Ornamental Fish - Freshwater Fish BD

  • Home
  • Ornamental Fish - Freshwater Fish BD

Ornamental Fish - Freshwater Fish BD Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ornamental Fish - Freshwater Fish BD, Pet Supplies, .

29/10/2019

অনেকেই জানতে চেয়েছেন,
লবনের কাজঃ
১। পানির অম্লভাব বা ph কমিয়ে ফেলে।
২। অ্যামোনিয়া জনিত বিষাক্ততায় অতি দ্রুত কার্যকর।
৩। পরিবেশগত চাপে মাছের দেহে "ইলেক্ট্রোলাইট" সরবরাহ করে মাছকে সতেজ ও স্বাভাবিক জীবন যাপনে সহায়তা করে।
৪। পানির ঘোলাত্ব দূর করতে সহায়তা করে।
৫। মাছের খাদ্য হজমে সাহায্য করে।
৬। মাছের দেহের রক্তচাপ কে স্বাভাবিক রাখে।

৮। ক্ষত রোগ, পাখনা পঁচা রোগ, ফুলকা রোগ, পেট ফোলা রোগ ইত্যাদি প্রতিকার ও প্রতিরোধ করা যায়।
৯। উকুনসহ অন্যান্য পরজীবীদের মেরে ফেলে এবং বংশ বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়।
১০। ফাংগাস ও ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়।
১১। মাছের প্রজনন হার বৃদ্ধি করে।
১২। চুনের কার্যকারিতা বাড়া।
১৩। মাছের আয়ুকাল বর্ধন করে।
১৪) মাছের স্ট্রেস নেয়ার ক্ষমতা বাড়ে ফলে বেশি দূরত্ব পর্যন্ত পরিবহন করা যায়।
১৫) মাছের দেহ পরিষ্কার রাখে।

তাই, প্রতি মাসে হাউজে একবার করে লবন দিয়ে মাছকে সূস্থ ভাবে বড় হতে সহায়তা করুন। (Mredul vaiya)

28/10/2019

আসছে শীত কাল। শীতে বিভিন্ন কারণে প্রায় ৪০% মাছ মারা যায়। তাই মাছ মারা যাওয়ার আগেই নিতে হবে প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা।। আজকে এ নিয়ে বিস্তারিত থাকছে আমার লিখায়।।

শীতকালে মাছের খাবারের উপাদান:
> মাছের ভাসমান খাবার।- (২ কেজি)
>রেনামাইসিন পাউডার। -(২০গ্রাম)
>মাছের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত যেকোনো ভিটামিন (লিকুইড) -(৫ এম. এল)

প্রণালী:
প্রথমত একটি পাত্রে রাখা খাবারের সাথে মিশাতে হবে তরল ভিটামিন। ভিটামিন মিশানোর পর লক্ষ্য করলে দেখবেন, খবারের প্রতিটি দানা'র গায়ে তা ভালোভাবে লেগে গেছে এবং সামান্য আঠালোভাব দেখা যাচ্ছে। ঠিক সেই সময় খাবারের সাথে মেশান রেনামাইসিন পাউডার । যা সামান্য সময় পরেই শুকিয়ে খাবারের সাথে আটকে যাবে। এবার খাবার মাছকে খাওয়ান।।

উপকারীতাঃ
শীতে মাছের ঠাণ্ডাজনিত রোগ থেকে মাছ বাঁচাবে। কাজ করবে এন্টিভায়টিক হিসাবে। এতে করে মাছ মৃত্যুর হার প্রায় ৫০% কমে যাবে। অর্থাৎ আগে ১০০ মাছের মধ্যে ৬০টা বাঁচানো গেলেও, এ খাবার খাওয়ানোর পর বাঁচানো যাবে ৮০ টা।

আশা করি সবার উপকারে আসবে।।
ধন্যবাদ।।

28/10/2019

কালার ফিস বা রঙ্গিন মাছ চাষ করা মোটামুটি সহজ এবং লাভজনক একটি ব্যবসায়। অল্প পরিশ্রমে আর স্বল্প খরচে খুব সহজেই চাষ ক...

28/10/2019

* আসছে শীতের হাত থেকে মাছকে বাঁচাতে হলে…. ওয়াটার ট্রিটমেন্ট এর পাশাপাশি মাছকে এ্যন্টিবায়টিক খাওয়াতে হবে। পদ্ধতি ঃ
মাছের খাবারগুলো একটি কৌটার মধ্যে নিবেন, সামান্য পানি দিয়ে ঝাকিয়ে নিন, এবার সেখানে ২ থেকে ৫ গ্রাম রেনামাইসিন পাউডার দিয়ে আবার ঝাকিয়ে নিয়ে ঘন্টাখানেক পরথেকে এই খাবার আগামি তিন মাস খাওয়াতে থাকেন। তবে শীতকালে মাছকে যত কম খাবার দেয়া যায় ততই ভালো, আর ঘাঁ আসলে অবশ্যই পরিমিত ব্লিচিং পাউডার পানিতে গুলিয়ে ছিটিয়ে দিবেন। কোনোভাবে যেন পরিমান বেশি না হয়।

>>>>>> বেট্টা ব্রিডিং-1
24/10/2019

>>>>>> বেট্টা ব্রিডিং-1

24/10/2019

>>>>>বেট্টা ব্রিডিং part 2

20/10/2019

😍

20/10/2019

গাপ্পি মাছের রোগ এবং এর চিকিৎসা

গাপ্পি এবং অন্যান্য লাইভ বেয়ারার মাছ সাধারণত বেশ শক্ত-পোক্ত টাইপের মাছ হয়ে থাকে। এরা সহজে অসুস্থ হয় না এবং অল্প কয়েকটি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। অ্যাকুরিয়ামে থাকা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং প্যারাসাইট সাধারণত মাছকে রোগাক্রান্ত করে থাকে। যদি অ্যাকুরিয়াম সঠিকভাবে সেটাপ করা থাকে এবং যদি মাছের খাবার সঠিকভাবে পুষ্টির পরিমাণ বজায় রেখে দেয়া হয় তাহলে গাপ্পি মাছের সাধারণ অ্যামিউন সিস্টেমই বেশিরভাগ রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, এর সাথে মাছ নিজেও স্বাস্থ্যবান হয়।

গাপ্পি মাছের সাধারণ রোগের তালিকা এবং চিকিৎসাঃ

এখানে গাপ্পি মাছের সাধারণ যেসব রোগ হয় তার একটি তালিকা এবং রোগের উপসর্গ এবং চিকিৎসা দেয়া হলো। তবে, অনুরোধ থাকলো মাছের চিকিৎসা করার আগে রোগটি সঠিকভাবে নির্ণয় করুন এবং কেন রোগটি হচ্ছে সেটি বুঝুন যাতে ভবিষ্যতে এই রোগটিকে প্রতিরোধ করা যায়। পানির গুণগত মানের কোনো সমস্যা থাকলে সেগুলোর সমাধান করতে হবে। অসুস্থ মাছকে/মাছগুলিকে অন্য কোন জায়গায় বা চিকিৎসার জন্য অ্যাকুরিয়াম তৈরি করে সেখানে সরিয়ে রাখতে হবে। চিকিৎসার পর মাছ সুস্থ হলে আবার অন্যান্য মাছের সাথে রাখা যাবে।

রোগের নামঃ ইচ/হোয়াইট স্পটস

লক্ষণঃ মাছের ত্বক এবং পাখনার উপর ছোট ছোট সাদা বিন্দু দেখা দিবে। খেয়াল করলে দেখা যাবে মাছ তার শরীর অ্যাকুরিয়ামের সাইড, বিভিন্ন সাজসজ্জার বস্তু বা কোনাযুক্ত কিছুর সাথে তার শরীর বারবার ঘষছে। আক্রান্ত মাছকে অস্বস্তিকর দেখাবে এবং খাওয়া আস্তে আস্তে বন্ধ করে দিবে।

কারণঃ এটা হয় সাধারণত যখন খুব দ্রুত অ্যাকুরিয়ামের পানির তাপমাত্রা এবং pH এর পরিমাণ পরিবর্তন হয়। কখনও কখনও পানির বাজে মানের কারণেও হয়ে থাকে।

চিকিৎসাঃ এর চিকিৎসার জন্য স্থানীয় মুদি দোকানে পাওয়া যাওয়া আয়োডিন ছাড়া লবণ ব্যবহার করাটা সবচেয়ে সহজ। রঙ্গীন মাছের দোকানে বেশ কিছু ধরণের ঔষধ পাওয়া যায়। ঔষধের গায়ে দেয়া নির্দেশাবলী পড়ে ব্যবহার করার অনুরোধ করা হলো।

এছাড়া প্রচলিত চিকিৎসার মধ্যে সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে পানির তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি করে রাখা এবং প্রতি ১০ গ্যালন পানিতে ১ টেবিল চামুচ আয়োডিন ছাড়া লবণ মিশিয়ে দেয়া। প্রতিদিন ৫০% পানি পরিবর্তন করে আবার সেই অনুপাতে লবণ মেশানো। আশা করা যায় ৭ দিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

প্রতিরোধঃ পানির তাপমাত্রা সবসময় ৩০ ডিগ্রির আশেপাশে রাখা ও pH এর সঠিক মান বজায় রাখা সহ পানির মান বজায় রাখার জন্য সপ্তাহে অন্তত ১ বার ২৫% পানি পরিবর্তন করতে হবে।

রোগের নামঃ ফিন রট/টেইল রট

লক্ষণঃ পঁচে যাওয়া লেজ বা পাখনা। লেজ বা পাখনা দেখলে মনে হয় এটি ছিড়ে যাচ্ছে, জীর্ণ/ছোট ছোট ছিদ্র হয়ে যাওয়া, লাল বা সাদা দাগ হয়ে যাওয়া। মাঝেমাঝে মনে হয় লেজ আর পাখনা একসাথে আটকে আছে। আবার গাপ্পি মাছের লেজ বা পাখনা খসে পড়ে যায়।

কারণঃ এটা মূলত ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন। এছাড়াও আগ্রাসী মাছেরা লেজ বা পাখনা খেয়ে ফেলে। তখনও এটা হয়ে থাকে।

চিকিৎসাঃ এর চিকিৎসার জন্য স্থানীয় রঙ্গীন মাছের দোকানে বেশ কিছু ধরণের ঔষধ পাওয়া যায়। ঔষধের গায়ে দেয়া নির্দেশাবলী পড়ে ব্যবহার করার অনুরোধ করা হলো। সবচেয়ে প্রচলিত ঔষধের নাম Renamycin Capsul (250 mg)। এটি উৎপাদন করে Renata কোম্পানি। দাম ক্যাপসুল প্রতি ২ টাকা মাত্র। এর কার্যকরি উপাদান হলোঃ Oxytetracycline hydrochloride

চিকিৎসা পদ্ধতিঃ প্রতি ১০ গ্যালন পানিতে একটি ক্যাপসুল খুলে এর ভেতরের পাউডার ভালো করে মেশাতে হবে। অ্যাকুরিয়ামে ঔষধ মেশানোর পরে প্রতিদিন ৫০% পানি পরিবর্তন করতে হবে এবং সেই অনুপাতে আবার নতুন পানিতে ঔষধ মিশিয়ে অ্যাকুরিয়ামে দিতে হবে। এরূপ ৫ - ১০ দিন করতে হবে। ৫ দিনের পরে যদি কোনো উন্নতি দেখা না যায় তাহলে ঔষধ ব্যবহার বন্ধ রাখাটাই ভালো। ঔষধ ব্যবহার করার সময় অ্যাকুরিয়ামে ইউভি লাইট আর অ্যাক্টিভেটেড কার্বণ ব্যবহার করা যাবে না। এতে ঔষধের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাবে।

কেমিক্যালি চিকিৎসা করতে চাইলে এরিথ্রোমাইসিন, মিনোসাইক্লিং, ট্রাইমেথোপ্রিম এবং সালফাডাইমিডাইন ব্যবহার করা যায়। এছাড়া জংগল ফাঙ্গাস এলিমিনেটর এবং টেট্রাসাইক্লিন ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

প্রতিরোধঃ আগ্রাসী মাছের থেকে আলাদা রাখতে হবে। অনেক সংখ্যক মাছ একসাথে রাখা যাবে না। পানির গুণাগুন বজায় রাখতে হবে।

রোগের নামঃ গিল ফ্লুকস

লক্ষণঃ অসুস্থ মাছ/মাছগুলি ক্রমাগত অ্যাকুরিয়ামে থাকা কোনো কোনাযুক্ত বস্তু বা সাইডে এদের গিল ঘষতে থাকবে এবং পানির উপরের অংশে মাছটি বাতাস নেয়ার জন্য ভাসতে থাকবে। শেষ পর্যায়ে মাছ অ্যাকুরিয়ামের নিচের অংশের বসে থাকবে। গিল দেখলে মনে হবে সেখান থেকে রক্ত পড়ছে আর মাছের শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হবে।

কারণঃ পানির গুণাগুন খারাপ এবং সাদা কীট ও প্যারাসাইটের কারনে হতে পারে।

চিকিৎসাঃ এর চিকিৎসার জন্য স্থানীয় রঙ্গীন মাছের দোকানে বেশ কিছু ধরণের ঔষধ পাওয়া যায়। ঔষধের গায়ে দেয়া নির্দেশাবলী পড়ে ব্যবহার করার অনুরোধ করা হলো। সবচেয়ে প্রচলিত ঔষধের নাম Renamycin Capsul (250 mg)। এটি উৎপাদন করে Renata কোম্পানি। দাম ক্যাপসুল প্রতি ২ টাকা মাত্র। এর কার্যকরি উপাদান হলোঃ Oxytetracycline hydrochloride

চিকিৎসা পদ্ধতিঃ প্রতি ১০ গ্যালন পানিতে একটি ক্যাপসুল খুলে এর ভেতরের পাউডার ভালো করে মেশাতে হবে। অ্যাকুরিয়ামে ঔষধ মেশানোর পরে প্রতিদিন ৫০% পানি পরিবর্তন করতে হবে এবং সেই অনুপাতে আবার নতুন পানিতে ঔষধ মিশিয়ে অ্যাকুরিয়ামে দিতে হবে। এরূপ ৫ - ১০ দিন করতে হবে। ৫ দিনের পরে যদি কোনো উন্নতি দেখা না যায় তাহলে ঔষধ ব্যবহার বন্ধ রাখাটাই ভালো। ঔষধ ব্যবহার করার সময় অ্যাকুরিয়ামে ইউভি লাইট আর অ্যাক্টিভেটেড কার্বণ ব্যবহার করা যাবে না। এতে ঔষধের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাবে।

কেমিক্যালি চিকিৎসা করতে চাইলে ফরমালিন, সোডিয়াম ক্লোরাইড, অরগানোফসফেট, প্রাজিকুয়ান্টেল, মেবেন্ডাযল এবং টল্ট্রাযুরিল ব্যবহার করা যেতে পারে।

সম্পূর্ণরূপে মুক্তি পেতে এই চিকিৎসা ২ বার করা ভালো কারণ প্যারাসাইটের ডিমের উপর ঔষধ কোনো কাজ করে না। এছাড়া জিল প্যারাসাইটের চিকিৎসা পুরো অ্যাকুরিয়ামে করাই ভালো।

প্রতিরোধঃ অ্যাকুরিয়ামে নতুন মাছ বা গাছ যোগ করার আগে কয়েকদিন আলাদা জায়গায় রেখে দেয়া উচিৎ। পানির মান ভালো রাখতে হবে। বিশেষ করে পরিষ্কার রাখতে হবে।

রোগের নামঃ ড্রপসি

লক্ষণঃ অসুস্থ মাছটি দেখতে দেখতে প্রচন্ড ফুলে যাবে এবং আঁশ খাড়া হয়ে যাবে।

কারণঃ ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের কারণে হয়।

চিকিৎসাঃ রোগ নির্ণয়ের সাথে সাথেই রোগাক্রান্ত মাছকে আলাদা করে ফেলতে হবে। ড্রপসি হলে সাধারণত আর বাঁচানো যায় না। যখন এর লক্ষণ প্রকাশ পায় ততক্ষণে মাছের বেশিরভাগ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নষ্ট হয়ে যায়।

তারপরেও এর একটি কেমিক্যাল চিকিৎসা রয়েছে। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ঔষধ মারাসিন-২। ১০ দিনের কোর্স সম্পন্ন করলে আশা করা যায় মাছ সুস্থ হয়ে যাবে।

প্রতিরোধঃ পানির pH এর মাত্রা সঠিক রাখতে হবে। সঠিক মাত্রা ৫.৫ – ৮.৫ এর মধ্যে রাখতে হবে। পানির গুণাগুন সঠিক রাখতে হবে এবং মাছেদের চাপমুক্ত পরিবেশে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

এছাড়াও আরোও অনেক রোগ আছে যেগুলোতে গাপ্পি মাছ আক্রান্ত হয়। পরবর্তিতে সেগুলো নিয়েও আলোচনা হবে।

টিপস: আপনার অ্যাকুয়ারিয়াম-এর আশেপাশেই কোনো জায়গায় এই সাধারণ রোগগুলির জন্য ঔষধ করার চেষ্টা করুন, যাতে আপনি সরাসরি আপনার অসুস্থ মাছটির চিকিৎসা করতে পারেন। প্যাকেজিংয়ের নির্দেশ অনুযায়ী শুধুমাত্র সুপারিশকৃত পরিমাণের ঔষধ দিন, কারণ অতিরিক্ত ডোজ আপনার মাছের জন্য বিষাক্ত হতে পারে
(সংগৃহীত)

Beautiful Orange Half Moon Betta
18/10/2019

Beautiful Orange Half Moon Betta

কিছু সুন্দর সুন্দর হাই কোয়ালিটির গোল্ড ফিস।
17/10/2019

কিছু সুন্দর সুন্দর হাই কোয়ালিটির গোল্ড ফিস।

Name : Oranda goldfishPrice  : 250 tk per pairSize : 3.5-4.5 inch
14/10/2019

Name : Oranda goldfish
Price : 250 tk per pair
Size : 3.5-4.5 inch

No more sufferings to maintain  Aquarium hobby..!!  😄😄😄We delivering  your favourite aquarium fish for free...!!! ( on o...
12/10/2019

No more sufferings to maintain Aquarium hobby..!! 😄😄😄

We delivering your favourite aquarium fish for free...!!!
( on orders up to 500 tk)

You just buy and enjoy the hobby.

Name : Oranda goldfish ( Show quality) Price  : 500 tk per pairSize : 5.5-6.5 inch
10/10/2019

Name : Oranda goldfish ( Show quality)
Price : 500 tk per pair
Size : 5.5-6.5 inch

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ বিষয়ে ফ্রি pdf বই পেতে নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন
10/10/2019

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ বিষয়ে ফ্রি pdf বই পেতে নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন

01/10/2019

✅✅What is bioflok?✅✅
‘বায়োফ্লোক প্রযুক্তি মাছ চাষের একটি টেকসই এবং পরিবেশগতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ পদ্ধতি৷ যা পানির গুনমান এবং ক্ষতিকারক রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু নিয়ন্ত্রণ করে৷ জলীয় খামার ব্যবস্থার জন্য মাইক্রোবায়াল প্রোটিন খাদ্য হিসেবে সরবরাহ করে। বায়োফ্লোক প্রযুক্তি মূলত বর্জ্য পুষ্টির পুর্নব্যবহারযোগ্য নীতি৷ বিশেষ করে, নাইট্রোজেন, মাইক্রোবায়াল জৈব বস্তুপুঞ্জের মধ্যে খাবারের খরচ কমাতে এবং মাছের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ‘বায়োফ্লক’ প্রযুক্তি যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করে। এক কথায় বলতে গেলে বায়োফ্লক হল উপকারি ব্যাকটেরিয়া, অণুজীব ও শৈবালের সমম্বয়ে তৈরি হওয়া পাতলা আবরণ, যা পানিকে ফিল্টার করে অ্যামোনিয়া নামক মাছের বিষ দূরীভূত করে।

রাস সিস্টেমের সাথে বায়োফ্লকের পার্থক্য কি:
রাস সিস্টেমে খরচ অনেক বেশি এটা হল প্রথম কথা। অনেকের পুকুর নেই, কিন্তু মাছ চাষের শখ বা ইচ্ছা আছে, তারা রাস সিস্টেমে মাছ চাষ করার কথা চিন্তা করতেই পারেন। তবে এক্ষেত্রে যাদের পর্যাপ্ত মানি আছে রাস সিস্টেম তাদের জন্য। পক্ষান্তরে বায়োফ্লকে খরচ খুবই কম, যদি রাস সিস্টেমের সাথে তুলনা করা হয়। শতকরা ৮০ ভাগ খরচ কম লাগে বায়োফ্লকে। রাম সিস্টেমে মাছের খাওয়ার অবশিস্টাংশ একটি পাইপ দিয়ে বের করে প্রথম মেকানিকেল ফিল্টারে নেয়া হয়, এরপর সেখানে থেকে বায়োফিল্টারে নিয়ে আবার চাষ ট্যাংকে আনা হয়। পক্ষান্তরে, বায়োফ্লক সিস্টেমে কোন ফিল্টারের দরকার হয়না। বায়োফ্লক সিস্টেমে বায়োফ্লক আসলে একধরণের উন্নতমানের ব্যকটেরিয়া। এটা মাছের উচ্ছিস্ট দুষিত অংশকে কনভার্ট করে প্রোটিন তৈরী করে দেয়। তবে বায়োফ্লক সিস্টেমে ১৫ দিন পর পর ১০ ভাগ পানি বের করে দিতে হয়। রাস সিস্টেমে অনেক মেশিনারীজ প্রয়োজন পড়ে, কিন্তু বায়োফ্লকে শুধুমাত্র এয়ার ব্লাউয়ার চালাতে হয়।
কেন বায়োফ্লক:
ইদানীং বায়োফ্লক নিয়ে যে এত মাতামাতি। এটার কারণ কি? কারন হল:
১) বায়োফ্লকের মূল লক্ষ্য হল অধিক ঘনত্বে ছোট এরিয়াতে মাছ চাষ করা;
২) বায়োফ্লক ব্যাপকভাবে অ্যামোনিয়া এবং হাইড্রোজেন সালফাইড মাত্রা হ্রাস করে;
৩) পানিতে ময়লা আরর্জনা গঠন হওয়া প্রতিরোধ করে;
৪) অতিরিক্ত খাবার, গাদ জাতীয় পদার্থ, এক কথায় সব ধরনের জৈব বর্জ্য ধ্বংস করে এবং পুকুরটি পরিষ্কার রাখে’
৫) ব্যাকটেরিয়াজনিক সমস্যা ও রোগ প্রতিরোধ করে;
৬) পানির রং এবং পিএইচ নিয়ন্ত্রণ করে;
৭) মাছের বেঁচে থাকার হার এবং মাছের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ায়;
৮) পানিতে গন্ধ জনিত সমস্যা কমায়;
৯) পানির গুণগত মান বজায় রাখে;
১০) অপেক্ষকৃত ভাল FCRs।
বায়োফ্লক সিস্টেমে ফ্লক তৈরী করার পদ্ধতি:
যা যা লাগবে:
পানির ট্যাংক;
১০০০ লিটার পানি;
১০ – ২০ গ্রাম প্রোবায়োটিক;
১০০-২০০ মিলি মোলাসেস;
চুন (Caco3) : ১ টেবিল চামচ (৫০ গ্রাম);
‘র’ সল্ট: ১ কেজি;
এয়ার স্টোনসহ এয়ার পাম্প বা এয়ার ব্লাওয়ার;
টিডিএস মিটার;
পিএইচ মিটার;
ডিও মিটার ;
বালতি বা বাকেট ২/৩ টা;
অ্যামোনিয়া টেস্ট কীট;
থার্মোমিটার।
প্রোবায়োটিক কি :
বায়োফ্লকের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এটি। যাকে ভাল ব্যাকটেরিয়া বলা হয়। যেমন ল্যাকটোব্যাসেলিয়াস নাম ব্যাকটেরিয়া। এটা দিয়ে দুধ থেকে দই তৈরী হয়। এ ছাড়া আমাদের পাকস্থলীতে অনেক ভাল ব্যাকটেরিয়া থাকে যার সংখ্যা প্রায় ৪০০ হবে। যা আমাদের হজম কাজে সাহায্য করে। এই প্রোবায়োটিক মাছের উচ্ছিস্ট থেকে তৈরী অ্যামোনিয়া গ্যাস দূরীভূত করে। প্রোবায়োটিকের পিএইচ সাধারন: ৩.৫ থেকে ৪.৫ থাকা বাঞ্চনীয়।
মোলাসেস কি: মোলাসেস হল চিটাগুড় বা গুড়ও বলা যায়। আবার ঝোলাগুড়ও বলা হয়। অনেকে লালিও বলে। এটা হল কার্বনের উৎস। তাই বলে কয়লা নেয়া যাবে না। একান্ত মোনাসেস না পেলে গুড় ব্যবহার করা যাবে।
ডিও মিটার কি: এটা দিয়ে পানির ডিসল্ভ অক্সিজেন পরিমাপ করা হয়। পানিতে ৫-৮ মি.গ্রা/লিটার হারে দ্রবীভূত অক্সিজেন থাকলে মাছ কাঙ্ক্ষিত হারে বৃদ্ধি পায়। পানিতে ২.০ মি.গ্রা/লিটারের কম অক্সিজেন থাকলে রুইজাতীয় মাছ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে না। অবশ্য মাছ ভেদে অক্সিজেনের মাত্রা পৃথক হতে পারে।
‘র’ সল্ট কি: মানে খোলা লবন। যেটা অপরিশোধিত। সামদ্রিক লবনও বলা হয়। যেটাতে কোন আয়োডিন থাকে না।
পিএইচ মিটার কি: এটা দিয়ে পানির পিএইচ পরিমাপ করা হয়। মাছ চাষের পানিতে পিএইচ এর মাত্রা ৭-৮.৫ এর মধ্যে থাকা বাঞ্চনীয়। পিএইচ মাত্রা যদি ৪.৫ এর নিচে হয় এবং ১০ এর উপরে হয় তবে সব মাছ মারা পড়বে। পিএইচ যদি ৬.৫-৮.৫ এর নিচে বা উপরে হয় তবে এক্ষেত্রে মাছ যেকোনভাবে আক্রান্ত হবে।
টিডিএস মিটার কি: TDS এর পূর্ণরূপ Total Dissolved Solid. পানিতে সাধারণত দ্রবীভূত অবস্থায় ক্যালসিয়াম , ম্যাগনেসিয়াম , পটাসিয়াম ও সোডিয়ামসহ আরো কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদান থাকে যাকে টিডিএস (TDS) বলা হয় । এগুলো পরিমাপের যন্ত্রটিই হল টিডিএস মিটার। মাছ চাষের জন্য উপযুক্ত টিডিএস হল ১৮০০-২০০০মিগ্রা/লিটার এর মধ্যে। ২০০০ হল স্ট্যান্ডার্ড।

অ্যামোনিয়া টেস্ট কিট কি: এটা একধরণের তরল পানীয়। এটা দিয়ে পানিতে অ্যামোনিয়ার পরিমান পরীক্ষা করা হয়। অ্যামোনিয়া ০.৬-২.০ মিলিগ্রাম/লিটার হলে মাছের জন্য তা বিষাক্ত হয়ে থাকে। অ্যামোনিয়া ঘনত্বের সর্বোচ্চ মাত্রা হলো ০.১মিলিগ্রাম/লিটার। অ্যামোনিয়ার পরিমাণ ০.২ মিলিগ্রাম/লিটার এর কম থাকা ভালো। যদিও ০.৪ মিলিগ্রাম/লিটার গ্রহণযোগ্য। সাধারণত: ১০মিলি পানির সাথে ৮ ফোটা কিট যোগ করে পরীক্ষা করতে হয়।
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: বায়োফ্লকের জন্য তাপমাত্রা একটা বড় ফ্যাক্টর। তাপমাত্রা ২০ এর নিচে নেমে গেলে বায়োফ্লক তৈরী হবে না। স্ট্যান্ডার্ড তাপমাত্রা হল ৩০ ডিগ্রী। তাই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। বিশেষ করে শীতকালে। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য ট্যাংকের মাটি পিভিসি শিট দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। অথবা কর্কশীটও (ফোম) ব্যবহার করা যায়। আর উপরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য শেড দিতে হবে। সাইটের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্যও এই ফোম ব্যবহার করা যায়।
প্রস্তুত প্রণালী:
ট্যাংক এর প্রস্তুত প্রণালী: মুলত বায়োফ্লপে মাছ চাষ ট্যাংকেই করা হয়। আবার পুকুর খনন করে সেখানেও করা যায়। ট্যাংক দুই ভাবে তৈরী করা যায়। লোহার মেশ দিয়ে, মানে লোহার বা শক্ত তার জালি (৬মিমি) দিয়ে। অথবা সিমেন্ট দিয়ে। গোলাকৃতও হতে পারে, আবার বর্গাকৃতি বা আয়তাকৃতও হতে পারে। তবে গোলাকৃত টেকসই। গোলাকৃতি ট্যাংকে মাছের মোভমেন্ট ভাল থাকে। লোহার জালি দিয়ে বানালে চতুর্দিক পুরো এরিয়া রাবার কার্পেট বা ফ্লোর ম্যাট দিয়ে ঘেরাও করে দিতে হয়। এরপর তারপলিন দিয়ে ঘেরাও করে দিতে হবে যাতে পানি লিক না করে। আর সিমেন্ট দিয়ে বানালে তারপলিনের প্রয়োজন পড়ে না। তবে তারপলিন দিয়ে করাটা সবদিক দিয়ে ভাল। কারণ ইট এবং সিমেন্ট-এ একধরণের কেমিকেল থাকে, যা মাছের জন্য ক্ষতিকর এবং ফ্লকের জন্যও। ট্যাংকের মাঝখান বরাবর পানি একটি নিষ্কাশন পাইপ বসাতে হবে। যাতে করে সময় সময় পানি বাইরে বের করে দেয়া যায়। ট্যাংকের পরিধি থেকে সেন্টারের দিকে একটু ঢালু রাখতে হবে।
ট্যাংকের পানির হিসাব: গোলাকার ট্যাংক হলে যেভাবে বের করবেন ট্যাংকের পরিমাপ। সূত্র: V=π〖hr〗^2 । এখানে V হল পরিমাপ মানে ভল্যুম, π হল ৩.১৪, h হল ট্যাংকের উচ্চতা আর r হল ট্যাংকের ব্যাসার্ধ। যদি ব্যাসার্ধ ২ মিটার হয়, উচ্চতা ৪ মিটার হয়, তাহলে V হবে ৫০.২৪ m3 (কিউবিক মিটার)। প্রতি কিউবিক মিটারে পানি ধরবে ১,০০০ লিটার। তার মানে এই পরিমাপের একটি ট্যাংকে পানি ধরবে প্রায় ৫০ হাজার লিটার। আর আয়তাকৃতি বা বর্গাকৃতি ট্যাংক হলে মাপ হবে; দৈর্ঘ্য x প্রশ্থ x উচ্চতা।
পানির প্রস্তুতি:
১) ১ম দিন পানির ট্যাংক পটাশিয়াম পার্মাঙ্গানেট দিয়ে বা হবে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। যাতে খারাপ ব্যাকটেরিয়া দূর হয়ে যায়। পরিষ্কার করার পর ১ দিন শুকিয়ে নিতে হবে।
২) ২য় দিন অর্ধেক পরিমান পানি দিয়ে ট্যাংক পূর্ণ করতে হবে। এরপর এয়ারেশন ছাড়তে হবে। এখানে উল্লেখ্য, এয়ারেশন দিতে হবে পানির ৩ স্তরে। উপরের স্তরে, মাঝের স্তরে এবং শেষ স্তরে।
৪) ২ দিন পর মানে ৪র্থ দিন দেখতে হবে টিডিএস এবং পিএইচ। ট্যাংকের পানির টিডিএস থাকতে হবে ১৮০০-২০০০, আর পিএইচ থাকতে হবে ৭ এর উপরে। সাধারণত পানির টিডিএস থাকে ৫০০ এর মধ্যে আর পিএইচ থাকে ৬ এর নিচে।
৫) ৪র্থ দিন দুপুরে যদি পানি টিডিএস ১৮০০-২১০০ এর মধ্যে না হয়, তবে উপরে উল্লেখিত মাত্রার লবন প্রয়োগ করতে হবে। তারপরও যদি টিডিএস কাঙ্খিত পর্যায়ে না আসে তবে পরিমান মত আরো লবন প্রয়োগ করে কাঙ্খিত সীমার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। যদি কোনভাবে টিডিএস ১৮০০-২১০০ এর উপরে চলে যায় তবে নরমাল পানি মিশায়ে মাত্রা ঠিক করতে হবে।
৬) ৪র্থ দিন সন্ধ্যায় পিএইচ যদি ৬ এর নিচে থাকে তবে উপরে উল্লেখিত মাত্রার চুন মিশাতে হবে যেন পিএইচ মাত্রা ৭-৮.৫ এর মধ্যে থাকে। পিএইচ এর কাঙ্খিত মাত্রা শুধুমাত্র চুন প্রয়োগ করেই আনতে হবে। যদি পিএইচ ৮.৫ এর উপরে চলে যায়, তবে ফিটকারী অথবা তেঁতুলের রস দিয়ে কাঙ্খিত সীমার মধ্যে আনতে হবে।
মূল ফ্লক প্রস্তুতি:
প্রথমে মোলাসেস বা গুড় মিশিয়ে দিতে হবে। অল্পক্ষণ পর মিশাতে হবে প্রোবায়োটিক। এগুলো মিশাতে হবে সন্ধ্যের পর। এভাবে ৭ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত হাই এয়ারেশনসহ ফেলে রাখতে হবে।
ফ্লক পরীক্ষা করা:
৭ বা ১৫ দিন পর ট্যাংকে সাদা বা সাদাটে রংয়ের অনেকগুরো পদার্থ জমা হতে থাকে। এই পদার্থগুলো পৃথক পৃথক থাকে এবং পানি থাকবে পরিষ্কার। ট্যাংক থেকে এই সাদা পদার্থসহ কিছু পানি নিয়ে একটা কাপড় দিয়ে ছেকে পানি ফেলে দিতে হবে এবং কাপড়ের উপর জমা হওয়া পদার্থগুলো সংগ্রহ করে নিতে হবে। এখন একটা তেলাপিয়াকে এনে একটা বালতির পানির মধ্যে রেখে দিন ১ দিন। এরপর সংগৃহীত পদার্থগুলো (ফ্লক) ঐ বালতির মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে। যদি তেলাফিয়া ফ্লকগুলো খেয়ে ফেলে তবে বুঝতে হবে ফ্লক তৈরী ১০০ ভাগ সফল। যদি আধাআধি খায় তবে বুঝতে হবে ফ্লক এখনো পুরো হয়নি। যদি না খায় তবে বুঝতে হবে পদার্থগুলো ফ্লক নয় অন্য কিছু। এরপরও যদি ফ্লক না আসে তবে প্রোবায়োটিক ও মোলাসেস আবারো মিশাতে হবে।
মাছ ছাড়া:
মাছ ছাড়ার পুর্বে যা করতে হবে, তাহল ডিসল্ভ অক্সিজেন পরীক্ষা করা, পিএইচ পরীক্ষা করা, অ্যামোনিয়া পরীক্ষা করা। (সংগৃহীত)

Fighter Fish
01/10/2019

Fighter Fish

The Asian arowana is the world’s most expensive aquarium fish. It is a tropical freshwater fish from Southeast Asia that...
29/09/2019

The Asian arowana is the world’s most expensive aquarium fish. It is a tropical freshwater fish from Southeast Asia that grows three feet long in the wild. That’s roughly the size of a snowshoe. It is a fierce predator dating back to the age of the dinosaurs. It has large, metallic scales, like coins; whiskers that jut from its chin; and it undulates like the paper dragons you see in a Chinese New Year’s parade. That resemblance has spawned the belief that the fish brings good luck and prosperity, which is why it has become a highly sought-after aquarium fish.

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 22:00
Friday 09:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ornamental Fish - Freshwater Fish BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Pet Store/pet Service?

Share