Zarin's Bird House

Zarin's Bird House japanise Hogoromo breeder
(1)

😑😑😑
04/07/2022

😑😑😑

24/04/2022
16/03/2022

ইসলামে খাচায় পাখি পালক করা কি জায়েজ??

আমার পরিচিত একজন বললেন, কোনো প্রাণীকে এভাবে খাঁচায় বন্দি করে রাখা উচিত নয়। এতে প্রাণীর কষ্ট হয়।

উত্তর : পাখি খাঁচায় জন্ম আবার খাঁচাতে বড় হয়েছে; ধরে এনে বন্দি করা হয়নি— এমন পাখি পালন জায়েজ। তবে শর্ত হলো- এবং বড় হয় এসব পালিত পাখিকে নিয়মিত খাবার পানি ও চিকিৎসা দিয়ে সুন্দরভাবে পরিচর্যা করতে হবে।

ফিকহের কিতাবগুলো রয়েছে, খাবার-পানির সঠিক ব্যবস্থা করে ও কোনো ধরনের কষ্ট না দিলে— খাঁচায় বন্দি করে পাখি পোষা জায়েজ। (আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল : ৪/৪৫৪, ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ১১/১৭৩)

হাদিসে এসেছে, কিছু সাহাবি খাঁচায় পাখি রেখে লালন-পালন করেছেন বলে। হিশাম ইবনে উরওয়া (রা.) বলেন, ‘আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের (রা.) মক্কায় ছিলেন। তখন সাহাবিরা খাঁচায় পাখি রাখতেন।’ (আল-আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৩৮৩)

আনাস (রা.) বলেন, ‘আমার এক ভাই ছিল; তাকে আবু উমায়ের বলে ডাকা হতো। সে তখন মায়ের দুধ খেত না। যখনই সে নবী (সা.)-এর কাছে আসত, তিনি বলতেন, হে আবু উমায়ের! কী করছে তোমার নুগায়ের? (একটি পাখির নাম।) সে নুগায়ের নিয়ে খেলত। তিনি আমাদের ঘরে নামাজের জন্য দাঁড়াতেন এবং আমরাও তার পেছনে দাঁড়াতাম। আর তিনি আমাদের নিয়ে নামাজ আদায় করতেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১২৯; মুসলিম, হাদিস : ২১৫০)

খাঁচায় পাখি পালার শর্ত ও নিয়ম

শখের বশে খাঁচায় পাখি পালতে গেলে— যথাযথভাবে পাখিগুলোর পরিচর্যা করতে হবে। দানাপানি দিতে না পারলে বা আদর-যত্ন সম্ভব না হলে কিংবা বন্দি করে রাখার কারণে পাখি কষ্ট পেলে— খাঁচায় আটকে রাখা জায়েজ হবে না। বরং ছেড়ে দেওয়া আবশ্যক।

ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘এক নারীকে একটি বিড়ালের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়েছে। সে তাকে বেঁধে রেখেছিল এবং অবশেষে বিড়ালটি মারা গিয়েছিল, পরিণতিতে নারী তারই কারণে জাহান্নামে প্রবেশ করল। সে যখন তাকে বেঁধে রেখেছিল, তখন তাকে আহার ও পানি দিত না এবং তাকে ছেড়েও দিত না যে, সে কীটপতঙ্গ ধরে খাবে।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩৬৫; মুসলিম, হাদিস : ২২৪২)

প্রসঙ্গত খেয়াল রাখা উচিত যে, খাঁচায় বন্দি করলে— যেসব পাখির কষ্ট হতে পারে, সেগুলোকে খাঁচায় বন্দি না করাই উচিত।

তথ্যসূত্র : (বুখারি, হাদিস : ৬২০৩; ফাতহুল বারি : ১০/৬০১; ফাতাওয়া কারিইল হেদায়া, পৃষ্ঠা : ২০০; রদ্দুল মুহতার : ৬/৪০১)

15/03/2022
New member  of our house❤
11/03/2022

New member of our house❤

01/11/2021
01/11/2021
Alhamdulillah ,❤️New members
30/10/2021

Alhamdulillah ,❤️
New members

😁😁😁
26/10/2021

😁😁😁

02/09/2021

Zarin's bird house

01/08/2021
Alhamdulillah ❤️
31/07/2021

Alhamdulillah ❤️

Alhamdulillah  First molting  done❤️
23/07/2021

Alhamdulillah
First molting done❤️

New members  of Zarin's bird house
17/07/2021

New members of Zarin's bird house

11/07/2021
কুমড়ো আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় থাকা অতি পরিচিত একটি সবজি। এই সবজিটি যেমন সুস্বাদু, তেমনই উপকারী। তবে শুধু কুমড়োই নয়...
02/07/2021

কুমড়ো আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় থাকা অতি পরিচিত একটি সবজি। এই সবজিটি যেমন সুস্বাদু, তেমনই উপকারী। তবে শুধু কুমড়োই নয়, এর বীজও খুবই উপকারী! কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, কপার, ফসফরাসের মতো একাধিক উপাদান। শুধু স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, কুমড়োর বীজ অত্যন্ত কার্যকরী! আসুন জেনে নেওয়া যাক কুমড়োর বীজের বেশ কয়েকটি উপকারিতা।

১) কুমড়ো বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক আর ম্যাগনেসিয়াম যা পাখির হাঁড়কে মজবুত করে।

২) কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক, ফাইটোকেমিক্যাল যা পাখির রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
৩)কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, বি যা পাখির লোমকে উজ্জ্বল ও ঘন করে তুলতে সাহায্য করে।

তাই আসুন, আগামী কাল থেকে পাখিদের মিষ্টিকুমড়া খেতে দিব সপ্তাহে একদিন এবং এর ভিতরের যে বীজ সেটা রোদে শুকিয়ে বায়ুরোধী একটা পাত্রে রেখে দিব।সপ্তাহে ওই বীজ একদিন খেতে দিব।পাখি খুব মজা করে খাবে।

17/06/2021

মাইটস : প্রতিরোধ এবং এর প্রতিকার
মাইটস (পরজীবী/রক্ত খেকো পোকা)

মাইটস এভিয়ারির যেকোন পাখির হতে পারে। এই পোকা উন্মুত পরিবেশের পাখি বা এক এভিয়ারির পাখি থেকে অন্য এভিয়ারিতে ছড়ায়, খামারির মাধ্যমেও ছড়াতেও পারে। এই রক্ত খেকো মাইটস পাখির রক্ত খেয়ে বাঁচে আর মৃত্যু পর্যন্ত সাথে থাকে। পাখির ঘরে কাজ করতে গেলে এরা মানুষকেও ছাড়েনা। ঘাড়ে, মাথায়, বগলে ও শরিররের বিভিন্ন স্থানে কামড়াতে থাকে।

কিছু লক্ষণ :

১। এলোমেলো করে থাকা পালক
২। অতিরিক্ত চুলকানো
৩। চামড়া চুলকানো
৪। অতিরিক্ত পালক ঝড়া
৫। চোখের খোলা জাগায় পালক না থাকা আর লাল ক্ষত
৬। মলদ্বারে ক্ষত ও চারপাশ পালক বিহিন থাকা
৭। রাতের অন্ধকারে বিরামহিন অতিরিক্ত ছটফট করা
৮। ঠোঁটের কোণা থেকে পালক উঠে আসা
৯। পায়ের নখ বড় হতে থাকা
১০। পায়ের চামড়া উসকো খুসকো হতে থাকা
১১। হা করে নিশ্বাস নেয়া, লেজ লাফানো
১২। পাখির ঘরে কাজ করার পর গায়ে বিরবির করে কিছু হাটছে অনুভব করা
১৩। রাতে সাদা কাপড় দিয়ে কেইজ ঢেকে রেখে লাইট অফ করার ঘণ্টা খানেক পর কাপড়ে ক্ষুদ্র কালো বা লাল পোকা দেখা গেলেও বুঝা যাবে মাইটস আছে এভিয়ারিতে।
ইত্যাদি লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন আপনার এভিয়ারি মাইটস দ্বারা আক্রান্ত। আর এ অবস্থায় যতদ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নিতে হবে নইলে অল্প বয়সের পাখিদের এমিনিয়া আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারে।

প্রতিরোধের উপায় :

১। এভিয়ারিতে বাইরের উন্মুক্ত কোন পাখি প্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
২। পাখির খাবারের পাত্র আর পানির পাত্র পরিষ্কার রাখতে হবে। পানি ও খাবারের পাত্র এর রাখার স্থান পরিবর্তন করতে হবে।
৩। নিম পাতার পানি বা এসিভি মিশ্রিত পানি দিয়ে এভিয়ারি স্প্রে করতে হবে।
৪। খাঁচা, হাড়ি পরিষ্কার করে রোদে ভালো করে শুকিয়ে নিতে হবে। ভালো হয় হাড়ি বদলে PVC ব্রিডিং বক্স ব্যাবহার করা।
৫। গোসলের পানিতে এসিভি দেয়া যায়।
৬। তিন সপ্তাহের মধ্যে এই মাইটস রক্ত না খেলে মারা যায় তাই আপনাকে এই তিন সপ্তাহ অনেক সজাগ থাকতে হবে যেন কোনভাবেই অপরিষ্কার কিছু না থাকে, কোন কিছু এমন থাকলে যার নিচে মাইটস দিনে লুকাতে পারে তা তৎক্ষণাৎ বের করে পরিষ্কার করতে হবে।
৭। পাখির পারচ পরিষ্কার করে নিশ্ছিদ্র পারচ দিতে হবে।
৮। ছোট বেবি আক্রান্ত হলে তাদের হাড়িতে সাদা টিস্যু রেখে আধা ঘণ্টা পরপর টিস্যু চেক করে পোকা মেরে ফেলতে হবে। ভালো হয় আলাদা কোন স্থানে রেখে হয়ান্ড ফিড করাতে পারলে। এতে আরও ভালো করে পোকা চেক করা যাবে।
৯। এসিমেক১% - ১লি. খাবার পানিতে ১এম এল দিতে হবে আবার ২১ দিন পর একিভাবে ব্যবহার করতে হবে, এভাবে প্রতি দুই মাস পরপর ব্যবহার করা যায়, অন্যথায় পাখির ঘাড় বা রানে ১ ফোঁটা করে দিতে হবে ২ মাসে ১ দিন।

প্রতিকার : প্রতিরোধ ব্যাবস্থা না নিলে অথবা দূর্ঘটনা বশতঃ যদি মাইটস্ আক্রমন হয়ে যায় তখন প্রতিকার নিন্মরূপ :-

পাখির দেহে ৩ ধরনের মাইটস হতে পারে

১। ফেদার মাইটস
২। স্কেলি মাইটস
৩। এয়ার স্যাক মাইটস

ফেদার মাইটস অথবা রেড মাইটস :
লক্ষন :

ক) বড় পাখির মাধ্যমে বাচ্চা পাখিরা এই রোগে আক্রান্ত হয়।
খ) বাচ্চা পাখির যখন পালক গজায় তখন পালকর গোড়ার রক্ত শুষে নেয়। ফলে বাচ্চা পাখির লেজ এবং ডানার অধিকাংশ পালক ঝড়ে পড়ে।
গ) যে পালগুলি এখনও পড়ে নাই, সেগুলির গোড়া একদম কালো হয়ে গেছে।
ঘ) বড় পাখির অনেক সময় গা চুলকাতে দেখা যায়।

চিকিৎসা :

এই ক্ষেত্রে বাচ্চা ও বড় সব পাখিকে চিকিৎসা করাতে হবে।বড় পাখিদের মাথার পেছনে এক ফোটা করে Acimec অথবা Ivermec তিনদিন পরপর তিন বার দিলে মাইটস মুক্ত হবে। বাচ্চা পাখিদের ভালো করতে হলে ডানা ও লেজের গোড়ায় Johnsons Anti Mite Spray তিনদিন পর পর সাতবার স্প্রে করলেই মাইটস মুক্ত হবে। বাচ্চা পাখিদের যেহেতু পালক পড়ে যায়,কাজেই এদেরCalfast + Ozinc এক লিটার পানিতে 2.5 + 1 = 3.5 ml পাঁচদিন খাওয়াতে হবে। সাথে বায়োটিন (B7) এবং বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে। যেমন – গাজর কুচি (ক্যারোটিন); গাঢ় সবুজ শাক (ক্যারোটিন); ব্রোকলি (ক্যারোটিন); সবজিডিমের সাদা অংশ (বায়োটিন); গমের স্প্রাউট (বায়োটিন); টাটকা সবুজ ফল (বায়োটিন)।

স্কেলিমাইটস :

প্রাপ্তবয়স্ক পাখিরা এই পরজীবি দ্বারা আক্রান্ত হয়।এই ক্ষেত্রে পা,ঠোঁট ও মুখের চারিদিকে সাদা সাদা স্কেল তৈরী হয়। বেশীদিন হয়ে গেলে পা ও ঠোঁট একটু চাপ লাগলেই ভেঙে যেতে পারে।

চিকিৎসা :

এই ক্ষেত্রে যেহেতু পা ও ঠোঁটের ভিতরে পরজীবি পোকা থাকে কাজেই এদের শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ করতে পারলেই মাইটস মারা যাবে।সেজন্য ভেসলিন বা নারিকেল তেল পর পর তিনদিন আক্রান্ত স্থানে ভালোভাবে লাগালে মাইটস মারা গিয়ে পা বা ঠোঁট আগের মত হয়ে যাবে।

এয়ারস্যাক মাইটসঃ
লক্ষন :

তিন ধরনের মাইটসের মধ্যে এরা সবচেয়ে মারাত্মক।এরা পাখির শ্বাসতন্ত্রকে আক্রমণ করে।রোগের লক্ষণ দেখে অনেকেই বলে শ্বাস নালীর প্রবাহ,শ্বাসকষ্ট, গলা দিয়ে গড়গড় শব্দ হয়,লেজ নড়তে থাকে যাকে টেল ববিং বলে।চোখের চারিদিকে ভেজা ভেজা দেখা যাবে কিন্তু সহজেই ভালো হবেনা।পাখি আস্তে আস্তে শুকাতে থাকবে এবং দুই-তিন মাসের মধ্যে হঠাৎ মারা যাবে।

চিকিৎসাঃ
এই ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়াতে হবে।

প্রথম সপ্তাহে :
Liva-vit ১ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
Rob marshall s76 ৫ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ৩ দিন।
সপ্তাহের বাকীদিন গুলি ফ্রেশ পানি দিবেন।

দ্বিতীয় সপ্তাহে :
Liva-vit ১ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
Rob marshall s76 ৫ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
সপ্তাহের বাকীদিন গুলি ফ্রেশ পানি দিবেন।

তৃতীয় সপ্তাহে :
Liva-vit ১ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
Rob marshall s76 ৫ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
সপ্তাহের বাকীদিন গুলি ফ্রেশ পানি দিবেন।
এবার পর্যবেক্ষন করুন তিন সপ্তাহ আগের পাখি এবং ঔষধ দেওয়ার পর পাখির অবস্থা।

(লেখাটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে সংকলন করা হয়েছে)
#কালেক্টেড

10/06/2021

সুস্থসবল পাখির জন্য প্রতিদিনের খাবার –

১| সীডমিক্স

২| যেকোনো ১টি শাক / পাতা : পালং / কলমি /পুদিনাপাতা / সজনেপাতা / নিমপাতা / লালশাক / ধনেপাতা ইত্যাদি

৩| যেকোনো ১টি সবজি : এসপারাগাস/ ব্রকোলি/ বরবটি/বাধা কপি/মিষ্টি কুমড়া/ ঝিঙ্গা / চিচিঙ্গা/শসা/সজনে ডাটা /মটরশুটি/সীম/ সীম এর বিচি/ কাচা পেপে/ পটল/ ঢেঁড়শ

৪| যেকোনো ১টি ফল: আপেল / স্ট্রবেরি/ ফুটি / তরমুজ/ পেপে/ নাশপাতি/ পেয়ারা /কামরাঙ্গা/ আমড়া

৫| কাটল ফিশবোন্ (সাগরের ফেনা)

৬| ফুটানো এবং ফিল্টার করা টাটকা পানি : সকালে ১ বার এবং সন্ধায় ১ বার বদলে দিবেন

৭| সজনে পাতা – সাপ্তাহিক ১ দিন (এতে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম , প্রোটিন, সব রকমের ভিটামিন ও মিনারেল আছে)

৮| অঙ্কুরিতবীজ – সাপ্তাহিক ১ দিন

৯। সেদ্ধবুটের ডাল – সাপ্তাহিক ১ দিন

১০| শুকনো কুমড়োবীজ – সাপ্তাহিক ১ দিন

১১| ঘৃতকুমারীটুকরা – সাপ্তাহিক ১ দিন

১২| সপ্তাহে ১ বার অথবা চিকিত্সার প্রয়োজন অনুযায়ী – তুলসীদ্রবণ (ঠান্ডায়), aloe vera/ঘৃত কুমারী দ্রবণ (গরমে, হজম এবং পালকের সমস্যায়)| সকাল থেকে ৬ ঘন্টা রেখে এরপর বদলে দিয়ে সাধারণ পানি দিবেন|

*শাক সবজি ফল দেয়ার আগে সবসময় বড় এক বাটি পানিতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ডুবিয়ে রেখে ভালমত ডলে ধুয়ে নিতে হবে|

*ফল দেয়ার আগে বিচি ফেলে দিবেন|

★ শাক সবজি

এসপারাগাস (বাংলায় শতমূলী)
ব্রকোলি
গাজর
বরবটি
সবুজ শাক সবজি (বাধা কপি, পালং শাক, কলমি শাক, লেটুস পাতা প্রভৃতি)
মটর
মরিচ (যেকোনো রঙ সবুজ কিংবা লাল)
মিষ্টি কুমড়া
ঝিঙ্গা / চিচিঙ্গা
শসা

★ ফল

আপেল
কলা
জাম জাতীয় রসালো ফল (ব্ল্যাক বেরি/ কালো জাম , ব্লুবেরি, ক্রানবেরি, রাজবেরি, স্ট্রবেরি)
ফুটি / খরমুজ
চেরি ফল
আঙ্গুর
লেবু
আম
তরমুজ
কমলা
পেপে
পিচ
নাশপাতি
পেয়ারা

Show Post ❤️❤️❤️
10/06/2021

Show Post ❤️❤️❤️

Address

Uttarati

Telephone

+8801675462399

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zarin's Bird House posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category