11/10/2023
বিজ্ঞানখাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ড. ওয়াজেদ মিয়া আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক- ২০২২ প্রাপ্তিতে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন
এর পক্ষ থেকে ড. আবু রেজা মো. তৌফিকুল ইসলাম স্যারের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইলো।
Based on the philosophical stance of "Deep Ecology" theory, DESCF is a nonprofit initiative dedicate
বিজ্ঞানখাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ড. ওয়াজেদ মিয়া আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক- ২০২২ প্রাপ্তিতে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন
এর পক্ষ থেকে ড. আবু রেজা মো. তৌফিকুল ইসলাম স্যারের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইলো।
প্রাণী কল্যাণের বিষয়টিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রায় ১০০ বছর আগে ১৯২৫ সালের ২৪ মার্চ, জার্মান লেখক, প্রকাশক ও সম্পাদক এবং প্রাণী প্রেমিক হাইনরিচ জিমাম্যানের (১৮৮৭-১৯৪২) নেতৃত্বে বার্লিন শহরে প্রথম ‘বিশ্ব প্রাণী দিবস’ পালিত হয়।পরে ১৯২৯ সালে এই দিবসটি পালনের জন্য প্রতিবছর ৪ অক্টোবর নির্ধারণ করা হয়। প্রথম দিকে এই দিবসটি মাত্র চারটি দেশের (জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও চেকোস্লোভাকিয়া) মধ্যে পালিত হলেও হাইনরিচের অক্লান্ত চেষ্টায় ১৯৩১ সালে ইতালির ফ্লোরেন্সে অনুষ্ঠিত ‘বিশ্ব প্রাণী রক্ষা সংস্থা’র সম্মেলনে সর্বসম্মতিক্রমে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৪ অক্টোবর বিশ্ব প্রাণী দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।এ বছর ৪ অক্টোবর, ২০২৩ বিশ্ব প্রাণী দিবসের প্রতিপাদ্য করা হয়েছে, "বড় কিংবা ছোট, সব প্রাণীকেই ভালোবাসো"। ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড এক প্রতিবেদনে জানায়, ১৯৭০ সাল থেকে বিশ্বে এ পর্যন্ত বন্যপ্রাণীর সংখ্যা কমেছে দুই-তৃতীয়াংশ। এভাবে বাংলাদেশের ভূখণ্ড থেকে হারিয়ে গেছে ৩১ প্রজাতির প্রাণী। এছাড়াও বাংলাদেশের অন্তত ২১৯ প্রজাতির বন্যপ্রাণী বিপন্ন। এই তালিকার মধ্যে আছে উভচর, সরীসৃপ, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী।বাংলাদেশের প্রাণীদের কল্যাণ এবং অধিকার নিশ্চিত করার প্রথম শর্ত হচ্ছে, এদের সবাইকে (ছোট-বড়) রক্ষার জন্য কার্যকরভাবে চেষ্টা করা। আর তা করতে গেলে এদের সবাইকে নথিভুক্তকরণ এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা প্রয়োজন। এ জন্য সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করে অগ্রসর হওয়া দরকার।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী ২৫টিরও অধিক স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করছে ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন। তারই অংশ হিসেবে ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন, মাগুরা ইউনিটের নেতৃত্বে আজ ২৬ সেপ্টেম্বর,২০২৩ মাগুরা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি সচেতনতামূলক সেমিনার ও বৃক্ষ রোপণের আয়োজন করা হয়েছে।
এসময় সাপে কাটলে করনীয়, বর্জনীয় ও এর প্রতিকার, বিষধর সাপে কাটার লক্ষণ, সাপ পরিচিতি ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্বেও উপর আলোচনা করা হয় এবং সর্বশেষে কুইজ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছ বিতরনের মাধ্যমে সেমিনার শেষ হয়।
সেমিনারে মাগুরা জোনের স্নেক কনজারভেশন এক্টিভিস্ট ফাহিম, হাবিব ও আমান সহ উপস্থিত ছিলেন আরও অনেকে। তারা প্রত্যেকে শিক্ষার্থীদের সামনে প্রকৃতিতে সাপের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
উল্লেখ্য, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর ৪ লাখেরও বেশি মানুষকে সাপে কামড়ায়, যাদের মধ্যে সাড়ে ৭ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করছে।
-Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology And Snake Conservation Foundation.
সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী ২৫টিরও অধিক স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করছে ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।
তারই অংশ হিসেবে ডিপ ইকোলজি মাগুরা ইউনিটের নেতৃত্বে আজ ২০ সেপ্টেম্বর,২০২৩ "রাউতড়া এইচ. এন স্কুল ও কলেজ" এ একটি সচেতনতামূলক সেমিনার ও বৃক্ষ রোপণের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও সাপে কাটলে করনীয়, বর্জনীয় ও এর প্রতিকার, বিষধর সাপে কাটার লক্ষণ, সাপ পরিচিতি ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্বেও উপর আলোচনা করা হয় এবং সর্বশেষে কুইজ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছ বিতরনের মাধ্যমে সেমিনারের শেষ হয়।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করতে যাচ্ছে।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
ডিপ ইকোলজি- হাবিপ্রবি ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৩-২০২৪
১৯শে সেপ্টেম্বর, আন্তর্জাতিক সর্পদংশন সচেতনতা দিবসে হাজি মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষায় আরো সুসংবদ্ধভাবে কাজ করার লক্ষ্যে "coexistance with nature for a better planet" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন-হাবিপ্রবি ইউনিটের কার্যনির্বাহী কমিটি-২০২৩ ঘোষণা করা হলো।
"সর্পদংশন সচেতনতা দিবসে ডিপ ইকোলজির সচেতনতামূলক সাইকেল র্যালি"
১৯ শে মার্চ, ২০২৩ "বিশ্ব সর্পদংশন সচেতনতা দিবস" উপলক্ষে "ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন" এবং "মাগুরা সাইক্লিস্ট টিম" এর যৌথ উদ্যোগে দেশের অধিক সর্পদংশন প্রবণ অঞ্চল মাগুরা জেলার, মাগুরা স্টেডিয়াম সংলগ্ন বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল থেকে গাংনালীয়া বাজার পর্যন্ত একটি সচেতনতামূলক সাইকেল র্যালি আয়োজন করা হয়। র্যালিটি স্টেডিয়াম সংলগ্ন বঙ্গবন্ধু মুর্যাল এলাকা থেকে শুরু হয়ে য়ে মাগুরা মেডিকেল কলেজ, আঠারখাদা বাজার, মঠবাড়িবাজার সহ জেলার বিভিন্ন জনবহুল স্থানে ক্যাম্পেইন করে জেলার গাংনালিয়া বাজারে সেমিনারের মাধ্যমে শেষ হয়।
সম্মানিত জেলা প্রসাশক মহোদয় , জনাব আবু নাসের বেগ এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান এবং কার্যক্রমের অনুমতি প্রদান করেন। মাগুরা বন কর্মকর্তা জনাব জাফর উল্লাহ বলেন, "সর্পদংশন প্রতিরোধে মানুষকে সচেতন করার কোন বিকল্প নেই।" এসময় তিনি পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণের জন্য তিনি "ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন"কে ১০০ পেয়ারার চারা উপহার হিসেবে প্রদান করেন।
প্রসঙ্গত, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর ৪ লাখেরও বেশি মানুষকে সাপে কামড়ায়, যাদের মধ্যে সাড়ে ৭ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
শুরু হয়ে গেল ১৯সেপ্টেম্বর "আন্তর্জাতিক সর্পদংশন সচেতনতা দিবস উপলক্ষে " ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন এবং মাগুরা সাইক্লিস্ট টিমের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত "সর্পদংশন সচেতনতামূলক সাইকেল র্যালি ।র্যালিটি মাগুরা স্টেডিয়াম সংলগ্ন বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল এলাকা থেকে শুরু হয়ে গাংনালীয়া বাজার পর্যন্ত প্রায় ১১ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করবে। প্রত্যেক সাইক্লিস্ট তাদের বাহনের সম্মুখভাগে সচেতনতামূলক প্লাকার্ড বহন করছেন।
-Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology And Snake Conservation Foundation.
আগামীকাল ১৯শে সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সর্পদংশন সচেতনতা দিবস উপলক্ষ্যে Deep Ecology And Snake Conservation Foundation এর উদ্যোগে দেশের অত্যধিক সর্পদংশন প্রবন এলাকা মাগুরায় একটি ১০কিলোমিটার ব্যাপী সচেতনতামূলক সাইকেল র্যালি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উক্ত কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতায় আছেন Magura Cyclists.
র্যালিটি মাগুরার বঙ্গবন্ধু মুর্যাল থেকে শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম করে গাংনালিয়া বাজারে প্রোগ্রামের মাধ্যমে শেষ হবে।
Tasbin Shakib
Director,
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
আজ ১৬ই সেপ্টেম্বর,২০২৩ শনিবার , ধলহরা পশ্চিম পাড়া ঈদগাহ জামে মসজিদে এলাকার সচেতন মহলের আমন্ত্রণে "ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন, মাগুরা জোন" থেকে সর্পদংশন সচেতনতা মূলক একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন এলাকার প্রান্তিক পর্যায়ের জনগন। কিছুদিন আগেই এই গ্রামে ২জন ব্যক্তি সর্পদংশনে মৃত্যুবরণ করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে উক্ত এলাকার সচেতন মহল "ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন" এর সহযোগিতায় এই আয়োজন করেছে।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন সর্পদংশনে মৃত্যুহার হ্রাস ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে সচেতনতামুলক সেমিনার ''দেশব্যাপী সর্পদংশন ও সংরক্ষণমূলক সচেতনতা ক্যাম্পেইন-২০২৩'' পরিচালনা করছে। তারই অংশ হিসেবে আজ এ আলোচনা সভা আয়োজনের মাধ্যমে ''দেশব্যাপী সর্পদংশন ও সংরক্ষণমূলক সচেতনতা ক্যাম্পেইন-২০২৩'' এ প্রান্তিক পর্যায়ের জনগনকে সরাসরি সম্পৃক্ত করা হল।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী ২৫টিরও অধিক স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন। তারই অংশ হিসেবে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন, রাজশাহী ইউনিটের নেতৃত্বে বিগত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, "মাসকাটদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়।" একটি সচেতনতামূলক সেমিনার আয়োজন করা হয়েছে । সাপে কাটলে করনীয়, বর্জনীয় ও এর প্রতিকার, বিষধর সাপে কাটার লক্ষণ, সাপ পরিচিতি ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্বেও উপর আলোচনা করা হয় এবং সর্বশেষে প্রশ্ন-উত্তর পর্বের মাধ্যমে সেমিনারের শেষ হয়।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করতে যাচ্ছে।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী ২৫টিরও অধিক স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন। তারই অংশ হিসেবে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম ইউনিটের নেতৃত্বে আজ ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, "চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়" এ একটি সচেতনতামূলক সেমিনার আয়োজন করা হয়েছে। সাপে কাটলে করনীয়, বর্জনীয় ও এর প্রতিকার, বিষধর সাপে কাটার লক্ষণ, সাপ পরিচিতি ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্বেও উপর আলোচনা করা হয় এবং সর্বশেষে প্রশ্ন-উত্তর পর্বের মাধ্যমে সেমিনারের শেষ হয়।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করতে যাচ্ছে।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী ২৫টিরও অধিক স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন। তারই অংশ হিসেবে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন, মাগুরা ইউনিটের নেতৃত্বে আজ ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, "বেলনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে" একটি সচেতনতামূলক সেমিনার ও বৃক্ষ রোপণের আয়োজন করা হয়েছে। সাপে কাটলে করনীয়, বর্জনীয় ও এর প্রতিকার, বিষধর সাপে কাটার লক্ষণ, সাপ পরিচিতি ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্বেও উপর আলোচনা করা হয় এবং সর্বশেষে প্রশ্ন-উত্তর পর্বের মাধ্যমে সেমিনারের শেষ হয়।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করে যাচ্ছে।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন সর্পদংশনে মৃত্যুহার হ্রাস ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে সচেতনতামুলক সেমিনার ''দেশব্যাপী সর্পদংশন ও সংরক্ষণমূলক সচেতনতা ক্যাম্পেইন-২০২৩'' পরিচালনা করছে ।মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ ৯ সেপ্টেম্বর ,২০২৩ শনিবার ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশনের "হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর ক্যাম্পাস ইউনিট, সকাল ১০ টায় উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লির সাধারণ যুবক, শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঝাড়বাড়ী মহাবিদ্যালয়ের হলরুমে ক্যাম্পেইন আয়োজন করে।এরপর ঝাড়বাড়ী উচ্চবিদ্যালয় এর শিক্ষার্থীদের নিয়ে আরো একটি সচেতনতা পোগ্রাম আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি দিনব্যাপী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের সাধারণ জনগন ও প্রবীণ ব্যাক্তিদের সাথে সর্পদংশন সচেতনতা ও প্রকৃতিতে সাপ সংরক্ষণ এর গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন। ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করতে যাচ্ছে।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
আপনার খাওয়া তালের বীজ আমাদের অনুদান হিসেবে দিয়ে অংশ নিন প্রকৃতি ও মানব সুরক্ষার মহউ উদ্যোগে। তালবীজ প্রদান করতে কল করুন বা whatsapp করুন নিচে দেওয়া নম্বরে।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন সর্পদংশনে মৃত্যুহার হ্রাস ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে সচেতনতামুলক সেমিনার ''দেশব্যাপী সর্পদংশন ও সংরক্ষণমূলক সচেতনতা ক্যাম্পেইন-২০২৩'' পরিচালনা করছে ।এরই ধারাবাহিকতায়, আজ ৩১ আগষ্ট ,২০২৩ বৃহঃস্পতিবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে সারা দিন ব্যাপী কুষ্টিয়ার ৩টি শিক্ষা কেন্দ্রে সচেতনতামূলক কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় শান্তিডাঙ্গা উলুম দাখিল মাদ্রাসায় সচেতনতার মাধ্যমে সারাদিন ব্যাপী সচেতনতা কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর ১২ টায় খাতের আলী দাখিল মাদ্রাসা এবং দুপুর ৩ টায় মধুপুর হদিরন্নেসা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়। একইসাথে , ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঝিনাইদহ ক্যাম্পাস ইউনিট সকাল ১১ টার দিকে ঝিনাইদহের হলিধানি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করে।
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল থেকে দেশে সাপ সংরক্ষণ ও সর্পদংশন সচেতনতা নিয়ে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্পদংশনে মৃত্যুহার কমানো ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিভিন্ন স্কুলে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন।ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করতে যাচ্ছে।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
A Big Announcement 📣
সর্পদংশনে মৃত্যুহার হ্রাস ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে "ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন" দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টিও অধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সচেতনতামুলক সেমিনার "দেশব্যাপী সর্পদংশন ও সংরক্ষণমূলক সচেতনতা ক্যাম্পেইন-২০২৩" আয়োজন করতে যাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে আজ ২৮শে আগষ্ট, ২০২৩ রোজ সোমবার, ডিপ ইকোলজি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের নেতৃত্বে,কুষ্টিয়া জেলার "ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরি স্কুলে'র শিক্ষার্থীদের সাথে সচেতনতা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হলো ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশনের "দেশব্যাপী সর্পদংশন ও সংরক্ষণমূলক সচেতনতা ক্যাম্পেইন-২০২৩"।সাপে কাটলে কারণীয়, বর্জনীয় ও এর প্রতিকার, বিষধর সাপে কাটার লক্ষণ, সাপ পরিচিতি ও প্রকৃতিতে সাপের গুরুত্বের উপর আলোচনা করা হয় এবং সর্বশেষ প্রশ্ন-উত্তর পর্বের মাধ্যমে সেমিনারটি পরিচালিত হয়।
ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন আগামী দুইমাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫টির অধিক সচেতনতামুলক সেমিনার আয়োজন করতে যাচ্ছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে আপনাদের সকলের সহযোগীতা একান্তই কাম্য। সরাসরি পাশে থেকে যারা আমাদের এই কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হতে চান তারা কমেন্টে সাড়া দিন।
- Shubhabrata Sarker.
Executive.
Wildlife Conservation Department.
Deep Ecology and Snake Conservation Foundation.
সবাইকে বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবসের শুভেচ্ছা।
Happy World Lizard Day🦎
We owe a debt of gratitude to all the talented and dedicated volunteers who helped make our last seminar a big success.
Some of the organizers, Fahmida Akter, রাশিক আজমাইন Anjuman Ekra Iro ahmed Sumaia Haque Tonni aren’t in the frame as they couldn't join the program physically. However, DESCF extends a heartfelt gratitude to them too for setting up the bar so high.
ঢাকা শহরের অত্যাধিক তাপমাত্রা প্রশমিত করার টেকসই এবং প্রযুক্তিগত মহাপরিকল্পনা নিয়ে ডিপ ইকোলজির পক্ষ থেকে Shubhabrata Sarker, Sumaia Haque Tonni ও Simanto Soumya এর টিম "Urban Green Team" IUB Green Genius Season-4 এর University Level ফাইনাল রাউন্ডে কোয়ালিফাই করেন।
এই আয়োজনে বিচারক হিসাবে ছিলেন পিটাছড়া বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ উদ্যোগের’ প্রতিষ্ঠাতা মাহফুজ রাসেলসহ খ্যাতনামা ব্যক্তিবর্গ; আয়োজনটির প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ঢাকা নর্থ সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন।
ডিপ ইকোলজি আশা রাখে এই আয়োজনে অংশ নিয়ে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষণকে কাজে লাগিয়ে সামনে চমৎকার কিছু ওয়ার্ক স্ট্রাটেজি উপহার দেবেন সদস্যরা।❤️
"Happy World Elephant Day"
স্থলের সবচেয়ে বড় প্রাণী হাতি। পৃথিবীতে তিন প্রজাতির হাতি । এশীয় হাতির চেয়ে আফ্রিকান হাতি আকারে বেশ বড়। আফ্রিকান হাতির ছেলে এবং মেয়ে উভয় হাতিরই দৃশ্যমান দাঁত আছে। আর এশীয় হাতির মধ্যে শুধু পুরুষ হাতির দাঁত হয়; স্ত্রী হাতিদের দাঁত হয় না।
হাতি সমাজবদ্ধ প্রাণী। এরা দলবেঁধে চলাচল করে। আর একটা হাতির পালের নেতা হয় মেয়ে হাতি। এরা মাইগ্রেটরি প্রাণী। বাংলাদেশ থেকে ভারত, মিয়ানমারে এরা যাতায়াত করে। আবার ওসব দেশ থেকেও বাংলাদেশে আসে।
হাতি মূলত পাহাড়ি বনের বাসিন্দা। বছরের অধিকাংশ সময় এরা পাহাড়ে থাকে সেটা হতে পারে ভারতের পাহাড়ে কিংবা বাংলাদেশের পাহাড়ে। বর্ষায় যখন প্রবল বৃষ্টিপাত হয়, তখন পাহাড়ে কোন ঢালু বা গভীর জায়গায় পানি জমে।
হাতি রক্ষার জন্য প্রয়োজন বনভূমি রক্ষা করা। যেসব বনে অবৈধভাবে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি করা হয়েছে, সেগুলোকে উদ্ধার করে হাতির করিডোর নিশ্চিত করতে হবে। বনের বৃক্ষনিধন বন্ধ করতে হবে। বনে পর্যাপ্ত গাছপালা থাকলে হাতি সেখান থেকে খাবার পাবে, লোকালয়ে আসা কমাবে। আর বনের মধ্যে সম্ভব হলে পুকুর খনন করে দিতে হবে, যাতে হাতি পানির প্রয়োজন মেটাতে পারে। এছাড়া যেসব এলাকায় প্রতি বছর হাতি নিয়মিত চলাচল করে, সেই এলাকায় সচেতনতা বাড়ানোর জন্য স্থানীয়দের কাউন্সেলিং করানো উচিত। স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা এই সচেতনতা সৃষ্টিতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেন।
এইমুহুর্তে "Future of Wildlife" শিরোনামে ডিপ ইকোলজি ও প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, জাবির যৌথ আয়োজনের সেমিনারে বক্তব্য রাখছেন প্রধান আলোচক কিংবদন্তী বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. মো. আলী রেজা খান।
আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, আগামী ১১ আগস্ট শুক্রবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিপ ইকোলোজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন ও প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, জাবি এর যৌথ আয়োজনে বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে, সভায় উপস্থিত থাকবেন দেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সেক্টরের তিন বরেণ্য কিংবদন্তী।
সময়: সকাল ৯টা-১১টা
ভেন্যু: প্রফেসর ড. এ আর মল্লিক লেকচার হল, কক্ষ নং ২১৭, নতুন কলা ভবন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
রেজিস্ট্রেশন করে সেমিনারে অংশগ্রহণকারীরা পাবেন ড. রেজা খান ও ড. মনিরুল খান সাক্ষরিত সার্টিফিকেট। রেজিস্ট্রেশন ফরম লিংক কমেন্ট বক্সে পাবেন।
বিশেষ প্রয়োজনে: 01718-414517 (Deep Ecology Hotline)
We are excited to announce that the three pioneers of Bangladesh's wildlife conservation sector, Reza Khan sir, Feeroz Mostafa sir and Monirul Khan sir will join in our seminar titled "Future of Wildlife in Bangladesh" on Friday, 11 August, 2023 at Jahangirnagar University.
We cordially invite you all, don't miss the chance to experience those three in one stage!
Registration link : https://shorturl.at/gqwC0
✅participants will receive certificates.*
"Happy International Cat Day"
আমাদের বাড়িতে পোষ্য বিড়ালের মতন বনের বাঘ, সিংহ ও বিড়াল গোত্রীয় প্রাণী। বিড়াল একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। বড় বিড়ালের মধ্যে রয়েছে সিংহ, বাঘ, চিতাবাঘ ইত্যাদি এবং ছোট বিড়ালের মধ্যে রয়েছে বনবিড়াল, মেছোবিড়াল ইত্যাদি।বিড়াল অত্যন্ত উপকারী প্রাণী যার বাস্তুতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম। আসুন আমরা প্রতিটি প্রাণীর প্রতি ভালবাসা ছড়িয়ে দেই।
এই ছবি এবং তার তথ্য খুব ঘোরাঘুরি করছে । বিশেষ করে এই ভারতীয় পত্রিকার প্রতিবেদন সবাইকে ভীত করে তুলেছে । Yellow bellied sea snake বা রঙিলা সামুদ্রিক সাপ নিয়ে এই লেখা এবং প্রতিবেদনে বেশ কিছু ভুল আছে,
১. এই সাপের আবাস শুধু আরব সাগর নয় বরং সমগ্র ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগর ।
২. 'এক ছোবলে ছবি' । এমন কোনো সাপ নেই এই দুনিয়াতে যে ছোবল দিলে ছবি হয়ে যাবে । চিকিৎসা করালেই সুস্থ হওয়া যায় । তবে অ্যান্টিভেনমের প্রাচুর্য মৃত্যুর হারের উপর নির্ভর করে ।
৩. 'সৈকতের বালুকাবেলায় দিব্যি নড়েচড়ে বেড়াচ্ছে !' সবচেয়ে বড় ভুলগুলোর একটা । এটা একটা সি স্নেক । এর পেটের আঁইশ মাটিতে চলার উপযুক্ত নয় তাই সৈকতে একই জায়গায় পড়ে থেকে সামান্য নড়াচড়া করবে । ফোঁস করে পাল্টা আক্রমণ করবে, সেই অবস্থাও থাকে না ।
৪. 'অ্যান্টি স্নেক ভেনম' এই সাপের কামড়ে কোনো কাজ করে না'। আরেকটা বড় ভুল । বিভিন্ন জাতের সামুদ্রিক সাপের মধ্যে Hook-nosed sea snake বা জাল কেরানি সামুদ্রিক সাপের কামড় ও মৃত্যুর বেশ কিছু রেকর্ড আছে । তাই এই সাপের বিষের জন্য অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের কমনওয়েলথ সিরাম ল্যাবরেটরি যে অ্যান্টিভেনম বানিয়েছে । তাদের পরীক্ষা অনুযায়ী এই অ্যান্টিভেনম Yellow bellied sea snake এর জন্য উপযুক্তভাবে কাজ করে । গোখরা-কেউটের মতো এলাপিড বলে তারা ভারত উপমহাদেশে প্রচলিত পলিভ্যালেন্ট অ্যান্টিভেনম ব্যবহারেরও পরামর্শ দিয়েছে ।
ইয়োলো বেলিড সি স্নেকের কামড়ে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু বা কামড়ের রেকর্ড নেই । তাই অযথা ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই ।
🖋️রাশিক আজমাইন
আজ ০৪ আগস্ট, আন্তর্জাতিক পেঁচা সচেতনতা দিবস।
পেঁচা একপ্রকার নিশাচর শিকারী পাখি। স্ট্রিজিফর্মিস বর্গভুক্ত এই পাখিটির এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ প্রজাতি টিকে আছে যাদের মধ্যে বাংলাদেশে ১৭টি প্রজাতি পাওয়া যায়।
পেঁচা অদ্ভুত রকমের ডাক এবং নিশাচর স্বভাবের হওয়ায় নানা কুসংস্কার এবং আলৌকিক চিন্তার সাথে যুক্ত হয়েছে। কিন্তু এরা নিতান্তই নিরীহগোছের পাখি। এরা ফসল বিনাশকারী ইঁদুর খেয়ে কৃষকের উপকার করে থাকে৷ একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে পেঁচার খাদ্য তালিকার ৯৪ ভাগই ইঁদুরের দখলে। ইঁদুর ছাড়াও এদের খাদ্যতালিকায় সাপ, ছোট স্তন্যপায়ী, টিকটিকি জাতীয় প্রাণী রয়েছে।
সকল কুসংস্কারের ঊর্ধ্বে পেঁচা রক্ষাই হোক পেঁচা সচেতনতা দিবসের অঙ্গিকার।
It was a nice experience for DESCF to join as Experts in the Discussion on Snake Safety Measures at Bangabandhu Sheikh Mujib Railway Bridge Construction Area, Tangail, in collaboration with Wildlife Crime Control Unit (WCCU).
We are amazed to see OTJ join ventures' heartiest efforts to ensure the coexistence with wildlife in their working area. They are much concerned about river and soil degradation; also ordered all their workers not to harm the snakes or any other wildlife; consulted with us for a sustainable solution as well.
Thanks to Wildlife Crime Control Unit - WCCU for including and referring Deep Ecology and Snake Conservation Foundation in this programme.
আজ ২৯ জুলাই শনিবার, বিশ্ব বাঘ দিবস। বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা এবং বাঘ সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে প্রতি বছরের ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস পালন করা হয়।
বন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের জরিপে সুন্দরবনে ৩৫০টি বাঘ ছিল।২০১৮ সালে সর্বশেষ জরিপে বাঘের সংখ্যা ১১৪ টি। কিন্তু পূর্ব সুন্দরবনে ২০১৯ সালের ২১ আগস্ট থেকে ২০২২সালের ২৮জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় আড়াই বছরের ব্যবধানে ৪ টি বাঘের মৃত দেহ উদ্ধার করে বনবিভাগ।বনবিভাগের তথ্য অনুযায়ী ২০০১-২০২২ সালের জুন পর্যন্ত সুন্দরবনে অন্তত ৪৬ বাঘ মারা গেছে। এর মধ্যে প্রাকৃতিক কারণে মরেছে মাত্র ৮ বাঘ।বিভিন্ন সময় শিকারিদের হাতে বাঘ মরেছে ১৩টি।লোকালয়ে প্রবেশ করায় স্থানীয়দের হাতে মারা গেছে ৫ বাঘ।
বাংলাদেশে এবারের বাঘ দিবসের প্রতিপাদ্য ‘বাঘ করি সংরক্ষণ, সমৃদ্ধ হবে সুন্দরবন’।রয়েল বেঙ্গল টাইগার আমাদের পরিচয় ও গর্বের অংশ।তাই এবারের বাঘ দিবসে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাস রক্ষায় ও প্রাণীটির বিলুপ্তি রোধে সচেতনতা সৃষ্টির প্রতি গুরুত্ব দেওয়া এখন সময়ের দাবি।
Happy International Mangrove Day 2023
পৃথিবীর সবথেকে বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন আমাদের দেশের সুন্দরবন। সুন্দরবন আমাদের দেশের খুলনা ও বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত। দেশের জলবায়ু স্থিতিশীল এবং গভীর সমুদ্রে থেকে ধেয়ে আসা প্রাকৃতিক দূর্যোগের বিপরীতে রক্ষাকবচের মতো আমাদের উপকূলীয় অঞ্চল রক্ষা করতে সুন্দরবনে বিকল্প নেই।
আসুন আমরা আমাদের জাতীয় সম্পদ সুন্দরবন সংরক্ষণ করি।
ডিপ ইকোলজি কর্মক্ষেত্রে নারীর সুরক্ষা ও স্বচ্ছন্দ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, একইসাথে যেকোন অভিযোগ খতিয়ে দেখে এর সত্যতা যাচাইয়েও সমান সতর্ক।
বহিষ্কারাদেশের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর বিভিন্ন সেক্টরের একাধিক নারী যোগাযোগ করে এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে একইরকম যৌন হয়রানিমূলক আচরণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে আমাদের বিজ্ঞপ্তিটি পাবলিক পোস্ট করার অনুরোধ করায় আমরা অফিশিয়ালি পুনর্ঘোষণা করছি যে, কাজী আশরাফ ওরফে Rishi Kabbo এর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানিমূলক আচরণের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় ১৫.৭.২০২৩ তারিখ হতে তাকে ডিপ ইকোলজি থেকে সদস্যপদ বাতিল করে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে৷
সংগঠন যত বড় হবে, তত মানুষ যুক্ত হবে, তাদের মধ্যে দু-একজন আসবেই যারা চারিত্রিক দিক থেকে অগ্রহণযোগ্য মানসিকতার। এর জন্য সংগঠনকে আমরা দায়ী মনে করি না, বরং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করে সংগঠনকে পরিচ্ছন্ন রাখাতেই আমরা বিশ্বাসী।
বাংলাদেশে নারীদের বড় একটা সমস্যা, লোকলজ্জা ও পরিচয় প্রকাশের ভয়ে তাঁরা যৌন হয়রানি জাতীয় ঘটনাগুলো লুকাতে বাধ্য হন। আমরা অনুরোধ করব নিজের জায়গা থেকে সচেতন হন, পরিস্থিতির শিকার হলে আওয়াজ তুলুন, পরিবর্তন আসবেই।
বন্যপ্রানীকে খাবার দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
আপনি হয়তো সরল মনে ভাবতে পারেন একটা প্রানীকে খাবার দিলেও কী তার ক্ষতি হতে পারে?
আমাদের আগে জানতে হবে কোন কোন প্রানীদের আমরা বন্যপ্রানী বলবো-
১. যে সকল প্রানী খাদ্যসংগ্রহ, বাসস্থান এবং প্রজননের জন্য পরিবেশের উপর সরাসরি নির্ভরশীল
২. যে সকল প্রানী খাদ্যসংগ্রহ, বাসস্থান এবং প্রজননের জন্য মানুষের উপর বিন্দুমাত্র নির্ভরশীল না
এই দুইটি বৈশিষ্ট্য যে সকল প্রানীর মধ্যে খুজে পাওয়া যায় তাদেরকে আমরা বন্যপ্রানী বলতে পারি।
এখন আসি এদের আমরা খাবার সরবরাহ করলে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে কী ক্ষতি হচ্ছে-
প্রত্যক্ষ ক্ষতি- বন্যপ্রানী খাদ্য সংগ্রহের জন্য পরিবেশের উপর নির্ভরশীল, উদাহরণ একটু বন বিড়াল তার খাদ্যচাহিদা মিটাবে আপনার ফসলী জমির ইদুর খেয়ে। কিন্তু আপনি যদি তাকে খাবারের যোগান দিন তবে সে জমি থেকে ইদুর শিকার করবেনা, ফলস্বরূপ ইদুরের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও এদের খাদ্য সরবরাহ করলে এদের সহজাত শিকারের প্রবৃত্তি বা খাবার খুজে পাওয়ার প্রবৃত্তি নষ্ট হবে।
পরোক্ষ ক্ষতি- আপনি তাকে খাবার দিলে সে আপনার খাবারের উপর ডিপেন্ডেড হয়ে যাবে। এতে ফুড চেইন নষ্ট হবে। সেই সাথে আপনি তাকে বয়লার মুরগির মাংস দিচ্ছেন, ওয়াইল্ডে কিন্তু সে বয়লারের মত বিষাক্ত মাংস খাচ্ছেনা। তারমানে লংটাইমে যেয়ে আপনি ওই প্রজাতিকে রোগে আক্রান্ত করে ফেলছেন।
অনেকেই এখন বলতে পারেন যে খাবার আমরা সরবরাহ না করলে তারা খাদ্যের অভাবে মরে যাবে। আপনি তাদের বেচে থাকার পরিবেশ না দিতে পারলে তারা তো মরবেই। আপনি তাদের হেবিটেড পরিবেশ নষ্ট করে ফেলছেন বলেই তো তারা খাদ্যের অভাবে ভুগতেছে। এখন আপনি যদি তাদের খাদ্যের সরবারাহ করেন পরিবেশের কী উপকার হচ্ছে?
আমাদের মেনে নিতেই হবে যে কোন বন্যপ্রানী যদি বাস্তুতন্ত্রে অবদান রাখতে না পারে তবে তার বাঁচা-মরার মধ্যে কোন পার্থক্য থাকেনা।
এখন আসুন আমরা সমাধান খুজি। এই সমস্যার একমাত্র সমাধান পৃথিবীকে সবুজ করে তোলা। আসুন আমরা বেশি বেশি গাছ লাগাই, বন্যপ্রানীদের তাদের নিজস্ব পরিবেশ ফিরিয়ে দেই। গাছ লাগানোর সময় সুযোগ হয়ে না উঠলে আমাদের বীজ দিন। আমার সারাদেশে গাছ লাগাবো।
বিস্তারিত- https://www.facebook.com/groups/959896627527624/permalink/1887043158146295/?sfnsn=mo&ref=share
বর্তমানে একটা সাপ নিয়ে দেশে বেশ হৈ হুল্লোড় শুরু হয়েছে। সেই সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উল্টোপাল্টা পোস্ট দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে। সাপটার নাম Russell's viper বা চন্দ্রবোড়া। এটা আমাদের দেশীয় সাপ। বর্তমানে এই সাপ বরেন্দ্র অঞ্চল ও পদ্মাবিধৌত জেলাগুলিতে পাওয়া যায়। তবে গবেষণাপত্র অনুযায়ী এর বাইরে চট্টগ্রাম, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাতেও এর বহু পুরোনো রেকর্ড আছে।
রাসেলস ভাইপারের কামড়ে মৃত্যুর অন্যতম কারণ হলো বিষক্রিয়ার সৃষ্ট জটিলতা। মানে অ্যান্টিভেনম নিয়ে সুস্থ হয়ে চিকিৎসা বন্ধ করে দিলে দেহের ভেতর যে জটিলতা থেকে যায় সেটাই পরে মৃত্যু ঘটায়। এ কারণে এই সাপের কামড়ের ২৫ দিন পরও মৃত্যুর রেকর্ড আছে।
সর্পদংশনের একমাত্র চিকিৎসা অ্যান্টিভেনম। বাংলাদেশে পলিভ্যালেন্ট অ্যান্টিভেনম দিয়ে গোখরা, কেউটে, চন্দ্রবোড়া সবার বিষের চিকিৎসা করা হয় এবং সময় মতো অ্যান্টিভেনম নিয়ে রাসেলস ভাইপারের কামড়েও বাঁচার ঘটনা আছে। তবে সমস্যা হলো মানুষের অসচেতনতা এবং উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে অ্যান্টিভেনম এবং আইসিইউ না থাকা। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রশ্ন 'কবে এই সমস্যার সমাধান হবে?'
রাসেলস ভাইপারের হাত থেকে বাঁচার উপায়
১. সাপ দেখতে পেলে মারতে না যাওয়া, দুর্ঘটনা বশত কামড় খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২. কামড় খেলে যত দ্রুত পারা যায় হাসপাতালে যাওয়া। সাপ মেরে বা ওঝার কাছে গিয়ে অযথা সময় নষ্ট করা যাবে না।
৩. হেমোটক্সিন বিষ তাই বাঁধন দেওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যে অঙ্গে কামড়েছে সেটা নড়ানো যাবে না।
৪. অ্যান্টিভেনম নিয়ে সুস্থ হবার পরও চিকিৎসা বন্ধ করা যাবে না। চিকিৎসকের স্পর্শে থাকতে হবে যাতে পরবর্তীতে জটিলতা দেখা দিলে তার চিকিৎসা সময় মতো করা যায়।
৫. বাড়িতে সাপের শিকার যেমন ইঁদুর, ব্যাঙের উৎপাত বন্ধ করতে হবে।
৬. কার্বলিক অ্যাসিড সাপ তাড়াতে কার্যকরী বলে প্রমাণিত নয়। তাই এটা বাড়িতে রাখা যাবে না। দুর্ঘটনাবশত শিশু বা পোষা প্রাণীর গায়ে পড়লে পুড়ে যেতে পারে।
সবশেষে বলবো, সচেতনতাই বাঁচার একমাত্র উপায়।
🖋️রাশিক আজমাইন
ছবিসত্ব: DESCF
ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন-রাবি ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটি-২০২৩ এ মনোনীত সকলের প্রতি শুভকামনা রইলো।
আজ ১৬ই জুলাই, বিশ্ব সাপ দিবস।
প্রকৃতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই সরীসৃপ অনেকক্ষেত্রেই মানুষের অহেতুক ভীতি এবং কুসংস্কারবশত: মারা পড়ে। তবে এ কথা ভুললে চলবে না, প্রকৃতিতে সাপেরও রয়েছে কিছু অপরিহার্য ভূমিকা।
যত দূর জানা যায়, পৃথিবীতে সাপ এসেছে আজ থেকে প্রায় ১৫ কোটি বছর আগে। সেই যুগে সরীসৃপদেরই প্রাধান্য ছিল। সাপ অন্যান্য সরীসৃপের থেকে অনেক বেশি সহনশীল, তাই এরা অনেক ভিন্নমুখী আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে বলে টিকে গিয়েছে নানা প্রতিকূলতা সয়ে। তবে বর্তমানে নগর উন্নয়ন, গাছ-বন উজার ও যান্ত্রিক সভ্যতার বহুমুখী আগ্রাসনে অন্যান্য বন্যপ্রাণীর মতো সাপও ঝুঁকির মুখে। তাই সাপ রক্ষায় ও সাপ বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সারা বিশ্বে ১৬ই জুলাই পালিত হয় বিশ্ব সাপ দিবস হিসেবে।
সাপ শিকারী প্রাণী হিসেবে খাদ্যশৃঙ্খলে ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, ক্ষতিকর রোডেন্ট জাতীয় প্রাণীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করে বিপুল পরিমাণে ফসল রক্ষা করে, প্রাণীবাহিত সংক্রামক রোগের ঝুঁকি কমায়। সাপের বিষ থেকে বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করা হয়।
সাপের এসব অবদান সত্তেও অধিকাংশ মানুষ সাপকে ভয় পান, সাপ দেখলেই মেরে ফেলেন, যদিও বিষধর সাপের সংখ্যা খুবই কম। এভাবে নির্বিচারে সাপ হত্যার ফলে প্রকৃতিতে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। ইদুর ও ক্ষতিকর কীট বাড়ছে, ফসলের অপচয় হচ্ছে। এসব কীট বা ইদুর দমনে রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে প্রকৃতি ও পরিবেশ দূষণ হচ্ছে। রোগীদের একটা বড় অংশ সাপ মারতে গিয়ে কামড়ের শিকার হন, সচেতনতার অভাব ও ওঝামুখী হওয়ার প্রবণতা বাংলাদেশে সাপের কামড়ে উচ্চ মৃত্যুহারের প্রধান কারণ। তাই নির্বিচারে সাপ হত্যা বন্ধ হোক। সাপকে ভয় না পেয়ে বরং সচেতনতা বৃদ্ধির ফলেই মানুষ ও সাপসহ অন্যান্য প্রাণীর প্রাকৃতিক সহাবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব। আমরা, ডিপ ইকোলজি এন্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন মানুষ ও প্রকৃতির বৃহত্তর স্বার্থে সাপের প্রজাতি রক্ষা ও সর্পদংশন সচেতনতা সৃষ্টিতে সারাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করে চলেছি।
Deep Ecology And Snake Rescue Foundation
Dhaka
1342
Be the first to know and let us send you an email when Deep Ecology and Snake Conservation Foundation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Deep Ecology and Snake Conservation Foundation:
ID: Checkered keelback ঢোড়া, নির্বিষ। গত ৩০শে জুলাই রাতে রাজশাহী বিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হল সংলগ্ন একটি চায়ের দোকানের পাশে একটি সাপ দেখা গেলে আতংকিত মানুষেরা সেটি মারার জন্য প্রস্তুতি নেয়। সেখানে উপস্থিত আমাদের রেস্কিউয়ার Nazmul Hasan Rasel তৎক্ষণাৎ সাপটি রেস্কিউ করেন। সাপটি সুস্থ থাকায় তখনই পাশের একটি পুকুরে সাপটি অবমুক্ত করা হয়৷ উদ্ধার এবং অবমুক্তের সম্পূর্ণ ভিডিও পাবেন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে, লিংক প্রথম কমেন্টে। আমাদের হটলাইন নাম্বার: 01718-414517
ID: Indian Rat Snake দাঁড়াশ, নির্বিষ আজকে (১৬/০৭/২২) সকালে নরাইলের তুলারামপুরে একটি বাড়ির আঙ্গীনার ইটের স্তুপের মধ্যে সাপ দেখতে পেয়ে আতংকিত এলাকাবাসী আমাদের রেস্কিউয়ার Md Mahfuzur Rahman কে জানায়। তিনি যেয়ে সেখান থেকে নির্বিষ দাড়াশ সাপ উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে এলাকাবাসীকে এই সাপের উপকারীতা বুঝানো হলে তারা সেখানেই অবমুক্ত করার অনুমতি দেন এবং তারা ভবিষ্যতে আর অন্তত নির্বিষ সাপ গুলো মারবেন না বলে আশ্বস্ত করেন। আজ বিশ্ব সর্পদিবসে আমাদের এটাই চাওয়া, মানুষ এবং সাপের সহবস্থান। রেস্কিউ এবং রিলিজের এর সম্পূর্ণ ভিডিও দেখতে পাবেন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে, লিংক প্রথম কমেন্টে। আমাদের হটলাইন: 01718-414517
গত ৪ঠা জুলাই একজন ব্যাক্তি ফেনী রেলগেট বাজার বাজারে ৭ টি তিলা ঘুঘু ২ টি ডাহুক পাখি বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে আসে। আমাদের রেস্কিউয়ার Mamun Kawsar, সাধারণ সদস্য Mahadi Hasan Rokey এবং ফেনী ওয়াইল্ডলাইফ রেসকিউ টিম এর Md Abdulla সেখানে গিয়ে বিক্রেতাকে "বন্যপ্রানী আইন ২০১২" সম্পর্কে ধারণা দেন এবং বন্যপ্রানী পোষণে রাখলে পরিবেশের কী ক্ষতি তা সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করার পর বিক্রেতা সেখানেই তিলা ঘুঘু গুলো ছেড়ে দেন। ডাহুক গুলো অবমুক্ত করা হয় ফেনী সরকারী কলেজ সংলগ্ন জলাশয়ে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফেনী সরকারী কলেজের প্রানীবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জনাব বিপ্লব কুমার, অত্র বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মোতাহের হোসেন, এবং বোটানি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মোশারফ হোসেন মিলন।
ID: Common Wolf Snake ঘরগিন্নি, ঘরচিতি সম্পূর্ণ নির্বিষ। গত ৬ জুন রাত ১০টার দিকে, মানিকগঞ্জ সদরে বাসায় সাপ দেখতে পেয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে। পরবর্তীতে আমাদের রেস্কিয়ার অন্তরা অরিত্র স্পটে গিয়ে সাপটি রেস্কিউ করেন। আমাদের রেস্কিউয়ার স্পটে পৌছানোর আগেই একজন সাপটিকে আঘাত করে। যার ফলে সাপটির মাথার পেছনের অংশে এবং পেটে কিছুটা ক্ষতের সৃষ্টি হয়। (বিঃদ্রঃ সাপটি অনেক ছোট ও নির্বিষ হওয়ায় হুকের ব্যবহার করা হয় নি) সে রাতেই সাপটিকে প্রাথমিক ট্রিটিমেন্ট দিয়ে তার উপযুক্ত পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়। আমাদের হটলাইন নাম্বারঃ 01718-414517
গত ২০ মে, জুম্মার নামাজের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে কয়েকজন বাইক পার্কিং করে। তার পরেই একটি সাপ বাইকের ভিতর ঢুকে যায়। তখন আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে DESRF এর পক্ষ থেকে মিজানুর রহমান তাসিব উপস্থিত হয়ে সাপটি উদ্ধার করে। এটি একটি Buff Striped Keelback/ইনি সাপ/ ভেমটা সাপ। সম্পূর্ণ নির্বিষ। পরে বিকেলেই সাপটি তার উপযুক্ত পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়।
মুন্সিগঞ্জের এক ব্যক্তিকে চন্দ্রবোড়া (Russell’s Viper) সাপ কামড় দিলে তিনি সাপটিকে কলসবন্দি করে সাথে নিয়েই ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা নিতে আসেন। সাপটির বিষয়ে বোরহান বিশ্বাস রোমন ভাইয়ের মাধ্যমে খবর পেয়ে DESRF রেসকিউ উইং ডিরেক্টর মাহমুদুল হাসান তালুকদার আজ রাতেই ঢামেকে যান এবং তাঁর কাছে সাপটিকে নিরাপদে হস্তান্তরিত করেন ডা. শরীফ। সার্বিক তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দেশনায় ছিলেন WCCU ইন্সপেক্টর অসীম মল্লিক। সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ। রোগীর চিকিৎসা চলছে। রাসেলস ভাইপারের এন্টিভেনম বাংলাদেশে আছে। তাই দ্রুততম সময়ে ডাক্তারের কাছে গেলে রাসেলস ভাইপার সহ সকল সাপের কামড়ের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা সম্ভব।