07/09/2022
#বিসমিল্লাহির_রাহমানির_রাহিম।
সকল প্রসংশা মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিনের
#আলহামদুলিল্লাহ
*Hi Birdy Soft Food
*NutriBird A21 Handfeed (বক্স + খুচরা)
*সীড ফিল্টার।
*চরকি।
*ডোর লক।
*চায়না কেজ।
*লাভ বার্ড/কোকাটেল/কনুর/টিয়ার ব্রীডিং বক্স।
*সীড হপার।
*আয়না।
*কেরিং কেজ।
*হারনেস (রাবার / চেইন)
* চায়না টুইন বাতি, ডাবল বাটি, ব্লক বাটি, ফেড বাটি।
*চায়না ডাল।
*পানির ফিল্টার।
*মই।
* খেলনা বল।
*মিনি রাউন্ড দোলনা।
*গোল দোলনা।
*চেইন দোলনা।
*স্কয়ার দোলনা।
*ট্রায়েন্গেল দোলনা।
*চায়না ওয়াটার ফিল্টার।
*অপটিমাস ২০০gm ফিস ফুড।
*Nova ১০০gm ফিস ফুড।
*Nutri Health R-40 200gm হ্যান্ডফিড।
*Rose Moni ২০০gm হ্যান্ডফিড।
*বেনেলাক্স ১০০gm এগফুড।
*টেম্পারেচার স্কেল ।
*Fungizal
FUNGIZAL কি এবং কেন ইউস হয়,আজকে তার বিষয়ে বলবো,,
প্রথমে বলি এইটি কি জিনিস ঃঃ👉👉
মূলক FUNGIZAL একটি আন্টিফাঙ্গাল এবং টক্সিন ব্রিন্ডার ফিড প্রি মিক্স, 👊👊
বা ফিড গ্রেড,,,, ✌️✌️
এইটি জর্ডান তৈরিকৃত একটি প্রোডাক্ট,,,
এবং এর প্রধান কাজ হলো ফিড গ্রেড এর মান বজায় রাখা এবং আমরা যে সীড মিক্সড ইউস করি তা দীর্ঘ দিন বস্তায় ভরে রাখার ফলে তাতে ছত্রাক সংক্রমণের পাশাপাশি ফাঙ্গাল,,টক্সিন ও বিভিন্ন ধরনের এন্টিফাঙ্গাল জীবাণু উৎপত্তি হয়ে থাকে,,,
ফলে এতে এই সীড মিক্সড খেয়ে পাখি পেট খারাপ জনিত সমস্যা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফাঙ্গাল ইনফেকশন আক্রান্ত হয়ে যায়,, এবং তখন বাধ্য হয়ে উপায় বের করতে হয়,,,,সীড মিক্সচারে প্রধান যে ফাঙ্গাল ইনফেকশন গুলো যে থাকে,তার মর্ধ্যে প্রধান হলোও আন্টি বাঙ্গাল গেজেটি,,, এই আন্টিফাঙ্গাল পরবর্তী তে বিভিন্ন ছত্রাক ও উৎপাদন করে,এবং একটা সময় পর গিয়ে সীড মিক্সড থেকে এক প্রকার গন্ধ বের হয়,,,পাখি খেতে চাই না, সেই সীড মিক্সড,,, দেখা যায় সীড মিক্সড কারণে পাখির নানা পেট খারাপ জনিত সমস্যা লেগে আছে, কিন্তু কোন উপায় নেই হাতে,,তখন এক রকম বাধ্যই বলতে হয় এই সীড মিক্সড খাওয়াতে,,,আমি নিজেও দেখেছি এবং বিশ্বাস করি পাখির আন্টিফাঙ্গাল জনিত ইনফেকশন এর আক্রান্ত হওয়ার কারণে কিছু কঠিন রোগ জটিলতার সৃষ্টি করে, এবং আমরা বুঝতে পারি না,,,
আলহামদুলিল্লাহ এই ক্ষেত্রে অনেক ভালো কাজ করে এই FUNGIZAL ফিড গ্রেড,,,,
আলহামদুলিল্লাহ আমি নিজেও ইউস করেছি,,এবং করতেছি,,,বেশ কিছু ব্রিডার গণ ও ইউস করতেছে,আলহামদুলিল্লাহ তারাও স্বীকার করে নিয়েছে যে,,এইটা ইউস করার পর সীড মিক্সড যে বাজে একটা গন্ধ বের হতো কিছু দিন পর তা আর হয় না,,,এবং খাবারের মান থাকে একদম অক্ষুণ্ণ,,, পেট খারাপ জনিত বিভিন্ন প্যারাও পোহাতে হচ্ছে না আর,,,,
কম বেশি সবাই জানি সীড মিক্সড এর কারণে কি ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের ও অবোলা পাখি গুলোকেও কষ্ট পেতে হয়,,,,
যে সব ব্রিডারগণ এইটি ইউস করে তাদের এক প্রকার সিক্রেট কমান্ড এই FUNGIZAL,,
ইউস করে দেখুন,, যারা ১০ থেকে শুরু করে ১০০/২০০ কেজি প্লাস সীড মিক্সড লাগে,,এবং প্রয়োজন হয় তাদের জন্য এইটি সীড মিক্সড সংগ্রহের জন্য একটি আর্দশ আন্টিফাঙ্গাল+টক্সিন বিন্ডার।
*Royal Vita
কমপ্লিট একটা ব্রিডিং ফর্মুলা, এবং এগ ফর্মুলা,,, এতে রয়েছে হাই এমাইনো এসিড, হাই মিনারেল, ও হাই ভিটামিন
*G Stress Cure
ক্যানাবলিজম পাখির বদ অভ্যাসজনিত সমস্যা,,, এতে পাখির অস্বাভাবিক আচরণ পরিলক্ষিত হয়।ভারী জাতে পাখির অপেক্ষায় বহালকা জাতে পাখির এ রোগ অধিক পরিলক্ষিত হয়,,
যেমন,,বাজেরীগার, ফিন্স,,ঘুঘু,লাভ বার্ড ও ককাটিয়েল প্রভৃতি জাতের পাখির ইত্যাদি,,,
কারণ ঃপ্রধানত পুষ্টিহীনতা,, ঠাসাঠাসি পালন,বহিঃপরজীবি,ঘরে ভেন্টিলেশন কম হলে,আবহাওয়া, অতিরিক্ত চরমভাবাপন্ন, ঘরে আলোর পরিমান মাত্রাতিরিক্ত, অতিরিক্ত শস্য দানা ছাড়া অধিক সময় রাখা ইত্যাদি,,
👉লক্ষণঃ দল ছুট হয়ে এক কোণে বসে থাকে।
👉👉পায়ু ঠোকরানো
👉পালক তুলে ফেলা পরিলক্ষিত হয়,
পায়ের আঙুল ঠোকরানো দেখা যায়।
👉অন্য পাখিদের সঙ্গে ঠুকরাঠুকরি করে।
👉অনেক সময় দেখা যায় ঠুকরাঠুকরীর ফলে যদি কখনো রক্ত বের হয় তখন ঐ ক্ষত স্হানে অন্যান্য পাখি ও ঠুকরাতে শুরু করে এবং কখনো ঠুকরাতে ঠুকরাতে মেরে ফেলে।
👉👉নিজের ডিম ভেঙে খেয়ে নেয়।
এসব সমস্যার সমাধানের জন্য আছে G Stress Cure।
*Super ADE Gold
সুপার এডিই গোল্ড,,
কার্যকরী ও কি কি রয়েছে তার বিস্তারিত,,,
👉ভিটামিন -এ
👉ভিটামিন -ডি
👉ভিটামিন -ই
👉ভিটামিন বি- কমপ্লেক্স
মিনারেল এবং হারবাল ইনগ্রেঃ
👉ভিটামিন এডিই👈👈
এর কার্যকারীতা,
পাখির ভিটামিনে ঘাটতি পূরণে এবং চিকিৎসায়,, পাখির দৈহিক বৃদ্ধি,, উর্বরতা (Fertility) এবং প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে,,,ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম শোষণ এবং মেটাবলিজম সহায়তা করতে,,এছাড়া সংক্রমণ রোগের সহায়ক চিকিৎসা হিসাবে,,
ভিটামিন -ই এই ঔষধ ভিটামিন ই ও সেলিনিয়াম অভাবজনিত রোগ যেমনঃ মাসকুলার ডিসট্রফি,
এনসেফালো ম্যালাসিয়াও ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদনের হার কমে যাওয়া এবং প্রজনন ক্ষমতা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, দৈহিক বৃদ্ধি বিভিন্ন কারণে সৃষ্ট ধকল প্রতিরোধে ব্যবহার্য।ভিটামিন -এ, ডি এবং ই
এর অভাবজনিত রোগে রোগ প্রতিরোধ ক্ষৃতা বৃদ্ধিতে ব্যবহার করা যায়,,,
👉👉ভিটামিন বি- কমপ্লেক্স 👈👈👈
ক্ষুদামন্দা,দুর্বলতা,, চলনে অসামঞ্জস্যতা,স্নায়ুবিক দুর্বলতা,, ক্ষুদাহীনতা,,ডায়রিয়া ইত্যাদি যা পরবর্তীতে পলিএনসেফালোম্যালশিয়া এবং অন্ধত্ব ঘটায়,,
মাথা ঝাঁকানো, খিচুনি,, প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাতগ্রস্ততা,অপিসথোটোনাস,বাড়ন্ত হীনতা,,ফেদার পড়ে যাওয়া,, চামড়া ক্ষত,চোখ দিয়ে পানি পড়া,,বিপাকীয় সমস্যা রক্তশূন্যতা দেখা যায় ভিটামিন বি - কমপ্লেক্স অভাব হলে,,
তাই নিয়মিত ভিটামিন বি কমপ্লেক্স দেওয়া উচিত পাখি কে,,,
আমাদের সুপার এডিই গোল্ড এই মেডিসিন টা ইন্ডিয়ার তৈরি, ইন্ডিয়ার প্যানাসিয়া ফার্মার,,
তারপর রয়েছে,, মিনারেল,
👉মিনারেল এর কার্যকারীতা👈👈
ভিটামিন ও মিনারেল এর একসাথে কার্যকরীতাঃ
শরীরের বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে,,ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ,, নরম এবং পাতলা খোসা যুক্ত ডিমের উৎপাদন প্রতিরোধে,, ডিমের উৎপাদন বাড়াতে,,এগ ড্রপ সিনড্রোম রোগ প্রতিরোধে,,দৈহিক ওজন বৃদ্ধিতে কাজ করে।
*Califo EL
Califo EL এর প্রস্তুতকারক USA এর Califomed কোম্পানির Califo EL একটি লিভারটনিক। কিন্তু এর সাথে আছে প্রোবায়োটিক এবং এনজাইম। Califo EL এর Cholin Chloride পশু-পাখির ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে বিশেষ ভুমিকা রাখে। প্রোবায়োটিক পশু-পাখির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আর এনজাইম পশু-পাখির হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে লিভারের কার্যক্রম থাকে স্বাভাবিক, থাকে চঞ্চল এবং খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়ে কয়েকগুন।
এতে করে অতিরিক্ত প্রোবায়োটিক এবং এনজাইম প্রয়োজন হয় না।
*Califo PH
আমাদের পাখির প্যাথোজেনিক ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি রোধ করতে বিশেষ করে ই.কলাই ল্যাকটোব্যাসিলির বিকাশ কে রোধ করতে কেলিপো পিএস খাওয়ানো দরকার ,,
এই বার তাহলে প্রশ্ন হলো প্যাথোজেনিক ব্যাকটেরিয়া কি,,
বা ই কলাই কি,,ল্যাকটোব্যাসিলির কি,,,
প্যাথোজেনিক ব্যাকটেরিয়া হলো ঃ রোগ সংক্রমণ জীবাণু বা সংক্ষেপে রোগ জীবাণু হচ্ছে এমন যে কোন কিছু যা রোগ উৎপন্ন করতে পারে,, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ছত্রাক, প্রিয়ন, এমন কি অনুজীব কে বোঝাতে এক কথায় প্যাথোজেনিক ব্যাকটেরিয়া বলে,,
তবে একটা রোগ সংক্রমণ জীবাণু কে তার প্রতিবিষ টক্সিন, উৎপন্ন দেহকলার অভ্যন্তরে প্রবেশ ঔপনিবেশ (কলোনি) তৈরি ও পুষ্টি অপহরণের ক্ষমতা এবং পোষক পাখির শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দমন ইত্যাদি পরিপ্রেক্ষিতে বর্ণনা করা যেতে পারে,,
এই খানে আলোচ্যবিষয়ঃ হলো,,ই কলাই ল্যাকটোব্যাসিলির কি কেন এবং এই টি কি করে,,
একটি একটি ব্যাকটেরিয়া,এবং এই ব্যাকটেরিয়া ধারা সৃষ্ট রোগগুলোকে এভিয়ান কলিব্যাসিলোসিস বলা হয়,
এটি গ্রাম নেগেটিভ যা পরিবেশের প্রতি রোজিস্ট্যান্ট কিন্তু ডিশইনফেকট্যান্ট দিয়ে মারা যায়,,
এবং হরিজোন্টাল টান্সমিশন হয়,
তাই এদের কে আবার কলিফর্ম ব্যাকটেরিয়া বলা হয়,,
১৮-৪৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় জন্মাতে পারে,
পিএস ৫-৭ এর মধ্যে বেচে থাকে,
মৃত্যুহার ৫-২৫%
ইনফিউবেশন পিরিয়ড ৩-৬ দিন, এদের কিছু কিছু প্রজাতি রোগ তৈরি করে,,
আমাদের পাখির ই.কলাই হয় কি,,আমি বলবো অবশ্যই হয়,
আমরা সামনে দেখে ও না জানার কারণে তার ভয়াবহ অবস্থার স্বীকার হয়,
পাখির এই কলিফর্ম ব্যাকটেরিয়া কেমন হয়,আর এই লক্ষণ কি,,
আমাদের পাখির ই কলাই বেশি হয়,এবং এর মৃত্যু হার ৫-২৫%, ১ দিনের বাচ্চা থেকে যেকোনো বয়সে হতে পারে,এরা পাখির খাদ্যনালীতে থাকে,,পাখির খাচার ট্রে অপরিষ্কার খাবারে পাত্রে,,অপরিষ্কার পানির পাত্রে সব জায়গায় তে পাওয়া যায়,,
কেন হয় পাখির ঃ
১/ দূষিত পানি
২/ পাখির অপুষ্টিতে ভোগে
৩/ ইমোনিটি কমে গেল
৪/ গন গন ব্রিডিং করালে,
৫/ হ্যাচিং ডিমে যদি ই কলাই থাকে,
৬/ খামারে যদি জীবাণু থাকে
৭/ আলো বাতাস কম হলে
৮/ এমোনিয়া গ্যাস বেশি হলে
৯/ বেশি গরম বা ঠান্ডা হলে,
১০/ খাবার ও পানি পর্যাপ্ত না দিলে
১১/ মাইকোটক্সিন বা অন্য ভাইরাস ইনফেকশন কারণে ইমোনিটি কমে গেলে,
অন্য কোন রোগে আক্রান্ত হলে, যেমন মাইকোপ্লাজমা, করাইজা,বংকাইটিস,
কিভাবে পাখি তে ছড়ায়,,
ফিমেল পাখির প্রজননে নালীতে এই জীবাণু থাকলে তা ডিমের মাধ্যমে বাচ্চাতে চলে আসে,ডিম পাড়ার পর যদি পায়খানা লাগে তাহলে বাচ্চায় আসতে পারে,, তাপমাত্রা পরিবর্তন, হঠাৎ বৃষ্টি, গরম,ঠান্ডা হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হলে,,পাখি অসুস্থ হয়ে পড়ে,
অন্য রোগে জটিলতায় হতে পারে, যেমন কক্সিডিওসিস, নিউমোনিয়া মাইকোপ্লাজমাসিস এবং এমোনিয়া পরিমাণ যদি বেড়ে যায়,,
এবং ০.৫-৬% ডিমে ই কলাই থাকে
যেমন আরো কিছু লক্ষণ আছে,
ডিমের মাধ্যমে আক্রান্ত হলে ডিমে ভিতরে ভ্রন মারা যায়,
পাখির মৃত্যুহার বেড়ে যায় ও শ্বাসকষ্ট হয়,
এবং চোখে সামনে লাফালাফি করতে করতে কয়েক সেকেন্ডে ভিতরে মারা যায়,, কিছুই বুঝে উঠতে পারি না,,লিভারের ক্ষত হয়,পেট খারাপ জনিত সমস্যায় ভোগে,সবুজ পায়খানা,, চুনা পায়খানা,, ঝিম ধরে বসে থাকা,,,ও সহজে চিকিৎসা করে ও সুস্থ হয় না,
খাবার কম খায় ও কিছু দিন পর মারা যায়,,
ডিমের ভিতরে থাকলে বাচ্চার ফুটার পর
১ সপ্তাহে বাচ্চা মারা যায়,এটা প্রধান কারণ আবার বলছি ডিমে সাথে পায়খানা লেগে বা মিলে এটি বাচ্চাতে আসে,,,
১ম সপ্তাহে ১০০% মারা যেতে পারে তবে ৫-২৫% মারা যায়,,
পেট ও বড় হয়ে যায়,, এক জায়গায় জমা হয়ে থাকে খাবার, বাচ্চা নিস্তেজ হয়ে যায়,, হঠাৎ লিভার ও পর্দা পড়ে,যা বেবি মারা যাওয়ার পর কালছে হয়ে যায়,
বাচ্চার অস্থিসন্ধি আক্রান্ত হয়ে অনেক সময় দেখা যায় পাখির বাচ্চার পায়ের জয়েন্ট বা গিরা ফুলে যায়,,,ও বাচ্চা হাটতে পারে না, বাচ্চা দূর্বল হয়ে যায়,,
ই কলাই বিস্তারিত লিখতে গেলে এবং বুঝতে গেলে আগামী চার দিন ধরে লিখলেও শেষ হবেন,,
আমি প্রায় বলি আমি ক্যাংকার মানি না,বিশ্বাস করি না,,,ক্যাংকার আমার খামারে নেই,,, কিন্তু কেন বলি এবং কেন বিশ্বাস করি না তা এই পোস্টটি পড়ে হয়তো কিছু টা ধারণা পাবেন আশা করছি,, অন্য কোন দিন ইনশাআল্লাহ সুযোগ হলে বুঝি দিবো কেন ক্যাংকার নামে আমরা যাকে চিনি সেই আসলে কি?
যাই হোক,,, কেলিপো পিএস খাওয়ালে,,
প্যাথোজেনিক ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি রোধ করে বিশেষ করে ই কলাই ল্যাকটোব্যাসিলির বিকাশ কে উদ্দীপন করে,,, পানিও খাদ্য গ্রহণে অনুপাতকে উন্নত করে,,,প্রোটিন হজম ক্ষমতা উন্নত করে,,,মাইক্রোবায়োলজিক্যাল গুণাগুণ উন্নত করে,,,এনজাইম উৎপাদন কে উদ্দীপন করে সর্বোত্তম হজম ও শোষণ কে উৎসাহিত করে,,,, পি এস আন্টি ব্যাকটেরিয়া বা ইকলাই ব্যাকসিলির কমানোর প্রভাব রাখে,,যা বিস্তারিত আলাপ করেছি,,,
এই ব্যাকটেরিয়া কারণে আমরা যে সমস্ত সমস্যায় ভোগি তাও আমি ববণা করেছি উপরে,,,,
তাই আশা করছি এই বার ক্লিয়ার করতে পারছি আমি কেন কেলিপো পিএস ইউস করতে বলছি,,
ডিমে ভিতরে ভ্রণ মরে যাওয়ার থেকে শুরু করে আরো যে সমস্ত প্রবলেম হয় তার সমস্ত বিবরণ দিলাম,,এবং তার প্রতিকার হিসাবে এই কেলিপো পিএস ইউস করতে পারেন,আলহামদুলিল্লাহ অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
*Calci-Boost
Calci-Boost একটি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ,পটাশিয়াম ,সোডিয়াম, ভিটামিন( এ,বি,সি,ডি৩,) মিনারেল, প্রোটিন, জিংক ও আয়োডিন সমৃদ্ধ ব্লক।
**Calci-Boost দিলে আলাদা করে ক্যাটল ফিস বোন বা মিনারেল গ্রিট অন্য কোন ব্লক দেয়ার প্রয়োজন নেই।
কারণ পাখির জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত মিনারেল এই ব্লকে দেওয়া আছে।
*All in one block
উপাদানঃ বাংলাদেশে খাঁচার পাখিকে যেসকল উৎস থেকে মিনারেলস সরবরাহ করা সম্ভব তার সব উপাদান এবং কিছু সিক্রেট ইনগ্রিডিয়েন্টস, যা ওই ব্লককে করেছে অনন্য।
এই ব্লক ব্যবহার করলে পাখিকে ক্যাটেলফিশ বোন,গ্রিট,ডিমের খোসা ও ভিন্ন ভিন্ন ব্লক প্রদানের দরকার নাই।
এই ব্লক থেকে পাখি যা যা পাবেঃ
ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,পটাশিয়াম,সোডিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,আয়রণ,কপার,জিংক,নিকেল,স্ট্রনসিয়াম, মাইক্রোএলিমেন্টস,বিভিন্ন ভিটামিন, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস,প্রোটিন,এনজাইম।
উপকারিতাঃ
১. দীর্ঘস্থায়ী, এক ব্লকেই ভিটা ব্লক,ক্যালসিয়াম ব্লক,টনিক ব্লক ও ব্রীডিং ব্লকের কাজ করে।
২. ডিমের খোসা,পাখির হাড় ও পালকের গঠনে ভূমিকা রাখে।
৩. ডিমের সংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৪. বাচ্চার সঠিক বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
৫. ডিমের উর্বরতায় সাহায্য করে।
৬. পাখির ফেদার প্ল্যাকিংকের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
৭. মেটাবলিজম ও খাদ্য হজমে আবশ্যিক।
৮. রক্তপ্রবাহ ও হার্টের প্রোপার ফাংশনিং নিয়ন্ত্রণ করে।
৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১০. পাখির ঠোঁট ও নখের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে পাখিকে সাহায্য করে।
১১. স্কেলি মাইটস থেকে রক্ষায় গৌণ ভূমিকা রাখে।
১২. হুকের জন্য খাঁচার নির্দিষ্ট স্থানে আটকিয়ে রাখা যায়। এতে পাখি ব্লক খাঁচার বিভিন্ন স্থানে টানাটানি করতে পারেনা। অপচয় কম হয়।
১৩. তুলনামূলক শক্ত, তাই বেশিদিন চলে। আর ব্লকের গুঁড়া গ্রিট হিসাবে কাজ করে।
*নিমের গুরা
-নিম পাতার উপকারিতা
কৃমি নাশক, শক্তিশালী জীবাণুনাশক, মাইট ধ্বংস হয়,
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
*সজনে গুরা
-সজনে পাতার উপকারিতা
এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,পটাসিয়াম ও জিংক যা পাখির ক্লান্তি,শরীরের ব্যথা দূর করে।
সাজনা পাতা পাখির মুখের রুচি ও ক্ষুধা বাড়ায়।
সাজনা পাতা পাখির বদ হজম বা পেটের গ্যাস বের করতে কাজ করে।
সজনে পাতার গুড়া, নিম পাতার গুড়া
সফট ফুডের সাথে মিশিয়ে দিতে পারেন।
*বাজেরিগার প্যাকেট প্রিমিয়াম মিক্স।
*ফিন্চ স্পেসাল মিক্স।
*বাজেরিগার এভারেজ মিক্স।
*বাজেরিগার স্পেসাল মিক্স।
*কোকাটেল/লাভ বার্ড এভারেজ মিক্স।
*কোকাটেল/লাভ বার্ড স্পেসাল মিক্স।
*ফিন্চ স্পেসাল মিক্স।
* খুচরা Acv সহ নানান সাপ্লিমেন্ট ও মেডিসিন।
সারা দেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি দেওয়া হয় (চার্জ প্রযোজ্য)
লোকেশন নবাবগন্ঞ্জ, লালবাগ।
01973365110
FeathersL