Chittagong Birds Zone
- Home
- Chittagong Birds Zone
Assalamualaikum,This Page Is all about Birds.You Can see Our birds From Our Page.Also Can Contact With us for any kind of birds releted Information.Thanks��
06/12/2021
Df gf mouve violet Classic Pair
For detail Inbox me
Location: Ak khan,Cornal hat,CDA 1 no,Ctg
06/12/2021
Male: Gf Tuff reccesive pied(New Adult)
For detail Inbox me
Location: Ak khan,Cornal hat,CDA 1 no
05/12/2021
Male: Gf Tuff reccesive pied
Female: Gf Dilute Pied(sold)
For detail Inbox me
Location: Ak khan,Cornal hat,CDA 1 no,Ctg
05/12/2021
Gf opaline classic pair(Breeding pair)
For detail Inbox Us
Location: Ak khan,Cornal hat,CDA 1 no,Ctg
21/11/2021
#বাজরিগর_পরিচিত
বাজরিগর পরিচিত একটি পোষা পাখি। আমেরিকায় লিট্টল প্যারাকিট নামে পরিচিত। এছাড়াও এই পাখী বাজী বা শেল প্যারাকিট, ক্যানারী প্যারট, জেব্রা প্যারট, কমন পেট প্যারাকিট, আন্ডুলেটেড প্যারাকিট বাজরীগার এবং বদরী নামেও পরিচিত। বাজরিগার পাখি প্রধানত অস্টেলীয়ার পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল অঞ্চলসহ সমগ্র বনাঞ্চলে দেখা যায়। এছাড়াও তাস্মেমিয়া এবং এর প্রতিবেশী কয়েকটি দেশেও এর বিস্তার আছে। এর বৈজ্ঞানিক নাম ।সাধারনত বন্য বাজেরীগার লম্বায় প্রায় ৬.৫ – ৭ ইঞ্চি এবং খাঁচায় প্রায় ৭ – ৮ ইঞ্চি। এদের ওজন সাধারণত বন্য বাজরিগার ২৫ – ৩৫ গ্রাম এবং খাঁচায় ৩৫ – ৪০ গ্রাম পর্যন্ত হয়। পূর্ণবয়স্ক পুরুষ বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে নীল রংয়ের ঝিল্লি থাকে। এই ঝিল্লি কপাল ও ঠোঁটের মাঝে নাকের ছিদ্রসহ বিস্তৃত।পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে বাদামি রংয়ের ঝিল্লি দিয়ে ঘেরা থাকে। এই ঝিল্লি কপাল ও ঠোঁটের মাঝে নাকের ছিদ্রসহ বিস্তৃত। সাধারণত ৮-৯ মাস বয়সে এরা প্রাপ্তবয়স্ক হয়। এরা এক সাথে ৮-১৩ টি ডিম পাড়ে। এই পাখি ডিম দেয়ার সময়ে এদের নির্জন জায়গায় রাখতে হবে। ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে ১৮দিন সময় লাগে। ছোট প্রজাতির এই পাখিটি এর বুদ্ধিমত্তার জন্য জনপ্রিয়। শ্রবণ ক্ষমতা অনেক ভাল। খুব সহজে বড় শব্দ বা বাক্য মনে রাখতে পারে। মালিকের থেকে কোন শব্দ শোনা মাত্র এরা মনে রাখতে পারে এবং বার বার তা বলতে থাকে। এদের গড় আয়ু ৪-৫ বছর এবং খাঁচায় ১০-১২ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।
বাজরিগর।পাখিকে অস্ট্রিয়ান পাখি বলা হয়ে থাকে । তবে বর্তমানকালে এ পাখি পৃথিবী ব্যাপী, বৃহৎ আকারের পোষা পাখি হিসেবে পরিচিত। এরা বিভিন্ন রং এর হয়ে থাকে ( হলুদ, সবুজ, সাদা, পাঁচ মেশালী)। নাকের ডগার রং দেখে এদের চেনা যায়,। সাদা রং মাদী আর কালচে রং নর পাখিকে নির্দেশ করে। সাধারনত ৮-৯ মাস বয়সে এরা প্রাপ্তবয়স্ক হয়। এরা এক সাথে ৮-১৩ টি ডিম পাড়ে ,। এদের গড় আয়ু ৬ বছর। এই পাখি ডিম দেয়ার সময়ে এদের নির্জন জায়গায় রাখতে হবে।
#বাজরিগার_পাখির_আকার
বনে বাস করে এমন বাজরিগার লম্বায় প্রায় ৬.৫ থেকে ৭ ইঞ্চি এবং ওজন ২৫ থেকে ৩৫ গ্রাম পর্যন্ত হয়। তবে খাঁচায় পালা পাখি আকারে ও ওজনে একটু বড় হয়। খাঁচায় পালনকারা পাখি লম্বায় ৭ থেকে ৮ ইঞ্চি হয়ে থাকে। আর ওজন ৩৫ থেকে ৪০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।
**For More Follow Us**
05/05/2021
পাখির অন্যতম কার্যকরী ঔষধ❤️
Hiprachok Amino❤️
02/05/2021
পাখির খাবার কেনার পর সব সময় ধুয়ে রোদে শুকিয়ে তারপরে খেতে দেবেন।
গরমের আমার বাজরিগার সীডমিক্স👇👇👇
চিনা
কাউন
মিলেট
ক্যানারি
Happy Bird keeping ❤️
28/04/2021
#বাজরীগার_চোখের_প্রদাহঃ
এটি একটি সাধারন সমস্যা। প্রায় স পাখিরি এই সমস্যার স্মমুখীন হয়ে থাকে। সাধারন চোখে ঠান্ডা লাগ্লে বা জীবানু অথবা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে এই সমস্যার সৃষ্টি হয়।
#লক্ষনঃ
চোখের স্বাভাবিক চুলকানি বেড়ে যায়, চোখে পানি চলে আসে, চোখ বন্ধ করে রাখে, অলসতা বৃদ্ধি পায়, চোখের উপরো ও নিচের পাতা ফুলে যায়, খাওয়া দাওয়ার প্রতি অনীহা, দুর্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং ওজন হ্রাস পায়।
#চিকিৎসাঃ
এই সময় পাখিকে % এ (চোখের ঠান্ডা দূর করার জন্য) এবং (B2) (চোখের চুলকানি ও জ্বালা যন্ত্রনা কমানোর জন্য) এবং দিতে হবে। এছাড়া পাখিকে রেনামাইসিন আই ওয়েনমেন্ট (যেকোন মানুষের ঔষধের দোকানে পাওয়া যায়) প্রথম তিনদিনে চারবার পরের দুই দিন ২ বার এবং পরের ২ দিন দিনে একবার করে আক্রান্ত চোখে লাগিয়ে দিতে হবে। অথবা সিপ্রোসিন আই ড্রপ (যেকোন মানুষের ঔষধের দোকানে পাওয়া যায়) ব্যবহার করা যায়। প্রথম ৩ দিন ৪ বার, পরের ২ দিন ২ বার, পরের ২ দিন ১ বার করে দিতে হবে।
এই রকম পাখির বিভিন্ন পোস্ট পেতে পেজ এ লাইক ও Follow করে পাশে থাকবেন।
❤ধন্যবাদ❤
27/04/2021
#বাজরীগার_ঠান্ডা_লাগাঃ
পাখিদের ঠান্ডা লাগা একটি সাধারন রোগ সব পাখিরি ঠান্ডা লাগতেই পারে।
#ঠান্ডা_লাগার_কারনঃ
হঠাৎ তাপমাত্রার পরিবর্তন হলে, হঠাৎ বৃষ্টি হলে, বাতাসের আদ্রতার প্রমান বেরে গেলে, মোল্টিং বা পালক বদলানোর সময় বা পাখিকে সারা বাতাসের স্পর্শে রাখলে।
#লক্ষনঃ
পাখির ঠান্ডা লাগলে পাখি ক্রমাগত নাক দিয়ে আওয়াজ করতে থাকে ও মাথা নাড়াতে থাকে এবং খুব জোরে মাথা নাড়ানোর সাথে সাথে নাক দিয়ে জলের মত সর্দি বেরতে থাকে। যেহেতু এই সময় পাখির নাক বন্ধ হয়ে যায় সেজন্য মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়। চোখের উপর ও নিচের পাতা হুলে যেতে পারে, চোখের ভিতর পানি চলে আসে, চোখের পাতা প্রায় বন্ধ হয়ে আসে। খাবার প্রতি পাখির আগ্রহ কমে যায়।
#চিকিৎসাঃ
যে পাখির ঠান্ডা লেগেছে তাকে বাল্বের আলো দিয়ে আলাদা করে রাখতে হবে, জতক্ষন তার ঠান্দা লাগার উপসর্গগুলো দূর না হয় (তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের জাতে কম না হয়)। পাখিকে হাল্কা কুসুম গরম পানিতে মাল্টিভিটামিন এবং মধু দেয়া যেতে পারে। এছাড়া কিছু এন্টিবায়টিক ঠান্ডার জন্য দেয়া যেতে পারে যেমন- , %, এই এন্টিবায়টিক গুলোর যে কোন একটি হাল্কা কুসুম গরম পানির সাথে (প্রতি ১ লিটারে ১ গ্রাম) মিশিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই রকম পাখির বিভিন্ন পোস্ট পেতে পেজ এ লাইক ও Follow করে পাশে থাকবেন।
❤ধন্যবাদ❤
06/04/2021
Ma SHA ALLAH ❤️
Mutation: Sf Gf Sf cobalt Opaline Classic Baby Pair🔥
Marking 💯💯🔥🔥
05/04/2021
Ma SHA ALLAH ❤️
Df Gf Opaline Violet Classic Baby Pair❤️
💯 Marking🔥🔥🔥
05/04/2021
#প্রশ্ন?
পাখির বাচ্চা ডিমের ভেতর কিসের জন্য মারা যায়?
সবাইকে একটু সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।
ইদানীং অনেক গ্রুপে অনেক পোস্টেই এই প্রশ্নটি দেখছি,,চলুন যেনে নেয়া যাক কি কারণে ডিমের ভেতর পাখির বাচ্চা মারা যায় এবং তা প্রতিরোধে আমরা কি কি পদক্ষেপ নিতে পারি_
এইখানে আমি পাখির(বাজেরিগার ধরেই করছি,,অন্যান্য পাখির ক্ষেত্রে আপনারা সুবিধাজনক ভাবে ভাগ করে নিবেন) ডিমে তা দেওয়ার সময়টিকে ৩টি ভাগে ভাগ করছি,,,
১)১ম-৪র্থ দিন
২)৫ম-১৪তম দিন
৩)১৫-১৮ তম দিন
্থ_দিন
এই কয়েকদিনের মধ্যে ডিমের ভেতর ভ্রুণের মৃত্যুর কারণ হলো অপর্যাপ্ত পরিমানে তাপ,,এই সময়ে যদি মা বাবা ডিমে কম তা দেয় তাহলে ভ্রুণের মৃত্যু হতে পারে।কারণ এই সময়েই ভ্রুণ বিকশিত হয়। ডিম্বাশয় থেকে ডিম বের হওয়ার সময় যদি ডিমে অতিরিক্ত ঝাকুনি বা কম্পন হয় তবে সেই কম্পন ডিমের কুসুমকে মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে,ফলে ভ্রুণ কুসুম থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে না পেরে মারা যায়।আবার ডিম ডিম্বাশয়ে থাকাকালীন সময়ে সালমোনেলা বা ক্ল্যামিডিয়া জাতীয় অণুজীব ডিমের সাথে মিশে যেতে পারে। এই অনুজীব গুলো পরে ভ্রুণের মৃত্যুর কারণ হতে পারে। তাই পাখির এভিয়ারি অণুজীবমুক্ত তথা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আবার অনেক ক্ষেত্রে পাখির ব্রিডিং বক্স বা হাড়ির অবস্থান বা খাচার সেটআপ পছন্দ হয় না,ফলে পাখি ডিমে তা দেয় না।তাই তাপমাত্রা কম হওয়ার কারণে ভ্রুণের বিকাশ শুরু হওয়ার পরে ডিম ঠান্ডা হয়ে যায়,ফলে ভ্রুণটি মারা যায়। আর এরজন্যই অভিজ্ঞ ব্রিডারগণ পাখি ডিম দেওয়ার পর পাখিকে ডিস্টার্ব করতে নিষেধ করেন,,যেন পাখি যথেষ্ট পরিমাণে তাপ দিতে পারে।
িন
১-৪ দিনের মধ্যে যদি ভ্রুণ মারা না যায় তবে এই সময়ে ক্যান্ডেলিং করলে ডিমের উর্বরতা বা অনুর্বরতা যাচাই করা যায়।এই ৫-১৪ তম দিন ভ্রুণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়েই ভ্রুণ ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়।যদি এই সময়ের মধ্যে বাচ্চা মারা যায় তাহলে বুঝতে হবে কুসুমের পুষ্টির ঘাটতি ছিলো। কারণ এই সময়টাতে ভ্রুণ কুসুম থেকে পুষ্টি উপাদান (অ্যামনিয়োটিক ফ্লুইড)গ্রহণ করে,যা ভ্রুণকে বিভিন্ন অনুজীবের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
#তাই পাখিকে ব্রিডে দেওয়ার আগে আমাদের অবশ্য অবশ্যই পর্যাপ্ত রেস্ট এবং পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। কারণ পাখি পুষ্টিকর খাবার খেলেই পুষ্টিকর ডিম এবং কুসুম উতপাদন করবে।ফলে সালমোনেলা বা ক্ল্যামিডিয়া ভ্রুণের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।💪
িন
এই শেষের কয়েকদিনে বাচ্চা মারা যাওয়ার কারণ হলো শ্বসনে ব্যাঘাত ঘটা।কারণ এই সময়ে ডিমের ভেতরে একটি পরিপূর্ণ ভ্রুণ অবস্থান করে,এবং এই সময়ে এটিকে ভ্রুণ না বলে বাচ্চাও বলা যেতে পারে।এই সময়ে বাচ্চাটি তার আশেপাশের ঝিল্লির সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় এবং কুসুম থলি থেকে পুষ্টিগ্রহণ করে।অর্থাৎ এক কথায় শ্বসনকার্য সংঘটিত হয়।এই শ্বসনকে কোরিওল্যান্টিক শ্বসন বলে।এই সময় বাচ্চা ডিমের যে প্রান্তে বায়ুপূর্ণ চেম্বার বা থলি থাকে সেটিকে ছিদ্র করে সেখান থেকে শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়া শুরু করে এবং যথারীতি #অ্যামনিয়োটিক_ফ্লুইড কুসুম থেকে গ্রহণ করে ।এই সময়ে ভালোভাবে খেয়াল করলে ডিমের ভেতর থেকে আওয়াজ পাওয়া যায়। এবং ১৮ তম দিনে বাচ্চাটি ডিমের খোসা ভেংগে বাইরে আসে এবং বাহ্যিক বাতাস গ্রহণ করে। এই শ্বসনকার্য প্রক্রিয়াটির জন্য যথাযথ তাপমাত্রা(২০°-২৫°সেলসিয়াস এবং ৭০% আদ্রতা)প্রয়োজন। যদি এই তাপমাত্রায় বা আর্দ্রতায় ভুল হয় তবে পুরো শ্বসন প্রক্রিয়াটি নষ্ট হয় এবং বাচ্চা মারা যায়।এছাড়াও এই সময় যদি তাপমাত্রা জনিত সমস্যা যেমন তাপমাত্রা কম বা বেশি আবার আর্দ্রতা কম বেশি হয় তাহলে ডিমের খোসা শক্ত হয়ে যায় ফলে বাচ্চা ডিমের খোসা ভাংতে পারে না ফলে অনেক সুস্থ বাচ্চাও ডিমের ভেতর মারা যায়।
#এখন আমরা পয়েন্ট আকারে জানার চেষ্টা করি ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যাওয়ার কারণ -
১)দুর্বল শুক্রাণু কারণে।
২)ইনব্রিডিং তথা পাখির দুটোর ব্লাড লাইন একই হলে।
৩)ব্রিডিং এর আগে পাখিকে যথেষ্ট রেস্ট এবং পুষ্টিকর খাবার না দিলে।
৪)অল্প বয়সে পাখিকে ব্রিডে দিলে।
৫)নিরিবিলি পরিবেশ না দিলে,, অর্থাৎ পাখি বিরক্ত হবে এমন স্থানে রাখলে পাখি ডিমে তা নাও দিতে পারে, ফলে বাচ্চা মারা যাবে।
৬)ডিমের আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রা ঠিক না থাকলে।(২০°-২৫° সেলসিয়াস এবং ৭০% আর্দ্রতা সঠিক পরিবেশ)
৭)ডিমের গায়ে পায়খানা লেগে থাকলে অর্থাৎ বক্স বা হাড়ির পরিবেশ অপরিষ্কার হলে।
৮)পাখির ব্রিডিং বক্স বা হাড়ির আকৃতি বা অবস্থান পছন্দ না হলে।
৯)খাচার সেটআপ পাখির পছন্দ না হলে।
১০)অণুজীব যেমন ঃসালমোনেলা না ক্ল্যামিডিয়া এদের সংক্রমণেও মারা যাতে পারে।তবে মাত্র ৫%ক্ষেত্রে অণুজীবের সংক্রমণের কারণে ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যায়।
১১)ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাবেও ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যায়।
১২)অতিরিক্ত ক্যালশিয়াম এবং তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার গড়মিলের জন্য ডিমের খোসা শক্ত হয়ে যায় ফলে বাচ্চা ডিমের ভেতরেই মারা যায়।
#এখন কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করলে আমরা এই সমস্যাটিকে প্রতিরোধ করতে পারবো?
চলুন জানার চেষ্টা করি -
১)সেম ব্লাড লাইনের পাখি দিয়ে ব্রিড করানো থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।
২)৮ মাস বয়সের আগে কোনভাবেই পাখিকে ব্রিডে দেওয়া যাবে না।এবং প্রতিবার ব্রিডে দেওয়ার আগে কমপক্ষে ৩ মাস রেস্টে দিতে হবে এবং সেইসাথে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।
৩)নিরিবিলি পরিবেশ দিতে হবে পাখিকে,,এবং ডিম দেওয়ার পর পাখিকে ডিস্টার্ব করা যাবেনা।
৪)হাড়ি বা বক্সের ভেতরের আর্দ্রতা ঠিক রাখার জন্য ৭ম দিন এবং ১৫ তম দিনে হাড়ির ভেতর খুবই সামান্য পরিমাণে পানি স্প্রে করতে পারেন।
৫)পাখিকে ব্রিডে দেওয়ার আগে হাড়ি বা বক্স অবশ্যই পরিষ্কার করে দিবেন।
৬)খাচার সেটআপ অবশ্যই সঠিক হতে হবে এবং এভিয়ারি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
৭)পাখিকে পর্যাপ্ত পরিমাণে এমাইনো এসিড ও ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে।
৮)ডিমের গায়ে পুপ্স লেগে থাকলে তা পরিষ্কার করে দিতে হবে।
৯)ডিম নিয়ে বেশি নাড়াচাড়া বা ঝাকি দেওয়া যাবেনা।
১০)ব্রিডিং বক্স বা হাড়ির সাইজ এবং পরিবেশ অবশ্যই ভালো হতে হবে।
❤️ভালো থাকুক সবার পাখি❤️
ধন্যবাদ
04/04/2021
MA SHA ALLAH PIED BEAUTY ❤️❤️
03/04/2021
Gf Opaline Violet/Cobalt Classic Gang❤️
03/04/2021
Beauty Of Gf Opaline Violet Classic/Gf Opaline Cobalt Classic❤️
24/03/2021
#বাজরীগার_পাখির_কোষ্ঠকাঠিন্যঃ
কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যায় প্রায় সব পাখিদের মধ্যে। পাখির হজম প্রক্রিয়ায় যখন সমস্যা সৃষ্টি হয় তখনই কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে।
#লক্ষনঃ
পাখির মল ছোট আকৃতির ও শক্ত হবে, অনেক সময় পাখির মলত্যাগ করতে কষ্ট হয়, চোখে ঘুম আসে, মল শক্ত হয় বলে অনেক সময় পায়ু পথে লেগে থাকে বলে পায়ু পথ বন্ধ হয়ে যায় এর ফলে পাখি দুর্বল হয়ে পড়ে।
#চিকিৎসাঃ
পাখিকে এই সময় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পানির সাথে মিশিয়ে খেতে দিতে হবে এবং প্রচুর শাক সবজি খেতে দিতে হবে, যতদিন ভালো না হয় ততদিন। পাখির মল যদি পায়ু পথে লেগে থাকে তাহলে হাল্কা গরম কুসুম জল দিয়ে এক টুকরা তুলা দিয়ে পায়ু পথ পরিস্কার করে দিয়ে ভ্যাসলিন বা ওলিভ ওয়েল লাগিয়ে দিতে হবে।
#কৃমিনাশক_প্রদান:
পাখিকে ৩ মাস বয়সে প্রথম কৃমিনাশক ঔষধ প্রদান করতে হবে। এবং প্রতি ৩ মাস পরপর কৃমিনাশক ঔষধ প্রদান করতে হবে। রোগবালাই প্রতিরোধ ও প্রতিকার: বাজেরিগার পাখি বিভিন্ন ধরনের রোগ হয় যেমন: রানিক্ষেত, সালমোনেলসিস, কলেরা, টাইফয়েড, সিটাকোসিস, বিক এন্ড ফিদার রোগ ইত্যাদি। এই সমস্ত রোগ থেকে বাঁচার উপায় হলো খামারের ভাল পরিচর্যা করা। অসুস্থ হলে দ্রুত ভেটেরিনারিয়ানের কাছে নিয়ে যাওয়া।
এই রকম পাখির বিভিন্ন পোস্ট পেতে পেজ এ লাইক ও Follow করে পাশে থাকবেন।
❤ধন্যবাদ❤
22/03/2021
Ma sha Allah ❤️
Pied Beauty ❤️🇧🇩
Address
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when Chittagong Birds Zone posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Shortcuts
- Address
- Alerts
- Videos
- Claim ownership or report listing
-
Want your business to be the top-listed Pet Store/pet Service?