11/10/2023
মুরগির ভ্যাকসিনের পানিতে "স্কিম মিল্ক" ব্যবহার!
Dr. Sajal, a Veterinarian, Digital Creator, YouTuber, Blogger, Web Developer, Writer and Entrepreneur
(2)
Dr. Srabon Hasan Sajal is a Bangladeshi Registered Veterinary Practitioner. He is also a renowned Digital Creator, YouTuber, Blogger, Web Developer, Writer and Entrepreneur.
মুরগির ভ্যাকসিনের পানিতে "স্কিম মিল্ক" ব্যবহার!
"স্বাস্থ্যবান ভবিষ্যতের জন্য ডিম;
স্বাস্থ্যবান ডিমের জন্য ৭১ লেয়ার ফিড!"
আগামী ১৩ অক্টোবর (শুক্রবার) বিশ্ব ডিম দিবস - ২০২৩
এবারের বিশ্ব ডিম দিবসের ইন্টারন্যাশনাল প্রতিপাদ্য হচ্ছেঃ
"Eggs for a healthy future (স্বাস্থ্যবান ভবিষ্যতের জন্য ডিম)"
#একাত্তরফিড #৭১ফিড #একাত্তর_পোল্ট্রি_ফিড
মুরগি পালনে বিভিন্ন পরামর্শ পেতে একাত্তর ফিড টেকনিক্যাল সার্ভিস পেজটি ফলো করে রাখুন।
https://www.facebook.com/EkattorFeed
একাত্তর ফিড - আলাল পোল্ট্রি এন্ড ফিস ফিড লিঃ এর ব্রান্ড, যা আলাল গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
দেশের প্রান্তিক খামারিদের স্বার্থে "একাত্তর ফিড"
ব্রয়লার মুরগির ভ্যাকসিন শিডিউল
#একাত্তরফিড #৭১ফিড
মুরগি পালনে, মুরগির সেডের বা ঘরের ভিতরের আপেক্ষিক আর্দ্রতা এবং মুরগির ব্যবহৃত লিটারের আর্দ্রতা - একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
® মুরগির সেডের বা ঘরের আর্দ্রতাঃ
প্রথম সপ্তাহে আপেক্ষিক আর্দ্রতা - ৪০-৫০%
দ্বিতীয় সপ্তাহে আপেক্ষিক আর্দ্রতা - ৫০-৬০%
পরবর্তী বয়সে আপেক্ষিক আর্দ্রতা - ৬০-৭০% থাকা উচিত।
® লিটারের আর্দ্রতাঃ
লিটারের আপেক্ষিক আর্দ্রতা সবসময়ই - ২০-২৫% থাকা উচিত।
আর্দ্রতা কম বা বেশি হলে মুরগির কি কি সমস্যা হয়?
আর্দ্রতা কিভাবে কমাবো? কিভাবে বাড়াবো???
বিস্তারিত জানতে একাত্তর ফিড টেকনিক্যাল সার্ভিস পেজটি ফলো করে রাখুন।
মুরগির বাচ্চার অবস্থান দেখে "ব্রুডিং" এর সঠিকতা অনুমান!
১। ১ম ছবিঃ অধিক তাপের কারনে বাচ্চার লাইট (হিটের) সোর্স থেকে দূরে সরে যাওয়া।
২। ২য় ছবিঃ সঠিক তাপের ব্রুডিংয়ে বাচ্চা ব্রুডারের পুরো এলাকা জুড়ে সমভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা।
৩। ৩য় ছবিঃ কম তাপের কারনে বাচ্চা লাইট (হিটের) সোর্স এর নিচে এসে গাদাগাদি করা।
৪। ৪র্থ ছবিঃ দমকা বাতাস বা একদিকে কম লাইটের কারনে বাচ্চা একদিকে এসে গাদাগাদি করা।
আরো টিপস বা পরামর্শ পেতে একাত্তর ফিড টেকনিক্যাল সার্ভিস পেজটি ফলো করে রাখুন।
মুরগি পালনে সর্বোচ্চ ভাল ফলাফল পেতে ব্যবহার করুন "একাত্তর ফিড"
আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মতভাবে মুরগির বাচ্চা ব্রুডিং ব্যবস্থাপনা
☞ব্রুডিং কি?
মুরগি বাচ্চা যখন জন্মগ্রহণ করে, তখন তার শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণকারী অংগগুলো অপূর্ণ থেকে যায়। ফলে সে তার নিজের শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা। এই সময়টাতে বাচ্চাকে কৃত্রিম ভাবে কিংবা প্রাকৃতিক ভাবে মা মুরগির মাধমে তাপ দেয়ার ব্যবস্থাই হচ্ছে ব্রুডিং।
অন্যভাবে বলা যায়, একটি সদ্য জন্মানো মুরগির বাচ্চাকে ধাপে ধাপে বাহিরের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য, ক্রমহ্রাসমান হারে যে তাপ প্রদান করা হয় তাকে ব্রুডিং বলে।
তবে বিশদভাবে বলতে গেলে, ব্রুডিং শুধুমাত্র তাপপ্রদান ব্যবস্থাই নয়, বরং এখানে নির্দিষ্ট বয়সে নির্দিষ্ট মাত্রায় তাপ দেওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা, খাবার ও পানির ব্যবস্থা সর্বোপরি মুরগির বাচ্চার জন্য একটি অনুকূল ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করেতে হয়।
☞ব্রুডিং কতদিন করতে হয়?
আমাদের দেশের আবহাওয়ায় গ্রীষ্মকালে ব্রয়লার, সোনালী, লেয়ার মুরগি, হাঁস ও কোয়েল পাখির ক্ষেত্রে পরিবেশ ও বাচ্চার অবস্থার উপর ভিত্তি করে বয়স অনুযায়ী নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ২ সপ্তাহ থেকে ৩ সপ্তাহ আর শীতকালে এ সময়সীমা আরো কিছুদিন বেড়ে যায়। সাধারণত শীতে ব্রয়লার, সোনালী, লেয়ার মুরগি, হাঁস ও কোয়েল পাখির ক্ষেত্রে ৩ সপ্তাহ থেকে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্রুডিং করা উচিত।
☞ সঠিক ব্রুডিং এর উপকারিতাঃ
• বাচ্চার মৃত্যুর হার কম হয়।
• দ্রুত নাভী শুকাতে সঠিক ব্রুডিং ব্যবস্থাপনার ভূমিকা রয়েছে।
• বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
• শারীরিক গঠন সঠিকভাবে হয়।
• সঠিক বয়সে সর্বোচ্চ ওজন আসে।
• সঠিক সময়ে ডিমে আসে।
• ব্রুডারে সমান তাপমাত্রা থাকায় সকল বাচ্চার খাদ্য ও পানি গ্রহনের পরিমান সমান থাকায় সকল মুরগি সম-আকৃতির এবং সম-ওজনের হয়।
• বিভিন্ন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বেড়ে যায়।
• জীনগত বৈশিষ্ট্যের পূর্ণ বিকাশ ঘটে।
• সর্বোপরি প্রতিকুল আবহাওয়া থেকে বাচ্চাকে রক্ষা করে।
☞ সঠিক ব্রুডিং না করার ক্ষতিকর দিকসমূহঃ
• ব্রুডিং সঠিক না হলে বাচ্চার মৃত্যুহার বেড়ে যাবে।
• ব্রুডারে বাচ্চা সঠিক তাপমাত্রা না পেলে শক্তি হারাবে এবং দূর্বল হয়ে মারা যাবে।
• ব্রুডিং সঠিক না হলে বাচ্চা খাদ্য ও পানি কম খাবে।
• ব্রুডিং সঠিক না হলে বাচ্চার কাঙ্ক্ষিত ওজন আসবে না।
• ব্রুডিং সঠিক না হলে বাচ্চা থেকে সর্বোচ্চ প্রোডাকশন পাওয়া যাবে না।
• ব্রুডিং সঠিক না হলে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা সর্বোচ্চ হবে না।
• ব্রুডিং সঠিক না হলে বাচ্চার কুসুম সঠিকভাবে শোষিত হবে না। ফলে ই-কোলাই সহ অন্যান্য জীবাণু দ্বারা সহজেই আক্রান্ত হয়ে থাকে।
• ব্রুডিং সঠিক না হলে পরবর্তী পর্যায়ে বিভিন্ন সমস্যা দেয়া দিতে পারে। যেমনঃ প্রোল্যাপ্স, সঠিক সময়ে ডিমে না আসা, পিক প্রোডাকশন না পাওয়া।
☞ মুরগির বাচ্চা ব্রুডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
সঠিকভাবে বাচ্চা ব্রুডিং এর জন্য বেশ কিছু উপকরণের সমন্বয় আবশ্যক। ব্রুডিং এর পরিবেশ ঠিক রাখতে নিম্নলিখিত উপকরণ গুলো প্রয়োজন হয়।
• চিকগার্ড
• হোবার
• লিটার
• পত্রিকা/কাগজ/পাটের বস্তা
• খাবার ও পানির পাত্র
• থার্মোমিটার
• আর্দ্রতা মিটার (হাইগ্রোমিটার)
• ইলেকট্রিক বাল্ব
১। চিক গার্ড কি?
বাচ্চা যাতে তাপের উৎস হতে দূরে সরে না যেতে পারে সেজন্য যে বেস্টনি বা বেড়া দেওয়া হয়-সেটাকেই চিকগার্ড বলে। আমাদের দেশে সাধারণত প্লেনশীট দিয়ে চিক গার্ড তৈরি করা হয়। তবে চাইলে চিক গার্ড হিসাবে কাগজের কার্টুন, বাঁশের চাটাইও ব্যবহৃত হয়। মোটকথা হচ্ছে- ব্রুডিং এর সময় বাচ্চাকে একটা গন্ডির মধ্যে আটকে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
আদর্শ চিকগার্ড কেমন হওয়া উচিত?
• উচ্চতাঃ চিক গার্ড বেশী ছোট বা বেশী বড় দেওয়া যাবেনা। বেশী ছোট দিলে বাচ্চা পিষ্ট হয়ে মারা যাবে। আবার প্রয়োজনের তুলনায় বেশী বড় হলে বাচ্চা তাপের উৎস হতে দূরে সরে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পরবে। আদর্শ চিক গার্ডের উচ্চতা হচ্ছে ১৮ ইঞ্চি। তবে শীতের সময়ে চিক গার্ডের উচ্চতা ২৮ ইঞ্চি পর্যন্ত করা যেতে পারে।
• ব্যাস/ব্যাসার্ধঃ ৫০০ বাচ্চা ব্রুডিং এর জন্য একটি চিক গার্ডের ব্যাস হবে ১০-১২ ফুট অর্থ্যাৎ ব্যাসার্ধ হবে ৫-৬ ফুট।
• লম্বাঃ ৫০০ বাচ্চা ব্রুডিং এর জন্য একটি চিক গার্ড লম্বায় হবে প্রায় ৩২-৩৮ ফুট। যেটি গোলাকার করল প্রায় ব্যাস হবে ১০-১২ ফুট অর্থ্যাৎ ব্যাসার্ধ হবে ৫-৬ ফুট।
• ব্রুডারে বাচ্চার জায়গার পরিমাণঃ প্রথমাবস্থায় চিক গার্ডে প্রতিটি মুরগির বাচ্চার জন্য ০.২-০.৩ বর্গফুট জায়গা দিতে হবে। বাচ্চার বয়স ১ সপ্তাহ পার হলে এই জায়গার পরিমাণ দ্বিগুণ এবং ২ সপ্তাহ পার হলে জায়গার পরিমাণ তিন গুণ করে দিতে হবে।
২। হোবার কি?
যখন ব্রুডিং এ বাচ্চাকে তাপ দেয়া তখন তাপ যাতে উপরের দিকে উঠে না যায় সেজন্য বাল্বের উপর যে ঢাকনা ব্যবহার হয়, যার সাথেই বাল্ব সংযুক্ত থাকে সেটাই হচ্ছে হোবার। বাংলাদেশের বাজারে প্লেনশীটের তৈরি রেডিমেড ছোট আকারের যে হোবার গুলো পাওয়া যায় তার ব্যাস সাধারণত ৫ ফুট হয়। এরকম একটা হোবারে ৩০০-৫০০ টি বাচ্চা ব্রুডিং করা যায়। হোবার টি চিক গার্ডের ঠিক মাঝ বরাবর উপর থেকে রশি দিয়ে এমনভাবে স্থাপন করতে হয়, যেন রশি টেনে কপিকলের মতো হোবার টেনে উপরে-নিচে উঠা-নামা করানো যায়। চিক গার্ডের চারিদিকের প্রান্ত থেকে কেন্দ্রের দিকে হোবারের দূরত্ব হবে ২.৫-৩ ফুট।
৩। বাচ্চার বিছানা বা লিটারঃ
বাচ্চাকে একটি আরামদায়ক ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ দেওয়ার জন্য মুরগি রাখার ঘরের মেঝেতে যে উপাদান গুলো বিছিয়ে দেওয়া হয় সেটাকেই মুরগির বিছানা বা লিটার বলে। আমাদের দেশে সাধারণত ধানের তুষ লিটার হিসাবে সবচেয়ে বেশী ব্যবহার হয়। তবে লিটার হিসেবে বালু, কাঠের ভূষি, কাঠের বাকল, আখের ছোবড়া, ধান বা গমের খড়, বাদামের খোসা, ভূট্টা সংগ্রহরে পরে শুকনো গাছ, সরিষা সংগ্রহের পর গাছ ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। ব্রুডিং এ কাঠের ভূষি বা কাঠের গুঁড়া ব্যবহার না করাই উত্তম। এতে সহজের জমাট বাঁধা ও এমোনিয়া গ্যাস তৈরি হয়ে যায়। মোটকথা- লিটার হিসাবে এমন কিছু নির্ধারণ করতে হবে যা সহজেই আদ্রতা শোষণ করে নিতে পারে এবং শুকনো থাকে।
লিটারের পুরুত্ব কেমন হবে?
সাধারণত গ্রীষ্মকালে ২ ইঞ্চি পুরুত্বের লিটার আর শীতকালে ৩-৪ ইঞ্চি পুরুত্বের লিটার দিলেই যথেষ্ট। বিশেষ সতর্কতা- ব্রুডিং এ লিটার হিসাবে কাঠের ভূষি ব্যবহার করা কোন অবস্থাতেই ঠিক নয়।
৪। পত্রিকা/কাগজ/পাটের বস্তাঃ
ব্রুডিং এ ১ম দুই-তিন দিন বাচ্চাকে পুরাতন জীবানুমুক্ত খবরের কাগজের উপর খাবার ছিটিয়ে দিতে হয়। এসময় বাচ্চা খুব নাজুক থাকে বিধায় পাত্র হতে খাবার খাওয়ার উপযোগী থাকেনা। খবরের কাগজ ছাড়াও ব্রাউন পেপার বা যেকোন বড় কাগজ অথবা পাটের বস্তা ব্যবহার করা যায়।
৫। খাবার ও পানির পাত্রঃ
ব্রুডিং এ বাচ্চার খাবার ও পানির পাত্র তুলনামুলক ছোট ও কম উচ্চতার দিতে হবে। প্রতি ৪০-৫০টি বাচ্চার জন্য ১ টা খাবারের পাত্র (চিক ফিডার – ২.৫ ফুট লম্বা) এবং প্রতি ৪০-৫০ টি বাচ্চার জন্য ১ টি পানির পাত্র (২ লিটার পানি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন) দিতে হবে। তা নাহলে বাচ্চা খাবার ও পানি খেতে প্রতিযোগীতার সম্মুখিন হবে এবং অপেক্ষাকৃত দূর্বল বাচ্চাগুলো খাবার খেতে পারবেনা বা অনেক সময় চাপে মারা যেতে পারে।
৬। থার্মোমিটারঃ
ব্রুডিং এর উপকরণ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে থার্মোমিটার। অথচ সস্তার এই গুরুত্বপূর্ণ উপকরণটি সম্পর্কে আমাদের দেশের খামারিরা খুবই উদাসীন। পোল্ট্রিতে সফলতার পূর্ব শর্ত যদি হয় ব্রুডিং; তাহলে ব্রুডিং এ সফল হওয়ার পূর্ব শর্ত হচ্ছে তাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা। আর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য থার্মোমিটারে মেপে দেখা আবশ্যক। বাজারে পেটশপ বা ভেটেরিনারি শপ গুলোতে খুব স্বল্পমূল্যে কাঠের বা প্ল্যাস্টিকের ফ্রেমের থার্মোমিটার অথবা উন্নতমানের ডিজিটাল টেম্পারেচারমিটার (এগুলোতে একই সাথে তাপমাত্রা, আর্দ্রতা দেখা যায়) পাওয়া যায়।
৭। হাইগ্রোমিটারঃ
ব্রুডিং এ আদ্রতা পরিমাপের জন্য হাইগ্রোমিটার বা আদ্রতা পরিমাপক ব্যবহার করতে হয়। হাইগ্রোমিটার হিসাবে আমাদের দেশে যে ডিভাইস গুলো পাওয়া যায় তা- এইচটিসি-১, এইচটিসি-২, হিউমিডিটি মিটার ইত্যাদি নামে পরিচিত। এগুলো দিয়ে একই সাথে ব্রুডিং ঘরের তাপমাত্রা ও আদ্রতা পরিমাপ করে প্রয়োজনে কম বা বেশী করে নিতে হয়।
৮। ইলেকট্রিক বাল্বঃ
ব্রুডিং এ বয়স অনুযায়ী সঠিক তাপমাত্রা পেতে ব্রুডারের হোবারে নির্দিষ্ট পয়েন্টে ইলেকট্রিক বাল্ব লাগানো হয়। সাধারণত হিটের উৎস হিসেবে ফিলামেন্ট বা ইনক্যান্ডেসসেন্ট বা নরমাল লাল আলোর বাল্ব ব্যবহৃত হয়। তবে বর্তমানে বিদ্যুৎ খরচ কমাতে উন্নতমানের ইনফ্রারেড ও সিরামিক হিট বাল্ব বাজারে পাওয়া যায়, যা প্রায় একই বিদ্যুৎ খরচে ৭-১০ গুন বেশি তাপ উৎপন্ন করত সক্ষম।
১ টা ৫০০ বাচ্চার ব্রুডারে সাধারণত ২০০ ওয়াটের ৪ টা নরমাল লাল আলোর বাল্ব লাগাতে হয়। অন্যদিকে ইনফ্রারেড হিট বাল্ব ব্যবহার করলে মাত্র ১ টি ২০০ ওয়াটের ইনফ্রারেড এবং ১ টা নরমাল ১০০ ওয়াটের বাল্বই যথেষ্ট।
তবে, প্রকৃতঅর্থে ব্রুডিং এ বাল্বের সংখ্যা বা ওয়াট দিয়ে বিবেচনা করা উচিত নয়। ব্রুডিং এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্দিষ্ট বয়সে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা প্রদান। এবং এই তাপমাত্রা বজায় রাখতে যত ওয়াট অথবা যতটি বাল্বই দরকার হোক না কেন; তত ওয়াট বা ততগুলো বাল্বই সেট করতে হবে। প্রয়োজনে হোবারের উচ্চতা কমিয়ে বাড়িয়ে তাপমাত্রা এডজাস্ট করতে হবে।
☞ ব্রুডার যেভাবে প্রস্তুত করতে হবেঃ
১। প্রথমেই যে জায়গায় ব্রুডিং করা হবে সেখানে ২-৩ ইঞ্চি পুরো করে জীবাণুমুক্ত লিটার বিছিয়ে নিতে হবে। ব্রুডিং এ লিটার হিসাবে ধানের তুষ সবচেয়ে ভাল। ভুল করেও ব্রুডিং এ লিটার হিসাবে কাঠের গুড়া দেয়া যাবে না। লিটার হিসাবে কাঠের গুড়া খুবই ক্ষতিকর। কাঠের গুড়ার কণাগুলো অতিক্ষুদ্র হওয়ায় তা বাতাসে উড়ে এবং বাচ্চার নাক মুখ দিয়ে প্রবেশ করে ইনফেকশন সৃষ্টি করে। ফলে বাচ্চা সর্দি ও নিউমোনিয়া রোগে ভুগে। ব্রুডিং এ কাঠের গুড়া ব্যবহার অনুচিত। ধানের তুষ না পাওয়া গেলে পরিবর্তে চটের বস্তা ব্যবহার করা যেতে পারে।
২। তুষ বিছানোর পর বাচ্চার পরিমাণ অনুপাতে চিকগার্ড বসাতে হবে। চিকগার্ড বসানোর পর জীবাণুমুক্ত পুরাতন খবরের কাগজ একটা একটা করে স্তরে স্তরে বিছিয়ে দিতে হবে। এভাবে ৬-৮টি পত্রিকার স্তর তৈরি করা যেতে পারে। এভাবে স্তরে স্তরে বিছানোর কারন হচ্ছে একটা স্তর যখন নোংরা হয়ে যাবে, তখন উপর হতে পত্রিকার ১ম স্তরটি উঠিয়ে ফেললে নিচের পরিষ্কার পত্রিকার ২য় স্তর বেরিয়ে আসবে। এভাবে ব্রুডারের পরিচর্যা করা সহজ হয়। বাচ্চা ব্রুডারে আনার অন্তত ১-২দিন আগে ব্রুডার সেটআপ করে রাখতে হবে।
৩। বাচ্চার পরিমাণের অনুপাতে হোবার সেট করতে হবে। প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা অর্থাৎ ৩৫ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপ যাতে হয় সে অনুযায়ী হোবারে বাল্ব দিতে হবে। বাচ্চা ব্রুডারে দেওয়ার অন্তত ২-৪ ঘন্টা আগে হোবার জ্বালিয়ে রাখতে হবে। আগেই নিশ্চত হতে হবে যাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণ তাপ উৎপন্ন হয়।
৪। বাচ্চা আনার ২-১ দিন আগেই খাবার ও পানির পাত্র জীবানুনাশক যেমনঃ টিমসেন, জিপিসি-৮, ভাইরোসিড, পভিসেপ-১০%, পটাশ, ভারকন এস, ফার্ম-৩০ ইত্যাদি মেশানো পানি দিয়ে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে রেডি রাখতে হবে।
৫। ব্রুডিং এ চিক গার্ডের ভিতরে একপাশে ভূমি হতে ২-৩ ইঞ্চি উপরে থার্মোমিটার ঝুলিয়ে রাখতে হবে। সতর্কতাঃ বেশী উপরে বা বেশী নিচে এবং হোবারের ঠিক নিচে থার্মোমিটার রাখা যাবেনা। তাহলে সঠিক তাপ পরিমাপ করা সম্ভব হবেনা।
৬। ব্রুডিং ঘরের আদ্রতা পরিমাপের জন্য ঘরের একপাশে হাইগ্রোমিটার ঝুলিয়ে রাখতে হবে। আদ্রতা কম হলে ঘরে ১ টা গামলা বা বালতিতে পানি ভরে রাখলে আদ্রতা বেড়ে যাবে। সাধারণত বর্ষাকালে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলে এবং লিটার অতিরিক্ত ভিজে গেলে আদ্রতা অতিরিক্ত বেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে লিটার পরিবর্তন করে নতুন লিটার দিলে আদ্রতা স্বাভাবিক হয়ে যায়।
৭। শীতকালে ব্রুডিং এ প্রয়োজনীয় তাপ পেতে অনেকে ব্রুডারের উপরাংশ ঢেকে দেয়। যা অনেক বড় একটা ভুল। এমনটা কখনোই করা যাবেনা। প্রয়োজনে বাল্ব বাড়িয়ে দিয়ে তাপ বাড়াতে হবে।
☞ মুরগির বাচ্চার ব্রুডিং তাপমাত্রাঃ
বয়স (সপ্তাহ) তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াস) তাপমাত্রা (ডিগ্রি ফারেনহাইট)
১ম সপ্তাহ ৩৫ ডিগ্রি ৯৫ ডিগ্রি
২য় সপ্তাহ ৩২.২ ডিগ্রি ৯০ ডিগ্রি
৩য় সপ্তাহ ২৯.৫ ডিগ্রি ৮৫ ডিগ্রি
৪র্থ সপ্তাহ ২৭.৬ ডিগ্রি ৮০ ডিগ্রি
৫ম সপ্তাহ ২৩.৮৮ ডিগ্রি ৭৫ ডিগ্রি
সাধারনত ২ সপ্তাহের বেশি ব্রুডিং করা লাগে না। তবে শীতের দিনে ব্রুডিং প্রায় চার-পাঁচ সপ্তাহ পর্যন্ত করতে হয়। ব্রুডিং তাপমাত্রার গোপন কথা হচ্ছে যে, ব্রুডিং যত সপ্তাহই করা লাগুক না কেন। প্রথম সপ্তাহের যে তাপমাত্রা দেয়া লাগে। এরপরে প্রতি সপ্তাহে ৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট করে কমাতে হবে।
☞ ব্রুডারে বাচ্চা ছাড়ার সময় যা যা করতে হবেঃ
বাচ্চা পরিবহন করে খামারে নিয়ে আসার পরে বাচ্চা ব্রুডারে ছাড়ার সময় আপনাকে বিশেষ সতর্কতা মানতে হবে-
১। ব্রুডারের সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিস যেমন লিটার পেপার, চিকগার্ড, পানি, হোভার, খাবারের পাত্র সব তিন ঘন্টা আগেই বসিয়ে নিতে হবে যথাযথ স্থানে।
২। হোভারের লাইট দুই-তিন ঘন্টা আগেই জ্বালিয়ে নিন এবং একঘন্টা পর থার্মোমিটারের রিডিং পরীক্ষা করতে হবে।
৩। বাচ্চা আসার আধঘন্টা আগে পানিতে দ্রবণীয় কোন প্রোবায়েটিক দিয়ে ব্রুডারের চারপাশে এবং ভিতরে পেপারে হালকা স্প্রে করে দিতে হবে।
৪। বাচ্চা আসার ১০ মিনিট আগেই পানির পাত্র এবং খাবার পাত্র যথাযথ জায়গায় বসিয়ে দিতে হবে।
৫। বাচ্চা আসার পর বাচ্চার বক্স সহ কিছুক্ষণ শেডের মধ্যে রেখে দিতে হবে। বাচ্চা এনেই তড়িঘড়ি করে ছেড়ে দেয়া যাবে না। প্রথমে বাচ্চার কার্টুন ব্রুডার ঘরে ১০-১৫ মিনিট রাখতে হবে। এতে করে বাচ্চা গুলা ব্রুডারের তাপমাত্রার সাথে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে।
৬। তারপর বাচ্চাসহ প্রতিটি বক্সের ওজন করুন এবং খাতায় লিপিবদ্ধ করতে হবে। বক্স নম্বর সহ পরবর্তীতে খালি বক্সের ওজন বাদ দিলে একদিনের বাচ্চার ওজন পাওয়া যাবে।
৭। এর পর প্রতিটি ব্রুডারে গুনে গুনে বাচ্চা ছেড়ে দিতে হবে এবং বাচ্চার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
৮। যদি বাচ্চা দুর্বল থাকে তা হলে পৃথক করতে হবে এবং ভিটামিন-সি ও গ্লুকোজের পানি ফোটায় ফোটায় খাওয়াতে হবে।
৯। বাচ্চা সবল থাকলে প্রথম দুই ঘন্টা শুধুমাত্র জীবানুমুক্ত সাদা পানি দিতে হবে। বাচ্চা দুর্বল থাকলে গ্লুকোজের পানি দিতে হবে। এছাড়া বাচ্চাকে সুস্থ রাখতে প্রথম ৩ দিন প্রোবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
১০। বাচ্চা আসার ১০ মিনিট পর খাবার দিন এক্ষেত্র শুধুমাত্র প্রথমবার পেপারে ছিটিয়ে দিবেন এবং এর পর থেকে অবশ্যই ট্রেতে খাবার দিতে হবে। বাচ্চা সুস্থ-সবল থাকলে খাবার ও পানি এক সাথেই দেয়া যেতে পারে।
১১। একঘন্টা পর অন্তত ১০% বাচ্চার খাবারের থলি পরীক্ষা করতে হবে। বাচ্চার পায়ের তলা আপনার গালে লাগিয়ে দেখুন কুসুম গরম আছে কিনা। যদি থাকে তা হলে বুঝবেন বাচ্চার ব্রুডিং যথাযথ হচ্ছে।
১২। দুইঘন্টা পর চাইলে ভিটামিন-সি ও গ্লুকোজের পানি দিতে পারেন, সাদা পানি দিলেও চলবে।
১৩। বাচ্চার অবস্থা ৩ ঘন্টা পরপর পর্যবেক্ষণ করতে হবে তাপ বেশী হচ্ছে কিনা। কোন সমস্যা থাকলে সমাধান করতে হবে এবং বাচ্চা মৃত থাকলে সরিয়ে ফেলতে হবে। খাবার পানি শেষ হলে খাবার পানি দিতে হবে। পেপার ভিজে গেলে পাল্টে দিতে হবে।
১৪। ২৪ ঘন্টা পর পেপার সম্পূর্ন ভাবে সরিয়ে ফেলবেন। পর্দা হালকা নামিয়ে গ্যাস বের করে দিতে হবে।
ডাঃ শ্রাবণ হাসান সজল
ডিভিএম, এমএস ইন প্যাথলজি (পবিপ্রবি)
Big shout out to my newest top fans! 💎 Shadat Khokan, Saif Hasan Nadim, Al Amin Molla, Yousuf Patwary, Md Shaheen, Ahit Hasan, RJ Shamim Khan, Mohammad Babul Akter, Mohammad Mohsin
খাঁচায় বন্দী বানর!
এই গাড়িটার দাম কেমন পড়বে? এনি আইডিয়া প্লিজ?
কোয়েল পাখির বাচ্চা ব্রুডিং করার উপায় দেখে নিন
বাঁশের খাঁচায় কোয়েল আর মাচায় ব্রয়লার পালন ১২ বছরের সাইদুলের
এন্টিভাইরাল সমৃদ্ধ দেশের একমাত্র কেমিক্যাল ও হারবাল কম্পোজিশনের পোল্ট্রি ও গবাদি প্রাণির লিভার টনিক - LivaPlex
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুন
মুরগির খামার ঠান্ডা রাখার আধুনিক পদ্ধতি
চাকুরিজীবীরা নিজেদের মূল বেতনের ১০% জমা দেয় প্রভিডেন্ট ফান্ডে। প্রতিষ্ঠান আরও ১০% দেয়। এই দুইয়ে মিলে হয় প্রভিডেন্ট ফান্ড।
প্রভিডেন্ট ফান্ডে কর্মচারী যে টাকা জমা দেয় (চাঁদা), সেটাকে করযোগ্য আয় হিসেব করে সেটার উপর পাই-টু-পাই আয়কর দিয়ে দেয় চাকুরিজীবীরা।
প্রতিষ্ঠানের তৈরি করে দেয়া একটি কমিটি প্রভিডেন্ট ফান্ডের দেখভাল করে। তারা এই ফান্ড দিয়ে বিভিন্ন লাভজনক বিনিয়োগ করে। কেউ ট্রেজারি বন্ড কেনে, কেউ ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ কেনে, কেউ এফডি করে।
অর্থবছর শেষে প্রতিষ্ঠানের প্রভিডেন্ট ফান্ডের সকল আয় কর্মচারীদের ব্যক্তিগত প্রভিডেন্ট ফান্ড একাউন্টে আনুপাতিক হারে ভাগ করে দেয়া হয়।
প্রভিডেন্ট ফান্ড একজন চাকুরিজীবীর শেষ জীবনের সম্বল। চাকরি ছাড়লে কিংবা শেষ হলে এই অর্থ তার বাকি জীবনের পাথেয়, তার পরিবারের নিরাপত্তা।
এই প্রভিডেন্ট ফান্ডের যে আয়, এতোদিন তা ছিলো করমুক্ত। এমনকি প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা এফডি করলেও সেই এফডির ইন্টারেস্ট এর উপর উৎসে কর দিতে হোতো না।
একটা প্রতিষ্ঠানের প্রভিডেন্ট ফান্ডের সাইজ কতো হয়?
ধরি, একটা প্রতিষ্ঠানের বয়স বিশ বছর। কর্মচারীর সংখ্যা তিন হাজার।
আরো ধরি, কর্মচারীদের গড় মূল বেতন ৩০,০০০/-।
তাহলে, ৩০০০*৩,০০০/-*২ প্রতি মাসে প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা হবে।
প্রতি মাসে আঠারো লাখ। বছরে ২ কোটি ১৬ লাখ।
বিশ বছরে মোট একিউম্যুলেটেড টাকার পরিমাণ ধরি এর ১০ গুণ (রাফলি)। তাহলে, মোট প্রভিডেন্ট ফান্ডের পরিমাণ হলো ২০ কোটি।
এই ২০ কোটি টাকার গড় আয় বছরে ১০% ধরি। তাহলে, মোট আয় ২ কোটি। এই দুই কোটি টাকা আয় ছিলো করমুক্ত।
এই টাকাগুলো যেহেতু কর্মচারীদের শেষ জীবনের কিংবা চাকরি পরবর্তী জীবনের নিরাপত্তার অংশ, এটাকে সামাজিক সুরক্ষাবলয় বিবেচনায় প্রভিডেন্ট ফান্ডের আয় করমুক্ত ছিলো এতোদিন।
২০২২-২৩ করবছরের আয়কর আইনে এই প্রভিডেন্ট ফান্ডের আয়ের ওপর ২৭.৫০% আয়কর ধার্য করা হয়েছে। বেসরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ডের ওপর এ কর প্রযোজ্য হবে। সরকারি কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের আয় এ করের আওতামুক্ত থাকবে।
কী চমৎকার দ্বিচারিতা, দেখেছেন? যাঁরা আয়কর আইন প্রণয়ন করেছেন, তাঁরা সরকারি কর্মচারী। তাঁরা নিজেদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের আয়কে করমুক্ত রেখে বেসরকারি কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের আয়ের ওপর আয়কর বসিয়েছেন। কী ইনসাফ! মুনাফেকির এক ক্ল্যাসিক উদাহরণ!!
বেসরকারি কর্মচারীদের অনেক পাপ। প্রথম পাপ, তারা সরকারি চাকরি পায়নি। দ্বিতীয় পাপ, তারা টাকার অঙ্কে বেশি বেতন পায়। পাপের লিস্টি করতে গেলে দিন পেরিয়ে রাত হয়ে যাবে। এইসব পাপের দাম তাদেরকে সর্বক্ষণই দিতে হয়। সেই দামের লিস্টে সর্বশেষ সংযোজন হলো- তারা প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকাও কম পাবে।
কতো কম পাবে? একজন বেসরকারি কর্মচারী যদি একই প্রতিষ্ঠানে ২০/২৫ বছর চাকরিতে বহাল থাকেন, তার প্রভিডেন্ট ফান্ডের পরিমাণ সাত অঙ্ক পেরিয়ে গেছে। অনেকের অর্ধকোটিও হয়ে গেছে। দশ লাখ যদি ধরি, আর ১০% আয় ধরি, তাহলে সেই কর্মচারীকে ২২-২৩ করবছরে ২৭,৫০০ টাকা বেশি কর দিতে হবে। বিশ লাখে ৫৫,০০০ টাকা।
বলে রাখা ভালো, বাংলাদেশের বেশিরভাগ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রাচুইটি, হেলথ বেনিফিট, ছুটিছাটা- এগুলো দিতে সর্বোচ্চ অনীহা দেখায়। বেসরকারি ব্যাংক, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি আর ভালো কিছু কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান এগুলো দেয়।
মার্কেন্টাইল ব্যাংকে ১২ বছর কাজ করেছি আমি। মনে আছে, প্রভিডেন্ট ফান্ডের শেষ বছরের আয় হিসেবে ৮৭,০০০ টাকা পেয়েছিলাম। এই কালো আয়কর আইন বহাল থাকলে শুধু শেষ বছরে আমাকে এই ৮৭,০০০ টাকার ওপর কর দিতে হতো ২৪,০০০ টাকা।
আদমশুমারিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি। বাংলাদেশে পারসোনাল ট্যাক্স দেয় ২৮ লাখ মানুষ; ২% এরও কম। এই ২৮ লাখ মানুষকে পিষে চ্যাপ্টা করে দেবার মিশন নিয়েছে এনবিআর। এদেরকে হাতের মধ্যে পেয়ে আরো বেশি করে চিপার সব সুযোগ নির্বিচারে কাজে লাগাচ্ছে তারা। সর্বশেষ উদাহরণ এই পিএফ এর ইনকামের ওপর ২৭.৫০% ট্যাক্স বসানো।
ঢাকা শহরের সব বাড়িওয়ালা পারসোনাল ট্যাক্স দেয়? দেশের সব ব্যবসায়ী দেয়? ঢাকা, চট্টগ্রাম বাদে বাকি ৬২ জেলা থেকে কতো ট্যাক্স আদায় হয়?
বাংলাদেশের ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত খুবই কম। এটাকে উন্নত করার জন্য ট্যাক্স নেট বিস্তৃত করতে হবে। আরও বেশি মানুষ, আরও বেশি প্রতিষ্ঠানকে করের আওতায় আনতে হবে। সেটা না করে, গুটিকয়েক ফেঁসে যাওয়া করপ্রদানকারীকে আরো চিপলে তেমন কোনো লাভ হবে কি?
আচ্ছা, মানুষ যে ট্যাক্স দেবে, ট্যাক্স দিলে ফায়দা কী? একজন ট্যাক্সপেয়ার আর একজন নন-ট্যাক্সপেয়ার এর রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধার মধ্যে কোনো ফারাক আছে? আমি প্রতি মাসে শুধু সোর্স এ ই ১২,০০০/- ট্যাক্স দিই। এর বিনিময়ে রাষ্ট্র আমাকে কী দেয়?
বাংলাদেশের সরকারের অনেক টাকার প্রয়োজন, অনেক। লক্ষ কোটি টাকা দিয়েও তাদের তৃষ্ণা মিটছে না। বিদেশ থেকে লক্ষ কোটি টাকা ঋণ এনেও তাদের উন্নয়নের খায়েশ ফুরাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে দেদারসে টাকা ছাপিয়েও তাদের অপচয়ের মচ্ছব শেষ হচ্ছেনা। এখন, এই কয়েক লাখ বেসরকারি কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের আয়ে হাত দেওয়া লাগছে তাদের!
আমার ক্ষমতা সীমিত। আছে শুধু আল্লাহর কাছে বিচার দেবার ক্ষমতা। আর আছে লানত দেবার ক্ষমতা। লানত দিলাম তাদের প্রতি, যারা আমার পরিবারের ভবিষ্যৎ সম্বলের দিকে তাদের কুৎসিত হাত বাড়িয়েছে। আমার আল্লাহ সব দেখছেন। তিনি নিশ্চয়ই শ্রেষ্ঠ বিচারক।
লেখাঃ সংগৃহীত
ভিন্নধর্মী মুরগির অটোমেটিক পানির পাত্র সিস্টেম!
Big shout out to my newest top fans! 💎 Md Juyel Rana, Kawsar Bhian, Md Yeasin Ali Yeasin, Sohel Haque, Abir Chowdhury, সাদিয়া বেগম গৃহিণী, Nizam Uddin, Suhel Mahmud, Abdullah Al Mamun, Sohan James, Mdsolaiman Sunny, Rubel Patoary, Khoi Mong Sing Marma, Md Manik, Mohammed Arfat Hossine, Biswjit Ray
পোল্ট্রি আড্ডাঃ মুরগির সেড বা ঘর তৈরিতে যেসকল বিষয়ে জানতে হবে!
ধৈর্য্য ধরে এই ১ ঘন্টার লাইভ দেখলে মুরগির সেড তৈরি নিয়ে আপনার আর কোনো প্রশ্ন থাকবে না!
একটা কথা স্পষ্ট!
যারা ইনবক্সে চিকিৎসা চান, সেবা চান, পরামর্শ চান; অবশ্যই সেটার জন্য ফি প্রযোজ্য!
যারা বলেন, টাকা ছাড়া কাজ করে না, টাকা ছাড়া কিছু বোঝে না!
তাদের কাছে প্রশ্ন- লাভ, বেনিফিট ছাড়া একজন মুদি দোকানদার ও আপনার সাথে ৫ মিনিট কথা বলতে চাইবে না!
তাহলে একজন ডাক্তার, রাত নাই-দিন নাই, সময় নাই-অসময় নাই, কেন আপনার ফার্মের যাবতীয় হিস্ট্রি জেনে তার মেধা শ্রম দিবে বিনামূল্যে? এই ভাবনাটা কেন আসে?
প্রশ্ন উঠতে পারে, প্রান্তিক খামারিদের সাপোর্ট দিতে ফ্রি চিকিৎসা বা পরামর্শ দিলে কি এমন ক্ষতি?
এতে কোনো ক্ষতি নেই। আমরা ও চাই প্রান্তিক খামারিদের সেবা দিয়ে পাশে থাকতে। এবং সেই উদ্দেশ্যে ই আমরা নানারকম পরামর্শ মুলক ভিডিও তৈরি করি তাদের জন্য।এর জন্য তো আমরা কোনো ফি নেই না। এগুলার সবার জন্য ফ্রি ও বিনামূল্য!
ইনবক্সে এক এক জনের আলাদা আলাদাভাবে, নানাবিধ সমস্যা, তথ্য অনুসন্ধান সহ অনেক কিছু জেনে নিয়ে একটা পরামর্শ বা চিকিৎসা দিতে হয়, এটা সময় সাপেক্ষ এবং মূল্যবান। তাই এর একটা ফি থাকা উচিত!
আপনারা বলতে পারেন, আমাদের এলাকায় এরকম কত ডাক্তার ঘুরে বেড়ায় ফ্রি চিকিৎসা দেয়ার জন্য!
হ্যা অবশ্যই ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু ভুলে যাবেন না যে, সেই চিকিৎসা বা সেবা ফ্রিতে দিয়ে বেড়ায়। এর জন্য কোম্পানি তাকে টাকা দিয়ে থাকে।
আমরা ও ডিউটি টাইমে গ্রামে গ্রামে ঘুরে এই তথাকথিত ফ্রি চিকিৎসা সেবা (যদিও কোম্পানি এর জন্য আমাদের টাকা দেয়, তার মানে এটা ও ফ্রি চিকিৎসা না!) দিয়ে থাকি।
কিন্তু অফ টাইমে বা অনলাইনে আমাদের ওয়ার্কিং এরিয়ার বাইরে যখন আমরা সেবা বা চিকিৎসা দেই সেটা কিন্তু কোম্পানির সার্ভিস না। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসা ফি দিতে হবে।
আশা করি কথা ক্লিয়ার করতে পেরেছি। বিনামূল্যের সেবা যেখানে পাবেন, সেখান থেকেই নিবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
্যাচে_ভর্তি_চলছে!
"অনলাইন পোল্ট্রি পালন (সোনালি ও ব্রয়লার) ব্যবস্থাপনা কোর্স"
আগামি ০১/১০/২০২৩ তারিখে আমরা সোনালি ও ব্রয়লার মুরগি পালন ব্যবস্থাপনার উপরে অনলাইন প্রশিক্ষণ এর ২য় ব্যাচ চালু করতে যাচ্ছি...
ভর্তির শেষ সময়: ২৭/০৯/২০২৩ তারিখ
ক্লাস শুরু: ০১/১০/২০২৩ তারিখ
👉 এই কোর্সে ভর্তি হয়ে যা যা শিখতে পারবেন-সোনালি ও ব্রয়লার...
১। মুরগির জাত সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য।
২। মুরগির সেড তৈরির বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি।
৩। মুরগির ব্রুডিং ব্যবস্থাপনা।
৪। মুরগির লিটার ব্যবস্থাপনা।
৫। মুরগির জায়গা ব্যবস্থাপনা।
৬। মুরগির খাদ্য ব্যবস্থাপনা।
৭। মুরগির পানি ব্যবস্থাপনা।
৮। মুরগির ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা।
৯। মুরগির জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা।
১০। মুরগির গ্রীষ্মকালীন ব্যবস্থাপনা।
১১। মুরগির শীতকালীন ব্যবস্থাপনা।
১২। মুরগির গুরুত্বপূর্ণ রোগ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা।
👉 সব মিলিয়ে প্রায় ১০ দিন লাইভ ক্লাস হবে জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে এবং সিক্রেট ফেসবুক গ্রুপে।
👉 সময়কালঃ প্রশিক্ষণে প্রতিদিন রাত ৯ঃ০০ টায় ১-২ ঘন্টার ১ টা করে লাইভ ক্লাস নেয়া হবে।
👉 প্রশিক্ষণ ফিঃ ৯৯৯ টাকা মাত্র।
(বিকাশ, রকেট, নগদ - 01775662647)
👉 ব্যাচে শিক্ষার্থী সংখ্যাঃ সর্বনিম্ন ১০ জন।
👉 ২য় ব্যাচের ক্লাস কবে শুরু হবে?
(০১/১০/২০২৩)
০১ অক্টোবর , রবিবার রাত ৯ টায়।
👉 প্রশিক্ষণ ফি পেমেন্ট করার পরে একটা সিক্রেট গ্রুপে যুক্ত করা হবে এবং উক্ত গ্রুপে সরাসরি লাইভ ক্লাস নেয়া হবে।
👉 কোর্স শেষ লাইফটাইম খামার ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ফ্রি পরামর্শ পাবেন।
👉 কেউ বিশেষ কারনে উক্ত সময়ে লাইভ ক্লাস না করতে পারলে ও পরবর্তীতে যেকোন সময় তার সুবিধা অনুযায়ী গ্রুপে আপলোড করা রেকর্ড ভিডিও ক্লাস করতে পারবেন।
👉 কোর্সে ভর্তি হতে, নিচের তথ্যগুলো ইনবক্সে দিন প্লিজ।
১। আপনার নাম
২। আপনার ঠিকানা
৩। আপনার মোবাইল নাম্বার
৪। ভর্তি ফি ৯৯৯ টাকা 01775662647 এই নাম্বারে বিকাশ, রকেট, নগদ নাম্বারে সেন্ডমানি করে আপনার নাম্বারের শেষ ৩ সংখ্যা।
✅ বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।
🥼 ট্রেইনারঃ ডাঃ শ্রাবন হাসান সজল
ডিভিএম, এমএস ইন প্যাথলজি
সুস্থতা মহান সৃষ্টিকর্তার অনেক বড় নেয়ামত; যা আমরা নিজেরা অসুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বুঝতেই পারি না!
মুরগির খামারে স্বল্প খরচে আধুনিক প্রযুক্তি!
মুরগি পালন (ব্রয়লার ও সোনালি) প্রশিক্ষণ কোর্সের ২য় ক্লাস সকলের জন্য ফ্রি দেয়া হল।
বিষয়: মুরগির সেড তৈরি আদ্যোপান্ত!
্যাচে_ভর্তি_চলছে!
"অনলাইন পোল্ট্রি পালন (সোনালি ও ব্রয়লার) ব্যবস্থাপনা কোর্স"
আগামি ০১/১০/২০২৩ তারিখে আমরা সোনালি ও ব্রয়লার মুরগি পালন ব্যবস্থাপনার উপরে একটা অনলাইন প্রশিক্ষণ এর ২য় ব্যাচ চালু করতে যাচ্ছি...
ভর্তির শেষ সময়: ২৭/০৯/২০২৩ তারিখ
👉 এই কোর্সে ভর্তি হয়ে যা যা শিখতে পারবেন-সোনালি ও ব্রয়লার...
১। মুরগির জাত সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য।
২। মুরগির সেড তৈরির বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি।
৩। মুরগির ব্রুডিং ব্যবস্থাপনা।
৪। মুরগির লিটার ব্যবস্থাপনা।
৫। মুরগির জায়গা ব্যবস্থাপনা।
৬। মুরগির খাদ্য ব্যবস্থাপনা।
৭। মুরগির পানি ব্যবস্থাপনা।
৮। মুরগির ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা।
৯। মুরগির জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা।
১০। মুরগির গ্রীষ্মকালীন ব্যবস্থাপনা।
১১। মুরগির শীতকালীন ব্যবস্থাপনা।
১২। মুরগির গুরুত্বপূর্ণ রোগ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা।
👉 সব মিলিয়ে প্রায় ১০ দিন লাইভ ক্লাস হবে জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে এবং সিক্রেট ফেসবুক গ্রুপে।
👉 সময়কালঃ প্রশিক্ষণে প্রতিদিন রাত ৯ঃ০০ টায় ১-২ ঘন্টার ১ টা করে লাইভ ক্লাস নেয়া হবে।
👉 প্রশিক্ষণ ফিঃ ৯৯৯ টাকা মাত্র।
(বিকাশ, রকেট, নগদ - 01775662647)
👉 ব্যাচে শিক্ষার্থী সংখ্যাঃ সর্বনিম্ন ১০ জন।
👉 ২য় ব্যাচের ক্লাস কবে শুরু হবে?
(০১/১০/২০২৩)
০১ অক্টোবর , রবিবার রাত ৯ টায়।
👉 প্রশিক্ষণ ফি পেমেন্ট করার পরে একটা সিক্রেট গ্রুপে যুক্ত করা হবে এবং উক্ত গ্রুপে সরাসরি লাইভ ক্লাস নেয়া হবে।
👉 কোর্স শেষ লাইফটাইম খামার ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ফ্রি পরামর্শ পাবেন।
👉 কেউ বিশেষ কারনে উক্ত সময়ে লাইভ ক্লাস না করতে পারলে ও পরবর্তীতে যেকোন সময় তার সুবিধা অনুযায়ী গ্রুপে আপলোড করা রেকর্ড ভিডিও ক্লাস করতে পারবেন।
👉 কোর্সে ভর্তি হতে, নিচের তথ্যগুলো ইনবক্সে দিন প্লিজ।
১। আপনার নাম
২। আপনার ঠিকানা
৩। আপনার মোবাইল নাম্বার
৪। ভর্তি ফি ৯৯৯ টাকা 01775662647 এই নাম্বারে বিকাশ, রকেট, নগদ নাম্বারে সেন্ডমানি করে আপনার নাম্বারের শেষ ৩ সংখ্যা।
✅ বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।
🥼 ট্রেইনারঃ ডাঃ শ্রাবন হাসান সজল
ডিভিএম, এমএস ইন প্যাথলজি
মাত্র ৬৯০ টাকায় মুরগির খামারের লাইটিং করুন অটোমেটিক! সেট করা সময়ে লাইট জ্বলবে-বন্ধ হবে একা একাই
হাওরে হাঁস পালনের হালচাল!
কোয়েল পাখির লিঙ্গ নির্ধারণ পদ্ধতি!
ব্রুডিং এবং ইনকিউবেটরে ব্যবহার HTC-2 ডিজিটাল মিটার কিভাবে সেটাপ করবেন?
গরুর খামারে ওয়েট স্কেল সেটাপ করে কিভাবে?
বানিজ্যিকভাবে কোয়েল পাখির খামার করবেন? তাহলে এই ভিডিও আপনার জন্যই
মুরগিকে হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচাতে চান? দেখে নিন সমাধান
মুরগি পালনে ভ্যাকসিন সম্পর্কে এইটুকু জানা থাকা অতি জরুরি!
আমার অনলাইন কোর্স "মুরগি পালন (ব্রয়লার ও সোনালি) প্রশিক্ষণ" এর প্রথম ব্যাচের ক্লাস শুরু হতে যাচ্ছে আজ রাত ৯:০০ টায়! ইনশাআল্লাহ
১ম ক্লাসের ভিডিও টি সবার জন্য ফ্রি বা উন্মুক্ত করে দিতে চাই!
যারা ২য় ব্যাচে ভর্তি হতে চান? তারা ইনবক্সে মেসেজ করে জানান।
বানিজ্যিকভাবে কোয়েল পাখি পালনে খাঁচা তৈরি করবেন যেভাবে!
মুরগির সেড বা ঘর তৈরি করার আদর্শ পদ্ধতি
Madaripur
Dhaka
Be the first to know and let us send you an email when Dr. Srabon Hasan Sajal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Dr. Srabon Hasan Sajal:
মুরগির বাচ্চা ব্রুডিংয়ে সাধারণ লাইট বনাম ইনফ্রারেড হিটিং লাইট তাপের চ্যালেঞ্জ পরীক্ষা! পোষা প্রাণি কিংবা পোল্ট্রি খামারে আসছে শীতে আপনার খামারকে চাঙ্গা রাখতে ব্যবহার করুন সিরামিক হিট বাল্ব এবং ইনফ্রারেড হিট বাল্ব। #পোল্ট্রি ফার্মিং-এ লাইটিং এবং তাপমাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আলোর সঠিক ব্যবস্থাপনার ফলে একদিকে যেমন অনেক সমস্যা থেকে নিরাপদ থাকা যায় অন্যদিকে খামারীর কাংখিত উৎপাদন নিশ্চিত হয়। আর এসব বিবেচনায় রেখে “Vet Shop Bangladesh” নিয়ে এলো সিরামিক এবং ইনফ্রারেড হিট বাল্ব। #দেশের পোল্ট্রি খামারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে সাধারণমানের লাইট অথবা গ্যাস দিয়ে ব্রুডিং করে থাকেন। তবে ইনফ্রারেড হিট বাল্ব রুডিং এর সময়কালে অধিক কার্যকরী ভূমিকা পালনে সক্ষম। সামনে শীত মৌসুম।এসময় ইনফ্রারেড হিট বাল্ব অধিক কার্যকরী এবং নিরাপদ। সুলভ মূল্যে খামারিদের এই Ceramic Heat Bulb এবং Infrared