Sindabad Express Pigeon Gallery - SEPG

Sindabad Express Pigeon Gallery - SEPG Sindabad Express Pigeons Gallery Has so Many Kind of Best Quality Pigeons. Anyone Can Collect Form U
(1)

13/05/2021

ঈদ মুবারাক🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম!

খুবই ভালো মানের একটাভিটামিনযাআপনার কবুতর কে শারীরিকভাবে ধারণক্ষমতা ধরে রাখবে.Collected post from https://www.facebook.co...
03/09/2020

খুবই ভালো মানের একটা
ভিটামিন
যা
আপনার কবুতর কে শারীরিকভাবে ধারণক্ষমতা ধরে রাখবে.

Collected post from https://www.facebook.com/kajimamun.961

কবুতরের পক্স রোগ প্রতিরোধের উপায়,কবুতরের পক্স রোগের জন্য কবুতর সেক্টরে যে পরিমান ক্ষতি হয় তা অন্য রোগের ক্ষেত্রে হয় না...
17/07/2020

কবুতরের পক্স রোগ প্রতিরোধের উপায়,

কবুতরের পক্স রোগের জন্য কবুতর সেক্টরে যে পরিমান ক্ষতি হয় তা অন্য রোগের ক্ষেত্রে হয় না। এটি একটি মশা বাহিত ভাইরাল রোগ এবং শীতে প্রকোপ বেশী হলেও প্রায় সব মৌসুমে কম বেশী দেখা যায়। যদিও এটি ভাইরাল রোগ, তাঁর পরও অনেকেই নানা প্রকার আন্টিবায়টিক ব্যবহারের পরামর্শ দেন। আবার অনেকেই হাঁসমুরগির জন্য তৈরিকৃত টীকা দিতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যদিও অভিজ্ঞগণ ভাল করেই জানেন এই টীকায় কি পরিমান কাজ বা ক্ষতি হয়। অনেকেই আছেন অনেক বেদনাদায়ক চিকিৎসার শরণাপন্ন হয়ে থাকেন, আবার অনেকেই নানা প্রকার টোটকা ব্যবহার করে থাকেন। কেউ দোয়া, তাবিজ, আবার কেউ সোনা রুপার পানি ইত্যাদিও ব্যবহার করেন। অনেকের ধারনা কবুতর পক্স ও মানুষের চিকেন পক্স একই আবার কেউ কেউ সব ধরনের পক্সকে একই কাতারে ফেলে থাকেন, অথচ এগুলো এক নয়। কবুতরের পক্স এর প্রতিরোধ বা প্রতিকারের তেমন ভাল বা কার্যকারী ব্যবস্থা না থাকলেও কিছু ব্যবস্থা আছে যেগুলো থেকে ভাল প্রতিরোধ করা যেতে পারে। পক্স ও এর শ্রেণী নিয়ে পোস্ট দেয়া হয়েছে সেগুলো পড়লে এসব ব্যাপারে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেনঃ
প্রতিরোধঃ
১) অডমস ক্রিম লোম বিহীন জায়গা, ঠোঁট ও চোখের পাশে, পায়খানার রাস্তার চারপাশে লাগিয়ে দিলে ১২ ঘণ্টা নিরাপদ থাকবে। এছাড়াও বাইরের কিছু অরগানিক স্প্রে পাওয়া যায় যা ভাল ফল দেয়।
২) রসুন বাটা পানির সাথে মিক্স করে স্প্রে করলে ৬ ঘণ্টা নিরাপদ থাকবে মশা থেকে।
৩) নিপমাতা বাটা পানির সাথে মিক্স করে স্প্রে করলে ৬ ঘণ্টা নিরাপদ থাকবে মশা থেকে।
৪) এছাড়াও এখন অনেক সস্তায় নানা ধরনের ল্যাম্প পাওয়া যায় সেগুলো ভাল।
৫) মশা সাধারনত নোংরা ও কার্বন ডাই অক্সাইড পূর্ণ জায়গায় থাকতে পছন্দ করে। তাই কবুতরের লফট পরিস্কার ও আলো বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে।
৬) লফটে নীম গাছ তুঁলসি গাছ রাখলে বা লেমন গ্রাস রাখলেও মশা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
৭) এ ছাড়াও পুরানো মশারী কেটে জানালা ও দরজাতে চার কোনে তারকাটা দিয়ে দড়ি বেঁধে মশার হাত থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
প্রতিকারঃ
১) লরিক্স ক্রিম LORIX CREAM(Permethrin 5%) পক্স আক্রান্ত স্থানে রস বের করে লাগাতে হবে দিনে ২-৩ বার। তাঁর আগে হেক্সিসল বা অ্যাপেল সিডার দিয়ে ওয়াশ করে নিলে ভাল।
২) নীম পাতা বাটা + নারকেল তেল + কাচা হলুদ বাটা + কর্পূর + হাইপো মিক্স করে পেস্ট করে লাগালে ভাল ফল পাওয়া যায়।
সতর্কতাঃ
ক) পটাস বা পভিসেফ চোখ বা তাঁর আসে পাশে দিবেন না এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে।
খ) ঠোটে হলে জলদি চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে না হলে ঠোঁট খুলে পড়ে যাবার সম্ভাবনা বেশী থাকে।

কপি করেছেন, মুহাম্মাদ হাসান। (গ্রুপ এডমিন)

মূল লেখকঃ সোহেল রাব্বি ভাই

12/07/2020

MashaAllah
Old German Owl Black Breeding Pair ❤️

50 টাকা কেজিঅনেক ভালো মানের খারারআশা করি কারো অপছন্দ হবে না...
07/07/2020

50 টাকা কেজি

অনেক ভালো মানের খারার

আশা করি কারো অপছন্দ হবে না...

05/07/2020

MashaAllah
Old German Owl White Breeding Pair ❤️

05/07/2020

White Old German Owl EE Ring Breeding Pair

13th JuneInternational Pigeon Appreciation Day 13th June - Pigeon-Talk. Its well known that 13th June is being Celebrate...
13/06/2020

13th June

International Pigeon Appreciation Day 13th June - Pigeon-Talk. Its well known that 13th June is being Celebrated as National Pigeon Day in USA for some time now (with the help of Sindabad Express Pigeon Gallery - SEPG).

♦Racing pigeons; a beginers guide:-রেসিং পিজিয়ন; একটি অপ্রতিরোধ্য নির্মল ভালোবাসার নাম। আমরা যারা রেসিং পিজিয়ন এবং রেসিং...
09/06/2020

♦Racing pigeons; a beginers guide:-

রেসিং পিজিয়ন; একটি অপ্রতিরোধ্য নির্মল ভালোবাসার নাম। আমরা যারা রেসিং পিজিয়ন এবং রেসিংয়ের প্রতি আকৃষ্ট হই তারা শুরুতেই কিছু মারাত্মক ভুল করি। পরবর্তীতে এই ভুলের মাশুল দিতে গিয়ে এই সেক্টর থেকে ছিটকে পড়তে হয়। আশাকরি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে রেসিং পিজিয়ন এবং রেসিংয়ে কিভাবে পথচলা শুরু করতে হবে তা আপনি বুঝতে পারবেন। তবে, ধৈর্য্য ধরে পড়ার মানসিকতা না থাকলে আপনি এখনই পড়া থামিয়ে অন্য কাজে মন দিন। আর যদি রেসিংয়ের প্রতি আপনার ভালোবাসা থাকে, তো চলুন শুরু করা যাক-

(১) আবেগ:- যেকোন কবুতর পালন শুরু করার ক্ষেত্রে এই আবেগটিই হয়ে ওঠে প্রথম মারাত্মক ভুল। আমরা আবেগে দিশেহারা হয়ে তাড়াহুড়ো করে মানহীন সস্তা কবুতর দিয়ে লফ্ট ভরিয়ে তুলি। পরবর্তীতে এই কবুতরগুলো রেসিংয়ের কোন কাজেই লাগে না। সুতরাং আমার পরামর্শ হলো- আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন। সময় নিন। আপনি যদি পিজন রেসিংয়ে স্হায়ী আসন গড়তে চান তবে নতুন কবুতর কেনার আগে অন্তত ৬ মাস এই সেক্টরে লেগে থাকুন। এই সেক্টরে অভিজ্ঞদের সাথে অর্থাৎ যারা নিয়মিত রেসে অংশগ্রহণ করে তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাদের লফ্ট ভিজিট করুন। তাদেরকে প্রশ্ন করুন। গুগল, ইউটিউব এবং ফেসবুকে রেসিং পিজিয়ন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। এভাবে আগামী ৬ মাস আপনি লেগে থাকুন।

(২) কবুতর সংগ্রহ:- এই সেক্টরে আপনার ৬ মাসের একটা অভিজ্ঞতা এতোদিনে হয়ে গেছে। এবার আপনি নিজেই অনেককিছু বুঝতে পারবেন। তারপরও আমি আপনাকে একটা রূপরেখা এঁকে দিচ্ছি। আপনি কোনমতেই রেসিংয়ের ক্যারিয়ার নাই অর্থাৎ নিয়মিত রেসিংয়ে অংশগ্রহন করে না এমন ব্রিডারের কাছ থেকে কবুতর সংগ্রহ করবেন না। আপনার প্রথম ৬ মাসের অভিজ্ঞতায় এতোদিনে আপনার জেনে যাবার কথা কোন ব্রিডার/ফেন্সিয়ার নিয়মিত রেসিংয়ে অংশগ্রহণ করে। মনে রাখবেন একটি সুপারশপে ভালো এবং মানসম্মত পণ্য থাকার সম্ভাবনাই বেশি। একটি সাধারণ রাস্তার দোকানে আপনি কখনোই ভালো পণ্য আশা করতে পারেন না। অহেতুক যেখান সেখান থেকে মানহীন কবুতর কিনে লফ্ট ভরিয়ে তুলে কোন লাভ নেই। এতে আপনিই ক্ষতিগ্রস্হ হবেন। মনে রাখবেন পিজিয়ন রেসিং এতো সহজ নয়। সাধারণ রেসার দিয়ে রেসিংয়ে সফল হওয়া গেলে আপনি আপনার চারপাশে অনেক সফল ফেন্সিয়ারকেই দেখতে পেতেন। দুর্ভাগ্যবশতঃ সফল ফেন্সিয়ারের সংখ্যা সারা পৃথিবীতেই হাতে গোনা। এর কারণ এটি একটি দীর্ঘ যাত্রা। ভালোবাসা, পরিশ্রম, ত্যাগ ও ধৈর্য্যই একজনকে সফল করে তোলে।

(৩) কোন ধরণের কবুতর সংগ্রহ করবেন?:- যেহেতু আপনি একজন/একাধিক সফল ফেন্সিয়ারের খোঁজ পেয়ে গেছেন এবার আপনার কবুতর সংগ্রহের পালা। এক্ষেত্রে আপনাকে দুই ধরণের কবুতরের দিকে নজর দিতে হবে। প্রথমত: যে কবুতর রেসিংয়ে ভালো রেজাল্ট করেছে রেজাল্টসিট সহ এই ধরণের কবুতর সংগ্রহ করার চেষ্টা করতে হবে। অবশ্য এটা ব্যায়বহুল হতে পারে। অথবা, ভালো ব্লাডলাইনের কবুতর পেডিগ্রি (বংশপরিচয়) সহ সংগ্রহ করতে হবে। কারণ এই দুই ধরণের কবুতরই রেসে ভালো রেজাল্ট করে।

(৪) সস্তা খুঁজবেন না;- সস্তায় আপনি কখনোই ভালো পণ্য আশা করতে পারেন না। ঠিক একইভাবে আপনি কখনোই অল্প টাকায় ব্রান্ডের পণ্য পাবেন না। একজন সফল ব্রিডার এবং ফেন্সিয়ার সবসময় মানসম্মত কবুতর তৈরির চেষ্টা করে। আর এটা করতে গিয়ে তাকে প্রচুর খরচ করতে হয় এবং কঠিন পরিশ্রম করতে হয়। সেকারণেই মানসম্মত কবুতর একটু এক্সপেন্সিভ হয়। আর একটা সাধারণ নিয়ম হলো একজন সফল ফেন্সিয়ার কখনোই তার লফ্টে খারাপ কবুতর রাখবেন না। খারাপ কবুতরের পিছনে তিনি কখনোই তাঁর মূল্যবান অর্থ এবং সময় বিনিয়োগ করবেন না।

(৫) টাকা দিয়ে সব হয় না:- রেসিং পিজিয়ন একটা আর্ট। দীর্ঘ পরিশ্রম এবং মেধা দিয়ে আপনাকে এটা অর্জন করতে হবে। টাকা দিয়ে এখানে সফল হওয়া গেলে আপনি প্রচুর সফল ফেন্সিয়ারকে দেখতে পেতেন। আপনি অনেক টাকা খরচ করে অনেক ভালো কবুতর সংগ্রহ করলেই আপনাকে কেউ সফলতার নিশ্চয়তা দিতে পারবে না। আপনার সক্ষমতা না থাকলে আপনি রেজাল্ট করা অথবা ভালো ব্লাডলাইনের কবুতরের ২ জোড়া বাচ্চা দিয়ে শুরু করুন। আর এই দুইজোড়া দিয়ে আপনি আপনার লফ্টের নিউক্লিয়াস তৈরি করুন। এতে আপনার অনেক অর্থ বেঁচে যাবে।

(৬) একজন মেন্টর নির্বাচন করুন:- আপনার জন্য একজন মেন্টর বা পথপ্রদর্শক খুঁজে বের করুন। আপনি হয়তো অনেক উৎস থেকে অনেক তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন কিন্তু সেগুলোকে একত্র করে একটি সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আপনার এমন একজনের সাহায্য প্রয়োজন হবে যার রেসিংয়ের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আছে। আপনি ট্রেনিং থেকে শুরু করে অনেক ছোটছোট সমস্যার মুখোমুখি হবেন। তখন আপনার মেন্টর আপনাকে সাহায্য করবে।

(৭) নত হতে শিখুন:- সবশেষে আপনাকে বিনয়ী হতে হবে। অন্যের কাছ থেকে শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। আপনাকে বিনয়ী ও সহনশীল হতে হবে। এতে অনেকেই আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং আপনি আশাতীত সাহায্য পাবেন।

এতোক্ষণ ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি যদি উপরোক্ত পর্যায়গুলো সফলভাবে অনুসরণ করতে পারেন তবে আপনি রেসিং পিজিয়নের প্রাথমিক পর্যায়টি সফলভাবে সম্পন্ন করে ফেলেছে। অর্থাৎ আপনার ভিত্তি তৈরি হয়ে গেছে। এবার আপনি আপনার জার্নিকে দ্বিতীয় স্তরে নেবার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ঈদ মুবারাক 🌙তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুমদেশে বিদেশে অবস্থানরত, সবাইকে জানাচ্ছি পবিত্র ঈদুল ফিতরের আন্তরিক শুভেচ্...
24/05/2020

ঈদ মুবারাক 🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম

দেশে বিদেশে অবস্থানরত, সবাইকে জানাচ্ছি পবিত্র ঈদুল ফিতরের আন্তরিক শুভেচ্ছা। ঈদ হোক কল্যাণময় বরকতময়।

ঈদের সালাতের আগেই, আপনার সাদাকাতুল ফিতর আদায় নিশ্চিত করুন। খাদ্য দিয়ে ফিতরা আদায় করা সুন্নাহ। বিশেষ প্রয়োজনে টাকা দিয়েও আদায় করা জায়েয ইনশাআল্লাহ। এখন আপনি কোনটা করবেন সেই সিদ্ধান্ত আপনার। তবে এটা নিয়ে অযথা তর্ক এড়িয়ে চলুন।

স্বাস্থ্যবিধি এবং স্থানীয় প্রশাসনের নিয়ম মেনে, খোলা ময়দানে অথবা মসজিদে ঈদুল ফিতরের সালাত আদায় করুন। সম্ভব না হলে বাসায় পরিবারের সবাই মিলে জামাতে ঈদুল ফিতরের সালাত আদায় করুন। ঘরে জামাতে সালাত আদায়ের দৃষ্টান্তও একজন জলীলুল কদর সাহাবির আমল দ্বারা স্বীকৃত। তাই, এটা নিয়ে সংশয়ে ভোগার কোন কারণ নেই।

আল্লাহ রাব্বুল 'আলামীন আমাদের সমস্ত নেক আমল কবুল করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন এবং তাঁর প্রিয় বান্দাদের কাতারে অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনাদের আন্তরিক দোয়ায় আমাদেরকে শামিল রাখুন। আপনাদের এবং আপনাদের পরিবারের জন্য রইলো অনেক দোয়া ও শুভকামনা।

কবুতর পালতে অনেক অনেক ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে না ভাইয়া। জাস্ট কয়েকটা কাজ করেন নিয়মিত। কবুতর পালন অনেক সহজ হবে।1. নিয়মিত বা এ...
16/05/2020

কবুতর পালতে অনেক অনেক ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে না ভাইয়া। জাস্ট কয়েকটা কাজ করেন নিয়মিত। কবুতর পালন অনেক সহজ হবে।

1. নিয়মিত বা এক দিন পরপর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।

2. সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দুইদিন গোসল ( পানির সাথে বিভিন্ন কিছু মিক্স করা যায়।➡( ভালো ) যেমন: নিমপাতা সিদ্ধ পানি, ডেটল, পটাশ, বাথ সল্ট ইত্যাদি।

3. প্রতি দুই- তিন মাস পরপর কৃমির কোর্স।

4. সাল্মনিলা কোর্স।

5. নিয়মিত ড্রপিং পর্যবেক্ষণ।

6. পরিষ্কার ধুলাবালি মুক্ত সুষম খাবার

7. পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পানি ( ফুটানো হলে ভালো হয় )

8. কোনো কবুতর অসুস্থ হলেই সরিয়ে ফেলা।

9. নতুন কবুতর আনার পরপরই লফ্টে না ঢুকানো। কমপক্ষে 14 দিন কোয়ারেন্টাইনে রাখা।

10. আর একটু ভালোবাসা।☺

🔵🔴🔵যদি সম্ভব হয় মাঝে মাঝে প্রাকৃতিক উপাদান ইউজ করলে ভালো হয় ইনশাআল্লাহ্।

ভালো থাকুক সবার শখের কবুতর গুলা❤❤❤

সবাইকে ২০২০ এর পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ।রমজান মোবারক।
24/04/2020

সবাইকে ২০২০ এর পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ।
রমজান মোবারক।

কবুতরের কৃমি রোগের লক্ষণ ও প্রাকৃতিক উপায়ে তার প্রতিকারসৌখিনের জন্য কবুতর পালন অথবা আর্থিক সমস্যাসমাধানে আমরা সবাই কমবেশ...
24/04/2020

কবুতরের কৃমি রোগের লক্ষণ ও প্রাকৃতিক উপায়ে তার প্রতিকার

সৌখিনের জন্য কবুতর পালন অথবা আর্থিক সমস্যা
সমাধানে আমরা সবাই কমবেশি কবুতর পালন করে থাকি।
প্রত্যেক প্রাণীদের রোগ হয়,সাথে অবশ্যই তার
প্রতিকার থাকে।
কবুতর যেকোন কারণে অসুস্থ হওয়ার পরই আমরা হতাশায়
পড়ে যাই,তারপর আমরা অনেক মানুষের কাছে যাই তার
সমাধানের জন্য এবং তাতে অনেক টাকা ব্যয়
হয়,তারপরও কবুতরের রোগ নিরাময়ে আমরা অক্ষম হয়ে
পড়ি। কবুতর হোক আর যেই পাখি হোক আমরা তাদেরকে
হাই এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করে থাকি,যার দরুণ দিন
দিন কবুতরের সুস্থ হওয়ার বদলে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
মূল কথায় আসা যাক।

আপনাদেরকে ও বলছি,দয়া করে কবুতরকে
এন্টিবায়োটিক ঔষধ না দিয়ে চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক
ঔষধ দিতে।
কবুতরের কৃমি রোগ এটা অত্যন্ত মারাত্বক একটি রোগ।
কবুতরের কৃমি রোগের কিছু লক্ষণ নিম্নে তুলে ধরা
হলো………

★ ক্ষুদা কমে যাওয়া।
★কবুতর দুর্বল হয়ে যাওয়া।
★অস্বাভাবিকভাবে পায়খানা করা।
★অনেক বেশি পিপাসা লাগা।
★বমি করা
★কবুতরের পাখা ঝুলে যাওয়া।
★সারাক্ষণ ঝিমিয়ে থাকা।
★কবুতরের স্বাস্থ্য কমে যাওয়া।


প্রাকৃতিকভাবে কবুতরের কৃমি প্রতিরোধে মাত্র দুইটি
জিনিস ব্যবহার করতে হবে।
১) নিমপাতা
২) কালোজিরা
আপনার কবুতর যদি খুব বেশি হয় তাহলে ১০০ গ্রাম
নিমপাতা ও ১০০ গ্রাম কালোজিরা নিয়ে মিক্স করতে
হবে,কবুতর কম হলে ৫০গ্রাম নিমপাতা ও ৫০ গ্রাম
কালোজিরা নিয়ে মিক্স করে ভালভাবে পিষে ছোট
ছোট গোল বড়ি করে রোদে শুকিয়ে রাখতে হবে।
১ গ্রামের হিসেবটি হলো আপনার তিন আঙুলের সমষ্টি
যে একচিমটি জিনিস উঠবে তাই ১গ্রাম হিসেবে ধরা
যায়।
একটা কথা মাথায় রাখবেন,কবুতর তার খাবার গ্রহণ
করার ৫/৬ ঘন্টা পর আপনি এই বড়িটি তাকে খাইয়ে
দিবেন। সকালে ও দিতে পারেন। আর হে, বড়িগুলো যেন
খুব বেশি বড় না হয়।
একটা বড়ি খাওয়ানোর তিনদিন পর আরেকটি বড়ি
খাওয়াবেন।
৪৫/৫০ দিন পর পর আপনি কবুতরকে কৃমির এই প্রাকৃতিক
ঔষধ দিবেন।
অতি গরমে এটা দেয়া যাবেনা।
প্রাকৃতিক এই কৃমির ঔষধে কোনো রকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

সবাই ভাল থাকুন।

স্প্রাউট সিড অথবা অঙ্কুরিত বীজ!!!***প্রথমেই একটি কথা বলে রাখি মুগ ডালের অঙ্কুরিতটা খুব ভালো হয় আমার কাছে ভালোলাগে এবং পা...
17/04/2020

স্প্রাউট সিড অথবা অঙ্কুরিত বীজ!!!

***প্রথমেই একটি কথা বলে রাখি মুগ ডালের অঙ্কুরিতটা খুব ভালো হয় আমার কাছে ভালো
লাগে এবং পাখির ও খুব পছন্দের
আপনারা চাইলে সেটা করতে পারেন।

(১)প্রথমেই আপনি যে বীজগুলো
(যেমন- ছোলা,মুগ ডাল,চিনা,গম ইত্যাদি)
অঙ্কুরিত করবেন বলে ভাবছেন সেগুলো
ভালভাবে পানিতে ধুয়ে নিন।

(২)এরপর একটি পাত্রে পরিস্কার পানিতে বীজ গুলোকে পুরো রাত(৮-১২ঘণ্টা)ভিজিয়ে রাখুন...

(৩)ভিজিয়ে রাখার পর,,,পরেরদিন বীজগুলো
পুনরায় পানিতে ২/৩বার ধুয়ে নিন এবং বীজ থেকে পানি নিঙরিয়ে নিন।

(৪)এবারে একটি পরিষ্কার সুতির কাপড় ভিজিয়ে নিন
এবং এটি দিয়ে বীজের পাত্রটি ঢেকে ফেলুন,,,,
খেয়াল রাখবেন যেন এটি বীজগুলোর সংস্পর্শে
যেন না আসে,,,এভাবে ৮-১২ ঘণ্টা ছায়া আছে
এমন একটি স্থানে রাখুন।

(৫)এরপরই দেখতে পাবেন যে আপনার পাত্রে রাখা বীজগুলো ইতিমধ্যেই অঙ্কুরিত হতে শুরু হয়েছে।

(৬)তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন বীজ থেকে যেন
শিখর বের হয়ে গাছে রুপান্তিত নাহ হয়,,
নিছে Plabon Mondal দাদার একটি ছবি দিলাম কতটুকু শিখর বের হলে পাখিকে খেতে দিবেন তা
সঠিকভাবে জানতে।

(৭)এবার ভাল ভাবে একবার বীজগুলোকে ধুয়ে নিয়ে পাখিকে পরিবেশন করুন পুষ্টিকর খাবার হিসেবে।
আপনি ইচ্ছা করলেই বীজগুলো ACV দিয়ে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পাখিকে পরিবেশন করতে পারেন এতেকরে যদি কোনো ব‍্যাকটেরিয়া থাকে সেটা চলে যাবে।

ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক সবার পাখি
এই কামনায়........

জুয়েল রানা.....
এডমিন
পতেঙ্গা পেটস এন্ড বার্ডস সোসাইটি........

 #হিটস্ট্রোক📣📣📣📣📣📣 #গরমে_সাবধান_পাখাল_পাখালীবসন্ত, গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে মুলত হিটস্ট্রোকের প্রকোপ বাড়ে। এসময় পাখির বাড়তি য...
16/04/2020

#হিটস্ট্রোক
📣📣📣📣📣📣
#গরমে_সাবধান_পাখাল_পাখালী

বসন্ত, গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে মুলত হিটস্ট্রোকের প্রকোপ বাড়ে। এসময় পাখির বাড়তি যত্ন নেয়া প্রত্যেক পাখি পালকের জন্য আবশ্যক। হিটস্ট্রোকের প্রতিরোধ, প্রতিকার ও লক্ষণসমূহ নিয়ে আলোচনা করার জন্যই পোস্টটি করা।

লক্ষণঃ

★দ্রুত নিঃশ্বাস নেয়া, হাপানির কারণে মুখ খুলে রাখা, ক্লান্তি।

★খাবারে অরুচি।

★পুপ্সের পরিমাণ কমে যাওয়া।

★পার্চে বসে না থেকে খাচার নিচে বসে থাকা।

★পা এর তালু প্রয়োজনের চেয়ে বেশি গরম হয়ে যাওয়া।

★ঝিমানো ও ডানা ছড়িয়ে রাখা।

★পায়ে কোনো গ্রীপ না থাকা।

★ডাকলে কিংবা কোনো আওয়াজে সাড়া না দেয়া।

★মাথা পায়ের দিকে নুয়ে পড়া।

★শরীর অবশ হয়ে যাওয়া।

উল্লেখিত লক্ষণসমূহ পাখির মধ্যে দেখা দিলে প্রাথমিকভাবে ধরে নিতে পারেন সে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত।

প্রতিকারঃ

★পাখিকে ঘরের বাইরে নিয়ে যাওয়ার কথা ভুলেও ভাববেন না।

★ বাতাসের সংস্পর্শে রাখুন পাখিকে।

★ পাখির ডানার নিচে, ঘারে, পায়া এর পাতায় পানি স্প্রে করুন বারবার।

★সম্ভব হলে বাটিতে স্বাভাবিক তাপমাত্রার( অতিরিক্ত ঠান্ডা না) পানি নিয়ে পাখির পা ভিজিয়ে রাখুন এবং পানি স্প্রে করতে থাকুন অল্প করে।

★পাখি একটু স্বাভাবিক হলে অবশ্যই ডাবের পানি খাওয়াবেন। ড্রপার দিয়ে ২/৩ ফোটা প্রতি ৩০ মিনিটের ব্যবধানে।

★তৎক্ষণাৎ ডাব না পেলে ইলেক্ট্রোমিন ২গ্রাম ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। খাওয়ানোর পদ্ধতি ডাবের পানির মতই।

★ইলেক্ট্রোমিনও যদি না পান তবে গ্লুকোজ খাওয়াতে পারেন। সেক্ষেত্রে ১ গ্রাম গ্লুকোজ ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে নিবেন।

★ ইলেকট্রোমিন বা গ্লুকোজের পরিমাপ ঠিক না থাকলে পাখির ক্ষতি হতে পারে। তাই ডাবের পানির ব্যবস্থা করাই শ্রেয়।

★রাইস স্যালাইন/ ওরস্যালাইন খাওয়াবেন না ভুলেও। এটা পাখির কিডনির জন্য ক্ষতিকর।

★ প্যারালাইজড হয়ে গেলে অবশ্যই এক্সপার্টের /ভেট ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন।

প্রতিরোধঃ

★ প্রতিদিন দুপুর ১০-১২ টার মধ্যে পাখিদের গোসল করাবেন(শুধুমাত্র গরমের দিনগুলোর জন্য প্রযোজ্য)। স্প্রে কিংবা বাটিতে পানি দিয়ে, যেটা আপনার পাখির জন্য সুবিধাজনক মনে হয়। ব্রিডিং-এ থাকা পাখির জন্য প্রতিদিন গোসল আবশ্যক।

★ সপ্তাহে একবার ঘৃতকুমারী খেতে দিবেন।

★ সপ্তাহে অন্তত একদিন ডাবের পানি খেতে দিবেন।

★ পাখি রাখার জায়গায় পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করবেন। না পারলে ছোট সাইজের ফ্যান লাগিয়ে দিবেন।

★ এমন জায়গায় পাখিকে রাখবেন না যেখানে সরাসরি রোদ আসে।

★ পাখি রাখার জায়গার আর্দ্রতা (অনেক বেশি নয়)বজায় রাখবেন। পাখির ঘরের আদর্শ তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকবে।

★তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্র রাখবেন পাখির ঘরে।

★প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ মৌসুমি শাক-সবজি ও ফল খেতে দিবেন। গরমের সময়গুলোতে ডিম/ এগফুড না দেয়াই ভালো। এগুলো শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়।

★সীডমিক্স-এ সুর্যমুখী, তিল, তিসি-এর পরিমান কমিয়ে দিবেন।

★বাসায় এলোভেরা, ডাব রাখবেন।

★পাখি রাখার পরিবেশ অবশ্যই খোলামেলা রাখবেন। পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করবেন।

★সরাসরি রোদ পড়ে এমন পরিবেশে পাখিকে বেশিক্ষণ রাখবেন না।

★রোদের মধ্যে বেশিক্ষণ পাখিকে নিয়ে রাস্তায় চলাচল করবেন না।

ভালো থাকুক সবার পাখি

#এডমিন_প্যানেল
#টিয়া_পাখি_পালন

 #সকলেরই_পড়া_উচিত #গরমকালে_পাখালদের_এ_বিষয়গুলো_জানা_খুবই_জরুরীঋতু বৈচিত্রের এই দেশে নতুন বা পুরাতন সকল ব্রিডারকেই পাখি প...
14/04/2020

#সকলেরই_পড়া_উচিত
#গরমকালে_পাখালদের_এ_বিষয়গুলো_জানা_খুবই_জরুরী

ঋতু বৈচিত্রের এই দেশে নতুন বা পুরাতন সকল ব্রিডারকেই পাখি পালনের ক্ষেত্রে বছরের বিভিন্ন সময়েই নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। যার অন্যতম হলো ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়া বা নানারকম বাহ্যিক বা অভ্যন্তরীণ পরজীবি দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পাখির মৃত্যু। অনেকসময় যা মহামারী আকারে পুরা এভিয়ারী ছড়িয়ে পড়ে পুরা এভিয়ারীতেই ধ্বংসযজ্ঞ চালায়।

এক্ষেত্রে আমাদের একটু সচেতনতা বা একটু বেশি মনোযোগ বা দৃড় ইচ্ছা শক্তিই পারে আমাদের প্রিয় এভিয়ারিকে বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়া বা পরজীবিদের আক্রমণ হতে রক্ষা করতে। এজন্য আমাদের এভিয়ারিকে প্রতিনিয়ত জীবানুমুক্ত করন প্রক্রিয়ায় মধ্যে রাখতে পারলেই সেটা আমার/আপনার সকলের প্রিয় পাখিগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত সম্ভব। আজ কি কি কারনে বা মাধ্যমে এভিয়ারিতে জীবানু সংক্রমন হতে পারে, কি কি রোগ হতে পারে জীবানু সংক্রমণের কারণে আর এভিয়ারিকে জীবানুমুক্ত করনের উপায় ও কি কি সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন এনিয়ে কথা বলবো।

জীবানু সংক্রমণের সম্ভাব্য কারণসমূহ

১) নতুন/পুরাতন সকল পাখালই দোকান বা অন্য পাখালদের হতে পাখি কিনে বা সংগ্রহ করে থাকেন। যা অনেকসময় ব্যাহ্যিকভাবে দেখতে সুস্থ মনে হলেও অভ্যন্তরীণ জীবাণু বহন করতে পারে।

২) আমাদের অনেকেই পাখির মিউটেশন বা ডিম/বাচ্চা নিয়ে অত্যন্ত আগ্রহী হলেও পাখির ঘরের/এভিয়ারির পরিষ্কার/পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে যথেষ্ট উদাসীন। যা ফলে প্রাণঘাতী জীবানুদেরকে দাওয়াত দেয়ারই সামিল।

৩) বদ্ধ বা পর্যাপ্ত আলো চলাচল নেই এমন অন্ধকার/স্যাঁতসেতে পরিবেশ পাখিদের জীবনঘাতি রোগ জীবানুদের অভয়ারণ্য হয়ে উঠার জন্য যথেষ্ট।

৪) অপরিষ্কার খাবারের বাটি বা পানির পাত্র হতে জীবানু সংক্রমণ হতে পারে।

৫) ব্রিডিংয়ের জন্য পুরানো হাড়িকে জীবানুমুক্ত না করে বারবার ব্যবহার। হাড়িতে বাচ্চা থাকাকালীন অবস্থায় তা দিনের পর দিন অপরিষ্কার রাখা।

৬) অপরিষ্কার খাবার/ পানি ও মেয়াদ উর্তীন্ন বিভিন্ন খাবার/ এগফুড বা বাসায় বানানো এগফুডে দেয়া ডিম ভালোমতো সিদ্ধ না করা।ভালোমতো পানিতে পরিষ্কার না করে শাকসবজি দেয়া।

৭) পাখির ঘরে বা বারান্দায় নিজেসহ দর্শনার্থীদের অপরিষ্কার অবস্থায় যাওয়া।

৮) বাড়িতে তেলেপোকা, টিকটকি, ইদুর ছাড়াও ঘরের অন্যান্য পোষা প্রাণী যেমন কুকুর বিড়াল হতে ও প্রানঘাতী জীবানুদের আক্রমণ হতে পারে।

এভিয়ারিকে জীবানুমুক্ত রাখার উপায় ও করনীয়

১) প্রথমত প্রতিদিনই আপনার সব পাখি গতিবিধি নুন্যতম ১৫-৩০ মিনিট মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করতে হবে। মনে রাখবেন একটি আক্রান্ত পাখি কখনোই সুস্থ পাখির ন্যায় প্রাণচাঞ্চল ও উজ্জীবিত থাকবে না।

২) পাখির জন্য পরিষ্কার মান সম্মত খাবার ও বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। পাশাপাশি খাবার ও পানির পাত্র, ট্রে সবকিছু পরিষ্কার করতে হবে প্রতিদিনই। যদি সেটা সম্ভব না হয়, অন্তত ১ দিন পরপর অবশ্যই ক্লিন করতে হবে।

৩) শাকসবজি পাখির জন্য খুবই উপকারী, তবে তা দেয়ার আগে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। যারা হোমমেড এগফুড দেন, তারা ডিম ভালোমতো সিদ্ধ করে দিবেন।

৪) নতুন কেনা পাখিকে এভিয়ারির অন্য পাখির সাথে দেয়ার আগে কোয়ারেন্টাই বা পৃথকভাবে সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে নুন্যতম ১৫ দিন আলাদা রেখে স্বাভাবিক সিডমিক্সের পাশাপাশি ৭ দিন ACV কোর্সে দিতে হবে ও বিশেষ পর্যবেক্ষনে কোনো অসুস্থতা বা দুর্বলতা নেই এমন নিশ্চিত হওয়ার পরই অন্য পাখিদের সাথে রাখা যেতে পারে।

৫) এভিয়ারিতে রোদের আলো ও স্বাভাবিকভাবে বাতাস চলাচল নিশ্চিত করতে হবে। তবে পাখির গায়ে সরাসরি বাতাস যেন না লাগে। যারা ঘরের ভিতরে পালে তারা ১/২ দিন পরপর ছাদে বা বাড়ির যেখানে রোদ পরে সেখানে পাখিকে ১৫/২০ মিনিট,রোদে রাখুন। রোদের আলো ব্যাকটেরিয়া/ ভাইরাস বা পরজীবিদের জন্য সাক্ষাৎ যম।

৬) পাখির হাড়িতে বাচ্চা থাকলে প্রতিদিনই পরিষ্কার করতে পারলে ভালো হয়, অন্তত ১ দিন পরপর পরিষ্কার করুন।আর ১টি হাড়ি ৩/৪ বারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। সেইসাথে প্রতিবার হাড়ি দেয়ার আগে জীবানু নাশক স্প্রে( টিমসেন, কোয়াটোভেট ইত্যাদি) বা আগুনে হাড়ির ভেতর হালকা পুড়িয়ে নেয়া আবশ্যক।

৭) পাখির ঘরে বা বারান্দায় তেলেপোকা, টিকটিকি, ইদুর নিধন/চলাচল রোধ করা ছাড়া অন্য বিকল্প নেই। পাশাপাশি ঘরের পোষা কুকুর বা বিড়ালও পাখিদের নাগালের বাইরে রাখার চেষ্টা করুন।

৮) আপনি নিজে বা যেকোনো দর্শনার্থীকে এভিয়ারি প্রবেশের আগে যথাসম্ভব পরিষ্কার/পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিতের পাশাপাশি জীবানুনাশক স্প্রে ব্যবহার করা উচিত।

৯) ব্রিডিংয়ে থাকা বা হাড়িতে বেবি আছে এমন পেয়ার ও বাচ্চাদেরকে আলাদাভাবে বিশেষ পর্যবেক্ষন করাটা অতিব জরুরি।

বিঃদ্রঃ পাখিকে উৎপাদন মেশিন না বানিয়ে
পাখিকে ভালোবাসুন
পাখি এমনিতেই আপনাকে সেই ভালোবাসার প্রতিদান দিবে।

ভালো থাকুক সবার পাখি।

#এডমিন_প্যানেল
#টিয়া_পাখি_পালন
❤❤❤❤❤❤💕

14/04/2020

শুভ নববর্ষ ১৪২৭

10/04/2020
আজকের আলোচনাঃ গরমে কবুতরের যত্ন ও আমাদের করণীয় ঃঅনেক কবুতর পালক মনে করেন গরমে কবুতরের সমস্যা হয়না , শুধু শীতেই হয় ।যা ভু...
22/03/2020

আজকের আলোচনাঃ গরমে কবুতরের যত্ন ও আমাদের করণীয় ঃ
অনেক কবুতর পালক মনে করেন গরমে কবুতরের সমস্যা হয়না , শুধু শীতেই হয় ।
যা ভুল ধারনা ৷ আসুন জেনে নেই, গরমে কবুতরকে ভাল রাখতে আমাদের কবুতর পালকদের কী কী করতে হবে বা কি করা যায়
১)• কবুতরের বাসস্থানে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে ৷
কবুতরের বাসস্থান খোলা জায়গায় হলে তো কোন সম্যসা নাই ৷
তবে ঘরে পাললে প্রয়োজনে ফ্যানের ব্যবস্থা বা অ্যাডজাস্টার দিতে হবে বা
ভেন্টিলেটর থাকতে হবে ৷
বেশি গরম হলে এয়ার বাইপাস ফ্যান লাগাতে হবে, যেন গরম বাতাস বের হয়ে যেতে পারে ৷
খুব বেশি গরম পরলে বড় কবুতরও হিট স্ট্রোক করতে পারে ৷
৷ হিট স্ট্রোক রোধে betain vet পাউডার ১ লিটার পানিতে ২ গ্রাম মিশিয়ে ১ দিন পর খাওয়ানো যেতে পারে ।
২) কবুতরের ঘর এর উপর ছাদ হলে গরমে ২/৩ বার পানি ঢেলে দিন ।
টিনের চাল হলে ছালার চট / কাপর দিয়া ঢেকে তা পানি দিয়া ভিজিয়ে দিবেন ২/৩ বার ।
৩)• ছেড়ে পালা কবুতর তো নিজে থেকেই ছায়া খুজে নেবে / একটি জায়গা ছায়া যুক্ত বানিয়ে দিন ।
আর কবুতরের গায়ে যেন মাত্রাতিক্ত রোদ না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে ৷ বারান্দায় কবুতর পাললে এবং বারান্দায় রোদ বেশি আসলে বারান্দা কিছুটা ঢেকে রাখুন ৷
খোপের ভিতরে বেশিক্ষণ রোদ থাকলে ডিমে তা দেয়া কবুতর এবং খোপে থাকা বাচ্চা কবুতর পানিশূন্যতায় ভুগবে ৷
ডিম নষ্ট হতে পারে ।
বাচ্চা মারাও যেতে পারে ৷
৪)• গরমের সময় কবুতরকে তেলবীজ (তিসী , সরিষা, সূর্যমুখীর বীজ, কুসুম ফুলের বীজ) না দেওয়া ৷
অনেকেই বাজারের মীকচাড় খাবার খাওয়াই যাতে তেল বীজ ভরা থাকে ।
সময় বুঝে আইটেম খাওয়াতে হবে ।
এতে হিট স্ট্রোকে মারা যেতে পারে।
৫)• কবুতরের পানিশূন্যতা পূরনে ও কবুতরের শরীর ঠান্ডা রাখতে
- ইলেক্ট্রোমিন স্যালাইন (১ লিটার পানিতে ২ গ্রাম ) মিশিয়ে খাওয়ান.১/২ দিন পর পর ।
- গ্লুকোজ (১ লিটার পানিতে ২ চা চামচ) দৈনিক বা ১ দিন পর পর ,
- অ্যালোভেরা (১ লিটার পানিতে ২ চা চামচ ) দৈনিক বা ১ দিন পর পর
গরমে কবুতরের পাতলা পায়খানা হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার ৷
গরমের সময় এন্টিবায়োটিক কম দেওয়া ,যা কবুতরের নরমাল সিস্টেমে বাধা প্রদান করে ৷ কবুতর পাতলা পায়খানা করলে
৷ হামদর্দের পেচিস বা মানুষের amodis / flazyl ৩/৪ ফোটা করে প্রয়োগ করতে পারেন, পেচিস অর্ধেক করে দিনে ৩ বার, ১টা করেও দিতে পারেন ৷ সাথে অবশ্যই স্যালাইন দিতে হবে ৷.

৬)• পানির পাত্রে সব সময় পরিষ্কার পানি রাখতে হবে ৷
• কবুতরকে ঠান্ডা পানি দিতে হবে ৷ তবে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দেয়া যাবে না ৷ নরমাল ঠাণ্ডা পানি । রোদে পানি না রেখে ছায়া যুক্ত জায়গায় পানি রাখতে হবে প্রয়জনে ঢাকনা দিতে হবে ।

সারাক্ষণ পানি দিয়া রাখার বন্দোবস্ত করতে হবে যাতে যখনি তার তেষ্টা লাগবে সে যেন তা খেতে পারে ।
৭)• প্রতি সপ্তাহেই গোসল করানোর ব্যবস্থা করুন ৷অন্তত ৭ দিনে ২ বার ,বেশি গরম পরলে দৈনিক , আর সম্ভব না হলে সপ্তাহে ২ দিন অবসশই ।
০৮) এই গরমে বাচ্চা কবুতর বা বড় কবুতর বাহিরে বিকালে ছারা ভালো যখন রোদ থাকে না বা কম থাকে । বিশেষ করে সারাদিন ছেরে রাখলে কবুতর পানি শূন্যতায় মারা বা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে ।
০৯ তিন মাস পর পর নিয়মানুযায়ী কৃমিনাশক খাওয়ান ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় বা বৃষ্টি হলে ৷

কবুতরের বাসস্থান পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত রাখুন ৷ গরমের সময় বেশি রোগ দেখা না গেলেও গরমজনিত সম্যসা দেখা যায়, সেগুলোর চিকিৎসার ঔষুধ সংগ্রহে রাখুন ৷
যেমন পাতলা পায়খানা , পানি শূন্যতায় শুকিয়ে যাওয়া ইত্যাদি ।

১০) প্রচণ্ড বৃষ্টিতে খোপে বা ধাপটি তে পরদা দিন , বেশি ভিজলে ঠাণ্ডা লেগে কাশি , হাপানি , চোখ উঠা , কান পাকা বিভিন্ন রোগ দেখা যায় , বিশেষ করে নতুন বেবি খুব ক্ষতি গ্রস্থ হয় ।১১)সাল্মোণেল্লা প্রতিরোধে প্রতি মাসে নিচের হেমীকো পি এইচ প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি মিশিয়ে ৫ দিন খাওয়ান ।
১২) normal ঠাণ্ডা লাগ্লে respiron ,1 liter a 2 ml
বেশি লাগ্লে eroct ও কাজ করে 1 liter a ১-২ gram .
হাপানি হয়ে গেলে বা হা করে শ্বাস নিলে cotravet + mucospel 1 liter a 2 gram mix kore khawan..

১৩) কবুতরের জায়গা বারিয়ে দিন যেমন যেইখানে ৩০ পিচ রাখা যায় অইখানে ২০ পিচ রাখুন ।ভাল থাকবে ।

• গরমে ঔষুধ নষ্ট হয় তাড়াতাডি ৷ ঔষুধ ভাল রাখতে ঔষুধ ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখতে হবে, লিকুইড হলে নরমাল ফ্রিজেও রাখতে পারেন ৷
বিঃদ্ঃ আমার স্বল্প জানা থেকে বলা , ভাল জানে এমন কারো পরামর্শ নিন / তাদের সাথে আলাপ করে নিন ।

আজকের আলোচনাঃ ভেষজ উপায়ে কবুতরকে সারা বছর সুস্থ রাখার কতিপয় নিয়মভেষজ উপায়ে কবুতরকে ঃ বনাজি বা ভেষজ ইউজ করে কবুতরকে সারা...
19/03/2020

আজকের আলোচনাঃ ভেষজ উপায়ে কবুতরকে সারা বছর সুস্থ রাখার কতিপয় নিয়ম

ভেষজ উপায়ে কবুতরকে ঃ বনাজি বা ভেষজ ইউজ করে কবুতরকে সারা বছর সুস্থ রাখার জন্য এই নিয়মটা ফলো করবেন।
আমি ২ মাসের চার্ট এক সাথে দিয়ে দিয়েছি। বনাজির সাথে সিমিত কিছু ভিটামিন মিনারেল ও দিয়েছি।

আসুন জেনে নেই ভেষজ উপায়ে কবুতরকে সুস্থ রাখার উপায়–
* মাসের ১ তারিখ।। ১টা ছোট লেবুর রস + ১০ কোয়া রসুনর রস নিয়ে ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ৪ তারিখ।। কালোজিরার তেল ১ চামুচ ১ কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ৭ তারিখ।। ১চামুচ লেবুর রস ১কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ১০ তারিখ।। ৫টা গোল মরিচ এবং ৩টা লং একটু পানি দিয়ে সিদ্ধ করে ২ লিটার সাদা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ১৩ তারিখ।। ১ চামুচ দারুচিনির গুড়া এবং হাফ চামচ লেবুর রস ১ কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ১৫+১৬+১৭ তারিখ ।। শুকনা অমলকী ৩টা + বহেড়া ২টা + হরিতকি ২টা ১ পোয়া পানিতে রাতের বেলায় ভিজিয়ে রেখে সকালে পানি ছেকে ২ লিটার সাধারন পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।। এভাবে টানা ৩ দিন।।

* মাসের ২০ তারিখ। কাঁচা আদা ৫০ গ্রামের ১টুকরা পিষে রস নিয়ে ২ লিটার পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ২৩ তারিখ।। ৩টা তেজপাতা ১ পোয়া পানি দিয়ে সিদ্ধ করে ছেকে নিয়ে সেই পানি ২ লিটার সাদা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ২৬ তারিখ।। ৫টা তুলশি পাতার সিদ্ধ জল ২ লিটার সাদা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* মাসের ২৮+২৯+৩০ তারিখ।। ৩ দিন ভিনেগার দিবেন। ৫ মিলি ১ কেজি খাবারে অথবা ৫ মিলি ১ লিটার পানিতে।।

* দ্বিতীয় মাসের ৪+৫+৬ তারিখ।। ৩ দিন মাল্টিভিটামিন দিবেন।।

* দ্বিতীয় মাসের ১০ তারিখ। ১ চামুচ অলিভ ওয়েল ২কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* দ্বিতীয় মাসের ১৪ তারিখ।। ১ চামুচ রসুনের রস ১কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।
* দ্বিতীয় মাসের ১৭ তারিখ।। ১ চামুচ মধু ১কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।। তবে এটা ঠান্ডা বা বৃস্টির সময় দিবেন।

* দ্বিতীয় মাসের ২০+২১+২২ তারিখ।। ভিটা থ্রি পাউডার ১ গ্রাম এবং ভিটা ডি প্লাস লিকুইড ১ মিলি ১ লিটার পানিতে। টানা ৩ দিন।

* দ্বিতীয় মাসের ২৬ তারিখ।। কাঁচা হলুদ ১ টুকরা ১ পোয়া পানি দিয়ে সিদ্ধ করে সিদ্ধ পানি ১ লিটার সাদা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন।

দ্বিতীয় মাসের ৩০ তারিখ।। চিরতা বা চিরলতা ১০ গ্রাম রাতের বেলায় ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে পানি চেকে নিয়ে ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে খাওয়াবেন।।

* গরম বেশি পড়লে ইলেকট্রমিন খাওয়াবেন লিটারে ২ গ্রাম।

*যে কোন খারাপ পায়খানা দেখলে আমের বিচির গুড়া ১ চামুচ + জামের বিচির গুড়া ১ চামুচ + কালো জিরার তেল ৫ মিলি ১ কেজি খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন, এভাবে টানা ৩ দিন।।
জামের সিজনে এবং আমের সিজনে বিচি গুলা সংগ্রহ করে নিবেন, তারপর বিচি গুলা ভাল ভাবে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে ব্লেন্ডার করে গুড়া করে বৈয়ামে রেখে দিবেন, আগামি বছর পর্যন্ত এটা খাওয়াতে পারবেন। এটা অনেক উপকারি এটা মহামারি রোগ থেকে আপনার লফ্টকে বাচাবে।

* ২ মাস পরপর কৃমির ঔষধ খাওয়াবেন।।

* পারলে ১ দিন পর পর খামার পরিস্কার করুন।।

* বিশুদ্ধ পানি দিন।।

* ভাল মানের সুষম খাদ্য দিন।। খাবার তালিকায় অন্তত গম-বুটের ডাল-মুশুরি ডাল-মটর-বাজরা-ছোলা-চাউল এই কয় প্রকার হলেই চলবে।

* গ্রিট দিবেন নিয়মিত।। ভাল মানের গ্রিট দিবেন, বাজারের গ্রিট খাওয়ানোর সময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন, বাজারের গ্রিটে ভাইরাস বেশি থাকে, কারন তারা পরিস্কার কম করে, চেস্টা করবেন নিজে গ্রিট বানানোর। গ্রিট ২ থেকে ৩ দিন পর পর দিতে পারেন। এতে কবুতরের হজম এর জন্য খুবই সহায়ক হবে। এবং বেবি ও ডিমের জন্য বেস্ট, আর একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে যে গ্রিট ১৫ দিন পর পর রোদে দিয়ে শুকিয়ে নেওয়া ভাল, এতে ফাঙ্গাস হবার ভয় থাকে কম।

* বিরতি দিয়ে ব্রীডিং করাবেন।। ২-৩ বার বেবি নেওয়ার পরে নর-মাদিকে আলাদা রাখবেন অন্তত ১০ দিন।

* জীবাণু নাশক ছিটাবেন মাসে অন্তত ১ বার ।।

* অনর্থক বা অতিমাত্রায় zinc, ad3e e-sell নিয়মিত প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।।

* সব দরজা জানালা বন্ধ করে খামারে গ্যাস তৈরি করবেন না। কিছু খোলা রাখবেন।।

* অনর্থক অ্যান্টিবায়োটিক দিবেন না বা কয়েক পদের অ্যান্টিবায়োটিক এক সাথে দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।।

* ঔষধ ও ভিটামিন ভাল ভাবে সংরক্ষন করুন। যেমন অনেকেই আছেন প্যাকেট ভাঁজ করে রাখেন এতে এর গুনাগুন নষ্ট হয়। তাই এটি এয়ার টাইট বৈয়ামে ও বোতল গুলো ভাল করে বন্ধ করে রাখুন।।

* কবুতর ঝিমানো বা লোম ফুলিয়ে বসে থাকা বা সবুজ পায়খানা মানেই অসুস্থ না। এ ক্ষেত্রে অহেতুক ঔষধ দিবেন না।।

* পোলট্রি ভ্যাকসিন দিবেন না।। যদি ভ্যকসিন দিতেই হয় তাহলে শুরু থেকেই এভাবে দিতে হবে। BCRDV- RDV- PIGEON FOX- LASOTA – CHOLERA এভাবে ব্যবহার করবেন, ফলাফল ভাল পাবেন।

* খাদ্য কিনে আনার পর ভাল ভাবে ঝেরে রোদে শুকিয়ে বা আগুনে হালকা গরম করে কন্টিনারে বা বৈয়ামে বরে তারপর খাওয়াবেন।।

* ভুট্টা ভাঙ্গা + পোল্ট্রির আদার এই গুলা খাওয়াবেন না।

*দয়াকরে না বুঝে কোন ঔষধ প্রয়োগ করবেন না।

*আর একটা বিষয় মাথায় রাখবেন খাদ্য বা পানি বাড়ালে মেডিসিন গুলার পরিমানটা অবশ্যই বাড়বে।

18/03/2020

করোনা ভাইরাসের ঝুকি মোকাবেলার প্রতিরোধ মূলক বাবস্তা
নিজে দেখুন সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করতে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

কবুতরের গ্রিট কি?গ্রিড  হচ্ছে ইটের কণা,নুড়ি পাথর,ডিমের খোসা,লবন ইত্যাদির মিশ্রণ। এটি কবুতরের হজম শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ...
13/03/2020

কবুতরের গ্রিট কি?
গ্রিড হচ্ছে ইটের কণা,নুড়ি পাথর,ডিমের খোসা,লবন ইত্যাদির মিশ্রণ। এটি কবুতরের হজম শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে । আদর্শ গ্রিডে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্লোরিন এবং oligo উপাদানগুলি বিদ্যামান।এছাও কবুতর এর জন্য প্রয়োজনীয় লোহা, তামা, ম্যাঙ্গানিজ, দস্তা, আয়োডিন, সেলেনিয়াম বিদ্যামান। খনিজ এবং অলিগো উপাদানগুলি পেশী, হাড়ের গঠন, ত্বক এবং পালকগুলি বিকাশের মতো গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়ে এবং শরীরের বিভিন্ন প্রক্রিয়াগুলিতে তারা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

***গ্রিড এর উপকারিতাঃ

১. গ্রিট কবুতরের হজম শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ।

২. বীজ বা শস্যদানার খোলস কবুতরের হজমের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে । গ্রিট এই প্রতিবন্ধকতা দূর করে এবং হজমে সাহায্য করে । অনেকে মনে করে যে গ্রিট কবুতরের ডিম উৎপাদনে সাহায্য করে আসলে এই ধারণাটা সঠিক না । তবে গ্রিট কবুতরের বহুমুখি উপকার করে থাকে । কবুতররের হজম শক্তি ঠিক রাখা কবুতর সুস্থ রাখার অন্যতম প্রধান শর্ত ।

৩. গ্রিডে বিদ্যামান খনিজ এবং অলিগো উপাদানগুলি পেশী, হাড়ের গঠন, ত্বক এবং পালকগুলি বিকাশের মতো গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রাখে।

৪. কবুতরের বাচ্চাদের বেড়ে উঠার জন্য গ্রিটের লবন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

৫. ডিমের খোসা মজবুত করতে সাহায্য করে।

***গ্রিড এর মিশ্রনঃ

গ্রিট সাধারণত দুই ধরনের মিশ্রণে তৈরী করা হয়,

১. দ্রবণীয়
২. অদ্রবণীয়

১. দ্রবণীয়ঃ সামুদ্রিক ঝিনুকের খোলার গুঁড়ো ,লবণ, কাঠকয়লা, ঝিনুক শেল, সুমুদ্রের ফেনা(cat fish), পোড়া মাটি, ডিমের খোসা, ইত্যাদি । এসব দ্রবণীয় উপাদান শরীরে হজম হয়ে যায়।

২. অদ্রবণীয়ঃ ইটের গুরা(চালের সমান), চুনা পাথর (লাইম স্টোন) ইত্যাদি । এসব অদ্রবণীয় উপাদান পড়ে পায়খানার সাথে বের হয়ে যায়।

সতর্কতাঃ ঝিনুক শেল, কাঠকয়লা, সামুদ্রিক ঝিনুকের খোলার গুঁড়ো, সুমুদ্রের ফেনা(cat fish), ডিমের খোসা, ইত্যাদি তে সাল্মলিনা সহ নানা রোগের জীবাণু থাকতে পারে, তাই এগুলো মিক্স করার আগে ১/২ ঘণ্টা ভাল করে গরম পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে অথবা ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে।

Fostering অর্থ কি?Fostering শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো প্রতিপালক বা প্রতিপালন। শব্দটি সর্ব প্রথম ঘোড়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার ক...
08/03/2020

Fostering অর্থ কি?

Fostering শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো প্রতিপালক বা প্রতিপালন। শব্দটি সর্ব প্রথম ঘোড়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছিলো। কবুতরের ক্ষেত্রে fostering শব্দটি ব্যবহত হয় না, এে শব্দটিকে ব্যবহার করা যায় আর সেটি হলো Pigeon fostering যার অর্থ হলো "কবুতর প্রতিপালক"।অর্থাৎ যিনি কবুতরের প্রতিপালক হিসেবে কাজ করে তাকেই মূলত Pigeon fostering হিসেবে ধরা হয়। অপর দিকে যে কবুতর প্রতিপালক হিসেবে কাজ করে তাকে Foster Pair বলে। যদিও এদের কে Pumpers ও বলা হয়ে থাকে।কবুতরের এই fostering বিভিন্ন ভাবে করা যেতে পারে।সেগুলোউ আমরা পোস্ট টিতে বিস্তারিত আলোচনা করতে চেষ্টা করবো।

Pigeon Fostering বলতে কি বোঝায়?

Fostering হলো যখন কোন পিতামাতা কবুতর তাদের বাচ্চা প্রতিপালনে অক্ষম থাকে বা কোন কারণ বশত ব্যর্থ হয় বা অধিক হারে বংশ বৃদ্ধির প্রয়োজন হয় তখন মুল পেয়ার কবুতরের ডিম বা বচ্চাকে সরিয়ে অন্য কবুতর বা কোন মাধ্যমে বাচ্চা ফোঁটানো এবং প্রতিপালন করার কৌশল কে Pigeon Fostering বলে।

Pigeon Fostering কখন করা প্রয়োজন?
কেস স্ট্যাডি ১ঃ- কিছু কিছু কবুতরের প্রজাতি রয়েছে যারা তাদের ডিম পাড়ার পর ডিমে 'তা বা ওম' দেয় না এই ধরনের কবুতরের(পেয়ার-A ) ডিম অন্য কবুতরের (পেয়ার-B) কাছে ফোঁটানোর জন্য দিতে হয় বা অন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। যদি তা না করা হয়ই তাহলে ডিম নষ্ট হবার সম্ভাবনা ১০০%।সে ক্ষেত্রে Pigeon Fostering এর প্রয়োজন দেখা দেয়।

কেস স্ট্যাডি ২ঃ- যদি কোন ব্রিডিং করা কবুতর ডিম বা বাচ্চা থাকা অবস্থায় হটাৎ অসুস্থ হয়ে পরে বা মারা যায় বা হারিয়ে যায় বা ডিমে তা দেয়া ছেরে দেয় বা বাচ্চাকে খাওয়ানো ছেরে দেয়। তখন সেই ডিম বা বাচ্চা সুন্দর ভাবে উৎপাদন এর লক্ষ্যে Pigeon Fostering এর প্রয়োজন।

কেস স্ট্যাডি ৩ঃ- যদি কোন খামারি দ্রুত কবুতরের জাত বৃদ্ধি করতে চান তবে Pigeon Fostering এক মাত্র অবলম্বন হয়ে দাঁড়ায়। এটার ক্ষেত্রে যদিও কিছু সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেমন একটি মাস্টার পেয়ার থেকে যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ডিম গ্রহন করা হয় তবে মাস্টার পেয়ার টি অসুস্থ হতে পারে বা বাচ্চা উৎপাদনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে সুতরাং পরিমিত মাত্রায় এ কাজটি করা প্রয়োজন। যাতে মাস্টার পেয়ারের কোন ক্ষতি না হয়।

Pigeon Fostering এর পদ্ধতি সমূহঃ-

***পদ্ধতি ১ঃ- Foster Pair(Pair-B):- এ পদ্ধতিতে Pigeon Fostering এর জন্য মাস্টার পেয়ার (পেয়ার A) এর পাশাপাশি (পেয়ার B) রাখতে হয়। যখন পেয়ার A ডিম দেয়, তখন ডিমটি খুব সাবধানতার সাথে পেয়ার B এর নিচে ডিম ফোটানো এবং পরবর্তী লালন-পালনের জন্য হস্তান্তর করা হয়। ডিম ছাড়াও অল্প বয়সি বাচ্চাদের কে Pigeon Fostering এর মাধ্যমে লালন-পালন করা যায়। যদি পেয়ার B ডিম প্রদানে সক্ষম হয় তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে পেয়ার B ডিম দেবার ৪/৫ দিনের ভেতর ডিমটি সরিয়ে পেয়ার A এর ডিম হস্তান্তর করা অন্যথায় পেয়ার B ডিম ছেড়ে উঠে যেতে পারে।

Foster Pair(Pair-B) দুই ধরনের হতে পারে।
১/ রানিং কবুতর যারা নিয়মিতভাবে ডিম প্রদান করতে সক্ষম।
২/ বান্জা কবুতর অর্থাৎ যারা ডিম প্রদানে সক্ষম নয় কিন্তু অন্যের ডিম বাচ্চা সুন্দর ভাবে লালন পালন করে।

Foster Pair(Pair-B)হিসেবে যে সকল কবুতর গুলোকে নির্বাচন করা জরুরীঃ-
১/ Fostering অবশ্যই সুস্থ ও স্বাস্থ্য বান হতে হবে।
২/ Fostering পেয়ার এমন কবুতর হতে হবে যারা ভালো বাচ্চাকে খাওয়াতে এবং লালন-পালন করতে সক্ষম।
৩/ Fostering কবুতর হিসেবে সেই সমস্ত কবুতর গুলো নির্বাচন করা উচিৎ যারা প্রজাতি হিসেবে উন্নত,দামে সস্তা, বা বাজারে এদের বাচ্চার ভাল দাম পাওয়া যাবে না।
৪/ এমন সব প্রজাতিকে নির্বাচন করা যারা অন্যের ডিম বা বাচ্চাকে লালন পালন করতে পারে। যদিও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনি এমন পেয়ার তৈরী করে নিতে পারবেন।
৫/ বান্জা কবুতর যদি হাঁড়িতে ডিম দিলে হাড়িতে বসে তখন তাকে Fostering এর জন্য নির্বাচন করা।
৬/ বড় আকারের প্রজাতির কবুতরের fostering এর জন্য বড় সাইজের কবুতর foster হিসাবে নির্বাচন করা।

***পদ্ধতি ২ঃ- Incubator system:- এ পদ্ধতিতে Pigeon Fostering এর জন্য পেয়ার-B এর প্রয়োজন হয় না।এক্ষেত্রে পেয়ার A ডিম প্রদান করার পর তা Incubator এ রাখা হয়। এবং নিদিষ্ট মেয়াদে ডিম টি ফোটার পর হ্যান্ড ফিডিং বা Pumpers কবুতরের মাধ্যমে বাচ্চাকে প্রতিপালন করা হয়। বিশ্বের অনেক বড় বড় কবুতরের খামার গুলোতে এই পদ্ধতিতে বাচ্চা উৎপাদন করা হয়ে থাকে। যদিও পদ্ধতিটি অনেক ব্যায়বহুল।

***পদ্ধতি ৩ঃ- BTW System —এটি Pigeon Fostering এর ক্ষেত্রে আধুনিক একটি পদ্ধতি। একে “bull” সিস্টেমও বলা হয়ে থাকে। এ পদ্ধতিতে একটি পুরুষ কবুতরের সাথে ৩/৪ টি মাদি রাখা হয়।এবং পুরুষ কবুতরটি সব গুলো মাদি কবুতরের সাথেই মিটিং করতে চেষ্টা করে।যে সমস্ত মাদি কবুতর গুলি মিটিং করতে সক্ষম হয় তারা আলাদা আলাদা হাড়িতে ডিম প্রদান করে এবং বাকি মাদি গুলোকে খাঁচা থেকে বের করে দেয়া হয়। তখন মাদি গুলোর ডিম সরিয়ে পেয়ার-A এর ডিম চেলে দেয়া হয়। এভাবে মাদি কবুতর গুলো ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদন করে এবং বাচ্চা প্রতিপালন করে। যদিও এটি দীর্ঘ মেয়াদি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।

Pigeon Frostering এর ক্ষেত্রে ডিম চেলে বা হস্তান্তরের সময়ে সর্তকতা এবং করণীয়ঃ-

১/ ডিম চেলে দেবার সময়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন ভাবেই ডিম আঘাতপ্রাপ্ত না হয়।
২/ ডিম হাতের তালুর মধ্যে খুব সাবধানে নিয়ে পেয়ার B এর পেটের নিচে দিতে হবে।
৩/ পেয়ার A প্রথম ডিম দেবার পর তা সাবধানে নকল ডিমের মাধ্যমে হস্তান্তরের মাধ্যমে সরিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখা এবং দ্বিতীয় ডিমের জন্য ৪২ -৪৮ ঘন্টা অপেক্ষা করা। পেয়ার A দ্বিতীয় ডিমটি দিলে তবেই দুইটা ডিম একসাথে পেয়ার B বা Pigeon Frostering এর জন্য হস্তান্তর করা।
৪/ পেয়ার A এর ডিম দেবার পর পেয়ার B এর নিচে হস্তান্তরের সময় কাল যেন ৪-৫ দিনের বেশি না হয়। চেষ্টা করা যেন পেয়ার A দ্বিতীয় ডিম দেবার সাথে সাথে পেয়ার B এর কাছে হস্তান্তর করা। ডিমের বয়স বেশি হলে পেয়ার B ডিম ছেড়ে উঠে যেতে পারে।
৫/ Incubator এ ডিম ফোটানোর সময় কালে কোন অবস্থাতেই ডিম Incubator এর বাইরে না নেয়া।এতে বাচ্চা মারা যেতে পারে।
৬/ ডিম ধরার সময় খুব সাবধানে ধরা যাতে ডিমটি ঝাঁকি না খায়। ঝাঁকি খেলে ভ্রন এর ক্ষতি হতে পারে।
৭/ অপরিপক্ক ডিম,আঘাতপ্রাপ্ত ডিম, Pigeon Frostering এর জন্য নির্বাচন না করা।
৮/ ৪-৫ দিন পর ডিম খুব সাবধানে আলোতে নিয়ে দেখতে হবে যে ডিমটি জমেছে কিনা। না জমলে ডিমটি সরিয়ে ফেলা।
৯/ Foster pair দিয়ে ডিম Fostering এর ক্ষেত্রে ডিম রাতে চালা ভালো। এছাড়াও যে কবুতর থেকে ডিম নেয়া হচ্ছে তাকে নকল ডিম দিয়ে বসিয়ে রাখা। তা না হলে ঘনঘন ডিম দেবার কারনে কবুতর অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।
১০/ ডিম চেলে দেবার সময়,ও প্রজাতির নামের নোট রাখা। যাতে ডিমটি ফোটার আগে হালকা করে ডিমটি ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দেওয়া যায়। এতে ডিমের আদ্রতা বজায় থাকবে ও ফুটতে সাহায্য করে।এছাড়াও ডিম ফোঁটার সময়ে প্রজাতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

আজ এখানেই শেষ করছি আবার আসবো নুতন কোন বিষয় নিয়ে।-আল্লাহ হাফেজ

প্রয়োজনীয় পোষ্ট গুলো দ্রুত পেতে আমাদের ব্লগটি Followকরুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন।এছাড়াও ব্লগটি অপরের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।

আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।এছাড়াও আপনারা কবুতর বিষয়ক যে কোন বিষয় সম্পর্কে আমাদের সাথে শেয়ার করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন।

আল্লাহ হাফেজ

তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD

Address

Ancer Camp, Mirpur/1
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sindabad Express Pigeon Gallery - SEPG posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sindabad Express Pigeon Gallery - SEPG:

Videos

Share

Category

Sindabad Express Pigeons Gallery (SEPG)

Sindabad Express Pigeons Gallery Has so Many Best Quality Pigeons. Anyone Can Collect form Us. We Only Breed Best Quality. Our Official Web Store Link> http://sindabadexpress.com/store/sepg