স হলে তাদের বাবা মা কে এবং অসুস্থ কবুতর সুস্থ হলে বা নতুন কবুতর কিণে আণলে কৃমির লক্ষণ থাকলে ,আলাদা করে ওষুধ খাইয়ে নিবেন ।
১০) কয়দিন দিবেন বা করাবেনঃ
৬০-৯০ দিনে ১ দিন ১ বার/ ১ বেলা দিবেন কখনোই ২ দিন বা দুই বেলা দিবেন নাহ।

বিঃ দ্রঃ
আমার স্বল্প জানা থেকে বলা ভুল থাকা স্বাভাবিক , পরামর্শ দিন , শুধরে নিব , সাদরে গ্রহন করব ইনশাআল্লাহ
এইখানে যে কোম্পানির ঔষধ এর নাম দেওয়া হইছে তা আমি ব্যাবহার করি , কিন্তু আপনি যেকোনো কোম্পানির ঔষধ ব্যাবহার করতে পারেন ।
আমার লেখার উদ্দেশ্য হল আপনাকে একটা ধারণা দেওয়া ।
ওষুধ গূলো ব্যাবহার করে , রোদ থেকে দূরে , শুষ্ক আবহাওয়ায় রাখুন , বাতাস না ঢূকে এমন ভাবে রাখুন ভালো থাকবে ।
লিকুইড ঔষধ ফ্রিজ নরমাল এ রাখলে ও ভাল থাকে বলে জানি ।
আমার জানা খুব কম , যারা ভাল জানে তাদের পরামর্ষ নিয়ে চিকিৎসা করুন। তাদের সাথে আলোচনা না করে বা বিভিন্ন গ্রুপ এ পোস্ট না করে ,আমার পরামর্শে চিকিৎসা করবেন নাহ ।তারা সময় না পেলে ৭ দিন অপেক্ষা করুন । তবুও ভুল চিকিৎসা করবেননা , অথবা যাচাই করে চিকিৎসা করুন ।

Address

Cox's Bazar
4700

Telephone

+8801912080181

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pigeon Breeder - Cox’s Bazar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pigeon Breeder - Cox’s Bazar:

Videos

Share

Category