Pet Life & Vet Care

Pet Life & Vet Care Pet Life & Vet Care is a veterinary service for Pet Animal & Birds. We provide home and online serv

07/10/2022

Spaying এবং Neutering এর উপকারিতা

• Spaying এবং Neutering একধরনের জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি। এতে করে অনাকাঙ্খিত বাচ্চার সংখ্যা কমে যায়।
• বিড়াল Heat এ আসে না ফলে মেয়ে বিড়াল ছেলে বিড়ালকে আকর্ষণ করবে না।
• বিড়ালের আক্রমণাত্মক আচরণ কমিয়ে বিড়ালকে শান্ত করে তোলে।
• মেয়ে বিড়ালকে Spay করালে বিড়ালের মরনঘাতী কিছু অসুখ Mammary Gland Tumors, Ovarian or Uterine Cancer, Breast Cancer ইত্যাদি থেকে বিড়ালকে রক্ষা করা যায়।
• ছেলে বিড়ালকে Neuter করালে testicular cancer এবং prostate disease এর ঝুঁকি কমে।
• ঘরের বাইরে যাওয়ার প্রবনতা কমে। ফলে অন্য বিড়ালের সাথে ঝগড়া হয় না এবং অন্য কোন দুর্ঘটনা ঘটে না।
• বিড়ালের Spraying বন্ধ করে।
• বিড়ালকে দীর্ঘায়ু এবং সুস্থ রাখে।

বিড়ালকে Spay এবং Neuter করার সঠিক সময় কোনটি?

বিড়ালের বয়স যখন চার–পাঁচ মাস এবং বিড়ালের ওজন অবশ্যই ২কেজির উপরে হয়, তখনই Spay অথবা Neuter করানোর সঠিক সময়। সাধারনত চার–পাঁচ মাস বয়সে বিড়াল sexually mature হয় অর্থাৎ heat এ আসে। তবে এটা নির্ভর করে breed এর উপর, যেমন- Persian জাতের বিড়াল ১০মাসের বেশি বয়সে heat এ আসে।

বিড়ালকে কেন Spay এবং Neuter করা জরুরী?

বিড়ালকে Spay এবং Neuter করা জরুরী। কারন বিড়াল তাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ করতে পারে না এবং এক সাথে ৫-৬টি করে বাচ্চা হয়। ঘরে পালা একটি ছেলে বিড়াল Stray Cat এর সঙ্গে mate করে এবং Stray Cat এর সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। আবার একটি মেয়ে বিড়াল যখন ঘন ঘন বাচ্চা দেয় তখন অতিরিক্ত সংখ্যক বিড়াল মানুষ পালতে পারে না এবং adoption এ দেয় অথবা রাস্তায় ছেড়ে দেয়। ফলে তারা গৃহহীন হয়ে পড়ে। আর এভাবে প্রতিবছর প্রচুর গৃহহীন বিড়াল অযত্ন অবহেলায় না খেয়ে এবং রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।

সুতরাং Spay এবং Neuter করলে বিড়ালের জন্মহার এবং মৃত্যুহার অনেক কমে যায় এবং অনেক বিড়ালকে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ এর হাত থেকে রক্ষা করা যায়।

©

28/09/2022

বিড়ালের কৃমি:

বিড়ালের অভ্যন্তরীণ পরজীবীদের মধ্যে কৃমি অন্যতম। বেশি কৃমি হওয়া বিড়ালের স্বাস্থ্যর পক্ষে ক্ষতিকর। বিড়ালের মূলত চার ধরনের কৃমি হয়ে থাকে।

১। Roundworm (গোলক্রিমি) : বিড়ালের সবচেয়ে পরিচিত পরজীবী হচ্ছে গোলকৃমি। এরা বিড়ালের পাকস্থলীতে বসবাস করে। বাচ্চা বিড়াল ও বড় বিড়াল উভয়েরই এর কৃমি হয়। গোল হয়ে থাকে বলে একে গোলক্রিমি বলে। এরা ৩-৪ ইঞ্ছি লম্বা হয়। এই কৃমির ডিম শক্ত খোলস দ্বারা আবৃত থাকে তাই মাটিতে এরা ৬ মাস -১ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।

২। Hookworm (হুকওয়ার্ম):Roundworm এর চেয়ে অনেক ছোট। মাত্র ১-২ ইঞ্ছি লম্বা হয়। এরা বিড়ালের ক্ষুদ্র অন্ত্রে বসবাস করে। কারন এরা শুধু প্রাণীর রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। এরা বিড়ালের জন্য হুমকিস্বরূপ কারন মারাত্মক রক্তশূন্যতা (anemia) সৃষ্টি করে। কুকুরের চেয়ে বিড়ালের গায়ে এই কৃমি বেশি দেখা যায়।

৩। Tapeworm (ফিতাকৃমি) : লম্বা এবং চ্যাপ্টা Tapeworm এক ধরনের বিভক্ত পরজীবী। এদের দেহ খণ্ড খণ্ড ভাগে বিভক্ত এবং লম্বায় ৪-২৮ ইঞ্ছি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটা বমি এবং ওজনহীনতার কারন। Tapeworm বিভক্ত হয় যা দেখতে ভাতের মত এবং আক্রান্ত হলে বিড়ালের লোমে এবং লেজের দিকে আটকে থাকতে দেখা যায়।

8। lungworm : বিড়ালে ফুসফুস (lung) এ বসবাস করে। এই কৃমি হলে বিড়ালের শ্বাস নিতে অনেক কষ্ট হয় এবং কাশি হয়। যেসব বিড়াল বাইরে যাতায়াত করে এবং শিকার করে খায় তারা এই কৃমিতে বেশি আক্রান্ত হয়।

কৃমি হওয়ার কারনসমুহ :

দেহে কৃমি থাকলে বিড়াল অসুস্থ হয়ে পড়ে আর তাই একে প্রতিরোধ করা খুবই জরুরী। বিভিন্ন কারনে কৃমি হতে পারে। যেমন-

#কৃমির ডিমযুক্ত মাটি,কাঁচা মাছ, মাংস এবং ঘাস খাওয়ার মাধ্যমে।
#কৃমির ডিমযুক্ত মলের মাধ্যমে।
#বিড়ালের গায়ে Flea থাকলে এবং তা পাকস্থলিতে গেলে।
#মা বিড়ালের যদি কৃমি থাকে তাহলে তার দুধ খেলে বাচ্চাদের কৃমি হয়।
#ইঁদুর ও পাখি শিকার করে তা খেলে।

প্রতিরোধ:

#কৃমি যাতে না হয় তাই বিড়ালকে আলাদা যত্ন নিতে হবে।
#কাঁচা মাংস, মাটি যাতে না খায় সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে,
মুক্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে
#নিয়মিত কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে।

কৃমি হওয়ার লক্ষনসমুহ :

#বিড়ালের ডায়রিয়া হয়।
#পায়খানার মধ্যে কৃমি দেখা যায়
#মলদ্বার (a**s) এর কাছে কৃমি দেখা যায়।
#বিড়াল বারবার a**s চাটে।
#খাবার খেতে চায় না, অরুচি হয়।
#পেট ফুলে যায়।
#ওজনহীনতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
#বমির সাথে কৃমি পরে ও কাশি হয়।

এই লক্ষনগুলো দেখলে বোঝা যায় তখন বিড়ালকে Deworming অর্থাৎ কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হয়।
তবে সবসময় Vet ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ানো উচিৎ।
তাই Vet এর পরামর্শ অনুযায়ী প্রতি তিনমাস অন্তর অন্তর বিড়ালকে deworming করলে বিড়াল কৃমিমুক্ত থাকে।

#আপনার বিড়ালকে নিয়মিত & করান

28/09/2022
27/09/2022

#কুকুর,বিড়াল,খরগোশসহ অন্যান্য প্রাণি সেবা।

আমাদের সেবাসমূহ নিন্মরূপ
1.Vaccine
2.Spay( Female)
3.Neuter(Male)
4.Health checkup
5.Deworming
6.Medicine
We provide this services
Services: For Surgical Pourpose
Services : Any type of disease
Then call & text us in WhatsApp.

us

.Saddam Hosen
DVM,MS (BSMRAU)
BVC Reg: 6848
+8801923250018

.Omar Faruk
DVM (BSMRAU), MS Fellow in Surgery ( BAU)
BVC Reg:7697
+8801626506705

: Safe Your Pet & Keep Happy Your Family

https://www.facebook.com/petlife.vetcare/

Pet Life & Vet Care is a veterinary service for Pet Animal & Birds. We provide home and online service in Sherpur & Mymensing.

26/09/2022

#ফেলিন প্যানলিউকোপেনিয়া বা #ক্যাট ফ্লু কি?

শীত আসার সাথে সাথেই চারদিকে ভয়াবহ ভাবে বিড়ালের মরণঘাতী #ক্যাট ফ্লু ভাইরাস জনিত রোগ বেড়ে যায়। মারাত্মক ছোয়াচে এই রোগ সঠিক সময়ে, #সঠিক ভাবে চিকিৎসা দিতে না পারলে শতকরা ৯০ ভাগ বিড়াল মারা যায়।
#সঠিক চিকিৎসা দিতে পারলে ৯৫% রুগী সুস্থ করা সম্ভব।

রোগের লক্ষণঃ

১/ কুকুর বিড়াল হলদে অথবা ফেনা যুক্ত বমি করবে,অধিকাংশ ক্ষেত্রে বমি তে বাজে দুর্গন্ধ হবে।
২/ খাওয়া বন্ধ করে ঝিমাতে থাকবে।
৩/ তীব্র দুর্গন্ধ যুক্ত পাতলা পায়খানা করবে,পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে।প্রাথমিক ভাবে পাতলা পায়খানা নাও হতে পারে।
৪/ বেশি বেশি পানি খেতে চাইবে।মুখে কিছু খাওয়ালেই বমি করবে।
৫/ চোখ মলিন হয়ে যাবে,পেট শুকিয়ে যাবে।
৬/ শরিরে হাল্কা বা মাঝারি ধরনের জ্বর আসতে পারে।
৭/ দ্রুতই শরিরের ওজন কমে যাবে।
৮/ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা শুরু না করলে ২-৪ দিনের ভিতরেই মারা যায়।
৯/ বমি বা পায়খানার সাথে কৃমি বের হতে পারে।
১০/ শরিরে ও হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে।

উপরোক্ত লক্ষণ দেখার সাথে সাথেই ভেটের সাথে পরামর্শ করবেন।
#হাসপাতালে নেয়ার সময় শরীরে যেন ঝাকি কম লাগে এমন ব্যবস্থা করবেন।
#প্রাণিকে উষ্ণ ও শুকনা জায়গায় রাখবেন।
#ঠান্ডা লাগাতে দিবেন না।
#খাবার স্যালাইন,রাইস স্যালাইন দিতে হবে
#পাতলা পায়খানা করার পর সুতি কাপড় গরম #পানিতে ভিজিয়ে মলদ্বার ও আসেপাশে মুছে দিবেন।
#কোন রকম গোছল করানো যাবে না।

উল্ল্যেখ্য যাদের পক্ষে ভেটদের মাধ্যমে চিকিৎসা করা সম্ভব নয় তারা Online এ ডাক্তারদের সাহায্যে চিকিৎসা নিন।
আপনারা অবশ্যই নিজেরা চিকিৎসা শুরুর করার পূর্বে ভেটদের সাথে পরামর্শ করে নিবেন।

শীত আসার আগেই আপনার পুষিকে ভ্যাকসিন দিয়ে রোগ মুক্ত রাখুন।

#ভ্যাকসিনের জন্য প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

WhatsApp:
+8801913250018
+8801626506705

26/09/2022

#গৃহপালিত বিড়ালে উপকারিতা

#পোষা প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালের জনপ্রিয়তা কিছু কম নয়। আপনি জেনে অবাক হবেন, কোনো কোনো প্রাচীণ সংস্কৃতির লোকেরা এখনো বিড়াল পূঁজা করে। এর নরম তুলতুলে পশম আর আদুরে ভাব যে-কাউকেই আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। তবে বিড়াল যে শুধু দর্শনধারী প্রাণী তা কিন্তু নয়। এর রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ।

#ঘরে বিড়াল পুষলে সে শুধু আপনার একাকিত্ব দূর করবে না বরং আপনার অর্থ সাশ্রয়েও সহযোগিতা করবে। এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা বিড়াল পোষে তারা অনেক ক্ষেত্রেই অন্যদের চেয়ে সুস্থ্ জীবনযাপন করে। গবেষণায় আরো দেখা গেছে, বিড়ালের সঙ্গ মানুষের স্বাস্থ্যের যোগ রয়েছে। যেমন-

#যদি আপনার একটি বিড়াল থাকে তাহলে আপনি অন্যদের চেয়ে কম একাকিত্বে ভুগবেন। বিড়াল খুবই আদুরে প্রাণী। তাদের সঙ্গে বন্ধন নানাভাবে সাহায্য করবে আপনাকে। যারা কোনো সম্পর্কে জড়াননি, একাকিত্ব বোধ করছেন- তারা বিড়াল পুষতে পারেন। সঙ্গী হিসেবে বিড়াল চমৎকার।

#অটিস্টিক শিশুদের জন্য বিড়াল হতে পারে দারুণ কিছু। বিড়াল কেবল এই ধরণের শিশুদের সঙ্গই দিবে না, তাদের চিকিৎসা ক্ষেত্রেও সহায়তা করবে। অটিস্টিক শিশুদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক ও কার্যকরী একটি মাধ্যম হচ্ছে বিড়াল। কারণ বিড়ালটি এই শিশুদের সঙ্গে খেলবে সারাদিন।

#বিড়ালের গরগর শব্দ শুধু আমাদের স্নুায়বিক অবস্থারই উন্নতি করে না, এর আরোগ্য ক্ষমতাও রয়েছে। বিড়ালের গরগর শব্দ চিকিৎসা বিজ্ঞানের থেরাপির মাত্রায় হয়ে থাকে (২৫ থেকে ১৫০ হার্টজ)। এটা হাড়ের নানা অসুখ নিরাময় করে। শুধু তাই নয়, বিড়ালের গরগর শব্দ আপনাকে ব্যথা থেকেও মুক্তি দিতে পারে। পেশি ও রগের সমস্যা দূর করতে পারে। এমনকি শরীরের কোনো কোনো আঘাতও সারিয়ে তুলতে পারে বিড়ালের এই শব্দ।

#বিড়াল সংক্রমণ সক্ষমতা বাড়ায়। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের। বাচ্চারা যখন বেড়ে ওঠে তখন তাদের চারপাশে একটি বিড়াল থাকলে সেটা তাদের সংক্রমণ সক্ষমতা অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে। বড় হলে তাদের নানা ধরণের ইনফেকশন কম হয়। অন্যান্য শিশুদের চেয়ে তাদের অ্যালার্জি কিংবা শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা কম হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব বাচ্চারা বিড়ালের সঙ্গে বড় হয় তারা তুলনামূলকভাবে অন্য বাচ্চাদের চেয়ে বেশি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়।

#আপনার মুড ভালো রাখার ক্ষেত্রেও পোষা বিড়ালের ভূমিকা রয়েছে। কখনো যদি খারাপ বোধ করেন, আপনার বিড়ালের সঙ্গে খেলা করুন। তার যত্ন নিন। এর মাধ্যমে আপনার শরীরে সেরোটোনিন নির্গত হবে। সেরোটোনিন হল এক ধরণের রাসায়নিক- যা উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে।

#বিড়াল মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। কারণ বিড়াল আপনার শরীরের কর্টিসলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কর্টিসল হল এক ধরণের রাসায়নিক- যা মানসিক চাপে থাকলে নির্গত হয়। এর মাত্রা যখন কম থাকবে তখন আপনি ভালো বোধ করবেন। অপেক্ষাকৃত কম চাপ বোধ করবেন। মানসিক চাপ কখনোই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। এটা আপনাকে নানা ধরণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয়। হৃদরোগ, মাথাব্যথা, বিষণ্নতা এমনকি অকাল মৃত্যুর দিকেও ঠেলে দেয়।

#আপনার চারপাশে যদি একটি বিড়াল থাকে, তাহলে শরীর থেকে অক্সিটোসিন নির্গত হবে। অক্সিটোসিন হরমোন ভালোবাসা এবং বিশ্বাস উদ্দীপ্ত করে। যখন আপনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকেন তখন বিড়ালের সঙ্গে ইশারায় কথা বলুন। এ সময় প্রিয় পোষা বিড়ালের সঙ্গ আপনাকে মানসিকভাবে উদ্দীপ্ত করবে।

#শরীরে উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণে স্ট্রোক ও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। সেটা হতে পারে মারাত্মক কিংবা ছোট মাত্রার। তবে বিড়াল পোষার মাধ্যমে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমানো যায়। ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিও কমে যায়।

#উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা বিড়াল পোষার মাধ্যমে লাভবান হতে পারেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের পোষ্য বিড়াল রয়েছে তাদের উচ্চ রক্তচাপ নেশাগ্রস্ত ব্যক্তিদের, এমনকি সাধারণ জীবনযাপন করা ব্যক্তিদের চেয়ে তুলনামূলক কম।

©

24/09/2022

Address

PWD, Shojborkhila
Sherpur
2100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pet Life & Vet Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pet Life & Vet Care:

Share

Category


Other Pet Services in Sherpur

Show All

You may also like