ঘুঘু পাখি ইতিবৃত্ত

ঘুঘু পাখি ইতিবৃত্ত বিভিন্ন ঘুঘু এর মিউটেশন,জাত, পরিচয় তুলে ধরতেই পেইজটির আত্মপ্রকাশ

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তMale Fancy spotted + female hybrid F1... get F2 baby hybrid
30/10/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Male Fancy spotted + female hybrid F1... get F2 baby hybrid

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তRed turtle dove mutation
26/10/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Red turtle dove mutation

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত আফ্রিকান কেপ ঘুঘু
23/10/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
আফ্রিকান কেপ ঘুঘু

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তThick beaked green pigeon
21/10/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Thick beaked green pigeon

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তঅস্ট্রেলিয়ান ঘুঘু ও জেব্রা ঘুঘু জোড়া
19/10/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
অস্ট্রেলিয়ান ঘুঘু ও জেব্রা ঘুঘু জোড়া

***ডাহুক পাখি***গ্রামবাংলায় রাতের বেলায় ঝোপের ভেতর থেকে ‘কোয়াক কোয়াক’ ডাক শুনেই চিনতে পারা যায় ডাহুক পাখিকে। জলাভূমির আশ...
17/10/2024

***ডাহুক পাখি***
গ্রামবাংলায় রাতের বেলায় ঝোপের ভেতর থেকে ‘কোয়াক কোয়াক’ ডাক শুনেই চিনতে পারা যায় ডাহুক পাখিকে। জলাভূমির আশপাশের ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে থাকে। ডাহুক আসলে চিরবিরহী পাখি।

বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেড়ানো ডাহুক-ডাহুকিকে নিয়ে ভালোবাসার গল্প প্রচলিত আছে গ্রামে। যখন ডাহুক তার সঙ্গীর খোঁজ না পায়, দিনরাত ডাকতে ডাকতে গলায় রক্ত উঠে একসময় মারা যায়! ডাহুক হারিয়ে গেলে ডাহুকি দিনরাত পাগলের মতো ডাকাডাকি করতে থাকে, যা বর্ষাকালে বেশি শোনা যায়। কেউ কেউ বলে, ডাকতে ডাকতে ওদের গলা থেকে রক্তের ফোঁটা ওদের ডিমের ওপর পড়লেই তবে ডিম ফোটে। আবার কেউ বলে, মানুষকে ওরা ডাকাডাকি করে বিপদ সংকেত জানায়। আসলে এসবের কিছুই নয়, ওদের প্রজনন সময় ঘনিয়ে এলে সঙ্গী পাখিকে আকৃষ্ট করতে এমন আর্তনাদ করে ডাকতে থাকে। এদেরকে ‘ডাইক’, ‘পান পায়রা’, ‘ধলাবুক ডাহুক’ বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। এরা পোষ মানে। গ্রামের শিকারিরা পোষা ডাহুক পাখি দিয়ে এ প্রজাতির বুনোপাখি শিকার করে।

মাঝারি আকৃতির এই পাখিটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর। লম্বায় ৩২-৩৩ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। স্ত্রী ও পুরুষ পাখি দেখতে অনেকটা একই রকম। ডাহুকের লেজ ছোট, লেজের নিচের অংশ লালচে আভা সমৃদ্ধ। লেজটা অধিকাংশ সময় খাড়া থাকে। হাঁটার সময় লেজটাকে নাচিয়ে হাঁটে। পা লম্বা, পায়ের নখগুলো লম্বা লম্বা—ফলে পদ্ম ও শাপলা পাতায় দিব্যি দাঁড়িয়ে থাকতে পারে এবং কচুরিপানার ওপর ছোটাছুটি করে। পিঠের রং ধূসর থেকে খয়েরি-কালো। মাথা, মুখমণ্ডল, গলা, বুক ও পেট সম্পূর্ণ সাদা। ঠোঁট হলুদ রঙের, ঠোঁটের ওপরে লাল রঙের ছোট্ট দাগ আছে। তবে ডাহুকের বাচ্চারা সবসময় কালো রঙের হয়।

ডাহুক পাখির প্রধান খাবার জলজ পোকামাকড়, ছোট মাছ, জলজ উদ্ভিদের কচি ডগা, শ্যাওলা, ধান ইত্যাদি। পোষা ডাহুক চাল, ভাত খায়। অনেক সময় খাবারের খোঁজে মানুষের কাছাকাছি চলে আসে। বাসা বাঁধে জলার ধারে ঝোপে কিংবা বাঁশঝাড়ে, তবে পানি এদের প্রধান আশ্রয়। ডাহুক খুব সতর্ক পাখি, আত্মগোপনে পারদর্শী। পুকুর, খাল, জলাভূমি, বিল, নদীর গোপন লুকানো জায়গা এদের খুব প্রিয়। জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস এদের প্রজননকাল। ৬-৭টি ডিম পাড়ে। ডিমের রং ফিকে হলুদ বা গোলাপি মেশানো সাদা। ডাহুক-ডাহুকি উভয়েই ডিমে তা দেয়। ডিম ফুটতে সময় লাগে ১৮ থেকে ২০ দিন।

বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ডাহুক দেখা যায়। নির্দয় শিকারিদের অত্যাচার আর বসবাসের জায়গার অভাবে প্রকৃতি থেকে ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে বসেছে। আইইউসিএন ডাহুককে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এই পাখি সংরক্ষিত।

নর্দান বব-হোয়াইট কোয়েল
16/10/2024

নর্দান বব-হোয়াইট কোয়েল

***বাজিগর পাখি***পরিচয়::বাজরিগর পরিচিত একটি পোষা ছোট টিয়া পাখি। আমেরিকায় লিট্টল প্যারাকিট নামে পরিচিত। এছাড়াও এই পাখ...
15/10/2024

***বাজিগর পাখি***
পরিচয়::
বাজরিগর পরিচিত একটি পোষা ছোট টিয়া পাখি। আমেরিকায় লিট্টল প্যারাকিট নামে পরিচিত। এছাড়াও এই পাখি বাজী, শেল প্যারাকিট, ক্যানারী প্যারট, জেব্রা প্যারট, কমন পেট প্যারাকিট, আন্ডুলেটেড প্যারাকিট এবং বাংলায় বদ্রি নামেও পরিচিত। বাজরিগার পাখি প্রধানত অস্ট্রেলিয়ার পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল অঞ্চলসহ সমগ্র বনাঞ্চলে দেখা যায়। এছাড়াও তাসমানিয়া এবং এর প্রতিবেশী কয়েকটি রাজ্যেও এর বিস্তার আছে। এর বৈজ্ঞানিক নাম Melopsittacus Undulatus।

আকার আকৃতি::
সাধারণত বন্য বাজরিগার লম্বায় প্রায় ৬.৫ – ৭ ইঞ্চি এবং খাঁচায় প্রায় ৭ – ৮ ইঞ্চি। এদের ওজন সাধারণত বন্য বাজরিগার ২৫ – ৩৫ গ্রাম এবং খাঁচায় ৩৫ – ৪০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।

পুরুষ মহিলা চেনার উপায়::
পূর্ণবয়স্ক পুরুষ বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে নীল রংয়ের ঝিল্লি থাকে। এই ঝিল্লি কপাল ও ঠোঁটের মাঝে নাকের ছিদ্রসহ বিস্তৃত। পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে বাদামি রংয়ের ঝিল্লি দিয়ে ঘেরা থাকে। এই ঝিল্লি কপাল ও ঠোঁটের মাঝে নাকের ছিদ্রসহ বিস্তৃত। সাধারণত ৫ - ৮ মাস বয়সে এরা প্রাপ্তবয়স্ক হয়।
প্রজনন::
স্ত্রী ও পুরুষ পাখি শারীরিক মিলনের ৭ - ১০ দিন পর থেকে ডিম পারা শুরু করে। একদিন পর পর একটি করে ডিম পাড়ে। এরা এক সময়ে ৪ - ৮ টি ডিম পাড়ে। স্ত্রী পাখি তার ডিমে তা দেয় এবং পুরুষ তাদের যত্ন নেয়। এই পাখিকে ডিম দেয়ার সময় নির্জন জায়গায় রাখতে হবে। ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে ১৮ - ২১ দিন সময় লাগে। নবজাতক ও ছোট বাচ্চা পাখিকে তাদের মা-বাবা এক সাথে খাইয়ে দেয়। পাখির বাচ্চা গুলি প্রায় ৩৫ - ৪২ দিন বয়স থেকে একা একা খেতে শুরু করে ও অল্প অল্প উড়তে শিখে যায়। প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে পাখিরা মাথা ঝাঁকিয়ে শিস্ দিয়ে গান করে। কখনো কখনো মেয়ে পাখিদেরও এরকম করতে দেখা যায়।
খাদ্যাভ্যাস::
এই পাখিরা তৃণভূমিতে বড় ঝাঁকে একসাথে উড়ে বেড়ায়। বন্য অঞ্চলে একটি বদ্রি জোড়া বছরে একবার ডিম পাড়ে। পরিবেশগত পরিবর্তনগুলি বাসা বাঁধার মরসুমের শেষের সংকেত দেয়, সেই সময়ে তারা বাসা ছেড়ে দেয় এবং পরের বছর পর্যন্ত বাসা বানায় না বা ডিম পাড়ে না। বন্দী অবস্থায় তাদের বারবার ডিম পাড়া থেকে বিরত রাখা আমাদের দায়িত্ব।
এরা উন্মুক্ত তৃণভূমিতে স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াতে পারে তাই নিজেদের ইচ্ছা মতন খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে। খাঁচায় পোষা অবস্থায় খাদ্য হিসেবে কাউন, ছোট ধান, ভাত, ফল ও অন্যান্য শাক-সবজি খায়। যা প্রতিটা বাড়িতে অনায়াসেই মেলে।
তারা ভিজানো নরম ছোলা, গম ও ভুট্টা খায়। তুলসী পাতা খেতে তারা খুব ভালোবাসে।
এছাড়া জোয়ার, বাজরা, রাগি অর্থাৎ মিলেট জাতীয় শস্য ক্যানারি, সূর্যমুখীর বীজ প্রভৃতি বিভিন্ন শস্য মিশ্রিত ভাবে খেতে দেওয়া হয়ে থাকে। কাটেল ফিশ বোন, মিনারেল ব্লক, গ্রিড ও এগফুড অর্থাৎ ডিম ও ডিমের খোলা খেতে দেয়া হয় তাদের সঠিক পুষ্টির জন্য।
রোগব্যাধি::
বদ্রি পাখিদের বিশেষ একটা রোগ ব্যাধি হয় না। তবে অনিয়মিত বিভিন্ন প্রকার খাবার খাওয়ানো, অপরিছন্ন খাবার ও পরিবেশের কারনে পেটখারাপ, সবুজ পায়খানা হয়। ঋতু পরিবর্তন ও বর্ষার সময়ে ফ্লু জাতীয় সর্দি জ্বর হতে পারে। শরীর খারাপ হলে পালক ফুলিয়ে পিছনে মুখ গুঁজে খাঁচার এক কোণে চুপ করে বসে থাকে। স্বেচ্ছায় ইচ্ছায় উড়তে চায় না। খাবার খাওয়ার ও জল পান করার ইচ্ছা কমে যায়। সর্দি ও জ্বর হলে হাঁচি দেয়। হজমের সমস্যা হলে কখনো বমি করে।
অতিরিক্ত গরমে স্ট্রোক থেকে বাঁচাতে পাখিকে জলে গুলে ও.আর.এস খাওয়ানো উচিত। কখনোই পাখির খাঁচাকে সরাসরি সূর্যের আলো আসে এমন স্থানে রাখা উচিত নয়। ছায়াযুক্ত অপেক্ষাকৃত শীতল স্থানে রাখতে হবে। এছাড়া অপুষ্টি ও অতিরিক্ত প্রজননের জন্য 'ফ্রেঞ্চ মল্ট' নামক রোগ হতে দেখা যায়। এ কারণে পাখির শরীরে ঠিকমতো পালক গজায় না, পাখি দুর্বল হয়ে যায়, উড়তে পারে না, বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
বিশেষত বর্ষাকালে কখনো চোখের সংক্রমণ হয়, চোখ দিয়ে জল পড়ে। শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ হলে ক্রমাগত দ্রুত শ্বাস নেয়। এছাড়া মাইটের আক্রমন হতে পারে। খাঁচায় পোষা পাখিকে বছরে অন্তত দু বার করে কৃমির ঔষধ দেয়া উচিত। পাখির কোনো রোগ হলে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

মিউটেশন::
বন্য বাজরিগররা শুধুমাত্র সবুজ রঙের হয়ে থাকে। খাঁচায় পালিত বাজরিগররা বিভিন্ন রঙের হয় যেমন - সবুজ, হলুদ, সাদা, নীল এবং বিভিন্ন ধরণের মিশ্রিত রঙ। সমস্ত বন্দী বাজরিগর দুটি মৌলিক ধারার রঙে বিভক্ত; যথা, সাদা-ভিত্তিক (নীল, ধূসর এবং সাদা) এবং হলুদ-ভিত্তিক (সবুজ, ধূসর-সবুজ এবং হলুদ)। বর্তমানে, কমপক্ষে ৩২ টি (ভায়োলেট সহ) প্রাথমিক মিউটেশন হয়, যা শত শত সম্ভাব্য সেকেন্ডারি মিউটেশন এবং রঙের বৈচিত্র্য উদ্ভাবন করে।
বর্তমানে বিভিন্ন প্রজাতির বাজরিগর পাখি দেখা যায়। যেমন -

১. ইংলিশ বাজি; একে হল্যান্ড বাজি অথবা শো এক্সিবিশন বাজরিগরও বলা হয় (এরা সাধারণ বদ্রি পাখির থেকে আকারে প্রায় দ্বিগুণ বড় হয়),

২. জাপানিজ হাগোরোমো অর্থাৎ জেপি বা হেলিকপ্টার (এদের ডানা ও মাথায় ফুলের মত পালক থাকে),

৩. পাখির গায়ের পালক পুরো সাদা হলে অ্যালবিনো,

৪. আর পুরো হলুদ হলে তাকে লুটিনো বলা হয়। সাধারণত এমন হলে পাখির চোখ লাল রংয়ের হতে দেখা যায়।

৫. এছাড়া টিসিবি বা টেক্সাস ক্লিয়ার বডি,

জাপানিজ হাগোরোমো অর্থাৎ জেপি বা হেলিকপ্টার বদ্রি
৬. ইজিলি ক্লিয়ার বডি বা ইসিবি,

৭. সিনেমন,

৮. পাইড,

৯. ফেলো,

১০. ক্রেস্টেড,

১১. টাফটেড,

১২. গ্রে,

১৩. রেনবো,

১৪. অপালাইন,

১৫. স্প্যাঙ্গেল,

১৬. ইয়েলো ফেস,

১৭. কালো রং এর মিউটেশন যেটা অনেক দুষ্প্রাপ্য ও অনেক দামি।
এদের গড় আয়ু ৫ - ৮ বছর এবং খাঁচায় ১০ - ১২ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

এই গৃহপালিত পাখি বছরে কয়েকবার প্রজনন করে। সব জায়গায় পাওয়া যায়। দামে খুবই সস্তা। বিশেষ যত্ন প্রয়োজন হয় না। রোগবালাই কম হয়।

এই পাখিকে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পাখি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরা দেখতে রঙিন হওয়ায় আকর্ষণীয় ও প্রকৃতিতে চঞ্চল। তাই সহজেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। শ্রবণ ক্ষমতা অনেক ভালো। এই পাখি ছোটো থেকে সঠিক ট্রেনিং পেলে শেখানো শব্দ অনেকটা স্পষ্ট ভাবে বলতে পারে। এরা টিয়া পাখির জাত হওয়ায় যথেষ্ট বুদ্ধিমান প্রকৃতির।

বদ্রি পাখিকে অস্ট্রেলিয়ান পাখি বলা হয়; কিন্তু এখন সারা বিশ্বে এটি সব থেকে জনপ্রিয় খাঁচায় পোষা পাখি হিসেবে পরিচিত।

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তজেব্রা ঘুঘু মিউটেশন
25/09/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত

জেব্রা ঘুঘু মিউটেশন

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তThe jambu fruit dove (Ptilinopus jambu) is a smallish colourful fruit dove. It is a resident breedin...
30/06/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত

The jambu fruit dove (Ptilinopus jambu) is a smallish colourful fruit dove. It is a resident breeding species in southern Thailand, Malaysia, Brunei and the Indonesian islands of Kalimantan, Sumatra and Java.

Extensive deforestation in Indonesia and Malaysia means that this dove is now threatened.The jambu fruit dove is evaluated as Near Threatened on the IUCN Red List of Threatened Species.

20/05/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
হরিয়াল বাচ্চা সহ

25/04/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Mourning Dove
আমেরিকা মহাদেশের স্থানীয় এই ঘুঘু পাখির স্বভাব ও খাদ্যাভ্যাস আমাদের দেশের তিলা ঘুঘুর মতন।

27/02/2024

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Zebra Dove

03/12/2023

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Australian Crested Dove

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তAI generated Doveকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বানানো ঘুঘু পাখি
01/12/2023

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
AI generated Dove
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বানানো ঘুঘু পাখি

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তMourning dove
29/11/2023

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Mourning dove

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তপরিচিতি:হরিয়াল এক ধরনের পায়রা জাতীয় ফলভূক বৃক্ষচারী পাখি। পৃথিবীর সব হরিয়াল ট্রেরন (Treron) গণের...
28/11/2023

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত

পরিচিতি:
হরিয়াল এক ধরনের পায়রা জাতীয় ফলভূক বৃক্ষচারী পাখি। পৃথিবীর সব হরিয়াল ট্রেরন (Treron) গণের অন্তর্গত। এই গণের মোট তেইশটি প্রজাতি এশিয়া ও আফ্রিকা জুড়ে বিস্তৃত।[১] এদের প্রধান খাদ্য ফল। এছাড়া বাদাম ও বীজ খাদ্যতালিকায় রয়েছে। এদের ডানা লম্বা, গোলাকার ও সূঁচালো। প্রজাতিভেদে লেজ বিভিন্ন আকারের। লেজ গোজাকার, গোলাকার বা সূঁচালো। পা বলিষ্ঠ ও বেশ খাটো। পায়ের তলায় মাংসল গদি থাকে যা বৃক্ষে চলাফেরা করার উপযোগী। সাধারণত বৃক্ষবাসী। স্ত্রী ও পুরুষ হরিয়ালের চেহারায় তফাৎ রয়েছে।

খাদ্যাভ্যাস:
হরিয়াল মূলত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের মিশ্র চিরসবুজ বন এবং খুলনা বিভাগের সুন্দরবনের বাসিন্দা। সাধারণত একাকী, জোড়ায় বা ছোট দলে বিচরণ করে। আবার অন্যান্য সবুজ কবুতরের দলেও একসঙ্গে বিচরণ করতে দেখা যায়। বট, পাকুড়, ডুমুর, পাকা খেজুর, বড়ই ও এ-জাতীয় ছোট ফল পছন্দ করে। ফলে ভরা গাছের উঁচু শাখায় ধীরে ধীরে হেঁটে হেঁটে ফল ও বিচি খায়। খুব ভোরে খেজুরের রসও খেতে দেখা যায়। সকাল ও সন্ধ্যায় বেশি সক্রিয় থাকে। তবে ভরদুপুরেও খাবার খেতে দেখা যায়। দ্রুত ডানা নেড়ে বেশ জোরে সোজা পথে ওড়ে। নিচু স্বরে শিস দেওয়ার মতো করে ডাকে।

বংশবিস্তার:
মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর প্রজননকাল। এ সময় গাছের ডালে কাঠি-কুটি দিয়ে বাসা বানায়। এদের বাসা ঘুঘুর থেকে কম ঢিলেঢালা, বেশি গভীর ও বাসার কিনারা ওপরের দিকে ওঠানো। বাসা তৈরি হলে স্ত্রী তাতে দুটো সাদা রঙের ডিম পাড়ে ও দুজনেই পালাক্রমে ডিমে তা দেয়। ডিম ফোটে ১২ থেকে ১৪ দিনে। বাবা-মা দুজনেই বাচ্চাদের খাইয়ে দাইয়ে বড় করে তোলে।

 #ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্তFancy Spotted Dove "শৌখিন তিলা ঘুঘু"এই ধরনের ঘুঘু গুলো "সিলেকটিভ ব্রিডিং" এর মাধ্যমে আলাদা করা হয়েছ...
27/11/2023

#ঘুঘু_পাখি_ইতিবৃত্ত
Fancy Spotted Dove "শৌখিন তিলা ঘুঘু"
এই ধরনের ঘুঘু গুলো "সিলেকটিভ ব্রিডিং" এর মাধ্যমে আলাদা করা হয়েছে
প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সাধারণ তিলা ঘুঘু থেকে এদের রং সম্পূর্ণ আলাদা

Address

Maskanda
Mymensingh
2200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঘুঘু পাখি ইতিবৃত্ত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ঘুঘু পাখি ইতিবৃত্ত:

Videos

Share

Category