06/04/2024
ধরেন মাংসের দাম কমানোর জন্য প্রচুর গরু আমদানি করা হলো বা বর্ডার খুলে দিল। বর্ডার খুলে দেওয়া হলে,গোস্ত ৫০০ টাকায় পাওয়া গেল।
১.এতে দেশের টাকা বাহিরে চলে গেল।
অন্যদিকে,দেশে গোখাদ্যের দাম আকাশচুম্বি হওয়ায় দেশে গোস্ত উৎপাদনের খরচ বেশি হয়ে যায়।যার ফলে দেশি গরুর মাংসের দাম বেশী। দেশের সর্বস্তরের খামারিরা লোকসান গণবে।
তখন দেখা যাবে গরু পালনে খামারিরা অনাগ্রহী হয়ে পড়বে আর খামার বন্ধ করে দিবে আর দেশের গরুর সংকট দেখা দিবে।
ঠিক সেই মূহর্তে প্রতিবেশিরা গরু দেওয়া বন্ধ করে দিবে,তখন আর ৫০০/৭০০ দিয়ে আর গোস্ত খেতে পারবেন না খেতে হবে ১০০০-১৫০০ অথবা তার চেয়েও বেশি দিয়ে খেতে হবে।যেখানে ৭০০/৮০০ টাকায় ও কেনা দায়, সেখানে হাজার টাকা দিয়ে কেমনে সম্ভব। তখন দাদারা প্যাকেট মাংস বিক্রি করবে ১০০০-১৫০০ টাকায় আর সেই গরুর মাংস গুলো হবে রিজেক্ট গরুর মাংস। তখন আমরা রিজেক্ট /মরা গরুর মাংস খাবো ১০০০/১৫০০ টাকায়। আর এই প্লান বাস্তবায়নের জন্য আমাদের দেশের সহজ সরল মানুষদের দিয়ে ভয়কট ভয়কট খেলা চালাচ্ছে।
পরিশেষে : গোখাদ্যের দাম কমানো ছাড়া গরুর দাম কমানো সম্ভব হবে না,এবার কেউ খাইলে খান না খাইলে সাইডে যান।