Rumaisa Aviary

Rumaisa Aviary Our page will help you to gather knowledge about birds firming.

We are selling best quality all types of parrot birds which are breed in our aviary as well as we are also helping those people who want to know more information about birds.

আলহামদুলিল্লাহ। এবারের ব্যাচের ককাটেল বেবিগুলার জন্য রিং চলে এসেছে। ❤️❤️❤️
30/01/2022

আলহামদুলিল্লাহ। এবারের ব্যাচের ককাটেল বেবিগুলার জন্য রিং চলে এসেছে। ❤️❤️❤️

17/01/2022

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। আজকে আমরা চড়ুই প্রতাতিভুক্ত জাভা স্পেরো পাখি নিয়ে অল্প পরিসরে কিছু জানার চেষ্টা করব। সাধারণ পরি...
17/01/2022

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে।
আজকে আমরা চড়ুই প্রতাতিভুক্ত জাভা স্পেরো পাখি নিয়ে অল্প পরিসরে কিছু জানার চেষ্টা করব।

সাধারণ পরিচিতি ও বাসস্থানঃ

জাভা স্পেরোকে আমাদের দেশে সাধারণত জাভা নামেই ডাকা হয়। অনেকেই আবার জাভা ফিঞ্চ, জাভা রাইস ইত্যাদি নামেও ডেকে থাকে। অনেকেই এই পাখিকে ফিঞ্চ এর প্রজাতি ভেবে থাকে। তবে আসলে এই পাখি টি চড়ুই প্রজাতির। জাভা পাখি মূলত ইন্দোনেশিয়ার বালি, বিওয়ান আইল্যান্ডের পাখি। ইন্দোনেশিয়াতে এই পাখি সচরাচর দলবদ্ধভাবে উন্মুক্ত অবস্থায় ই থাকে আমাদের দেশীয় চড়ুই পাখির মতন।

জাভার লাইফ সার্কেলঃ

ডিমের পরিমাণ: ৪টি থেকে ৬টি। কখনও ৮টি পর্যন্ত হতে পারে।
ডিম ফোটার সময়কাল: ১৪ দিন পর থেকে ১৮ দিন।
বাচ্চারা উড়তে সক্ষম: ২১ থেকে ৩১ দিন।
প্রথম পালক খসা বা ঝরা: ৩ মাস থেকে ৫ মাস।
পূর্ণাঙ্গ বয়স: ৬ থেকে ৭ মাস।
জাভা স্প্যারো সাধারণত লম্বায় ১৫ থেকে ১৭ সেন্টিমিটার হয় (৫.৯ থেকে ৬.৭ ইঞ্চি) হয়ে থাকে। উপরের অংশ থেকে শুরু করে বুক পর্যন্ত ধূসর বর্ণের। পেট গোলাপি, গলা সাদা, কালো চোখের বৃত্ত লাল, পা গোলাপি এবং চিকন, ঠোট লাল হয়ে থাকে।
আমাদের দেশে খাচার পাখি হিসেবে জাভার ও খুব চাহিদা রয়েছে। ছোট চটপটে স্বভাবের কারনে জাভা অনেকেরই প্রিয় পাখি। প্রাপ্ত বয়স্ক এক পেয়ার জাভার দাম ৩০০০ থেকে ৩৫০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

খাবারঃ

এদের কাছে সব সময়ের জন্য পানি দিয়ে রাখতে হয়। ধান, চিনা ও কাউনজাতীয় খাবার এরা খেয়ে থাকে। চীনাবাচাম, মুরগির সিদ্ধ ডিম, বিস্কুটগুঁড়া, পানিতে মিশানো মধু বা দুধ পাউরুটি ভিজিয়ে দিলে বেশি পছন্দ করে।
ছোট ছোট ধান ও ভুট্টা ভাঙা দেওয়া যেতে পারে। গ্রিট, সমুদ্রের ফেনা, মিনারেল ব্লক ও ভিটামিন সিরাপ বা ভিটামিন ট্যাবলেট পানিতে মিশিয়ে বা পাউরুটির সঙ্গে খাওয়ানো যেতে পারে। এগুলো নিউমার্কেট ও পাখির দোকানে পাওয়া যায়। এসব মিনারেল মুড়িগুঁড়া করেও মিশিয়ে দিতে পারেন।
সবুজ শাকসবজি ও ডিমের খোসা দেওয়া যেতে পারে। তবে বাজারিগার পাখি এ ধরনের খাবার বেশ খায়। সব ধরনের পাখির বেশি পরিমাণে চর্বি হলে প্রজননে বাঁধা আসবে। তাই পানিতে বা পাউরুটিতে মিশিয়ে পরিমাণমতো সাফি সিরাপ এক, দুই সপ্তাহ পর্যন্ত দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে!!!সজিনা পাতা। আমাদের প্রিয় পোষা পাখিদের জন্য বিশাল এক পুষ্টির ভান্ডার। আজকে আমরা সজিনা পাতার গুণ...
11/01/2022

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে!!!

সজিনা পাতা। আমাদের প্রিয় পোষা পাখিদের জন্য বিশাল এক পুষ্টির ভান্ডার। আজকে আমরা সজিনা পাতার গুণাগুণ সম্পকে জানার চেষ্টা করব।

সজনেঃ

সজনে (বৈজ্ঞানিক নাম: Moringa oleifera) হচ্ছে Moringaceae পরিবারের Moringa গণের একটি বৃক্ষ জাতীয় গাছ। সজনের কাঁচা লম্বা ফল সবজি হিসেবে খাওয়া হয়, পাতা খাওয়া হয় শাক হিসেবে। খরা সহিষ্ণু ও গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের একটি উদ্ভিদ। সজিনা গাছের পাতাকে বলা হয় অলৌকিক পাতা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব। গবেষকরা সজিনা পাতাকে বলে থাকেন নিউট্রিশন্স সুপার ফুড এবং সজিনা গাছকে বলা হয় মিরাক্কেল ট্রি।
এটির শাক হিসেবে ব্যবহৃত পাতা ভিটামিন এ-এর এক বিশাল উৎস। সজনের পাতা এবং ফল উভয়ের মধ্যেই বিপুল পরিমাণে পুষ্টি আছে। এতসব পুষ্টিগুণ একসাথে আছে বলেই এর মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং জীবন ধারনের পুষ্টি দুটোই পাওয়া যায়।

কোথায় পাবেনঃ

সজনে গাছ যদিও এখন অনেক কমে গেছে কিন্তু একটু খোজ করলেই গাছটি পাওয়া যাবে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এই গাছ প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই আছে। এ ছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশেই অনেক ওয়েব সাইট ও অনেক ব্রিডারগন ও তাদের ওয়েব সাইট/পেজের মাধ্যমে সজনে পাতা/পাতার গুড়া প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রি করে থাকেন।

স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

০১। প্রতি গ্রাম সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, দুধের চেয়ে চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ও দুই গুণ বেশি প্রোটিন, গাজরের চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন এ এবং কলার চেয়ে তিন গুণ বেশি পটাশিয়াম বিদ্যমান। ফলে এটি অন্ধত্ব, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

০২। এতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে এবং পালংশাকের চেয়ে তিন গুণ বেশি আয়রণ বিদ্যমান, যা এ্যানেমিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

০৩। সজনে শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও অন্যতম অবদান রাখে।

০৪। মানুষের শরীরের প্রায় ২০% প্রোটিন যার গাঠনিক একক হলো এমাইনো এসিড। শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মেটাবোলিজম এবং অন্যান্য শারীরবৃত্ত্বীয় কার্যাবলী পরিপূর্ণরূপে সম্পাদনে এমাইনো এসিড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। মানুষের শরীরের যে ৯ টি এমাইনো এসিড খাদ্যের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়, তার সবগুলোই এই মরিঙ্গার মধ্যে বিদ্যমান।

০৫। এটি শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের মত কঠিন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।

০৬। নিয়মিত দৈনিক সেবন শরীরের ডিফেন্স মেকানিজমকে আরো শক্তিশালী করে এবং ‘ইমিউনিটি স্টিমুল্যান্ট’ হওয়ার দরুন এটি ‘এইডস’ আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

০৭। এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুষ্টিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।

০৮। শরীরের ওজন কমাতেও ব্যায়ামের পাশাপাশি এটি বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে।

০৯। এটি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। পাতা থেকে তৈরি এক টেবিল চামচ পাউডারে ১৪% প্রোটিন, ৪০% ক্যালসিয়াম, ২৩% আয়রণ বিদ্যমান, যা ১ থেকে তিন বছরের শিশুর সুষ্ঠু বিকাশে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোকালীন সময়ে ৬ টেবিল চামচ পাউডার একজন মায়ের প্রতিদিনের আয়রণ এবং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে থাকে।

১০। এটির এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। এটি যকৃত ও কিডনী সুস্থ্য রাখতে এবং রূপের সৌন্দর্য বর্ধক হিসেবেও কাজ করে থাকে।

১১।সজনে-তে প্রায় ৯০টিরও বেশি এবং ৪৬ রকমের এন্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান।

১২। এতে ৩৬ টির মত এন্টি-ইনফ্ল্যামমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। এছাড়াও এটি অকাল বার্ধক্যজনিত সমস্যা দূর করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

প্রতিক্রিয়া: ডঃ লয়েল ফিউগিল এর মতে, দৈনিক এই পাতা গ্রহণে কোন ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া নেই।

অন্যান্য প্রাণীর খাদ্য হিসেবেঃ সজনে পাতা রুমিনেন্ট জাতীয় প্রাণীদের ক্ষেত্রে প্রোটিনের একটি অন্যতম উৎস হিসেবে ব্যবহার করা হয় যার মাঝারি মানের রুচিকরতা বিদ্যমান। পোল্ট্রি, শূকর, খোরগোশ এবং মাছের জন্য খাদ্য হিসেবে এই পাতা ও বীজের ব্যবহার বেশ কার্যকর।

বিঃদ্রঃ অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। আপনি যদি প্রতিদিন গরুর মাংশ খেতে থাকেন তাহলে অচিরেই আপনি কিছু দিন পরেই বিভিন্ন রোগে ভুগে থাকবেন, সেরকমই আমাদের পাখিকেও পরিমিত ভাবে সঠিক নিয়মে সজনে পাতা অথবা পাতার গুড়ো দিতে হবে।

প্রতি ১০০ গ্রাম সজনে/সজনে পাতার পুষ্টি গুণ ছবি আকারে দেওয়া হলো। এক নজরে দেখে নিতে পারেন।

:

10/01/2022
10/01/2022
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। আজকে আমরা আমাদের সবার প্রিয় লাভ বার্ড পাখি নিয়ে অল্প পরিসরে কিছু জানার চেষ্টা করব। আজকে আমরা লা...
10/01/2022

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে।

আজকে আমরা আমাদের সবার প্রিয় লাভ বার্ড পাখি নিয়ে অল্প পরিসরে কিছু জানার চেষ্টা করব। আজকে আমরা লাভ বার্ড পাখির মিউটেশন, আচার-আচরণ, বাসস্থান, খাদ্যাভ্যাস সম্পর্ক অল্প বিস্তর জানার চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ।

আচার-আচরণঃ

লাভবার্ড খুবই চটপটে একটি পাখি, সারাদিন বিভিন্ন রকম কাজে ব্যস্ত থাকতে পছন্দ করে। তবে এদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আচরণটি হল উচ্চস্বরে চিল্লাচিল্লি। এটা অনেকের কাছে বিরক্তিকর মনে হলেও লাভবার্ড প্রেমীদের কাছে খুবই মনোহর। এছাড়া আরও একটি বিষয় হল লাভবার্ড প্রচন্ড রকমের ভীতু। কোনোরকমের শব্দ পেলেই লুকানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে, খাঁচায় হাড়ি/বক্স দেয়া থাকলে সাথে সাথে তার মধ্যে ঢুকে পড়ে। এছাড়া বসার ডাল, খেলনা ইত্যাদি চাবানো এদের অন্যতম প্রিয় একটি কাজ।

মিউটেশন বা জাতঃ

পৃথিবীতে লাভবার্ডের মোট ৯ টি প্রজাতি আছে, এদের আবার অসংখ্য উপপ্রজাতি আছে যা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের দেশে যেগুলো বেশি পাওয়া যায় সেগুলো হলো লুটিনো, রোজি ফেসড বা পিচ ফেসড, গ্রিন ফিসার, লুটিনো ফিসার, ইয়েলো ফিসার, চিকমাস্ক বা ব্লাকমাস্ক, ব্লু মাস্ক, বিভিন্ন রকম অপালিন ইত্যাদি। এছাড়া লাভবার্ড মূলত ২ টি গোত্রে বিভক্ত - রিং বার্ড এবং নন রিং বার্ড। ফিসার গোত্রের যেকোন পাখিই রিং বার্ড, যেমন- গ্রিন ফিসার, লুটিনো ফিসার ইত্যাদি। এছাড়া চিকমাস্ক, ব্লু মাস্ক, ভায়োলেট মাস্ক এর মতো মিউটেশন গুলাও রিং বার্ড। নন রিং বার্ডের মধ্যে যেকোন অপালিন মিউটেশন, সাধারণ লুটিনো, পিচ ফেস বা রোজি ফেস ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

খাবারঃ

লাভবার্ডের সীডমিক্সে সাধারনত কাউন, চিনা, বাজরা, তিসি, সূর্যমুখী ফুলের বিচি, কুসুম ফুলের বিচি, সরিষা, ধান, বিভিন্ন ধরনের ফল, কচি ঘাসের পাতা ও সবজি ও বিভিন্ন ফল খেতে পছন্দ করে। নির্দিষ্ট কোনো অনুপাত নেই কারণ সব পাখির পছন্দ-অপছন্দ এক না। সীডমিক্সের পাশাপাশি নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের শাক, সবজি, ফলমূল, সফট ফুড, এগ ফুড দেয়াও জরুরী। খাঁচায় কাটেল ফিসবোনও রাখতে হবে। একটি পাখি দিনে প্রায় ৪০ থেকে ৬০ গ্রাম খাবার গ্রহণ করে। প্রচুর পানি পান করে থাকে । তাই সারাক্ষণ পানি ব্যবস্থা করতে হবে । এরা প্রতিদিন গোসল করতে পছন্দ করে । লাভ বার্ড অলস প্রকৃতির ও শান্তি প্রিয় পাখি , তাই এদের খুব নিরিবিলি পরিবেশে রাখতে হয় ।

প্রজননঃ

লাভবার্ড ব্রিড করানোর সর্বনিম্ন বয়স হলো ১ বছর, দেড় বছরে করালে সবচেয়ে ভালো হয়। বছরে ২ বারের বেশি ব্রিড করানো উচিত না। এরা সাধারনত ৪-৬ টা ডিম পাড়ে। কখনো কখনো ৮ টা পাড়তেও দেখা যায় কিন্ত তা খুবই কম। মেয়ে পাখি একাই ডিমে তা দেয়। সবকিছু ঠিক থাকলে মোটামুটি ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যেই বাচ্চা ফোটে। মজার ব্যাপার হলো, বাজ্রিগার, ফিঞ্চ এদের বাচ্চা ফুটলে একরকম শব্দ করে। ফলে বাইরে থেকেই বোঝা যায় যে বাচ্চা ফুটেছে। কিন্ত লাভবার্ড এর বাচ্চা এমন কোন শব্দ করে না, তাই বাইরে থেকে বোঝা যায় না। লাভবার্ড এর বাচ্চার বৃদ্ধি সাধারনত বাজি/ফিঞ্চের তুলনায় একটু ধীরে হয়। ৪০-৪৫ দিনের মত সময় লাগে ভালোভাবে খাওয়া শিখতে। মেটিং এর পর থেকে বাচ্চা বড় হওয়া পর্যন্ত এদেরকে যথেষ্ট প্রাইভেসি দিতে হবে। সম্ভব হলে খাচাটি একটু নির্জন জায়গায় মানুষের আড়ালে রাখতে হবে। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া খাচার আশেপাশে যাওয়া উচিত নয়। এবং এসময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করাও খুব জরুরী।

ধন্যবাদ
Rumaisa Aviary

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। আজকে আমরা আমাদের সবার প্রিয় ককাটেল পাখি নিয়ে অল্প পরিসরে কিছু জানার চেষ্টা করব।ককাটেল পাখির জীব...
10/01/2022

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে।
আজকে আমরা আমাদের সবার প্রিয় ককাটেল পাখি নিয়ে অল্প পরিসরে কিছু জানার চেষ্টা করব।

ককাটেল পাখির জীবনকাল, বাসস্থান ও খাদ্যাভ্যাসঃ

জীবনকালঃ

খাঁচাবন্দি ককাটিয়েল সাধারণত ১৬ থেকে ২৫ বছর বাঁচে । রেকর্ড অনুযায়ী কিছু কিছু ক্ষেত্রে ককাটিয়েল ১০ থেকে ১৫ বাঁচে; ককাটিয়েলের ৩২ বছর বেঁচে থাকারও রেকর্ড আছে । একটি ককাটিয়েল পাখি অবশ্য ৩৬ বছর বেঁচে ছিল । এগুলো সাধারণত নির্ভর করে খাবার, পরিবেশ আর ওড়ার জায়গার উপর ।

বাসস্থান ও বিস্তরণঃ

ককাটিয়েল অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় পাখি । যেসব অঞ্চলে মরু, বিস্তৃত অনুর্বর ভূমি বা কিছুটা শুস্ক বিস্তীর্ণ ভূমি আছে, সেসব অঞ্চলে এদের বেশি দেখা গেলেও সবসময় পানির কাছাকাছি থাকে । এরা যাযাবর শ্রেণীর পাখি । যেখানে খাবার আর পানির প্রাচুর্য, সেখানে এরা উড়ে যেতে সময় নেয় না । প্রকৃতিতে ককাটিয়েলকে সাধারণত জোড়া বা ছোট ঝাঁক হিসেবে পাওয়া যায় । অনেক সময় অনেকগুলো ককাটিয়েলকে একসাথে ঝাঁক বেঁধে পানি খেতে দেখা যায় । অনেক কৃষকের কাছে এরা মূর্তিমান আতঙ্ক । এরা প্রায়ই ক্ষেতে হামলা করে চাষ করা ফসল খেয়ে আসে । অস্ট্রেলিয়ার অতি উর্বর দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে, সুবিশাল ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ান মরুভূমিতে এবং কেপ ইয়র্ক পেনিনসুলা উপদ্বীপে এরা অনুপস্থিত । ককাটিয়েল একমাত্র কাকাতুয়া প্রজাতি যারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে জন্মের প্রথম বছরের শেষের দিকেই বাচ্চা দেয়া শুরু করে দেয় ।

খাবারঃ

আমাদের দেশের ককাটেল পাখি পালনকারীরা পাখিকে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের বিজ শশ্য, বিভিন্ন ধরণের ফলমূল, শাক-সবজি, সফট-ফুড, এগ-ফুড এই সব প্রদান করে থাকেন।

যেমন: বীজের মধ্যে ক্যানারী, চিনা, কাউন, ধান, মিলেট (সাদা, হলুদ, লাল, কালো), সূর্যমূখীর বীজ, বাজরা, তিশি, গুজিতিল, হ্যাম্প সীড, সরিষা ইত্যাদি।

ফল-মূলের মধ্যে: ককাটেল মূলত সব ধরনের ফল-মূলই খেয়ে থাকে যেমন- আপেল, কলা, তরমুজ, কমলা, পেপে, নাশপাতি, পেয়ারা, আম, চেরি ফল, আঙুর ইত্যাদি সব ই এর খেয়ে থাকে।

শাক-সবজি: শাক-সবজিও এর প্রায় সবই খেয়ে থাকে যেমন- লাল শাক, পালং শাক, মুলা শাক, কলমি শাক, ধনে পাতা, সাজনা পাতা, নিম পাতা, সিম, গাজর, ব্রোকলি, ফুল কপি, বাধা কপি, মটর, বরবটি, শশা, মিষ্টি কুমড়া, মরিচ ইত্যাদি সব ই এরা খেয়ে থাকে।

তবে খাচায় আমরা যারা ককাটেল পালন করি আমাদের দেশে সব পাখির খাদ্যাভ্যাস এক রকম নয়। সব পাখি সব ধরনের সবজি, ফল, সিড খায় না অভ্যাসের কারনে। তবে সহজেই এদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে সব ধরনের খাবারে অভ্যস্ত করা যায়।

সফট-ফুডঃ পাখির শারিরিক বিকাশ ও পুষ্টির একটা বড় অভাব এই সফট ফুড থেকে পুরণ হয়। সফট ফুড বানানোটাও খুব সহজ একটা ব্যাপার। যেমন: বিভিন্ন ধরনের ডাল মিলয়ে নিয়ে এর মধ্যে বুটের ডাল, ক্যাংকার, মুশুর ডাল, মুগ ডাল, ছোলা, ভুট্টা ভাংগা, গম ইত্যাদি আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে সিদ্ধ করে পাখিকে দেওয়া হয়। সাথে ইচ্ছে করলে পরিমাণমত সজনে পাতার গুড়ো, অল্প নিম পাতার গুড়ো বা সরাসরি পাতাও ব্যাবহার করা যাবে, সাথে কিচু সবজি ও দেওয়া যেতে পারে। তবে নিম পাতা অভিজ্ঞ ব্রিডার রা মাসে ৪ দিন এর বেশি দিতে সচরাচর নিষেধ করেন কারন অধিক নিমপাতা পাখির প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস করে ফেলে।

ধন্যবাদ
Rumaisa Aviary

আসসালামু আলাইকুম!!!সবাইকে আমাদের পেজে স্বাগতম। আমাদের দেশে প্রচুর পাখি প্রেমি রয়েছে যারা পাখি পালন করে থাকেন এবং পাখিকে ...
10/01/2022

আসসালামু আলাইকুম!!!
সবাইকে আমাদের পেজে স্বাগতম। আমাদের দেশে প্রচুর পাখি প্রেমি রয়েছে যারা পাখি পালন করে থাকেন এবং পাখিকে ভালোবাসেন প্রচন্ড। অনেকেই নতুন ভাবে শুরু করার প্লান করছেনে, অনেকেই অলরেডি পাকি পালন করতেছেন। আর আলহামদুলিল্লাহ্ আমাদের দেশে প্রচুর সফল ব্রিডার রয়েছেন। আমি নিজেও একজন নগণ্য ব্রিডার, আপনাদের দোয়ায় অল্প অল্প করে সামনে আগাচ্ছি। চেষ্টা করে থাকি যেন কোয়ালিটি সম্পন্ন পাখি মানুষের হাতে তুলে দিতে পারি। উল্লেখ্য যে আমাদের দেশে পাখি প্রেমিদের আবেগ কে কাজে লাগিয়ে অনেক ব্যাবসায়ী ই আছেন পাখি প্রেমিকদের কে ঠকিয়ে ব্যাবসা করে যাচ্ছেন। সবার প্রতি আবেদন থাকবে সবাই সবার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে শেখার চেষ্টা করে যাবেন প্রতিনিয়ত যাকে পাখি কিনে কেউ প্রতারিত না হয়। নতুন পাখি প্রেমিক যারা আছেন তাদেরকে রুমাইসা এভিয়ারির পক্ষ থেকে পাখাল জগতে স্বাগতম জানাচ্ছি আর সফল ব্রিডার দের দোয়া আর পরামর্শ কামনা করছি যাতে দেশের সকল পাখাল শ্রেণির মানুষদের কিছুটা হলেও উপকার করতে পারি। আমার পেজটা করার মূল উদ্দেশ্য আমার ব্যাবসা না। যতটুকুই দেশের বড় ব্রিডার এবং বড় ভাইদের কাছ থেকে শিখেছি চেষ্টা করব সবটুকুই ঢেলে দিয়ে সবাইকে সহযোগিতা করতে এবং সবার কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে যেন পাখির জগতটাতে যে কেউ অন্তত পাখি কিনে প্রতারিত না হোন।

সবাই ভালো থাকবেন। সবার কাছে দোয়া এবং একান্ত সহযোগিতা কামনা রইল এবং সবাই কে আমার ছোট্ট এভিয়ারি টা ঘুরে দেখার আমন্ত্রণ রইল।

Address

#Murapara, Rupganj, Narayanganj
Dhaka

Telephone

+8801757777661

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rumaisa Aviary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rumaisa Aviary:

Videos

Share

Category


Other Pet Breeders in Dhaka

Show All

You may also like