PonkhiBari

PonkhiBari Exotic Bird and Pigeon Product, Foods, Medicine, Accessories, Cage Distributor & Retailer. Buyer & Seller all kind of exotic Birds.
(11)

Bird and Pigeon Product, food, medicine, accessories distributor/supplier . We cares for every small part of each and every matters of our customers. We purchase high-quality products/Birds at competitive price. We ensure good reputation, values and efficient services to meet our customers’ needs and expectations. "PonkhiBari/পঙ্খী বাড়ি" is a source of products and information for all birds.

•ইনব্রিডিং(Inbreeding) বা অন্তঃপ্রজনন•আমদের দেশের ৯০% খামারি জানেনা ইনব্রিডিং কি বা কিভাবে হয় এবং এর পরিণতি কি। রক্তের স...
08/10/2020

•ইনব্রিডিং(Inbreeding) বা অন্তঃপ্রজনন•
আমদের দেশের ৯০% খামারি জানেনা ইনব্রিডিং কি বা কিভাবে হয় এবং এর পরিণতি কি।
রক্তের সম্পর্কের সাথে breeding ফলে যে বাচ্চা জন্ম নিচ্ছে সেটাই ইনব্রিডিং।
ইনব্রিডিং হচ্ছে জেনেটিক দৃষ্টিকোণ থেকে নিকট সম্পর্কযুক্ত পিতামাতা হতে প্রজন্মের সৃষ্টি। প্রাণীর মধ্যে পুনঃপুনঃ প্রজনন হলে ইনব্রিডিং প্রানী তৈরি হয়। বিশ্বজুড়ে প্রজাতির সংখ্যা কমে আসায় অন্তঃপ্রজনন একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে।
আমাদের প্রাণিসম্পদের সর্বক্ষেত্রেই ইনব্রিডিং সমস্যার প্রকট আকারে ধারন করেছে।
ইনব্রিডিং হলে কি হয়??
ক) উন্নত জাত থেকে অনুন্নত জাতে পরিনত হয়।
খ) শাররীক বৃদ্ধির হার খুবই কম ও দূর্বল প্রকৃতির হয় এবং খর্বাকৃতি আকারের হয়।
গ) জন্মগত ত্রুটি, শাররীক বিকলাঙ্গতা দেখা যায়
ঘ) শরীরে পালকের আধিক্য।
ঙ) জন্ম অন্ধত্ব।
চ) বাচ্চার উচ্চ মৃত্যুহার।
ছ) নিম্নতর জন্ম ওজনে জন্ম নেয়া।
জ) ডিমের উৎপাদন কম হওয়া।
ঝ) শুক্রাণুর উর্বরতা কম।
ঞ) দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
ট) ডিমে ভ্রুন না আসা।
ঠ) পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারা।
ড) প্রতি জেনারেশনেই ২৫% জেনেটিক গুনাগুন হ্রাস পাওয়া।
"এর থেকে প্রতিকারের একমাত্র উপায় হচ্ছে ইনব্রিডিং না করিয়ে আউট ব্রিডিং করানো।
(সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত)

পাখিকে সুস্থ রাখার জন্য আমরা কত কিছুই না করি, ভালো খাবার দেই, দামী খাচায় রাখি, বোতল বোতল ঔষধ ও খাওয়াই। কিন্ত পাখি সুস্থ ...
06/10/2020

পাখিকে সুস্থ রাখার জন্য আমরা কত কিছুই না করি, ভালো খাবার দেই, দামী খাচায় রাখি, বোতল বোতল ঔষধ ও খাওয়াই। কিন্ত পাখি সুস্থ রাখার জন্য যেটা সবার আগে প্রয়োজন, সেটাই ভুলে যাই অনেকে - পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা।
পাখি অসুস্থ হলে আমরা যে পরিমাণ সময় আর অর্থ ব্যয় করি, তার অর্ধেকও যদি এই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ক্ষেত্রে ব্যয় করা হয়, তাহলে পাখির ৮০-৯০% রোগই প্রতিরোধ করা সম্ভব। সুতরাং এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রত্যেকটি পাখিপ্রেমীর জন্য আবশ্যক।
পাখির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করার জন্য কি কি করা যেতে পারে :-
১। খাঁচার পরিচ্ছন্নতা :
পাখি পোষার জন্য যেটি সবার আগে প্রয়োজন, সেটি হলো খাঁচা। যেহেতু পাখি দিনরাত ২৪ ঘন্টাই খাঁচার সংস্পর্শে থাকে, সেহেতু খাঁচার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা আবশ্যক।প্রতি মাসে অন্তত ১ বার পাখি বের করে কুসুম গরম নিমের দ্রবণ দিয়ে খাঁচা ভালোমতঘষে মেজে ধৌত করতে হবে। তারপর একটানা ৩-৫ ঘন্টা কড়া রোদে শুকাতে হবে। তাহলে সব জীবাণু দূর হয়ে যাবে। বিশেষ করে, খাঁচার তলা পরিষ্কার রাখা বেশি জরুরী, কেননা এটা বেশি ময়লা হয় এবং পাখি এর ওপর দিয়েই হাটাহাটি করে।অনেকে টিমসেন জাতীয় ঔষধ স্প্রে করেন এবং মনে করেন খাচা পরিষ্কার হয়ে গেছে। কিন্ত ময়লার ওপর স্প্রে করলে তা কখনোই পরিষ্কার হয়ে যায় না। সুতরাং খাচা ঘষে
ঘষে ধৌত করা বাঞ্চনিয়। পুরানো জং ধরা খাঁচা হলে তা অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। খাঁচার ট্রে সপ্তাহে অন্তত ২ বার পরিষ্কার করতে হবে এবং একই উপায়ে, নিমের দ্রবন দিয়ে ঘষে ঘষে ধৌত করে রোদে শুকাতে হবে। ঝামেলা এড়ানোর জন্য ট্রের ওপর খবরের কাগজ দিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। খাচার তলায় কাগজ দেওয়া যাবে না, কারন পুপ্স জমে থাকলে পাখি খেয়ে অসুস্থ হবে। সেজন্য ট্রেতে বিছিয়ে দিতে হবে এবং সম্ভব হলে প্রতি ১-২ দিন অন্তর পাল্টে দিতে হবে।

২। খাবারের পরিচ্ছন্নতা :-
বাজার থেকে খোলা সীডমিক্স কিনে এনে সরাসরি পাখিকে খেতে দিবেন না। এতে ধূলাবালি সহ আরো অনেক জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া ও কীটনাশক থাকে। অন্তত ৩ দিন কড়া রোদে শুকিয়ে, ভালো করে ঝেড়ে তারপর পাখিকে খেতে দিবেন। সম্ভব হলে বড় গামলা বা বালতির মধ্যে পানিতে ধুয়ে, রোদে শুকিয়ে দিবেন। তাহলে আর কোনো সমস্যা হবে না। খাবারের পট সর্বদা পরিষ্কার রাখবেন। বেশি পুপ্স জমে থাকলে, তার মধ্যে খাবার না দিয়ে, লবণ পানিতে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে তারপর খাবার দিবেন। ইদুর, তেলাপোকা বা অন্য কিছুর বিষ্ঠা থাকলে সেই খাবার ফেলে দিবেন এবং পাত্র ধৌত করবেন। এদের উপদ্রব খুব বেশি হলে রাতের বেলা খাবারের পাত্র বের করে রাখবেন। শাকসবজি, ফলমূল অবশ্যই ৩-৪ বার ডলে ডলে ধুয়ে তারপর দিবেন।

৩। পানির পরিচ্ছন্নতা :-
পানির অপর নাম জীবন, কিন্ত সেটা "মরণ" হয়ে যায় যখন পাখির পুপ্সের ইউরিন পানির সাথে মিশে যায় এবং পাখির শরীরে প্রবেশ করে। আর পাখির কথা কি বলবো,পানির মধ্যে পুপ্স করে যে ওরা কি শান্তি পায় তা ওরাই ভাল জানে। যাইহোক, পাখির পানি দিনে অন্তত দুইবার পাল্টে দেওয়া উচিৎ। প্রতিবার পানির পাত্র ভাল করে ধুয়ে দিবেন। তবে ধোয়ার সময় কোনরকম মেডিসিন ব্যবহার করবেন না, নিমের দ্রবন অথবা লবণ মিশ্রিত পানি ব্যবহার করতে পারেন। পানির পাত্র একটানা ব্যবহার করলে পাত্রের তলায় স্যাতঁসেতে ক্ষতিকর পদার্থ জমা হয়, তাই সপ্তাহে অন্তত ১ বার পাত্র গুলা কড়া রোদে শুকাবেন। যেকোনো দ্রবণ বা ঔষধ মিশ্রিত পানি ৬-৭ ঘন্টার বেশি খাচায় রাখবেন না।

৪। ঘরের পরিচ্ছন্নতা :-
যাদের পাখির জন্য আলাদা ঘর আছে, তারা সর্বদা মেঝে পরিষ্কার রাখবেন। কারণ মেঝে অপরিষ্কার থাকলে পিপড়ার উপদ্রব খুব বেড়ে যায়। পানি চলাচলের সুব্যবস্থা থাকলে মেঝে ধুয়ে দিতে পারেন। ঘরের কোনাকানা গুলোতে নিমের দ্রবণ স্প্রে করবেন। ইদুর বা তেলাপোকা থাকতে পারে, এমন কিছু ঘরে রাখবেন না, যেমন অতিরিক্ত হাড়ি বা বক্স।

৫। পাখির পরিচ্ছন্নতা :-
অনেকেই দেখি ঠান্ডা লাগার ভয়ে বা অন্যান্য কারণে পাখিকে গোসল করান না এবং নিয়মিত বিভিন্ন রকম সমস্যা নিয়ে হাজির হন, যেমন - পাখি গা চুলকাচ্ছে, পালক পড়ছে, নড়াচড়া কম করছে, গায় পোকা দেখা যাচ্ছে আরো কত কি ! এসব সমস্যার একমাত্র সমাধান হলো নিয়মিত গোসল। প্রতিদিন সকাল ১০-১১ টার দিকে পাখিকে গোসলের জন্য পানি দিবেন। নিজে থেকে না করলে স্প্রে করবেন। অনেকে ডেটল, স্যাভলন ইত্যাদি মিশিয়ে স্প্রে করেন, এটা খুবই বিপদজনক, পাখির জন্য। যদি পানির সাথে কিছু মিক্স করতেই চান, সেটা একমাত্র নিমের দ্রবণ। এটা পাখির শরীরে কোনো পোকা থাকলে দূর করবে এবং পাখিকে সুস্থ রাখবে। আমাদের মধ্যে দুইটা ভুল ধারণা খুব বেশি পরিমানে
বিরাজমান। একটা হলো, শীতকালে পাখিকে গোসল করানো যাবে না। একবার চিন্তা করুন তো, পুরো শীতকাল, অর্থাৎ ৩-৪ মাস কি আপনি গোসল না করে থাকতে পারবেন?? সুতরাং গোসল অবশ্যই করানো যাবে এবং সেটা রোদে রেখে করালে ভালো হয়। আরেকটি ভুল ধারণা হলো, ডিমে বসা পাখিকে গোসল করানো যাবেনা। ডিমে বসা পাখির শরীরের তাপমাত্রা এমনিতেই বেশি থাকে, যা গোসলের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এবং পাখি ভেজা শরীরে ডিমে বসলে কোনো সমস্যা হয় না, বরং এটি ডিম জমতে আরো সাহাজ্য করে। সুতরাং পাখিকে নিয়মিত গোসল করানো আবশ্যক।

৬। পারিপার্শ্বিক পরিচ্ছন্নতা :-
পাখির খাঁচা, খাবার সবই পরিষ্কার রাখলেন, কিন্ত চারপাশ টা অপরিষ্কার, তাহলে কোনো লাভ হবেনা। আশেপাশে জঙ্গল বা পঁচা ডোবা থাকলে, মশার উপদ্রব হবে, সাথে পাখির বিভিন্ন রকম রোগ। পাশাপাশি পিপড়া, ইঁদুর, টিকটিকি এদের উপদ্রব ও বৃদ্ধি পাবে। সুতরাং আপনার পাখির খাচার চারপাশ সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন। যাদের আলাদা ঘর আছে, ঘরের চারপাশ পরিষ্কার রাখবেন। সম্ভব হলে কয়েকটা ঘৃতকুমারী, তুলসি, সজনে ও নিম গাছ লাগাবেন।
এগুলো সৌন্দর্য যেমন বাড়াবে, সাথে আপনার পাখির জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজে লাগবে।
সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত

আধুনিক পাখি পালার যুগে আমরা বিভিন্ন সময় পাখি প্রদর্শনী করি, পাখি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় অংশ নেই কাজেই আমার ঘরের পাখিগুলো যদি...
04/10/2020

আধুনিক পাখি পালার যুগে আমরা বিভিন্ন সময় পাখি প্রদর্শনী করি, পাখি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় অংশ নেই কাজেই আমার ঘরের পাখিগুলো যদি সুস্থ সুন্দর এবং প্রদর্শনীর জন্য উপযুক্ত না হয় তবে অনেকের থেকে পিছিয়ে পড়বো।
পাখিদের শুধু সিডমিক্স এর উপর নির্ভরশীল করে ফেললে তাতে করে পাখি হয়তো ব্রিড করবে কিন্তু একটা সময় পরে তারা বিভিন্নভাবে দুর্বল,অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়বে ফলাফল দুর্বল বাচ্চা, পাখির পালক সুসংগঠিত না থাকা, পাখির আকৃতি ছোট থাকা, বিভিন্ন রোগে ভোগা ইত্যাদি। আবার অতিরিক্ত ব্রিডিং এর ফলে পাখির শরির থেকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদি নিঃশেষ হয়ে যায়। যার ফলে পাখি দূর্বল হয়ে পরে। এর সমাধান হচ্ছে পাখিকে তার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন সরবরাহ করা।

Vitamin A/ভিটামিন ‘এ’ :
আমরা যেই সিডমিক্স সাধারণত ব্যবহার করি তাতে ভিটামিন ‘এ’ আছে কিন্তু যথেষ্ট না। ভিটামিন ‘এ’ পাখির হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। ভিটামিন ‘এ’ পর্জাপ্ত পরিমাণে পাখির দেহে থাকলে বিভিন্ন প্রকার ইনফেকশন থেকে বাঁচানো সম্ভব। বিভিন্ন প্যারাসাইটিস এর বিরুদ্ধে ভালো কার্জকর ভিটামিন ‘এ’। এই ভিটামিন এর অভাব প্রকোপ হলে পাখির কিছু উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়। যেমন_
১। পাখির পালক উসকোখুসকো হয়।
২। পালক এর সংখ্যা কমে যায়।
৩। নাকের/সেরে গোলাকৃতিভাব থাকবে না।
৪। ঠোঁটের কোণায় হলুদাভাব দেখা যাবে।
৫। পায়ের পাতা ফোলা রোগ ধরবে।
৬। স্ক্যালি ফেইস এর প্রাদুর্ভাব হবে।
৭। চোখের আশেপাশের পালক কমতে থাকবে।
ভিতামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার হলো সবুজ শাক-সবজি, কমলা রঙ এর সবজি যেমন- মিষ্টিকুমড়া, গাজর, লাল মরিচ, মিষ্টিআলু, ব্রকলি, লেটুসপাতা ইত্যাদিতে পর্জাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়।

Vitamin B’complex/ভিটামিন বি’কমপ্লেক্স :
ভিটামিন বি’কমপ্লেক্স একটি বিপাকীয় ও শক্তি বর্ধক উপাদানের সমষ্টি। বি’কমপ্লেক্স খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তরিত হতে সাহায্য করে। পাখির সঠিক বৃদ্ধির জন্য রক্তকোষ, হরমোন ও নার্ভাস সিস্টেমের জন্য ভিটামিন বি কমপ্লেক্স অত্যাবশ্যকীয়। ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের ৮ টি ভিটামিন হল- থায়ামিন(বি ১), রিবোফ্লাবিন(বি ২), নায়াসিন(বি ৩), পেন্টোথেনিক এসিড(বি ৫), পাইরিডক্সিন(বি ৬), বায়োটিন(বি ৭), ফোলেট(বি ৯) এবং কোবালামিন(বি ১২)। এসব ভিটামিন পানিতে মিশে যায়। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পাখির শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভিটামিন, এবং প্রতিদিনের খাবারে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকা জরুরি। পাখির শরীরে এসব ভিটামিন এর অভাবে হতে পারে বিভিন্ন রোগব্যাধি ও সমস্যা। যেমন_
১। মুখে অরুচি হবে পাখি ধীরেধীরে দুর্বল হয়ে পড়বে।
২। ঠোঁটের কোনায় ঘা বা ক্ষত দেখা দিবে।
৩। মাইটস বা পরজীবী এর আক্রমণ বেড়ে যাবে।
৪। পাখির ছানাদের বৃদ্ধি ব্যাহত হবে।
৫। স্প্লেড রোগ দেখা দিতে পারে এর অভাবে।
৬। এর অভাবে পাখি তার ছানাদের মারতে উদ্যত হবে আর মাংস ঠোকড়াবে।
৭। পাখি স্ট্রেস এ থাকবে।
সুষম খাবারের ব্যবস্থা করলে পাখিকে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে বি’কমপ্লেক্স দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ডিম, মটরশুঁটি, ওটস, বাদাম, পালংশাক, অঙ্কুরিত বীজ, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে Vitamin B complex থাকে

Vitamin D3/ভিটামিন ডি’থ্রি :
ভিটামিন এর মধ্যে একটি প্রয়োজনীয় ভিটামিন হল ভিটামিন D3। পাখির শরীরের পালক বিহীন বিভিন্ন স্থান প্রচুর পরিমানে এই ভিটামিন উৎপাদন করে। এই ভিটামিন ক্যালসিয়াম শোষণেও কাজ করে। ভিটামিন D3 এর অভাবজনিত কারনে অনেক ধরনের সমস্যায় ভুগতে হয়। যেমন_
১। এর অভাবে পাখির মাথা ঝাঁকানো এবং হার্ট এটাক হতে পারে। অস্বাভাবিক আচরণও দেখা দিতে পারে।
২। এগ বাইন্ডিং, ডিমের অপরিপক্ব খোসা সহ ডিম পাড়তে পারে যা পাখির মৃত্যুর কারন ও হতে পারে।
৩। পা বাঁকা, ডানা বাঁকা, ভাঙা হাড়, হঠাৎ বাচ্চা মৃত্যুও একটি কারন।
৪। এর অভাবে ডিম পাড়ার অক্ষমতা, হাড়িতে ঢুকতে না চাওয়া হতে পারে।
পাখির ঘরে রোদ আসলে এই ভিটামিন এর অভাব পূরণ হয়। এছাড়াও নিম্নোক্ত উপায়ে ভিটামিন D3 পাওয়া যেতে পারে, যেমন_
১। আলোযুক্ত স্থানে সরাসরি আলো পাওয়া যায় এমন স্থানে অথবা UVB(Sylvania Reptistar Tubes) লাইট জ্বালিয়ে। তবে সরাসরি রোদে দিলে আধা ঘন্টার উপর দেয়া যাবে না এবং অর্ধেক খাঁচা ছায়ায় রাখতে হবে বেশি গরম লাগ্লে সেখানে আশ্রয় নিবে।
২। সপ্তাহে একদিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন D3 এর মিশ্রণ পানিতে দিয়ে দেয়া হয়।
৩। ব্রিডিং এর সময় ফিমেইল পাখির সপ্তাহে ২/৩ দিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন D3 এর মিশ্রণ দিতে হবে।
৪। ক্যালসিয়াম ও আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে।
৫। সাধারণ কোন ভিটামিন খাওয়ানোর সময় ভিটামিন D3 সমৃদ্ধ ভিটামিন দিতে হবে।

Vitamin E/ভিটামিন ‘ই’ :
পাখির জন্য একটি অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন হল ‘ই’। যা পাখির ব্রিডিং ও স্ট্রেস এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ভিটামিন ‘ই’ এর প্রয়োজনীয়তা_
১। ব্রিডিং এর সময় যখন পাখি স্ট্রেস এ ভুগে তখন এই ‘ই’ ভিটামিন কাজে লাগে। ব্রিডিং এর পুর্বে এই ভিটামিন দেয়া হলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
২। কলোনি ব্রিডিং যারা করায় বা একি সাথে অনেক পাখি স্বল্প পরিসরে রাখে এর ফলে দুর্বল হয়ে পড়ে ওই পাখিদের জন্যও ভিটামিন ‘ই’ প্রয়োজন।
৩। অতিরিক্ত ব্রিডিং এর ফলে পাখি এর ধকল কাটাতে এই ভিটামিন অত্যাবশ্যক।
৪। এর অভাবে পাখির পা অবস হয়ে যাওয়া, ঘাড়ে শক্তি না পাওয়া ইত্যাদি রোধেও কার্জকর।
৫। অতিরিক্ত ফ্যাট কমাতেও এর এন্টিওক্সিডেন্ট কাজে লাগে।
৬। পাখির শরিরে বিভিন্ন বিষক্রিয়া প্রতিরোধেও কাজ করে।
৭। ভিটামিন ‘এ’ এর কার্যকারিতা বাড়ায় ভিটামিন ‘ই’।
৮। পাখির শরিরের টিস্যু, সেল, বিভিন্ন অর্গান সুগঠিত করে।
যেসকল খাদ্যে ভিটামিন ‘ই’ পাওয়া যায় তা পর্যাপ্ত পরিমানমত সরবরাহ করা হলে সাপ্লিমেন্ট দেয়ার প্রয়োজন নেই। যেমন_
১। সূর্যমুখী বীজ
২। সবুজ শাকসবজি
৩। বাদাম
৪। গম ও গম জাতীয় খাবার
৫। ডিম ও ডিম জাতীয় খাবার

মানুষের যেমন দেহ সুস্থ রাখতে ভিটামিন ও অন্যান্য খনিজ দ্রব্যের প্রয়োজন হয়, তেমনি পাখির জন্যেও এগুলো জরুরী। খাঁচার পাখিদের...
02/10/2020

মানুষের যেমন দেহ সুস্থ রাখতে ভিটামিন ও অন্যান্য খনিজ দ্রব্যের প্রয়োজন হয়, তেমনি পাখির জন্যেও এগুলো জরুরী। খাঁচার পাখিদের প্রধান খাবারই হল বিভিন্ন শস্যবীজ/Seedmix, পাশাপাশি পাখির শরীরের বাকি ঘাটতিগুলো পূরণ করতে শাক-সবজি, ফল-মূল এবং প্রোটিনের জন্য মিলওয়ার্ম বা সিদ্ধ ডিমের সাথে সবজি কুচি হালকা থেতলে(egg food) বানিয়ে দেয়া হয়ে থাকে। যেসব পাখি বন্য পরিবেশে থাকে, তারা তাদের দেহের চাহিদা অনুযায়ী প্রকৃতি থেকে এগুলো সংগ্রহ করে নেয়। খাঁচার পাখিদের এগুলোর চাহিদা আমাদেরই পূরণ করতে হয়।
মিনারেল সাপ্লিমেন্টে অনেক প্রকারের খনিজ ও রোগ প্রতিরোধক উপাদান থাকে। যা একটি পাখির পূর্ণাঙ্গভাবে সকল প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করে। পাখির ব্রিডিং জনিত বিভিন্ন সমস্যা গুলো সাধারণত এর অভাবেই হয়।
যেমন :
১) এগ বাইন্ডিং
২) অনুর্বর ডিম
৩) বাচ্চার শারীরিক গঠন অপরিপুর্ণ হওয়া
৪) সঠিকভাবে পালক না গজানো অথবা ফ্রেঞ্চমোল্ট
৫) ডিমের খোসা নরম হওয়া
৬) পাখির নিজের ডিম খেয়ে ফেলা
৭) নিজের বা বাচ্চার ফেদার প্লাকিং করা
৮) ব্রিডিং কালীন স্বাস্থ্যহানী বা পাখি অতিরিক্ত শুকিয়ে যাওয়া
এছাড়াও পাখির শারীরিক গঠনেও সমস্যা হয়। মোল্টিংয়ের সময় তা গুরুতর আকার ধারণ করে।
কিছু প্রাকৃতিক মিনারেল সাপ্লিমেন্টের নাম
1. ক্যাটেল ফিসবোন
2. ঝিনুক গুড়া
3. সৈন্ধব লবন
4. লাইম স্টোন
5. শুকানো কুমড়ার বীজ (অ্যামাইনো এসিড)
6. হাড়ের গুড়া
7. ডিমের খোসা
8. শুকানো সজনে পাতা (ক্যালসিয়াম)
9. শুকানো নিম পাতা (কৃমি নাশক, শক্তিশালী জীবাণুনাশক, মাইট ধ্বংস হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো)
10. হলুদ গুড়া (প্রাকৃতিক এ্যান্টিবায়োটিক, বায়ুনাশক, ব্যথা নাশক, রক্ত পড়া বন্ধ করে, ক্ষত নাশক, ভাঙ্গা অঙ্গ জোড়া ইত্যাদি)
11. শুকানো পেয়ারা পাতা (এন্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি)
12. কালোজিরা গুড়া (ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট, ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন, শক্তিশালী হরমোন ও জীবাণু নাশক বিভিন্ন উপাদান। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন, কোষের বৃদ্ধিতে সহায়তা)
13. কয়লা গুড়া (পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার)

ভাল হয় যদি এগুলো সঠিক পরিমাপমত একসাথে গুঁড়ো করে ১-২ চামচ করে একটি বাটিতে দিয়ে খাঁচায় সবসময়ের জন্য রেখে দেয়া যায়। পাখি নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী খেয়ে নিবে।
এছাড়াও বাজারে রেডিমেড মিনারেল ব্লক ও ভিটা ব্লক এবং বর্তমানে বিভিন্ন বিদেশী মিনারেল সাপ্লিমেন্ট পাওয়া যায়।
(সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত)

ডিমের খোসার উপকারিতা-ডিমের খোসার উপাদানগুলোর মাঝে ৯৫% হচ্ছে ক্যালসিয়াম কার্বনেট ৫% ক্যালসিয়াম ফসফেট এবং ম্যাগনেসিয়াম কার...
30/07/2020

ডিমের খোসার উপকারিতা-
ডিমের খোসার উপাদানগুলোর মাঝে ৯৫% হচ্ছে ক্যালসিয়াম কার্বনেট ৫% ক্যালসিয়াম ফসফেট এবং ম্যাগনেসিয়াম কার্বনেট ও অল্পপরিমানে দ্রবিভুত-অদ্রবিভুত প্রোটিন যা আপনার পাখির দেহের বিভিন্ন খনিজ উপাদানের অভাব পূরণ করতে পারে।
ব্রিডিং এর সময়ে পাখির দেহে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দেয়।পাখি তার ছোট দেহের তুলনায় বেশিই ডিম দিয়ে থাকে ফলে তার দেহের ক্যালসিয়ামের অভাব হাড়ের ভিতরে থাকা ক্যালসিয়াম পুরন করে। এতে করে,হাড়ে ক্ষয় দেখা দিতে পারে। তাই এসময় সীড মিক্স ও এগফুডের পাশাপাশি ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে পারে এমন খাবার যেমনঃ ক্যাটল ফিস বোন, বিভিন্ন ধরনের মিনারেল ব্লক এগুলোর গুরুত্ব অনস্বীকার্য।আর এক্ষেত্রে ডিমের খোসা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারে।
ডিমের খোসা পাখিকে দেবার নিয়মাবলী-
কাঁচা ডিমের খোসা ভাল ভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে খুব বেশি সিদ্ধ যেন না হয়। কেননা খুব বেশি সিদ্ধ হলে উপকারি উপাদান গুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।সিদ্ধ হয়ে যাবার পর খোসা গুলো পাত্র থেকে নামিয়ে সাধারন তাপমাত্রায় না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।এরপর খোসা গুলো কে পাটায় পিষে অথবা হামা দিস্তায় দিয়ে ছোট ছোট খণ্ডে পরিনত করতে হবে। অনেকে ডিমের খোসা একদম গুঁড়া করে দিয়ে থাকেন। এবার পাখিকে পরিবেশনের পালা, ইচ্ছা করলে আলাদা পাত্রে অথবা যে পাত্রে সীড মিক্স দেয়া হয় সেটিতেও মিশিয়ে দেয়া যেতে পারে এভাবে সপ্তাহের ২-৪ দিন পাখিকে ডিমের খোসা দিলে পাখির ক্যালসিয়ামের ঘাটতির অনেকটাই পূরন হয়ে যাবে।

অনেক বাজরিগার পালক বলে থাকেন " আমার এক, দুই বা পাঁচ জোড়া বাজরিগার থেকে ৬০-৭০ জোড়া বাজরিগার হয়েছে"। এটা অবশ্যই গর্বের কথা...
02/06/2020

অনেক বাজরিগার পালক বলে থাকেন " আমার এক, দুই বা পাঁচ জোড়া বাজরিগার থেকে ৬০-৭০ জোড়া বাজরিগার হয়েছে"। এটা অবশ্যই গর্বের কথা কিন্তু তার অজান্তে বা অজ্ঞতার কারনে উনি কিছু ভুল কাজ করে ফেলেছেন, তা হচ্ছে তার ফার্মের পাখির ব্লাডলাইন দুর্বল বা নষ্ট হয়ে গিয়েছে, ভাই-বোন জোড়া দেয়ার ফলে পাখির কোয়ালিটি এবং উৎপাদন কমেছে। নতুন পাখি ফার্মে যোগ করা হয় নাই। ঘুরে ফিরে একই ব্লাড এর মধ্যে জোড়া করা হয়েছে। যার ফলে ফার্মের পাখিতে যে সব সমস্যা দেখে দিয়েছে বা দিবে সেগুলো হল
** বিকলাঙ্গ বাচ্চা হতে পারে। যার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে আপনার।
** বাচ্চা অনেক দুর্বল হবে।
** বাচ্চার সাইজ অনেক ছোট হবে।
** বাচ্চার শরীরের পালকের বাড়ার হার অনেক কম হবে।
** বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে।
** ফার্মে এক সময় French Moult দেবে (যা কিনা পাখি পালকদের কাছে এক মূর্তিমান বিভীষিকা)।
তাহলে কি করা উচিত
নিয়ম হলঃ ১-২ বছরের যে কোন সময় আপনার ফার্মের সব পাখিকে ব্রিডিং থেকে রেস্ট বা বিশ্রাম দিতে হবে তিন-পাঁচ মাস। তখন কিছু নতুন পাখি আপনার ফার্মে যোগ করবেন। মনে রাখতে হবে রেস্ট বা বিশ্রামের সময় ছাড়া অন্য সময় ফার্মে নতুন পাখি যোগ করা যাবে না।
___সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত

পৃথিবীতে সমস্ত প্রানিদেহ লক্ষ লক্ষ কোষ  দিয়ে গঠিত । প্রতিনিয়ত এই কোষের অনেক গুলি নষ্ট হয় এবং তার পাশাপাশি বহু কোষ তৈরি হ...
08/05/2020

পৃথিবীতে সমস্ত প্রানিদেহ লক্ষ লক্ষ কোষ দিয়ে গঠিত । প্রতিনিয়ত এই কোষের অনেক গুলি নষ্ট হয় এবং তার পাশাপাশি বহু কোষ তৈরি হয়। নষ্ট হওয়া কোষ যদি তৈরি হওয়া কোষের থেকে বেশি হয় তাহলে মরন অবধারিত। আর কোষ তৈরি হওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলস এর সঠিক ভাগ। মোটামুটিভাবে সবচেয়ে বেশি লাগে প্রোটিন। আর পাখির বাচ্চার বিষয়ে একটা ব্যাপার বলা প্রয়োজন। বাচ্চা জম্মাবার পর মুহূর্ত থেকেই তার কোষ বিভাজন শুরু হয় এবং বাচ্চা পাখির কোষ তৈরির হার একটি পরিনত পাখির থেকে অনেক গুনে বেশি। সেই কারনে সঠিক খাবার না পেলে বাচ্চার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বহু অংশে কমে যায় ।
তাহলেই প্রশ্ন আসে বাড়তি কি খেতে দেয়া দরকার ? ?
অবশ্যই যে খাবার বড় পাখিকে দেওয়া হয় সেগুলো কিন্তু বাচ্চার খাওয়ার জন্য তাতে যেন অন্যান্য জিনিসগুলির সংগে প্রোটিনের ভাগ বেশি থাকে।
মানুষের জন্য দুধকে যেমন সম্পূর্ণ খাবার বলা হয় সেরকম পাখির জন্য ডিমকে মোটামুটি সম্পূর্ণ খাবার বলা যেতে পারে ।
যে কোন জাতের বিদেশী খাঁচার পাখিকে তার বাচ্চা থাকাকালীন সময়ে ডিম সিদ্ধ করে এগফুড বানিয়ে দিলে অভূতপূর্ব ফল পাওয়া যায়। অথবা বাজারে এগফুড কিনতে পাওয়া যায় সেগুলোও দেয়া যায়। পাখির ব্রিডিং এর আগে অবশ্যই এগফুড খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে। আবার যখন পাখির বাচ্চা বড় হয়, তাদেরকে সাধারণত আলাদা বড় খাঁচায় রাখা হয়। তখন যদি তাদেরকে এগফুড খেতে দেয়া হয়, দেখা যাবে একটি পাখি খেলে সবগুলোই খাবে এবং এই পাখিগুলো যখন ব্রিডিং লাইনে যাবে ,তখন আর চিন্তা থাকবে না।
___সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত

কিভাবে বুঝতে পারব বাজরিগার পেয়ার ডিম দিবে ?বাজরিগার জোড়া দেয়ার পর সফল মেটিং হলে সেই ডিমে বাচ্চা হবে। জানা দরকার যে মেটি...
28/04/2020

কিভাবে বুঝতে পারব বাজরিগার পেয়ার ডিম দিবে ?
বাজরিগার জোড়া দেয়ার পর সফল মেটিং হলে সেই ডিমে বাচ্চা হবে। জানা দরকার যে মেটিং এর সাথে ডিমের কোন সম্পর্ক নাই। মেটিং ছাড়াও পাখি ডিম দিতে পারে কিন্তু সেই ডিম থেকে বাচ্চা হবে না। মজার বিষয় একবারের মেটিং এ সব ডিম উর্বর হতে পারে। সাধারণত পাখি জোড়া দেয়ার প্রথম মেটিং এর ৮ থেকে ১৫ দিন পর ডিম দেয়।
পাখি ডিম দেয়ার কিছু উল্লেখযোগ্য লক্ষন :
# মেয়ে পাখি ঘনঘন হাড়িতে ঢুকবে, বের হবে
# মেয়ে পাখি হাড়িতে ঢুকে হাড়ির তলা পায়ের নখ দিয়ে ঘষবে
# হাড়ি ডিম পাড়ার জন্য নিরাপদ কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবে , হাড়ির উপরে বসে আসে পাশে দেখবে
# আস্তে আস্তে মেয়ে পাখির ভেন্ট বা পায়ু পথ ফুলে যাবে
# বড় বড় বাজে গন্ধ যুক্ত পুপ বা পায়খানা করবে
# মেয়ে পাখি বেশিক্ষন হাড়িতে বসে থাকবে
# ঘন ঘন মেটিং করবে
# মেয়ে পাখি প্রথম ডিম দেয়ার পর থেকে বা দুই এক দিন পর থেকে সাধারণত রাতে হাড়ি থেকে বের হয় না
# ছেলে পাখি মাঝে মাঝে হাড়িতে ঢুকে মেয়ে পাখিকে খাওয়ায় দেয়
# ৩-৪ টা ডিম দেয়ার পর মেয়ে পাখি খুব কম বের হয় হাড়ি থেকে
___সংগৃহীত, সংক্ষেপিত ও পরিমার্জিত।

অনেকেই আছেন যারা পাখি কেনার সময় সুস্থ-অসুস্থ পাখি চিনতে পারেন না এবং কিনে বাড়িতে আনার পরপরই পাখির বিভিন্ন সমস্যা ধরা পড়ত...
13/04/2020

অনেকেই আছেন যারা পাখি কেনার সময় সুস্থ-অসুস্থ পাখি চিনতে পারেন না এবং কিনে বাড়িতে আনার পরপরই পাখির বিভিন্ন সমস্যা ধরা পড়তে শুরু করে। তখন আর কিছুই করার থাকে না। বিশেষ করে পাখি পোষায় যারা নতুন, তাঁরাই বেশি ভুক্তভোগী। তাই পাখি কেনার সময় আমাদেরকে অবশ্যই কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রেখে কিনতে হবে। যেমন :
১। কখনোই কোন পাখি সামনাসামনি না দেখে সেটা নেওয়া কনফার্ম করবেন না। নিজে না পারলে দরকার হয় অন্য কাউকে দিয়ে দেখান। হতে পারে আপনি কোনো চেনাশোনা ব্রিডারের কাছ থেকে নিচ্ছেন, কিন্ত তারপরও দেখে, বুঝে তারপর কিনবেন।
২। পাখি কেনার সর্বোত্তম সময় হল সকাল বেলা। কারণ সারারাত ঘুমিয়ে সকাল বেলায় সব সুস্থ পাখিই খুব সতেজ থাকে। ওড়াউড়ি, ডাকাডাকি, খাওয়া-দাওয়া, গোসল, ঝগড়া, মারামারি সব কিছু একসাথে চলতে থাকে। ফলে সুস্থ পাখি সহজেই চেনা যায়। তবে সারারাত লাইট জ্বালিয়ে রাখলে, ব্রিডিং টাইমে বাচ্চা খাওয়ানোর ক্লান্তি অথবা কোনো কারণে রাতে পাখির ঘুম ভালমত না হলে সকালেও ঝিমাতে পারে, সেক্ষেত্রে বিষয়টা মালিকের কাছ থেকে জেনে নিন। বিকালের দিকেও মোটামুটি সব পাখিই এ্যাকটিভ থাকে।
৩। যে পাখি নিতে চাচ্ছেন ভালভাবে খেয়াল করবেন পাখির ভেন্ট বা মলদ্বারে পুপ্স লেগে আছে কিনা, ডানার শেষ প্রান্তের পালকে অর্থাৎ ফ্লাইট ফেদারে রক্ত জমে আছে কিনা, চোখ টলমল করছে কিনা, চোখ লাল বা চোখ থেকে পানি পড়ছে কিনা, শরীরের কোনো অংশে পালকের অস্বাভাবিকতা আছে কিনা, আঘাত আছে কিনা, বুক অনেক শুকনা কিনা ইত্যাদি। এর যেকোনো একটি থাকলে পাখিটা এড়িয়ে যাওয়াই শ্রেয়।
৪। পাখিটার পুপ্স বা টয়লেট লক্ষ্য করুন। সুস্থ পাখির পুপ্স খুব বেশি পাতলা হবে না। সবুজ রং এর বা ধবধবে সাদা রং এর পুপ্স পেট খারাপের ইঙ্গিত দেয়, তবে শাকসবজি খেলে পুপ্স সবুজ হতে পারে, সেক্ষেত্রে পাখি পালকে মুখ গুজে চুপচাপ বসে আছে কি না লক্ষ্য করবেন।
৫। পাখির ওড়াউড়ি লক্ষ্য করুন, যদি পাখি না উড়ে শুধু খাঁচার গ্রিল বেয়ে ওঠানামার চেষ্টা করে তাহলে বুঝবেন অতিরিক্ত ফ্যাট বা শারীরিক দূর্বলতা জনিত কোনো সমস্যা আছে।
৬। পাখির বসা লক্ষ্য করুন। সব কয়টা আঙ্গুল দিয়ে ডাল আকড়ে ধরতে পারছে কিনা দেখুন। এ বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী। মেল পাখির পায়ে সমস্যা থাকলে সফল ব্রিডিং সম্ভব নয়।
৭। অনেক সময় আমরা এ্যাডপোস্ট দেখি "Breeding Pair বা Running Pair For Sale", অর্থাৎ উক্ত জোড়া পাখি এর আগেও ব্রিড করেছে। ব্রিডিং পেয়ার বলে দাম যেহেতু বেশি নিবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই মালিকের কাছ থেকে ব্রিডিং এর প্রমান বা নিশ্চিয়তা যাচাই করে নিবেন। তবে এরকম ব্রিডিং পেয়ার নিজের পরিচিত এবং বিশ্বাসযাগ্য ব্রিডারের কাছ থেকে নেওয়াটাই সর্বোত্তম।
৮। পাখির মালিক আপনাকে অনেক কিছুই বলবে, সে যাই বলুক আপনি আপনার যেটা পছন্দ হবে, ভাল লাগবে, নিজের কাছে যেটার সবকিছু পারফেক্ট এবং নরমাল মনে হবে সেটাই নিবেন।
৯। অনেকে আছেন পাখি কিনে এনে তারপর সেই পাখির বিভিন্ন বিষয় জানার চেষ্টা করেন কিন্তু কেনার পরে খোঁজখবর না করে, কেনার আগে করুন। পাখির মিউটেশন, জেন্ডার, বয়স, দাম ইত্যাদি জেনে তারপর কিনুন। অনেক পাখিই আছে যেগুলার জেন্ডার সামনাসামনি দেখে বোঝা যায় না। এসব পাখি কেনার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন বা পরিচিত অভিজ্ঞ ব্রিডারদের সহায়তা নিন।
১০। ইদানীং আরো এক ধরণের বিক্রয়পোস্ট আমরা দেখি সেটা হলো সদ্য চোখ ফোটা বাচ্চা অথবা ৪-৫ দিন বয়সি ছোট বাচ্চার ছবি দিয়ে "Tame Size Baby"। এই Tame Size Baby বা "বাচ্চা" শব্দটা ব্যবহার করে আপনাকে যে কত রকম ভাবে ঠকাতে পারে তা ধারণার বাইরে। বাচ্চা পাখি দাঁড়াতে পারেনা, শব্দ করতে পারেনা, উড়তে পারেনা, বসতে পারেনা, পাতলা পুপ্স করে, সারাদিনই ঝিমায় আরো অনেক কিছু ! ! পাশাপাশি এসব বাচ্চা বাঁচানোও অনেক কষ্ট যদি আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে। টেমিং এর জন্য হ্যান্ডফিডিং কখনোই বাধ্যতামূলক নয়, যদি আপনি সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেন। তাই নিজের শখের জন্য বাড়তি ঝামেলা কাঁধে নিয়ে একটা বাচ্চা পাখির জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলা কোনভাবেই উচিত নয়।
___সংগৃহীত, সংক্ষেপিত এবং পরিমার্জিত।

আমাদের দেশে এভিকালচার সেক্টর এর অনগ্রসরতার অন্যতম কারণ যে হারে বার্ডব্রিডার তৈরি হয় তার চেয়ে বেশি বার্ডব্রিডার পাখি পালা...
11/04/2020

আমাদের দেশে এভিকালচার সেক্টর এর অনগ্রসরতার অন্যতম কারণ যে হারে বার্ডব্রিডার তৈরি হয় তার চেয়ে বেশি বার্ডব্রিডার পাখি পালা ছেড়ে দেন। পাখি ভালোবাসার পরেও পাখি পালা ছেড়ে দেয়ার অনেক গুলো কারণের মধ্যে অন্যতম কারণ হল অনেক ব্রিডারগণ নিজের পারিপার্শ্বিক অবস্থা, চাহিদার ভিত্তিতে কোন পাখি তার জন্য পালা উপযুক্ত তা নির্ধারণে ব্যার্থ হন। যার ফলে এই সম্ভাবনাময় সেক্টরের ক্ষতি তো হচ্ছেই সাথে করে পাখির মার্কেটে অস্থিতিশীলতা, অনেক পাখি হারিয়ে যাওয়ার মত ঘটনা ঘটছে।
এই পোষ্টে পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও চাহিদার ভিত্তিতে তুলনামূলক সহজলভ্য পাখি থেকে কার কি পাখি পালা উচিত তা নিয়েই একটা ধারনা দেয়ার চেষ্টা করব।
১.একেবারে নতুন ব্যক্তি: আগে চিiন্তা করুন প্যারাকিট, ফিঞ্চ, ডোভ প্রজাতির মধ্য কোনটা অপনাকে আকর্ষণ করে? কোন পাখিটি আপনার ভাল লাগে। প্যারাকিট করলে বাজরিগার, ফিঞ্চ করলে জেব্রা বা বেঙ্গলি ফিঞ্চ, ডোভ ভালো লাগলে লাফিং ডোভ আদর্শ। নতুনদের কাছে অনুরোধ যেহেতু পাখির রাজ্যে আপনি নিজেই বাচ্চা তাই বাচ্চা পাখি বা নিউ এডাল্ট পাখি আপনার জন্য সর্বোত্তম, এতে পাখি ও আপনার সম্পর্ক খুব ভালো হবে ভবিষ্যতে।
২.জায়গার সল্পতা: জায়গা কম থাকলে আপনার জন্য বাজরিগার, ফিঞ্চ প্রজাতি, ডায়মন্ড ডোভ, লাফিং ডোভ আদর্শ।
৩.অনেক জায়গা আছে: আপনি ছোট পাখি করতে পারেন তবে এর সাথে আপনার আগ্রহ থাকলে ও জায়গার ব্যাবহার করার জন্য বড় পাখি করা উচিত, সেই জন্য ককাটেল, রিংনেক, রোজেলা, র‍্যাম, লরি, কাকারিকি, কনুর আদর্শ।
৪.পাখিকে অনেক সময় দিতে পারেন না: আপনার জন্য একটু শক্ত প্রকৃতির পাখি নির্বাচন দরকার। যেমন-লাভ বার্ড, কাকাটেল, কনুর, রিংনেক, র‍্যাম।
৫.পাখির সুন্দর ডাক শুধু যাদের আকর্ষণ করে: ক্যানারি, ডায়মন্ড ডোভ, ককাটেল।
৬.পাখি অনেক ডাকাডাকি না করলে যাদের ভালো লাগে না: সান-কনুর, লাভবার্ড, রিংনেক, কনুর, লরি, বাজরিগার।
৭.পাখির অত্যাধিক শব্দ যাদের পাখি পালনে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়(এই সমস্যাটা শহর জীবনে অনেক বেশী): নিউফেমা প্রজাতি(টারকুইজিন,স্পেলেন্ডিড,বুরগিস,এলিগেন্স), ফিঞ্চ প্রজাতি(জেব্রা,জাভা,গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ) তাদের জন্য পাখি পালার শখ ও চাহিদা মেটাতে উপযুক্ত পাখি।
৮.যারা পাখির মিউটেশন নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন: বাজরিগার, নিউফেমা, জেব্রা ফিঞ্চ, গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ।
৯.পাখির বাহারি রং যাদের ভাল লাগে: নিউফেমা, রোজেলা, লরি, গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, কনুর(সানকনুর,পাইনাপেল কনুর,ক্রিমসন বেলি কনুর)আপনার জন্য আদর্শ।
১০.যাদের একটু বন্য পরিবেশে খোলা মেলা জায়গা আছে: ময়ুর, ফিজেন্ট, ম্যাকাও, আফ্রিকান গ্রে প্যারোট ব্রিডিং এর জন্য আপনি চেষ্টা করতে পারেন ইনশাহআল্লাহ সফল হবেন।
১১.টেম বার্ড যাদের প্রধান আকর্ষন: ককাটেল, বাজরিগার, লাভবার্ড, গ্রে প্যারোট, ম্যাকাও, কনুর প্রভৃতি পাখির বাচ্চার হ্যন্ডফিড শিখে ছোট অবস্থা থেকে পাললে অনেক ভালো টেম হবে।
যারা পাখি পালন করে শখের পাশাপাশি আর্থিক ভাবে লাভবান হতে চান তারা উপরের বিষয়গুলো চিন্তা-ভাবনা করে যে পাখিটি আপনার জন্য উপযুক্ত সেই পাখিটি মন দিয়ে, ধৈর্য সহকারে, কৃপনতা পরিহার করে পালেন ও তার কোয়ালিটি ডেভলপমেন্টে মনোনিবেশ করেন আর আস্তে আস্তে পাখির মিউটেশন ডেভলপমেন্টে কাজ করুন। যেমন-ক্রেস্টেড বাজরিগারে ভালো করতে পারলে জাপানিজ বাজরিগার করুন, টারকুইজিন করতে পারলে স্পেলেন্ডিড পালা শুরু করুন, জেব্রা ফিঞ্চ করতে পারলে গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ শুরু করুন। সহজ কথা সাহস আর একাগ্রতাকে বাড়ার সুযোগ করে দিন আর সফল হতে প্রত্যয়ী হোন। পরিশেষে এটাই বলব নিজে বিবেচনা করে আপনার জন্য উপযুক্ত পাখি নির্বাচন করে নিজে ভালো পাখিপ্রেমি ও ভালো বার্ডব্রিডার হবার চেষ্টা করুন আর আপনার এই শখের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভাই-বোন বা বন্ধুকে আগ্রহী করে তুলুন।
__সংগৃহীত, সংক্ষেপিত এবং পরিমার্জিত

07/01/2020
New Adult English Male (DF Cobalt Spangle) Bikroy হবে। বয়স ৮ মাস। লোকাল ব্রিড।Price : 4000 টাকা (100% fixed)বিশদ তথ্যের ...
11/07/2019

New Adult English Male (DF Cobalt Spangle) Bikroy হবে। বয়স ৮ মাস। লোকাল ব্রিড।
Price : 4000 টাকা (100% fixed)
বিশদ তথ্যের জন্য যোগাযোগ : _
পঙ্খিবাড়ি/PonkhiBari
১৮৬, মালিবাগ কলেজ রোড, মালিবাগ বাজার
ঢাকা-১২১৭. বাংলাদেশ
ফোন- 01754888887
ই-মেইল[email protected]

১৭ মাস বয়সের আকর্ষণীয় size এর Exhibition English Male বিক্রি করা হবে। মনে শান্তি আসার মত তার size,colour এবং attitude. ...
06/07/2019

১৭ মাস বয়সের আকর্ষণীয় size এর Exhibition English Male বিক্রি করা হবে। মনে শান্তি আসার মত তার size,colour এবং attitude. পেয়ার নেয়ার জন্য সম্পূর্ণ তৈরী সে।
Price: ৬,০০০ টাকা (১০০% একদাম)
দয়া করে কেউ দামের বিষয়ে অনুরোধ করবেন না
বিশদ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : _
PonkhiBari/পঙ্খিবাড়ি
186, মালিবাগ কলেজ রোড, মালিবাগ বাজার
ঢাকা-1217. বাংলাদেশ
ফোন- 01754888887
ই-মেইল[email protected]

একটি ইংলিশ Denish Paid Budgie Male বিক্রি করা হবে। ১৪ মাস বয়স। পেয়ার নেওয়ার জন্য প্রস্তুত সে। সাইয মাশাহআল্লাহ ভালই। Pri...
04/07/2019

একটি ইংলিশ Denish Paid Budgie Male বিক্রি করা হবে। ১৪ মাস বয়স। পেয়ার নেওয়ার জন্য প্রস্তুত সে। সাইয মাশাহআল্লাহ ভালই।
Price : ৫,৫০০ টাকা
(একদাম, দয়া করে দাম নিয়ে কেউ অনুরোধ করবেন না)
বিশদ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : _
পঙ্খিবাড়ি/PonkhiBari
১৮৬, মালিবাগ কলেজ রোড, মালিবাগ বাজার
ঢাকা-১২১৭. বাংলাদেশ
ফোন-01754888887
ই-মেইল[email protected]
_________অগ্রিম ধন্যবাদ সবাইকে।

পছন্দনীয় সাইজের exhibition ইংলিশ বিক্রি করা হবে। নতুন পেয়ার দেয়া হয়েছে। Male এর বয়স ১৯ মাস এবং Female এর বয়স ১৫ মাস। পা...
04/07/2019

পছন্দনীয় সাইজের exhibition ইংলিশ বিক্রি করা হবে। নতুন পেয়ার দেয়া হয়েছে। Male এর বয়স ১৯ মাস এবং Female এর বয়স ১৫ মাস। পাখির size দেখলে মন ভরে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
Price: ১৩,৫০০ টাকা
(একদাম নয়, আগ্রহী ক্রেতারা দাম বলতে পারবেন)
বিশদ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : _
পঙ্খিবাড়ি/PonkhiBari
১৮৬, মালিবাগ কলেজ রোড, মালিবাগ বাজার
ঢাকা-১২১৭. বাংলাদেশ
ফোন-01754888887
ই-মেইল[email protected]
_________অগ্রিম ধন্যবাদ সবাইকে।

এক পেয়ার ব্রিডিং জাপানিজ-বাজরিগার বিক্রি করা হবে। এখন ডিমে আছে। Male-Female একরকম দেখতে। পিঠের ফুল, সাইয, কালার এবং কোয়া...
03/07/2019

এক পেয়ার ব্রিডিং জাপানিজ-বাজরিগার বিক্রি করা হবে। এখন ডিমে আছে। Male-Female একরকম দেখতে। পিঠের ফুল, সাইয, কালার এবং কোয়ালিটি ছবিতে দেখুন। ইনশাহআল্লাহ পাখি দেখা মাত্র মন খুশি হয়ে যাবে।
Price: ১২,০০০ টাকা (একদাম)
দয়া করে দাম নিয়ে কেউ অনুরোধ করবেন না
বিশদ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : _
পঙ্খিবাড়ি/PonkhiBari
১৮৬, মালিবাগ কলেজ রোড, মালিবাগ বাজার
ঢাকা-১২১৭. বাংলাদেশ
ফোন- 01754888887
ই-মেইল[email protected]
__________ধন্যবাদ সবাইকে।

Extreme quality এবং আকর্ষণীয় size এর এক পেয়ার Exhibition English Budgies বিক্রি করা হবে। যারা বড় সাইজের Exhibition Engl...
30/06/2019

Extreme quality এবং আকর্ষণীয় size এর এক পেয়ার Exhibition English Budgies বিক্রি করা হবে। যারা বড় সাইজের Exhibition English চাচ্ছেন একদম তাদের মনের মত পাখি ইনশাহআল্লাহ। Male এর বয়স ১৮ মাস এবং Female এর বয়স ১৩.৫ মাস।
পেয়ারের প্রাইস ১৫,০০০ টাকা
(একদাম না, সামান্য কমবেশি করা যাবে)
বিশদ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : _
পঙ্খিবাড়ি/PonkhiBari
১৮৬, মালিবাগ কলেজ রোড, মালিবাগ বাজার
ঢাকা-১২১৭. বাংলাদেশ
ফোন- 008801754888887
ই-মেইল[email protected]

Address

পঙ্খিবাড়ি/PonkhiBari, 186, Malibag Bazaar Road, , Malibag Bazaar Railgate
Dhaka
1217

Opening Hours

Monday 08:00 - 22:00
Tuesday 08:00 - 22:00
Wednesday 08:00 - 22:30
Thursday 08:00 - 22:00
Friday 08:00 - 22:00
Saturday 08:00 - 22:00
Sunday 08:00 - 22:00

Telephone

+8801754888887

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PonkhiBari posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to PonkhiBari:

Videos

Share

Category

Nearby pet stores & pet services


Other Pet Stores in Dhaka

Show All