Arat birds aviary

Arat birds aviary সব পাখলাদের ধন্যবাদ। I am arat. it's my page.

আপনার সখের পোষা_পাখিকে   কেনো খাওয়াবেন.??কারন.!!  একটি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ,পটাশিয়াম ,সোডিয়াম, ভিটামিন...
07/03/2021

আপনার সখের পোষা_পাখিকে কেনো খাওয়াবেন.??
কারন.!!
একটি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ,পটাশিয়াম ,সোডিয়াম, ভিটামিন( এ,বি,সি,ডি৩,) মিনারেল, প্রোটিন, জিংক ও আয়োডিন সমৃদ্ধ ব্লক।

Calci-Boost এ ব্যবহৃত 14 টি উপাদানগুলোতে আপনার পাখি যা যা পাবে তা বিস্তারিত নিচে দেয়া হল।

1. Calcium carbonate
2. Di- calcium phosphate
3. Calcium sulphate
4. Sodium sulphate
5. magnesium
6. zinc
7. copper
8. mineral dolomite
9. roussin's black salt
10. enzyme
11. Trace elements
12. Potassium salt
13. sulfate mineral
14. selenium
15. Carbon
16. potassium
17. iron
18. Destive aid
19. Sea sand
20. oyster shell
21. protein
22. Vitamin A
23. Vitamin D3
24. vitamin C
25. Vitamin B1 ,B2, B3, B6, B9, B12
26. Manganese
27. fossil shell flour
28. sea salt
29. Rock salt
30. Shell grit
31. Nitrogen
32.hydrogen
33.sulpur
&
MORE minarels

আপনার পাখিকে কেন খাওয়াবেন?

# পাখির ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম সহ গুরুত্বপূর্ণ সকল মিনারেল এর অভাব পূরণ করে।
# ক্যালসিয়ামের অভাবে যে সমস্ত রোগ হয় তা প্রতিরোধ করে।
# ভিটামিন ডি৩ সমৃদ্ধ হওয়ায় পাখির শরীরের ক্যালসিয়াম কাজে লাগাতে সাহায্য করা।
# পাখির ব্রীডিং এ সহায়ক ।
# ক্যানিবালিজম দূর করতে।
# ইলেক্ট্রোলাইট এর ঘাটতি পূরণে।
# বিশেষ করে ব্রীডিং এর আগে এবং বাচ্চা ফোটার পর ক্যালসিয়াম মিনারেল এবং ভিটামিন এর অভাব পূরণে সাহায্য করে।
# বাচ্চার হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং ঠোঁটের আকৃতি ঠিক রাখে।
# ফেদার কোয়ালিটি ভাল করে এবং উজ্জ্বল করে।
# ডিমের সঠিক আকৃতি ও গঠন ঠিক রাখে।
# এস্যানশিয়াল ট্রেস এলিমেন্ট সমূহ এবং এনজাইম সমৃদ্ধ।
# আয়োডিন এবং পাথূরে লবণ বিদ্যমান।
এ আছে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন.
# প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক বিদ্ধমান।

দিলে আলাদা করে ক্যাটল ফিস বোন বা মিনারেল গ্রিট দেয়ার প্রয়োজন নেই।

বাজরিগার এর খাবার তালিকাবাজরিগার পালন এখন আর স্বল্প সংখ্যকমানুষে সীমাবদ্ধ নেই। এই পরিবারটি এখনঅনেক বড় পরিবার। এর পরিধি য...
07/03/2021

বাজরিগার এর খাবার তালিকা

বাজরিগার পালন এখন আর স্বল্প সংখ্যক
মানুষে সীমাবদ্ধ নেই। এই পরিবারটি এখন
অনেক বড় পরিবার। এর পরিধি যতই বাড়ছে
ততই এই বিষয়ে নিত্য নতুন গবেষণা আর
চিন্তার উদয় হচ্ছে। তবে আমি আজকে
খুব সাধারণ একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব, তা হল
প্রতিদিন বাজরিগার এর খাবার বা সিডমিক্স এ কি
কি থাকতে পারে এবং কি পরিমানে থাকতে
পারে আর অন্যান্য কি খাবার দেয়া যেতে
পারে।
বাজরিগার এর গৃষ্মকালীন খাদ্য তালিকায়
যেসব শস্যদানা রাখা যায় তার ৫ কেজি
খাবারের মিশ্রণের উপকরণ এবং পরিমাণ ।
৫ কেজি সিডমিক্স এ যা যা থাকতে পারে-
১। কাউন-৩ কেজি
২। চিনাঃ ০.৫ কেজি
৩। গুজি তিলঃ ০.২৫ কেজি
৪। পোলাও চালের ধানঃ ১ কেজি
৫। ক্যানারি সিডঃ ০.২৫ কেজি
এগুলার বাইরে অন্যকিছু দরকার নেই ,
সূর্যমুখির বীজ বারজিগার কে দেয়া উচিত
নয় কারণ এটা বাজরিগারের এর শরীরে
ফ্যাট বাড়ায় এবং অস্বাস্থকর।
অন্যান্য খাবারঃ
সিদ্ধ ডিম,পালং শাক,কলমি
শাক,বরবটি,মটরশুটি,গাজর,আপেল এগুলা কাচা
দেয়া যায় মাঝে মাঝে ।
মাঝে মাঝে খাটি মধু এবং ঘৃতকুমারির শাস
পানিতে মিশিয়ে দিতে পারেন ।

👇👇
05/03/2021

👇👇

 #পাখির_জন্য_পানীয়।এই তীব্র গরমে আমাদের যেমন কষ্ট হয়, পাখিরও ঠিক তেমনি কষ্ট হয়। আমরাতো গরম থেকে ক্লান্তি দূর করতে নানা র...
28/02/2021

#পাখির_জন্য_পানীয়।

এই তীব্র গরমে আমাদের যেমন কষ্ট হয়, পাখিরও ঠিক তেমনি কষ্ট হয়। আমরাতো গরম থেকে ক্লান্তি দূর করতে নানা রকম কোমল পানীয় পান করি। কিন্তু অনেকেই আছি যারা পাখির কথাটা চিন্তা করিনা যে, ওদেরওতো গরম লাগতে পারে।

তীব্র গরমে ঠিকঠাক যত্নের অভাবে, অনেকের পাখিই স্টোক করতে দেখি।
তাছারা এইসময় নানারকম অসুস্থতায়ও ভুগে থাকে। আবার শীত কালেও পাখিকে অনেকে পানি খাওয়াতে চাইনা।
গরম ও শীতে পাখি স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে, আমরা কিছু পানীয় তৈরী করে দিতে পারি।

এইজন্যই সবাইকে আজ পাখির জন্য কিছু পানীয় ও তার উপকারের কথা বলবো।

#আদা_লেবু_পানিঃ ১ লিটার পানিতে
১ চা চামুচ আদা কুচি কুচি করে কেটে, দশ মিনিট সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ করা পানিটা ঠান্ডা হলে, ১ চামুচ লেবুর রস মিশিয়ে সপ্তাহে অন্তত একদিন পাখিকে খেতে দিন।
#উপকার- অতিরিক্ত গরম দূর করবে।
ঠান্ডা,কাশি,হজমে সমস্যা,রুচিহীনতা, পালকের সমস্যা, মাইটস,খুশকি,ঘা,কাটা অতিরিক্ত ফ্যাট, পেটের গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি সমস্যায় সাহায্য করবে।

#তুলশি_ও_জিরা_পানিঃ ১ লিটার পানিতে ১ চা চামুচ জিরা ও দশটা তুলশি পাতা দশ মিনিট সেদ্ধ করে। সেদ্ধ পানিটা ঠান্ডা করে সপ্তাহে একদিন পাখিকে খেতে দিন।
#উপকারঃ ঠান্ডা,কাশি,জমা কফ, বমিভাব,পেট ব্যথা, ও ঝিমানোভাব ভাল করতে সাহায্য করবে।

#এলোভেরা_পানিঃ ৫০০ মি লি পানিতে ২ চামুচ এলোভেরা জেল মিশিয়ে সপ্তাহে দুইদিন খেতে দিন।
#উপকার- ভিটামিন ডি এর জোগান দিবে। ক্লান্তিভাব দূর হবে,পালক গজাতে সাহায্য করবে ও পালক সুন্দর থাকবে। ব্রিডিংএ আগ্রহ জন্মাবে।

#ডাব_ও_স্যালাইনঃ প্রচন্ড গরমে ডাব ও ইলেক্টোমিন স্যালাইন পাখিকে সপ্তাহে অন্তত একদিন খেতে দিন।
#উপকার- ডায়রিয়া ও পাতলা পুপস, ও পাখির পানিশূন্যতা পূরনে সাহায্য করবে।
এবং গরমে ক্লান্তিভাব দূর হবে।

#চা_পানিঃ ১ লিটার পানিতে ১ চা চামুচ চা পাতা দশ মিনিট জ্বাল দিয়ে,তারপর ঠান্ডা করে। মাসে দুইদিন খেতে দিন।
#উপকার- গ্রীন পুপস ভাল করতে সাহায্য করবে। বদহজম, ও ভিটামিন বি এর অভাব পূরনে সাহায্য করবে।

ানিঃ ৫০০ গ্রাম পানিতে ৫মিলি acv মিশিয়ে পাখিকে মাসে টানা তিনদিন খেতে দিন।(তবে গরমে acv না দেওয়াই ভালো)
#উপকার- পাখির জন্য জরুরী সকল ভিটামিন ও মিনারেল এর জোগান দিবে।
পাখির শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করবে,হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে, ফ্যাট কমাবে, ও কিডনী,হার্ট, লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে,ইত্যাদি।

ভাল থাকুক
সবার ভালবাসার পাখিগুলো
অন্য গ্রুপ থেকে নেওয়া

🤔🤔
13/02/2021

🤔🤔

10/02/2021
09/02/2021

আপনারা সবাই আমাদের গ্রুপে নিজের পাখির ছবি ও পাখির জন্য উপকারী জিনিস পোস্ট করতে পারেন

চিনা তিতিরচিনা তিতির (বৈজ্ঞানিক নাম: Francolinus pintadeanus) (ইংরেজি: Chinese Francolin) Phasianidae (ফ্যাসিয়ানিডি) গো...
31/01/2021

চিনা তিতির
চিনা তিতির (বৈজ্ঞানিক নাম: Francolinus pintadeanus) (ইংরেজি: Chinese Francolin) Phasianidae (ফ্যাসিয়ানিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Francolinus (ফ্র্যাঙ্কোলিনাস) গণের এক প্রজাতির বুনো তিতির। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া জুড়ে এদের বিস্তৃতি। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ২০ লাখ ৭০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[১] গত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা বাড়েনি আবার কমেও যায়নি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা ন্যুনতম বিপদযুক্ত বলে ঘোষণা করেছে।[২] সমগ্র পৃথিবীতে আনুমানিক ১০ হাজার থেকে ১ লাখ চিনা তিতির রয়েছে। চিনা তিতির বহু জায়গায়ই দেখা গেলেও খুব লাজুক আর লুকিয়ে পড়ায় ওস্তাদ বলে এদের সংখ্যা সম্বন্ধে খুব ভালভাবে নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
বিবরণ
তিতির প্রজাতিগুলোর মধ্যে কালো তিতির আর চিনা তিতির সৌন্দর্যের দিক থেকে অগ্রগণ্য। চিনা তিতির ছোট মুরগির আকারের। এর থুতনি ও গাল সাদা এবং এই দুই অংশ একটি কালো দাগ দিয়ে বিভক্ত থাকে। ভ্রু ও ভ্রু-রেখা কালো। মাথার চাঁদি লালচে-বাদামি রঙের। সারা শরীর কালো-সাদা ফোঁটাযুক্ত। বগল বাদামি রঙের। সাদা পিঠে অসংখ্য কালো চিকন দাগ থাকে। লেজ ছোট ও কালো। দেহতল ফ্যাকাসে মেটে রঙের। ঠোঁট সীসা বর্ণের, ঠোঁটের আগা ফ্যাকাসে। চোখ কালো। পা হলদে-কমলা রঙের। পুরুষ ও স্ত্রী তিতিরের মধ্যে চেহারা ও আকারের দিক থেকে তেমন একটা পার্থক্য নেই। কেবল স্ত্রী তিতির দেখতে একটু ফ্যাকাসে হয়, আর পায়ের পেছনে গজালের মত নখর থাকে না।

বাংলাদেশের অতি পরিচিতপাখি ঘুঘু। আমাদের দেশে এইপাখি এখন গ্রামাঞ্চলেই দেখাযায়। ঘুঘু পাখি উড়তে পারে বেশদ্রুত। লোকালয়ের কাছে...
31/01/2021

বাংলাদেশের অতি পরিচিত
পাখি ঘুঘু। আমাদের দেশে এই
পাখি এখন গ্রামাঞ্চলেই দেখা
যায়। ঘুঘু পাখি উড়তে পারে বেশ
দ্রুত। লোকালয়ের কাছে বসবাস
করলেও এরা আড়ালে থাকে।
নিজেদের বাসা নিজেরাই
তৈরি করতে পারে। ঘুঘু পাখি খুব
সুন্দর সুরেলা কণ্ঠে ডাকতে
পারে।
অনেক শিকারি ছোট খাঁচায়
একটি ঘুঘু পাখি রেখে কোনো
ঝোপে খাঁচাটি ফাঁদ পেতে
লুকিয়ে রাখে। খাঁচার ঘুঘু
সুরেলা কণ্ঠে ডাকতে থাকে।
সেই ডাক শুনে বনের ঘুঘু
ফাঁদপাতা খাঁচায় ঢুকে আটকে
যায়। এভাবে শিকারি ঘুঘু ধরে।
বর্তমানে পাখি আইনে এটা
দণ্ডনীয়।
ঘুঘু পাখি দেখতে প্রায় কবুতরের
মতো। এরা প্রায় ৩০ থেকে ৪২
সেঃমিঃ লম্বা হয়। ঘুঘু পাখির
লেজ বেশ লম্বা। কোনো
কোনোটির ডানায় ও লেজে
কালো রং ও স্পষ্ট ২টি হলুদ
ডোড়া দাগ রয়েছে। আবার
কোনো কোনোটির লেজের
নিচের রং হয় দারুচিনির মতো।
ঘুঘুর দেহ ফ্যাকাসে ধূসর, বাদামি
ও তামাটে রংয়ের হয়। ঘাড়ে
বেগুনি প্রলেপ রয়েছে। ঠোঁট
বাদামি ও কালো। এদের প্রধান
খাদ্য শষ্যদানা। এছাড়াও খাদ্য
তালিকায় রয়েছে বিভিন্ন রকম
ফল, বীজ ও গাছের কচিকুঁড়ি।
পিঁপড়া ও কীট-পতঙ্গও খেয়ে
থাকে।
আদিকাল থেকেই অনেকে শখের
বসে ঘুঘু পালন করেন। এই পাখি
২টি করে ডিম পাড়ে। ডিমের
রং সাদা ও কিছুটা ফ্যাকাসে।
ডিম লম্বায় ২.৬ সেঃ মিঃ ও
প্রস্থে ১.৫ সেঃ মিঃ। পুরুষ ও
স্ত্রী দুজন মিলেই ডিমে তা
দিয়ে থাকে। এপ্রিল থেকে
জুলাই পর্যন্ত এদের প্রজননের সময়।
ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে সময়
লাগে ১৩ থেকে ১৪ দিন।
পৃথিবীতে ঘুঘুর প্রজাতি রয়েছে
৩৬টি। বাংলাদেশে পাওয়া
যায় ৬টি প্রজাতি। আফ্রিকা,
ইউরোপ, ভারতীয় উপমহাদেশে এই
পাখির দেখা পাওয়া যায়।
খারাপ লোক যাতে শিকার
করে ঘুঘুর প্রজাতি বিলুপ্ত করতে
না পারে সেদিকে আমাদের
খেয়াল রাখতে হবে।
বিদেশি জাতের ঘুঘু ‘গ্রে
ডায়মন্ড ডাভ’
ছোট আকারের অস্ট্রেলিয়ান ঘুঘু।
ওজন ২৩ থেকে ৩২ গ্রাম। লম্বায়
১৯৩ থেকে ২১৩ মিলিমিটার।
শিশু অবস্থায় এর গায়ের রং ধূসর।
পূর্ণ বয়স্ক হলে ডানার রং সাদা
হয়। চোখ জুড়ে কমলা রংয়ের বৃত্ত
তৈরি হয়।
একটি পূর্ণ বয়স্ক ঘুঘু যখন ডিম
উৎপাদনে উপযোগী হয় তখন
চোখের বৃত্ত ছোট হয়। ধূসর বর্ণের
পুরুষ ঘুঘুর চোখের বৃত্তের রং হয়
কমলা অথবা লাল। পরিধি ২-৩
মিলিমিটার পর্যন্ত। স্ত্রী ঘুঘুর
রং বাদামি ধূসর রংয়ের,
চোখের বৃত্ত ১ মিলিমিটার
পর্যন্ত পুরু হয়।
এই ঘুঘু সাধারণত ১০ থেকে ১৪ বছর
পর্যন্ত বাঁচে। অনেক ক্ষেত্রে ২১
বছর পর্যন্তও টিকে থাকে। ৬ মাস
বয়স হলেই ডিম পাড়া শুরু করে।
কখনও কখনও এর ব্যতিক্রম হয়ে ৮ মাস
লেগে যায়। এরা যখন ডাকবে তখন
আপনাকে গ্রামের পরিবেশের
কথা মনে করিয়ে দেবে।
গ্রে ডায়মন্ড ঘুঘুর ডিমের রং
সাদা। ২টি মাত্র ডিম দেয়। সব
শ্রেণির ঘুঘুর ডিম ফুটে বাচ্চা
হতে ১৩ থেকে ১৪ দিন সময়
লাগে।
পিন্টু একজন পাখি পালক। বাসা
ঢাকা মিরপুরের ইব্রাহিমপুর
এলাকায়। তিনি জানালেন, ২
বছর আগে ৩ জোড়া ঘুঘু দিয়ে শুরু
করেছিলেন। তার এখন ৫০ জোড়া
ঘুঘু আছে। প্রায়ই তিনি হাটে
বিক্রি করে থাকেন।
তিনি আরও বলেন, “গ্রে ডায়্মন্ড
বা সিলভার ডায়্যামন্ড ঘুঘুর ডিম
ফুটে ১০ থেকে ১১ দিনেই বাচ্চা
বের হয়। বড় হতে ২১ দিন সময়
লাগে। পুনরায় খুব শিগগিরই ডিম
উৎপাদনের ‌উপযোগী হয়।”
এভাবে বছরে ১০ থেকে ১২
জোড়া বাচ্চা দেয়। ডিম
উৎপাদন উপযোগী একজোড়া গ্রে
ডায়্যামন্ড ঘুঘুর দাম পড়বে ২
থেকে সাড়ে তিন হাজার
টাকা।
সিলভার ডায়মন্ড ১ জোড়া ঘুঘুর
দাম ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা।
এদের চাহিদা একটু বেশি।
তাছাড়া ১ হাজার থেকে ১২শ’
টাকার মধ্যে ১ মাস, ১৫ দিন বা ২
মাস বয়সের সিলভার ডায়মন্ড ঘুঘু
সংগ্রহ করা যাবে।
সংগ্রহ করার জন্য
মিরপুর ১নং (শুক্রবার), মিরপুর ১৪
নং (শনিবার), উত্তরা, কাটাবন,
গুলিস্থান ও ধানমণ্ডি (শুক্রবার)
এসব এলাকায় বেচা-কেনা হয়।
পালন পদ্ধতি
গ্রে ও সিলভার ডায়মন্ড ঘুঘু
সাধারণত অস্ট্রেলিয়ার
আবহাওয়ার উপযোগী। বর্তমানে
বাংলাদেশে এই পাখি পালন
হচ্ছে। প্রশিক্ষণের তেমন
প্রয়োজন নেই। পাখির দোকান
থেকে একটি খাঁচা সংগ্রহ
করলেই হবে। খাঁচার দাম পড়বে
২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। খাবারের
পাত্র ২০ টাকা। পানির পাত্র ১৫
টাকা। ডিম পাড়ার পাত্র ৩০
টাকা। তবে ডিম পাড়ার পাত্র
হিসাবে বাঁশ বা প্লাটিকের
ঝুড়িও ব্যবহার করতে পারেন।
ঝুড়িটি খাঁচার এক কোণে
ঝুলিয়ে রাখবেন। এর মধ্যে
গাছের ছোট শুকনো ডাল, পাতা
ও খড় দিয়ে দিতে পারেন।
তাছাড়া পাটের বস্তা
বৃত্তাকারে কেটে পাত্রে
বসিয়ে দেওয়া যায়। একটু যত্ন
নিলে দেখবেন শখের ঘুঘু
আপনাকে আর্থিকভাবে
সহযোগিতা করছে।
শখের জন্য এক জোড়া গ্রে বা
সিলভার ডায়মন্ড ঘুঘু দিয়ে শুরু
করতে পারেন। আর
বাণিজ্যিকভিত্তিতে সাধ্য
মতো এক সঙ্গে কয়েক জোড়া ঘুঘু
দিয়ে শুরু করলে ভালো। বাসার
বারান্দায় বা ছাদের কোণায়
অল্প জায়গাতেই এই পাখি পালন
সম্ভব।
খাবার
ঘুঘুর খাদ্য সাধারণত বীজদানা।
পিঁপড়াও এরা খেয়ে থাকে।
খাওয়ার জন্য সব সময় পানি দিয়ে
রাখতে হয়। পাখির খাবারের
দোকানে প্রতি কেজি ৩০
থেকে ৪০ টাকায় খাবার
পাওয়া যাবে। ছোট আকারের গম
(জিরা গম), চিনা, কাওন ও ছোট
বীজদানা একসঙ্গে মিশ্রণ করে
খাওয়ানো ভালো।
গ্রিট প্রতি প্যাকেট ২০ টাকা ও
মিনারেল ব্লক ৩০ টাকায়
পাওয়া যায়। এগুলো খাওয়ানো
ডিম ও বাচ্চা উৎপাদনের জন্য
বেশ ভালো।
রোগ
এদের রোগ-বালাই কম। সাধারণত
ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
এক্ষেত্রে ঠাণ্ডা প্রতিরোধক
ট্যাবলেট বা সিরাপ পানিতে
মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে
পারে। তাছাড়া লাইট বা বাল্ব
জ্বালিয়ে রাখলে এ রোগ
থেকে রক্ষা করা যায়।

Budgerigar পাখি পরিপালন ওব্যাবসায়িক দিকBudgerigar পাখি দেখতে বিভিন্ন রঙেরদেখতে হয়। এই পাখি সৌখীন লোকেরাতাদের বাসায় সুন্দ...
30/01/2021

Budgerigar পাখি পরিপালন ও
ব্যাবসায়িক দিক
Budgerigar পাখি দেখতে বিভিন্ন রঙের
দেখতে হয়। এই পাখি সৌখীন লোকেরা
তাদের বাসায় সুন্দরজ বৃদ্ধির জন্য লালন
পালন করে ।
এই জাতের পাখি পালনের জন্য খুব বেশী
জায়গার প্রয়োজন হয় না । প্রয়োজন শুধু
সঠিক পরিচর্যার । মাত্র ১০ ফুট/১০ ফুট
মাপের একটি ঘড়ে প্রায় ১০০ জোড়া
Budgerigar পাখি পালন করা যাবে খুব
সহজেই ।
এখন আসা যাক ব্যয় এবং লাভের দিক ঃ
ব্যায় ঃ
১ ঃ ১০০ জোড়া Budgerigar পাখি পালনের
জন্য ১০/১০ ফুট মাপের
একটি ঘড়ের ভারা লাগবে আনুমানিক
২,০০০ টাকা x ৪ মাস=৮,০০০ টাকা।
২ ঃ এক জোড়া পাখির ( ৪ মাস বয়সী )
দাম = ৪০০ টাকা ।
১০০ জোড়া পাখির দাম পরবে = ৪০,০০০/
টাকা
৩ ঃ ১০০ জোড়া পাখির খাবার বাবদ প্রতি
মাসে আনুমানিক (৩০০কেজি x ২০টাকা)
= ৬,০০০/ টাকা ।
৪ মাস খাবার বাবদ খরচ পরবে
আনুমানিক = ২৪,০০০ টাকা ।
৪ ঃ ৩ মাসে ভেক্সিন বাবদ খরচ পরবে
আনুমানিক = ২,০০০/ টাকা ।
৫ ঃ ১০০ টি কলসি( পাখির বাসা) ১৫x১০০ =
১৫০০ টাকা
৪ মাস পর্যন্ত আনুমানিক খরচ = ( ১+২+৩+৪+৫ )
= ৭৫,০০০/ টাকা ।
লাভের দিক ঃ
Budgerigar পাখির বয়স যখন ৮ মাস হবে তখন
থেকেই ডিম দেয়া শুরু করবে । অর্থাৎ পাখি
কিনে এনে খাচায় পরিপালনের বয়স যখন ৪
মাস হবে তখন ১০০ জোড়া পাখি থেকে
প্রায় ৩০০ জোড়া বাচ্চা পাওয়া যাবে ।
২ মাস বয়সী প্রতি জোড়া বাচ্চা বিক্রি
করা যাবে = ৩০০/ টাকা করে ।
৩০০ জোড়া বাচ্চা বিক্রি করা যাবে =
৯০,০০০/ টাকা ।
এই হিসাবে মোট ব্যায় তোলে আনতে সময়
লাগবে আনুমানিক ৪ মাস ।
মাসে সকল ব্যায় বাদ দিয়ে প্রতি মাসে
২০,০০০/ আয় করা যায় খুব সহজেই ।
Budgerigar পাখি প্রতি ৩ মাস পর পর ৬
থেকে ৮ টি বাচ্চা দেয় ।
পালন শুরুর ৪ মাস পর থেকে যদি একটি রুমে
১০০ জোড়া পাখি পরিপালন করা যায় __
ব্যায় হবেঃ ( ৩ মাসের খাবার ও ভ্যাক্সিন
সহ ) আনুমানিক ৩০,০০০/ টাকা ।
প্রতি ৩ মাস পর পর বাচ্চা পাওয়া যাবে
প্রায় ৩০০ জোড়া ।
যা বিক্রি হবে আনুমানিক = ৯০,০০০/ টাকা

এতে করে প্রতি মাসে আয় হবে ২০, ০০০
টাকা ।
( অল্প পরিসরে মাত্র ৭০,০০০/ টাকা ব্যায়
করে , প্রতিদিন মাত্র ২/৩ ঘণ্টা সময় ব্যায়
করে ,
৪ মাসের মধ্যে মূল প্রাক্কলিত ব্যায়
ফেরত সহ , প্রতি মাসে ২০,০০০/ টাকা
আয় করা আর অন্য কোন ব্যাবসায় আছে
কিনা আমার জানা নাই । )

25/01/2021

#শীতে_পাখির_জন্য_মধুর_উপকারিতা-

মৌমাছি বিভিন্ন গাছের ফুল থেকে মধু আহরন করে থাকে, মধু প্রাকৃতিক একটি খাবার যার মধ্যে ভিটামিন বি, বিভিন্ন মিনারেল, শর্করা এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। মধুর মধ্যে প্রচুর ক্যালোরি রয়েছে। শীতের মধ্যে পাখির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যার প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা হিসেবে পাখিকে সপ্তাহে ২-৩ দিন জলের সাথে খাঁটি মধু মিক্সড করে দেয়া যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে ৩০ মিলি/২ টেবিল চামচ পরিমাণ মধু মিক্সড করে দেয়া যেতে পারে। অতিরিক্ত ঠাণ্ডা এবং শৈত প্রবাহ চলাকালীন সময়ে প্রতিদিন জলের সাথে মধু দেয়া যেতে পারে। ☺️☺️

(ধন্যবাদ)
অন্য একটি গ্রুপ থেকে নেওয়া
আপনারা উপকৃত হলেই আমি খুশি...................

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arat birds aviary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Arat birds aviary:

Share

Category