04/07/2022
😑😑😑
japanise Hogoromo breeder
(2)
😑😑😑
ইসলামে খাচায় পাখি পালক করা কি জায়েজ??
আমার পরিচিত একজন বললেন, কোনো প্রাণীকে এভাবে খাঁচায় বন্দি করে রাখা উচিত নয়। এতে প্রাণীর কষ্ট হয়।
উত্তর : পাখি খাঁচায় জন্ম আবার খাঁচাতে বড় হয়েছে; ধরে এনে বন্দি করা হয়নি— এমন পাখি পালন জায়েজ। তবে শর্ত হলো- এবং বড় হয় এসব পালিত পাখিকে নিয়মিত খাবার পানি ও চিকিৎসা দিয়ে সুন্দরভাবে পরিচর্যা করতে হবে।
ফিকহের কিতাবগুলো রয়েছে, খাবার-পানির সঠিক ব্যবস্থা করে ও কোনো ধরনের কষ্ট না দিলে— খাঁচায় বন্দি করে পাখি পোষা জায়েজ। (আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল : ৪/৪৫৪, ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ১১/১৭৩)
হাদিসে এসেছে, কিছু সাহাবি খাঁচায় পাখি রেখে লালন-পালন করেছেন বলে। হিশাম ইবনে উরওয়া (রা.) বলেন, ‘আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের (রা.) মক্কায় ছিলেন। তখন সাহাবিরা খাঁচায় পাখি রাখতেন।’ (আল-আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৩৮৩)
আনাস (রা.) বলেন, ‘আমার এক ভাই ছিল; তাকে আবু উমায়ের বলে ডাকা হতো। সে তখন মায়ের দুধ খেত না। যখনই সে নবী (সা.)-এর কাছে আসত, তিনি বলতেন, হে আবু উমায়ের! কী করছে তোমার নুগায়ের? (একটি পাখির নাম।) সে নুগায়ের নিয়ে খেলত। তিনি আমাদের ঘরে নামাজের জন্য দাঁড়াতেন এবং আমরাও তার পেছনে দাঁড়াতাম। আর তিনি আমাদের নিয়ে নামাজ আদায় করতেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১২৯; মুসলিম, হাদিস : ২১৫০)
খাঁচায় পাখি পালার শর্ত ও নিয়ম
শখের বশে খাঁচায় পাখি পালতে গেলে— যথাযথভাবে পাখিগুলোর পরিচর্যা করতে হবে। দানাপানি দিতে না পারলে বা আদর-যত্ন সম্ভব না হলে কিংবা বন্দি করে রাখার কারণে পাখি কষ্ট পেলে— খাঁচায় আটকে রাখা জায়েজ হবে না। বরং ছেড়ে দেওয়া আবশ্যক।
ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘এক নারীকে একটি বিড়ালের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়েছে। সে তাকে বেঁধে রেখেছিল এবং অবশেষে বিড়ালটি মারা গিয়েছিল, পরিণতিতে নারী তারই কারণে জাহান্নামে প্রবেশ করল। সে যখন তাকে বেঁধে রেখেছিল, তখন তাকে আহার ও পানি দিত না এবং তাকে ছেড়েও দিত না যে, সে কীটপতঙ্গ ধরে খাবে।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩৬৫; মুসলিম, হাদিস : ২২৪২)
প্রসঙ্গত খেয়াল রাখা উচিত যে, খাঁচায় বন্দি করলে— যেসব পাখির কষ্ট হতে পারে, সেগুলোকে খাঁচায় বন্দি না করাই উচিত।
তথ্যসূত্র : (বুখারি, হাদিস : ৬২০৩; ফাতহুল বারি : ১০/৬০১; ফাতাওয়া কারিইল হেদায়া, পৃষ্ঠা : ২০০; রদ্দুল মুহতার : ৬/৪০১)
New member of our house❤
Alhamdulillah ,❤️
New members
😁😁😁
Zarin's bird house
Alhamdulillah ❤️
Alhamdulillah
First molting done❤️
New members of Zarin's bird house
কুমড়ো আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় থাকা অতি পরিচিত একটি সবজি। এই সবজিটি যেমন সুস্বাদু, তেমনই উপকারী। তবে শুধু কুমড়োই নয়, এর বীজও খুবই উপকারী! কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, কপার, ফসফরাসের মতো একাধিক উপাদান। শুধু স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, কুমড়োর বীজ অত্যন্ত কার্যকরী! আসুন জেনে নেওয়া যাক কুমড়োর বীজের বেশ কয়েকটি উপকারিতা।
১) কুমড়ো বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক আর ম্যাগনেসিয়াম যা পাখির হাঁড়কে মজবুত করে।
২) কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক, ফাইটোকেমিক্যাল যা পাখির রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
৩)কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, বি যা পাখির লোমকে উজ্জ্বল ও ঘন করে তুলতে সাহায্য করে।
তাই আসুন, আগামী কাল থেকে পাখিদের মিষ্টিকুমড়া খেতে দিব সপ্তাহে একদিন এবং এর ভিতরের যে বীজ সেটা রোদে শুকিয়ে বায়ুরোধী একটা পাত্রে রেখে দিব।সপ্তাহে ওই বীজ একদিন খেতে দিব।পাখি খুব মজা করে খাবে।
মাইটস : প্রতিরোধ এবং এর প্রতিকার
মাইটস (পরজীবী/রক্ত খেকো পোকা)
মাইটস এভিয়ারির যেকোন পাখির হতে পারে। এই পোকা উন্মুত পরিবেশের পাখি বা এক এভিয়ারির পাখি থেকে অন্য এভিয়ারিতে ছড়ায়, খামারির মাধ্যমেও ছড়াতেও পারে। এই রক্ত খেকো মাইটস পাখির রক্ত খেয়ে বাঁচে আর মৃত্যু পর্যন্ত সাথে থাকে। পাখির ঘরে কাজ করতে গেলে এরা মানুষকেও ছাড়েনা। ঘাড়ে, মাথায়, বগলে ও শরিররের বিভিন্ন স্থানে কামড়াতে থাকে।
কিছু লক্ষণ :
১। এলোমেলো করে থাকা পালক
২। অতিরিক্ত চুলকানো
৩। চামড়া চুলকানো
৪। অতিরিক্ত পালক ঝড়া
৫। চোখের খোলা জাগায় পালক না থাকা আর লাল ক্ষত
৬। মলদ্বারে ক্ষত ও চারপাশ পালক বিহিন থাকা
৭। রাতের অন্ধকারে বিরামহিন অতিরিক্ত ছটফট করা
৮। ঠোঁটের কোণা থেকে পালক উঠে আসা
৯। পায়ের নখ বড় হতে থাকা
১০। পায়ের চামড়া উসকো খুসকো হতে থাকা
১১। হা করে নিশ্বাস নেয়া, লেজ লাফানো
১২। পাখির ঘরে কাজ করার পর গায়ে বিরবির করে কিছু হাটছে অনুভব করা
১৩। রাতে সাদা কাপড় দিয়ে কেইজ ঢেকে রেখে লাইট অফ করার ঘণ্টা খানেক পর কাপড়ে ক্ষুদ্র কালো বা লাল পোকা দেখা গেলেও বুঝা যাবে মাইটস আছে এভিয়ারিতে।
ইত্যাদি লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন আপনার এভিয়ারি মাইটস দ্বারা আক্রান্ত। আর এ অবস্থায় যতদ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নিতে হবে নইলে অল্প বয়সের পাখিদের এমিনিয়া আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারে।
প্রতিরোধের উপায় :
১। এভিয়ারিতে বাইরের উন্মুক্ত কোন পাখি প্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
২। পাখির খাবারের পাত্র আর পানির পাত্র পরিষ্কার রাখতে হবে। পানি ও খাবারের পাত্র এর রাখার স্থান পরিবর্তন করতে হবে।
৩। নিম পাতার পানি বা এসিভি মিশ্রিত পানি দিয়ে এভিয়ারি স্প্রে করতে হবে।
৪। খাঁচা, হাড়ি পরিষ্কার করে রোদে ভালো করে শুকিয়ে নিতে হবে। ভালো হয় হাড়ি বদলে PVC ব্রিডিং বক্স ব্যাবহার করা।
৫। গোসলের পানিতে এসিভি দেয়া যায়।
৬। তিন সপ্তাহের মধ্যে এই মাইটস রক্ত না খেলে মারা যায় তাই আপনাকে এই তিন সপ্তাহ অনেক সজাগ থাকতে হবে যেন কোনভাবেই অপরিষ্কার কিছু না থাকে, কোন কিছু এমন থাকলে যার নিচে মাইটস দিনে লুকাতে পারে তা তৎক্ষণাৎ বের করে পরিষ্কার করতে হবে।
৭। পাখির পারচ পরিষ্কার করে নিশ্ছিদ্র পারচ দিতে হবে।
৮। ছোট বেবি আক্রান্ত হলে তাদের হাড়িতে সাদা টিস্যু রেখে আধা ঘণ্টা পরপর টিস্যু চেক করে পোকা মেরে ফেলতে হবে। ভালো হয় আলাদা কোন স্থানে রেখে হয়ান্ড ফিড করাতে পারলে। এতে আরও ভালো করে পোকা চেক করা যাবে।
৯। এসিমেক১% - ১লি. খাবার পানিতে ১এম এল দিতে হবে আবার ২১ দিন পর একিভাবে ব্যবহার করতে হবে, এভাবে প্রতি দুই মাস পরপর ব্যবহার করা যায়, অন্যথায় পাখির ঘাড় বা রানে ১ ফোঁটা করে দিতে হবে ২ মাসে ১ দিন।
প্রতিকার : প্রতিরোধ ব্যাবস্থা না নিলে অথবা দূর্ঘটনা বশতঃ যদি মাইটস্ আক্রমন হয়ে যায় তখন প্রতিকার নিন্মরূপ :-
পাখির দেহে ৩ ধরনের মাইটস হতে পারে
১। ফেদার মাইটস
২। স্কেলি মাইটস
৩। এয়ার স্যাক মাইটস
ফেদার মাইটস অথবা রেড মাইটস :
লক্ষন :
ক) বড় পাখির মাধ্যমে বাচ্চা পাখিরা এই রোগে আক্রান্ত হয়।
খ) বাচ্চা পাখির যখন পালক গজায় তখন পালকর গোড়ার রক্ত শুষে নেয়। ফলে বাচ্চা পাখির লেজ এবং ডানার অধিকাংশ পালক ঝড়ে পড়ে।
গ) যে পালগুলি এখনও পড়ে নাই, সেগুলির গোড়া একদম কালো হয়ে গেছে।
ঘ) বড় পাখির অনেক সময় গা চুলকাতে দেখা যায়।
চিকিৎসা :
এই ক্ষেত্রে বাচ্চা ও বড় সব পাখিকে চিকিৎসা করাতে হবে।বড় পাখিদের মাথার পেছনে এক ফোটা করে Acimec অথবা Ivermec তিনদিন পরপর তিন বার দিলে মাইটস মুক্ত হবে। বাচ্চা পাখিদের ভালো করতে হলে ডানা ও লেজের গোড়ায় Johnsons Anti Mite Spray তিনদিন পর পর সাতবার স্প্রে করলেই মাইটস মুক্ত হবে। বাচ্চা পাখিদের যেহেতু পালক পড়ে যায়,কাজেই এদেরCalfast + Ozinc এক লিটার পানিতে 2.5 + 1 = 3.5 ml পাঁচদিন খাওয়াতে হবে। সাথে বায়োটিন (B7) এবং বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে। যেমন – গাজর কুচি (ক্যারোটিন); গাঢ় সবুজ শাক (ক্যারোটিন); ব্রোকলি (ক্যারোটিন); সবজিডিমের সাদা অংশ (বায়োটিন); গমের স্প্রাউট (বায়োটিন); টাটকা সবুজ ফল (বায়োটিন)।
স্কেলিমাইটস :
প্রাপ্তবয়স্ক পাখিরা এই পরজীবি দ্বারা আক্রান্ত হয়।এই ক্ষেত্রে পা,ঠোঁট ও মুখের চারিদিকে সাদা সাদা স্কেল তৈরী হয়। বেশীদিন হয়ে গেলে পা ও ঠোঁট একটু চাপ লাগলেই ভেঙে যেতে পারে।
চিকিৎসা :
এই ক্ষেত্রে যেহেতু পা ও ঠোঁটের ভিতরে পরজীবি পোকা থাকে কাজেই এদের শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ করতে পারলেই মাইটস মারা যাবে।সেজন্য ভেসলিন বা নারিকেল তেল পর পর তিনদিন আক্রান্ত স্থানে ভালোভাবে লাগালে মাইটস মারা গিয়ে পা বা ঠোঁট আগের মত হয়ে যাবে।
এয়ারস্যাক মাইটসঃ
লক্ষন :
তিন ধরনের মাইটসের মধ্যে এরা সবচেয়ে মারাত্মক।এরা পাখির শ্বাসতন্ত্রকে আক্রমণ করে।রোগের লক্ষণ দেখে অনেকেই বলে শ্বাস নালীর প্রবাহ,শ্বাসকষ্ট, গলা দিয়ে গড়গড় শব্দ হয়,লেজ নড়তে থাকে যাকে টেল ববিং বলে।চোখের চারিদিকে ভেজা ভেজা দেখা যাবে কিন্তু সহজেই ভালো হবেনা।পাখি আস্তে আস্তে শুকাতে থাকবে এবং দুই-তিন মাসের মধ্যে হঠাৎ মারা যাবে।
চিকিৎসাঃ
এই ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়াতে হবে।
প্রথম সপ্তাহে :
Liva-vit ১ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
Rob marshall s76 ৫ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ৩ দিন।
সপ্তাহের বাকীদিন গুলি ফ্রেশ পানি দিবেন।
দ্বিতীয় সপ্তাহে :
Liva-vit ১ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
Rob marshall s76 ৫ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
সপ্তাহের বাকীদিন গুলি ফ্রেশ পানি দিবেন।
তৃতীয় সপ্তাহে :
Liva-vit ১ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
Rob marshall s76 ৫ মিলি ১ লিটার পানির অনুপাতে ২ দিন।
সপ্তাহের বাকীদিন গুলি ফ্রেশ পানি দিবেন।
এবার পর্যবেক্ষন করুন তিন সপ্তাহ আগের পাখি এবং ঔষধ দেওয়ার পর পাখির অবস্থা।
(লেখাটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে সংকলন করা হয়েছে)
#কালেক্টেড
সুস্থসবল পাখির জন্য প্রতিদিনের খাবার –
১| সীডমিক্স
২| যেকোনো ১টি শাক / পাতা : পালং / কলমি /পুদিনাপাতা / সজনেপাতা / নিমপাতা / লালশাক / ধনেপাতা ইত্যাদি
৩| যেকোনো ১টি সবজি : এসপারাগাস/ ব্রকোলি/ বরবটি/বাধা কপি/মিষ্টি কুমড়া/ ঝিঙ্গা / চিচিঙ্গা/শসা/সজনে ডাটা /মটরশুটি/সীম/ সীম এর বিচি/ কাচা পেপে/ পটল/ ঢেঁড়শ
৪| যেকোনো ১টি ফল: আপেল / স্ট্রবেরি/ ফুটি / তরমুজ/ পেপে/ নাশপাতি/ পেয়ারা /কামরাঙ্গা/ আমড়া
৫| কাটল ফিশবোন্ (সাগরের ফেনা)
৬| ফুটানো এবং ফিল্টার করা টাটকা পানি : সকালে ১ বার এবং সন্ধায় ১ বার বদলে দিবেন
৭| সজনে পাতা – সাপ্তাহিক ১ দিন (এতে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম , প্রোটিন, সব রকমের ভিটামিন ও মিনারেল আছে)
৮| অঙ্কুরিতবীজ – সাপ্তাহিক ১ দিন
৯। সেদ্ধবুটের ডাল – সাপ্তাহিক ১ দিন
১০| শুকনো কুমড়োবীজ – সাপ্তাহিক ১ দিন
১১| ঘৃতকুমারীটুকরা – সাপ্তাহিক ১ দিন
১২| সপ্তাহে ১ বার অথবা চিকিত্সার প্রয়োজন অনুযায়ী – তুলসীদ্রবণ (ঠান্ডায়), aloe vera/ঘৃত কুমারী দ্রবণ (গরমে, হজম এবং পালকের সমস্যায়)| সকাল থেকে ৬ ঘন্টা রেখে এরপর বদলে দিয়ে সাধারণ পানি দিবেন|
*শাক সবজি ফল দেয়ার আগে সবসময় বড় এক বাটি পানিতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ডুবিয়ে রেখে ভালমত ডলে ধুয়ে নিতে হবে|
*ফল দেয়ার আগে বিচি ফেলে দিবেন|
★ শাক সবজি
এসপারাগাস (বাংলায় শতমূলী)
ব্রকোলি
গাজর
বরবটি
সবুজ শাক সবজি (বাধা কপি, পালং শাক, কলমি শাক, লেটুস পাতা প্রভৃতি)
মটর
মরিচ (যেকোনো রঙ সবুজ কিংবা লাল)
মিষ্টি কুমড়া
ঝিঙ্গা / চিচিঙ্গা
শসা
★ ফল
আপেল
কলা
জাম জাতীয় রসালো ফল (ব্ল্যাক বেরি/ কালো জাম , ব্লুবেরি, ক্রানবেরি, রাজবেরি, স্ট্রবেরি)
ফুটি / খরমুজ
চেরি ফল
আঙ্গুর
লেবু
আম
তরমুজ
কমলা
পেপে
পিচ
নাশপাতি
পেয়ারা
Show Post ❤️❤️❤️
বাজরিগারের খাদ্য উপাদান কখন, কোনটা ও কেন প্রয়োজন?
বাগিজের খাদ্য উপাদান বিভিন্ন সময়ে আলাদা হওয়া উচিত।এই সময় স্তরকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
১.প্রজননের অনুপযোগী এ্যাডাল্ট(৭-১৪মাস বা ফ্লাইং কেজ)
এদের সব ধরনের খাদ্য উপাদানই দেয়া যায়।এটা তেমন নিয়ন্ত্রিত কিছুই না।একটা উদাহরণ দিয়ে বোঝালে সহজ হবে বিষয়টি।ধরেন,শাকিব যখন বিশেষ ক্যাম্পের বাইরে থাকে তখন সে তার ইচ্ছামত খাদ্য গ্রহণ ও জীবনযাপন করতে পারে।কিন্তু যখন বড় গেমের জন্য ক্যাম্পে যায় তখন একটি নির্বাচিত ডায়াটের ভিতর থাকে। অর্থাৎ সাধারণ লাইফ ও টার্গেট পূরণের লাইফ।
২.ব্রিডিং এ্যাডাল্টঃ
আমাদের জানা,বাজরিগারকে দেয়া বেশিরভাগ সীডে ভিটামিন A,D,B2 ও B12 এর ঘাটতি থাকে।এজন্য এদের অতিরিক্ত এসব উপাদান মেডিসিনের মাধ্যমে যোগান দেয়া উচিত।এরকম পাখিদের সারা বছর প্রোটিন,মিনারেল,ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার দেয়া উচিত।তারপর ব্রিডিং আগ্রহ বাড়াতে বা বয়স অনুযায়ী ব্রিড করার জন্য প্রস্তুতি নিতে প্রচুর প্রোটিন, মিনারেল,ফ্যাট,কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ সীডমিক্স ও নরম খাবার দেয়া উচিত।ঘাটতি পূরণে পানির সাথে মেড দেওয়া উচিত।আমরা সবাই পাখিকে ব্রিডে দিয়েই ফল পেতে চাই, কিন্তু প্রচুর পরিমানে ব্রিডিং এ সহায়ক উপাদান শরীরে রিজার্ভ না হলে কি ফল আসতে পারে তা আপনারাই ভালো বলতে পারেন
😜
😜
৩.ডিম দিচ্ছে এমন পূর্ণ বয়স্ক পাখিঃ
আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী খাবার প্রদানের ফলাফল, ডিম দেয়া ও তার থেকে বাচ্চা উৎপাদনের হার থেকেই বুঝতে পারি।আমরা যদি ঠিকভাবে সব উপাদান পাখিকে না দেই তাহলে ডিমের গঠন খারাপ হয়, যদি তা নাও হয় তবে বাচ্চার মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পায় বা জন্ম নেয়া বাচ্চার কোয়ালিটি খারাপ হয়।
ডিম দেয়ার সময় ফিমেলের প্রচুর nutrients প্রয়োজন, মেলের চেয়ে।কারণ একটি ডিমের ৫৮% সাদা অংশ,যার প্রায় পুরোটাই হল প্রোটিন, ৩১% কুসুম যা প্রোটিন,অনেক ধরণের মিনারেল ও ফ্যাটের সমন্বয়ে তৈরি,১১% খোসা।ডিমের খোসা তৈরি হয় ৮৫% ক্যালসিয়াম কার্বোনেট,০.৭৬%ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট,১.৪% ম্যাগনেসিয়াম কার্বোনেট এবং ৪% বিভিন্ন অর্গানিক উপাদানে।
এসবের জন্য একটাই সমাধান ক্যাটেল ফিসবন যাতে ৮৫% ক্যালসিয়াম কার্বোনেট,৪% প্রোটিন,১% ম্যাগনেসিয়াম, ১% ম্যাঙ্গানিজ এবং ট্রেস এলিমেন্ট হিসেবে সিলিকন, টাইটানিয়াম,অাইরন,কপার,নিকেল,ক্রোমিয়াম, জিংক,ভ্যানাডিয়াম,বেরিয়াম,লিথিয়াম,জারকোনিয়াম,এ্যালুমিনিয়াম এবং মলিবডেনাম আছে।যদি আমরা পাখিকে এসব উপাদান প্রচুর পরিমানে না দেই এবং ফিমেল যদি ডিম দিতেই থাকে তাহলে ফিমেল তার শরীরের হাড় থেকে এসব উপাদান গ্রহণ করে, ফলে পরবর্তীতে ফিমেলের বিভিন্ন সমস্যা আমরা ফেস করি।এসব উপাদান না দিয়েই অনেকেই ভালো ডিম পেতে পারে, কারণ তা তাদের জিনগত ব্যাপার।তবে পরবর্তীতে তারাই পাখির বিভিন্ন সমস্যা ফেস করে, যার ব্যাখ্যা সে নিজেও জানেনা।
সাধারনত নতুন ফিমেলের ১ম ডিমের খোসা পাতলা হয়ে থাকে, যেখানে একটা কয়েকবার ডিম করা ফিমেলের তা হয়না।এখানে মেটিং করার একটা বিষয় থাকে এবং ডিম ফার্টাইল হওয়ার ব্যাপারটাও থাকে।আরেকটা চিন্তার বিষয় হল তাপমাত্রা।যদি খামারের তাপমাত্রা ২৪` সে এর উপরে হয় তাহলে ডিমের খোসা পাতলা হতে থাকে।
৪.বাচ্চা খাওয়ানো parents এর খাদ্য উপাদানঃ
যেসব parents কে তাদের বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় সঠিক উপাদান সমৃদ্ধ খাবার দেয়া হয় সেসব বাচ্চাই সর্বোৎকৃষ্ট কোয়ালিটির হয় এবং পরবর্তীতেও তাদের উন্নত বৈশিষ্ট্য ধরে রাখে।
আমরা সবাই জানি,বেবি নিজে খাওয়া না শেখা পর্যন্ত তাদের parents খাওয়ায়।এই সময় parents যে খাবার খাওয়ায় তাকে ক্রপ মিল্ক বলে।এই ক্রপ মিল্কের ২৮% solid particles এ তৈরি, যাতে ৩৩.৮% ফ্যাট,৫৮.৬% প্রোটিন এবং ৪.৬% ash থাকে।
এই ফ্যাট প্রধাণত lecithin যা ডিমের কুসুম,সয়াবিন,ব্রুকলি,সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর থাকে।
দেখা যায়,অনেকের খুব ভালো ব্লাড লাইনের বেবিও ছোট ছোট ও লো কোয়ালিটির হয়।যদিও বাচ্চা অবস্থায় parents এর বৈশিষ্ট্য ধরে রেখে অনেক বড় আকৃতির হয় কিন্তু পরবর্তীতে তাদের গ্রোথ থেমে যায়।আবার অনেকেই সঠিক ধারণা নিয়ে পরিপূর্ণ খাদ্য উপাদান সমৃদ্ধ খাবার দিয়ে অনেক ভালো বেবি করছে।
আজকের ইংলিশগুলোর ক্রম বিবর্তন সম্ভব হয়েছে।তাই বেবি ফোটাট ১ম দিন থেকেই সঠিক অনুপাতের খাদ্য দিয়ে বাচ্চার কোয়ালিটি উন্নয়ন সম্ভব।এটার জন্য দরকার চর্বি,আমিষ ও ছাই সমৃদ্ধ সফট ফুড
😊
😊
৫.parents থেকে আলাদা করা বেবির খাদ্য উপাদানঃ
parents থেকে আলাদা করার পরই বেবির খুলি ও হাড়ের গঠন,পেশির গঠন,পালকের গঠন চলতে থাকে।এদের বয়স ১.৫ থেকে ৭-৮ মাসের মধ্যে হয় বা ১ম মল্টিং পর্যন্ত।এসময়ে অতিরিক্ত লোম গঠিত হয়।উদাহরণ হিসেবে আমাদের দাঁতের সাথে তুলনা করা যায়।দুধ দাঁত পরে গিয়ে নতুন পার্মানেন্ট দাঁত বের হয়,ঠিক তেমন
😜
এই সময় তাদের বৃদ্ধি, প্রজনন, ডিম দেওয়া,নিজেকে উপস্থাপন সব কিছুরই উন্নয়ন চলতে থাকে।তাই, এই সময়েও তাদের যথেষ্ট পুষ্টিকর খাবার ও যত্ন নিতে হয়।
Alhamdulillah
Ezra Ahmed thanks apu ❤️❤️❤️
#পাখির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রাকৃতিক খাবার ও উপকারিতাঃ
১) তুলসী পাতা : ঠান্ডা, কাশি, শ্বাস কস্ট, ফুসফুসের সমস্যা দূর করে, জ্বরনাশক, ভিটামিন কে এর উৎস।
কয়েকটি পাতা বেটে খাবার পানিতে মিশিয়ে বা ধুইয়ে হাতে ডলে হা করে খাইয়ে দিতে পারেন ।
২) এলোভেরা : গরমে দুর্বলতা কমায়, কিডনি ফুসফুস ভাল থাকে, পালক গজায়, পেটের সমস্যা দূর করে, বাচ্চার লোম ছেঁড়া বন্ধ হয়, কাঁটা ছেঁড়া পোড়া ক্ষত ভাল হয়, ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী।
৩) পুদিনা পাতা : পেটের সমস্যা ও আমাশয় দূর করে, রুচি বর্ধক ও ঠান্ডা ভাব দূর করে, শক্তিবর্ধক, ।
কয়েকটি পাতা বেটে খাবার পানিতে মিশিয়ে বা ধুইয়ে হাতে ডলে হা করে খাইয়ে দিতে পারেন ।
৪) থানকুনি পাতা : পেটের সমস্যা ও আমাশয় দূর করে, রক্ত পড়া বন্ধ করে, বায়ু নাশক, প্রশান্তি দান করে।
কয়েকটি পাতা বেটে খাবার পানিতে মিশিয়ে বা ধুইয়ে হাতে ডলে হা করে খাইয়ে দিতে পারেন ।
৫) নিম পাতা : কৃমি নাশক, শক্তিশালী জীবাণুনাশক, মাইট ধ্বংস হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, পরিবেশের বাতাস পরিষ্কার করে। বেশি খাওয়ানো যাবেনা।
কয়েকটি পাতা বেটে খাবার পানিতে মিশিয়ে বা ধুইয়ে হাতে ডলে হা করে খাইয়ে দিতে পারেন ।
৬) আদা : কফ পরিষ্কার করে, হজমকারক, বায়ুনাশক, বমিভাব দূর করে, দীর্ঘ মেয়াদী ব্যথা দূর করে।
১ লিটার এ ২ চামচ আদা বাটা মিশিয়ে ঐ পাণি ছেকে খাওয়াতে পারেন খাবার পাণি হিসাবে প্রতি মাসে ৫ দিন ।
৭) রসুন : জ্বর নাশক, ঠান্ডা ভাব দূর করে, এগ বাইন্ডিং প্রতিরোধক। আস্ত রেখে দিলে পোকা মাকড় আসে না। বেশি খাওয়ানো যাবেনা।
১ লিটার এ ২ চামচ রসুন বাটা মিশিয়ে ঐ পাণি ছেকে খাওয়াতে পারেন খাবার পাণি হিসাবে প্রতি মাসে ৫ দিন ।
৮) হলুদ : বায়ুনাশক, ব্যথা নাশক, রক্ত পড়া বন্ধ করে, ক্ষত নাশক, ভাঙ্গা অঙ্গ জোড়া দিতে বিশেষ সাহায্যকারী।
১ লিটার এ ২ চামচ হলুদ বাটা মিশিয়ে ঐ পাণি ছেকে খাওয়াতে পারেন খাবার পাণি হিসাবে প্রতি মাসে ৫ দিন ।
৯) পেয়ারা ও পেয়ারা পাতা : এন্টি অক্সিডেন্ট, পালক গজায়, প্রচুর ভিটামিন সি এর উৎস।
১০) জাম্বুরা : জ্বর নাশক, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, হাড় মজবুত করে, চর্বি কমায়। বেশি খাওয়ানো যাবেনা।
১১) তরমুজ : এন্টি অক্সিডেন্ট, গরমে দুর্বলতা কমায়, আঘাতের ধকল দূর করে, হজমকারক, বায়ুনাশক, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
১২) লেবুর রস : এন্টি অক্সিডেন্ট, চর্বি কমায়, গরমে দুর্বলতা কমায়, ভিটামিন সি এর উৎস, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যেকোন ক্ষত দ্রুত শুকায়, রুচি বর্ধক, হজমকারক, ফুসফুসের সমস্যা দূর করে।
১৩) সজনে ঃ
সজনে ডাঁটা, পাতা ও ফুল, তিনেরই উপকারিতা আছে।
সজনে পাতা :
বহু রোগের ঔষধ, ক্যালসিয়াম এর প্রাকৃতিক উৎস, পেটে গ্যাস বদহজম এবং পেটে ব্যথা উপশম করে, টিউমার বা আঘাত জনিত ফোলা উপশমে বেটে প্রলেপের মতো ব্যবহার করা যায়।
সজনে পাতা সামান্য জল দিয়ে বেঁটে রস বের করে সকাল-বিকেল দু’ চামচ করে বা ১/২ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০/১৫ মিলি করে খাইয়ে দিবেন ৩-৫/৭ দিন । উচ্চ রক্তচাপ কমবে। সজনে পাতা বেঁটে টিউমারে লাগালে বসে যাবে।
সজনে ডাঁটা একটি মরসুমি ফল। আয়ুর্বেদে দু’ ধরনের সজনের উল্লেখ আছে -- লাল ও সবুজ সজনে। লাল সজনে এখন আর চোখে পড়ে না। সবুজ সজনে পাওয়া যায়। এখন বাণিজ্যিক ভাবে কেউ সজনে লাগায় না। চৈত্র মাসে মাত্র কিছু দিনের জন্য সজনে পাওয়া যায়। কারণ পরিকল্পিত ভাবে এ গাছ কেউ চাষ করে না। ডাল মাটিতে পুঁতে দিলে গাছ হয়। অথচ সজনের অনেক গুণ। সজনের পাতা, ফুল ও ছাল সবই উপকারী।
আয়ুর্বেদ মতে সজনে ক্ষুধা বাড়ায়, বলবীর্য বৃদ্ধি করে। এতে রয়েছে ক্ষার ও লবণ। সজনে পেটের অসুখে উপকারী এবং বাত ও শ্লেষ্মা সারে। গোদ ও গলগণ্ড হলে সজনে খেতে বলা হয়। সজনে চোখের জন্যও ভালো। পেটে গ্যাস উৎপন্নে বাধা দেয়। সজনে সব ধরনের ব্যথা, কাশি, নাক-মুখ থেকে রক্ত পড়া বা রক্তপিত্ত সারায় ও শরীরের অনাকাঙ্ক্ষিত দাগ দূর করে।
শরীরের কোনও জায়গা ফুলে গেলে বা কারও বাত হলে সজনে বেসনের সাথে খড়খড়ে করে রান্না করে খেলে উপকার হবে।
সজনের মূলের ছাল পিষে দাদ পরিষ্কার করে প্রলেপ দিলে দাদ ভালো হয়। সজনে পাতার ঝোল খেলে সর্দিজ্বর ভালো হয়। সজনে পাতা শাকের মতো রান্না করে বা শেদ্ধ করে খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং মুখে রুচি আসে।
সজনে ফুল শাকের মতো রান্না করে খেলে জলবসন্ত হয় না। এ ছাড়া সজনেও বসন্ত প্রতিষেধক। চোখে যদি পিচুটি পড়ে, ব্যথা হয় বা চোখ দিয়ে জল পড়ে তা হলে সজনে পাতা সেদ্ধ জল দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেললে সমস্যা চলে যায়।
১৪) কালিজীরা ঃ
সাধারণত কালোজিরা নামে পরিচিত হলেও কালোজিরার আরো কিছু নাম আছে, যেমন- কালো কেওড়া, রোমান করিয়েন্ডার বা রোমান ধনে, নিজেলা, ফিনেল ফ্লাওয়ার, হাব্বাটুসউডা ও কালঞ্জি ইত্যাদি। কালোজিরার বৈজ্ঞানিক নাম nigella sativa। যে নামেই ডাকা হোকনা কেন এই কালো বীজের স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন থেকে শুরু করে শরীরের কোষ ও কলার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কালোজিরা। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের জন্যই না কালোজিরা চুল ও ত্বকের জন্যও অনেক উপকারি। প্রত্যেকের রান্নাঘরেই কালোজিরা থাকে যা খাবারকে সুবাসিত করে। আসুন আমরা আজ আশ্চর্য বীজ কালোজিরার উপকারিতা গুলো জেনে নেই।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি
সর্দি সারাতে :
বাতের ব্যাথা দূরীকরণে
বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে
হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে
ব্লাড প্রেসারনিয়ন্ত্রনে রাখতে
অর্শ রোগ নিরাময়ে :
শ্বাস কষ্ট বা হাঁপানি রোগ সারাতে:
গ্যাষ্ট্রীক বা আমাশয় নিরাময়ে
দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি
লিভারের সুরক্ষায়:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:
উচ্চরক্তচাপ
ডায়রিয়া
জ্বর :
স্নায়ুবিক উত্তেজনা
আঁচিল
১ লিটার এ ২ চামচ কালিজীরা বাটা মিশিয়ে ঐ পাণি ছেকে খাওয়াতে পারেন খাবার পাণি হিসাবে প্রতি মাসে ৫ দিন ।
নবী করিম (সাঃ) মৃত্যু ব্যতীত. সকল রোগ আরোগ্যকারী ওষুধ সম্পর্কে জ্ঞান দান করেছেন-“তোমাদের জন্য 'সাম' ব্যতীত সকল রোগের আরোগ্য রয়েছে কালোজিরার। আর সাম হলো মৃত্যু।” সুতরাং কালোজিরার ব্যবহার হোক আমাদের নিত্য সঙ্গী। সু-স্বাস্থ্য অর্জনে ও সংরক্ষনে কালোজিরা জাত ওষুধ গ্রহনে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা জটিলতা সৃষ্টি করে না। সর্ব রোগের মহৌষধ হোমিওপ্যাথিক ও দেশীয় চিকিৎসায় সহযোগী ওষুধ রূপে এর ব্যবহার।
কালোজিরায় কি আছেঃ.
কালোজিরার মধ্যে রয়েছে ফসফেট, লৌহ,ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশক বিভিন্ন উপাদান সমূহ।কালোজিরার রয়েছে ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হর্মোন, প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, ...
এই খাবারগুলা নিয়মিত দিলে অনেক রোগের হাত থেকে মুক্ত থাকা যায়।
পাখির পানির পাত্রে পাতা বা ফল গুলোর রস বেটে ১ লিটার এ ২ চামচ দেয়া যেতে পারে তবে কিছু কিছু পাতা পাখি নিজ থেকেই খেতে পছন্দ করে।
গ্রুপ থেকে সংগ্রহীত।
তুলসি একটি ঔষধি গাছ। এর অনেক উপকারিতা আছে। ঠাণ্ডা লাগলে ঘরোয়া পদ্ধতিতে তুলসির অনেক উপকারিতা পাওয়া। জেনে রাখুন তুলসি পাতা কিভাবে পাখিকে খাওয়াতে হবে?
৫ থেকে ৬ টি তুলসি পাতা ভাল ভাবে ধুয়ে নিন। এর পরে ১ কাপ পরিমাণ পানিতে পাতাগুলো দিয়ে ২ মিনিট এর মত চুলায় রাখুন। নামানোর আগে ১/৮ (চা-চামচের ৮ ভাগের ১ ভাগ) আদা কুঁচি দিয়ে ১ মিনিট রেখে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন। এর পর দ্রবনটি সম্পূর্ণ রূপে ঠাণ্ডা হলে ১/৪ (চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ) মধু যোগ করে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এখন দ্রবণটি পাখিকে খেতে দেয়ার জন্য তৈরী।
দ্রবণটি ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত পাখির খাঁচায় রাখা যাবে।
আপনি চাইলে দ্রবণটি এক সাথে বেশি পরিমানে বানিয়ে ফ্রিজে রেখে পর পর ২ দিন পাখিকে খাওয়াতে পারেন। তবে ফ্রিজ থেকে বের করে অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট পরে (ঠাণ্ডা ছাড়িয়ে) পাখির খাঁচায় দিতে হবে।
যে কোন ধরনের ঔষধের মিশ্রণ পানি ৬ ঘন্টার বেশি রাখবেন না। ভেষজ উপাদানের তৈরি পানির জন্য ফ্রিজ ব্যবহার না করাই ভালো। ঔষধ মিশ্রণ পানি গুলানোর পর ৬ ঘন্টার বেশি রাখবেন না।
ভালো থাকুক সবার পাখি
timu Rahman
#পাখির_গ্রীন_পুপস_বা_সবুজ_পায়খানা
পাখির একটি অতি পরিচিত রোগ গ্রীন পুপস্ বা সবুজ পায়খানা। এই রোগ হয় পরিপাক তন্ত্রের সমস্যার কারনে। প্রথম থেকেই চিকিৎসা না করলে পরিনাম হয় মৃত্যু। আসুন জেনে নেই এর কারন, লক্ষন ও প্রতিকার।
কারনঃ সাধারনত খাদ্যের সমস্যার করনে এমনটা হয়। পানি পরিবর্তন না করা, পানিতে পাখির পুপস্ বা ড্রপিং থাকা, সফট ফুড বেশি সময় ধরে খাঁচায় রাখা, ঔষধের পানি সময় মতো না পরিবর্তন করা, নোংরা পরিবেশ এর কারনে এমন হয়।
লক্ষণ সমূহ :
গাঢ় সবুজ / শেওলা রং / পিত্ত রঙের পায়খানা
সবুজ পিচ্ছিল পায়খানা
Vent Area সবুজ হয়ে থাকা
সবুজ পায়খানার সাথে পানির ভাগ বেশী থাকা
পাখি ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে আসা
পাখির স্বাস্থ্য খরাপ হওয়া
চিকিৎসা পদ্ধতি
হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসাঃ
Nuxvom 30 ২ দিন দিয়ে অবস্থা পরীক্ষা করতে হবে।
অবস্থা পরিবর্তন না হলে IPIKAK 30 ২/৩ দিন দিতে হবে
তারপরেও ভালো না হলে Akonaite 30 ব্যাবহার করা যাবে
যদি কোনোভাবে অবস্থা নিয়ন্ত্রনে না আসে তবে Arcenic 30 ব্যাবহার করা যাবে । কোনও অবস্থাতেই Arcenic ব্যাবহার করা উচিৎ হবে না ।
ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসাঃ
প্রথমে Esb 30 + Electrolite Saline ব্যাবহার করে দেখা যে পাখির পায়খানা স্বাভাবিক হয় কিনা
দ্বিতীয়ত Oxycenting 20% অথবা Human Doxin 100 mg + Esb 30 + Electrolite Saline ব্যাবহার করা
(পাখি বেশী দুর্বল হলে প্রয়োজনে Maxfort / Hyperchok Amino মাল্টিভিটামিন দেয়া যাবে)।
আমরা সবাই পেয়ারা খেতে ভালবাসি এবং খেয়েও থাকি। কিন্তু আপনাদের মধ্যে কয়জন আছে, যারা পেয়ারা পাতার চা খেয়ে থাকেন। কয়জন জানে পেয়ারা পাতার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে।
আসলে পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম৷ পেয়ারা শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া যে কোন ইনফেকশন থেকে পেয়ারা শরীরকে সুস্থ রাখে। লাইকোপেন(Lycopene), কোয়ারকেটিন(Quercetin), ভিটামিন সি এবং আরো কিছু পলিফেনল আছে যা কিনা শক্তিশালী এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এ ছাড়া পেয়ারা পাতায় রয়েছে কিছু অসাধারণ স্বাস্থকর গুণ যা আপনিও খেতে পারবেন পাখিদেরকেও দিতে পারবেন -----
১) পেয়ারা পাতা সর্দি-কাশি নিরাময় করে থাকে। এ পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি ও আয়রন। যা বেশি মিউকাস ক্ষরনে বাধা দিয়ে থাকে। এটি জীবানুর বংশ বৃদ্ধি রোধ করতেও সাহায্য করে।
(২) পেয়ারা পাতার চায়ের মধ্যে থাকা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য যা মানুষের ও পাখির ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি কমাতে কাজ করে থাকে।
(৩) কফ ও ব্রঙ্কাইটিস কমাতেও পেয়ারা পাতার চা খুব কার্যকরি। অনেক সময় পাখির হাঁপানি হয় তখন দিয়ে দেখতে পারেন
(৪) পেয়ারা পাতার চা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি চর্বি কমাতে কাজ করে এবং পেট ভরা ভরা রাখে। ফলে ওজন কমে যায়।
(৫) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত পেয়ারার চা পান করা ভালো। এটি রক্তে কোলেস্টলের মাত্রা কমাতে কাজ করে।
(৬) পেয়ারা পাতা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এ পাতা রক্তকে অতিরিক্ত ঘন হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে এবং রক্ত চলাচল সচল রাখে।
(৭) পেয়ারা পাতা পানিতে ফুটান। এর পর ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলি খেতে দিন পাখির মোল্টিং আর সময় দারুন কাজ করবে
(৮) পেয়ারা পাতা পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দূর করে। এ পাতায় অনেক ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধক শক্তি আছে। যা অন্ত্রকে ক্ষারীয় করে জীবানু বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে। এ পাতা অতিরিক্ত মিউকাস ক্ষরণ রোধ করে। তাই ডাইরিয়া বা পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দূর করতে এটি খুবই উপকারি।
(৯) পেয়ারা পাতা ক্যান্সার রোগের বিরুদ্ধেও কাজ করে থাকে। এ পাতায় প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট লাইকোফেন থাকে। যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
(১০) পাতার চা বানিয়ে নিয়মিত খেলে এটি রক্তের বাজে কোলেস্ট্রলের মাত্রা অনেক কমিয়ে দেয়। পেয়ারার পাতা রক্তে ভালো কোলেস্টলের মাত্রা ও বাড়ায়।
১১) পেয়ারা পাতা অ্যালার্জির পাশ্বপ্রতিক্রিয়া রোধক হিসেবে কাজ করে। এ পাতা দেহে হিস্টামিন তৈরি প্রক্রিয়া নিরাময় করে থাকে। পোকা মাকড়ের কামড়ে ফুলে গেলেও পেয়ারা পাতার ব্যবহার খুবই উপকারি।
আপনারা যারা পেয়ারা পাতা ব্যবহার করতেন না। পেয়ারা পাতা গাছ থেকে পড়ে নষ্ট হয়ে যেত তারা আজ থেকে সচেতন হন। আর পেয়ারা পাতা নষ্ট হতে না দিয়ে এ পাতার চা বানিয়ে খান ও পাখিদেরকেও দিন আপনার ও পাখির শরীর থাকবে সুস্থ, সবল ও কার্যক্ষম।
8/10টি পাতা সিদ্ধ করবেন 15/20 মিনিট ধরে এরপর নামিয়ে ঠান্ডা বা কুসুম গরম পানি অবস্থায় দিবেন
প্রচুর ঘুমাতে হবে
🤣
বাগানের পাকা আম
new members of Zarin's Bird House
Alhamdulillah
Tame size baby. Available now
Location :uttara
Tame size babay available
Call me or inbox
Home breed ❤️❤️
পাখির জন্য তালশাঁস (Ice Apple) কেন?
-এতে আছে কার্বোহাইড্রেট, ক্যালসিয়ামের মত প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর।এতে আরো আছে প্রোটিন,ভিটামিন সি,এ,ই ও কে।আয়রন,পটাশিয়াম,ফসফরাস জাতীয় খনিজ।এই ফলকে পার্ফেক্ট ফল বলা হয়।
পাখিকে কিভাবে দিবো?
- উপরের আবরনসহ ও ছাড়া দিতে পারেন।অভ্যাস না থাকলে নাও খেতে পারে।তাই খাওয়ানো শিক্ষাতে হবে।
হ্যাপি বাজেরিগার কিপিং & ব্রীডিং।
I’m like a bird, I only fly away. I don’t know where my soul is. I don’t know where my home is.”❤️
❤️
Uttarati
Be the first to know and let us send you an email when Zarin's Bird House posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.