Bangladesh Veterinary Society

Bangladesh Veterinary Society A society of all veterinarians of Bangladesh, they follow the ideology of Bangabandhu Sheikh Mujibur
(1)

You might think you know a lot about dogs, but how much of your knowledge is based on myths and old ledies’ tales?  It’s...
27/01/2024

You might think you know a lot about dogs, but how much of your knowledge is based on myths and old ledies’ tales?

It’s time to separate fact from fiction and debunk some of the most common myths about our dogs.

1. Dogs Are Colorblind
First of all, no human can see what a dog sees — so it’s a little tricky to work out where this myth came from.
But it’s not true that dogs only see in black and white.

Dogs Are Colorblind — Debunked
“Dogs just don’t see as vivid colors as we do,” explains Veterinarian Sara Ochoa, DVM, a consultant for doglab.com. “The main colors dogs see are yellow and blue.”
This is because the canine retina contains two of the three photo receptor types required to see color.

2. Dogs Eat Grass When They Are Sick
Yes, it’s true that some dogs eat grass when they’re nauseous.
That’s because grass causes them to vomit, Ochoa says, but other dogs chomp on the green stuff for a variety of different reasons.

Dogs Eat Grass When They Are Sick — Debunked
“Often dogs just like to eat anything!” say the experts at The Puppy Academy. “It's fun for them to graze, sniff and taste what's out there, especially in new areas!”
So, don’t panic right away and assume something’s wrong if you see your dog is eating grass — they could just be feeling curious!

3. A Wagging Tail Means a Friendly Dog
Often, a wagging tail is the clearest sign of a happy dog.
It can show a dog is friendly, over-excited and wanting to play, but that’s not always the case, according to The Puppy Academy team.

A Wagging Tail Means a Friendly Dog — Debunked
A wagging tail can also be a sign of anxiety or aggression.
The Puppy Academy suggests looking for other behavioral signs, like relaxed eyes and ears, to ensure you're reading the situation correctly before assuming a dog is friendly.

4. One Dog Year Equals 7 Human Years
This oft-cited “fact” isn’t actually a fact.
“Dogs do age faster than humans, but it is not necessarily true that every year is equal to seven for dogs,” says Karen Reese, animal behavior manager at Operation Kindness.

One Dog Year Equals 7 Human Years — Debunked
Dogs age faster in their younger years, so a six-month-old dog is close to a teenage human in maturity and development. “At 12 months old, the dog is akin to a 20-year-old human,” Reese explains. “After about 2 years old, they seem to age a little slower.”
Also, larger dogs sometimes seem to age faster than smaller dogs, but that is due to their typical lifespan. “For example, a dog with a seven-year lifespan will age much faster than one that is expected to live 12-15 years,” Reese says.

For more dog myths, check out Always Pets.

24/01/2024

বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদের আহবান।
অযৌক্তিকভাবে নন-প্রফেশনাল নন-টেকনিক্যাল এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি ডিগ্রিধারীদের জন্য এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠন প্রতিরোধে সকল ভেটেরিনারিয়ান ঐক্যবদ্ধ হউন।

সুপ্রিয় ভেটেরিনারিয়ানবৃন্দ,

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা ইতোমধ্যে অবগত হয়েছেন যে, অতীতের মত পশুসম্পদ উন্নয়ন ব্যহত করার অভিপ্রায়ে সারা বিশ্বের কোথাও নেই এমন একটি অপেশাদার পশুপালন ডিগ্রিধারীদের জন্য এনিমেল হাজবেন্ড্রি কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠনের অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। আমরা এই অপচেষ্টার সাথে জড়িতদের তীব্র ভাষায় নিন্দা জ্ঞাপন করছি। এই আইনের ফলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ সমূহে শিক্ষাক্রমে সুষ্ঠুভাবে কার্যক্রম পরিচালনা ব্যহত হবে এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে।

২। ভেটেরিনারি সাইন্স ও এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী বিশ্বের অতি উন্নত দুই-একটি দেশ ছাড়া পৃথিবীর কোথাও আলাদাভাবে ডিগ্রি প্রদান করা হয় না। ১৯৬২ ভারত ও পাকিস্তানে আলাদা ডিগ্রি চালু করা হলেও ৮০ দশকে তা বন্ধ করে দেয়। ১৯৬২ সনে তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তানে বর্তমান বাংলাদেশে একই ভাবে ভেটেরিনারি সাইন্স অনুষদকে বিভাক্ত করে ভেটেরিনারি সাইন্স ও পশুপালন নামে দুইটি অনুষদ তৈরি করা হয়। এখানে উল্লেখ্য যে, পশু পালন অনুষদ খোলার অনুমোদিত সভায় পশুপালনের ১ম ব্যাচ বের হওয়ার পর ১৯৬৯ সালে মূল্যয়ন করে অনুষদের থাকা না থাকা নির্ধারণ করার সিদ্ধন্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু ১৯৬৯ গণঅভ্যুত্থানের কারনে মূল্যায়নের উদ্যোগ ভেস্তে যায়। স্বাধীনতার উত্তর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু সরকার দুই অনুষদ একত্রিকরণের জন্য কমিটি গঠন করেছিলেন। কমিটির কার্যক্রম চলাকালিন সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধী কুচক্রী বিপদগামীদের দ্বারা সপরিবারে শাহাদাত বরণের কারণে কমিটির কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। ১৯৭৬ সালে সামরিক সরকার পশুপালন অনুষদ বন্ধের উদ্যোগ গ্রহন করলে বিশ^বিদ্যালয়ের পশু পালন অনুষদের ছাত্র/ছাত্রী, শিক্ষক, ও কর্মকর্তা সামরিক সরকারে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজের নিকটে গিয়ে সদলবলে বিএনপিতে যোগদান করায় সাময়িক ভাবে কমিটির কার্যক্রম স্থবির হয়ে যায়। ১৯৮২ এরশাদ সরকারের সামরিক শাসন আমলে ৪০টি অধিদপ্তরের কার্যক্রম মূল্যায়ন করে ব্রিগেডিয়ার এনাম কমিটির মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ১৯৮২ সালের মূল্যায়ন প্রতিবেদন বাস্তবায়নে শিক্ষা মন্ত্রণালয় অবিলম্বে পশুপালন অনুষদ বন্ধের জন্য বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে পত্র প্রেরণ করেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্বায়ত্তশাসনের নামে এবং কয়েকটি ছাত্র সংগঠনের শিক্ষা সংকোচনের অজুহাত তুলে এনাম কমিটির রির্পোট বাস্তবায়ন বিঘ্ন ঘটায়।

১৯৯১ সালে তৎকালীন সরকার ক্ষমতায় এসে পশুপালন অনুষদ বন্ধ ঘোষণা এবং পশু সম্পদের উন্নয়নে ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারীদের পদ সৃষ্টির জন্য কমিটি গঠন করে দেয়। উক্ত কমিটির রির্পোট বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একইভাবে পশুসম্পদের উন্নয়নের চিন্তা ভাবনা ব্যতিরেকে স্বায়ত্তশাসন ও শিক্ষা সংকোচন নীতির দোহাই দিয়ে রির্পোট বাস্তবায়নে গড়িমশি করতে থাকে।

বর্তমান সরকার এই জটিলতা নিরসনে বিএসসি ভেটসাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রি প্রদানে দেশে ১২টি ভেটেরিনারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে। বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ স্থাপনের মুল উদ্দ্যেশ্য ছিল পশু সম্পদের উন্নয়নে অতীতের ভুলভ্রান্তি পরিহার করে বিএসসি ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রীধারিদের দ্বারা পশুসম্পদের উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা। অথচ আজ অবধি কম্বাইন্ড ডিগ্রিধারীদেরকে ক্যাডারের উভয় পদে আবেদনের জন্য কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি যা খুবই দুঃখজনক। ফলে ঐ সকল কম্বাইন্ড ডিগ্রিধারীগণ মারাত্মকভাবে বঞ্চিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

সারাবিশ্বে পশুপালন কৃষি বিভাগের একটি ক্ষুদ্র অংশ এবং পৃথিবীর কোথাও এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট নেই। অথচ বাংলাদেশে পশুসম্পদের উন্নয়ন ব্যহত ও বিশৃঙ্খল সৃষ্টির অভিপ্রায়ে একটি কুচক্রী মহল কূটকৌশল বিস্তারের অপচেষ্টা করছে। বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশনের দীর্ঘসময় নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোন উদ্যোগ গ্রহন না করে এবং ভেটেরিনারিয়ানদের উন্নয়নে কোন কার্যক্রম গ্রহন না করার কারণে বিএসসি ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রীধারীদের পশুসম্পদ ক্যাডারের উভয়পদে (ভেটেরিনারি/ এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী) আবেদনের কোন উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ বিএসসি ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রীধারীদের উভয় পদে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে।

৩। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষক ড. এম এ রহিম সাহেবের নেতৃত্বে ভেটেরিনারি অনুষদ ভেঙ্গে ভেটেরিনারি অনুষদ ও পশুপালন অনুষদ করা হয়। এখানে মুল বিষয় ছিল অনুষদের ডীন হওয়া। একইভাবে এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠনে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের একাধিক উর্ধতন ভেটেরিনারি কর্মকর্তার যোগসাজসে মন্ত্রণালয়ে এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠনের প্রস্তাব প্রেরণ এবং মন্ত্রণালয়ে একাধিক সভায় যোগদান করেছেন মর্মে জানা যায়। তাদের উদ্যোগেই সাবেক সচিব মহোদয় কূটকৌশল বাস্তবায়নে তৎপর হয়েছিল। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের যে সকল ভেটেরিনারি কর্মকর্তা এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠনের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুক্ত তাদেরকে তীব্র ভাষায় নিন্দা ও ধিক্কার জানানো হয় এবং ভেটেরিনারি কাউন্সিল থেকে তাদের বহিষ্কারের জন্য রেজিস্টার, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল বরাবরে অনুরোধ জানানো হবে। অত্যন্ত দুঃখজনক হলে সত্য যে, এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠনে অধিদপ্তরের কোন কোন ভেটেরিনারি কর্মকর্তা জড়িত তা দীর্ঘদিনের মেয়াদ উর্ত্তীণ বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন সম্পূর্ণভাবে ওয়াকিবহাল। বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন তাদেরকে সতর্ক না করে, ভেটেরিনারিয়ানদের অনুভূতি আঁচ করতে পেরে তথাকথিত এবং সঘোষিত লিডার মায়াকান্না শুরু করে অনেককে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ কোনক্রমেই ভেটেরিনারিয়ানদের স্বার্থক্ষুন্ন হয় এমন কোন কার্যক্রম করতে দেওয় হবে না মর্মে প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেন।

সভায় আরো সিদ্ধান্ত হয় যে, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশনের নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত ভেটেরিনারিয়ানদের স্বার্থ রক্ষায় এক সাথে কাজ করার লক্ষ্যে দলমত নির্বিশেষে সকল ভেটেরিনারিয়ানদেরকে নিয়ে “ভেটেরিনারি সংগ্রাম পরিষদ” গঠনের মাধ্যমে ব্যাপক আন্দোলনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

৪। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে যে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পদোন্নতির ক্ষেত্রে সু-কৌশলে ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারীদের দীর্ঘদিন থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসারে এ্যান্ট্রি পদে আনুপাতিক হারে পদোন্নতি প্রদান না করায় ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারীগণ চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। উল্লেখ্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে এন্ট্রি লেবেলে ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারীদের পদ সংখ্যা ৬০৪ এবং পশু পালন ডিগ্রিধারিদের পদ সংখ্যা ৮৯ যা মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক নির্ধারিত। যদি ২০০ জনের পদোন্নতি হয় তাহলে পশুপালন ডিগ্রিধারীগণ ৮৯ জনের মধ্যে ৮৯ জনই পদোন্নতি পেয়ে থাকে। শতকরা হার ১০০%। অন্য দিকে ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারীগণ ৬০৪ জনের মধ্যে পদোন্নতি পায় ১০০ জন। এখানে পদোন্নতির হার ১৬%।
বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রথম চয়েজে ভেটেরিনারি অথবা কৃষি অনুষদে ভর্তি হয়ে থাকে। বিসিএস পরীক্ষায় ভিন্ন প্রশ্ন পত্রে ভিন্নভাবে পরীক্ষা হলেও প্রোফেশনার ও নন-প্রোফেশনাল ডিগ্রিধারীদের উর্ধতন পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে হাইকোর্টের আদেশ অনুসরণ না করে আনুপাতিক হারে পদোন্নতি উদ্যোগ গ্রহণ না করে গোপনে অবৈধভাবে যৌথ গ্রেডেশন তালিকা তৈরির অপচেষ্টা চলছে। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ তীব্র ভাষায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছে। এ ধরণের চক্রান্ত ভেটেরিনারিয়ানগণ কোনো ক্রমেই মেনে নিবে না। এখানে আরো উল্লেখ করতে চাই, প্রোফেশনাল ডিগ্রিধারীদেও বার্ষিক গোপণীয় প্রতিবেদন কোনো ক্রমেই নন-প্রোফেশনার ডিগ্রিধারীগণ লিখতে পারবে না। অনতিবিলম্বে জ্যেষ্ঠ পদের কর্ম সম্পাদন ও হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসারে এন্ট্রি পদের সংখ্যার ভিত্তিতে আনুপাতিক হারে পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে।

৫। আমরা অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, সরকারের আউটসোসিং নিয়োগ নীতিমালার ব্যত্যয় ঘটিয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে ৯ম গ্রেডের ১ম শ্রেণির পদে আউট সোসিং পদে ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারী নিয়োগ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয় এবং অবিলম্বে ৯ম গ্রেডে নিয়মিত বেতন ভাতায় রাজস্ব খাতভ‚ক্ত করণের জোড় দাবী জানাই। উল্লেখ্য যে, সারা পৃথিবীতে এমনকি বাংলাদেশের কোন দপ্তর, পরিদপ্তর বা অধিদপ্তরে অফিস সহায়ক ও নিরাপত্তা কর্মী ছাড়া ১ম শ্রেণির কোনো পদে আউট সোসিং নিয়োগের কোন নজির নেই। অথচ এই পশুপালন ডিগ্রিধারীদের ষড়যন্ত্রে এলডিডিপি প্রকল্পে ১ম শ্রেণির পদে ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারীদের আউট সোর্সিং পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে যা অমানবিক এবং মানহানিকর।

একইভাবে ১৯৯৭ সালে জেলা পশু হাসপাতাল চালু হলেও তাদের ষড়যন্ত্রের কারনে দীর্ঘ সময়েও এন্ট্রি পদে নিয়োগকৃত ভেটেরিনারি সার্জনদের ক্যাডার ভুক্ত করা যায় নি। ফলে তারা পদোন্নতি বঞ্চিত ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। এএইচ ডিগ্রিধারীদের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে ৩৩টি জেলা পশু হাসপাতাল জনবল ছাড়াই আত্মীকরন করা হয়। ফলে সেবা দানের কর্মকান্ড ব্যহত করে প্রকল্পের উদ্দেশ্য ব্যহত করা হয়েছে।
পরবর্তীতে অরগানোগ্রাম আপডেটেড করা হলেও জেলা পশু হাসপাতালের জনবল প্রকল্পে নির্ধারিত জনবলে উন্নিত করা হয়নি। এর ফলে জেলা পশু হাসপাতাল প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য দারুনভাবে ব্যাাহত হয়েছে। অথচ জেলা পশু হাসপাতাল চিকিৎসা, রোগ প্রতিরোধ, সম্প্রসারণ কর্মকাÐ এবং ইন্টার্ন চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে কাজ করছে। জেলা পশু হাসপাতাল ২৪/৭ ঘণ্টা ব্যাপী খোলা না রাখায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকাÐ ব্যাপকভাবে প্রশ্নের সম্মূখীন হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ জনবল বৃদ্ধির মাধ্যমে শিপটিং পদ্ধতিতে ২৪ ঘণ্টা জেলা পশু হাসপাতাল খোলা রেখে জনগণের কাঙ্খিত সেবা প্রদানের জোর দাবী জানায়।

৬। ১৯৬২ সাল থেকে ভেটেরিনারি প্রফেশনের প্রতি কিছু ব্যাক্তি ও কুচক্রিমহলের ডীন হওয়ার প্রত্যাশার খেসারত অদ্যাবধি ভেটেনিারি ডিগ্রিধারীগণ দিয়ে আসছেন। একটি ননপ্রফেশনাল এএইচ অনুষদ খুলে প্রফেশনাল ডিগ্রি ভেটেরিনারি অনুষদের বিপক্ষে দাঁড় করিয়ে প্রাণিসম্পদের উন্নয়ন যেমন ব্যহত করা হয়েছে তেমনি ভেটেরিনারি প্রফেশন ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন জটিলতর করা হয়েছে। আবারও এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কাউন্সিল এ্যাক্ট গঠনের নামে একটি কুচক্রিমহল প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন ব্যহত করার ষড়যন্ত্রের ডানা বিস্তারের চেষ্টা করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে একটি নন-প্রোফেশনাল ও সাব-টেকনিক্যাল ডিগ্রিধারীগণ পশুসম্পদের উন্নয়ন ব্যহত করার চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ মনে করে বিভিএ নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত ভেটেরিনারি সংগ্রাম পরিষদের আওতায় ব্যাপক আন্দোলনের মাধ্যমে এনিম্যাল হাজবেন্ড্রি কাউন্সিল গঠনের অপচেষ্টা প্রতিহত করা এবং ভেটেরিনারিয়ানদের ন্যায্য দাবীসমূহ বাস্তবায়নে দৃঢ় অঙ্গিকার ব্যক্ত করে।

৭। মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে এন্ট্রি পদে সংখ্যা অনুসারে ৮৬% ভেটেরিনারি ডিগ্রিধারী এবং ১৪% পশুপালন ডিগ্রিধারীদের জন্য পদ সংখ্যা নির্ধারিত। একই ভাবে পদোন্নতি যোগ্য পদে হাইকোর্টের নির্দেশনা অমান্য করে ভেটেরিনারিয়ানদের পদে পশুপালন ডিগ্রিধারীদের পদোন্নতি প্রদান করা হচ্ছে যা অবৈধ ও অগ্রহণযোগ্য। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ অবিলম্বে অবৈধভাবে পদোন্নতি যোগ্য পদ হতে পশুপালন ডিগ্রিধারীদের অপসারণের দাবী জানাই। আরো উল্লেখ্য যে এন্ট্রি পদে ভেটেরিনারিয়ানদের জন্য লিভ রিজার্ভ, ডেপুটেশন এবং ট্রেনিং রিজার্ভ পদ ৪৩টি এবং পশুপালন ডিগ্রিধারীদের জন্য ৭টি নির্ধারিত। অথচ প্রায় ২৬টি পদে পশুপালন ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ করা হয়েছে। একই ভাবে পদোন্নতি যোগ্য পদে লিভ রিজার্ভ, ডেপুটেশন এবং ট্রেনিং রিজার্ভ পদে অবৈধভাবে পশুপালন ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অবৈধভাবে নিয়োগকৃতদের অপসারণ এবং সেই সকল পদে ভেটেরিনারিয়ানদের পদায়ণ করার দাবী জানায়।

পশুপালন অনুষদ সৃষ্টির পর থেকে প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন ও ভেটেরিনারি পেশায় অপুরনীয় ক্ষতির যৎসামান্য তালিকা উল্লেখ করা হলোঃ-

ক) এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী গ্রাজুয়েট ও শিক্ষকদের ষড়যন্তের কারনে ১৯৮০ সালের দিকে তারা ঢাকা জাতীয় চিড়িয়াখানাকে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের জুলোজির হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল যা ভেটেরিনারিয়ানরা প্রতিহত করেছে।

খ) বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রীর ষড়যন্ত্রের কারনে ভেটেরিনারিয়ানদের কোন পদ রাখা হয়নি। অথচ প্রতিনিয়ত ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে সেবা দিয়ে আসছে। এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী গ্রাজুয়েটগণ বায়োসিকিউরিটি কথা বলে অথচ তারা ভেটেরিনারি অনুষদে মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্টে মাত্র ৫০ নম্বরের বিষয় পড়ে থাকে। অন্যদিকে ভেটেরিনারি গ্রাজুয়েটগণ চার বছরের ৮০০ নম্বরের জীবাণুবিদ্যা পড়ে থাকে। বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ অবিলম্বে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের সার্বিক ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ভেটেরিনারি গ্রাজুয়েটদের জন্য পদ সৃষ্টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানায়।

গ) ১৯৮৫ সালে পেশাজীবিদের আন্দোলনের কারনে এরশাদ সরকারের আমলে উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা মেডিকেল অফিসার, উপজেলা কৃষি অফিসার ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার পদটি ৯ম গ্রেড থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেডে উন্নীত করা হয়। স্বাস্থ্য ক্যাডার ও কৃষি ক্যাডার ১৯৮৫ সালেই বাস্তবায়ণ করে। অন্যদিকে এনিমেল হাজবেন্ড্রি এসোসিয়েশন জনপ্রশাসন ও পিএসসিতে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা পদটি ৬ষ্ঠ গ্রেডে উন্নীত না করার জন্য আবেদন করে। এই দুষ্টু চক্রের কারণে প্রাণিসম্পদ ক্যাডারে দীর্ঘ ১২ বছর পর ব্যাপক আন্দোলনের মাধ্যমে ১৯৯৭ সালে বাস্তবায়ন করা হয়। এদের কারণে অসংখ্য অফিসার পদোন্নতি বঞ্চিত ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অবসরে গেছেন।

ঘ) দীর্ঘদিন থেকে পশুপালন গ্রাজুয়েটগণ ভেটেরিনারি সার্জন পদে অবৈধ চাকুরি করে আসছিল। সকল দেনদরবার ব্যর্থ হলে ১৯৮৩ সালে ভেটেরিনারি প্রাক্টিশনার এ্যাক্টের আওতায় ১৯৮৫ সালে হাইকোর্টে রির্ট পিটিশন দায়ের করা হয়। প্রাণিসম্পদ অধিদতরের অন্যায়ভাবে বহুবার সময় প্রার্থনার কারণে বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে হাইকোর্ট বিভাগ ১৯৯৭ সালে ভেটেরিনারি সার্জন পদে পশুপালন ডিগ্রিধারীদের অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রকাশ করে। উক্ত রায়ে ভেটেরিনারি গ্রাজুয়েটদের জন্য ৬০৪টি পদ আর পশুপালন ডিগ্রিধারীরেদ জন্য ৮৯টি পদ উল্লেখ্য করে রায় প্রকাশ করেন। এক্ষেত্রে পদোন্নতি যোগ্য পদে এন্ট্রি পদের ভিত্তিতে পদোন্নতি হার নির্ধারনের নির্দেশনা থাকলে প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় অদ্যাবধি সিদ্ধান্ত না নেওয়া ভেট গ্রাজুয়েটরা পদোন্নতি বঞ্চিত হয়ে আসছে। এখানে উল্লেখ যে, এএইচ ডিগ্রিধারীদের কারনে ১০ম বিসিএস থেকে ১৮তম বিসিএস পর্যন্ত দীর্ঘ ৯ বছর বিসিএস লাইভষ্টক ক্যাডারে নিয়োগ বন্ধ ছিল।

ঙ) বঙ্গবন্ধু সরকার, বিগত সরকারসমূহ এবং বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার এর আমলে পশুপালন ডিগিধারীদের সকল অপচেষ্টা ব্যর্থ হলে বিএসসি ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রি চালুর নিমিত্তে চট্টগ্রাম ও সিলেট সহ ১২টি বিশ^বিদ্যালয় চালু করা হয়। পশুপালন ডিগ্রিধারীদের কূটকৌশলের কারণে বিএসসি ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রিধারীদের ভেটেরিনারি ও পশুপালন ডিগ্রিধারীদের এন্ট্রি পদে নির্ধারিত উভয় পদে আবেদনের জন্য অদ্যাবধি কোনো উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি। এনিমেল হাজবেন্ড্রি এসোসিয়েশন কম্বাইন্ড ডিগ্রি সংবলিত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করলেও সরকার প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্ব বিবেচনায় এই দুষ্টু চক্রের আন্দোলনকে তোয়াক্কা না করে ১২টি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে। এএইচ ডিগ্রিধারীদের যারা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপনে বিরোধিতা করেছিল তাদের অনেকে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ পেলেও বিএসসি ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ ডিগ্রিধারীদের ক্যাডারের উভয় পদে নিয়োগের জন্য কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করে বরং হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে সময়য়োচিত সঠিক সিদ্ধান্তে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গতিশীলতা ফিরে আসবে এবং গণতান্ত্রিক সরকারের জনগনকে দেওয়া প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে সকল প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়নে সকল ভেটেরিনারিয়াকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানায়। ভেটেরিনারি পেশার উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ যথাযথভাবে তৎপর রয়েছে। আপনাদের ঐক্য ও ন্যায় সঙ্গত সমর্থন ভেটেরিনারি পেশার সকল সমস্যা সমাধানে আপোষহীনভাবে কাজ করবে।

শুভেচ্ছান্তে
ডা. বায়েজীদ রব্বানী বাহালুল- সভাপতি (ভা:পা:)
ডা. মো: আজিজুল ইসলাম-মহাসচিব
বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদ।

07/11/2023

Often underestimated, pigs are incredible animals that possess a rich and complex range of feelings.

🤝The WVA President Dr Rafael Laguens is at the 7th meeting of the Intergovernmental Negotiating Body of the  Health Orga...
07/11/2023

🤝The WVA President Dr Rafael Laguens is at the 7th meeting of the Intergovernmental Negotiating Body of the Health Organization (WHO) contribuiting to drafting and negotiating a WHO international instrument on pandemic prevention, preparedness and response which started today in Geneva, Switzerland.
🎙 Dr Laguens highlighted that both the WVA and the veterinarians’ mission is to promote not only animal health and welfare but also Public Health. Importantly, he added that ‘One Health is not an additional burden but the best approach to fight pandemics and a fundamental tool to achieve sustainable development in developing and developed countries.’
WVA will continue collaborating in the draft of this importan agreement!




06/11/2023
ওয়ান হেলথ ডে ২০২৩।আমরা আকাশে লক্ষ তারা তথা গ্রহ নক্ষত্র দেখি। এখন পর্যন্ত একটিও গ্রহ খুঁজে পাওয়া যায় নি যেখানে জীবের অস্...
06/11/2023

ওয়ান হেলথ ডে ২০২৩।

আমরা আকাশে লক্ষ তারা তথা গ্রহ নক্ষত্র দেখি। এখন পর্যন্ত একটিও গ্রহ খুঁজে পাওয়া যায় নি যেখানে জীবের অস্তিত্ব এবং বিকাশ ঘটতে পারে। এখন পর্যন্ত আমাদের জানা মতে আমাদের মাতৃরূপী পৃথিবীতে এমন পরিবেশ ধারণ করে আছে যেখানে মানুষ ছাড়াও ১.৫ মিলিয়ন প্রজাতির অস্তিত্ব এবং বিকাশ লাভ করছে। এ পরিবেশের ব্যত্যয় ঘটলে মানুষসহ সকল প্রাণির বিলুপ্তি ঘটবে এ বোধ থেকে অনেক আগেই পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন শুরু হয়েছিল। পরিবেশের সাথে মানুষ ও প্রাণি অতপ্রতভাবে জড়িত। পরিবেশ বিলুপ্ত হলে মানুষ ও প্রাণী বিলুপ্ত হবে এ ব্যাপারে কারো কোনো সন্দেহ নেই। আবার জীবন জীবিকার জন্য মানুষ ও প্রাণির সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। ফলে পরিবেশ বিঘ্নিত হলে প্রাণিকুল অসুস্থ হয়ে পড়ে আর অসুস্থ প্রাণি থেকে বিভিন্ন রোগে মানুষ আক্রান্ত হয়। সে সংক্রমন কখনও বা বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপে ছড়িয়ে পড়ে। আমরা ১৭২০ সালে প্লেগ, ১৮২০ সালে কলেরা, ১৯২০ সালে স্পানিশ ফ্লু, ২০২০ সালে কোভিডের তাণ্ডব দেখেছি। এ মহামারীতে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বিগত শতাব্দিগুলোতে গুটি বসন্ত, যক্ষা, মার্চ, সার্স, নিপা, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জারে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু প্রত্যক্ষ করেছে পৃথিবী। ১৯৫০ দশকে শুধু গুটি বসন্তে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে অধিকাংশ রোগ (৭০%) পরিবেশ থেকে প্রাণিতে এবং প্রাণী থেকে মানুষে সংক্রামিত হয়। আমাদের কাছে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে যে, পরিবেশ, প্রাণিকুল এবং মানুষ পরস্পরের উপর নির্ভরশীল বিধায় একটি আক্রান্ত হলে অপরগুলো আক্রান্ত হয়। অর্থাৎ পরিবেশ ও প্রাণিকুলকে অবজ্ঞা করে শুধু মানুষের স্বাস্থ্যের শতভাগ নিশ্চয়তা বিধান করা সম্ভব নয়। তাই মানুষের স্বাস্থ্য প্রাণির স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের স্বাস্থ্য একটি ছাতার নিচে সমন্বয় করার প্রয়াসে ওয়ান হেলথ কার্যক্রম শুরু করা হয়। অর্থাৎ Connecting Human, Animal & Environment Approach এর মাধ্যমে সমগ্র ধরিত্রী মাতার স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা। প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৩ নভেম্বর One Health Day পালন করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ৫ নভেম্বর আগারগাঁয়ে বন ভবনের অডিটরিয়ামে আড়ম্বরপুর্ণভাবে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। এ বছরের প্রতিপাদ্য ছিল Connecting air, land & water. প্রতিপাদ্যটি বর্তমান বিচারে খুবই প্রাসঙ্গিক। ঢাকা শহরে বায়ু দুষণের ফলে আমাদের গড় আয়ু ৬ বছর কমে যাচ্ছে। অধিক উৎপাদনের প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের জমিকে যেভাবে অ্যাবিউস করছি তাতে খুব দ্রুতই তা ফসল ফলানোর ক্ষমতা হারিয়ে মরূভূমিতে পরিণত হচ্ছে। তাছাড়া অনিয়ন্ত্রিত রাসায়নিক সার, কীট নাশক খাদ্যের মাধ্যমে ঘুরেফিরে মানুষের পেটে গিয়ে নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুকি তৈরি করছে। বর্জ ব্যবস্থাপনার ত্রুটির কারণে আমাদের উন্মুক্ত জলাধারগুলো সংক্রামিত হচ্ছে। ফলে বিশুদ্ধ পানির অভাবে আমরা নানা রকম রোগের সম্মুখীন হচ্ছি। মানুষ ও পশুপাখির চিকিৎসায় বিবেচনাহীন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার রোগ জীবানুকে অপ্রতিরোধ্য করে তুলছে।

আজ আমরা খাদ্যে সয়ংম্পূর্ণ। কিন্তু আমরা যে খাদ্য খাচ্ছি তা কতটা নিরাপদ। উৎপাদন পর্যায় থেকে শুরু করে হারভেস্টিং, স্টোরিং. প্রসেসিং. প্যাকেজিং, মার্কেটিং হয়ে আমাদের খাদ্যের টেবিল পর্যন্ত আসতে কত স্থানে কতভাবে তা সংক্রামিত হচ্ছে তা আমাদের বিবেচনায় আনতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তণের প্রভাব আমরা ইতোমধ্যে অনুভব করছি। বৈশ্বয়িক তাপমাত্রা গত ১০০ বছরে গড়ে ০.৭৪ সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৩০ বছরে নেপালের পর্বতশৃঙ্গগুলোর মাথার বরফ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ গলে গেছে। ফলে সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সমুদ্র উপকূল ও দ্বীপ সমূহের কিছু অংশ ডুবে যাচ্ছে। যে কোনো উপায়ে জীবাষ্ণু জ্বালানি ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ ও বিকল্প জ্বালানি ব্যবহারের মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে।

মানুষের বসবাসের জন্য বিকল্প কোনো গ্রহ আমরা খুঁজে পাইনি। তাই মনুষ্য জাতির বিলুপ্তি ঠেকাতে, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে মুক্ত রাখতে আমাদের পৃথিবীকে সবাই মিলে সুন্দর ও সুস্থ্য রাখতে হবে- এটাই ওয়ান হেলথের লক্ষ্য। পৃথিবীর সকল মানুষকে সচেতন করা গেলেই কেবল আমরা সফল হবো। আসুন সচেতন হই ধরত্রীকে রক্ষা করি।

Today is One Health Day.
03/11/2023

Today is One Health Day.

11th One Health Bangladesh Conference 2023.Date: 12-14 June 2023.Vanue: Hotel Radisson Blu Dhaka.What is One Health?One ...
14/06/2023

11th One Health Bangladesh Conference 2023.
Date: 12-14 June 2023.
Vanue: Hotel Radisson Blu Dhaka.

What is One Health?
One Health is a One Earth One Village concept where collaborative multisectoral, transdisciplinary approach to achieve optimal health outcome special emphasis on interconnecting diseases between human, animal, plant and their shared environment.

The Common One Health Issues are:
• Pandemic emerging infectious diseases.
• Animal to man transmitted diseases (Zoonotic)
• Antimicrobial resistant and residual.
• Pesticide & Fertilazer residual.
• Food, Water & Soil contamination
• Personal Hygiene
• Ultimate Food Safety & Security

WORLD VETERINARY DAY 2023The well-being of veterinarians is enhanced when diversity, equity and inclusion are promotedTh...
29/04/2023

WORLD VETERINARY DAY 2023

The well-being of veterinarians is enhanced when diversity, equity and inclusion are promoted

The theme for World Veterinary Day-2023 is ‘Promoting Diversity, Equity and Inclusiveness in the Veterinary Profession’. World Veterinary Day was first celebrated on April 29, 2000, as an initiative by the World Veterinary Association (WVA). Since then, it has been observed every year on the last Saturday of April, with a different theme chosen each year to highlight a specific aspect of veterinary science.
World Veterinary Day is the day for veterinarians to celebrate whether in colleges or within the department. The day is observed by conducting seminars, essay writing competitions, workshops, clinical camps, vaccination drives, awareness camps, issuing advisories and newsletters and so on.
Diversity is the hallmark of the veterinary profession as vets deal with a variety of animal species including mammals, birds, reptiles, etc. Veterinary professionals, both males and females, play different roles; be it clinicians, administrators, public health experts, researchers, teachers, trainers, extension agents of schemes and perform other assignments too whenever asked for.

Diversity vis-a-vis talents, thoughts, opinions and viewpoints is important not only for healthy debates and discussions but also for the progress of any profession and needs to be promoted. The essence of equity is to provide equal opportunities to all and is fundamental to any organisation including veterinary profession. Inclusiveness demands that all members of a profession should feel that they are valued and included.
Equity and inclusiveness need promotion not only vis-a-vis veterinarians but down the line too. Though vets act as supervisors, the role of para vets, attendants and other staff members too is important in the ex*****on and implementation of different assignments and tasks. They too need to be taken on board and should feel included for better outcomes.

The well-being of all veterinarians whether studying or working in colleges or departments is enhanced when diversity, equity and inclusion are promoted as well as applied. The veterinary associations have an important role to play in this whether student association, departmental or university scientists association.
©

29/01/2022

VETERINARY PUBLIC HEALTH-
for optimum social well being through integrated medical & veterinay approach.

28/01/2022

ONE HEALTH an important component of PUBLIC HEALTH means a collaborative multisectoral and trans-disciplinary approach- working at the local, regional, national and global levels- with the goal of achieving optimal health outcomes recognizing the interconnection between people, animals, plants and their shared environment.

বিশ্ব ডিম দিবস:প্রতিদিনই ডিম খানরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান।আপনার শিশুর স্কুলের টিফিনেএকটা করে সিদ্ধ ডিম দিবেন।
08/10/2021

বিশ্ব ডিম দিবস:
প্রতিদিনই ডিম খান
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান।
আপনার শিশুর স্কুলের টিফিনে
একটা করে সিদ্ধ ডিম দিবেন।

ভেটেরিনারিয়ানদের পথিকৃৎ, পাহাড়ের বাতিঘর ড. মানিক লাল দেওয়ানের জীবনাবসান।বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের...
30/07/2021

ভেটেরিনারিয়ানদের পথিকৃৎ, পাহাড়ের বাতিঘর ড. মানিক লাল দেওয়ানের জীবনাবসান।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের প্যাথলজি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ও রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মানিক লাল দেওয়ান আজ ২৯ জুলাই ২০২১ইং (বৃহস্পতিবার) বার্ধক্যজনিত কারণে চট্টগ্রামের সার্জিস্কোপ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাকৃবিতে দীর্ঘ সময় অধ্যাপনা করেন। এ সময় বাকৃবির প্যাথলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক এবং ভেটেরিনারি অনুষদের ডীন হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ড. মানিক লাল দেওয়ান পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠী থেকে প্রথম ডক্টরেট ডিগ্রি লাভের কৃতিত্ব অর্জন করে ছিলেন।

ড. মানিক লাল দেওয়ান ১লা জানুয়ারি ১৯৩৫ খিঃ রাঙ্গামাটি জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫২ খিঃ রাঙ্গামাটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে School Final (Science Side) পাস করেন। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান কলেজ অব ভেটেরিনারি সাইন্স থেকে ১৯৫৮ খিঃ Bsc (A.H.) ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৫৮ খিঃ তিনি এনিমেল হাজবেন্ড্রী অফিসার, কুমিল্লা ও ১৯৫৯ খিঃ পূর্ব পাকিস্তান ভেটেরিনারি কলেজে Asst. Lecturer হিসেবে নিয়োপ্রাপ্ত হন। ১৯৬১ খিঃ তিনি USAID বৃত্তি লাভ করে ১৯৬৪ খিঃ Texax A&M University থেকে M.S. in Pathology ডিগ্রী লাভ করেন। Armed Forces Institute of Pathology, Washington DC থেকে বিশেষ ট্রেনিং শেষ করে ১৯৬৪ খিঃ তৎকালীন East Pakistan Agricultural University তে Asst. Professor হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৮ খিঃ তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন বৃত্তি লাভ করে মস্কো ভেটেরিনারি একাডেমী থেকে ১৯৭১ খিঃ Ph.D in Veterinary Pathology ডিগ্রী লাভ করেন।

১৯৭২ খিঃ ড. দেওয়ান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ এর Associate Professor এবং ১৯৭৩ খিঃ তিনি প্যাথলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নিযুক্ত হন। ১৯৮১ খিঃ প্রফেসর পদে উন্নীত হয়ে ১৯৮২-১৯৮৪ খিঃ ভেটেরিনারি ফ্যাকালটির ডীনের আসন অলংকৃত করেন। ১৯৭৮-৭৯ খিঃ তিনি যুক্তরাজ্যের এডিনবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে Post Doctoral Research করেন। ১৯৮০-৮১ খিঃ তিনি ইরাকের মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। বাংলাদেশে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখার জন্য তাকে ২০০৪ খিঃ বাংলাদেশ অ্যাক্যাডেমি অফ এগ্রিকালচার কর্তৃক Dr. S.D Chaudhuri Gold Medel এ ভূষিত করা হয়। স্মৃতি রক্ষার্থে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ড. দেওয়ানের অফিস কক্ষটিকে Prof. M.L Dewan Conference Room নামকরণ করে। ২০০০ খ্রিস্টাব্দে অবসর গ্রহণের পর ২০০২-২০০৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রফেসর দেওয়ান রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়াারম্যান হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ড. দেওয়ানের মৃত্যুতে পাহাড়ের জনগণ একজন প্রথিতযশা শিক্ষাবিদকে হারালো।

28/07/2021

গবাদিপশুর চামড়া জাতীয় সম্পদ। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি থেকে দেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে থাকে। চামড়া শিল্প রক্ষায় কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ অতীব জরুরী। চামড়া ছাড়ানোর ৪-৫ ঘণ্টার মধ্যে পর্যাপ্ত লবণ প্রয়োগ করতে হবে (গরু ৭-৮ কেজি ও ছাগল/ভেড়ার ৩-৪ কেজি)। চামড়া ব্যবসায়ীদের লবণ দেয়া চামড়া অবিক্রিত থাকলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল রুমে (০১৭১৬-২২২৯৫২, ০১৭১৫-০০৭৪৪৭, ০১৭৬৮-৮৪৮৭৮৫) যোগাযোগের অনুরোধ করা হলো। তথ্যটি স্থানীয় পর্যায়ে ব্যাপক প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের অনুরোধ করা হলো।
- প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তর

Beef Cuts Explained: Ultimate Guide To Different Cuts of Beef-------------------------------------------A cow is broken ...
20/07/2021

Beef Cuts Explained:
Ultimate Guide To Different Cuts of Beef
-------------------------------------------
A cow is broken down into what are called primal cuts, the main areas of the animal which include the loin, rib, round, flank, chuck, sirloin, brisket and more.

These primal cuts are then broken down into sub-primal cuts, including specific steaks and chops: flank steak, flat iron steak, filet mignon, rib eye.

As you'll see below, there are many different cuts of beef to learn.

Loin, short loin, strip loin cuts
These are usually leaner cuts of beef, best grilled or fried, and work better with high heat. It’s the T-Bone and Porterhouse Steaks, the Tenderloins, cuts of meat that respond better to dry heat cooking. For a primordial recipe where nothing gets in the way of the flavour of the meat, learn how to cook beef tenderloin on a bed of salt in a searing hot pan.

Sirloin cuts
Filet mignon, bavette, tri-tips, strip steak and roasts - coming from the rear of the animal, these are also leaner cuts, and certainly not the best beef choice if you want to slow cook. The sirloin family is best for grilling, skillet and stir-fry, with high, dry heats. Follow Gordon Ramsay’s stovetop fillet mignon recipe to bite into a luscious steak enhanced by the fragrances of rosemary and thyme.

Rib cuts
Ribeye filet, ribeye cap, ribeye steak. These cuts are getting fattier, meaning some of them are better for slow cooking and roasting. Not all the cuts in the rib family work well with slow cooking methods: ribeye steak, for example, will always kick better grilled or fried in a skillet.

Chuck cuts
Blade, chuck eye, country-style ribs, this is where the slow goodness starts to come to play with some good cuts for pot roasts. Don’t get us wrong, you’ll also find lots of chuck cuts are good for grilling: top blade, ranch steak, shoulder steak. If you only understand one section, chuck is the one as there's a cut for every style of cooking.

Brisket cuts
You can’t really go wrong with brisket, whether you choose flat or point cut - they both want to be slow cooked. For us, brisket point works better than brisket flat, the flat cut is a bit leaner. Just be careful when slow cooking brisket, it's a forgiving cut but the margin between delicious juicy and chewy dry is small. For this perennial Texas favourite, find these tips and techniques to keep your dish from becoming dry and stringy. Low and slow should be your mantra.

Round cuts
Coming from the back legs of the cow, this is a part of the animal that usually provides leaner cuts of beef so you need to know your business at this end. Top, bottom and eye round will go well at high heats, the bottom, rump and eye roast are best for slow cooking and, you guessed it, oven roasted.

Plate & flank cuts
Skirt, flank, short ribs: only the short ribs should be slow-cooked over here, the flank and skirt steak will do you best grilled or fried. There are endless rich variations on braised ribs, where this cut is immersed in a bath of rich flavours like red wine, beer, garlic, or tomato until the meat is falling off the bone.

Other cuts
Beef cuts come in all shapes, sizes, textures and tastes. 'Other' covers anything that doesn’t fall into the rest of the main families. You have stewing steak, burgers, corned beef, minced and ground beef in this category. Shanks, which come from the legs of the cow, are probably one of the most interesting beef cuts and perfect for slow cooking.

One of our favourite cuts of cow is the cheeks. Beef cheeks are an often overlooked piece of meat that many top chefs use in their restaurants. One of the most forgiving cuts when cooked slowly and a simple piece of meat that will change your pot roast game for the better. The recipe below shows you how.

Address

Farmgate
Dhaka
1215

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Veterinary Society posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh Veterinary Society:

Videos

Share

Category