Animal Health Care Center

Animal Health Care Center Affordable Pet Care
(2)

14/06/2024

আগামীকাল (শুক্রবার)15/06/2024 তারিখ ডাক্তার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭ তা পর্যন্ত Available থাকবে ।

13/06/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু
আগামীকাল শুক্রবার ডাক্তার থাকবেন : 4 টা থেকে রাত 8 টা পর্যন্ত।

কুকুর-বিড়াল কাঁদলে অমঙ্গল ঘটে, সত্যিই কুসংস্কার না বিজ্ঞান?বাড়িতে বা আশেপাশে কুকুর বা বিড়াল কাঁদলে এখনও প্রবীণ মানুষের ম...
12/06/2024

কুকুর-বিড়াল কাঁদলে অমঙ্গল ঘটে, সত্যিই কুসংস্কার না বিজ্ঞান?
বাড়িতে বা আশেপাশে কুকুর বা বিড়াল কাঁদলে এখনও প্রবীণ মানুষের মুখে বলতে শোনা যায়, ওই লক্ষ্মী ছাড়াকে এখনই তাড়া। নিশ্চয়ই কোনও অমঙ্গলের বার্তা নিয়ে আসছে এই কান্না। কিন্তু এটা কি সত্যিই কুসংস্কার না বিজ্ঞান। কিন্তু অনেকে বলছেন এটা কুসংস্কার নয়।
এর পিছনে রয়েছে বিজ্ঞান।
বিজ্ঞান বলছে, কুকুর-বিড়ালদের মধ্যে সেন্সটা অনেক বেশি। তাই কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয় আগে আবহাওয়া এবং তার পরিমণ্ডলের যে পরিবর্তন হয় তা বুঝতে পারে এই শ্রেণির কুকুর-বিড়াল। আর তাই আতঙ্কে কান্না শুরু করে দেয়।
সুতরাং, বিষয়টির মধ্যে শুধুই কুসংস্কার আছে তা মোটেই নয়। রয়েছে বিজ্ঞানও।

বিড়াল পালনস্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়ালের কদর সবচেয়ে বেশি। বিড়াল শান্তশিষ্ট প্রাণী, তার মেজাজ-মর্জ...
04/06/2024

বিড়াল পালন
স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়ালের কদর সবচেয়ে বেশি। বিড়াল শান্তশিষ্ট প্রাণী, তার মেজাজ-মর্জিও অন্যসব পোষা প্রাণী থেকে আলাদা। বিড়ালের প্রতি মানুষের মমত্ববোধ যুগ যুগ ধরে অব্যাহত। ঠিক কবে থেকে বিড়ালকে পোষা প্রাণী হিসেবে রাখার প্রচলন শুরু হয়, তার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। প্রাক-ইসলামি যুগ থেকে শুরু করে নবী করিম (সা.)-এর জামানায় অনেকেই বিড়াল পুষতেন। এমনকি সবচেয়ে বেশি হাদিস বর্ণনাকারী (৫৩৭৫টি হাদিস তিনি বর্ণনা করেছেন) সাহাবি হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-কে বিড়ালের পিতা বলে ডেকেছেন নবী করিম (সা.)। তিনিও বিশ্ববাসীর কাছে আবু হুরায়রা নামে পরিচিত। তার প্রকৃত নাম আবদুর রহমান ইবনে সাখর।

‘আবু হুরায়রা’ (বিড়ালের বাবা) নামটির পেছনে একটি মজার কাহিনী রয়েছে। এক দিন হজরত আবু হুরায়রা (রা.) জামার আস্তিনের নিচে একটি বিড়ালছানা নিয়ে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হন। সে সময় বিড়ালটি হঠাৎ করে সবার সামনে বেরিয়ে পড়ল। এ অবস্থা দেখে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে রসিকতা করে, ‘হে বিড়ালের পিতা’ বলে সম্বোধন করলেন। এরপর থেকে তিনি আবু হুরায়রা নামে খ্যাতি লাভ করেন। আর সেদিন থেকে তিনি নিজেকে আবু হুরায়রা নামেই পরিচয় দিতে পছন্দ করতেন।

উপরোক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বোঝা যায়, ইসলামে বিড়াল পালনে কোনো বাধা নেই। যারা মসজিদের হারাম কিংবা মসজিদে নববিতে যান, তারা সেখানে প্রচুর বিড়াল ছোটাছুটি করতে দেখেন। আগত মুসল্লিরাও তাদের পানি কিংবা খাবার দিয়ে থাকেন।

অনেকেই জানতে চান, বিড়াল পালা কি জায়েজ? এর উত্তরে ইসলামি স্কলাররা বলেছেন, হ্যাঁ, বিড়াল পালা বৈধ। তবে তাকে কোনো ধরনের কষ্ট দেওয়া যাবে না। বিড়াল পুষতে চাইলে অবশ্যই তাকে পর্যাপ্ত খাদ্য-পানীয় সরবরাহ করতে হবে। বিড়ালের প্রতি যথাযথ দয়া-অনুগ্রহ দেখাতে হবে। বিড়ালকে কোনো ধরনের কষ্ট দেওয়া যাবে না। শুধু বিড়াল নয় কোনো প্রাণীর ওপর কোনো ধরনের অমানবিক নির্যাতন কিংবা অবিচার করলে গোনাহগার হতে হবে।

এ প্রসঙ্গে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জনৈক মহিলাকে বিড়ালের প্রতি অমানবিক আচরণের কারণে আজাব দেওয়া হয়। সে বিড়ালটি বন্দি করে রাখে, এ অবস্থায় বিড়ালটি মারা যায়। এমনকি বন্দি করে রেখে পানাহার করায়নি এবং ছেড়েও দেয়নি, যাতে করে বিড়ালটি জমিনের পোকা-মাকড় খেয়ে বাঁচতে পারে।’ সহিহ মুসলিম : ৫৭৪৫

বর্ণিত হাদিসের ব্যাখ্যায় হাফেজ ইবনে হাজার (রহ.) বলেন, ইমাম কুরতুবি (রহ.) বলেছেন, ‘এ হাদিস থেকে বিড়াল পালা ও বিড়ালকে বেঁধে রাখা জায়েজ বলে প্রমাণিত হয়, যদি তাকে খানাপিনা দেওয়ার ব্যাপারে ত্রুটি না করা হয়।’ ফাতহুল বারি : ৬/৪১২

এ ছাড়া আরও কিছু হাদিস রয়েছে, যা থেকে বিড়াল পালা জায়েজ প্রমাণিত হয়। সুতরাং পৃথিবীতে বিড়ালসহ আল্লাহর যত সৃষ্টি রয়েছে, সবকিছুর প্রতি দয়া ও অনুগ্রহ করতে হবে। কেননা, নবী করিম (সা.) নিজেও তা করেছেন। হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন অজু করতেন তখন নিজের অজুর পাত্র থেকে বিড়ালকে পানি পান করাতেন। এ সম্পর্কে হাদিস বর্ণিত হয়েছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, এক হাদিসে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘দয়াবানদের ওপর দয়াময় আল্লাহও দয়া করেন। তোমরা জমিনের অধিবাসীদের প্রতি দয়া করো, তাহলে যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।’ আবু দাউদ : ৪৯৪১

দুনিয়ায় আল্লাহর যত সৃষ্টি রয়েছে সবকিছুর প্রতি দয়া অনুগ্রহ করতে হবে। বিশেষ করে, মানুষের পরম বন্ধু বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা বা মমত্ববোধ দেখাতে হবে। সমাজের অনেকেই আছে, যারা বিড়াল দেখলে তাড়িয়ে দেয়, অকারণে পেটায়, গায়ে গরম পানি ছুড়ে মারে এসব পাপের কাজ; যা মোটেও কাম্য নয়।

পোষা  বিড়ালকে সাথে নিয়ে এক বিছানায় ঘুমানোর কিছু ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে যা আপনার অবশ্যই বিবেচনায় আনা উচিত। স্বাস্থ...
31/05/2024

পোষা বিড়ালকে সাথে নিয়ে এক বিছানায় ঘুমানোর কিছু ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে যা আপনার অবশ্যই বিবেচনায় আনা উচিত। স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা এই বিষয়ে নির্দিষ্ট কিছু দিক তুলে ধরেন যা আপনার জানা উচিত। Should You Let Your Cat Sleep in Bed with You?

যারা বলে থাকেন যে, কুকুররা মানুষের সবচেয়ে কাছের এবং ভালো বন্ধু, তারা হয়তো কখনও বিড়াল জাতীয় কোনো প্রাণীর সংস্পর্শে আসেন নি।

যদিও প্রতিটি বিড়ালই আলাদা এবং তাদের আচরণে ভিন্নতা রয়েছে, কিন্তু কিছু আচরণে তাদের মিলও খুজে পাওয়া যায়। সুপার-কিটি আচরণের পাশাপাশি বিড়ালরা আপনার হৃদয়ের গভীরে জায়গা করে নিতেও সক্ষম। যারা বিড়ালকে পোষা প্রাণী হিসেবে নিয়েছেন তাদের সবার মতেই বিড়াল তাদেরকে একটি আনন্দদায়ক ও উৎফুল্ল এক পরিবেশ উপহার দিয়ে থাকে বলে জানা যায়।

এর মধ্যে অবশ্যই ঘুমনোর সময় বিছানায় বিড়ালকে আদর করাও একটি অংশ। তবে কারো বিড়াল এতে অভ্যস্ত না থাকে এবং রাতে এক সাথে ঘুমানোতে রাজি না থাকে তবে অবশ্যই বিষয়টি এতটা আনন্দময় নাও হতে পারে।

আপনার বিড়ালকে আপনার সাথে ঘুমোতে দেয়ার জন্য যথেষ্ট ভালো দিক রয়েছে। এই ভালো দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে- আপনাদের দুইজনের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তার অবসান ঘটবে এবং শারীরিক ও মানসিক উভয় প্রকার শান্তি পাবেন দুজনেই। এছাড়াও একজন অতিথিকে বিছানায় সঙ্গী হিসেবে পাওয়ার মতই বিড়াল মানসিক প্রশান্তির পাশাপাশি আরামও দিয়ে থাকে।

ঘুমানোর সময় আপনি আপনার বিড়ালের ছন্দময় শ্বাস-প্রশ্বান শুনতে পাবেন যা আপনার শ্রবণশক্তিকেও প্রশান্তি দিবে এবং আরও তাড়াতাড়ি আপনার ঘুম আসবে।

কিন্তু আপনার বিড়াল কি রাতে চুপচাপ ঘুমাবে কি না এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। তার উপর তারা আপনার ঘুমে সমস্যা করতে পারে এবং আপনার কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়তে পারে আপনার বিড়ালের সাথে ঘুমানোর ফলে।

ইসলামে বিড়াল পালনআল্লাহ সকল প্রাণীকে মানুষের উপকারের জন্য সৃষ্টি করেছে। বিড়ালকে আল্লাহতালার একটি সৃষ্টি প্রাণী। বিড়াল...
29/05/2024

ইসলামে বিড়াল পালন
আল্লাহ সকল প্রাণীকে মানুষের উপকারের জন্য সৃষ্টি করেছে। বিড়ালকে আল্লাহতালার একটি সৃষ্টি প্রাণী। বিড়াল পালা নিয়ে অনেকের অনেক দুশ্চিন্তা থাকে। কিছু কিছু মানুষ বিড়ালকে বাসায় পালা হারাম বা খারাপ মনে করে।

বিড়াল একটি চতুষ্পদ প্রাণী। এই প্রাণীর মানুষকে সহজে আক্রমণ করে না এবং মানুষের জন্য অনেক ক্ষতিকর এমনও নয়।

বিড়ালকে ও অনেকে কুকুরের সাথে তুলনা করে। কিন্তু বিড়াল আর কুকুরের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। কুকুর নোংরা থাকে এবং বিড়াল খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবে। কুকুর নোংরা খাবার খায় কিন্তু বেড়াল নোংরা খাবার খাইনা।

বিড়াল পালতে ইসলামে কোন নিষেধ নেই। কারণ বিড়াল কোন নাপাক প্রাণী নয়। বিড়ালের মুখ লাগানো খাবার বা পানি, খাওয়া ও পান করা যায়।

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন, “বিড়াল কখনো নামাজ বিনষ্ট করে না। কারণ তারা ঘরের অন্তর্ভুক্ত।”

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহুর প্রিয় প্রাণী ছিল বিড়াল। তিনি বিড়ালকে খুব পছন্দ করতেন।

ফেইলিন হেপাটিক লিপিডোসিস (বিড়ালের ফ্যাটি লিভার রোগ) কি?প্রারম্ভিক ধরা যখন, ফ্যাটি লিভার রোগ নিরাময় করা যাবেফ্যাটি লিভা...
28/05/2024

ফেইলিন হেপাটিক লিপিডোসিস (বিড়ালের ফ্যাটি লিভার রোগ) কি?

প্রারম্ভিক ধরা যখন, ফ্যাটি লিভার রোগ নিরাময় করা যাবে

ফ্যাটি লিভার রোগ কী এবং কেন এটি বিড়ালদের বিপদজনক?
জরুরী বিড়াল রোগ এবং অবস্থার একটি সংখ্যা প্রবণ হয়। ফ্যামিলি লিভার সিনড্রোম (এফএলএএস) নামক ফ্যাটি লিভারের রোগটি সাধারণত ফুটি লিভারের রোগের মধ্যে অন্যতম হয়, যা যকৃতের টিস্যুতে ফ্যাট (লিপিড) জমা হয়। যদিও এই রোগটি বর্তমানে অ্যাগিড্যাথিক (কোনও পরিচিত কারণ) বলে মনে করা হয় না, তবে এটি ধারণা করা হয় যে,

এগুলি বিড়ালদের প্রোটিন এবং ফ্যাটের সাথে মিলে যাওয়া পদ্ধতির ফল হতে পারে।

এই রোগটি এই পথে অগ্রসর হয়:

আগের ওভারওয়েট বিড়াল যাই হোক না কেন কারণে খাওয়া স্টপ
খাদ্যের অভাব হলে, শরীরের লিম্ফোপ্রোটিনে জ্বালানি সরবরাহের জন্য প্রক্রিয়াটি লিভারে ভেজানো কোষগুলিকে পাঠাতে শুরু করে।
চর্বি প্রক্রিয়াকরণ চর্বিতে বিড়ালের বীজ অত্যন্ত জরুরী নয়, এবং চর্বি বেশিরভাগ যকৃতের কোষে সংরক্ষণ করা হয়।
বাম অনুপলব্ধ, অবশেষে, লিভার ব্যর্থ এবং বিড়াল মারা যায়।
ফ্যাটি লিভার রোগের উপসর্গগুলি অন্যান্য ক্ষতিকারক রোগের অনুরূপ:

পূর্বে ওভারওয়েট পুরোনো বিড়াল হঠাৎ অ্যান্রেক্সিক হয়ে যায় (খাওয়া শেষ করে) এবং ওজন হারায়;
বিড়াল অত্যধিক বা বমি বজায় রাখতে পারে।
বিড়াল খুব অবাস্তব হতে পারে এবং জন্ডিস (ত্বক হলুদ) এবং ইকটরেটাস প্রদর্শন করতে পারে।
অ্যানরেক্সিয়া এবং ওজন হ্রাস অন্যান্য রোগের লক্ষণও হতে পারে, যেমন লিভার ক্যান্সার বা প্যানক্রাসিক রোগ । ফ্যাটি লিভার রোগ শুধুমাত্র পরীক্ষার মাধ্যমে সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়। একটি সম্পূর্ণ রক্ত ​​প্রোফাইল বর্ধিত লিভার এনজাইমকে নির্দেশ দিতে পারে, এবং লিক্স এনেস্থেশিয়াসিয়ার অধীনে লিভারের বায়োপসি দ্বারা নির্ণয় করা যেতে পারে, যা চামড়ার মাধ্যমে বড় সুই।

যদিও প্রাথমিক FLS তাত্ক্ষণিকভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে তবে প্রাথমিকভাবে ধরা পড়ে গেলে, যখন এটি ব্যবহার না করা হয়, তখন রোগ দ্রুত গতিতে চলে এবং সর্বদা মারাত্মক হয়।

ফ্যাটি লিভার রোগ রিওসেবেল যদি ইনকাম ইন টাইম
ফ্যাট লিভার রোগের চিকিত্সাটি খাদ্যতালিকাগত এবং প্রাথমিকভাবে নির্ণয় করা হলে অবস্থার বিপরীত দিকে বেশ ভালভাবে কাজ করে।

ধারণা প্রথম স্থানে অবস্থার সৃষ্ট যে বিপাকীয় অপূর্ণতা বিপরীত বিপরীত বিড়াল যথেষ্ট পুষ্টি খাওয়ানো হয়।

এটি সাধারণত একটি খাওয়ানো নল যা একটি গবাদি পশু দ্বারা গরুর মাংস বা পেট মধ্যে ঢোকানো হয় সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়। বিড়াল এর তত্ত্বাবধায়ক তারপর একটি মিশ্রণে একটি সূত্র মিক্সার এবং একটি সিঁড়ি ব্যবহার করে, টিউব কয়েক মিনিট কয়েকবার অল্প পরিমাণে ফিড। জোরপূর্বক খাদ্যের কয়েক সপ্তাহের পরে, তার অস্থির পরীক্ষা করার জন্য বিড়াল সাধারণত খাদ্য সরবরাহ করা যায়, যদিও ক্যালোলের খাওয়ানোর জন্য ছয় বা আট সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে হবে যতক্ষণ না ক্যাটের ক্ষুধা স্বাভাবিকের দিকে ফিরে আসে।

কিছু যত্নকারী যারা একটি টিউব দিয়ে বিড়ালকে সন্নিবেশ করতে দ্বিধা করেন, তারা সরাসরি তাদের বিড়ালের মুখের মধ্যে সিঁড়ি খাওয়ানোর মাধ্যমে সফল হন। খাদ্যের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে প্রতিরোধ করার জন্য ধীর গতির মুখ থেকে মুখে খাওয়ানোর জন্য চরম যত্ন নেওয়া উচিত। একটি সূত্র একটি নরম পালকযুক্ত খাদ্য যেমন হিলস A / ডি, কম সোডিয়াম ব্রথ বা জল মিশ্রিত সঙ্গে মিশ্রিত করা যেতে পারে। আপনার নিজের পশুচিকিৎসা আপনার বিড়াল জন্য একটি ভিন্ন সূত্র সংজ্ঞায়িত করতে পারে।

ফ্যাটি লিভার রোগ অন্যান্য শর্তাবলী সেকেন্ডারী হতে পারে
ফ্যাটি লিভার রোগটি এমন একটি বিড়ালের মধ্যে অনুসরণ করা অস্বাভাবিক নয় যা ক্যান্সার, ফাইভ , ফেইলভি বা অন্যান্য গুরুতর অবস্থার জন্য চিকিত্সা করা হচ্ছে। এটি ঘটতে পারে কারণ একটি অসুস্থ বিড়াল কেবল খাওয়ার মত অনুভব করে না, যদিও অন্যান্য কারণগুলিও জড়িত থাকতে পারে।

উন্নত ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চিকিত্সা প্রয়োজন
উন্নত উপসর্গ উপস্থাপনকারী বিড়াল (জন্ডিস, জখম) হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হবে। ডিহাইড্রেশন বিপরীত ইনজেকশনের জন্য তরল ইনজেকশনের প্রয়োজন হতে পারে, এবং যদি লিভার ব্যর্থতা উপস্থিত হয়, তাহলে আসন্ন টক্সিনগুলিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। অন্যান্য অবস্থার যা পশুচিকিত্সা হস্তক্ষেপ প্রয়োজন হতে পারে এছাড়াও উপস্থিত হতে পারে।

ভাল খবর আক্রমনাত্মক পুষ্টির চিকিত্সা সঙ্গে, একটি বিড়াল সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করতে পারেন। FLS- র সাথে একটি বিড়াল যথেষ্ট প্রাথমিকভাবে চিকিত্সা করা হয়, তাহলে একজন পশুচিকিৎসা একটি 90% পুনরুদ্ধারের হার অনুমান।

এমনকি যদি একটি বিড়াল এখনো FLS তৈরী না করে, তবে হঠাৎ ও গুরুতর ওজন হ্রাসকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত, এবং যেকোন উপায়ে সম্ভাব্য উপায়ে বিড়ালকে স্নেহপূর্ণ করা উচিত। খেতে একটি anorexic বিড়াল প্রলুব্ধ করার চেষ্টা একটি হতাশাজনক অভিজ্ঞতা হতে পারে, বিশেষ করে একটি পুরাতন বিড়াল সঙ্গে, যে সহজে জোর হতে পারে। আমি সাহায্যকারী জিনিস একটি তালিকা একত্রিত করেছি চেষ্টা সম্পর্কে বিড়ালদের ফোরাম সদস্যদের দ্বারা পরামর্শগুলি, পাশাপাশি আমার বিড়াল Shannon সঙ্গে আমার অভিজ্ঞতা, যারা FIV এবং সিআরএফ তার চূড়ান্ত পর্যায়ে অ্যানেক্সিক হয়ে ওঠে।

তাকে ভাল-হাইডেটেড রাখুন

নিরূদিত বিড়াল দ্রুত তাদের ক্ষুধা হ্রাস। বস্তুত, অ্যানোরিক্সিক বিড়ালগুলো প্রায়ই নিরূদ নয় বরং বেশি। সামান্য পরিমাণে সোডিয়াম মুক্ত মুরগির মাংস দিয়ে তার জলকে সুস্বাদু করার চেষ্টা করুন, বা এমনকি একটি সময়ে অল্প পরিমাণে চিকেন শ্যাম্পেন করে একটি ছোট চা চামচ প্রদান করুন। একটি স্বয়ংক্রিয় জলচালক এছাড়াও আরো জল পান করতে তাকে প্রলুব্ধ করতে পারে, এছাড়াও মূত্রনালীর ট্র্যাক্ট সমস্যাগুলির বিরুদ্ধে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। যদি আপনার বিড়াল অবিলম্বে তরল পান করতে অস্বীকার করেন, ঘন ঘন তরল পদার্থ বাড়িতে দেওয়া যেতে পারে।

ক্যানড ফুড গরম আপ

বয়স্ক বিড়ালের ঘ্রাণজনিত ইন্দ্রিয়গুলি বিন্দু থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারে যে তারা তাদের খাদ্যের গন্ধ পাচ্ছে না। একটি মাইক্রোওয়েভ ওভেন মধ্যে একটি ছোট পরিমাণ ক্যানড খাদ্য গরম করার চেষ্টা করুন। যদি এটা খুব গরম হয়, তাহলে কক্ষের বাইরে কিছু খাবার যোগ করুন যতক্ষন না এটি কক্ষ তাপমাত্রার তুলনায় একটু গরম। তারপর তার নাক অধীনে থালা ডান রাখা এবং তাকে একটি ভাল সুফুর পেতে যাক। বিকল্পভাবে, খাবারে অল্প পরিমাণ গরম পানি মেশান এবং এটি এক ধরনের "জঞ্জাল" না হওয়া পর্যন্ত স্রাব করুন। কখনও কখনও একটি সিনিয়র বিড়াল এর দাঁত এবং / অথবা মুখের ব্যথা হতে পারে, এবং তারা "চিবান" বরং তারা লেহন করতে পারেন একটি অনেক নরম খাবার পছন্দ চাই।

ক্যানড কুমড়া অফার

সারিবদ্ধ ক্যানড কুমড়া ভিটামিন সঙ্গে লোড হয়, এবং আরো গুরুত্বপূর্ণ, ফাইবার। অধিকাংশ বিড়াল স্বাদ ভালবাসেন। একটি চামচ এর টিপ একটি ছোট পরিমাণ প্রস্তাব, এবং যদি তিনি এটা পছন্দ করে, দুই চামড়া দিন দিন দিন। ক্যাপশন অ্যানোরেক্সিয়া সহ বরাবর যায়, এবং কুমড়া সাহায্য করবে। আপনার বিড়াল এটি পছন্দ না হলে, আপনি সবসময় অবশিষ্ট সঙ্গে একটি পাই তৈরি করতে পারেন।

মানব শিশুর খাদ্য

সাধারণ মাংস ভাল, এবং এটি পেঁয়াজ না থাকে না নিশ্চিত করুন। আপনার বিড়াল পছন্দ এক আঘাত না হওয়া পর্যন্ত অনেক স্বাদে চেষ্টা করুন। আমি শ্যানন শিশুর খাদ্য স্কোয়াশ এবং মটর দিতে, এবং তিনি সহজেই উভয় খাওয়া

একটি নতুন খাদ্য চেষ্টা করুন

এমনকি যদি আপনার বিড়াল একটি প্রিমিয়াম মানের খাদ্যের উপর থাকে, তবে লেবেলগুলি সময়ের জন্য ভুলে যান, এবং "অদ্ভুত" খাবারগুলি সন্ধান করুন যা এই অসুস্থ ক্ষুধা অনুভব করতে পারে। সম্পর্কে বিড়ালদের ফোরাম সদস্যদের থেকে কিছু পরামর্শ:

+কল্পনাপ্রসূত সৈকত কফি খাদ্য

+কল্পনাপ্রসূত ফিস্ট ফ্লেক মাছ ও চিংড়ি ভোজন গুরমেট বিড়াল খাদ্য

+নাইট্রো গুরমেট ক্লাসিকস সীফুড এবং টমেটো বিস্ক

+নট্রো গুরমেট ক্লাসিক্স স্যাভরি হান্টারের স্ট্যু ডক

সুবাস উন্নত করতে "অ্যাড-অন" ব্যবহার করুন

+টুনা রস ব্যবহার করুন : যদিও টাটকা সাধারণত বিড়ালদের জন্য চতুর্থাংশে সুপারিশ করা হয় না, তবুও তার নিয়মিত খাবারে স্বাদ গ্রহণের জন্য কিছু টুনা রস যোগ করার চেষ্টা করুন। গোলাপী জাতের পরিবর্তে অ্যালকাওর টুনা থেকে পানি ব্যবহার করুন।

+ক্ল্যাম জুস

+সারাদিন , ক্ষয়প্রাপ্ত জরিমানা

+কিটি Kaviar : এটি সবচেয়ে বড় পোষা খাদ্য স্টোরেজ থেকে পাওয়া যায়। এটি শুকনো বোনাটি (টুনা) থেকে তৈরি করা হয় এবং এটি বিড়ালদের জন্য অপ্রতিরোধ্য। শুকনো বোনাটি ফ্লেক সিগেট পেটি গোল্ড শুকনো বানোটো ফ্লেক্সের অধীনে বাজারজাত করা হয়। আপনি কিছু স্বাস্থ্য খাদ্য দোকানে বা প্রাচ্য বাজারে প্রচুর পরিমাণে শুকনো বানোটো চক্র ক্রয় করতে পারেন - অনেক বেশি লাভজনক।

+টুনা ড্যাশ : কাতাল্লাউস ডট নেটে পাওয়া সুগন্ধি গুঁড়ো টুনা।

+জ্যাক ম্যাকিকল : তার খাবারের উপরে বা আলাদাভাবে আলতো চাপুন ।

বিন্দু হল "হতাশাজনক সময় হতাশাজনক উপায়ে আহ্বান করে," এবং এখনই, আপনার প্রধান বিবেচ্য আপনার বিড়াল কি খাচ্ছে তা নয়, আসলে তাকে কিছু খাওয়ার জন্য আসলে

যেকোন বিড়াল, বিশেষ করে পুরোনো এক, যা খাওয়া বন্ধ করে দ্রুত ওজন হ্রাস করে তাত্ক্ষণিকভাবে পশুচিকিত্সককে নেওয়া উচিত, কারণ অযৌণিকতা ও ওজন হ্রাস অন্যান্য রোগের লক্ষণ হতে পারে। আপনার পশুচিকিত্সা সঙ্গে এই পরামর্শ আলোচনা, প্রতিটি বিড়াল একটি ভিন্ন স্বাস্থ্যের ইতিহাস আছে, যেহেতু।

বিড়াল হঠাৎ খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিলে যা করবেন।অনেক সময় বিড়াল পর্যাপ্ত পরিমানে খাবার খায় না অথবা খাবার খাওয়া পুরোপুরি বন্...
27/05/2024

বিড়াল হঠাৎ খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিলে যা করবেন।
অনেক সময় বিড়াল পর্যাপ্ত পরিমানে খাবার খায় না অথবা খাবার খাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। স্বভাবতই বিড়াল খেতে পছন্দ করে। না খেয়ে থাকলে বুঝতে হবে কোন সমস্যা হয়েছে। তাই খাওয়া বন্ধ করে দেওয়ার সঠিক কারণটি খুঁজে বের করে অবশ্যই এর সমাধান করতে হবে।

খাদ্যগ্রহন বন্ধ করে দেওয়ার সম্ভাব্য কারনসমুহ

অসুস্থতা এর প্রধান কারন হতে পারে। যে কোন ধরনের রোগে আক্রান্ত হলে যেমন- জ্বর, ডাইরিয়া, কিডনি রোগ ইত্যাদিতে আক্রান্ত হলে বিড়াল খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়।
যখন পেটে বেশি কৃমি হয় বিড়াল অসুস্থতা বোধ করে বমি করে এবং খাবার খেতে চায় না।
Spay এবং Neuter করালে অথবা Vaccine দেওয়ার পর কিছু দিন খাওয়ায় অরুচি হয়ে থাকে।
Heat এ আসার আগে ও পরে বিড়ালের অরুচি হতে পারে।
দীর্ঘদিন একই খাবার খেলে খাওয়ায় অরুচি হতে পারে।
বাইরে কোথাও গেলে, গাড়িতে ভ্রমন করলে অথবা নতুন পরিবেশে অনেক বিড়াল খাবার খেতে চায় না।
বিড়াল খুব emotional প্রাণী। খাবার পছন্দ না হলে অথবা মন খারাপ থাকলে খেতে চায় না।
খাদ্যগ্রহন বন্ধ করে দিলে যা করনীয়

বিড়ালকে যত দ্রুতসম্ভব Vet এর কাছে নিয়ে যেতে হবে। অসুস্থতার কারন নির্ণয় করে তার পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়াতে হবে।
বিড়াল যখন খাবার এবং পানি খায় না তখন আস্তে আস্তে তার শক্তি কমে যায়, শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয় এবং সে দুর্বল হয়ে পড়ে। Vet এর কাছে যেতে দেরি হলে ততক্ষন পর্যন্ত বিড়ালকে সিরিঞ্জ অথবা ড্রপার দিয়ে প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর ৮-১০ ফোঁটা করে saline খাওয়াতে হবে অথবা প্রতি তিন ঘণ্টা অন্তর অন্তর ৬-৮ ফোঁটা Dextrose 25% (গ্লুকোজ) খাওয়াতে হবে। তবে ডাইরিয়া হলে গ্লুকোজ খাওয়ানো যাবে না, পর্যাপ্ত পরিমানে পানি খেতে দিতে হবে।
কৃমি হলে deworming করাতে হবে।
মশলা ছাড়া শুধু সেদ্ধ মাছ অথবা মাংস দেওয়া যেতে পারে। মশলা বিড়ালের শরীরের জন্য ভাল নয় এবং বিড়াল পছন্দ নাও করতে পারে।
সবসময় যে খাবার খেয়ে অভ্যস্ত তা পরিবর্তন করে অন্য খাবার দিন। যেমন- মাছ খেয়ে থাকলে মাংস খেতে দিন।
বিড়ালকে খাওয়ায় উৎসাহিত করার জন্য অল্প পরিমানে টুনা মাছ, কলিজা, ডিমের কুসুম ইত্যাদি খেতে দেওয়া যেতে পারে।তবে এইগুলো বেশি দেওয়া ক্ষতিকারক হতে পারে।
সব সময় পরিষ্কার, তাজা এবং ভাল খাবার খাওয়াতে হবে।
Spay এবং Neuter করালে অথবা Vaccine দিলে যদি অরুচি হয় তা কিছুদিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যায় এবং রুচি ফিরে আসে।
Cat Food খেয়ে অভ্যস্ত থাকলে ব্র্যান্ড অথবা ফ্লেভার পরিবর্তন করে দেওয়া যেতে পারে।

বিড়ালের চোখের রোগ – লক্ষন ও যত্ন।বিড়ালের চোখ খুবই স্পর্শকাতর স্থান। সুস্থ চোখ পরিষ্কার এবং চকচকে থাকবে। শরীরের অন্যান্য ...
24/05/2024

বিড়ালের চোখের রোগ – লক্ষন ও যত্ন।
বিড়ালের চোখ খুবই স্পর্শকাতর স্থান। সুস্থ চোখ পরিষ্কার এবং চকচকে থাকবে। শরীরের অন্যান্য অংশের পাশাপাশি চোখের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী কারন ময়লা থেকে চোখ খুব তাড়াতাড়ি ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়।

বিড়ালের চোখের যত্নে যা যা করণীয়-
১) প্রতিদিন চোখ পরিষ্কার করতে হবে।
২) হালকা গরমপানিতে পাতলা কাপড়/তুলো ভিজিয়ে চোখের ময়লা পরিষ্কার করে দিতে হবে।
৩) বেশি লোমওয়ালা জাতের বিড়ালের চোখের উপর লোম এসে পড়লে তা চোখের ভেতর ঢুকে যায় এবং দৃষ্টিতে সমস্যা হয় তাই নিয়মিত লোম trimming / ছাটাই করে দিতে হবে।
8) বিড়ালকে কোনো চোখা খেলনা দিয়ে খেলতে দেওয়া যাবে না, চোখে লেগে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
৫) গোসলের সময় চোখে লাগলে জ্বলবে এমন শ্যাম্পু ব্যাবহার করা যাবে না । বিড়ালের জন্য Cat Shampoo ব্যাবহার করতে হবে।
এভাবে যত্ন নিলে চোখের রোগ কম হবে। কিন্তু অনেক সময় চোখ ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়। এর কারনে অথবা বিভিন্ন রোগের আক্রমনে চোখ অন্ধও হয়ে যেতে পারে।

রোগে আক্রান্ত হবার লক্ষনগুলো হল –
১) চোখের চারপাশ লাল হয়ে যাওয়া এবং বারবার চুলকানো।
২) চোখ দিয়ে পানি পড়া।
৩) বেশিরভাগ সময় চোখ বন্ধ করে রাখা।
8) চোখের কোনে বারবার ময়লা জমা।
৫) চোখের কোনে লাল/হলুদ রঙের ময়লা জমা।
৬) হটাৎ করে চোখের রঙ বদলে যাওয়া।
৭) চোখ ঘোলাটে হয়ে যাওয়া।
৮) চোখের আকার পরিবর্তন হওয়া।
৯) চোখের মণির ওপর আলগা পর্দা পড়া।
উপরক্ত লক্ষনগুলো চোখের অসুস্থতার লক্ষন। তাই দেরি না করে বিড়ালকে অবশ্যই পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

গরমের সময় বিড়ালকে ফ্রেশ খাবার দিতে এবং শুকনো খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। ড্রাই ক্যাটফুড এড়িয়ে চেষ্টা করতে হবে ঘরোয়া খাব...
23/05/2024

গরমের সময় বিড়ালকে ফ্রেশ খাবার দিতে এবং শুকনো খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। ড্রাই ক্যাটফুড এড়িয়ে চেষ্টা করতে হবে ঘরোয়া খাবার খাওয়ানো। খাবারে তেল-চর্বির পরিমাণ শীতকালের তুলনায় অল্প হলে ভালো। বিস্কুট, কেক জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই উত্তম।

পোষা প্রাণীর বর্জ্য যেভাবে সামলাবেন।তাতে কাপড় ধুয়ে নিন। বিছানার কাপড় সংকোচনের ভয় থাকলে এয়ারড্রাই পদ্ধতিতে শুকিয়ে নিন। তা...
22/05/2024

পোষা প্রাণীর বর্জ্য যেভাবে সামলাবেন।
তাতে কাপড় ধুয়ে নিন। বিছানার কাপড় সংকোচনের ভয় থাকলে এয়ারড্রাই পদ্ধতিতে শুকিয়ে নিন। তারপরও দুর্গন্ধ থাকলে এনজাইমিক ক্লিনার ব্যবহার করুন।

সোফা থেকে নোংরা গন্ধ বেরোচ্ছে?
পোষা প্রাণীর বিছানার মতো আপনাকে প্রথমে সোফা ও আসবাব ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিচ্ছন্ন করে নিতে হবে। দুর্গন্ধযুক্ত স্থানে বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সবশেষে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের মাধ্যমে পরিষ্কার করে নিলেই স্বস্তিকর হয়ে উঠবে আপনার সোফা।

প্রাণী বহন করার বাক্স দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে?
আপনার পোষা প্রাণী বহন করার বাক্স, কাপড়, প্লাস্টিক বা যে ধরনের অনুষঙ্গ দিয়েই তৈরি হোক না কেন, সেটা কটু গন্ধ তৈরি করতে পারে। বাক্সের ভেতরে ব্যবহৃত কাপড়ের নোংরা টুকরোর কারণেও দুর্গন্ধ তৈরি হতে পারে। আপনার কুকুর কিংবা বিড়াল বমি না করলেও যখন তারা নার্ভাস থাকে, তখন তাদের পায়ুপথ থেকে একধরনের কটু গন্ধ উপাদান নির্গত হয়। প্রাণীর ঘেমে যাওয়ার কারণেও দুর্গন্ধ তৈরি হতে পারে। বাক্সের বিছানা নিয়মিত পরিষ্কার করে ধুতে হবে। কাপড়জাতীয় বাক্সকে বাথটাব কিংবা গামলাতে হালকা গরম পানি ও এনজাইমের মিশ্রণ দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নিতে হবে। নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করলে অতিরিক্ত দুর্গন্ধের আশঙ্কা তৈরির হবে না।

ঘরে তৈরি স্প্রে ব্যবহার করা যাবে?
আপনার ঘরে থাকা সরঞ্জাম ও উপাদান ব্যবহার করেই তৈরি করে নিতে পারেন পেট ক্লিনার বা পোষা প্রাণীর জীবাণুনাশক স্প্রে। তরল ক্লিনার তৈরির জন্য প্রথমে ২ কাপ গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ পরিমাণ লবণ মিশিয়ে নিন। আধা কাপ সাদা ভিনেগার যোগ করুন। এবার ১ টেবিল চামচ ডিটারজেন্ট ভালো করে মেশানো হলে মিশ্রণটিকে স্প্রে বোতলে ভরে নিন। স্প্রে করার আগে অবশ্যই যতটুকু সম্ভব নোংরা জায়গা পরিষ্কার করে নিতে হবে। স্প্রে ব্যবহার শেষ হলে শুকনো পেপার টাওয়েল, টিস্যু পেপার অথবা শুকনো কাপড় দিয়ে আলতো করে মুছে নিন জায়গাটি। এবার বেকিং সোডা ছিটিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। স্থানটি শুকিয়ে গেলে সবশেষে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।

চিরচেনা গন্ধ দূর হচ্ছে না?
সব ধরনের প্রাণী-সংশ্লিষ্ট দুর্গন্ধের কারণ দূর করলেন। তারপরও ঘরে পোষা প্রাণীর উপস্থিতির কথা যেন কিছুতেই আড়াল হচ্ছে না। প্রাণীর গন্ধ জমে আছে বাসার বাতাসে। সে ক্ষেত্রে কী করতে পারেন? বিশেষজ্ঞরা আপনার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন, ‘ওজোন জেনারেটর’ নামে একধরনের যন্ত্র ব্যবহারের। এটি দুর্গন্ধ দূর করে বাতাসকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এয়ার পিউরিফাইয়ার ব্যবহারের চেয়ে এটি অধিক উপকারী। ওজোন জেনারেটর ঘরে পরিষ্কার হাওয়া সঞ্চালন করে। ফলে দুর্গন্ধ থাকে না।
সর্বোপরি আপনার পোষা প্রাণীর নিরাপত্তা ও সুস্থতার জন্য নিয়মিত টিকা বা ভ্যাকসিন প্রদান করুন।

Why should we vaccinate our pets? টিকা রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা কম করে সমস্ত বিড়ালকে রক্ষা করে। কোনো ভ্যাকসিনই 100 শতাংশ ...
22/05/2024

Why should we vaccinate our pets?

টিকা রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা কম করে সমস্ত বিড়ালকে রক্ষা করে। কোনো ভ্যাকসিনই 100 শতাংশ কার্যকর নয় এবং বিভিন্ন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা পরিবর্তিত হয়। যদিও অস্বাভাবিক, সমস্ত ফেলাইন ভ্যাকসিনই ফেলাইন ইনজেকশন সাইট সারকোমা (FISS) এর ঝুঁকি বহন করে

আপনার বিড়ালের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যের তালিকা।আপনি যদি একজন নতুন cat owner হয়ে থাকেন তাহলে প্রথমেই আপনার প্র...
21/05/2024

আপনার বিড়ালের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যের তালিকা।
আপনি যদি একজন নতুন cat owner হয়ে থাকেন তাহলে প্রথমেই আপনার প্রশ্ন হবে, বিড়ালকে কখন খাওয়াবো? কি খাওয়াবো? বিড়াল কি ধরনের খাবার বেশি পছন্দ করে? আসলে বিড়াল পালন করা কঠিন কিছু নয় বরং একটু যত্ন নিলেই আপনার বিড়াল সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠে। বিড়ালের প্রতিদিনের খাদ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন ও মিনারেল থাকা জরুরী। এছাড়া খাবারের পাশাপাশি বিড়ালকে পানি পান করানো খুবই জরুরী। তাই আসুন জেনে নেই বিড়ালের খাবার সম্পর্কিত কিছু তথ্য।

বিড়ালের আদর্শ খাবার

বিড়াল মূলত মাংসাশী প্রাণী। তাই বিড়ালের খাবারে প্রাণী প্রোটিন অর্থাৎ গরুর মাংস, মুরগির মাংস, মাছ ইত্যাদি থাকা জরুরি এবং অবশ্যই খাবারটি সেদ্ধ হতে হবে কারন কাঁচা মাছ, মাংসে ব্যাকটেরিয়া থাকে যা বিড়ালের অনেক রোগের কারন হতে পারে। আজকাল প্রক্রিয়াজাত করা মাছ ও মাংস প্যাকেটে সংরক্ষিত অবস্থায় পাওয়া যায় যা Wet Food এবং Canned Food নামে পরিচিত।এই খাবারে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমনঃ ভাত ১০ভাগের বেশি মেশানো উচিৎ নয়।

Dry Food অর্থাৎ শুকনো খাবার যা কিনতে পাওয়া যায় তাতে মূলত প্রচুর পরিমানে প্রাণী প্রোটিন ও অল্প পরিমানে উদ্ভিদ প্রোটিন থাকে। Dry food বিড়ালের জন্য ক্ষতিকারক নয় যদি খাবারটি উচ্চ মানের হয় এবং সাথে প্রচুর পরিমানে পানি খাওয়ানো যায়। এই খাবারে শতকরা ৩৫-৪০ ভাগ কার্বোহাইড্রেট মেশানো থাকে।food-chart-of-cats-for-good-health2

বিড়ালের খাবারের পরিমান

একটি বিড়ালের খাবার এবং পরিমান নির্ভর করে তার বয়স এবং ওজনের উপর। এছাড়া Indoor অথবা Outdoor বিড়াল কিনা, Spayed অথবা Neutered কিনা , কি পরিমান খেতে পারে এসব বিষয়ের ওপরও খাবারের পরিমান নির্ভর করে। New York এর Animal Medical Center অনুযায়ী, একটি সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক ৩-৪ কেজি ওজনের বিড়ালের প্রতিদিন ২৪০ ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাদ্য প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ প্রতি কেজিতে ৬০-৬৫ ক্যালোরি প্রয়োজন।

Dry Food এ প্রতি এক কাপ খাবারে ৩০০ ক্যালোরি (ব্র্যান্ড অনুযায়ী ক্যালোরি কম বেশি হতে পারে, কতটুকু ক্যালোরি থাকে তা প্যাকেটের গায়ে সঠিক ভাবে লেখা থাকে) থাকে এবং ৮৫ গ্রামের Canned Food এ ২৫০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। Dry Food হলে ২ কাপ এবং Canned Food হলে ৮৫ গ্রামের প্যাকেট দিতে হবে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমান কম বেশি করা যাবে।

বিড়ালের খাবারের সময়

বিড়ালকে প্রতিদিন একই সময়ে খাবার খাওয়ানো ভালো। একটি প্রাপ্তবয়স্ক (১বছরের বড় হলে) বিড়ালকে দিনে দুই বেলা খাবার দেয়া উচিৎ। বেশিরভাগ মানুষ সকালে এবং রাতে বিড়ালকে খেতে দেয় অর্থাৎ ১০-১২ ঘণ্টা অন্তর অন্তর। তবে যদি কম করে খায় তাহলে ৩ বার দেওয়া যেতে পারে। Dry Food পরিমানে বেশি হলে বিড়াল পরে খেতে পারে কিন্তু Wet Food এবং Canned Food হলে পরিমান অনুযায়ী দিতে হবে, অবশিষ্ট খাবার সরিয়ে ফেলতে হবে কারন দীর্ঘক্ষণ রেখে দেওয়া খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং তা খেলে ডাইরিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
বিঃদ্রঃ অতিরিক্ত ওজনের বিড়ালকে Dry Food না খাওয়ানো ভাল কারন এতে ওজন আরও বেড়ে যেতে পারে। Dry Food এর সাথে পর্যাপ্ত পরিমানে পানি খাওয়ানো জরুরী।

20/05/2024
বিড়ালের ক্যান্সারের চারটি সাধারণ প্রকার (1)মাস্ট সেল টিউমার - মাস্ট কোষ হল শ্বেত রক্তকণিকা। মাঝে মাঝে, তারা টিউমার হতে ...
20/05/2024

বিড়ালের ক্যান্সারের চারটি সাধারণ প্রকার

(1)মাস্ট সেল টিউমার - মাস্ট কোষ হল শ্বেত রক্তকণিকা। মাঝে মাঝে, তারা টিউমার হতে পারে, যা অস্বাভাবিক ফোলা। তারা সৌম্য বা ম্যালিগন্যান্ট হতে পারে - অনেক ক্ষেত্রে তারা সৌম্য। নিশ্চিতভাবে জানার একমাত্র উপায় হল আপনার পশুচিকিত্সকের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট করা এবং আমরা পরীক্ষার জন্য একটি নমুনা নেব। কারণটি জানা যায়নি যদিও আমরা জানি যে সিয়ামিজ বিড়ালদের মধ্যে উচ্চতর ঘটনা রয়েছে।
(2)লিম্ফোমা - ​​আপনি হয়তো জানেন, লিম্ফোমা এক ধরনের রক্তের ক্যান্সার। এটি লিম্ফ নোডগুলিতে বিকাশ করে এবং তাদের ফুলে যায়। লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সারা শরীর জুড়ে তরল প্রবাহ বজায় রাখার জন্য দায়ী যার মধ্যে টক্সিন পরিষ্কার করা যার অর্থ ক্যান্সার কোষগুলি আপনার পোষা প্রাণীর শরীর জুড়ে সঞ্চালিত হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে বিড়ালদের লিম্ফোমা হওয়ার একটি উপায় হল ফেলাইন লিউকেমিয়া ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে। সৌভাগ্যবশত, এই ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করার জন্য Feline Leukemia ভাইরাসের জন্য একটি কার্যকর টিকা পাওয়া যায়।
(3)স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা - ​​স্কোয়ামাস কোষ হল সেই ধরনের কোষ যা আপনার পোষা প্রাণীর ত্বক গঠন করে। আপনি যখন তাদের ঘনিষ্ঠভাবে তাকান, তাদের কাছে মাছের আঁশের মতো ছোট লাইন রয়েছে। এই কোষগুলি শ্বাসযন্ত্র এবং পাচনতন্ত্রের অভ্যন্তরীণ প্যাসেজগুলিকেও লাইন করে। এই কোষগুলি আপনার বিড়ালের মুখে বা তার শরীরে ক্যান্সার বিকাশ করতে পারে। মুখের মধ্যে, আপনি ঘা দেখতে পারেন এবং তার নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা এটিকে সেকেন্ডহ্যান্ড ধোঁয়ার এক্সপোজারের সাথে সম্পর্কিত করেছেন। যদি আপনার বিড়ালের ত্বকে ঘা হয় যা নিরাময় না হয়, তবে এটি ত্বকের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। এটি স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমার আরেকটি রূপ। উভয় ক্ষেত্রেই, আপনার বিড়ালের জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন
(4)হাড়ের ক্যান্সার - এই ক্যান্সারের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে পঙ্গুত্ব, ফোলাভাব এবং অলসতা। এটি মোটামুটি বিরল কিন্তু আক্রমণাত্মক হতে থাকে। বর্তমান প্রমাণগুলি বিড়ালদের এই ধরণের ক্যান্সারের বিকাশের কারণ দেখায় না যদিও আমরা জানি যে এটি বড় এবং বিশাল জাতের বিড়ালদের মধ্যে বেশি সাধারণ।

বিড়ালের কোন আচরণে কী বুঝবেন।বিড়ালের কোন আচরণে কী বুঝবেনবিড়াল প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আসলে কিছু করে না। তার কোনো আচরণ অসামঞ্জ...
20/05/2024

বিড়ালের কোন আচরণে কী বুঝবেন।

বিড়ালের কোন আচরণে কী বুঝবেন
বিড়াল প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আসলে কিছু করে না। তার কোনো আচরণ অসামঞ্জস্যপূর্ণ দেখা গেলে বুঝতে হবে, পোষা প্রাণী হিসেবে ও যতটুকু জানে তা দিয়েই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে।
শখ করে বিড়াল পোষেন অনেকেই, কিন্তু এর মন বোঝার মানুষ খুব কম। জিনিসপত্র এলোমেলো করা থেকে শুরু করে নানা রকম অদ্ভুত শব্দ ও আচরণে প্রায়ই বিভ্রান্তিতে পড়েন অনেকে। মন বুঝতে পারার অক্ষমতায় অনেক সময়ে ভালোবাসার প্রাণীটি হয়ে ওঠে রীতিমতো বিরক্তিকর।

এ অবস্থা বিড়াল কিংবা তার মালিক, কারও জন্যই স্বস্তিকর নয়। এই বিভেদের দেয়াল ভাঙতে হলে আগে আপনাকে বুঝতে হবে বিড়ালেরও মন বলে কিছু আছে। ওদের জীবনেও আসে ভালোলাগা কিংবা মন্দলাগার সময়। আর সেটা মানুষকে বোঝানোর কিছু কৌশল রয়েছে বিড়ালের। পোষা প্রাণীটি চায় সেসব কৌশল দেখে আপনি ওকে বুঝে নিন, ওকে আদরে কাছে টেনে নিন।

আর তাই হিংস্র চোখে তাকানো কিংবা লিটার বক্সের বাইরে মলত্যাগ করা দেখলেই পোষা বিড়ালকে ভুল বুঝবেন না। বরং ওকে বুঝতে শিখুন। বিড়ালের আচরণ বিশেষজ্ঞ রাচেল গেলার বলেছেন, বেশির ভাগ মালিক জানেনই না, তাদের পোষা প্রাণীর কী প্রয়োজন।

গেলার বলছেন, একটি বিড়াল প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আসলে কিছু করে না। তার কোনো আচরণ অসামঞ্জস্যপূর্ণ দেখা গেলে বুঝতে হবে, পোষা প্রাণী হিসেবে ও যতটুকু জানে তা দিয়েই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে।

বিড়ালের আচরণ নিয়ে গবেষণা করা আরেক বিশেষজ্ঞ অনিতা কেলসি। ‘লেটস টক অ্যাবাউট ক্যাটস’ নামে একটি বইও লিখেছেন তিনি। অনিতা বলছেন, বিড়াল আসলে সমমর্মিতার অনুরক্ত। সহযোগিতা পেতে ওরা মানুষের কৃপাপ্রার্থী।

গেলার বলেছেন, মনে কী ঘটছে সেটা প্রকাশের জন্য বিড়ালের নিজস্ব ‘ভাষা’ রয়েছে। তাকে পোষ মানানো মালিকের উচিত সেই ভাষাটি পড়তে পারার দক্ষতা অর্জন করা।

আসুন জেনে নেই বাসায় মিউ মিউ করে ঘুরে বেড়ানো বিড়ালটির মনের গভীরে আসলে কী ঘটছে।

মানুষের আশপাশে ঘুরঘুর করা

বিড়াল বিভিন্ন উপায়ে নিজের ভাবভঙ্গী প্রকাশ করে। তবে অনেক সময়েই তাদের ইতিবাচক প্রকাশভঙ্গি আমরা খেয়াল করি না।

বিড়ালের আচরণ এবং শরীর বিশেষজ্ঞ জ্যাকসন গ্যালাক্সি বলেছেন, একটি বিড়ালের রাজকীয় উপস্থিতিই তার ইতিবাচক আচরণের নির্দেশক হতে পারে। গ্যালাক্সি ব্যাখ্যা করেছেন, বিড়াল প্রায়ই এক ধরনের রাজকীয় ভাব নিয়ে বসে থাকে। যেমন- বুক উঁচিয়ে, কান খাড়া রেখে এবং স্বচ্ছ চোখে তাকিয়ে থেকে। এর অর্থ হলো সে তখন আশপাশের অঞ্চলের মালিকানা অনুভব করছে। এই ‘স্বাধীন অঞ্চলে’ সে স্বাধীনভাবে ঘোরাঘুরি করা বা ইচ্ছামতো শুয়ে-বসে থাকার অধিকার রাখে।

অনিতার মতে, আরেকটি ইতিবাচক লক্ষণ হলো যখন একটি বিড়াল আপনার মতো একই ঘরে থাকতে আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। আপনার কোলজুড়ে বিড়ালের বসে থাকা বা এর পেট আপনার সামনে উন্মুক্ত করে দেয়াও আরাম উপভোগের লক্ষণ। তবে সাবধান, এ সময় বিড়ালের পেটে অযথা খোঁচাখুঁচি করবেন না। কারণ কিছু বিড়ালের একদম সেটি পছন্দ নয়, বিরক্ত হয়ে তারা কিন্তু আঁচড় দিয়ে বসতে পারে।

ঘ্রাণ নেওয়া

ঘ্রাণ নেয়া অথবা বিড়াল আপনার শরীরে বা কোনো বস্তুর ওপর মাথা ঘষলে ধরে নিন এটি তাদের ভালোবাসা প্রকাশের লক্ষণ। বিড়াল এভাবে গন্ধ ছড়িয়ে নিজের প্রিয় অঞ্চল চিহ্নিত করে থাকে। বিড়াল চেটেও এটি করতে পারে।

দলিত মথিত করা

অনেক সময়েই বিড়ালকে নরম কোনো বস্তু যেমন কম্বল বা চাদরকে দলিত মথিত করতে দেখা যায়। এটি বিড়ালের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য।

গেলার বলেন, ‘বিড়াল ছোট থাকার সময়ে এই কৌশলে দুধ নিঃসৃত করতে মাকে প্ররোচিত করে। বড় হয়েও সে এই স্বভাবের মাধ্যমে নিজের মধ্যে নিরাপত্তা বোধের জন্ম দেয়। সে মনে করে, এভাবেই সে মায়ের সান্নিধ্যে নিরাপদ আছে। প্রশান্তি, ভালোবাসার মধ্যে থাকা বিড়াল এ কাজটি করে থাকে। এটি হলো ঘনিষ্ঠতা প্রকাশের একটি ভাষা।’

সোজা লেজ

গেলার বলছেন, ‘বিড়ালের লেজও তার খুশির একটি চিহ্ন হতে পারে। যেমন- একটি বিড়াল আপনার কাছে এসে লেজ সোজা করে রাখলে বা শেষের দিকটি সামান্য বাঁকানো থাকলে ধরে নিতে পারেন, এটি তার ভালোবাসা প্রকাশের চিহ্ন।’

চোখ দেখে বুঝুন ভালোবাসা

গেলার বলেন, ‘বিড়ালের আরও একটি ইতিবাচক আচরণ হলো, চোখে ধীর পলক। খোলা চোখ, ধীরে পলক ফেলা একটি বিড়াল মানেই সে সুখী ও মানসিকভাবে প্রশান্ত। অথচ পলক না ফেলে সরাসরি তাকিয়ে থাকা বিড়ালকে ভয় পান অনেকে।’

হিস হিস শব্দ করা

রাগ বা অস্বস্তি প্রকাশেরও নিজস্ব ধরন রয়েছে বিড়ালের। অনিতা বলেছিলেন, হিস হিস করা বা গর্জন করার অর্থ একটি বিড়াল কিছু বিষয় নিয়ে অখুশি। আর গেলার বলেছেন, ‘হিস হিস শব্দ সাধারণত অন্য ব্যক্তি বা প্রাণীর জন্য একটি সতর্কবার্তা। বিড়ালটি তাকে সরে যেতে বলছে।’

বিড়াল সাধারণত পরিচিত জিনিস পছন্দ করে, এটি তার মধ্যে নিরাপত্তা বোধেরও জন্ম দেয়। গেলার বলেন, ‘তাই কখনও কখনও বিড়ালের হিস হিস করার কারণ তাদের পরিচিত পরিবেশে একটি নতুন বস্তু দেখা যাচ্ছে (যেমন- একটি খেলনা বা আসবাবের টুকরা)।

এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে বিড়ালকে অভ্যস্ত করার জন্য বাড়িতে ধীরে ধীরে নতুন সামগ্রী আনার পরামর্শ দিচ্ছেন গেলার।

লিটার বক্সে অনাগ্রহ

কেলসি বলেন, লিটার ট্রের বাইরে বিড়ালের টয়লেট করার ঘটনা বিড়ালের কোনো একটি সমস্যা অথবা অসন্তুষ্টির চিহ্ন। গেলার বলছিলেন, এর সহজ অর্থ হতে পারে আপনি যে ধরনের লিটার ব্যবহার করছেন বিড়াল তা পছন্দ করছে না অথবা এটা বক্সের বেশ গভীরে রয়েছে।

সাধারণ ধারণাটি হলো, লিটার বক্স ব্যবহারের সময় বিড়াল গোপনীয়তা পছন্দ করে। তবে গেলার বলছেন, এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।

তার মতে, বিড়াল এ সময় তাদের চারপাশটি পরিষ্কার দেখতে চায়। আবৃত লিটার বক্স বিড়ালের একদমই পছন্দ নয়। এর কারণ হলো বিড়াল লিটার বক্স ব্যবহারের সময় খুব দুর্বল অবস্থানে থাকে। এ সময় প্রতিপক্ষ বা সম্ভাব্য আক্রমণকারীকে সে দূর থেকেই সরাসরি দেখতে চায়।

গ্যালাক্সি বলেছেন, লিটার বক্স ব্যবহার না করার আরেকটি কারণ হতে পারে বিড়াল তার নিজস্ব অঞ্চল নিয়ে উদ্বেগে ভুগছে অথবা যে জায়গায় সে আছে সেটি তার নিরাপদ মনে হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে লিটার বক্সগুলো বাড়ির বিভিন্ন জায়গায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন গ্যালাক্সি।

আঁচড় কাটা

পোষা বিড়ালের বিরুদ্ধে বাড়ির বিভিন্ন জায়গায় আঁচড় কাটার অভিযোগ প্রায় সবার। গেলার বলছেন, বিড়াল অনেক কারণে আঁচড় দেয়। যেমন- উত্তেজনা প্রকাশ, উত্তেজনা কমানো, চাপ প্রশমন, নিজের অঞ্চল চিহ্নিত করতে এরা আঁচড় দিয়ে থাকে। আবার মরে যাওয়া নখ ফেলে দেয়া এবং থাবা ঠিকঠাক রাখতেও এটা করা প্রয়োজন। আঁচড়ানো কোনো খারাপ স্বভাব নয়, তবে বিড়াল শক্ত কাঠের মেঝেতে আঁচড় কাটতে শুরু করলে সমস্যা হতে পারে।

গেলারের পরামর্শ, বাড়ির যত্রতত্র আঁচড় কাটা পছন্দ না করলে আপনি বিড়ালের জন্য একটি উপযুক্ত পছন্দের জায়গা নির্ধারণ করে দিতে পারেন।

হামলে পড়ে সব খেয়ে নেয়া

গেলার বলছেন, বিড়ালের অতিরিক্ত ক্ষুধা বা খাবারের জন্য মালিকের পিছে পিছে ঘোরা দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। কারণ এমন আচরণ হাইপারথাইরয়েডিজম বা টেপওয়ার্মের মতো স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এ ধরনের লক্ষণ দেখা গেলেই মালিকদের সঠিক পদক্ষেপ নেয়া উচিত।

সেরা জীবন উপহার দিন

মালিকদের জন্য গ্যালাক্সির পরামর্শ হলো, প্রিয় বিড়ালটিকে বুঝতে দিন ও ওর সেরা জীবনের মধ্যেই রয়েছে।

তিনি বলেন, বাইরের জীবনে থাকলে বিড়াল নিজের মতো করে তার এলাকা নির্ধারণ ও শিকার করতে পারত। এটি পোষা বিড়ালের মালিকদের মাথায় রাখতে হবে। আর তা হলেই একজন অভিভাবক হিসেবে বিড়ালকে সবচেয়ে ভালো রাখার উপায়গুলো আপনি বুঝতে পারবেন। ওর অভিভাবক হিসেবে বাইরের জীবনের মুক্তির স্বাদও ওকে দেয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করতে হবে।

Address

House 13, Line 1, Block C, Mirpur 13
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Animal Health Care Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Animal Health Care Center:

Videos

Share

Nearby pet stores & pet services


Other Animal Rescue Service in Dhaka

Show All