13/07/2024
প্রাণী কল্যাণ বিষয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা ইকো সেভার্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আমিনুল মিঠু বলেন, মুরগির হাড়, পা, পাখা আগে ফেলে দেওয়া হতো; যার ফলে রাস্তার প্রাণীরা এসব খেতে পারত। এখন সাধারণ মানুষ এসব বেশি পরিমাণে কেনায় দিন দিন দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে আমাদের মতো স্বেচ্ছাসেবক যারা মুরগির দোকান থেকে কম দামে এসব কিনে রাস্তার কুকুর-বিড়ালকে খাওয়াতে পারতাম, এখন তা অনেকটা কমে গেছে। দাম বাড়ার কারণে স্বেচ্ছাসেবীরাও অর্থনৈতিকভাবে কুলাতে পারছেন না।
তিনি বলেন, প্রকৃতির নিয়ম এমন একটি খাবারে অনেক প্রাণীর অধিকার থাকে। যেমনÑ বাঘ একটি হরিণ শিকার করে পুরোটা খায় না। বাকিটা শিয়াল, কুকুর, হায়েনাসহ অন্যান্য প্রাণী খায়। এখন মুরগির পালক ছাড়া বাকি সব বিক্রি হচ্ছে। এতে করে রাস্তার প্রাণীগুলোর খাদ্যচক্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। কাকের ক্ষেত্রে এর প্রভাব বেশি। এসব খাবার এখন কাক পায় না। কাক কমে যাওয়ায় শহরগুলোয় রোগব্যাধি বাড়ছে।
‘মুরগির খাঁচা’ নাম হলেও এটি লোহার তৈরি কোনো খাঁচা নয়, বরং মুরগির রোস্টের মাংস আলাদা করার পর হাড়, গলা, বুকের অংশ, পা-প....