SF Bird's

SF Bird's অসৎ মানুষের সঙ্গের চেয়ে, পাখির সঙ্গ উত্তম!

এডাল্ট বাজরিগার 🦜🦜বিক্রি হবেলোকেশন: হাজারীবাগ বিস্তারিত: 01924851820
13/08/2024

এডাল্ট বাজরিগার 🦜🦜বিক্রি হবে
লোকেশন: হাজারীবাগ
বিস্তারিত: 01924851820

খাওয়ার সময়ও ছবি তুলতে হয়!আচ্ছা, জলদি করে তোল..
25/09/2023

খাওয়ার সময়ও ছবি তুলতে হয়!
আচ্ছা, জলদি করে তোল..

Amazing Creation ❤
10/08/2023

Amazing Creation ❤

❤️❤️❤️
09/07/2023

❤️❤️❤️

🥰🥰🥰
28/06/2023

🥰🥰🥰

❣️❣️❣️
25/06/2023

❣️❣️❣️

Cutie ❤️
29/03/2023

Cutie ❤️

26/09/2022

মশারির ভিতরে দু'জনের খুনসুটি 🥰

ভাব 😎
26/09/2022

ভাব 😎

16/09/2022

তার পছন্দের জায়গা ❤️❤️

⚠️" ইনব্রিডিং" অন্তঃপ্রজনন কি? এর কুফল⚠️কিছুদিন হলো আমার ঘরের কিছু বাচ্চা বি*ক্রির জন্য পোষ্ট করেছি। মাশা-আল্লাহ ভাল সার...
01/06/2022

⚠️" ইনব্রিডিং" অন্তঃপ্রজনন কি? এর কুফল⚠️
কিছুদিন হলো আমার ঘরের কিছু বাচ্চা বি*ক্রির জন্য পোষ্ট করেছি। মাশা-আল্লাহ ভাল সারাও পেয়েছি।
কিন্তু একটা বিষয়ে কথা না বললেই নয়, সেটা হচ্ছে পাখি পালকেরা জোড়া নিতে চাচ্ছে জোড়া মানে একে একে দুই নয়। তারা আমার ২ টা পাখি নিয়ে জোড়া দিতে চাচ্ছে। ভয়ংকর একটা ব্যাপার। অনেকেই এই ব্যাপারটি জানেই না। কিছু মানুষতো আরো একধাপ এগিয়ে তারা এই ব্যাপারটা জানলেও মানে না।।
ব্যাপারটা দুঃখ জনক হলেও সত্যি এই ব্যাপার টা নিয়ে ফেইসবুকে তেমন কোন লেখাও নেই।
তাই এই বিষয়ে কিছু তথ্য উপস্থাপন করছি।।
আশাবাদী বড় বড় ব্রিডার যারা আছেন তারা এই বিষয়টি নিয়ে আরো বিস্তারিত জানাবেন।
⚠️" ইনব্রিডিং" অন্তঃপ্রজনন কি? এর কুফল⚠️⚠️
আমদের দেশের ৯০% পাখালই জানেনা ইনব্রিডিং কি বা কিভাবে হয় এবং এর পরিণতি কি।
কারন ইনব্রিডিং (Inbreeding) বা অন্তঃপ্রজনন নিয়ে আলোচনা না হওয়ায় অনেকেই আজ হয়ত প্রথম শুনলেন বা জানলেন।
আমাদের দেশের খামারিরা নিজের অজান্তেই ইনব্রিডিং করানোর মাধ্যমে পশু বাখি দিন দিন ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রাকার, বিকলাঙ্গ ও অসুস্থ্য করে ফেলছে।
"ইনব্রিডিং (Inbreeding) বা অন্তঃপ্রজনন হচ্ছে কাছাকাছি জিনের মধ্যে মিলন। অর্থাৎ রক্তের সম্পর্কের সাথে মিলনের ফলে যে সন্তান বা বাচ্চা জন্ম নিচ্ছে সেটাই ইনব্রিডিং।
জেনেটিক দৃষ্টিকোণ থেকে নিকট সম্পর্কযুক্ত পিতামাতা হতে প্রজন্মের সৃষ্টি। যেমনঃ
ক) ভাই x বোন = ইনব্রিড
খ) মা x ছেলে = ইনব্রিড
গ) বাবা x মেয়ে = ইনব্রিড
এভাবে বংশ পরম্পরায় যদি হতে থাকে সেটা ইনব্রিডিং।
প্রানী সম্পদে ইনব্রিডিং:
প্রাণীর মধ্যে পুনঃপুনঃ প্রজনন হলে ইনব্রিডিং প্রানী তৈরি হয়। বিশ্বজুড়ে প্রজাতির সংখ্যা কমে আসার মুল কারন অন্তঃপ্রজনন। আমাদের প্রাণিসম্পদের সর্বক্ষেত্রেই ইনব্রিডিং সমস্যার প্রকট আকারে ধারন করেছে। আমাদের দেশের দেশী, হাঁস, মুরগি, ব্লাক বেঙ্গল ছাগল, ভেড়া, দেশী গরু কোন প্রানীতে নাই ইনব্রিডিং?
ইনব্রিডিং এর ফলে দেশী মুরগির আকার ছোট হয়ে আসছে, ডিম উৎপাদন নাই বললে চলে, তেমনি হাঁসের ক্ষেত্রে, ছাগলের আকার তো দিনে দিনে ছোট হয়ে আসছে। এগুলো ইনব্রিডিং এর প্রতিক্রিয়া।
ইনব্রিডিং বন্ধ করে পাখি ও পশু প্রজাতির সঠিক আকার, সাইজ ও জাত ধরে রাখা যায়।
এখনই যদি আমরা ইনব্রিডিং সমস্যার সমাধান না করতে পারি তবে ভবিষ্যতে নিম্নমানের পশু পাখিতে বাজার সয়লাব হয়ে যাবে।
আপনি আমি যারা ইনব্রিডিং সম্পর্কে জানি এবং এর থেকে বাচতে বাজার থেকে পাখি সংগ্রহ করি তারাও যে এর ভুক্তভোগী হব না তাও শিওর হব কি করে?
ইনব্রিডিংয়ের কুফলঃ-
রক্তের সম্পর্কের সাথে মিলনের ফলে যে সন্তান জন্ম নিচ্ছে সেটাই ইনব্রিডিং। আমাদের মানুষের মধ্যে রক্তের সম্পর্ক বিয়ে ইসলামে নিষিদ্ধ ও নিকটাত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে বিজ্ঞানসম্মত নয় । পশু পাখির বেলাতেও এর ব্যাতিক্রম নয়।
চাচাতো, মামাতো, খালাতো ও ফুফাতো ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ের পরিণামে যে সন্তান হয়, তার মধ্যে জন্মগত ও স্বাস্থ্য ত্রুটি দেখা দেয়ার ঝুঁকি বেশি। নিকটাত্মীয়ের মধ্যে বিয়ের মাধ্যমে জন্মগ্রহণকারী সন্তানের জিনগত অস্বাভাবিকতার হার এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি সাধারণ শিশুদের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি।
ভাই বোন প্রজননে প্রতি জেনারেশনেই ২৫% জেনেটিক গুনাগুন হ্রাস পায়।
পরিবর্তিত পরিবেশে খাপ খাওয়ানোর ক্ষমতাও কমে যেতে থাকে।
ইনব্রিডিংয়ের ফলে স্পার্ম বা শুক্রাণুর মানের উপরে প্রভাব ফেলে।
এদের শুক্রাণু ডিম্বাণুকে নিষিক্ত না করতে পারার অনুপাত ১০ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪০ শতাংশ হয়েছে।
বংশগতির সাধারণ সূত্রানুসারে স্বামী ও স্ত্রী দুজনেরই যদি একই জীন লুকায়িত (Recessive) থাকে তাহলে শতকরা ২৫ ভাগের মতো ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সম্ভাবনা থেকে যায় ত্রুটিপূর্ণ জেনেটিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে সন্তান জন্মানোর। এবং ৫০% সম্ভাবনা থাকে এ জীনের বাহক হওয়ার। ঠিক তেমনি প্রানী জগতের বিষয়টি একই রকম।
প্রাণীতে ইনব্রিডিং হলে কি হয়??🚫
ক) উন্নত জাত থেকে অনুন্নত জাতে পরিনত হয়।
খ) শাররীক বৃদ্ধির হার খুবই কম ও দূর্বল
প্রকৃতির হয় এবং খর্বাকৃতি আকারের হয়।
গ) জন্মগত ত্রুটি, শাররীক বিকলাঙ্গতা চলাফেরা অসামঞ্জস্যতা, বাঁকা মুখমন্ডল বা চোখ ডাবানো হয়।
ঘ) শরীরে লোমের আধিক্য।
ঙ) জন্ম অন্ধত্ব।
চ) বিভিন্ন চর্মরোগ।
ছ) স্নায়ুকোষের ক্ষয়।
জ) মৃত বাচ্চা প্রসব।
ঝ) বাচ্চার উচ্চ মৃত্যুহার।
ঞ) নিম্নতর জন্ম ও কম ওজনে জন্ম নেয়া।
ট) দুধ ও মাশেং ও ডিমের উৎপাদন কম হওয়া।
ঠ) শুক্রাণুর উর্বরতা কম।
ড) দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
ঢ) ১ বারে গর্ভধারন করতে না পারা, বারবার প্রজনন করানো।
ণ) প্রজনন ক্ষমতা না থাকা অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব।
ত) ডিমে ভ্রুন না আসা বা অনেক ডিম দিলেও বাচ্চা ফোটার হার কমে যাওয়া।
দ) পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারা।
ধ) প্রতি জেনারেশনেই ২৫% জেনেটিক গুনাগুন হ্রাস পায়।
ধন্যবাদান্তে
শামীম আহমেদ
পরিচালক, এস স্কোয়ার টার্কি ফার্ম।

19/04/2022

❤️❤️❤️

বিকেলবেলা ছাদ ভ্রমনে ❤️
18/03/2022

বিকেলবেলা ছাদ ভ্রমনে ❤️

❤️❤️❤️
15/03/2022

❤️❤️❤️

খাদ্য ভান্ডার ❤️
06/02/2022

খাদ্য ভান্ডার ❤️

পাখি পালনঃ ৫০টি টিপসযারা পাখি পালতে চান বা সবে মাত্র শুরু করেছেন, বিস্তারিত জানেন না। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।(১) ভাবি...
21/12/2021

পাখি পালনঃ ৫০টি টিপস

যারা পাখি পালতে চান বা সবে মাত্র শুরু করেছেন, বিস্তারিত জানেন না। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।

(১) ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না। পাখি কেনার আগে পরিকল্পনা করুন, পাখি নিয়ে আপনার ভাবনা পরিষ্কার করুন।
(২) পাখি কেনার আগে আপনার পরিচিত কোন পাখি পালকের সাথে কথা বলুন, তাদের সুবিধা-অসুবিধাগুলো জানুন।
(৩) আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মতামত নিয়ে নিন।
(৪) পাখি কোথায় রাখবেন তার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করুন।
(৫) আগে খাঁচা আর আনুসঙ্গিক জিনিষপত্র কিনে আনুন।
(৬) পরিচিত কারো কাছ থেকে পাখি কিনুন।
(৭) “পাখি কবে ডিম-বাচ্চা দিবে?” -এই প্রশ্ন মাথায় আনবেন না। যদি এই ভাবনা থেকে বাজেরিগার কিনতে চান, তাহলে সম্ভবত এই পাখি আপনার জন্য উপযুক্ত নয়।
(৮) ৩-৪ মাস বয়সী পাখি কিনবেন।
(৯) পাখি কিনে বাসায় আসার পর তাদের খাবার আর পানি দিয়ে ১-২ দিন নিরিবিলি থাকতে দিন।
(১০) বাজার থেকে পাখি পালনের উপর কোন বই কিনে আনুন।
(১১) পাখিদের চিনা-কাউনের পাশাপাশি সবুজ শাকসবজি আর ডিম খেতে দিন।
(১২) প্রাপ্তবয়ষ্ক না হওয়া পর্যন্ত ছেলে ও মেয়ে পাখি আলাদা রাখুন।
(১৩) ৮-৯ মাস বয়স হবার পর ব্রীডিং মুডে থাকলে তাদের জোড়া দিন।
(১৪) জোড়া বাধার পর বড় মাপের হাড়ি দিবেন।
(১৫) এক জোড়া পাখির জন্য কমপক্ষে ১৮-১৮-১৮ মাপের খাঁচা দিবেন।
(১৬) সবসময় ক্যাটলফিস বোন আর মিনারেল ব্লক খাঁচার রাখবেন।
(১৭) এর পর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।
(১৮) তাদের বেশি বিরক্ত করবেন না।
(১৯) আপনার যে কোন সমস্যা অভিজ্ঞজনদের জানান ও তাদের পরামর্শ নিন।
(২০) অসুখ হলে দেরি করবেন না, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
(২১) দোকানী বা অনভিজ্ঞদের কথায় কোন ঔষুধ খাওয়াবেন না।
(২২) অযথা ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়াবেন না।
(২৩) ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবার পর থেকে সফট ফুড দিন।
(২৪) পাখির খাবার ও পানি সন্ধ্যার পর সরিয়ে রাখবেন, পরদিন সকালে পরিষ্কার পানি আর ফ্রেশ খাবার দিবেন।
(২৫) পচনশীল খাবার ৩-৪ ঘন্টার বেশি খাঁচায় রাখবেন না।
(২৬) মাসে এক বার এসিভি (ACV) কোর্স করাবেন।
(২৭) পাখির ঘরের তাপমাত্রা ২৫-২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যে রাখবেন।
(২৮) পাখিদের ব্রিডিং মেশিন মনে করবেন না।
(২৯) এক জোড়া পাখিকে বছরে ৩ বারের বেশি ব্রিডিং করাবেন না।
(৩০) বিশ্রামের সময় ছেলে ও মেয়ে পাখি আলাদা রাখুন।
(৩১) বাচ্চাদের বয়স ৩ সপ্তাহ হয়ে গেলে ফিমেল পাখিকে আলাদা করে দিন।
(৩২) এক খাঁচায় এক জোড়ার বেশি পাখি রাখবেন না।
(৩৩) পাখিদের নিয়মিত গোসল করাবেন।
(৩৪) নতুন কোন খাবার দিলে তারা সাথে সাথে নাও খেতে পারে। তাই নতুন খাবার প্রতিদিন দিতে থাকুন যতদিন না তাদের অভ্যাস হয়।
(৩৫) প্রথম বাচ্চাদের বিক্রি করবেন না। কারন তারাই আপনাকে সবচেয়ে ভালো ফল দিবে।
(৩৬) এক ঘরের বাচ্চা জোড়া দিবেন না।
(৩৭) জোড়া বাধার আগে খাঁচায় হাড়ি দিবেন না।
(৩৮) পাখিদের গায়ে সরাসরি বাতাস লাগাবেন না।
(৩৯) সপ্তাহে ২ দিন তাদের সান-বাথ করাবেন।
(৪০) এক হাড়ি ৩ বারের বেশি ব্যবহার করবেন না।
(৪১) পাখির খাঁচা থেকে বাচ্চাদের নিরাপদ দূরত্বে রাখুন।
(৪২) পাখির ঘরের বারান্দা ও জানালায় নেটিং করে দিন।
(৪৩) সন্ধ্যার পর অযথা পাখির ঘরের বাতি জ্বালিয়ে রাখবেন না।
(৪৪) অসুস্থ্য পাখির চিকিৎসার জন্য একটি ছোট খাঁচা রাখুন।
(৪৫) যেখানে সবসময় লোকসমাগম থাকে সেখানে পাখি রাখবেন না।
(৪৬) বাতাস চলাচল করে না এমন জায়গায় পাখি রাখবেন না।
(৪৭) অভিজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া পাখিদের নতুন নতুন খাবার খাওয়াবেন না।
(৪৮) মনে রাখবেন পাখিদের নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দ আছে।
(৪৯) তাদের মন ভালো রাখুন, খেলনা দিন।
(৫০) উপরের ৪৯টা আবার পড়ুন।

পাখিকে রসুন খাওয়ানোর নিয়ম ও উপকারিতা!রসুন মানব দেহের মত পাখির জন্য অনেক উপকারি এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সুস্থ এব...
21/12/2021

পাখিকে রসুন খাওয়ানোর নিয়ম ও উপকারিতা!

রসুন মানব দেহের মত পাখির জন্য অনেক উপকারি এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সুস্থ এবং রোগমুক্ত রাখতে। রসুনের উপকারিতা নিয়ে আজ আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

পাখির জন্য রসুনের উপকারিতাঃ

১। শ্বাসনালী ও বুকের জীবানুকে ধংস করে,
২। এন্টিবায়োটিক ঔষধের মতো শরীরের ভেতর
৩। এন্টিবডিজকে নষ্ট করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয় না,
৪। শরীরে আক্রমনকারী জীবানুর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়,
৫। ক্রিমির প্রতিরোধে,
৬। পাচন ক্রিয়াকে সুস্থ – সবল রাখে,
৭। পাকস্থলি ও অন্ত্রের কাজে টনিকের কাজ করে,
৮। রসুনের রস মিশ্রিত পানি স্প্রে করলে উকুন জাতীয় পরজীবির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়,
৯। হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার করে,
১০। সর্দি-কাশির জন্য উপকারী,
১১। উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রন,
১২। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসজনিত রোগের ঝুঁকি কমে যায়
১৩। রক্তে কোলেস্টেরল স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে, রক্তে সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ঠিক রাখে,
১৪। ইনফেকশন ও ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী ।

পাখির জন্য রসুন কিভাবে ব্যবহার করবেনঃ

১) ১ লিটার পানিতে ৩-৪ খোয়া বা খুঁচি খুঁচি করে কেটে সিদ্ধ করে নিবেন। এরপর ঐ পানি, ঠান্ডা করে পাখিকে পান করতে দিবেন।

অথবা

২) ১ লিটার পানির জন্য ৩-৪ খোয়া রসুন ব্লেন্ডার দিয়ে ভাল করে মিক্স করে ঐ মিশ্রণ পানির সাথে মিশিয়ে ২-১ ঘণ্টা রেখে তারপর পাখিকে পান করতে দিবেন।

Address

Hazaribagh
Dhaka
1209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SF Bird's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SF Bird's:

Videos

Share


Other Dhaka pet stores & pet services

Show All