COX'Y Pigeon Loft

COX'Y Pigeon Loft Nothing
(1)

27/05/2022

বর্তমানে ডিম আছে কারো পছন্দ হলে নিতে পারেন।
লোকেশন : কক্সবাজার সদর
মোবাইল : ০১৮৪৩৫৫৮১১৩

ভালো থাকুক ভালোবাসা গুলো 😍😍এই শীতে আপনার পায়রা কে সুস্থ রাখতে তাদের বিশেষ যত্ন নিন। পায়রাকে যতটা সম্ভব সময় দিন।পায়রার খা...
23/12/2021

ভালো থাকুক ভালোবাসা গুলো 😍😍

এই শীতে আপনার পায়রা কে সুস্থ রাখতে তাদের বিশেষ যত্ন নিন। পায়রাকে যতটা সম্ভব সময় দিন।পায়রার খাবারে তৈল জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। বিশুদ্ধ পানি পরিবেশন করুন সপ্তাহে অন্তত দু বার পায়রার বাসা / লফ্ট জীবানু নাশক দিয়ে পরিষ্কার করেন।

শীত কালীন খাবারের %

৫০-৬০% কার্বোহাইড্রেড জাতীয় খাবার।
৪০-৩০% প্রোটিন জাতীয় খাবার।
১০% ফ্যাট জাতীয় খাবার।

পরিমাণ - ৪০ কেজি .........

গম : ২০ কেজি
ধান : ১ কেজি
ছোট ভূট্রো : ৩ কেজি
বাজরা : ২ কেজি
চিনা : ১ কেজি
বুটের ডাল: ২ কেজি
মশুরি : ২ কেজি
হেলেন ডাল : ১ কেজি
খেসারি : ১ কেজি
মাশকলাই : ১ কেজি
সয়াবিন : ২ কেজি
সরিষা : ১ কেজি
কুসুমফুলের বিজ : ১ কেজি
তিসি : ১ কেজি
কাঁচাবাদাম: ১ কেজি

এ ছাড়া পায়রাতে ঠান্ডা থেকে দূরে রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন।

সপ্তাহে অন্তত তিন বার এক লিটার বিশুদ্ধ পানিতে এক গ্রাম কসুমিক্স প্লাস মিশিয়ে পায়রাকে খেতে দিন। ঔষধ মেশানো পানি ছয় ঘন্টার বেশি হলে ফেলে দিতে হবে।

লিখাটি পড়ে ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

নিউ এডাল্ট ফ্যান্টেল মাদিলোকেশন : কক্সবাজারমোবাইল : ০১৮৪৩৫৫৮১১৩
24/08/2021

নিউ এডাল্ট ফ্যান্টেল মাদি
লোকেশন : কক্সবাজার
মোবাইল : ০১৮৪৩৫৫৮১১৩

পিবি -  ৭১ খুব ভালো একটা ঔষধ।
08/08/2021

পিবি - ৭১ খুব ভালো একটা ঔষধ।

ভালো ভাবে গরম পানিতে পরিষ্কার করে রোদে শুকানো হচ্ছে । ধূলো বালি ও জীবানু মুক্ত গ্রীট বানানোর কাজ চলছে ভালোবাসা গুলোর জন্...
05/08/2021

ভালো ভাবে গরম পানিতে পরিষ্কার করে রোদে শুকানো হচ্ছে । ধূলো বালি ও জীবানু মুক্ত গ্রীট বানানোর কাজ চলছে ভালোবাসা গুলোর জন্য।

কিছু প্রয়োজনীয় ঔষধ 😍😍
05/08/2021

কিছু প্রয়োজনীয় ঔষধ 😍😍

প্রয়োজনীয় ঔষধ সমূহ।
04/08/2021

প্রয়োজনীয় ঔষধ সমূহ।

কবুতরের বাচ্চা কে মশার কামড় থেকে বাঁচানোর সব থেকে সহজ পদ্ধতি :- কবুতরের বাচ্চাদের মশার কামড় থেকে বাচানোর জন্য সব বাচ্চাদ...
02/08/2021

কবুতরের বাচ্চা কে মশার কামড় থেকে বাঁচানোর সব থেকে সহজ পদ্ধতি :-

কবুতরের বাচ্চাদের মশার কামড় থেকে বাচানোর জন্য সব বাচ্চাদের সন্ধা বেলায় একটি খাঁচায় রেখে মশারি চাপা দিয়ে রাখবেন। পরের দিন সকাল বেলা বাচ্চা গুলোকে বাবা মায়ের কাছে দিয়ে দিবেন। সেই সব বাচ্চা গুলোকে মশারি ভেতর রাখবেন যাদের শরীরে মোটা মুটি পালক হয়ে গেছে। রাতে সব বাচ্চাদের মশারির ভেতরে রাখলে কোন বাচ্চার মশার কামড়ে পক্স বা গোটা হবে না।

সতর্কতা : ছোট বাচ্চা যে গুলোর শরীরে পালক হয় নি তাদের বাবা মায়ের কাছ থেকে আলাদা রাখার প্রয়োজন নেই। যে সব বাচ্চা নিজে নিজে খাবার খেতে শিখে গেছে তাদের ও কিছু দিন মশারি ভেতরে রাখলে ভালো।

আমি মনে করি এর চেয়ে ভালো ও খরচ বিহিন পদ্ধতি আর হতে পারে না।

ভালো থাকুক আমাদের ভালোবাসা গুলো 😍😍

কবুতরকে ভ্যাকসিন দেওয়া টা কতটা প্রয়োজন :-কবুতর প্রেমি কোন ভাই যদি নতুন ভাবে কবুতর পালন শুরু করতে যায়। তখন সে বিভিন্ন ভা...
02/08/2021

কবুতরকে ভ্যাকসিন দেওয়া টা কতটা প্রয়োজন :-

কবুতর প্রেমি কোন ভাই যদি নতুন ভাবে কবুতর পালন শুরু করতে যায়। তখন সে বিভিন্ন ভাবে পায়রার সমস্যার সম্মুখীন হয়, পায়রার সামান্য অসুস্থতায় ভয় পেয়ে যায়। তখন সে বিভিন্ন জনের কাজ থেকে পায়রার পালন ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চাই। আর যার থেকে জানতে চাই সে সঠিক চিকিৎসা সম্পর্কে জানুক বা না জানুক একটা না একটা পরমর্শ দিয়েই দেই। ফলে সে নতুন কবুতর পালক কিছু দিনের ভেতর সব রকম ঔষধের অভিঙ্গতা নিয়ে নেই। যদি কবুতরের জীবন লাইন ভালো হয়। তাহলে কবুতর সে যাএায় বেঁচে যেতে পারে আর যদি কবুতর টি মারা যায়। তখন নতুন কবুতর পালক নিজের মন কে শান্তনা দেই এই বলে আসলে কবুতর টির আয়ুঃ এতটুকুই ছিলো। এটাই হলো আমাদের সাধারণ চিএ আর এই চিএর সূত্র পাত হয় "ভ্যাকসিন দিয়ে।

তাই নতুন কবুতর পালকের কয়েক টি প্রশ্ন হলো কোন রোগের, কোন ভ্যাকসিন দিবো কত মাস পর পর দিবো ইত্যাদি ইত্যাদি। আর যতক্ষণ পর্যন্ত কবুতর কে ভ্যাকসিন না দেন ততক্ষণ পর্যন্ত নতুন কবুতর প্রেমি ভাই টি মানষিক ভাবে চিন্তিত থাকেন।

তবে দুখের বিষয়ে এই যে আমাদের দেশে কবুতরের ভ্যাকসিন সম্পর্কে কম লোকেরই অভিজ্ঞতা আছে।অনেকেরই ধারণা কবুতরের ভ্যাকসিনেশনই সব সমস্যা সমাধান। অনেকেই মনে করেন কবুতর কে যদি সময় মত ভ্যাকসিন না দিলে কবুতর মারা যেতে পারে বা কবুতর টাল হয়ে যেতে পারে। এই রকম নানা গল্প কাহিনী নিয়ে অধিকাংশ নতুন খামারি কবুতর পালন করেন।

আমি ২০০৮ সাল থেকে কবুতর পালন করছি। আমি কখনো আমার কবুতর কে ভ্যাকসিন প্রদান করি নি।

আমাদের দেশে কবুতরের জন্য আলাদা ভাবে ভ্যাকসিন আমদানি করা হয় না। যেগুলো সাধারণত মার্কেটে পাওয়া যায় সেগুলো হাস বা মুরগীর জন্য বিশেষ ভাবে তৈরী যা কতটুকু সঠিক কাজ করে তা আমার জানা নেই।

আপনি যদি ৪ টি কাজ সঠিক ভাবে করেন তাহলে আপনার পায়রা কে কখনোই ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে না।

১:- পায়রার খামার বা লফ্ট পরিষ্কার রাখা।

২:- বিশুদ্ধ পানি ও পরিষ্কার খাবার খাওয়ানো।

৩ :- সালমোনেলার কোর্স করানো।

৪ :- নিয়মিত কৃমি কোর্স করানো।

এই চারটি বিষয় সঠিক ভাবে পালন করলে আশা করি আপনার পায়রা কে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে না।

আমার পরামর্শ ভালো লাগলে শেয়ার করুন আর যাদের ভালো লাগেনি তারা এড়িয়ে যান।

কারমিনা পায়রার পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এবং লিভার ও পাকস্থলীর কার্যক্রমের সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রের ছন্দ...
02/08/2021

কারমিনা পায়রার পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এবং লিভার ও পাকস্থলীর কার্যক্রমের সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রের ছন্দ নিয়ন্ত্রণ করে।

নির্দেশনা :- অম্লাধিক্য, পেট ফাঁপা, বায়ুজনিত পেট ব্যথা, বদহজম, ক্ষুধামান্দ্য, কোষ্ঠকাঠিন্য, পাকস্থলীর দুর্বলতা, লিভারের দুর্বলতা, বমি ও বমিভাব, চুকা ঢেকুর, বুক জ্বালা-পোড়া।

কবুতরের চোখের সমস্যার সমাধান :কবুতরের চোখের সমস্যার কারণ / লক্ষণ / সমাধান।কবুতরের চোখের কোন নির্দিষ্ট একটা রোগ হয় না। চো...
02/08/2021

কবুতরের চোখের সমস্যার সমাধান :

কবুতরের চোখের সমস্যার কারণ / লক্ষণ / সমাধান।

কবুতরের চোখের কোন নির্দিষ্ট একটা রোগ হয় না। চোখ থেকে পানি পরলে রোগের লক্ষণ বোঝা সম্ভব না এবং সমাধান দেওয়া ও সম্ভব না বা কোন একটা নির্দিষ্ট আই ড্রপ দিয়ে চোখের সব রোগের সমস্যা সমাধান করা সম্ভব না।

কবুতরের চোখের রোগের মধ্যে যেগুলো বেশি হতে দেখা যায় সেগুলো হলো :-

১:- অরনোথোসিস / এক চোখে পানি / এক চোখে ঠান্ডা।

২:- করাইজা

৩:- ইয়ার এন্ড আই ইনফেকশন / কান ও চোখের সংক্রমণ।

৪:- আইলেসিয়ান্স / চোখের ক্ষত।

৫:- চোখে ছানি পরা।

আজ আমি শুধু অরনোথোসিস অথবা এক চোখে ঠান্ডা বিষয় টি নিয়ে আপনাদের জানাবো।

অরনোথোসিস ক্লেমাইডিয়া জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত অথবা পানি বায়ু খাদ্য এই সব দ্বারা হয়ে থাকে। এটি একটি সংক্রমিত রোগ এটা সংক্রমিত পাখি ও কবুতর থেকে মানুষের মাঝেও ছড়িয়ে যায়।

এই রোগের মুল লক্ষণ চোখে পানি থাকবে বিশেষ করে এক চোখে। কবুতর খাবার খেতে চাইবে না চোখ বন্ধ করে ঝিমাবে নাক দিয়ে পানি পরতে পারে আবার নাও পড়তে পারে।কবুতর উড়তে চাইবে না বার বার ডানাতে চোখ মুছতে থাকবে যার ফলে যার ফলে ডানা ভেজা ভেজা হয়ে যায় এবং চোখেও পালক লেগে যায়। প্রথম অবস্থা পায়রার পায়খানা খারাপ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা না করলে এবং অনেক সময় ভুল চিকিৎসা করলেও চোখে একটা সাদা আবরণ তৈরী হয়। এটাকে চোখের ছানি বলা হয় এই ছানির কারনে কবুতর অন্ধ ও হয়ে যেতে পারে।

এই রোগের প্রতিরোধ হিসেবে খামারের ধূলো প্রতিরোধ খুবই জরুরী এবং ধুলো ও ফাংগাস মুক্ত খাবার পায়রাকে খাওয়া নো খুবই জরুরী। মূলত ধুলো থেকেই এই রোগের সৃষ্টি এলার্জি সৃষ্টি করে এমন খাবার দেওয়া যাবে না পায়রাকে যেমন ধান দেওয়া যাবে না এবং খাবারের মান উন্নত করতে হবে এবং পায়রাকে সঠিক নিয়মে ভিটামিন ও মিনারেলস দিতে হবে। ভিটামিন "এ" এর অভাবেও পায়রার চোখে বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে।

প্রতিরোধ হিসেবে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ :

Tiberculimum মাসে একবার সব কবুতর কে এক লিটার পানিতে এক মিলি দিয়ে খাওয়াতে হবে।

এছাড়া আপনার পায়রার চোখের যদি অসুস্থ দেখা দেই তখন পায়রার চোখ পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে দিতে হবে এর পর হালকা কুসুম গরম জলে সুতি কাপড় ভিজিয়ে চোখের আশা পাশপাশে মুছে দিতে হবে।

চোখের ড্রপ যেমন : গ্যাটিসন / সিপ্রোসিন। / সিপ্রোসিন এ/ গ্যাটিডেক্স এসব ঔষধ পায়রার দুই চোখে এক ফোটা করে মোট দুই ফোটা দিতে তিন বার দিতে পারেন।

এমন মেঘলা মেঘলা দিনে আপনার পায়রা যেনো একেলা একেলা বসে না ঝিমায়। আপনার পায়রাকে অন্যান্য খাবারের পাশা পাশি কালোজিরা খেতে দ...
02/08/2021

এমন মেঘলা মেঘলা দিনে আপনার পায়রা যেনো একেলা একেলা বসে না ঝিমায়। আপনার পায়রাকে অন্যান্য খাবারের পাশা পাশি কালোজিরা খেতে দিন।আশা করি এতে আপনার পায়রার সর্দি কাশি ঝিমানো রোগ থেকে সুস্থ থাকবে।

পায়রার মাসিক কোর্সের ঔষধের নাম ও তারিখ :১:- Hamico - Ph - ১ থেকে ৩ তারিখ ( ১ মিলি ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে )২:- কারমিনা / হ...
01/08/2021

পায়রার মাসিক কোর্সের ঔষধের নাম ও তারিখ :

১:- Hamico - Ph - ১ থেকে ৩ তারিখ ( ১ মিলি ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে )

২:- কারমিনা / হেপাটোভেট- ৪ থেকে ৬ তারিখ ( ১ মিলি ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে )

৩:- B- com - vit - ৭ থেকে ৯ তারিখ ( ১ মিলি ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে )

৪:- Tow - plus - ১০ থেকে ১২ তারিখ ( ১ মিলি ১ লিটার পানিতে )

৫:- Cal plex - ১৩ থেকে ১৫ তারিখ ( ১ মিলি ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে )

৬:- E - sell - ১৬ থেকে ১৮ তারিখ ( ১ মিলি ৪ লিটার পানিতে মিশিয়ে )

৭:- Ad3e - ১৯ তারিখ থেকে ২২ তারিখ ( ২ মিলি ১ লিটার পানিতে )

৮:- Zinc / Zinc vet / Zis vet- ২৬ থেকে ২৮ তারিখ ( ২ মিলি ১ লিটার পানিতে )

৯:- ফেরো ভেট - ২৯ থেকে ৩০ তারিখ ( ১ লিটারে ১ গ্রাম )

অবশ্যই ঔষধ মিশানো জলের পাএ দু ঘন্টা পর তুলে নিতে হবে এবং বিশুদ্ধ সাধারণ পানি খেতে দিতে হবে।

বিদ্রুপ : প্রতি তিন মাস পর পর কৃমি কোর্স করাতে হবে।

নতুন কবুতর কিনে আনার পর অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণ ও তার চিকিৎসা :প্রথমেই বলি আপনি কি অসুস্থ কবুতর কিনে এনেছেন?নাকি কিনে আনা...
31/07/2021

নতুন কবুতর কিনে আনার পর অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণ ও তার চিকিৎসা :

প্রথমেই বলি আপনি কি অসুস্থ কবুতর কিনে এনেছেন?
নাকি কিনে আনার পর অসুস্থ হয়েছে ?

বেশির ভাগ লোকেই আমাকে বলে আমার বাড়ির কবুতর গুলো ঠিক আছে তবে নতুন যে কবুতর গুলো কিনে এনেছি সেগুলো অসুস্থ হয়ে গেছে। তাহলে এটার কারণ কি?

আপনি রোগ জীবাণু যুক্ত পায়রা কিনে এনেছেন। আর এটা যে শুধুই ঐ পায়রার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে তা কিন্তু নই কারণ পায়রার বেশির ভাগ রোগই ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস গঠিত যা আপনার খামারের সব পায়রাকে ধংশ করার জন্য যথেষ্ট। পায়রা কিনার আগে কেমন পায়রা কিনছেন সেটা অবশ্যই যাচাই করে কিনবেন এবং কোথা থেকে পায়রা কিনছেন সেই বিষয়ে টা মাথায় রাখা খুব জরুরী।

নতুন পায়রা কিনে আনার পর করনীয় :

নতুন পায়রা কিনে এনে সরাসরি আপনার খামার বা লফ্টে রাখবেন না। একেবারেই আলাদা যতটো দূরে সম্ভব রাখবেন। সাধারণত আমরা হাট থেকে বা বাজার থেকে যে কবুতর গুলো কিনে আনি সেই কবুতর গুলো সংঙ্গে করে বিভিন্ন জীবাণু বহন করে নিয়ে আসে।আবার অনেকেই আছেন পায়রা অসুস্থ হলে চিকিৎসা না করে বিক্রি করে দেন। বাজার থেকে পায়রা কিনে এনে তাকে কোন প্রকার জল বা খাবার খেতে দিবেন না তাকে রেষ্ট নেওয়ার সময় দিবেন। পায়রা জার্নি করার জন্য বা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া কারণে পায়রার শরীর অত্যন্ত গরম থাকে। তাই পায়রা কিনে এনে যদি সাথে সাথে জল বা খাবার খেতে দেন তাইলে পায়রার ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। নতুন পায়রা আনার পর জলের সাথে জীবাণু নাশক মিশিয়ে পায়রার শরীরে স্প্রে করে দিতে পারেন তা ও নিয়ে আসার এক ঘন্টা পর। আপনি যে জামা কাপড় বা জুতা পড়ে পায়রা হাট বা বাজার থেকে নিয়ে এসেছেন সব কাপড় বা জুতা পরে খামারে বা লফ্টে প্রবেশ করবেন না। অবশ্যই পরিবর্তন করে তার পর খামারে প্রবেশ করবেন।পায়রা আনার পর এক থেকে দেড় ঘন্টা পর পায়রা কে ইলেকট্রোমিন স্যালাইন খেতে দিবেন এক লিটার পানিতে এক গ্রাম মিশিয়ে অথবা একটি লেবুর রস ও লবন এক লিটার পানিতে মিশিয়ে পায়রাকে খেতে দিতে হবে।অবশ্যই নতুন পায়রা আনলে পায়রার শরীরের কোন পোকা থাকলে সেগুলোকে অবশ্যই পোকা নাশক ঔষধ দিয়ে স্প্রে করতে হবে। কিভাবে পোকাকে জীবাণু নাশক দিয়ে স্রে করাবেন সে বিষয়ে পোষ্ট করেছি আমি পেইজে তাইলে দেখে নিতে পারেন।পরামর্শ গুলো ভালো লাগলে বনধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

পায়রার কৃমি কোর্স করানোর সঠিক পদ্ধতি : বেশির ভাগ খামারি পায়রার কৃমি কোর্স সঠিক ভাবে করান না যার ফলে পায়রার নানা সমস্যা দ...
31/07/2021

পায়রার কৃমি কোর্স করানোর সঠিক পদ্ধতি :

বেশির ভাগ খামারি পায়রার কৃমি কোর্স সঠিক ভাবে করান না যার ফলে পায়রার নানা সমস্যা দেখা দেই।কৃমির সংক্রমনে পায়রার শরীরে বিভিন্ন প্রভাব পরতে পারে। পায়রার ডিপথেরিয়া ও সালমোনেলার পর মারাত্বক যে রোগ সেটা হলো কৃমি। কৃমি এমনি একটি রোগ যদি আমরা সঠিক সময়ে ঠিক ভাবে ঔষধ না খাওয়ায় তাইলে পায়রার মধ্যে নানান সমস্যা দেখা দেবে এবং শেষ পর্যন্ত মৃত্যু ও হতে পারে।পায়রার শরীরে কৃমি থাকলে যে সব সমস্যা বা লক্ষণ গুলো দেখা দিবে তা হলো :

পায়রা কম খাবে,পায়রার পাখা ঝুলে যাবে, পায়রার শরীরের সকল পুষ্টি কৃমি শোষণ করে নেওয়ার জন্য পায়রা খাবার থেকে কোন পুষ্টি পাবে না। সে আপনি যতোই পুষ্টিকর খাবার বা দামি খাবার খাওয়ান না কেনো এবং কোন রকম ভিটামিন ও মিনারেল পায়রার শরীরে শোষিত হবে না। যার জন্য পায়রা দিন দিন শুকিয়ে যাবে ওজন কমে যাবে এবং বুকের হাড় বের হয়ে যাবে। পায়রার শরীরে কৃমি থাকলে পায়রা জল বা পানি বেশি খেতে থাকবে। মাঝে মাঝে পায়রার পায়খানার সাথে কৃমির টুকরো বা কৃমি বের হতে দেখা যায়।মৃত বা জীবিত কৃমি বের হতে দেখা যাবে। ডিমের ভেতর ব্লাড না জমা বা ডিম না দেওয়ার একটা বড় কারণ হলো কৃমি।

পায়রাকে কৃমি থেকে রক্ষা করতে হলে অবশ্যই পরিষ্কার খাবার ও জল খাওয়াতে হবে। পায়রার ঘর বা লফ্ট সব সময় পরিষ্কার করতে হবে। শীতে ও বর্ষায় দেড় মাস মানে ৪৫ দিন ছাড়া এবং গরমের সময় দুই মাস ছাড়া অন্য সময় কৃমি কোর্স করাতে পারেন।

কৃমি ঔষধ কিন্ত পায়রার লিভার ও কিডনির উপর অনেক বেশি প্রভাব ফেলে তাই অবশ্যই কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর আগে তিন চার দিন পায়রাকে লিভার টনিক খাওয়াতে হবে। কৃমি ঔষধ খাওয়ানোর পরের দিন স্যালাইন জল এবং লিভার টনিক খাওয়াতে হবে।

কৃমি কোর্স করাতে যে ঔষধ সমূহ লাগবে :

১- কারমিনা অথবা হেপাটোভেট অর্থাৎ লিভার টনিক।
২- আলবেন অর্থাৎ কৃমি ঔষধ।
৩- ইলেকট্রোমিন অর্থাৎ স্যালাইন ।

প্রথম তিন দিন কারমিনা খাওয়াবেন এক লিটার পানিতে দুই মিলি মিশিয়ে।

এর পর "আলবেন" মানুষের ঔষধের দোকানে পাবেন।
প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্ক কবুতর কে ড্রপার দিয়ে তিন ফোটা করে খাইয়ে দিবেন । ছোট বাচ্চা যেমন এক মাস বয়স হতে তিন মাস বয়সি কবুতর হলে এক ফোটা।

কৃমি ঔষধ খাওয়ানোর এক ঘন্টা পর কবুতর কে খাবার দিতে হবে এবং পরের দিন ইলেকট্রোমিন স্যালাইন এক লিটার পানিতে এক গ্রাম মিশিয়ে সকল কবুতর কে খেতে দিতে হবে।

এবং এর পরের দু দিন কারমিনা এক লিটার পানিতে দুই মিলি মিশিয়ে কবুতর কে খেতে দিবেন।

সতর্কতা : অসুস্থ ও ডিমে আছে এমন কবুতর কে কৃমি কোর্স করানো যাবে না। শুধু মাএ সুস্থ সবল কবুতর কে কৃমি কোর্স করানো যাবে।

আমার পরামর্শ ভালো লাগলে পোষ্ট টি শেয়ার করবেন।

মিষ্টার টাল রোগ :টাল রোগ এমন একটি রোগ যেটা সব খামারি ভাইদের চেনা তবে খুব মারাত্মক ভয়ংকর রোগ। যদিও এটি একটি অতি সাধারণ রো...
30/07/2021

মিষ্টার টাল রোগ :

টাল রোগ এমন একটি রোগ যেটা সব খামারি ভাইদের চেনা তবে খুব মারাত্মক ভয়ংকর রোগ। যদিও এটি একটি অতি সাধারণ রোগ। অনেকেই এই রোগটির কে রানি ক্ষেত,বি এম বি ভাইরাস বলে থাকে। কিন্তু এটা সঠিক না এটা ব্যাকটেরিয়া জনিত একটি রোগ। এটি মূলত সালমোনালাইসিস প্যারাটাইফাইড জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত একটি রোগ। প্রতিটি কবুতরের শরীরে এই জীবাণু টি সহনীয় মাএায় থাকে। কিন্ত সেটি যখন বেশি হয়ে যায় তখন মারাত্বক আকার ধারন করে। তৎক্ষণাত চিকিৎসা শুরু না করলে পায়রার টাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বাচ্চা পায়রার ক্ষেএে মৃত্যু হার খুবই বেশি।অনেকেরই ধারনা এই রোগে কবুতর সম্পূর্ণ সুস্থ হয় না এটি একটি ভুল ধারনা।

# # টাল রোগের কারণ ও প্রতিরোধের উপায় # #

অনেক কবুতর প্রেমি ভাইরা আমাকে ম্যাসেজ বা কল দিয়ে জানতে চাই দাদা এই রোগের কি ঔষধ দিবো। আজ পর্যন্ত কোন ভাই আমাকে প্রশ্ন করেনি এই রোগ কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় বা এই রোগের কারণ কি ?

***কারণ **

১- সালমোনেলার জীবাণু আক্রান্ত কবুতর খামারে প্রবেশ করালে।

২- অনেক আছে কবুতর হাট থেকে কালেকশন করেন। এসব কবুতরকে কোন রকম চিকিৎসা ও পর্যবেক্ষণ করা ছাড়া খামারে প্রবেশ করানো।

৩- অনেকেই আছেন কবুতর ছেড়ে পালেন এক্ষেত্রে বুনো পায়রার সাথে যোগাযোগের কারনেও এই রোগ হতে পারে।

৪- ইদুর , তেলাপোকা বেজি এসব প্রানী দ্বারা ও এই রোগের সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

৫ - অনেক সময় আমরা হাট থেকে কবুতর কিনতে গিয়ে বাড়ি ফিরে ভালো ভাবে পায়ের জুতা পরিষ্কার না করে সে জুতা নিয়ে খামারে প্রবেশ করি। এক্ষেত্রে ও হাটের বিভিন্ন কবুতরের জীবাণু আপনার জুতার সাথে আপনার কবুতরের খামারে প্রবেশ করে।

৬- খাদ্য বিষক্রিয়তার কারনেও এই রোগ হতে পারে।

৭- সংক্রমিত মলের বা পায়খানার দ্বারা এই রোগে আক্তান্ত হতে পারে।

৮- খামারে কবুতর জলের পাএে অনেক সময় পায়খানা করে আবার সেই জল কবুতর নিজেই খাই সেক্ষেত্রে ও টাল রোগ হতে পারে।

%%প্রতিরোধ কিভাবে করবো%%

উপরোক্ত যে কারণ গুলো বললাম সে কারণ গুলো বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। প্রতি মাসে সালমোনেলার কোর্স করাতে হবে। প্রতিমাসে ভিটামিস বি কমপ্লেক্স এক লিটার জলে এক মিলি মিশিয়ে পায়রাকে মাসে দু বার খাওয়াতে হবে। বিটামিন বি কমপ্লেক্স শরীরে মজুত থাকে না এটি ৩০-৪০% শরীরে থাকে বাকি টুকু কবুতরের পায়খানার সাথে বের হয়ে যায়। যেহেতু এই রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সে জন্য ভালো মানের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স কবুতর কে খাওয়াতে হবে।

এ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ সমূহ :

১- গারো সবুজ পায়খানা , পাতলা সবুজ ও পাতলা পায়খানা অধিকাংশ কবুতর শিথিল হয়ে যাবে ওজন কমে যাবে। বুকের হাড্ডি বের হয়ে যাবে পায়ের জয়েন্ট বা পা বাঁকা হয়ে যেতে পারে অথবা পায়রার শরীর। ফোঁড়া বা ফোসকার মত দেখা দিতে পারে।

টাল রোগের চিকিৎসা :

আক্রান্ত পায়রাকে খামারের অনন্য পায়রা থেকে আলাদা রেখে চিকিৎসা করতে হবে।নিউরো বি ,নিউরো নিয়ন, নিউরো এল জি অন মানুষের ইনজেকশন সিরিন্জ দিয়ে প্রথম দু দিন ৩০ ইউনিট করে পায়রার বুকের পাশে মোটা মাংসে ইনজেকশন প্রয়োগ করতে হবে এবং তৃতীয় দিন থেকে ২০ ইউনিট করে প্রয়োজন করতে হবে যতোদিন পর্যন্ত পায়রা সুস্থ না হয়। এই ইনজেকশন দিলে কবুতর বমি করতে পারে তাতে চিন্তার কিছু নেই বেশির ভাগ জীবাণু পায়রার শরীর থেকে বমির সাথে বের হয়ে যাবে।

পাশা পাশি হোমিও ঔষধ ক্যালকেরিকা ফসফরিকা ১২ ভ্যাক্স খাওয়াতে পারেন অথবা ক্যাল ফক্স। ১২ ভ্যাক্স ট্যাবটেল খাওয়ালে খুব ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।

আমার আজকের বিষয় : কবুতরের পাতলা খারাপ পায়খানার কারণ ও সমাধান :-কবুতরের পাতলা পায়খানা হলে কি করবো বা কি ঔষধ দিবো।এখানে পা...
28/07/2021

আমার আজকের বিষয় : কবুতরের পাতলা খারাপ পায়খানার কারণ ও সমাধান :-

কবুতরের পাতলা পায়খানা হলে কি করবো বা কি ঔষধ দিবো।এখানে পায়রার সবুজ বা চুনা পায়খানার কথা বলবো না।এখানে আমি যেটা নিয়ে আলোচনা করবো সেটা হলো একটা খামারির অসচেতনতা ও ভুল খামার ব্যবস্থাপনার জন্য হয়ে থাকে।নতুন পুরাতন খামারি ভাইরা খেয়াল করবেন অনেক সময় পায়রা জলের মতো অনেক বেশি আকারে সাথে ব্রাউন ছিটে থাকে বা কাঠের গুঁড়ো জলের সাথে গুলিয়ে কোথাও ঢেলে দিলে যেমন হয় ঠিক সেই রকম পায়খানা করে থাকে এবং প্রচন্ড গন্ধ যুক্ত হয়ে থাকে।এই দেখে অনেক খামারি ভাই ভয় পেয়ে যায় এবং নানা রকম এন্টিবায়োটিক খাইয়ে থাকেন কিন্তু এটা পায়রার কোন রোগেই না।কত গুলো সঠিক পদক্ষেপ নিলে এই সমস্যার সমাধান ১০০% হয়ে যাবে।

পায়রার পাতলা পায়খানার অনেক গুলো কারণ আছে।প্রত্যেকটা কারণ ও সমাধান আলাদা আলাদাভাবে নিম্নে বর্নিত করা হল :-

প্রথম কারন পায়রাকে জল ও খাবার খেতে দেওয়ার ভুল পদ্ধতি।অনেকেই আছেন খাবার ও জল সারা দিন দিয়ে রাখেন।আমি আবার অনেক কেই দেখেছি রাতের মধ্যেও দিয়ে রাখেন যাতে পায়রার পেটে খাবার কম না হয়।এই অবস্থায় খাবার সহজ হওয়ার আগেই তারা খাবার খেতে থাকে এবং সারা দিন দিয়ে রাখার কারনে খাবার ও জল দুটোই নোংরা হতে থাকে ধুলো ও পায়রার নিজেদের শীররে খোসের দ্বারা।যার ফলে পায়রার পেটে খাবার হজম না হতে পেরে এবং নোংরা যুক্ত খাবার জল খাওয়ার জন্য পায়রার পেট খারাপ হতে পারে।অনেক বেশি গন্ধ যুক্ত পায়খানা হতে পারে।তাই খাবার ও জল দিনে দুবার দেওয়া উচিত,সকালে খাবার দেওয়া পর দুই ঘন্টা রেখে খাবার ও জল দুটোই তুলে নিতে হবে আবারো বিকেলে খাবার ও জল নতুন ভাবে দিতে হবে এবং দুই ঘন্টা রেখে সন্ধার আগে তুলে নিতে হবে।কেবল মাএ গ্রীষ্ম কালে যখন অতিরিক্ত গরম পরে তখন জল রেখে দিতে হবে কিন্ত তা ও জল পরিবর্তন করে নতুন জল দিতে হবে।

পাতলা পায়খানার আরেক টা কারন হলো খাবার ঠিক মতো পরিষ্কার ও ফাংগাস মুক্ত না করে বা রোদে ভালো ভাবে শুকিয়ে পায়রাকে খেতে না দেওয়া।

পরিষ্কার দানার সাথে যে জল টা খেতে দিবেন সেটা অবশ্যই বিশুদ্ধ হতে হবে বা ফিল্টার জল খেতে দিবেন।

পায়রার শীররে লবনের ঘাটতির কারনেও পায়রা তরল গন্ধ যুক্ত পায়খানা করে থাকে।যে সব খামারিরা পায়রাকে নিয়ম করে লবন খাওয়ায় না তাদের পায়রার এসব সমস্যা দেখা দিতে পারে।পাতলা পায়খানা হোক বা না হোক পায়রাকে সপ্তাহে দুবার অবশ্যই লবন ও লেবু জল খাওয়াতে হবে।

বাচ্চা কবুতরের মৃত্যুের কারণ ও সমাধানের উপায় :কবুতরের ডিম ফুটে বাচ্চা বের হওয়ার পর কিছুদিনের মধ্যে বা একটু বড় হয়ে অথবা স...
28/07/2021

বাচ্চা কবুতরের মৃত্যুের কারণ ও সমাধানের উপায় :

কবুতরের ডিম ফুটে বাচ্চা বের হওয়ার পর কিছুদিনের মধ্যে বা একটু বড় হয়ে অথবা সবে মাএ খেতে শিখেছে এই রকম বাচ্চা বেশি মারা যেতে দেখা যায়।আপনি দেখবেন বাচ্চার পেটে খাবার আছে বাবা মা খুব সুন্দর খাওয়াচ্ছে।সন্ধে বেলা দেখে আসবেন বাচ্চা সুস্থ আছে সকালে দেখবেন বাচ্চা মরে পরে আছে।আপনি বুঝেই উঠতে পারবেন না কিভাবে কি হলো।

বাচ্চা মারা যাওয়ার জন্য কোন নির্দিষ্ট একটা কারণ নেই বিভিন্ন কারনে বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে।

আজ আমি মৃত্যুর কারন ও সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।

কবুতরের ডিম না জমা ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যাওয়া জন্মানোর পর হটাৎ করে সুস্থ বাচ্চা মারা যাওয়া। এ সব কিছুর জন্য একটা মাএ কারন কবুতরের শরীরে সালমোনেলা জীবানু উপস্থিতি।কবুতরের শরীরে সালমোনেলার জীবানু এমন মাএায় থাকে যেটা বাইরে থেকে দেখে আপনি কখনো বুঝতে পারবেন না যে আপনার কবুতর অসুস্থ।সেই সালমোনেলা আক্রান্ত কবুতর যদি ডিম দেই ডিমের ভেতর জীবানুর উপস্থিতি থাকে।এই জীবানুর জন্য ডিমের ভেতর ব্লাড জমবে না বা ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যাবে নইলে বাচ্চা জন্মানোর পরেও হটাৎ করে বাচ্চা মারা যেতে পারে।বাচ্চা যদি সুস্থ সবল হয় আর সামলোনা জীবানু আক্রান্ত বাবা মা যদি বাচ্চা কে খাওয়ায় তখন ও বাচ্চা মারা যাবে।

এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে অবশ্যই প্রতিমাসে সালমোনেলার কোর্স করাতে হবে।অন্য কোন ভাবেই আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্ত হতে পারবেন না।

সালমোনেলা কোর্স করানোর জন্য আপনাকে যে সকল ওষধ প্রয়োজন তা হলো :

১/ প্রতিমাসের চার পাঁচ তারিখ হোমিও ঔষধ ( Beptisia Tinctoria 30 cH) মেইড ইন জার্মান ১ লিটার পানিতে ১ এম এল মিশিয়ে কবুতর কে খেতে দিতে হবে ।
২/ প্রতিমাসের ১৫ তারিখ হোমিও ঔষধ ( Belladonna 30 ) এক লিটার পানিতে ১ এম এল মিশিয়ে কবুতর কে জল পান করতে দিতে হবে।

৩/ পরিষ্কার ফিল্টার পানি বা গভীর নলকূপের পানি ব্যবহার করতে হবে
৪/ এই কোর্স চলাকালীন কবুতর সবুজ পায়খানা করতে পারে, এতে ভয়ের কোন কারন নেই কবুতরের পায়খানার মাধ্যমে রোগের জীবনু বের হয়ে যায়।

৫/ দশ থেকে পনেরো দিন পর পর এক লিটার পানিতে ১ চামচ এ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে কবুতরকে জল পান করাতে হবে।

এসব ঔষধ ছাড়া প্রাকৃতিক ভাবেও সালমোনেলা কোর্স করাতে পারবেন, লেবু , লবন ও রসুন পানি খাওয়াতে পারবেন এ ক্ষেএে এক লিটার পানিতে এক চামজ লেবু জল এক চামজ লবন এক চামচ রস মিশিয়ে।

কবুতরের ডিম আটকানোর কারণ :১- ক্যালসিয়ামের অভাব,অপুষ্টি।২- ছোট খাঁচা।৩ - বেশি বেশি ডিম বাচ্চা করানো,অসুস্থ এবং বৃদ্ধ কবুত...
27/07/2021

কবুতরের ডিম আটকানোর কারণ :

১- ক্যালসিয়ামের অভাব,অপুষ্টি।
২- ছোট খাঁচা।
৩ - বেশি বেশি ডিম বাচ্চা করানো,অসুস্থ এবং বৃদ্ধ কবুতর , বিশেষ কিছু রোগের সংক্রমন।
৪- অন্য কবুতর দ্বারা বিরক্ত , জরায়ু সংক্রমণ, জরায়ু টিউমার।

ডিম আটকানোর প্রতিরোধ :-

উপরে বর্ণনা করা সমস্যা গুলো সমাধান করতে হবে।উচ্চ ক্যালোরি ও উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার পরিবেশন করতে হবে।মাঝে মাঝে কবুতর কে রেষ্ট দিতে হবে।নিয়মিত ভিটামিন বি কমপ্লেক্স দিতে হবে।

সতর্কতা :-

ডিম আটকে গেলে চাপ দিয়ে ডিম বের করার চেষ্টা করবেন না।এটা কবুতরের গুরুতর বা স্থায়ী সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

চিকিৎসা : হোমিওপ্যাথি ঔষধ pulsatlla mother তিন ফোটা অল্প একটু পানির সাথে মিশিয়ে দু ঘন্টা পর পর দিতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত সমস্যা সমাধান না হয়।

কবুতর একাকীত্ব নির্জন স্থানে রাখতে হবে বিরক্ত করবেন না। পায়ু পথে পিচ্ছিল পদার্থ যেমন নারিকেল বা ভ্যাসলিন দিতে পারেন।প্রয়োজনে উষ্ণ গরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে সেক দিতে পারেন।

আমার লিখাটি ভালো লাগলে আপনার কবুতর প্রিয় বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

কবুতরের শরীরে মাছি ও পোকা দূর করার উপায় :যেকোন পশু পাখির দোকানে গিয়ে বলবেন propoxur powder 1% দিতে। যেটা ব্যবহার হয় কুকু...
27/07/2021

কবুতরের শরীরে মাছি ও পোকা দূর করার উপায় :

যেকোন পশু পাখির দোকানে গিয়ে বলবেন propoxur powder 1% দিতে। যেটা ব্যবহার হয় কুকুর বা বেড়ালের শরীরের পোকা মারার জন্য। আমি যেটা ব্যবহার করি সেটার নাম এ - মেকটিন ভেট/ আইভার মেকটিন বিপি। আপনারা অন্য নামেও পেতে পারেন।অনন্য যেকোন পদ্ধতির থেকেও আমার কাছে এটার ব্যবহার সহজ ও সুবিধা মনে হয়েছে।

ব্যবহার বিধি : কবুতরের দুই ডানার নিচে, ঘাড়ের মধ্যে খানে,লেজের পালকের উল্টো দিকে।খেয়াল রাখবেন কবুতরের চোখে যাতে কোন ভাবেই না পরে।অল্প পাউডার লাগিয়ে দিবেন অনেক বেশি পাউডার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। পাউডার দেওয়া কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ঝুঝতে পারবেন পোকা মরতে শুরু করেছে। চেষ্টা করবেন সন্ধ্যা বেলাই পোকার ঔষধ টা ব্যবহার করতে এবং এক দিনেই সকল কবুতর কে দেওয়ার।লফ্টের ভেতরে কোনায় কোনায় অল্প অল্প পোকার ঔষধ দিয়ে দিবেন।আপনার লফ্ট থেকে পোকা একে বারেই চলে যাবে।তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে নতুন কবুতর কিনে আনার পর সে কবুতরের শরীরে আগে ঔষধ লাগিয়ে তবেই কবুতর লফ্টে ঢুকাবেন।আজকে এই পর্যন্তই। আমার লিখাটি ভালো লাগলে। আপনার কবুতর প্রিয় বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

আমলকী / হরিতকী / বহেরা রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে পানি গুলো আপনার কবুতর কে পরিবেশন করুন সপ্তাহে তিন দিন।  আপনার...
18/07/2021

আমলকী / হরিতকী / বহেরা

রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে পানি গুলো আপনার কবুতর কে পরিবেশন করুন সপ্তাহে তিন দিন। আপনার কবুতর সুস্থ থাকবে আর কবুতর সুস্থ থাকলে আপনার মন ও প্রফুল্ল থাকবে।

আমার পরামর্শ যদি ভালো লাগে শেয়ার করুন

আপনার পায়রাকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত লেবুর জল পরিবেশন করুন।
16/07/2021

আপনার পায়রাকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত লেবুর জল পরিবেশন করুন।

আমার আজকের বিষয় : কবুতরের ডিফথেরিয়া রোগকবুতরের খারাপ সবুজ চুনা পায়খানা,মুখ খুলে শ্বাস নেওয়া,বমি, সর্দি কাশি, ঠান্ডা লাগা...
15/07/2021

আমার আজকের বিষয় : কবুতরের ডিফথেরিয়া রোগ

কবুতরের খারাপ সবুজ চুনা পায়খানা,মুখ খুলে শ্বাস নেওয়া,বমি, সর্দি কাশি, ঠান্ডা লাগা এসব বিষয় :-

আমি মনে করি রোগের চিকিৎসা জানার চেয়েও কারণ জানাটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় :

প্রথমেই বলি এ রোগের নাম কি ও কেনো হয় :

অনেকেই বলে কবুতর ঠান্ডা লেগেছে, কেউ কি বলেন সবুজ চুনা পায়খানা করছে। আসলে এই রোগের নাম হচ্ছে ডিফথেরিয়া।এটি খুবই মারাত্মক সংক্রমক রোগ। এ রোগ অসুস্থ কবুতর থেকে সুস্থ কবুতরের শরীর দ্রত ছড়িয়ে পরে।তাই রোগ হলে প্রথম কাজ অসুস্থ কবুতর কে ভালো কবুতর থেকে দূরে সরিয়ে ফেলতে হবে এবং অসুস্থ কবুতরের পায়খানা কে পুড়িয়ে ফেলা। সাধারণ জীবন নাশক এ রোগের জীবানু কে মারা সম্ভব না।এ রোগের জীবানু কবুতরের শরীরে ধ্রুত ছড়িয়ে পরে। কবুতরের শরীরের ভেতরে বিভিন্ন অংশ যেমন হৃদপিন্ড লিভারে আঘাত করে যার ফলে কবুতর দ্রুত মারা যায়। তাই দ্রুত এ রোগের চিকিৎসা শুরু করা উচিত।এমনিতেই ডিপ থেরিয়ায় মৃত্যুর হার অনেক বেশি।

রোগের লক্ষণ :

এ রোগের প্রথম লক্ষণ হিসেবে দেহে অতিরিক্ত তাপ মাএা দেখা যায়। তাই অনেক কবুতর প্রিয় ভাইয়েরা মনে করে কবুতরের জ্বর হয়েছে মনে করে প্যারাসিটেমলের মত জ্বরের ঔষধ খাইয়ে থাকে কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল। এ সময় কবুতর কে খাবার কম ও পানি বেশি খেতে দিতে হয় । ডিপ থেরিয়া রোগে আক্রান্ত কবুতরের পায়খানা এক রকম হয় না।অনেক রকমের হয়ে থাকে। ডিপথেরিয়া রোগে আক্রান্ত হলে কবুরের নাকে মুখে ঠান্ডা ও পানি দেখা যেতে পারে।অনেকে এই রোগ কে সাধারণ সর্দি কাশি ভেবে সর্দির ঔষধ খাইয়ে থাকে তবে এমন ঔষধ খাওয়ানো মোটেও ঠিক না।

অনেক কারনেই এই রোগ হতে পারে :

১- অনেক সময় বাজার থেকে খাবার কিনে এনে ভালো ভাবে পরিষ্কার না করে বা রোদে না শুকিয়ে সে খাবার পায়রা কে খেতে দিয়ে থাকি। এসব অবহেলার কারনে কবুতরের শরীরে বিভিন্ন রোগ জীবানু প্রবেশ করে

২- পায়রা কে ভাংঙ্গা ভূট্টা খেতে দেওয়ার কারনেও কবুতর অসুস্থ হতে পারে তাই কবুতরকে অবশ্যই পপকর্ন খাওয়াবেন।

৩- কবুতর ঘর নিয়মিত পরিষ্কার না করার ফলেও ডিপথেরিয়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে

৪- পায়রার খাবারে পাএ প্রতিদিন পরিষ্কার না করার ফলেও ডিপথেরিয়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে

৫- বাজার থেকে নতুন কবুতর কিনে এনে কোন রকম আলাদা রেখে চিকিৎসা ও নতুন কবুতরকে ট্রিটমেন্ট না লফ্টে প্রবেশ করালে ও কবুতর ডিপথেরিয়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

চিকিৎসা :

১-প্রথমেই অসুস্থ কবুতর কে সুস্থ কবুতর থেকে আলাদা করে ফেলুন।

২- অসুস্থ কবুতরের পায়খানা পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

৩- যে সকল পায়রা সুস্থ আছে তাদের এক লিটার পানিতে দশ মিলি লেবুর জল মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।

৪- অসুস্থ কবুতর কে "মক্সিসিলিন ভেট"/ এনরোসিন /ইরোকট/ সিপ্রোসিন ২৫০ সাসপেনশন এক লিটার পানিতে এক গ্রাম মিশিয়ে কবুতর কে খেতে দিতে হবে। অবশ্যই কবুতর কে ঔষধ খাওয়ানোর আগে হ্যাঁন্ড ফিডিং করাবেন। খালি পেটে কবুতর কে কখনোই ওষধ খাওয়ানো ঠিক নই।

৫- কবুতর কে প্যারাসিটেমল / কাশির ঔষধ এ সব খাওয়ানো থেকে বন্ধ রাখতে হব।

13/07/2021
12/07/2021

🐦🐦 পায়রা একটা ডিম কেনো দেই বা পায়রার একটা ডিম দেওয়া সমস্যার সমাধান :

কবুতরের একটা দেওয়ার দুটো কারণ হতে পারে : -

১- কবুতরের জিন গত সমস্যা
২। - আমাদের নিজেদের কিছু ভুলের কারণে

কবুতরের জিন গত সমস্যা বলতে কি বোঝায় :

অনেক কবুতর দেখবেন প্রথম বার ডিম পাড়ার পর থেকে একটা ডিম দিয়ে যায় কোন প্রকার দুটো ডিম দেই না এটা তার জিন গত সমস্যা। সে আপনি যায় করুন না কেনো কবুতর টা একটাই ডিম দেবে এটা তার জিন গত সমস্যা।

আপনার কোন কবুতর যদি আগে দুটো ডিম দিয়েছে এখন একটা ডিম দিচ্ছে এটা আপনার ভুলের কারনে সমস্যা।

এটা অনেক কারনে হয়ে থাকে:

১- অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামের অভাব, ক্যালসিয়ামের অভাবে ডিমের ভেতর যেমন বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে তেমন একটা ডিম পারা টাও ক্যালসিয়ামের অভাবে হয়ে থাকে । তাই অবশ্যই প্রতিমাসে নিয়ম করে ক্যালসিয়ামের কোর্স করাবেন।

২- একি কবুতর থেকে বার বার ডিম নিলেও কবুতর একটা ডিম দিতে পারে, অনেকেই আছেন একটা কবুতরের ডিম অন্য কবুতর দিয়ে বাচ্চা ফুটা।সেক্ষেত্রে কবুতর কে প্লাষ্টিকের ডিম দিয়ে বসিয়ে না রাখলে বা কবুতর কে কোন প্রকার রেষ্ট না দিলে কবুতর একটা ডিম দিতে পারে।

৩- খাবারে পর্যাপ্ত মিনারেলের অভাবেও কবুতর একটা ডিম দিতে পারে।

"কবুতরের সালমোনেলা রাগের কোর্স "সালমোনেলা কবুতরের জন্য অত্যন্ত খারাপ একটা রোগ। এই রোগকে ৮০ টি রোগের জন্ম ধাএী বলা হয়, যদ...
05/07/2021

"কবুতরের সালমোনেলা রাগের কোর্স "

সালমোনেলা কবুতরের জন্য অত্যন্ত খারাপ একটা রোগ। এই রোগকে ৮০ টি রোগের জন্ম ধাএী বলা হয়, যদি কবুতর সালমোনেলা রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে সালমোনেলা রোগের জীবনু দ্বারা কবুতর আরো ৮০ টি রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এটি সাধারণত পানি ও খাবারের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়ে থাকে । যার মধ্যে অন্য তম হল :

১/ টাল রোগ
২/ গরল রোগ
৩/ টিউমার
৪/ প্যারালাইসিস
৫/ ডিম না জমা
৬/ ডিমের ভেতর বাচ্চা মারা যাওয়া

সালমোনেলা রোগে আক্রান্ত হয়ে বেশি ভাগ বাচ্চা মারা যায়

*** সালমোনেলা রোগ প্রতিরোধের জন্য মাসিক কোর্স :

১/ প্রতিমাসের চার পাঁচ তারিখ হোমিও ঔষধ ( Beptisia Tinctoria 30 cH) মেইড ইন জার্মান ১ লিটার পানিতে ১ এম এল মিশিয়ে কবুতর কে খেতে দিতে হবে ।
২/ প্রতিমাসের ১৫ তারিখ হোমিও ঔষধ ( Belladonna 30 ) এক লিটার পানিতে ১ এম এল মিশিয়ে কবুতর কে জল পান করতে দিতে হবে।
৩/ পরিষ্কার ফিল্টার পানি বা গভীর নলকূপের পানি ব্যবহার করতে হবে
৪/ এই কোর্স চলাকালীন কবুতর সবুজ পায়খানা করতে পারে, এতে ভয়ের কোন কারন নেই কবুতরের পায়খানার মাধ্যমে রোগের জীবনু বের হয়ে যায়
৫/ দশ থেকে পনেরো দিন পর পর এক লিটার পানিতে ১ চামচ এ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে কবুতরকে জল পান করাতে হবে

এসব ঔষধ ছাড়া প্রাকৃতিক ভাবেও সালমোনেলা কোর্স করাতে পারবেন, লেবু , লবন ও রসুন পানি খাওয়াতে পারবেন এ ক্ষেএে এক লিটার পানিতে এক চামজ লেবু জল এক চামজ লবন এক চামচ রসুন বাটা মিশিয়ে কবুতর কে জল পান করাতে পারেন ।

এই ভাবে যদি প্রতিমাসে কবুতর কে সালমোনেলা কোর্স করান তাইলে আপনার কবুতর কখনো অসুস্থ হবে না।

আমার লিখা পড়ে যদি ভালো লাগে এবং নতুন কিছু শিখে থাকেন অবশ্যই লাইক / কমেন্ট করে জানাবেন

সবাই ভালো থাকবেন 😍😍😍

🐦🐦 পায়রার শরীরে গ্রিটের কাজ কি বা পায়রা কে আমরা গ্রিট কেনো খাওয়াবো 🐦🐦১ - গ্রিট পায়রার যেকোনো বীজ ভাঙ্গার জন্য ও খাদ্য হজ...
05/07/2021

🐦🐦 পায়রার শরীরে গ্রিটের কাজ কি বা পায়রা কে আমরা গ্রিট কেনো খাওয়াবো 🐦🐦

১ - গ্রিট পায়রার যেকোনো বীজ ভাঙ্গার জন্য ও খাদ্য হজমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২- পায়রার হজম ক্রিয়ায় বিজের খোলস বা খোসা যা খাদ্য হজমে বাধা দেয়, গ্রিট এই বাধা দূর করে হজমে সাহায্য করে।

৩ - অনেকে মনে করেন গ্রিট ডিমের মান উন্নত করে গ্রিট ডিমের মান উন্নতিতে কোন ভূমিকা রাখে না।

৪- বাচ্চাদের বেড়ে উঠার ক্ষেএে গ্রিটের লবন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।

৫- গ্রিটের অভাবে বাচ্চার ঘাড় বাঁকা হয়ে যাওয়া, বুকের হার বের হয়ে যাওয়া বাচ্চার গায়ে পশম কম উঠা এসব সমস্যা দেখে দিয়ে থাকে।

৬-পায়রার পায়খানার সাথে গোটা দানা বের হওয়া বা পানি যুক্ত পায়খানা হওয়ার গ্রিটের অভাবে হয়ে থাকে।

পরামর্শ Maan Sarma

Address

Cox's Bazaar
Chittagong
1247

Telephone

+8801843558113

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when COX'Y Pigeon Loft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category

Nearby pet stores & pet services


Other Pet Services in Chittagong

Show All

You may also like