Dr. Pobitro Mohonto

Dr. Pobitro Mohonto আপনার বিড়ালের প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস পেতে ফলো করুন
(1)

ডেইরী খামারীর ভরসার নাম ইউটোক্লিন
12/11/2024

ডেইরী খামারীর ভরসার নাম ইউটোক্লিন

মুরগীর জন্য ব্যবহৃত মাল্টিভিটামিন প্রিমিক্সের মূল উদ্দেশ্য হলো মুরগীর সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করা এবং স্বাস্থ্য উন্নত করা। ম...
02/11/2024

মুরগীর জন্য ব্যবহৃত মাল্টিভিটামিন প্রিমিক্সের মূল উদ্দেশ্য হলো মুরগীর সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করা এবং স্বাস্থ্য উন্নত করা। মাল্টিভিটামিন প্রিমিক্সে সাধারণত ভিটামিন এ, ডি, ই, কে, বি-কমপ্লেক্স, মিনারেলস এবং ট্রেস এলিমেন্টস থাকে, যা মুরগীর শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপে সহায়তা করে। এর উদ্দেশ্যগুলো হলো:

1. অন্তঃকোষীয় শক্তি বৃদ্ধি: ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স শরীরের কোষগুলোতে শক্তি উৎপাদন করতে সাহায্য করে, যা মুরগীর দৈনন্দিন কার্যক্রম ও বৃদ্ধি বজায় রাখতে সহায়ক।

2. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা: ভিটামিন এ, সি, এবং ই, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, মুরগীর ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

3. হাড় ও ডিমের খোলের গঠন: ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম হাড় শক্তিশালী করতে এবং ডিমের খোলকে মজবুত করতে সহায়ক।

4. স্ট্রেস কমানো: পরিবহন, পরিবেশগত পরিবর্তন বা রোগজনিত স্ট্রেস মোকাবিলা করতে মাল্টিভিটামিন প্রয়োজন হয়, যা মুরগীর স্বাস্থ্য ও উৎপাদনশীলতাকে ধরে রাখতে সহায়তা করে।

5. উৎপাদনশীলতা ও বৃদ্ধি উন্নয়ন: নিয়মিত পুষ্টি সরবরাহের মাধ্যমে মুরগীর ওজন বাড়ানো ও ডিম উৎপাদন বাড়াতে মাল্টিভিটামিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মোটকথা, মাল্টিভিটামিন প্রিমিক্স মুরগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে মুরগির জন্য ব্যবহৃত প্রোবায়োটিকগুলোর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মুরগির স্বাস্থ্য ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ক...
02/11/2024

ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে মুরগির জন্য ব্যবহৃত প্রোবায়োটিকগুলোর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মুরগির স্বাস্থ্য ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং এন্টিবায়োটিকের বিকল্প হিসেবে কার্যকরভাবে কাজ করা। প্রোবায়োটিকের উদ্দেশ্যগুলো সাধারণত নিম্নরূপ:

1. পরিপাক তন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নয়ন: প্রোবায়োটিক মুরগির অন্ত্রের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দমন করে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করে। এটি খাদ্য হজমে সহায়ক এবং পুষ্টির শোষণ বাড়ায়।

2. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা: প্রোবায়োটিক মুরগির প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ কমায়, যার ফলে অ্যান্টিবায়োটিক নির্ভরতা কমে।

3. উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: প্রোবায়োটিক মুরগির ওজন বাড়াতে এবং ডিমের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। এটি খাদ্য রূপান্তর অনুপাত (FCR) উন্নত করে, অর্থাৎ কম খাদ্যে বেশি উৎপাদন সম্ভব হয়।

4. অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প হিসেবে কাজ: অনেক দেশে অ্যান্টিবায়োটিকের ওপর নির্ভরতা কমানোর জন্য প্রোবায়োটিককে বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, কারণ এটি প্রাকৃতিক এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম।

5. স্ট্রেস এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ: প্রোবায়োটিক মুরগিকে বিভিন্ন ধরনের স্ট্রেস (যেমন তাপ, পরিবেশ পরিবর্তন) ও সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়।

আপনার মুরগির যত্নের জন্য এরকম আরো পরামর্শ পেতে আমাদের অনলাইন টেলিমেডিসিন সেবা নিতে Whatsapp করুন 01719329794 এই নম্বরে...

'Dr. Pobitro Mohonto
Online Poultry Consultant'

প্রায়ই ফিল্ডে খামারী বলে, স্যার অমুক এন্টিবায়োটিক এর সাথে কি পিএইচ দেয়া যবে? নিচে বিভিন্ন শ্রেণীর অ্যান্টিবায়োটিক এবং ত...
30/10/2024

প্রায়ই ফিল্ডে খামারী বলে, স্যার অমুক এন্টিবায়োটিক এর সাথে কি পিএইচ দেয়া যবে? নিচে বিভিন্ন শ্রেণীর অ্যান্টিবায়োটিক এবং তাদের কার্যকরী পরিবেশ (pH) উল্লেখ করা হলো:

এসিডিক অ্যান্টিবায়োটিক: এগুলোর কার্যকারিতা পেতে সাথে পিএইচ ইউজ করা যাবে।

1. পেনিসিলিন (যেমন: পেনিসিলিন জি)
• কার্যকরী pH: 4 থেকে 6

2. টেট্রাসাইক্লিন
• কার্যকরী pH: 4 থেকে 7

3. ম্যাক্রোলিড (যেমন: এরিথ্রোমাইসিন)
• কার্যকরী pH: 5 থেকে 7

ক্ষারীয় (বেসিক) অ্যান্টিবায়োটিক: এগুলোর সাথে পিএইচ ইউজ করা যাবে না।

1. ফ্লুরোকুইনোলন (যেমন: সিপ্রোফ্লক্সাসিন, এনরোফ্লক্সাসিন)
• কার্যকরী pH: 7 থেকে 9

2. আমিনোগ্লাইকোসাইড (যেমন: জেন্টামাইসিন)
• কার্যকরী pH: 7 থেকে 8

3. সালফোনামাইড (যেমন: সালফ্যাডাইমেথক্সিন)
• কার্যকরী pH: 6 থেকে 7

নোট:

• বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা তাদের রাসায়নিক গঠন, পরিবেশের pH এবং টিস্যু বা অঙ্গের অবস্থার ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।
• কিছু অ্যান্টিবায়োটিক বিশেষত অম্লীয় বা ক্ষারীয় পরিবেশে অকার্যকর হতে পারে।

অতএব, অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের আগে সর্বদা একজন ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Dr. Pobitro Mohonto

পোল্ট্রি ফিডে মাল্টিভিটামিনের অভাব হলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা এবং উৎপাদন কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এখানে উল্লেখ করা ...
21/10/2024

পোল্ট্রি ফিডে মাল্টিভিটামিনের অভাব হলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা এবং উৎপাদন কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এখানে উল্লেখ করা হলো মাল্টিভিটামিন না থাকলে কী ধরনের ক্ষতি হতে পারে:

1. বৃদ্ধির ঘাটতি:

ভিটামিনের অভাব মুরগীর সঠিক বৃদ্ধি এবং শারীরিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করে। ফলে বাচ্চা মুরগীর বৃদ্ধি ধীর হয় এবং প্রাপ্তবয়স্ক মুরগীর শরীর দুর্বল হতে পারে।

2. হাড়ের সমস্যার সম্ভাবনা:

বিশেষ করে ভিটামিন D3 এবং ক্যালসিয়ামের অভাবে মুরগীর হাড়ের গঠন দুর্বল হয়, রিকেটস হতে পারে, যা হাড়ের ভঙ্গুরতা বাড়ায়।

3. ডিম উৎপাদনের সমস্যা:

ভিটামিন A, D3, এবং E-এর অভাব মুরগীর প্রজনন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, ডিমের খোলস পাতলা হয় এবং ডিমের উৎপাদন কমে যেতে পারে।

4. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস:

ভিটামিন C এবং E-এর মতো অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলোর অভাবে মুরগীর ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, মুরগী সহজেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

5. স্নায়বিক সমস্যা:

ভিটামিন B1, B6 এবং B12-এর অভাব স্নায়বিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা মুরগীর অস্বাভাবিক চলাফেরা এবং প্যারালাইসিসের কারণ হতে পারে।

6. পালক ও ত্বকের স্বাস্থ্যহানি:

ভিটামিন B2, বায়োটিন (H), এবং B3-এর অভাবে পালক রুক্ষ, ভঙ্গুর এবং অস্বাভাবিকভাবে পড়ে যেতে পারে। ত্বকেও ফোসকা বা ক্ষত তৈরি হতে পারে।

7. স্ট্রেস ও ক্লান্তি:

ভিটামিন C-এর অভাব মুরগীকে স্ট্রেসের প্রতি সংবেদনশীল করে তোলে। বিশেষ করে পরিবেশগত চাপ বা রোগের সময় স্ট্রেসের ফলে মৃত্যুহার বেড়ে যেতে পারে।

8. হিমোগ্লোবিন ও রক্তকণিকার ঘাটতি:

ভিটামিন B6 এবং B12-এর অভাবে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়, যা রক্তের কার্যকারিতা এবং অক্সিজেন সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করে।

9. ডিমের নিম্নমান:

ভিটামিনের অভাবে ডিমের মান খারাপ হতে পারে, যেমন ডিমের খোলস পাতলা হওয়া বা ডিমের আকার ছোট হওয়া। ডিমের প্রজনন হারও কমে যেতে পারে।

10. অবসাদ ও দুর্বলতা:

ভিটামিন B কমপ্লেক্সের অভাব মুরগীতে অবসাদ সৃষ্টি করে, যা তাদের সক্রিয়তা এবং খাদ্য গ্রহণের আগ্রহ কমিয়ে দেয়। এতে মুরগীর ওজন কমে যেতে পারে।

সার্বিকভাবে, মাল্টিভিটামিনের অভাবে মুরগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য, উৎপাদনশীলতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যা পোল্ট্রি খামারিদের জন্য আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

মুরগীতে বিভিন্ন ভিটামিনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিচে উল্লেখ করা হলো কোন ভিটামিন মুরগীর শরীরে কী কাজ করে:

1. ভিটামিন A (রেটিনল):

কাজ: চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা, ত্বক ও পালকের বৃদ্ধি, প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করা।

ঘাটতির লক্ষণ: চোখের সমস্যা, ত্বকের ক্ষত, বর্ধনশীল মুরগীতে বৃদ্ধি কমে যাওয়া।

2. ভিটামিন D3 (ক্যালসিফেরল):

কাজ: ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের শোষণ নিয়ন্ত্রণ করা, হাড় ও ডিমের খোলস শক্তিশালী করা।

ঘাটতির লক্ষণ: রিকেটস বা হাড়ের দুর্বলতা, ডিমের খোলস পাতলা হওয়া।

3. ভিটামিন E (টোকোফেরল):

কাজ: শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করা, কোষের স্বাস্থ্য রক্ষা, প্রজনন ক্ষমতা উন্নত করা।

ঘাটতির লক্ষণ: পেশি দুর্বলতা, প্রজনন সমস্যা, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ঘাটতি।

4. ভিটামিন K3 (মেনাডায়ন):

কাজ: রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করা।

ঘাটতির লক্ষণ: রক্তক্ষরণ সহজে হওয়া, ক্ষত সারতে দীর্ঘ সময় লাগা।

5. ভিটামিন B1 (থায়ামিন):

কাজ: শক্তি উৎপাদনে ভূমিকা পালন করা, স্নায়বিক কার্যকলাপ সঠিক রাখা।

ঘাটতির লক্ষণ: স্নায়বিক সমস্যা, অস্বাভাবিক চলাচল, খাবার গ্রহণে অনীহা।

6. ভিটামিন B2 (রিবোফ্লাভিন):

কাজ: কোষে শক্তি উৎপাদন, পালকের স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধিতে সহায়তা।

ঘাটতির লক্ষণ: পালকের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, হাঁটাচলায় সমস্যা, পাখার নিচে লালচে দাগ।

7. ভিটামিন B6 (পাইরিডোক্সিন):

কাজ: প্রোটিন ও অ্যামিনো অ্যাসিডের বিপাক নিয়ন্ত্রণ করা, রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরি করা।

ঘাটতির লক্ষণ: বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া, রক্তস্বল্পতা, নার্ভাস সিস্টেমের অস্বাভাবিকতা।

8. ভিটামিন B9 (ফোলিক অ্যাসিড):

কাজ: কোষের বৃদ্ধিতে সহায়তা করা, ডিএনএ সংশ্লেষণে সহায়তা।

ঘাটতির লক্ষণ: ডিমের উৎপাদনে সমস্যা, বাচ্চার বৃদ্ধি বন্ধ হওয়া।

9. ভিটামিন B12 (কোবালামিন):

কাজ: রক্তকণিকা তৈরি, স্নায়বিক কার্যকলাপ ও প্রজননে সহায়তা।

ঘাটতির লক্ষণ: রক্তস্বল্পতা, বৃদ্ধি কমে যাওয়া, ডিমের উৎপাদনে সমস্যা।

10. ভিটামিন C (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড):

কাজ: স্ট্রেস কমানো, ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করা।

ঘাটতির লক্ষণ: স্ট্রেস সহ্য করার ক্ষমতা কমে যাওয়া, ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হওয়া।

11. ভিটামিন H (বায়োটিন):

কাজ: চর্বি ও প্রোটিন বিপাক নিয়ন্ত্রণ, পালকের স্বাস্থ্য উন্নত করা।

ঘাটতির লক্ষণ: ত্বকে ক্ষত, পালক রুক্ষ ও ভঙ্গুর হওয়া।

সার্বিকভাবে, প্রতিটি ভিটামিন মুরগীর শরীরের নির্দিষ্ট কাজের জন্য অপরিহার্য, যেমন বৃদ্ধি, প্রজনন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, এবং শক্তি উৎপাদনে ভূমিকা পালন করে।

মেগাভিট W.S. সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য:

প্রতিটি কেজিতে যা থাকে:
ভিটামিন এ: 120,000,000 IU

ভিটামিন ডি3: 26,500,000 IU

ভিটামিন ই: 22.00 গ্রাম

ভিটামিন কে3 (মেনাডায়ন): 17.50 গ্রাম

ভিটামিন বি1 (থিয়ামিন HCl): 12.50 গ্রাম

ভিটামিন বি2 (রিবোফ্লাভিন): 35.00 গ্রাম

ভিটামিন বি6 (পাইরিডোক্সিন HCl): 12.50 গ্রাম

ভিটামিন বি12 (কোবালামিন): 25.00 মিলিগ্রাম

ভিটামিন বি3 (নায়াসিনামাইড): 22.00 গ্রাম

ভিটামিন বি5 (প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড): 18.50 গ্রাম

ভিটামিন বি9 (ফোলিক অ্যাসিড): 1.20 গ্রাম

ভিটামিন এইচ (বায়োটিন): 400.00 মাইক্রোগ্রাম

ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড): 320.00 গ্রাম

এল-লাইসিন HCl: 60.00 গ্রাম

ডিএল-মেথিওনিন: 60.00 গ্রাম

ল্যাকটোজ এবং ডেক্সট্রোজ: 1,000.00 গ্রাম পর্যন্ত

ব্যবহার:

মেগাভিট W.S. পাউডার একটি বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত ভিটামিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিডের মিশ্রণ যা পোল্ট্রির জন্য খাদ্য দক্ষতা, পালক বৃদ্ধি, পেশি বিকাশ, ডিমের উৎপাদন ও বাচ্চা ফোটাতে সহায়ক। এটি মুরগীর রোগ প্রতিরোধ ও সুস্থ হতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে এল-লাইসিন ও ডিএল-মেথিওনিন মিশ্রণের মাধ্যমে পেশির বৃদ্ধি ও প্রাণীর সার্বিক বিকাশে সহায়তা করে।

সেবন পদ্ধতি:

৫-১০ লিটার পানির জন্য ১ গ্রাম মেগাভিট W.S. পাউডার ব্যবহার করতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী ডোজ বাড়ানো যেতে পারে। মেশানো খাবারের জন্য, ১০০-২০০ গ্রাম প্রতি মেট্রিক টন খাদ্যে ব্যবহার করতে হবে।

সংরক্ষণ:
শীতল ও শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন। সব সময় সিল করা প্যাকেটে রাখুন।

উৎপত্তি: সিঙ্গাপুর
উৎপাদনকারী: Vetpharm Lab (S) Pte Ltd, সিঙ্গাপুর

Megavit WS সম্পর্কে আরো জানতে
Dr. Pobitro Mohonto
Territory Manager
Yelanc Pharma
01713241693
Tangail

20/10/2024
Protexin® Concentrate হল ব্রিটেনের একটি মাল্টি-স্ট্রেন প্রোবায়োটিক কনসেন্ট্রেট যা মুরগির স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হ...
20/10/2024

Protexin® Concentrate হল ব্রিটেনের একটি মাল্টি-স্ট্রেন প্রোবায়োটিক কনসেন্ট্রেট যা মুরগির স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মুরগীর গাটে স্ট্রেসের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের পর গাটে ভাল ব্যাকটেরিয়া স্বাভাবিক করতে এবং হাতের তৈরি খাবার খাওয়ানোর সময় যখন গাটে ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে না তখন এটি ব্যবহার করা হয়।

উপাদানসমূহ:
Lactobacillus plantarum PXN® 47 ™,
Lactobacillus bulgaricus PXN® 39 ™,
Lactobacillus acidophilus PXN® 35 ™,
Lactobacillus rhamnosus PXN® 54 ™, Bifidobacterium bifidum PXN® 23 ™,
Streptococcus thermophilus PXN® 66 ™, Enterococcus faecium PXN® 33 ™,
Dextrose monohydrate 97%
মাইক্রোবিয়াল কনটেন্ট 3%
মোট জীবিত ব্যাকটেরিয়া 2x10⁹ cfu/গ্রাম এর কম নয়।

মুরগিতে প্রোটেকসিন® কনসেন্ট্রেট ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে মুরগির পেটের স্বাস্থ্যের সুরক্ষায়। এটি একটি মাল্টি-স্ট্রেন প্রোবায়োটিক, যা মুরগির অন্ত্রে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর। মুরগির দেহে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের পর প্রোটেকসিন ব্যবহার করলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখা যায়, যা হজম শক্তি উন্নত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

প্রোটেকসিন ব্যবহারের গুরুত্ব:

1. পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতি: প্রোটেকসিন মুরগির অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়িয়ে পেটের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে, ফলে খাবার হজম প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং পুষ্টি শোষণ ভালো হয়।
2. অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের পর পুনরুদ্ধার: অ্যান্টিবায়োটিক প্রায়ই ভালো এবং খারাপ উভয় ধরনের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে, যা মুরগির অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াল ভারসাম্য নষ্ট করে। প্রোটেকসিন ব্যবহারের মাধ্যমে এই ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা যায় এবং দ্রুত পুনরুদ্ধার হয়।
3. স্ট্রেস প্রতিরোধ: পরিবেশগত পরিবর্তন, খাদ্য পরিবর্তন, পরিবহন বা টিকা দেওয়ার সময় মুরগি প্রায়ই স্ট্রেসে ভোগে, যা পেটের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। প্রোটেকসিন স্ট্রেসের এই প্রভাব কমিয়ে মুরগির অন্ত্রে স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়াল পরিবেশ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
4. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: প্রোটেকসিন অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত করে, ফলে মুরগি রোগ-প্রতিরোধী হয় এবং ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকি কমে।
5. খাদ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি: প্রোটেকসিন ব্যবহার করলে মুরগির খাবারের পুষ্টি উপাদানগুলো ভালোভাবে শোষিত হয়, ফলে ওজন বৃদ্ধি এবং উৎপাদনশীলতা উন্নত হয়।

সুতরাং, মুরগির পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রোটেকসিন® কনসেন্ট্রেটের ব্যবহার অত্যন্ত কার্যকর। এটি শুধুমাত্র পেটের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে না, বরং মুরগির সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং খামারের উৎপাদনশীলতাও বাড়ায়।

প্রস্তাবিত ব্যবহার: মুরগির জন্য ফিডে ও পানিতে

🐤 চিক্স
ফিডে: ১৫০ গ্রাম/টন
পানিতে: ১ গ্রাম/লিটার (প্রথম ৫-৭ দিন)

🐥 গ্রোয়ার
ফিডে: ১০০ গ্রাম/টন
পানিতে: ১ গ্রাম/২ লিটার

🐔 ফিনিশার
ফিডে: ৫০ গ্রাম/টন
পানিতে: ১ গ্রাম/৪ লিটার

🐓 ব্রিডার
ফিডে: ৫০ গ্রাম/টন
পানিতে: ১ গ্রাম/৪ লিটার

🪺 লেয়ার
ফিডে: ৫০ গ্রাম/টন
পানিতে: ১ গ্রাম/২ লিটার

Dr. Pobitro Mohonto - Online Poultry Consultant
01713241693
Territory Manager, Yelanc Pharma
Tangail

সবার জ্ঞাতার্থেলেয়ারের চিকিৎসা পরামর্শের জন্যে নক দিলে নিন্মলিখিত তথ্য অবশ্যই দিবেনঃ-১। মুরগির ওজন২। বয়স (সপ্তাহে) ৩। প্...
05/10/2024

সবার জ্ঞাতার্থে
লেয়ারের চিকিৎসা পরামর্শের জন্যে নক দিলে নিন্মলিখিত তথ্য অবশ্যই দিবেনঃ-
১। মুরগির ওজন
২। বয়স (সপ্তাহে)
৩। প্রতিদিন কতটুকু খাদ্য এবং পানি খায়
৪। ডিমের ওজন (১০%)
৫। বাচ্চা এবং খাদ্য কোম্পানি
৬। মর্টালিটি থাকলে কয়দিন ধরে এবং পূর্বের ঔষধ খাওয়ানোর বিবরন।
৭। লাইটিং

বি.দ্রঃ- সবসময়ের জন্যেই, অনলাইনে চিকিৎসা নেয়া এবং দেয়া দুটোই অনেক সময় ক্ষতির কারন হয়ে দাড়ায়। এই নীতি মেনে নিয়ে তারপর চিকিৎসার আলাপ করতে অনুরোধ করা হলো (নির্ধারিত ফি সাপেক্ষ)

***ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত সকল ধরনের পরামর্শ নিতে কোন রকম ভিজিট বা পরামর্শ ফি দিতে হবে না এটা সবার জন্যে শতভাগ উন্মুক্ত*****

সময়ঃ বিকেল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা (রবি-বৃহস্পতি)
। শুক্রবার পুরোদিন।

Address

Sherpur
Bogura

Telephone

+8801719329794

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Pobitro Mohonto posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dr. Pobitro Mohonto:

Share

Category


Other Veterinarians in Bogura

Show All