Iftekhar Pigeon Loft

Iftekhar Pigeon Loft Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Iftekhar Pigeon Loft, Pet service, Cumilla.

17/07/2024

" ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা খুবই খারাপ। পুলিশ-বিজিবি-ছাত্রলীগ সাধারণ ছাত্রদের উপর হামলা করছে। ঢাকাসহ পুরো দেশের মানুষ ঢাবিকে,জাবিকে বাঁচাতে, আপনাদের সন্তানকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন"

এমন পোস্ট সবাই নিজেদের profile এ দেন। গ্রুপের চেয়ে এটা বেশি কাজে আসবে।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন তামিম ইকবাল।  সংবাদ সম্মেলন করে অবসরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বা...
06/07/2023

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন তামিম ইকবাল। সংবাদ সম্মেলন করে অবসরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বাংলাদেশ কে যা দিয়েছেন, আপনাকে মনে রাখবে ক্রিকেটপ্রেমীরা। ক্রিকেটের বাইরের জীবনে আপনি ভালো থাকুন। সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ মিস্টার টুয়েন্টি এইট।
Tamim Iqbal 🤍

They are ready for sell...🤍🤍
22/06/2023

They are ready for sell...🤍🤍

2k22 Hot collection.
10/05/2022

2k22 Hot collection.

02/05/2022
কালো রানিং পেয়ার।ব্রিডীং হিস্ট্রিঃ ২ বারবর্তমানে ডিমে আছে।কারো প্রয়োজন হলে সরাসরি কল করবেন। ফোনঃ 01745126147লোকেশনঃ কুমি...
11/12/2021

কালো রানিং পেয়ার।
ব্রিডীং হিস্ট্রিঃ ২ বার
বর্তমানে ডিমে আছে।
কারো প্রয়োজন হলে সরাসরি কল করবেন।
ফোনঃ 01745126147
লোকেশনঃ কুমিল্লা।
ধন্যবাদ সকলকে।

_____নতুন কবুতর পালকদের ১০০% সফলতার জন্য কিছু কথা। ইনশাআল্লাহ সফল হবেন। আগের পোষ্টে লিখেছিলাম নতুন কবুতর পালকদের  শেষ পর...
05/11/2021

_____নতুন কবুতর পালকদের ১০০% সফলতার জন্য কিছু কথা।
ইনশাআল্লাহ সফল হবেন।

আগের পোষ্টে লিখেছিলাম নতুন কবুতর পালকদের শেষ পরিনতি।

আজকে লিখবো সফলতা,

১নাম্বারে আপনি কবুতরের জন্য একটি লফট তৈরী করুন।
লফট আপনি প্রথমত ২ভাগে ভাগ করুন।
(অনলাইনে ইউটিউবে অনেক সুন্দর সুন্দর লফট আছে ধারণা নিতে পারেন)
১.ব্রিডিং লফট
২.ব্রিডিং ছাড়া যে সমস্থ কবুতর আছে যেমন বাচ্চা এডাল্ট সেমি এডাল্ট মোট কথা যে কবুতরের ডিম বাচ্ছা করানোর বয়স হয়নি সে সব কবুতরকে রাখবেন ২নাম্বার লফটে।

জুন হিসেবে যদি ভাগ করি তাহলে কবুতরকে ৪জুনে বিভক্ত করা যায়।
যেমন
১,ব্রিডিং জুন
২,বাচ্চা মা বাবার কাছ থেকে আলাদা রাখার জন্য জুন
৩,নরের জুন
৪,মাদির জুন
৩/৪কে একত্রে রেস্ট জুন বলে।
নতুন যারা তাদের জন্য এটা আপদতো বাদ রাখলাম।
এর পরে যদি আপনি ২জুনের একটা লফট তৈরী করেন তাহলে এভাবে করতে পারেন।

যেমন,
১২ফিট বাই ৮ফিট ঘর বানাতে হবে। এই মাপটা বাজেট অনুযায়ী বাড়াতে পারেন কিন্তু আর কমামু যাবেনা।
মাপ অনুযায়ী একটা ১চালা ২চালা যে যেভাবে বানাতে চান।
ঘর বানাতে হবে।
চালাতে টিনের হিট যেন কম লাগে তার জন্য মলাটের কার্টুন বা ফমের ইনসুলিশন বা তেরপাল ইউজ করতে হবে সিলিং হিসেবে।
১২ফিট লম্বা হলে মাঝখানে একটা পাটিশন দিয়ে দুই জুনে বিভক্ত করুন।
ব্রিডিং লফটে ২৪*২৪সাইজের ৮খোপের একটা খাচা বানাতে হবে।
রেডিমেইড কিনে আনতে পারেন।
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো আপনারা কখনই ব্রিডিং লফটে আজে বাজে খাচা দিয়ে ভর্তি করবেন না।
যথেষ্ট ফ্রি রাখার চেস্টা করবেন।

তিন দিক দিয়ে টিন দিয়ে সামনের দিক হাফ ওলালের মত করে বাকি যায়গাটা নেট করে দিতে হবে।
দুইটা জুনের জন্য দুই সাইটে দুইটা দরজা রাখতে হবে
দরজা গুলো স্বাভাবিক মাপের দিবেন যেন দরজা দিয়ে ৮খোপের খাঁচা প্রবেশ করাতে পারেন।
পিছনের দিক দিয়ে ছোট করে দুইটা জানালার ব্যাবস্থা করেতে হবে যাতে সামনের বাতাস পিছন দিক দিয়ে বের হয়ে যেতে পারে।
ঘরটা দক্ষিণ মুখি বা পূর্ব মুখি হলে ভাল হয় এতে
আলো বাতাস যথেষ্ট পরিমাণে পাবে।

আপনার লফট তৈরী শেষ হলে এর পর আপনি স্থীর করুন যে আপনি কি জাতের কবুতর পোষবেন।

অনেক জাতের কবুতর আছে
সব জাত মিলিয়ে কবুতরকে ৪টা সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে।

১,রেসার জাত, যেমন সবজি হুমা মাকসি হুমা মিলি হুমা গ্রিজেল হুমা অন্যান্য।

২,হাইফ্লাইয়ার জাত, গিরিবাজ টেডি শাহরণ পুরি কাল দম
অরো অনেক জাত এগুলো আকাশের উপরের দিকে উড়ে বিদায় এগুলোকে হাই ফ্লাইয়ার বলে।

৩,ফেন্সি জাত, এগুলো দেখতে খুবই সুন্দর, কিন্তু বেশির ভাগ ফেন্সি কবুতর উড়ে না। ফেন্সি জাতের কবুতরের অভাব নাই যেমন লাহরী, সিরাজী, জেকবিন আরো অনেক জাত বলে শেষ করা যাবে না।

৪,আমাদের দেশি জাত। এ নিয়ে বিস্তারিত বলার দরকার নাই কমবেশি সবাই যানে দেশি কবুতরের ব্যাপারে।

আমি নতুন দের জন্য বলবো যেকোন এক জাতের কবুতর দিয়ে শুরু করুন।
উদাহরণ
যদি হুমা জাতি কবুতর পোষেন মানে রেসার জাতি তাহলে ভাল দেখে মাস্টার পেয়ার পাশাপাশি কোন ভাল ব্রিডার থেকে কিনে ২/৩জোড়া দিয়ে শুরু করুন।

অন্যান্য কবুতরের বেলাও সেইম
যে কোন এক জাতের ২/৩জোড়া দিয়ে শুরু করুন
ইনশাআল্লাহ সফল হবে।

কবুতর লফটে আনা শেষ হলে
আপনি খাবারের প্রতি নজর দিন
যেমন ভাল মানের খাবার এখন অনলাইনে পাওয়া যায়। ৬০/৭০টাকা কেজিতে।
৩জুরার জন্য আপনি ১০কেজি খাবারে আনিয়ে রাখতে পারেন।
খাবার আনার পর রোদে শুকিয়ে আবদ্য পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে।
কবুতরের খাবার পানি অবশ্য বিশুদ্ধ হতে হবে।

খাবার পানি রাতে দিয়ে রাখবেন না।
লফট সবসময় পরিস্কার রাখা লাগবে
মনে রাখবেন ৯০%রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাবেন শুধু পরিস্কার পরিছন্ন থেকে।

শুধু শুধু লফটে ঢুকে কবুতরকে বিরক্ত করবেন না।
ডিম না দিলে ধৈর্য দরুন।

এক লফট থেকে অন্য লফটে আসার পর কবুতরের একটু ডিম দিতে দেরি হয়।
সমস্যা নাই ঠিক হবে।

মনে রাখবেন ধৈর্য ধরলে ফলাফল ভাল পাবেন।

পরিশেষে,
চিকিৎসা, আপনি আলাদা দুইটা খাঁচা রাখবেন ২৪*২৪ বা ১৮*২৪
এটা আপনার কোন কবুতর অসুস্থ হলে কাজে আসবে। অসুস্থ কবুতরকে আলাদা নিরাপদ স্থানে রাখবেন লফট থেকে একটু দূরে।
আর নতুন কবুতর আনার পর সাথে সাথে লফটে না দিয়ে আলাদা খাঁচাতে রেখে ৪/৫দিন অবজারভেশনে রাখবেন।
দেখবেন কবুতরের পায়খানা বা কোন ধরনের সমস্যা আছে কিনা।
এর পর লফটে দিবেন। সরাসরি আপনার কবুতরের সাথে দিবেন না।
মাসিক কোর্স ও অন্যান্য ভিটামিন কোর্স আছে এগুলো নিয়ে আলোচনা করবো পরে কোন একদিন।
আপনিও এগুলো আস্তে আস্তে যেনে যাবেন।

এই নিয়মে ইনশাআল্লাহ সফল হবেন।

এর পরেও কোন কিছুতে প্রবলেম হলে বড় ভাইদের পরামর্শ নিবেন।

অনেক কিছু লিখার বাকি আছে
শেষ হবেনা।

কবুতরকে ভালবাসুন কবুতর আপনাকে নিরাশ করবেনা।।

ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন
অনেক ভুল ভ্রান্তি হতে পারে ক্ষামার দৃষ্টিতে দেখবেন।
c.p

দত্তক দেয়া হবে।কারো প্রয়োজন হলে ইনবক্স করবেন।
04/11/2021

দত্তক দেয়া হবে।
কারো প্রয়োজন হলে ইনবক্স করবেন।

_____নতুন কবুতর পালকদের ১০০% সফলতার জন্য কিছু কথা। ইনশাআল্লাহ সফল হবেন। আগের পোষ্টে লিখেছিলাম নতুন কবুতর পালকদের  শেষ পর...
30/10/2021

_____নতুন কবুতর পালকদের ১০০% সফলতার জন্য কিছু কথা।
ইনশাআল্লাহ সফল হবেন।

আগের পোষ্টে লিখেছিলাম নতুন কবুতর পালকদের শেষ পরিনতি।

আজকে লিখবো সফলতা,

১নাম্বারে আপনি কবুতরের জন্য একটি লফট তৈরী করুন।
লফট আপনি প্রথমত ২ভাগে ভাগ করুন।
(অনলাইনে ইউটিউবে অনেক সুন্দর সুন্দর লফট আছে ধারণা নিতে পারেন)
১.ব্রিডিং লফট
২.ব্রিডিং ছাড়া যে সমস্থ কবুতর আছে যেমন বাচ্চা এডাল্ট সেমি এডাল্ট মোট কথা যে কবুতরের ডিম বাচ্ছা করানোর বয়স হয়নি সে সব কবুতরকে রাখবেন ২নাম্বার লফটে।

জুন হিসেবে যদি ভাগ করি তাহলে কবুতরকে ৪জুনে বিভক্ত করা যায়।
যেমন
১,ব্রিডিং জুন
২,বাচ্চা মা বাবার কাছ থেকে আলাদা রাখার জন্য জুন
৩,নরের জুন
৪,মাদির জুন
৩/৪কে একত্রে রেস্ট জুন বলে।
নতুন যারা তাদের জন্য এটা আপদতো বাদ রাখলাম।
এর পরে যদি আপনি ২জুনের একটা লফট তৈরী করেন তাহলে এভাবে করতে পারেন।

যেমন,
১২ফিট বাই ৮ফিট ঘর বানাতে হবে। এই মাপটা বাজেট অনুযায়ী বাড়াতে পারেন কিন্তু আর কমামু যাবেনা।
মাপ অনুযায়ী একটা ১চালা ২চালা যে যেভাবে বানাতে চান।
ঘর বানাতে হবে।
চালাতে টিনের হিট যেন কম লাগে তার জন্য মলাটের কার্টুন বা ফমের ইনসুলিশন বা তেরপাল ইউজ করতে হবে সিলিং হিসেবে।
১২ফিট লম্বা হলে মাঝখানে একটা পাটিশন দিয়ে দুই জুনে বিভক্ত করুন।
ব্রিডিং লফটে ২৪*২৪সাইজের ৮খোপের একটা খাচা বানাতে হবে।
রেডিমেইড কিনে আনতে পারেন।
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো আপনারা কখনই ব্রিডিং লফটে আজে বাজে খাচা দিয়ে ভর্তি করবেন না।
যথেষ্ট ফ্রি রাখার চেস্টা করবেন।

তিন দিক দিয়ে টিন দিয়ে সামনের দিক হাফ ওলালের মত করে বাকি যায়গাটা নেট করে দিতে হবে।
দুইটা জুনের জন্য দুই সাইটে দুইটা দরজা রাখতে হবে
দরজা গুলো স্বাভাবিক মাপের দিবেন যেন দরজা দিয়ে ৮খোপের খাঁচা প্রবেশ করাতে পারেন।
পিছনের দিক দিয়ে ছোট করে দুইটা জানালার ব্যাবস্থা করেতে হবে যাতে সামনের বাতাস পিছন দিক দিয়ে বের হয়ে যেতে পারে।
ঘরটা দক্ষিণ মুখি বা পূর্ব মুখি হলে ভাল হয় এতে
আলো বাতাস যথেষ্ট পরিমাণে পাবে।

আপনার লফট তৈরী শেষ হলে এর পর আপনি স্থীর করুন যে আপনি কি জাতের কবুতর পোষবেন।

অনেক জাতের কবুতর আছে
সব জাত মিলিয়ে কবুতরকে ৪টা সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে।

১,রেসার জাত, যেমন সবজি হুমা মাকসি হুমা মিলি হুমা গ্রিজেল হুমা অন্যান্য।

২,হাইফ্লাইয়ার জাত, গিরিবাজ টেডি শাহরণ পুরি কাল দম
অরো অনেক জাত এগুলো আকাশের উপরের দিকে উড়ে বিদায় এগুলোকে হাই ফ্লাইয়ার বলে।

৩,ফেন্সি জাত, এগুলো দেখতে খুবই সুন্দর, কিন্তু বেশির ভাগ ফেন্সি কবুতর উড়ে না। ফেন্সি জাতের কবুতরের অভাব নাই যেমন লাহরী, সিরাজী, জেকবিন আরো অনেক জাত বলে শেষ করা যাবে না।

৪,আমাদের দেশি জাত। এ নিয়ে বিস্তারিত বলার দরকার নাই কমবেশি সবাই যানে দেশি কবুতরের ব্যাপারে।

আমি নতুন দের জন্য বলবো যেকোন এক জাতের কবুতর দিয়ে শুরু করুন।
উদাহরণ
যদি হুমা জাতি কবুতর পোষেন মানে রেসার জাতি তাহলে ভাল দেখে মাস্টার পেয়ার পাশাপাশি কোন ভাল ব্রিডার থেকে কিনে ২/৩জোড়া দিয়ে শুরু করুন।

অন্যান্য কবুতরের বেলাও সেইম
যে কোন এক জাতের ২/৩জোড়া দিয়ে শুরু করুন
ইনশাআল্লাহ সফল হবে।

কবুতর লফটে আনা শেষ হলে
আপনি খাবারের প্রতি নজর দিন
যেমন ভাল মানের খাবার এখন অনলাইনে পাওয়া যায়। ৬০/৭০টাকা কেজিতে।
৩জুরার জন্য আপনি ১০কেজি খাবারে আনিয়ে রাখতে পারেন।
খাবার আনার পর রোদে শুকিয়ে আবদ্য পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে।
কবুতরের খাবার পানি অবশ্য বিশুদ্ধ হতে হবে।

খাবার পানি রাতে দিয়ে রাখবেন না।
লফট সবসময় পরিস্কার রাখা লাগবে
মনে রাখবেন ৯০%রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাবেন শুধু পরিস্কার পরিছন্ন থেকে।

শুধু শুধু লফটে ঢুকে কবুতরকে বিরক্ত করবেন না।
ডিম না দিলে ধৈর্য দরুন।

এক লফট থেকে অন্য লফটে আসার পর কবুতরের একটু ডিম দিতে দেরি হয়।
সমস্যা নাই ঠিক হবে।

মনে রাখবেন ধৈর্য ধরলে ফলাফল ভাল পাবেন।

পরিশেষে,
চিকিৎসা, আপনি আলাদা দুইটা খাঁচা রাখবেন ২৪*২৪ বা ১৮*২৪
এটা আপনার কোন কবুতর অসুস্থ হলে কাজে আসবে। অসুস্থ কবুতরকে আলাদা নিরাপদ স্থানে রাখবেন লফট থেকে একটু দূরে।
আর নতুন কবুতর আনার পর সাথে সাথে লফটে না দিয়ে আলাদা খাঁচাতে রেখে ৪/৫দিন অবজারভেশনে রাখবেন।
দেখবেন কবুতরের পায়খানা বা কোন ধরনের সমস্যা আছে কিনা।
এর পর লফটে দিবেন। সরাসরি আপনার কবুতরের সাথে দিবেন না।
মাসিক কোর্স ও অন্যান্য ভিটামিন কোর্স আছে এগুলো নিয়ে আলোচনা করবো পরে কোন একদিন।
আপনিও এগুলো আস্তে আস্তে যেনে যাবেন।

এই নিয়মে ইনশাআল্লাহ সফল হবেন।

এর পরেও কোন কিছুতে প্রবলেম হলে বড় ভাইদের পরামর্শ নিবেন।

অনেক কিছু লিখার বাকি আছে
শেষ হবেনা।

কবুতরকে ভালবাসুন কবুতর আপনাকে নিরাশ করবেনা।।

ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন
অনেক ভুল ভ্রান্তি হতে পারে ক্ষামার দৃষ্টিতে দেখবেন।
c.p: Azad Rahman

বিষয়ঃকবুতরের খাদ্য তালিকা কবুতরকে ৩ ধরনের খাবার দেওয়া প্রয়োজন। যথা:(১)কর্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার: গম,ভুট্টা,চিনা,বাজরা,মি...
11/10/2021

বিষয়ঃকবুতরের খাদ্য তালিকা

কবুতরকে ৩ ধরনের খাবার দেওয়া প্রয়োজন। যথা:

(১)কর্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার: গম,ভুট্টা,চিনা,বাজরা,মিলেট,জব, বাকহুইট,চাল,জিরাগম,কাউন ইত্যাদি।
মোট খাবারের ৭০% কার্বোহাইড্রেট থাকতে হবে।

(২)আমিষ জাতীয় খাবার: মুগডাল, মসুর ডাল, রেজা, ডাবলি, ছোলা, খেশারি,সয়াবিন,ফেলন ডাল ইত্যাদি।

মোট খাবারের ২৫ % আমিষ থাকতে হবে।তবে বাচ্চা থাকা অবস্থায়,মল্টিং চলাকালীন সময়ে আরও বাড়িয়ে ৩৫% করা ভালো।সেক্ষেত্রে কার্বোহাইড্রেট কিছুটা কমে যাবে।৬০% হয়ে যাবে।ব্রিডিং কবুতরের ক্ষেত্রে ৫% সয়াবিন দিলে খুব ভালো ফল পাওয়া যায় বলে অনেকে বলে থাকেন।

(৩)তেল জাতীয় খাবার: সরিষা,কুসুম ফুলের বীজ,সূর্যমুখী ফুলের বীজ,ক্যানারি ইত্যাদি।মোট খাবারের ৫% তেল জাতীয় খাবার দিতে হবে।তবে শীতকালে বাড়িয়ে দিতে হবে।গরম অতিরিক্ত হলে ২% করতে হবে।

যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী কবুতরের খাবার মিক্স তৈরি করুন। আমার বাড়িতে থাকা কিছু কবুতরের খাবারের নাম সহ ছবি দিলাম। দেখে চিনে নিতে পারেন।

এবার খাবার বিষয়ক কিছু তথ্য :

সব খাবার ঝেড়ে, রোদে ভালো করে শুকিয়ে কবুতরকে খেতে দিতে হবে। আমি personally সব খাবার ধুয়ে কবুতরকে খেতে দেই।তবে এক্ষেত্রে খাদ্যদানাগুলো ভালোভাবে রোদে শুকাতে হবে। তবে তিসি,চিনা,মিলেট,ক্যানারি,কাউন ইত্যাদি ধুইনা।তিসি ধোয়ার পর একবার কেমন যেন হয়ে গিয়েছিল !

তেল জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে দেয়া যাবেনা কখনোই।গরমকালে শীতকালের তুলনায় কম দিতে হবে। অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার দিলে কবুতর বাজা হয়ে যেতে পারে।

কবুতরকে মানুষের খাওয়ার উপযোগী লাল সরিষা দিতে হবে।

#চিনা, #রেজা, #কাউন এই খাবারগুলোতে ধুলাবালির পরিমাণ বেশী থাকে। তাই এই খাবারগুলোর দিকে বিশেষভাবে খেয়াল করতে হবে। এগুলো কবুতরকে খেতে দেয়ার আগে ভালো করে ঝেড়ে পরিষ্কার করে,রোদে শুকিয়ে দিতে হবে। #রেজা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে কবুতরকে দিতে হবে। কারণ শুধু ঝাড়লেও #রেজার ধুলাবালি থেকেই যায়।

#ভুট্টাভাঙ্গা কবুতরকে দেয়া উচিত নয়।এতে ফাঙ্গাস হয়। পপকর্ণ দেয়া যাবে তবে তা ভালো করে পরিষ্কার করে দিতে হবে।ভুট্টা না দিলে কোনো সমস্যা হবেনা।অন্য কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দিলেই হবে।

কবুতরের বাচ্চা থাকা অবস্থায় অপেক্ষাকৃত ছোট খাদ্যদানাগুলো (জিরাগম,চিনা,কাউন,বাজরা,সরিষা,মিলেট ইত্যাদি)খেতে দিলে ভালো হয়। এতে কবুতরের বাচ্চাকে খাওয়াতে সুবিধা হয় আর বাচ্চারও খাবার হজম হয় সহজে।

অনেকে কবুতরের মলের দূর্গন্ধ হয় বলে কবুতরকে আমিষ জাতীয় খাবার দেননা এটা ঠিক না। কবুতরকে সঠিক পরিমাণ অনুযায়ী আমিষ জাতীয় খাবার দিতে হবে।

কবুতরকে শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দিলে পেট ফোলা,গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি সমস্যা হয়।

কিছু কবুতরের গলায় #ধান আটকে যায়। তাই ধান দিলে ভালো করে কবুতরকে খেয়াল করতে হবে যে কবুতরের কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না।ব্রিডিং এর কবুতরকে ধান না দিলে কোনো সমস্যা নেই।বাচ্চা থাকা অবস্থায় কবুতরকে ধান দিলে অনেক সময় বাচ্চার গলাতেও তা আটকে যায়। ধান দিলে ধানের পাতান (যে ধানে শুধু খোসা আছে ভেতরে চাল নেই) বেছে তারপর দিতে হবে। ধানের পাতান বাছার একটা ভালো উপায় বলি।
ধানকে পানিতে ভেজাতে হবে। তারপর উপরে যে ধানগুলো ভেসে উঠবে সেই ধানগুলো হচ্ছে পাতান। এগুলা ফেলে দিতে হবে। আর নিচে যে ধানগুলো থাকবে সুগুলো ভালো ধান। আমি যতদূর মনে করি ধানের পাতান কবুতরের গলায় আটকানোর সম্ভাবনা বেশী।

বাজারে যে মিক্সার খাবার পাওয়া যায় তা কবুতরকে না দেয়াই ভালো।

মহান আল্লাহ তায়ালা সবার কবুতরকে ভালো রাখুক।

c.c.p.

নতুন কবুতর পালকদের জন্য  ৃমির_কোর্স করানোর পদ্ধতিটি দেয়া হলো-প্রথম ২ দিন লিভার টনিক সকালের ফোটানো বিশুদ্ধ পানিতে 2  মিল...
08/10/2021

নতুন কবুতর পালকদের জন্য ৃমির_কোর্স করানোর পদ্ধতিটি দেয়া হলো-

প্রথম ২ দিন লিভার টনিক সকালের ফোটানো বিশুদ্ধ পানিতে 2 মিলি 1 লিটার পানি। ৩ য় দিন ভোর সকাল বেলায় (খালি পেটে) এসিমেক ১% দেড় মিলি প্রতি লিটার পানির সাথে মিশিয়ে সিরিঞ্জের সাহায্যে ১০ থেকে ১৫ এম এল অথবা যদি ড্রপ এর সাহায্যে খাওয়াতে চান তাহলে ৪ ফোঁটা ঔষধ ২/৩ মিলি পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে এবং দুই ঘণ্টা পর নরমাল পানি এবং খাবার ৪ র্থ দিন আবার লিভার টনিক দিবেন।৫ ম দিন থেকে মাল্টিভিটামিন টানা ৩/৪ দিন,
জিংক টানা ৩/৪ দিন,ভিটামিন এ ডি ই ৩ টা টানা ৩/৪ দিন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স টানা ৩ দিন এবং ক্যালসিয়াম টানা ৪ দিন উক্ত ভিটামিন গুলো যদি পাউডার হয়ে থাকে তাহলে 1.5 গ্রাম পার লিটার পানিতে,যদি তরল ঔষধ হয়ে থাকে তাহলে ৩ মিলি প্রতি লিটার পানিতে।

যে কবুতরগুলো ডিম না জমার কিংবা না পারা জনিত সমস্যা আছে সেগুলোর জন্য কোর্স আরো ২ দিন বাড়িয়ে দেওয়া যাবে প্রয়োজনে,তবে কৃমির কোর্স অবশ্যই ১ দিন এক বেলা।

Fahad Ahammed শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাইয়ের থেকে পরামর্শ এক ভাইকে দেওয়া।

সকালের পানিতে ভিটামিন
বিকালের পানিতে নর্মাল ফোটানো বিশুদ্ধ পানি
সম্পূর্ণ শীতের সিজনে চেষ্টা করুন কুসুম গরম পানি পরিবেশন করার।রাতের তাপমাত্রা বজায় রাখার চেষ্টা করুন এবং কবুতরকে উষ্ণ স্থানে রাখার চেষ্টা করুন সেই সাথে দিনের বেলায় এক থেকে দুই ঘন্টা রোদ্রে রাখার চেষ্টা করুন সপ্তাহে অন্তত দুই দিন যাদের বেশি সমস্যা

প্রতিটি ঔষধ ভেটনারি দোকানে পাবেন।
গ্রুপে আমার অভিজ্ঞ ভাইয়েরা প্রয়োজন বোধে আমার লেখাগুলো সংশোধন করে দিবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- একটা ভিটামিনের কোর্স কমপ্লিট করার ১/২ দিন পর আরেকটা ভিটামিনের কোর্স কমপ্লিট করতে পারেন তাহলে আরো ভালো হয়।

©️ Md Asad Ullah

ইনারা মা বাবা হতে চলেছেন 🥰🥰মা শা আল্লাহ।
28/09/2021

ইনারা মা বাবা হতে চলেছেন 🥰🥰
মা শা আল্লাহ।

❤️কি ধরনের বা জাতের কবুতর পালবেন❤️কবুতর পালনের ৩টি স্তর আছে, ক) প্রথম স্তর/ পর্যায়ঃএই স্তরে একজন নতুন পালক নতুন ভাবে নতু...
23/09/2021

❤️কি ধরনের বা জাতের কবুতর পালবেন❤️

কবুতর পালনের ৩টি স্তর আছে,

ক) প্রথম স্তর/ পর্যায়ঃ
এই স্তরে একজন নতুন পালক নতুন ভাবে নতুন অবস্থায় কবুতর পালন শুরু করেন। এই অবস্থাকে কঠিন অবস্থা বলা হয়। কারণ এই পর্যায়ে একজন নতুন খামারি বেশি ঠকে থাকেন। নতুন অবস্থায় যে কবুতর দেখা হয় সেটাই ভালো লাগে। আর তাই ফাটা বা বেজাতের, মিস ক্রস, যেমন ইচ্ছে তেমন কবুতর সংগ্রহ করে খামার ভরিয়ে তুলেন। যে কবুতরের দাম ৫০০ টাকা তা না জেনে বুঝে কেনেন ১০০০ টাকা দিয়ে। এভাবে দুই গুন ৩ গুন দামে কবুতর কেনেন। আর কিছু অসাধু ব্যাবসায়ি ও খামারি এই সুযোগের অপেক্ষাতেই থাকেন। এই লেভেল এর পালক অনেক সময় কম দাম দিয়ে এই স্তরের কবুতর কিনে অল্প কিছুদিন পর তার কেনা সব কবুতরই হারাতে বসেন। কারণ তিনি জেনে না জেনে যথাযথ জ্ঞানের অভাবে সাধারণ চিকিৎসা পর্যন্ত দিতে ব্যর্থ হন। ফলে সুস্থ কবুতর অসুস্থ হয় ও পরে অসুস্থ কবুতর মারা যায়। তাই এই স্তরের পালকদের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, আগে কবুতর পালন শিখতে হবে। আর এর জন্য প্রথমে লাক্ষা,সিরাজি,হমার,এই ধরনের কবুতর পালন করে হাত জস/পাকাতে হবে। কারন সৌখিন কবুতর দেশি/গিরিবাজ কবুতরের মত না এগুলোর রোগবালাই একটু বেশিই হয়।

খ) দ্বিতীয় স্তর/ পর্যায়ঃ

এই পর্যায়ে একজন খামারি কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকে। আর তার ভুলের কারনে প্রথমে নিজের প্রতি ও পরে তাকে যারা ঠকিয়েছে তাদের প্রতি একটু বিরক্ত বোধ করে। অনেকেই হতাশ হয়ে পালন ছেড়েই দেন। আর অনেকেই পুরান ভুল সুধরানোর জন্য, ফাটা বা বেজাতের কবুতর গুলোকে বিক্রি করেই হোক বা দান করেই হোক বা জবাই করেই হোক কবুতর পালনের ইতি ঘটান। অনেকেই আবার নতুন করে তৈরি করার পরিকল্পনা করে থাকে। এই পর্যায়ে এই স্তরের পালক রিং ও আমদানিকৃত কবুতরের প্রতি ঝুকে বেশি। যা তাকে আরেকটি ভুল পথে পা বাড়ায়। আর যেহেতু আগে অনেক দাম দিয়ে ফেলেছেন তাই এই স্তর/ পর্যায় এ কম দামে ভাল কবুতর কিনতে যান। ফলে দ্বিতীয় বারের মত ভুল করে বসেন। আর যেহেতু এই স্তরের খামারি রিং সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না। আর এই সুযোগে সেই সকল ব্যাবসায়ি ও খামারি নিজের সরবরাহকৃত রিং, সেই অলিক রিং বলে চালিয়ে দেয়। আর আমদানিকৃত কবুতর কিনে ১ বছরেও ডিম না পেয়ে হতাশায় ডুবে যান। তখন খামার করবে না ছাড়বেন, এই ধরের দোটানায় থাকেন। আমার এই পর্যায়ের খামারির প্রতি অনুরোধ, রিং বা আমদানিকৃত কবুতরের পিছনে না ছুটে। দাম যাচাই করে ভালো মারকিং ও জাতের কবুতর সংগ্রহ করুন। এই স্তরের খামারি যেহেতু কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকে তাই তাদের একটু ভালো জাতের ও দামের কবুতর পালনে যেতে পারেন। যেমনঃ পটার, স্ত্রেসার,কিং,জ্যাকবিন, বিউটি হুমার, হলুদ লক্ষা, হেলমেট, নান ইত্যাদি।

গ) তৃতীয় স্তর/ পর্যায়ঃ

এই স্তর/ পর্যায় এর খামারি অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে, রোদে জলে থেকে, অনেক ঠক খেয়ে,অনেক ভালবাসার ও পছন্দের কবুতর হারিয়ে অবশেষে খাঁটি খামারি হয়ে যান। আর এই পর্যায়ের খামারি চিনতে শিখেন সেই সব কবুতর ব্যাবসায়ি ও ঠকবাজদের। আর চিনতে শিখেন কোনটা আসল রিং আর কোনটা নকল। কোনটা আমদানিকৃত আর কোনটা লোকাল। তিনি জানতে শিখেন আমদানিকৃত কবুতর কিনে কি করতে হবে। আর এই পর্যায়ের কবুতের পালক বা খামারিদের আমার কোন উপদেশ নেই কারণ, তারা যদি একটু নিজের বিচার বুদ্ধি খাটায় তাহলেই তারা একজন সফল খামারি হতে পারবেন। আপনি যে স্তরের খামারি হোন না কেন অল্প পালেন কিন্তু, ভাল জাতের কবুতর পালেন।

♥ ফসটার কবুতর তৈরিঃ

কিছু কবুতর আছে যারা নিজেদের ডিম বা বাচ্চা নিজেরাই করে আর, কিছু দামি কবুতর তারা এটা করতে পারে না। তাদের দেহের গঠন এর কারনেই হোক বা অন্য কারনেই হোক, এসব কবুতরের ডিম তা দিবার জন্য বা বাচ্চা তোলা ও বাচ্চা পালনের জন্য কিছু শক্ত সামর্থ্য কবুতর রাখতে হয় আর এটা করতে হয় এক জোড়ার জন্য দুই জোড়া ফসটার।

যেমনঃ পটার, স্ত্রেসার, কিং, জ্যাকবিন ইত্যাদি। ডিম ফস্টারিং করলে ভাল এক্ষেত্রে, ডিম দিবার ও চালার তারিখ মনে রাখতে বা লিখে রাখতে হবে। আর এর পার্থক্য ২-৩ দিনের ব্যাবধানের বেশি যেন না হয়।

♥ কবুতরের খাবারঃ

কবুতরের খাবার একজন খামারির জন্য অন্যতম প্রধান উপাদান। একজন খামারি কি খাবার দিবেন বা একজন খামারি কিভাবে খাবার সংরক্ষণ করবেন তার উপর তার সফলতা ও ব্যর্থতা নির্ভর করে থাকে। কারণ কবুতরের অধিকাংশ রোগ ও ব্রিডিং ক্ষমতা এই খাবারের উপরেই নির্ভর করে। তাই একজন খামারি শুধু গম বা ধান দিয়ে তার দায়িত্ব সারতে পারবে না। অনেকেই আছেন যে ব্যাবসার চিন্তা মাথায় থাকে বলে, খাবারের পিছনে বেশি খরচ করতে চান না। যাতে তার ব্যাবসার ক্ষতি না হয়।কিন্তু ব্রিডিং কম ও ডিম না ফুটা বা বাচ্চা ভাল মত না হবার কারনে যে তার কত ক্ষতি হচ্ছে তিনি সেটা মনে রাখেন না। তবে খেয়াল রাখবেন যেন অলসতা করে বা আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দেখে সাধারন মিক্স খাবার বেশি দামে কিনবেন না। আপনার খাবার আপনি নিজেই কিনুন। এতে আপনার খরচ বাচবে ও অভিজ্ঞতাও সঞ্চয় হবে। আর খাবার কখন দিবেন কিভাবে দিবেন এটা আপনার উপর নির্ভর করে। তবে খাবার দিনে ২ বার দিবেন ও তুলে নিবেন পানি যেন সব সময় থাকে সে ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন। আর পানি যদি নষ্ট করে তাহলে তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করে ফেলবেন। তবে যে কবুতর ডিম পেড়েছে, বা বাচ্চা আছে, তাদের খাবার সব সময় রাখা ভাল এতে বাচ্চার আকার বড় হয়। আর এই অবস্থায় গ্রিট এর সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। আর খাবারের ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন যেন ডাবলির পরিমান বেশি থাকে কারন এটা কবুতরের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর খাবার।

♥ গ্রিটঃ

গ্রিট কবুতর ও ঘুঘুর জন্য অন্যতম একটি খাদ্য উপাদানের মত। যদিও পাখিদের গ্রিট দিয়া হয়। যা কবুতরের গ্রিট থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। গ্রিট মূলত কবুতরের খাদ্য ও বীজ হজমে বিশেষ ভুমিকা রাখে। যদিও অনেকেই মনে করেন যে গ্রিট ডিমের খোসা শক্ত করে ক্যালসিয়াম এর অভাব পুরণ করে ইত্যাদি। কিন্তু এই ধারণা একেবারেই ভুল। গ্রিট ক্যালসিয়াম এর কিছুটা অভাব পুরণ করে, ঝিনুক শেল,সমুদ্রের ফেনা ইত্যাদির কারনে, কিন্তু এর উদ্দেশ্য এটা না। গ্রিট এর ব্যাপারে একটা বিষয় খুবই খেয়াল রাখতে হবে যে, তৈরি গ্রিট যেখান থেকেই কিনুন না কেন, খেয়াল রাখবেন যেন শামুকের শেল না থাকে। এটা কবুতরের অনেক ক্ষতি করে থাকে। অনেকের ধারণা বাজারে যে গ্রিট কিনতে পাওয়া যায় তা ভাল না। অথচ যারা নতুন কবুতর পালে তাদের প্রথম এই গ্রিট দিয়েই শুরু করে। অনেকেই ব্যাবসায়িক চিন্তা থেকে বলে থাকেন যে বাইরের গ্রিট দিবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমি বলি বাইরের গ্রিট যদি আপনি গরম করে আপনার কবুতর কে সরবরাহ করেন তাহলে আপনার ভয়ের কোনই কারণ নাই। তবে আপনি নিজে গ্রিট তৈরি করতে পারলে ভাল। গ্রিট তৈরির পদ্ধতি নিয়ে একটা পোস্ট আছে। অনুগ্রহ করে দেখে নিবেন।

♥ কবুতরের রোগ ব্যাধিঃ

কবুতরের যত ধরনের রোগ আছে সেগুলো নিয়ে অনেক পোস্ট দেয়া হয়েছে।তবে একটা ব্যাপার খেয়াল রাখবেন, আপনি যদি সাল্মনেল্লা (salmonella) ক্রিমি ও কবুতরের শরীরের মাইট কে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন তাহলে কবুতর পালন নিয়ে আপনাকে আর চিন্তা করতে হবে না। মনে রাখবেন যে, কবুতরের রোগে না মরে তার থেকে বেশি মরে উল্টাপাল্টা ঔষধ ও রোগ নির্ণয়ের অভাবে। অধিক পরিমানে ও মাত্রার অ্যান্টিবায়টিক এর ব্যাবহারের ফলে, তাই এগুলোর ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকবেন।

♥ ব্রিডিং পেয়ার তৈরিঃ

একটা ব্রিডিং জোড়া তৈরি করাটা খুবই কঠিন একটা ব্যাপার। মানে আপনি যদি ভাল ডিম বাচ্চা করতে চান তাহলে আপনাকে অল্প বয়স থেকে তাকে তৈরি করতে হবে। যদিও অনেকেই পূর্ণ বয়স্ক কবুতর কিনতেই বেশি পছন্দ করে থাকেন। কিন্তু আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি পূর্ণ বয়স্ক কবুতর কিনতে গিয়ে বুড়ো কবুতর আবার না কিনে ফেলেন । এই জন্য নতুন পূর্ণ বয়স্ক কবুতর কিনতে পারেন। তবে জিরো পরের কবুতর কিনলে আপনি তাকে আপনার পরিবেশ ও খাবারের সাথে খাপ খাওয়াতে বেশি সুবিধা হবে । অবশ্যই বেবি বা কবুতর জেন নিজে নিজে পানি খেতে পারে। একটা ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন যেন ব্রিডিং জোড়া কে পারত পক্ষে অ্যান্টিবায়টিক না দেয়া হয়, আর যদিও দিতে হয় মধ্যম বা নিন্ম লেভেল এর অ্যান্টিবায়টিক দিবেন। তা না হলে তার ডিম পাড়ার ক্ষমতা কমে যাবে।

c.p: Montu Nazmul

গ্রেবার.. ❣️মল্টিং টাইম🥰
12/09/2021

গ্রেবার.. ❣️
মল্টিং টাইম🥰

ওপাল ❣️লাভ দিছ🥰
09/09/2021

ওপাল ❣️
লাভ দিছ🥰

ইউনিক ওয়ান।😍ওপাল🥰🥰
08/09/2021

ইউনিক ওয়ান।😍
ওপাল🥰🥰

মা শা আল্লাহ❣️❣️🥰
01/09/2021

মা শা আল্লাহ❣️❣️🥰

@ফেন্সি পিজিওন ফার্ম এর মোঃ তরিকুল আরওয়াহ ভাইজান রা ঢাকা মিরপুর থেকে কুমিল্লায় আসলো এক পেয়ার কবুতরের জন্য, তাদের আগ্রহ দ...
23/08/2021

@ফেন্সি পিজিওন ফার্ম এর মোঃ তরিকুল আরওয়াহ ভাইজান রা ঢাকা মিরপুর থেকে কুমিল্লায় আসলো এক পেয়ার কবুতরের জন্য, তাদের আগ্রহ দেখে আমি মুগ্ধ। আপনাদের জন্য দোয়া এবং ভালোবাসা রইল, ইন শা আল্লাহ ভালো কিছু করুন।

🤎🤎🤎..
18/08/2021

🤎🤎🤎..

🖤🖤
14/08/2021

🖤🖤

Address

Cumilla

Telephone

+8801882288861

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iftekhar Pigeon Loft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Iftekhar Pigeon Loft:

Share

Category


Other Pet Services in Cumilla

Show All