MaQesi Animal farm limited

MaQesi Animal farm limited ম্যাকসি এমন একটি স্বপ্ন দেখে যেখানে সবাই সমান সুযোগ সুবিধা ভোগ করে সামনে অগ্রসর হবে It work since 3 September in 2010.

MaQesi is the Bangladeshi foods and farms with free library system Educational group.

24/10/2024

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গরুর খামারে যা করতে হবেঃ
গরু পালনের সময়ে দিনে ও রাতে গরু খামারে বিশেষ কিছু যত্ন নিতে হয়। নিচে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-

১। সকালে গরুর খামারে প্রথম কাজই হল খামার পরিষ্কার করে ফেলা। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই খামারে গিয়ে গরুর গোবর ও মুত্রসহ অন্য কোন ময়লা থাকলে সেগুলোকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। পরে প্রয়োজন হলে জীবাণুনাশক ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।

২। আবহাওয়া ভালো থাকলে গরুকে গোসল করিয়ে দিতে হবে। গরুকে গোসল করানো হলে গরুর শরীর পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত হবে। এছাড়াও গরুকে সতেজ ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।

৩। গরুকে গোসল করানোর পরে পুষ্টিকর ও ভিটামিন জাতীয় খাদ্য খেতে দিতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় সকাল বেলা গোসলের পরে গরুকে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে দিলে। এতে গরুর শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে।

৪। খামারে দুধ উৎপাদনকারী গাভী থাকলে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে গাভীর দুধ দোহান করতে হবে। তবে সম্পূর্ণ দুধ দোহান করা যাবে না বাছুরের জন্য কিছু দুধ রেখে দিতে হবে।

৫। গরুর খামারে অতিরিক্ত গরম বা তাপের সৃষ্টি হলে খামারের ফ্যানগুলো চালু করে দিতে হবে। এছাড়াও সম্ভব হলে খামারের চালে বস্তা পানিতে ভিজিয়ে বিছিয়ে দিতে হবে। পরে সেগুলোতে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।

৬। গরুর খাদ্য চাহিদা অনুসারে সময় ভাগ করে গরুকে খাদ্য প্রদান করতে হবে। এছাড়াও গরুর জন্য সব সময় বিশুদ্ধ পানি পান করার ব্যবস্থা রাখতে হবে।

৭। কিছুক্ষন পর পর গরুর আচরন পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং সন্দেহ হলে গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। কোন গরু অসুস্থ হয়ে গেলে সেই গরুকে আলাদা করে রেখে চিকিৎসা করাতে হবে।

৮। প্রয়োজন হলে রাতের আগেই গরুর খামার আরেকবার পরিষ্কার করতে হবে এবং গরুর শোয়ার স্থানে শুকনো ও আরামদায়ক কিছু বিছিয়ে দিতে হবে। খাওয়ানোর দরকার হলে চাহিদা অনুসারে গরুকে খাদ্য প্রদান করতে হবে। ঘুমানোর আগে খামারের সবকিছু ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

আল আনাম ফার্ম লিমিটেড
যোগাযোগ করবেন
01811583925

My Dream Retirement Plan Manifesting  freshness Food for All Human
20/10/2024

My Dream Retirement Plan Manifesting freshness Food for All Human

গরুর খামারিদের সমস্যা দূরীকরণে কিছু করণীয়ঃ1) প্রযুক্তি ও উৎপাদন পর্যায়ে ও আধুনিক ব্যবস্থাপনায় (গাভীর সঠিক জাত নির্বাচন...
19/10/2024

গরুর খামারিদের সমস্যা দূরীকরণে কিছু করণীয়ঃ

1) প্রযুক্তি ও উৎপাদন পর্যায়ে ও আধুনিক ব্যবস্থাপনায় (গাভীর সঠিক জাত নির্বাচন, আদর্শ গোয়াল ঘর তৈরী, সুষম খাদ্য প্রস্তুতকরণ,খড় প্রক্রিয়াজাতকরণ করা, কাচা ঘাস সংরক্ষণ (সাইলেজ), উন্নত জাতের ঘাস চাষ ইত্যাদি) গাভী প্রতিপালন বিষয়ে খামারীদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।

2) গাভীর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত পোষ্টার লিফলেট খামারীদের প্রদান করা।

3) গাভী পালনের ক্ষেত্রে খামারীরা প্রশিক্ষণলব্ধ প্রযুক্তি ও কারিগরি জ্ঞান যাতে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে পারে তা নিশ্চিত করতে গবাদীপশুর বিভিন্ন রোগ-ব্যাধি কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার, গাভীকে সময়মত টিকা ও কৃমিনাশক প্রদান, সুষম দানাদার খাদ্য তৈরী, আদর্শ বাসস্থান ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি নানাবিদ বিষয়ে নিয়মিতভাবে খামারীদেরকে হালনাগাদ তথ্য ও পরামর্শ প্রদানের জন্যে গাভী পালনকারী খামারীদের দ্বারা সমিত এক একটি সমিতি গঠন করে করে মাসিক ইস্যুভিত্তিক সভার আয়োজন করা যেতে পারে।

4) কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র স্থাপন ও দেশের জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে সে হারে গবাদীপশুর সংখ্যা, মাংস এবং দুধ উৎপাদন সে হারে বাড়ছে না। মানুষ বাড়ার সাথে এই ক্রমবর্ধমান মানুষের দুধ ও মাংসের চাহিদা পূরণ করতে প্রয়োজন বেশি মাংস ও দুধ উৎপাদনক্ষম জাতের ষাড় ও গাভী পালন । আর জাত উন্নয়নের পূর্বশর্ত ভালোজাতের ষাঁড়ের বীজ দিয়ে দেশী জাতের গাভীকে প্রজনন করানো। কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে দেশী জাতের গাভীর জাত উন্নয়ন করে দুধ ও মাংস উভয়ের উৎপাদন কাংখিত পর্যায়ে বৃদ্ধি করা সম্ভব।

5) বেশি উৎপাদনশীল জাতের ষাঁড়ের সিমেন/বীর্য সংগ্রহ এবং তা দুরবর্তী স্থানে পরিবহন করে নিয়ে গাভীকে প্রজনন করানো একটি ঝুকিপূর্ণ কাজ। যেখানে সিমেন পরিবহনের জন্যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একটি কুল চেইন মেইনটেইন করতে হয়। যা এআই কর্মীদের সব সময় মেইনটেইন করা সম্ভব হয় না। পাশাপাশি রয়েছে। এআই করানোর এআই স্টেবিস এর অভাব। বর্ণিত সমস্যা দূর করলে খামারীদের কাছে কৃত্রিম প্রজনন সেবা সহজলব্য হবে।

6) প্রশিক্ষণ ও উপকরণ সহায়তার মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে ভেটেরিনারী সেবা সহজলভ্য করতে লাইভষ্টক সার্ভিস প্রাভাইডার (এলএসপি) তৈরী করা। গাভীর স্বাস্থ্য ব্যবস্থপনা কার্ড (কৃমিনাশক খাওয়ানো, টিকা প্রদান, খাদ্য প্রদান, চিকিৎসা, ওজন নির্ণয় ইত্যাদি তথ্য লিপিবদ্ধ করার জন্য) ব্যবহার করা ।

7) গাভী পালন বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করতে ভিডিও ডকুমেন্টারী প্রচার করা; জাত উন্নয়নের জন্যে কৃত্রিম প্রজননে সহায়তা করা।

8) উৎপাদনকালীন সময়ে খাদ্য উপাদান (খড়, চালের কুড়া, গমের ভূষি, খৈল ইত্যাদি দানাদার খাদ্য) মজুদ করার প্রযুক্তি সম্পর্কে সহায়তা প্রদান করা।

9) প্রয়াজোনীয় উপকরণ সম্বলিত আদর্শ গোয়াল ঘর তৈরীতে প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান। গোখাদ্য সহজপাচ্য ও উপযুক্ত উপায়ে পরিবেশন প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান করা। গাভী পালন ব্যবসার আনুসঙ্গিক বিষয়ে (গাভী প্রাপ্তির স্থান, গাভী ব্যবসায়ী, যন্ত্রপাতি, খাদ্য, ঔষধ, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) বিজনেস ডিরেক্টরী তৈরী করা।

10) গবাদী পশুর জন্যে তড়কা একটি মারাত্বক ও সংক্রামক রোগ যা ব্যাসিলাস এ্যানথ্রাসিস (Bacilus anthracis) নামক এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়ে তাকে। তড়কা রোগের অন্যান্য প্রচলিত নাম হল ধড়কা, উবাল মুড়কী, পলি বা তীলাজ্বর। সারা বছরেই এ রাগ হয়ে থাকে তবে গ্রীষ্মপ্রধান এ রোগের প্রার্দুভাব বেশি হয়। সকল জীবজন্তু এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মাংস, দূষিত পানি, ঘাস, খড় প্রভৃতির মাধ্যমে রোগ জীবাণু সংক্রমিত হয়ে থাকে। অতি তীব্র রোগে আকস্মিকভাবে কোন প্রকার লক্ষণ দেখা ছাড়াই প্রাণীর মৃত্যু হয়ে থাকে। যদিও আক্রান্ত পশুকে সময় মত চিকিৎসা করালে গবাদীপশু ভালো তবে তার উৎপাদনশীলতা আগের চেয়ে কমে যায়। এজন্যে রোগাক্রান্ত হওয়ার পূর্বে এ রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রোগ হওয়ার পূর্বে খামারীদের এ বিষয়ে সচেতন করে এ রোগ দমণ করতে হবে। খামারীদের সচেতন করতে নিয়মিত কর্মশালার আয়োজন করা দরকার।

কৃষিপ্রধান ও জনবহুল আমাদের এই বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন কৃষিকাজের উপর অনেকটা নির্ভরশীল । আর এই কৃষির একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে প্রাণিসম্পদ। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাণীসম্পদ একটি সম্ভাবনাময় ও লাভজনক শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে!! সেই সাথে উপযুক্ত প্রযুক্তির উদ্ভাবন প্রাণীসম্পদ খাতকে আজ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও গ্রামীণ দারিদ্র বিমোচনের একটি অন্যতম প্রধান হাতিয়ারে পরিণত করেছে। দেশের বেকার জনগোষ্ঠী এবং মহিলারা প্রাণীসম্পদ পালনে সম্পৃক্ত হয়ে আত্মকর্মসংস্থানের পথ খুঁজে পেয়েছেন।

19/10/2024

খামার করবেন ছোট পরিসরে!

আর আপনার পরিচালনার উপর নির্ভর করবে আপনার সফলতা

খামার করা যত টা কষ্ট তার চেয়ে কয়েক গুন বেশি কষ্ট তা সুন্দর ভাবে পরিচালনা করা।

অতএব খামার করতে হলে যে কাজ গুলো করবেন তা আমার ছোট অভিক্ততা থেকে তুলে ধরলাম

মানা না মানা আপনার ব্যক্তিগত বিষয়

১।খামার সব সময় পাক পবিত্র রাখার চেস্টা করবেন। নাপাক শরীলে কেউ খামারে ঢুকবেন না এবং গরুর শরীলে স্পশ' করবেন না,,,,তাতে উপকারই হবে।

২। খামারে অপরিচিত কেউ প্রবেশ করার আগে জীবাণু নাশক স্পে ব্যবহার করুণ।

৩।খামারের জন্য আলাদা জুতা ব্যবহার।

৪।নিয়মিত খামার পরিস্কার করুন ও গরুর শরীল পরিস্কার রাখুন।

৫।গরুর খাদ্যর বাসন/পাএ নিয়মিত পরিস্কার করুন, ১ম দিনের খাদ্য থাকলে পঁচা গন্ধ হলে পরদিন তা গরুকে দিবেন না।

৬। নিয়ম মতো গরুকে ভ্যাকসিনের কাজ সম্পূর্ণ করবেন, আজ নয় কাল দিবো এটা করবেন না।

৭।প্রতি ৩মাস পরপর গরুকে সঠিক ডোজ অনুযায়ী কৃমি নাশক ব্যবহার করবেন।
মনে রাখবেন, কৃমির ডোজ পরিমাণ মতো না দিলে আপনার গরু কোন সময়ই কৃমিমুক্ত হবে না।

৮।কৃমি মুক্ত করার পর প্রয়োজন অনুসারে লিভার টনিক, জিংক,ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি ব্যবহার করবেন।

৯।গরুর যে কোন অসুখ হলে অবহেলা না করে তাড়াতাড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন।

১০। খামারের গরুর যে কোন সমস্যায় প্রাণীসম্পদ হাসপাতালে অথবা প্রাণী চিকিৎসক এর সাথে যোগাযোগ করবেন।

কাঁচা ঘাস ও দানদার খাদ্য নিয়মিত খাওয়াবেন পরিমাণমতো।।

যারা নতুন খামার করতে আগ্রহী তারা শুরু থেকে শেষ পযন্ত' পোস্ট টি পড়ুনঃমানলে খামার করে লোকসান নয় লাভ হবে।প্রবাসী ভাইয়েরা ও ...
19/10/2024

যারা নতুন খামার করতে আগ্রহী তারা শুরু থেকে শেষ পযন্ত' পোস্ট টি পড়ুনঃ
মানলে খামার করে লোকসান নয় লাভ হবে।প্রবাসী ভাইয়েরা ও পড়বেন।

শুরুতে ৩টি বিষয় থাকতে হবে।
ধৈয্য'
ডিসিপ্লিন
নিজের যা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে।

১।আমরা খামারীরা গরীব ঘরের সন্তান হয়ে,বড় ধরনের ঝুঁকি আসলে আমরা সইতে খুবই কষ্ট হয়।
তাই খামারের শুরুতে ছোট্ট আকারে শুরু করবেন।
১/২টি বকনা ও ভালো জাতের ২/৩ টি গাভী দিয়ে শুরু করুন।

২।শুরুতে বড় আকারে ডেইরী নিয়ে শুরু করলে দুধের বাজার,দুধ সেল দিতে পারবেন কি না তা ভেবে নিবেন।নয়তো দুধের দোকানে/মিষ্টির দোকানে ৫০ হাজার ৭০ হাজার বাকী থাকতে হবে, পরে খামার নিয়ে হিমসিম খেতে হবে।

৩।গরু কিনার সময় অবশ্যই গরুটি সুস্থ আছে কি না খেয়াল করতে হবে,গাভী হলে দুধ দহনে লাথি মারে কি না,৪টি বাট দিয়ে দুধ ঠিক মতো আসে কি না,বয়স কী ইত্যাদি জেনে নিতে হবে।

৪।শুরুতেই ১০/১৫ লক্ষ টাকা দিয়ে শুরু করবেন না।
কারন শুরুতে রিক্স না নেওয়া উওম।শুরুতে ২০ লিটারে গাভী নিবেন না, ১০/১৫ লিটার সবোচ্চ।কারণ এতো দামী গরু দিয়ে শুরু করলে কোন প্রকার সমস্যা হলে খামার করার মন মানসিকতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ও আরো অনেক আনুষাঙ্গিক বিষয় আছে তা শুরুতে বুঝতে কঠিন হবে।

৫।টাকা থাকলেই সব কিন্তু সম্ভব নয়,টাকা গরমে ২ লাখ ৩লাখ টাকা করে গরু কিনবেন না শুরুতে।
প্রবাসে থাকেন, ১০ টি গরু কিনে রাখাল রেখে দিয়ে খামার করবেন এমন সিদ্ধান্ত নিবেন না।তাহলে ভোগান্তির শেষ থাকবে না,যা হারে হারে টের পাবেন।কারণ ভালো রাখাল পাওয়া কঠিন।

৬।লাখ লাখ টাকার গরু খামারে তবে ১০০০/২০০০ হাজার টাকার অতিরিক্ত ঔষুধ খামারে রাখতে কষ্ট লাগে এমন চিন্তা করা যাবে না,প্রয়োজনীয় ঔষুধ কিছু খামারে রাখুন। গভীর রাতে দোকান তো বন্ধ থাকবে।
তাই খামারে রাখুন,
থামোমিটার
গ্যাসের ঔষুধ
জ্বরের
বদ হজমের
পাতলা পায়খানার
ঠান্ডার
আমাশার
ভিটামিন বি, এডি৩ই ইনজেকশন

৭।ট্রেনিং করতে হবে ৩ মাসের, সাপ্তাহিক বা মাসিক প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের খামারী মিটিং ও ট্রেনিং এ উপস্থিত থাকতে হবে।

৮।গরুর যত্ন করতে হবে নিয়মিত।
গরুর গোসল,ঠিকসময়ে খাদ্য দেওয়া,নিয়মিত খামার পরিস্কার করা, প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে রাত ১০ টায় খামারের সব গুলো গরুর খেয়াল নিবেন, গরু গুলো জাবর কাটছে কি না, প্রসাব পায়খানা ঠিক আছে কি না তা পরিদর্শন করতে হবে।এই ডিসিপ্লিন গুলো মেনে চলতে হবে।

৯।ধৈয' থাকতে হবে।খামারে লাভ আর লাভ তা কিন্তু নয়,কখনো কোন সমস্যা হতে পারে, আগুন লেগে পুড়ে যেতে পারে,গরু মারা যেতে পারে,গাভী বার বার বীজ/সিমেন দিলে না ও রাখতে পারে তাই বলে গাভী রাগে বিক্রি করা যাবে না।সমস্যা কেথায় তা খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে, লেগে থাকতে হবে।

১০।আপনার খামারে ২ টি ১০/১২ লিটার দুধের গাভী আছে ১/২ টি ভালো জাতের বকনা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন।অন্যর বড় খামার ও বড় ওলানের গাভী দেখে পাগল হবেন না।কারন নিজের যা আছে তা নিয়ে শুকরিয়া আদায় করা জরুরী।
হয়তো সময়ের ব্যবধানে আপনি তার চেয়ে বড় খামারী হতে পারেন,তাই সততা নিয়ে পরিশ্রম করুন।

১১।অবহেলা দূর করে সাহস রাখুন,গরু অসুস্থ হলে মন খারাপ করবেন না,যখন কোন গরুর সমস্যা হবে তখন নিজের আয়ত্তে না থাকলে দ্রুত ডাক্তার ডেকে চিকিৎসা করাবেন।তবে মনে রাখতে হবে রোগ ছোট্ট হউক বড় হউক অবহেলা করা যাবে না।কারণ একটু অবহেলার কারণে লাখ টাকার সমস্যা তো হতে পারে।

১২।গরু পালতে হলে গরু হতে হবে।
কারণ ৫০০ টাকার প্যান্ট,৪০০ টাকার শাট খুলে লঙ্গি আর কোমড়ে গামচা বেঁধে কাজ করতে হবে।

১৩।গাভী_না_বকনা না মোটাতাজা করন দিয়ে খামার শুরু করবেন।
শুধুই বকনা__দিয়ে শুরু করলে কমপক্ষে হিটে আসার আগ পযন্ত ও বাচ্চা দেওয়ার আগ পযন্ত আপনি কোন লাভের মুখ দেখতে পারবেন না।বরং হিটে আসলে কয়েকবার বীজ দিলে বীজ মিস করবে,খাদ্য খরচ,লেবার খরচ, কারেন্ট বিল হাত থেকে দিয়েই যেতে হবে এতে খামারের প্রতি আগ্রহ নষ্ট হয়ে যায়।

গাভী দিয়ে শুরু করলে দুধ বিক্রির টাকা দিয়েই গাভী ও বাচ্চার খাদ্য খরচ সহ অনন্যা খরচ ও চলে যাবে।ও গাভী হিটে আসলে বীজ দিয়ে আবার পুণরায় বাচ্চা দেওয়ার প্রস্তুতি নিবে।তবে সঠিক ভাবেই লালন পালন করতে হবে।
সুতরাং আমার মতে শুরুতে ১/২ টি বকনা ও ২/৩ টি গাভী দিয়ে শুরু করাই ভালো।

১৪।ইউটিওব,ফেসবুকের সফলতার গল্প শুনে কেউ খামার করবেন না, কারণ ঐ গল্প গুলোর পিছনে লুকিয়ে থাকে অনেক তথ্য যা প্রকাশ করে না।
বাস্তবতা বড়ই কঠিন,কল্পনা পরিহার করে বাস্তবতা মেনে খামার করুন দেখবেন সফলতা আপনার পিছু নিবে ইনশা আল্লাহ্ 🐄

গাভীর খামার ব্যবস্থাপনায় যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিতে হবেঃগাভী পালনে খামার ব্যবস্থায় যেসব বিষয় গুরুত্ব দিতে হয় সেগুলো নিয়ে ন...
17/10/2024

গাভীর খামার ব্যবস্থাপনায় যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিতে হবেঃ

গাভী পালনে খামার ব্যবস্থায় যেসব বিষয় গুরুত্ব দিতে হয় সেগুলো নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-

খামারের গাভীর জাত নির্বাচনঃ

খামার স্থাপনে অধিক উৎপাদনশীল জাতের গাভী প্রধান ভুমিকা পালন করে। আমাদের দেশে বিভিন্ন জাতের গাভী খামারে লালন পালন করতে দেখা এগুলোর মধ্যে হলস্টিন ফ্রিজিয়ান ক্রস, শাহীওয়াল ক্রস ও জার্সি ক্রস জাতের গাভী দ্বারা খামার স্থাপন করা লাভজনক। এ সকল গাভী অধিক দুধ উৎপাদন করে থাকে।

খামারের স্থান নির্বাচনঃ

খামারের ১০টি গরুর জন্য ৩০০ বর্গ ফুট জায়গার প্রয়োজন হবে। গরুর ঘর থেকে ২০ থেকে ২৫ ফুট দূরে একটি ছোট ডোবা থাকবে যাতে সেখানে গরুর মল-মূত্র ফেলা যায়। এছাড়াও মল মুত্র থেকে জৈব সার ও বায়ো গ্যাস উৎপাদনের জন্য বায়ো গ্যাস প্লান্ট স্থাপন করে খামারের বর্জ ব্যবস্থাপনা করা যায়।

গাভীর শেড নির্মাণঃ

খামারে প্রয়োজনীয় সংখ্যক গাভীর জন্য শেড নির্মান করতে হবে। গাভীর শেড পূর্ব – পশ্চিমে লম্বা হলে ভাল হয়। উপরে টিন অথবা ছনের ছাউনি দেওয়া যেতে পারে। শেডের নিকটস্থ গাছ ও ডালপালা কেটে ফেলে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। শেডে পানীয় জলের সরবরাহ ও পয়ঃ নিস্কাশনের ব্যাবস্থা থাকতে হবে।

গাভীর খাদ্যঃ

কাঁচা ঘাস গবাদিপশুর প্রধান খাদ্য। এ ছাড়াও চালের কুড়া, গমের ভুষি, খেসারি ভুষি, ভুট্টা ভাঙ্গা, মুশুর, মুগ, মটরের ভুষি তিলের খৈল, তিষির খৈল, ধানের খড়, ভুট্টার খড় ইত্যাদি গাভীর খাদ্য হিসাবে ব্যাবহার করা হয়। এছাড়াও গাভীকে আঁশ ও দানাদার খাদ্য প্রদান করে

এই রকম দৃশ্য দেখে চোখের জল আর ধরে রাখতে পারিনি । মানুষের যেমন খিদে পায় এদেরও পায় । এরা মানুষের কাছে একটু ভালবাসা আর এক...
12/10/2024

এই রকম দৃশ্য দেখে চোখের জল আর ধরে রাখতে পারিনি । মানুষের যেমন খিদে পায় এদেরও পায় । এরা মানুষের কাছে একটু ভালবাসা আর একটু খাবার চায় । কিন্ত আমাদের সভ্য সমাজে তিন ধরনের মানুষ বসবাস করে ।
1. এরা পশুপাখি ভালবাসে তাদের জন্য জীবনও দিতে পারে ।
2.এরা পশুপাখি পছন্দ করে না বাড়িতে খাবার বেশি হলে হয়ত দিল নয়তো ড্রেনে ফেলে দেয় । লোকজন খাবার দিলে দু-একটা জ্ঞান দিয়ে চলে যায়।
এবার আসি সভ্য সভ্যসমাজের সব চেয়ে ভয়ংকর শ্রেণী অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেনীর মানুষদের কাছে এরা বিড়াল কুকুরের খেতে দেয়না সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার সবার সামর্থ্য থাকেনা এবং সবার মন এত উদার হয়না কিন্ত এদের বড় সমস্যা হচ্ছে অন্যকোন মানুষ এদের খেতে দিলেই এদের যত সমস্যা শুরু হয়। এদের মন বলে কোন বস্তু আছে কিনা আমার জানানেই, এরা পারেনা এমন কোন কাজ নেই ,আমি অনেক বার এদের রোশানলে পরেছি, অনেক বার ঝামেলা করেছে আমার সাথে অনেক সময় এত খারাপ ব্যবহার করে যে খুবই কষ্ট হয় ।
আমি একজন কাকিমা আর একজন দিদিকে দেখেছি এরা প্রতিদিন বাচছা গুলিতে খেতে দেয় সেই জন্য তাদের এত বাজে বাজে কথা শুনতে হয় যে তা আর মুখে আনলাম না ।
আমার সভ্যসমাজের কাছে একটাই অনুরোধ আপনার ভাল না লাগলে আপনি খেতে দেবেন না কিন্ত অন্য যারা এদের খেতে দেয় তাদের দয়া করে বাধা দেবেন না ।এরাও প্রানী এরা অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের থেকে অনেক বেশি বিশ্বস্ত, এরা যাকে ভালবাসে তার জন্য জীবনও দিতে পারে ,আপনার যেরকম খিদে পায় এদেরও খিদে পায়।

গরুর ঘর পরিষ্কার করার সহজ ও কার্যকরী উপায়ঃগবাদিপশুর বাসস্হান নিয়মিত স্বাভাবিকভাবে পরিস্কার করার পাশাপাশি সপ্তাহে কমপক্ষ...
10/10/2024

গরুর ঘর পরিষ্কার করার সহজ ও কার্যকরী উপায়ঃ

গবাদিপশুর বাসস্হান নিয়মিত স্বাভাবিকভাবে পরিস্কার করার পাশাপাশি সপ্তাহে কমপক্ষে 1 দিন সোডিয়াম কার্বনেট দিয়ে ভালোভাবে পরিস্কার করতে হবে। এতে তড়কার মতো রোগসহ অনেক প্রকার জীবানু ধ্বংস হবে। শুধু মেঝে নয়, ঘরের দেয়াল, খাবারের পাত্র গুলোও একইভাবে পরিস্কার করতে হবে। এতে 30% রোগজীবাণু থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। সোডিয়াম কার্বনেট ব্যবহৃত হয় গুড়া সাবানে, তাই বাজারের সবচেয়ে সস্তা গুড়া সাবান দিয়ে পরিস্কার করলেও হবে।

পরিমাণ ও ব্যবহারঃ

25 লিটার পানিতে গুড়া সাবানের মান অনুযায়ী 100-200 গ্রাম মিশাতে হবে। সরাসরি সোডিয়াম কার্বনেট হলে, 100 গ্রাম হলেই হবে। স্বাভাবিকভাবে পরিস্কার করার পর সবার শেষে এই পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে দিতে হবে। এরপর আর কোন পানি ব্যবহার করা যাবে না। গবাদিপশু পালন কৃষি ও মানবতা।
গবাদিপশুকেও এই সাবান মিশ্রিত পানি দিয়ে ভালো করে গোসল করালে খুবই ভালো ফল পাওয়া যাবে। গরু এই পানি কিছুটা খেয়ে ফেললেও ক্ষতি নেই। ঘর পরিষ্কার করার যাবতীয় দ্রব্যাদি যেমন, ঝাড়ু, কোদাল ইত্যাদি ভালো করে নিয়মিত ধোঁয়ার পরে এই সাবান মিশ্রিত পানিতে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখবেন।

সাধারণ রোগজীবাণুর পাশাপাশি পোকা মাকড়, মাছির প্রকোপও এতে কমে যাবে। এছাড়া মেঝে যাতে সব সময় ভেজা না থাকে সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। ড্রেন গুলোতে ব্লিচিং পাউডার ও ফিনাইল দিলেও মশা মাছির উপদ্রব কমে আসবে ইনশাআল্লাহ্!

খামার শুরুটা সহজ টিকিয়ে রাখা বড়ই কষ্ট! খামার করবেন ছোট পরিসরে! আর আপনার পরিচালনার উপর নির্ভর করবে আপনার সফলতা খামার করা ...
07/10/2024

খামার শুরুটা সহজ টিকিয়ে রাখা বড়ই কষ্ট!

খামার করবেন ছোট পরিসরে!

আর আপনার পরিচালনার উপর নির্ভর করবে আপনার সফলতা

খামার করা যত টা কষ্ট তার চেয়ে কয়েক গুন বেশি কষ্ট তা সুন্দর ভাবে পরিচালনা করা।

অতএব খামার করতে হলে যে কাজ গুলো করবেন তা আমার ছোট অভিক্ততা থেকে তুলে ধরলাম

মানা না মানা আপনার ব্যক্তিগত বিষয়

১।খামার সব সময় পাক পবিত্র রাখার চেস্টা করবেন। নাপাক শরীলে কেউ খামারে ঢুকবেন না এবং গরুর শরীলে স্পশ' করবেন না,,,,তাতে উপকারই হবে।

২। খামারে অপরিচিত কেউ প্রবেশ করার আগে জীবাণু নাশক স্পে ব্যবহার করুণ।

৩।খামারের জন্য আলাদা জুতা ব্যবহার।

৪।নিয়মিত খামার পরিস্কার করুন ও গরুর শরীল পরিস্কার রাখুন।

৫।গরুর খাদ্যর বাসন/পাএ নিয়মিত পরিস্কার করুন, ১ম দিনের খাদ্য থাকলে পঁচা গন্ধ হলে পরদিন তা গরুকে দিবেন না।

৬। নিয়ম মতো গরুকে ভ্যাকসিনের কাজ সম্পূর্ণ করবেন, আজ নয় কাল দিবো এটা করবেন না।

৭।প্রতি ৩মাস পরপর গরুকে সঠিক ডোজ অনুযায়ী কৃমি নাশক ব্যবহার করবেন।
মনে রাখবেন, কৃমির ডোজ পরিমাণ মতো না দিলে আপনার গরু কোন সময়ই কৃমিমুক্ত হবে না।

৮।কৃমি মুক্ত করার পর প্রয়োজন অনুসারে লিভার টনিক, জিংক,ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি ব্যবহার করবেন।

৯।গরুর যে কোন অসুখ হলে অবহেলা না করে তাড়াতাড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন।

১০। খামারের গরুর যে কোন সমস্যায় প্রাণীসম্পদ হাসপাতালে অথবা প্রাণী চিকিৎসক এর সাথে যোগাযোগ করবেন।

কাঁচা ঘাস ও দানদার খাদ্য নিয়মিত খাওয়াবেন পরিমান মতো

আলহামদুলিল্লাহ মাত্র 58 দিনে এই পরিবর্তন । ।।আলহামদুলিল্লাহ 58 দিন আগে যখন গরু গুলো ক্রয় করে আপনাদের মাঝে ছবি ও লাইভের ম...
26/09/2024

আলহামদুলিল্লাহ মাত্র 58 দিনে এই পরিবর্তন । ।।

আলহামদুলিল্লাহ 58 দিন আগে যখন গরু গুলো ক্রয় করে আপনাদের মাঝে ছবি ও লাইভের মাঝে উপস্থাপন করি তখন অনেক জন 2 মাস পরের পরিবর্তন দেখতে চেয়েছিলেন যে 2 মাসে মোটাতাজাকরণ সত্যি সম্ভব কি না ,? আলহামদুলিল্লাহ তারা অবশ্যই গরুটি চিনতে পেরেছেন ।

পূর্বের আর একটি গরুর 55 দিনের, পরিবর্তন দিয়ে বলেছিলাম যে পরবর্তী গরুর পরিবর্তনের পোস্টে খাদ্য তালিকা দিবো , আমরা যেভাবে খাদ্য তৈরী করে 2 মাসে হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ করি । ।

আমরা যেভাবে খাদ্য তৈরী করে, কম খরজে গরু 2 মাসেই কোনো রিক্স ছাড়া মোটাতাজাকরণ করতেছি সেই খাদ্য তালিকা (213 কেজির ) উপস্থানপন করতেছি । ইনশাআল্লাহ দেখতে পারেন ।
✴️ প্রয়োজনে খাদ্য তৈরির ভিডিও " Animal farm limited" ইউটুব চ্যানেলে দেখতে পারেন । ✴️
_____=______=______=______=______=_____=____

❇️✴️বর্তমান বাজার দর অনুসারে ❇️✴️

❇️খাদ্যর মূল উপকরণ সমূহ ❇️

🔷1. ভুট্টা গুড়া - 120 কেজি =4080 টাকা
🔷2.সয়ামিল খৈল - 10 কেজি =630 টাকা
🔷3. সরিষার খৈল - 15 কেজি = 750 টাকা
🔷4. লাইমস্টন - 6 কেজি = 72 টাকা
🔷5.এমাইনোপ্রোট- 3 কেজি = 390টাকা
🔷6.নাইচ / ধানের কুড়া - 30কেজি = 600টাকা
🔷7. লবন - 3 কেজি = 60 টাকা
🔷8. ধানের কুড়া - 20. কেজি = 300 টাকা
🔷9.মেডিসিন(২৪ প্রকার)- 6 কেজি= 2109 টাকা ____________________________________________
মোট ওজন 213 কেজি ✴️মোট মূল্য 8991 টাকা ।

💠{প্রতি কেজি খাদ্য তৈরিতে খরজ হচ্ছে 💠 ✴️(8991÷213)টাকা } =✴️ 42 টাকা 21 পয়সা ✴️

❇️ মেডিসিন সামগ্রী ❇️
1.লাইসিন - 300গ্রাম = 78 টাকা
2.মিথিওনিন - 300গ্রাম = 114 টাকা
3. টক্সইন - 200গ্রাম = 70 টাকা
4. জাইম - 200 গ্রাম = 100 টাকা
5. ক্যালসিয়াম - 100গ্রাম = 50 টাকা
6. সোডিয়াম - 200গ্রাম = 14 টাকা
7.রুমেন ই - 100 গ্রাম = 55 টাকা
8. মিনারেল- 300গ্রাম = 120 টাকা
9. ম্যাগনিসিয়াম - 500 গ্রাম = 200 টাকা
10. হাই ভিটামিন প্রিমিক্স-600গ্রাম = 168 টাকা
11 . এম সি পি - 500 গ্রাম = 100টাকা
12. ফাইটেস - 400 গ্রাম = 51 টাকা
13. অক্সি - 100গ্রাম = 60 টাকা
14. মুল - 100গ্রাম = 60 টাকা
15. আর হ্যাল - 60গ্রাম = 48টাকা
16. স্যালাইন - 300গ্রাম = 45 টাকা
17. ডি জি টন - 400গ্রাম = 100 টাকা
18. জেডএম - 200গ্রাম = 94 টাকা
19.গ্রোয়ার - 500 গ্রাম = 90 টাকা
20.কিউমিট বিসি - 50 গ্রাম = 70 টাকা
21.ফ্যাট - 500 গ্রাম= 200 টাকা
22.হেফাসেট - 100 গ্রাম = 80 টাকা
23. স্যালটস প্লাস - 50 গ্রাম = 80 টাকা
24. সি আর - 100গ্রাম = 62 টাকা
___________________________________________
মোট ওজন ৬১৫০ গ্রাম ✴️ মোট মূল্য 2109 টাকা

________=_________=_________=_________=______
❇️আমাদের খাওয়ার নিয়ম ❇️

⏩ আমরা এভাবে খাদ্য তৈরী করে একটি গরুকে দিনে ২ বার খাদ্য খাওয়াই পানি দিয়ে। এবং বাকি সময় খর খাওয়াই।
খাদ্য ও পানি এমন একটি গরুকে আমরা যে ভাবে খাওয়াই , মনে করেন একটি গরুর দৈনিক পানি চাহিদা আছে ১৬ লিটার ও খাদ্য চাহিদা আছে ৪ কেজি, সেই গরুকে আমরা সকাল বেলা ৮ লিটার পানি ও ২ কেজি খাদ্য একসাথে মিক্স করে বালতিতে খেতে দেই, ঠিক অনুরূপ বিকালে খেতে দেই। এবং গরুকে সর্বদা খর দিয়ে রাখি গরু ইচ্ছে অনুযায়ী খায়।
গরুকে ঘাস, ums, সাইলেজ ইত্যাদি আর কোনো খাদ্য খাওয়াই না, এতেই আল্লাহর রহমতে একদম শুকনা গরু গুলো ২ হতে সর্বোচ্চ২ মাসে ১৫ দিনেই পরিপূর্ণ মোটাতাজা হয়ে যায়। খাদ্য আমাদের সব ভিটামিন উপাদান থাকায় এগুলো লাগে না, খাদ্যই যথেষ্ট হয়ে যায় ।

_____=______=_______=______=_______=_____=__


❇️খাদ্যর প্রয়োগ পরিমান ❇️

⏩ হাড্ডিসার গরুকে মূলত অন্য সব গরুর মত লাইভওয়েড অনুযায়ী খাদ্য প্রয়োগ করা যায় না। এখানে খাদ্য প্রয়োগ করতে হয়, একটি গরুতে কী পরিমান মাংস ধরতে পারে মোটাতাজা হলে, এই পরিমান এর উপরে আন্দাজ করে। আমরা যেভাবে খাদ্য দেই গরুকে,,,
যে গরু মোটাতাজা হলে মাংস ধরে ২ মন এর মত, সেই গরুকে খাদ্য দেই দিনে ৩ কেজি মত
যে গরু মোটাতাজা হলে মাংস ধরে ৩ মন এর মত, সেই গরুকে খাদ্য দেই দিনে ৪ কেজি এর মত
যে গরু মোটাতাজা হলে মাংস ধরে ৪ মন এর মত, সেই গরুকে খাদ্য দেই দিনে ৫ কেজি এর মত
✴️এভাবেই মূলত আমরা আমাদের খামারের গরুকে খাদ্য প্রয়োগ করে ২ মাসে পরিপূর্ণ মোটাতাজা করি।
____=________=__________=________==________

❇️ বি : দ্রঃ ❇️

⏩অনেক জনের মনে প্রশ্ন আসছে হয়ত এত পরিমান ভুট্টা কিভাবে শোষণ করতে পারবে ? ভুট্টাকে শোষণ উপযোগী করে তুলার জন্য আমরা ভুট্টা কে একবারে মিহি আটা করে নেই এছাড়াও মেডিসিন তালিকায় ভুট্টাকে শোষণ করার জন্য একদম ভালো মানের " জাইম " ব্যবহার করি ও ফাইটেস ব্যবহার করি ,এছাড়াও সোডিয়াম বাইকার্বোনেট ব্যবহার করি। যার ফলে এই বেশি পরিমান ভুট্টা আমাদের গরুর মধ্যে নরমালি শোষণ হয়ে থাকে। আলহামদুলিল্লাহ কখনো এর জন্য সমস্যায় পতিত হই নি আল্লাহর রহমতে।
______=________=________=________=______=___

✴️ আজকের বিষয়টি প্রয়োজনীয় মনে হলে, শেয়ার দিয়ে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন। এবং কোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন।

হোয়াটস্যাপ ☎️ : 01811583925

সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। 🥰
🥰 যাজাকাল্লাহ খাইরুন। 🥰

23/09/2024
✅এক মাসেই বিক্রি উপযোগী হবে  লালশাক😂🤣লালশাক চাষ করে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত উৎপাদন বাজারে ব...
21/09/2024

✅এক মাসেই বিক্রি উপযোগী হবে লালশাক😂🤣
লালশাক চাষ করে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত উৎপাদন বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয় করা সম্ভব। তাই স্বল্প সময়ে বিক্রি ও খাওয়ার উপযোগী এমন জাত চাষ করলে লালশাকে লাভবান হওয়া সম্ভব। এসব জাত গড়ে প্রতি শতকে ৩০-৪০ কেজি, হেক্টর প্রতি ৫-৬ টন ফলন হয়।

মাটি
বেলে দোঁ-আশ থেকে এঁটেল দোঁ-আশ মাটি এবং যেখানে পানি জমে না এমন জমিই চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।

জাত
আলতা পেটি ২০, রক্ত লাল, বারি লালশাক ১, ললিতা, রক্তরাঙ্গা, পিংকি কুইন, রক্তজবা ও স্থানীয় জাত।

এছাড়া বিশেষ আরেকটি জাত বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়:-

১. আমাদের দেশে ‘বারি লালশাক-১’ জাতের শাক চাষ ১৯৯৬ সালে অনুমোদন করা হয়।
২. এ শাকের পাতার বোটা ও কাণ্ড নরম ও উজ্জ্বল লাল রঙের হয়।
৩. প্রতি গাছে ১৫ থেকে ২০টি পাতা থাকে।
৪. গাছের উচ্চতা ২৫-৩৫ সেন্টিমিটার এবং ওজন ১০-১৫ গ্রাম হয়ে থাকে।
৫. এ শাকের ফুলের রং লাল এবং বীজ গোলাকার হয়।
৬. বীজের উপরিভাগ কালো ও কিছুটা লাল দাগ মেশানো থাকে।

পড়তে পারেন: জেনে নিন পুষ্টিকর লালশাকের সহজ চাষ পদ্ধতি

সময়
সারা বছরই লাল শাক আবাদ করা যায়। তবে ভাদ্র-পৌষ পর্যন্ত বেশী চাষ হয়।

জমি তৈরি
১. লালশাক চাষের আগে জমি খুব ভালোভাবে চাষ ও মই দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে। জমি ও মাটির অবস্থা বুঝে ৪-৬টি চাষ ও মই দিতে হবে।
২. লালশাকের বীজ ছিটিয়ে ও সারিতে বপন করা যায়। তবে সারিতে বীজ বপন করা সুবিধাজনক।
৩. এক সারি থেকে অন্য সারির দূরত্ব ২০ সেন্টিমিটার রাখতে হবে।
৪. একটি কাঠি দিয়ে ১৫-২০ সেন্টিমিটার গভীর লাইন টেনে সারিতে বীজ বুনে মাটি সমান করে দিতে হবে।

বীজবপন পদ্ধতি
জমি ভাল করে চাষ ও মই দিয়ে সমান করার পর ১ ভাগ বীজের সাথে ৯ ভাগ শুকনা ছাই মিশিয়ে হালকা ভাবে ছিটিয়ে লাল শাকের বীজ বুনতে হয়। লাইন করে অথবা সারি করে বুনতে হলে ১৫ থেকে ২০ সেন্টমিটার দূরে দূরে কাঠি দিয়ে ১.৫ থেকে ২.০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত গভীর করে বীজ বুনতে হয়। পরে তা মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।

সারের পরিমাণ
সার এক শতকে হেক্টর প্রতি
গোবর ৪০ কেজি ১০ টন
ইউরিয়া ৫০০ গ্রাম ১২৫ কেজি
টিএসপি ৩০০ গ্রাম ৭৫ কেজি
এমওপি ৪০০ গ্রাম ১০০ কেজি

সার প্রয়োগের নিয়ম
সব সার বীজ বোনার আগেই মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।
পরিচর্যা
ঘন জায়গা থেকে চারা তুলে পাতলা করে দিতে হবে। ছিটিয়ে বোনা হলে প্রতি বর্গমিটারে ১০০ থেকে ১৪০ টি গাছ রাখতে হবে। সারিতে বোনা হলে প্রতি লাইনে ৫ সেন্টিমিটার দূরে দূরে গাছ রাখতে হয়। ৪-৫ দিন পর পর সেচ দিতে পারলে ভাল। তাছাড়া পরিস্কার করে সময়মত মাটি আলগা করে দিতে হবে।

ফসল সংগ্রহ
বীজ বোনার ৩০ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে শাক খাওয়ার উপযুক্ত হয়। একসাথে শাক সংগ্রহ না করে ধীরে ধীরে সংগ্রহ করা ভালো।

এক মাসেই বিক্রি উপযোগী হবে যেসব লালশাক সংবাদের তথ্য নিশ্চিত করেছে কৃষি তথ্য সার্ভিস।

গরুর মুখের রুচি কমে যাওয়ার কারণ ও সমাধান♦️-----------------------------------------------------------♦️গরুর মুখের রুচি ব...
17/09/2024

গরুর মুখের রুচি কমে যাওয়ার কারণ ও সমাধান
♦️-----------------------------------------------------------♦️
গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ ও রুচি কমে যাওয়ার কারণ। গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ ব্যবহারে গরুর মুখের রুচি ফিরে আসে। সমস্ত পেশাদার খামারে গরুর রুচি বাড়ানোর জন্য ওষুধ সম্পর্কে ভাল ধারণা রয়েছে। কারণ তারা ক্রমাগত গরুর রুচি কমে যাওয়ার সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। গবাদিপশু পালন ও কৃষি । গবাদি পশুদের রুচির জন্য ওষুধ জানা থাকলেও গরুর রুচি কমার কারণটি অনেক খামারের অজানা।

এবং সে কারণেই আমাদের বারবার একই সমস্যাতে পরতে হয়। গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ বিভিন্ন উপাদানের ও বিভিন্ন দামের হয়ে থাকে।

গরু একটি তৃণভোজী প্রাণী। গবাদি পশু রুমেন বিশেষ ধরণের আঁশ জাতীয় খাবার হজম করতে সক্ষম। তবে তাকে যদি ভাত, গম, আটা খেতে দেওয়া হয় তবে রুমেন কি তা হজম করতে পারবে? পারবে না। এবং তারপরে বলবেন যে গরুর পেটে সমস্যা হয়েছে। সে কিছু খেতে চায় না। আর তাই গরুকে গরুর খাবার খাওয়াতে হবে।gp&k

গরুর মুখের রুচি কমে যাওয়ার কারণ
বিভিন্ন কারণে গরুর রুচি কমে যেতে পারে, এর মধ্যে কয়েকটি-

খাদ্য পরিবর্তন জনিত কারণ
গরুর খাদ্য হঠাৎ করে পরিবর্তন করা যায় না। দেখা যায় যে খাদ্য পরিবর্তন করতে নতুন খাবার অভ্যস্ত হতে 8-10 দিন সময় লাগতে পারে। ফিডের অন্যতম প্রধান উপাদান পরিবর্তন করা হলেও এই সমস্যা দেখা দেয়। যদি খাদ্য বা খাবারের উপাদানগুলি পরিবর্তন করা প্রয়োজন হয় তবে নতুন ফিডটি আগের ফিডের সাথে মিশিয়ে কয়েক দিন খাওয়া উচিত। খাদ্য পরিবর্তন করার আগে এবং পরে মোট 7 দিন এনজাইম খাওয়ালে কোনও সমস্যা করে না।

খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন জনিত কারণ
গরুর খাদ্যাভ্যাস কোনও কারণে বদলে গেলে গরুর মুখের রুচি হ্রাস পায়। এখানে আপনি শুরু করতে সাহায্য করার কিছু টিপস:

প্রতিদিন একই সময়ে এবং একই পদ্ধতিতে খাদ্য দেওয়া উচিত।
প্রতিদিন খাওয়ানোর পরিমাণ একই হওয়া উচিত।
কাঁচা ঘাস, খড় এবং দানাদার খাবারের অনুপাতটি ঠিক রাখতে হবে।
দানাদার খাদ্যে প্রোটিন, ফ্যাট, ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অভ্যাস অনুযায়ী একই রাখতে হবে।
আপনার খাদ্য ও খাদ্যাভাস পরিবর্তন করার প্রয়োজন হলে আস্তে আস্তে এটি করতে হবে। প্রয়োজনে জায়মভেট পাউডার বা কোনও রুচীর পাউডার এই সময়ে দেওয়া যেতে পারে। খাদ্য এবং খাওয়ার অভ্যাসের ক্ষেত্রে।

ভিটামিন এবং খনিজগুলির অভাব জনিত কারণ
ভিটামিন এবং খনিজগুলি দেহের সমস্ত জৈবিক ক্রিয়াকলাপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, সে গবাদি পশু বা ছাগল হোক। এবং তাই যদি শরীরে ভিটামিন এবং খনিজগুলির ঘাটতি থাকে তবে ক্ষুধা হ্রাস হওয়া স্বাভাবিক। এই সমস্যায় গরুটিকে সমস্ত পরজীবী থেকে ভালভাবে মুক্তি দিতে হবে এবং লিভারের টনিক এবং ভিটামিন খনিজ ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।

উপকারী অণুজীবের সংখ্যা কমে যাওয়া
এক ধরণের উপকারী অণুজীব গবাদি পশুদের রুমেনদের ভিলেনে বাস করে। এই অণুজীবগুলি হ’ল গরুর হজম প্রক্রিয়ার প্রধান নিয়ামক ula এই অণুজীবগুলির কাজ হ’ল গরুগুলিতে উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার হজম করা এবং শোষণ করা। এই উপকারী জীব কমে গেলে হজম এবং ক্ষুধা কমে যায়। বিভিন্ন কারণে উপকারী অণুজীবের সংখ্যা হ্রাস করা যেতে পারে। এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ হ’ল-

যদি অ্যান্টিবায়োটিকগুলি চিকিত্সায় ব্যবহার করা হয়।
গরুর পেটে গ্যাস থাকে বা পিএইচ কমে গেলে উপকারী জীব মারা যায়।
যদি ভিটামিন এবং খনিজগুলির ঘাটতি থাকে।
প্রোবায়োটিকগুলি হ’ল এই উপকারী কিছু অণুজীব বা ব্যাকটিরিয়া যা খাওয়ালে সরাসরি উপকারী ব্যাকটিরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করে। প্রিবায়োটিক এমন কিছু উপাদান যা উপকারী ব্যাকটিরিয়ার বৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা করে।

সুতরাং, যদি উপকারী ব্যাকটিরিয়ার সংখ্যা হ্রাস পায় এবং গরুর ক্ষুধা কমে যায় তবে প্রোবায়োটিক, প্রিবায়োটিকস এবং চ্লেডযুক্ত খনিজ সমৃদ্ধ সমস্ত ওষুধ গ্রহণ করা উচিত।

প্রোবায়োটিক, প্রিবায়োটিক এবং চ্লেড খনিজ সমৃদ্ধ inesষধগুলি হাতের যে কোনও জায়গায় পাওয়া যায়। গরুতে ঘন ঘন ক্ষুধা ও ফোলাভাব হ’ল মানে গরুর রুমেনে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।

কৃমি বা পরজীবীর সংক্রমণ
গরু যদি আরও পরজীবী আক্রান্ত হয় তবে ক্ষুধা কমবে। এবং হজমের ক্ষমতাও হ্রাস পাবে। আমাদের মধ্যে অনেকেই সর্বদা ভুল করে তা হ’ল সঠিক পরিমাণে কৃমির ওষুধ ব্যবহার না করা। আবার সব ধরণের পরজীবী মুক্তি পাবে না। আপনাকে যা করতে হবে তা হ’ল পরকীয়াকে সম্পূর্ণরূপে মুক্তি দেওয়া।

লিভারের কৃমির জন্য নাইট্রোক্সিনিল গ্রুপের ইঞ্জেকশন প্রয়োগ করা উচিত।
গোলাকার কৃমি এবং টেপওয়ার কীটগুলির জন্য, ট্রাইলেবেনডাজল এবং লিভামিসল গ্রুপের ট্যাবলেট বা বোলা খাওয়ানো উচিত।
উকুন, আঠা এবং অন্যান্য বাহ্যিক পরজীবীর জন্য আইভারম্যাকটিন গ্রুপের ইনজেকশন বা ফোঁটা প্রয়োগ করা উচিত।
এগুলি সরাসরি এবং কোনও পশুচিকিত্সকের পরামর্শ অনুসারে সম্পন্ন করতে হবে।
ফিডের মান ঠিক নেই
ফিডের মান যদি ভাল না হয় তবে গাভীদের সেই ফিডের কম খাওয়া স্বাভাবিক। ফিডের মান ঠিক রাখতে কী করতে হবে।
ফিডটি ধুলো-বালি মুক্ত এবং তাজা হওয়া উচিত।
পচা এবং বাসি ফিড দেওয়া যায় না।

পোকামাকড় এবং ছত্রাক প্রায়শই দানাদার ফিডের ভিত্তিতে উত্পাদিত হয়। তাই ফিডের পরিবেশের 24 ঘন্টা পূর্বে টক্সিন বাইন্ডারটি মিশ্রিত করা উচিত যাতে ফিড বিষাক্ত পদার্থগুলি ধ্বংস করতে পারে।

গরুর মুখের রুচি কমেগেলে গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ ব্যবহারে গরুর মুখের রুচি ফিরে আসে। আর এ সমস্যায় গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ খাওয়াতে হবে।

গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ নিম্নরুপ-

বায়োগাট/সেলাকজিল ডিএস/বায়োলাক্স পাওডার, বায়োলাক্ট বোলাস ইত্যাদি প্রোবায়োটিক গ্রুপের ঔষধ খাওয়াতে হবে।
সেই সাথে জাইমোভেট পাওডার/ স্টমাভেট পাওডার/ ডিজিমিক্স পাওডার ইত্যাদি ঔষধ গরুকে খাওয়াতে হবে।

জিংক, ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্স. এমাইনো এসিড সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ যেমন- জিস ভেট সিরাপ, রেনাক্যাল পি, ডিবি ভিটামিন গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধিতে দাড়ুন সহজগীতা করে গরুর মুখের রুচি বৃদ্ধির ঔষধ কে এপিটাইজার/রুমেন ‍স্টিমুলেট ইত্যাদি বলা হয়।

আমার স্বপ্ন গুলি এভাবে শেষ হয়ে গেল 😭😭😭
16/09/2024

আমার স্বপ্ন গুলি এভাবে শেষ হয়ে গেল 😭😭😭

যদি আপনি খামার করেন তাহলে এই সমস্যাগুলোর সম্মুখীন আপনাকে হতেই হবে.!!বর্তমানে এই সেক্টরে চাটুকার ইউটিউবার এবং হাইব্রিড খা...
12/09/2024

যদি আপনি খামার করেন তাহলে এই সমস্যাগুলোর সম্মুখীন আপনাকে হতেই হবে.!!

বর্তমানে এই সেক্টরে চাটুকার ইউটিউবার এবং হাইব্রিড খামারিদের উচ্চ বংশীয় গরুর কারণে আমরা প্রান্তিক খামারীরা ধ্বংসের মুখে,তাই এই বিষয়গুলো নতুন এবং পুরাতন খামারিদের জানা জরুরী:-

(১) আমরা অধিকাংশ সবাই শুরুতেই শেট নির্মাণ করতে সবচেয়ে বড় ভুল করি।

➡️যেমন প্রচুর পরিমাণ অর্থ সেট নির্মাণের কাজে ব্যয় করি। যেটা মোটেও ঠিক না আপনি গরু পালনে সফল না হলে সেট দিয়ে কি করবেন?এবং ডাইনিং টেবিলের মতো খাবার পাত্র তৈরি করি যেটা কখনো বিজ্ঞানসম্মত হয় না!

➡️আমাদের মেঝের ঢালু যেভাবে থাকার কথা সেভাবে করতে পারিনা যার কারণে গরুর ঠিকমতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না এবং মেঝে একবার ভিজলে সারাদিন সুখায় না।

➡️এরপরে গরু যে জায়গায় দাঁড়ানো থাকে সেখান থেকে পিছনের দিকে এত অল্প পরিমাণ জায়গা থাকে যাতায়াত এবং অন্যান্য কাজকর্ম করতে অনেক কষ্ট হয়।

➡️ ঘরের উচ্চতা বাইরের বাইরের ড্রেন এগুলো যদি সঠিকভাবে না হয় তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে সময় আমরা প্রবলেমটা বুঝতে পারি।

২.➡️. সবচেয়ে বড় ভুলটা আমরা তখন করি যখন আমরা অন্যের জমি ৫/৭ বছরের লিজ সেখানে অনেক টাকা খরচ করি পরবর্তীতে জমির মালিকের কথা এবং কাজের কোন মিল থাকে না।অবশ্যই নিজের জমিতে ঘাস লাগাতে হবে অথবা পাঁচ থেকে দশ বছরের লিজ নিতে হবে চুক্তি পত্রের মাধ্যমে।

৩.➡️তারপরে আমরা যখন বাজারে গরু কিনতে যাই তখন আমরা সঠিক জাত, মান, কোয়ালিটি কিন্তু বুঝতে পারিনা। যার কারণে আমরা এখান থেকে ভালো একটা প্রফিট অর্জন করতে পারিনা।

৪.➡️যখন আপনার ফার্মে ২০/৩০ টি গরু হবে তখন বিভিন্ন সময় ভাইরাস জনিত (FMD).(LSD)রোগে বা অন্যান্য রোগ আক্রান্ত হবে.
এই রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো একটিতে আক্রান্ত হলে সবগুলা আক্রান্ত হবে।
এই সমস্ত গরু যদি সুস্থ করে পুনরায় পর্যায়ে ফিরে নিতে পারেন তবে Success হওয়ার জন্য এটা আপনার একটি ধাপ।

৫.➡️বড় বড় খামারীদের গরু কেন রোগবালাই কম হয়। কারণ তারা আমাদেরকে থেকে অনেক সচেতন। গরুকে সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই নিয়মিত ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে এবং কৃমির ডোজ সম্পন্ন রাখতে হবে।
সময়মতো ভ্যাকসিন এবং কৃমির ডোজ না করলে গরু বিক্রি করে ওষুধ কিনতে হবে। এখন সিদ্ধান্ত নেন কি করবেন।

৬.➡️ যখন আপনি গাভীর ফার্ম করবেন তখন একটি গাভীর l*d. Fmd এবং ম্যাচটাইটিস সহ কিন্তু বিভিন্ন রোগ আক্রান্ত হতে পারে বিশেষ করে এই তিনটি রোগে আক্রান্ত হলে আপনার গাভি কখনোই স্বাভাবিক পর্যায়ে যাবে না যতদিন বেঁচে আছে।
৭.➡️ যদি আপনি ফার্মে সময় দিতে না পারেন তাহলে আমি বলতে পারি আপনি কোনদিনও সফল হতে পারবেন না লিখে রাখুন আপনি।
রাখাল আর পল্লী চিকিৎসক এরা চায় না যে আপনি কখনোই বড় খামারি হন এটা এখনই বুঝবেন না পরবর্তীতে সময় বুঝবেন যখন ফার্মে ৪০/৫০ টি গরু হবে।

৮.➡️ আপনি নিজস্ব কোন জমি নাই, ঘাস লাগাতে পারবেন না, শুধু খর আর দানাদার এর উপরে এবং বাইরের ক্রয় করা সাইলেজের উপরে যদি খামার টিকিয়ে রাখতে চান তাহলে আপনার ম্যাক্সিমাম প্রতিবছর ৫/১০ লক্ষ টাকা লস হবে। এটা আপনি শুরুতেই বুঝতে পারবেন না।

৯.➡️ গরু পালতে হলে, গরুর সাথে নিজেকে গরু হতে হবে!! অবাক হচ্ছেন.? হ্যাঁ সঠিক কথাই বলছি। গরু হাট থেকে ক্রয় করা, খাবার ম্যানেজমেন্ট করা, প্রাথমিক চিকিৎসা নিজে ব্যবস্থা করা, গরুর দিকে তাকানোর পরে ওর ভালো-মন্দ অসুখ-বিসুখ বিচার করা। সঠিক সময়ে বাজারজাত করা এইসব বিষয়ে অবশ্যই জ্ঞান থাকতে হবে।

১০.➡️ আপনি কাজ করেন বা না করেন সেটা কোন বড় কথা না কিন্তু আপনাকে ভোর ছয়টা থেকে নয়টা মধ্যে এবং বিকেল তিনটা থেকে পাঁচটার মধ্যে এই সময়ে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে। কারণ আপনার শত্রুর থেকেও বড় শত্রু হলো রাখাল। এই শা*লাদের মুখে মধু অন্তরে বিষ তবে কিছু ব্যতিক্রম ভালো মানুষ আছে।

১১.➡️ আপনার স্থানীয় হাটবাজারে যে সমস্ত গরুর চাহিদা বেশি সব সময় চিন্তা করবেন ওই রেঞ্জের গরু তৈরি করার জন্য। অতিরিক্ত বড় বড় করে লালন পালন করে অনেকের-ই চোখের জল ফেলতে দেখছি।
বিশেষ করে কোরবানির সময় ৭/৮ লক্ষ টাকার গরু তিন থেকে চার লক্ষ রাখায় বিক্রি হয়েছে। তাই অতিরিক্ত লাভের আশায় এই কাজ করা যাবে না।

১২➡️ খামার কিন্তু হাতের মোয়া না '' চাইলেই আপনার নাগালের মধ্যে চলে আসবে। এই সেক্টরে আপনার অনেক পুজি ইনভেস্ট করতে হবে,অনেক ঝামেলা, টেনশন, ধৈর্য থাকতে হবে। সেই তুলনামূলকভাবে প্রফিট অনেক কম।
একটি খামার পরিচালনা এবং খামার টিকিয়ে রাখা আর ৪ টা বউ নিয়ে সংসার করা সমান কথা🤔‼️

এই সম্পূর্ণ ধারণাগুলো পৃথিবীর কোন বইয়ের মধ্যে এই সমস্ত লেখা পাবেন না। শুধু সার্টিফিকেট অর্জন করলে খামারি হওয়া যায় না।
এখানে অভিজ্ঞতা এবং ধৈর্যের দাম হাজার গুণ বেশি।
সকল খামারি ভাই এবং প্রবাসী ভাইদের জন্য দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো, আমি চাইনা কোন কারণে আপনার একটি টাকা লস হোক। শুরুতে ধৈর্য ধরে ছোট করে শুরু করেন সেখান থেকে আপনার অনেক অভিজ্ঞতা হবে।
লেখাগুলো আমার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লেখা ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দেন কাজে লাগতে পারে।

তথ্য ও পরামর্শ পেতে পেজটি ফলো দিয়ে রাখুন ধন্যবাদ

Address

Dhaka
1207

Telephone

01515629504

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MaQesi Animal farm limited posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MaQesi Animal farm limited:

Videos

Share