Vet Kamarkhali, Faridpur/ প্রাণী চিকিৎসক কামারখালী, ফরিদপুর

  • Home
  • Bangladesh
  • Faridpur
  • Vet Kamarkhali, Faridpur/ প্রাণী চিকিৎসক কামারখালী, ফরিদপুর

Vet Kamarkhali, Faridpur/ প্রাণী চিকিৎসক কামারখালী, ফরিদপুর গবাদিপশু ও পোষা প্রাণীর চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন।

16/11/2023

টাস অপারেশন। Upward Patellar Fixation (UPF)/শিড়টান
স্থানঃ আটঘরিয়া, চন্ডিবিল, নওপাড়া।

Dr. Md. Al-Amin
✆ 01750-524033

Dr. Md. Al-Amin01750-524033
25/03/2023

Dr. Md. Al-Amin
01750-524033

গাভী হিটে/ডাকে আসার লক্ষণ।
25/02/2023

গাভী হিটে/ডাকে আসার লক্ষণ।

ছাগল নিজে থেকে ২ দিন ধরে চেষ্টা করছে বাচ্চা ডেলিভারির। কিন্তু হচ্ছিল না। পরে আমাকে ডাকলে ৩০ মিনিটের মধ্যেই ডেলিভারি করতে...
04/02/2023

ছাগল নিজে থেকে ২ দিন ধরে চেষ্টা করছে বাচ্চা ডেলিভারির। কিন্তু হচ্ছিল না। পরে আমাকে ডাকলে ৩০ মিনিটের মধ্যেই ডেলিভারি করতে সক্ষম হই।। আলহামদুলিল্লাহ।

ডাঃ মোঃ আল-আমিন
Mob: 01750-524033

Abscess under false teats.
31/01/2023

Abscess under false teats.

02/05/2022
এখন থেকে বাসায় নিয়মিত আছি। আপনাদের পোষা প্রাণীর চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।
24/02/2022

এখন থেকে বাসায় নিয়মিত আছি। আপনাদের পোষা প্রাণীর চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।

I am available in Whatsapp now.
12/01/2022

I am available in Whatsapp now.

যে ঔষধ গুলো বিড়ালের জন্য ক্ষতিকরঃ১.Parasitalol/Acetaminophen:-আমাদের দেশে Napa,Ace,Fast,A-one,Aceta,Act,Acto,Anal pain,A...
11/01/2022

যে ঔষধ গুলো বিড়ালের জন্য ক্ষতিকরঃ
১.Parasitalol/Acetaminophen:-
আমাদের দেশে Napa,Ace,Fast,A-one,Aceta,Act,Acto,Anal pain,Anapol ইত্যাদি নামে পরিচিত।
এটি বহুল ব্যবহ্ত পেইন কিলার।
২.Aspirin:-
আমাদের দেশে Angin,Asorin,Caid,Carva,Disprin,Ecosprin,Mysprin,Solrin ইত্যাদি নামে পরিচিত।
৩.Ibuprofen (Advil, Motrin):
আমাদের দেশে Advel,Bufen,Cpfen,Deflam,Deprofen,Flam,Flamex ইত্যাদি নামে পরিচিত।
৪.Naproxen :-
আমাদের দেশে Aktivex,Anaflex,Bpxen,Cosnap,Diproxen,Dolwin,Ecless,Fritt ইত্যাদি নামে পরিচিত।
৫.Antidepressants:-
অনেক ধরনের ডিপ্রেশন কমানোর ড্রাগ আছে যে গুলো মানুষ খায় এগুলো কোন মানসিকভাবে দূর্বল বিড়ালকে দেওয়া যাবে না।
Prozac (fluoxetine)
Paxil (paroxetine)
Zoloft (sertraline)
Celexa (citalopram)
Luvox (fluvoxamine)
Lexapro (escitalopram)
Trintellix (vortioxetine)
Viibryd (vilazodone) ইত্যাদি।
৬. ADD/ADHD Medication:-
উপাদন Methylphenidate. এটিও ডিপ্রেশন কমাতে ও মানসওক অসুস্থতা কমাতে ব্যবহ্ত হয়। আমাদের দেশে এটি
Metadate,Metadate,Methylin,Ritalin
ইত্যাদি নামে পরিচিত।
৭. Sleep Aids (Benzodiazepines, Xanax, Ambien):
বিড়ালকে কোন ভাবেই ঘুমের ঔষধ দেওয়া যাবেনা।
Filfresh,Deleta,Pase ইত্যাদি।
৮. Beta-Blocke:-
atenolol (also called Tenormin)
bisoprolol (also called Cardicor or Emcor)
metoprolol (also called Betaloc or Lopresor)
propranolol (also called Inderal or Angilol)
এই Beta blocker গুলো সাধারণত বেশি ব্যবহ্ত হয়।
এগুলো হার্ট রিলেটেড ডিজিসে বেশি ব্যবহ্ত হয়।
৯. Hormones :
# Thyroid hormone:
উপাদান levothyroxine (Levoxyl, Synthroid, Tirosint, Unithroid, Unithroid)।
এই ঔষধ গুলো থাইরয়েড হরমোন ভারসাম্য জনিত রোগে ব্যবহ্ত হয়।
# এ ছাড়াও জন্মনিয়ন্ত্রণে মহিলাদের ব্যবহ্ত ঔষধ Estrogen,Progesterone ইত্যাদি হরমোন, বাচ্চা নিরোধক পিল ইত্যাদি বিড়ালের জন্য ক্ষতিকর।
১০.Cholesterol medications:
অনেকে বিড়ালের ওজন বাড়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় অনেক সময় কোলেস্টেরল কমানোর ঔষধ দেয়।এগুলো বিড়ালের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
Atorvastatin (Lipitor)
Fluvastatin (Lescol)
Lovastatin.
Pitavastatin (Livalo)
Pravastatin (Pravachol)
Rosuvastatin calcium (Crestor)
Simvastatin (Zocor)
এগুলো কোলেস্টেরল চিকিৎসায় বহুল ব্যবহ্ত। এগুলো বিড়ালকে দেওয়া যাবেনা।
১১. বিভিন্ন খাবার ও ভিটামিনঃ
পিয়াজ,রসুন,সালাদ, বেশিমাএায় স্যালাইন বিড়ালের জন্য ক্ষতিকর।
বিড়ালকে বেশি করে পানি পান করান এবং স্যালাইন এড়িয়ে চলুন।
এছাড়াও অতিরিক্ত মাএায় ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি ও ডি বিড়ালের জন্য ক্ষতিকর।
বিড়ালের ডায়ারিয়াতে শুধু ভাত ও মুরগির মাংস খাওয়ান এবং মাছ পরিহার করুন।
ঔষধ গুলো খাওয়ানোর সময় উপাদান দেখে কিনবেন এবং ডোজে ভুল করা যাবেনা। কোন ঔষধ কতটুকু দিবেন সে ক্ষেএে অবশ্যই ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

মোঃ এম,এন,আজিম (সাম্য)
ভেটেরিনারি অনুষদ
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

11/01/2022

ক্যাট ফ্লু একটা রোগের নাম। শীতকাল ক্যাট ফ্লু এর প্রধান মৌসুম। এই রোগ যেকোনো বিড়ালকে আক্রমণ করতে পারে,,, আপনার আমার সবার বিড়ালকেই পারে। ক্যাট ফ্লু হলে ৯৫% এর বেশি বিড়ালই মারা যায়। আর বাকিদের দ্রুত ভালো চিকিৎসা দিলে বাঁচানো সম্ভব। শীতকাল ছাড়াও অন্য সময় এ রোগ হতে পারে। তবে শীতকালে বিড়ালকে বেশি সাবধানে রাখা উচিত। ক্যাটস্ গ্রুপগুলোতে শত শত পোস্ট দেখা যায় এই সিজেনে,ক্যাট ফ্লু এর জন্য বিড়াল মারা যাচ্ছে,,,
একদম সুস্থ বিড়াল হঠাৎ ই এরকম রোগে আক্রান্ত হয়।এই রোগ থেকে বাঁচাতে হলে ভ্যাকসিন একটা অনেক বড় নিশ্চয়তা। পৃথিবীতে কোনো ভ্যাকসিন নেই, যেটা ১০০% কার্যকর। অসুখ বিসুখ, মৃত্যু সৃষ্টিকর্তার হাতে। কিন্তু ভ্যাকসিন দিলে ক্যাট ফ্লু হতেই পারে না,এমনটা নয়। এই রোগ হওয়ার এক দুই দিনের মধ্যেই বিড়াল মারা যায় 🙂 এই রোগের কয়েকটা লক্ষণ- জ্বর, ফেনাযুক্ত বমি,সর্দি,খাওয়া দাওয়া করছে না, সারাদিন শুয়ে আছে, অনেক দুর্বল,চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া। কখনো কখনো কোনো লক্ষণ ছাড়াই বিড়াল মারা যায়।
তাই শীতকালে বিড়ালকে একদম গোসল কারনো যাবে না, ঠান্ডা লেগে সেটা ক্যাট ফ্লু পর্যন্ত গড়াতে আরে। শীত আসার আগেই বিড়ালকে ভ্যাকসিন দিন।

 বিশ্বে প্রতি ৪৫ টি বিড়ালের ভেতর ১ টি বিড়াল এবং ২৭৩ টি কুকুরের ভেতর ১ টি কুকুর কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত।  এর গুরুত্ব এই এ...
03/01/2022



বিশ্বে প্রতি ৪৫ টি বিড়ালের ভেতর ১ টি বিড়াল এবং ২৭৩ টি কুকুরের ভেতর ১ টি কুকুর কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত। এর গুরুত্ব এই একটি পরিসংখ্যান থেকেই অনুমেয়। আজ আমরা এর ব্যাপারে জানব সাথে কিডনি কে ভালো রাখার কিছু নিয়ম ও।

Kidney Disease এর অনেক লক্ষণ আছে এর মাঝে যেগুলি অনেক গুরুত্বপূর্ণ সেগুলি হলো

√ঘন ঘন পি করা।
√ শরীর এর বিভিন্ন জয়েন্ট এবং পা, মুখ ফুলে যাওয়া
√শরীরের স্কিনে লাল লাল র‍্যাশ।
√দীর্ঘ সময়ে ঘুম ঘুম ভাব বা অবসাদ
√অল্প খেলাধুলা করেই শ্বাসকষ্ট হওয়া।
√শরীর ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া
√ শরীরের ঘার, এবং স্কন্ধ অংশে ব্যাথা৷

kidney disease এর শেষ পরিণতি হবে kidney failure . এটি একটা মারাত্মক রোগ।

এই লক্ষণ গুলি থাকলেই বলা যায় না এটি কিডনি রোগ এর জনি প্যাথলজিক্যাল টেস্ট এর ও প্রয়োজন রয়েছে। এবং একজন registered vet এর পরামর্শ প্রয়োজন এর কোন বিকল্প নেই।

কিডনি আমাদের শরীরে দুইটি। কারণ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংগ।

#কিডনি ভালো রাখতে আমাদের পোষা প্রাণী কে

#নিয়মিত ফ্রেশ পানি খাওয়াতে হবে।

#অলসতা সরিয়ে খেলাধুলার সুযোগ দিতে হবে

#খাবারে carbohydrate কমিয়ে দিতে হবে।

#ফ্যাট এর পরিমান কম দিতে হবে।

#লবণ পরিমিত দিতে হবে।

#সোডিয়াম কম আছে এমন খাবার দিতে হবে।

সবশেষে, যদি দেখেন আপনার আদরের প্রাণীর কোন শারীরিক অসুবিধা হচ্ছে তাহলে দেড়ি না করে যোগাযোগ করুন ভেট এর সাথে। অনলাইনে অনেক ভেট আছেন অফলাইনেও আছেন একবার নক করে দেখুন আমরা আছি সাহায্য করতে আপনার ও আপনার প্রাণির জন্য।

লিখেছেন

DR Mirza MD Arman Hossain
DVM, MS( surgery), BAU

লেখাস্বত্ত



Best place for animal's care.

29/12/2021

🐈🥛বিড়ালের খাদ্য তালিকা:-
পর্ব-১(০-২.৫ মাস বয়সীদের জন্যে)
যারা পহেলাপ্রথম বিড়াল পালে বা পালা শুরু করেছেন তাঁদের জন্য প্রথমেই শুভেচ্ছা🎉 কেননা আগে কোনো জিনিস নষ্ট হলেই আপনার উপর দোষ আসতো এখন সেটায় ভাগ বসবে (আপনি বেচে গেলেন 😼)।
যাইহোক ক্যাট প্যারেন্টসরা অনেকেই দ্বিধায় থাকে বিড়ালদের কী খাওয়াবো, কখন খাওয়াবো , কতটুকু খাওয়াবো।

🛑🛑মা বিড়াল না থাকলে বা না খাওয়ালে :-
➡️➡️বয়স - ৩দিনের বেশি হলে
মা বিড়াল ছাড়া বিড়াল অনেকেই খুঁজে পান বা পালেন তাদের জন্যে - বিড়ালের বয়স ৩ দিনের বেশি হলে বাজারে বা অনলাইন পেজে কিটেন রিপ্লেসমেন্ট কিনতে পাওয়া যায় সেটা কিনে খাওয়ান। যদি সেটা সহজলভ্য না হয় তাহলে ছাগলের দুধ। আর সেটাও না হলে পাউডার দুধ পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে অনুপাত ১:৩ ।
মনে রাখবেন গরুর দুধে ল্যাকটোসের পরিমান বেশি থাকে যার জন্য বাচ্চা বিড়ালদের পাতলা পটি হয়। এবং বেশী দুর্বল হলে বাঁচানো যায় না।
📍📍খাওয়ানো সময় ড্রপার ব্যাবহার করবেন।
১-২ ঘন্টা পর পর খাওয়ানো চেষ্টা করবেন। আবার দেখবেন ক্ষুদা লাগলেই বাচ্চা চিল্লানো শুরু করে তখনই বুঝবেন ক্ষুদা লেগেছে। কতো টুকু খাওয়াবেন ? দেখবেন ওর খাওয়া হয়ে গেলে ও নিজ থেকেই আর খেতে চাইবে না । তখনই বুঝে যাবেন উনার পেট ভরে গিয়েছে।

➡️➡️ বয়স ১মাস বা তার বেশি হলে-
পাতলা দুধের পাশাপাশি চিকেন স্টক বা চিকেন সিদ্ধ করে পানি টা কুসুম গরম খাওয়াতে পারেন। এতে করে ওর দুর্বলতা কমবে। অনেকসময় দেখা যায় মা ছাড়া বাচ্চা বিড়াল খুব দূর্বল হয় তাই চিকেন স্টকের সাথে অল্প স্যালাইন মিশিয়েও খাওয়াতে পারেন।
➡️➡️ বয়স দুইমাসের কাছাকাছি হলে -
ওকে সলিড ফুড যেমন মাছ, মাংস ছোটছোট টুকরো করে খাওয়াতে অভ্যেস করুন , এবং এগুলো খাওয়ানো শিখান।

🛑🛑 মা বিড়াল থাকলে বা নিজ থেকে খাওয়ালে -
মা বিড়াল নিজেই তার সন্তানদের খাওয়াবে। আপনার কিছু করার দরকার পড়বে না। শুধু ১.৫মাস + হলে ওকে মায়ের দুধের পাশাপাশি চিকেন স্টক এবং ২মাসের কাছাকাছি বয়স হলেই মাছ, মাংস খাওয়ানো শুরু করবেন

🛑মনে রাখবেন , মা বিড়াল তার বাবুদের ২/২.৫ মাস পর্যন্ত দুধ খাওয়ায়। তাই তার আগে বাচ্চাকে মা থেকে একান্ত দরকার না হলে আলাদা করবেন না 🛑

Collected from
Faisa musarrat

29/12/2021
বিড়াল পালনে নতুন দের জন্য কিছু পরামর্শ,  পি, এবং পটি ট্রেইন সম্পর্কেঃ বিড়ালের সভাব হলো নরম বালি, মাটি, ইত্যাদি জায়গায় পি...
26/12/2021

বিড়াল পালনে নতুন দের জন্য কিছু পরামর্শ,

পি, এবং পটি ট্রেইন সম্পর্কেঃ
বিড়ালের সভাব হলো নরম বালি, মাটি, ইত্যাদি জায়গায় পি, অথবা পটি করা তাই খাবারের পর একটা গামলায় বালি, মাটি, লিটার, অথবা কাঠের গুরো নিবেন, নেয়ার পর বিড়াল কে গামলায় বসিয়ে দিবেন। দেখবেন তখন সে বালি, মাটি, পেয়ে খোরা শুরু করবে। তার পর পি অথবা পটি করবে৷

এবার আসি খাদ্যআভ্যাস সম্পর্কেঃ

বাচ্চার বয়স মোটামুটি দের মাস হলে মাছ, এবং মুরগীর গোশত লবন, হলুদ, মরিচ, তেল ছাড়াই ভালো ভাবে সিদ্ধ করে নিবেন তারপর ভাত এর সাথে এমন ভাবে চটকে মেখে দিবেন যেনো খুব ভালো ভাবে মিক্স হয়। অনেকের ধারনা বিড়াল দুধ খেতে পছন্দ করে, হ্যা আপনার ধারনা সঠিক কিন্তু সেটা আপনার বিড়াল এর জন্য খুবই ক্ষতিকর, গরুর বা ছাগলের দুধে প্রচুর পরিমাণে ল্যাকটোজ থাকে যেটা কুকুর বিড়াল হজম করতে পারে না যার ফলে ডায়েরি, বা আমাশা হতে পারে। অনেক সময় বাচ্চা মারাও যেতে পারে।

কি ভাবে বুঝবো বিড়ালের ফ্লু হয়েছেঃ
এই ফ্লু টা একটা ভাইরাস, যেটা একটা বিড়াল থেকে অন্য বিড়ালের মধ্যে খুবই দ্রুত সংক্রামিত হয় এই ফ্লু মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করে না ভয়ের কিছু নেই।
তাহলে কি ভাবে বুঝবো?
১ঃ আপনার বিড়াল কিছু খেতে চাইবে না,
২ঃ সে বাসার চিপায় চাপায় চুপ করে ঝিম মেরে বসে থাকবে।
৩ঃ চোখ ফুলে যাওয়া, বা লাল হয়ে যাওয়া৷
৪ঃ পানি খেতে চাইবে না, বা পানি দেখলে ভয় পাবে।
৫ঃ দাতের মাড়িতে ঘা হওয়া।
৬ঃ পায়ের তালুতে ঘা হওয়া।

এর থেকে পরিত্রান, যেহেতু এটা একটা জ্বরের ভাইরাস সেহেতু বাচ্চার বয়স যখন ৩ মাস তখন ভ্যাক্সিন দিয়ে নিবেন এতে করে ফ্লু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

গোসলঃ
শিতের সময় গোসল করাবেন না, এতে বিড়াল ঠান্ডা বা জ্বর হয়ে মারা যেতে পারে। যদি পি অথবা পটি করে শরির নোংরা করে ফেলে সেই ক্ষেত্রে গরম পানি তে একটা ন্যাকড়া ভিজিয়ে ওর শরির মুছে দিবেন।

কি শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেনঃ
মানুষের সাবান বা শ্যাম্পু তে অনেক বেশি ক্ষার থাকে যেটা কিনা বিড়ালের স্কিনের জন্য খুবই ভয়ানক এবং প্রচুর পরিমাণে লোম ঝরে যাবে। সেই ক্ষেত্রে বিড়ালের শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেন৷ আর যারা প্রান্তিক অঞ্চলে বাস করেন বিড়ালের শ্যাম্পু নেই তারা জনসোন বেবি শ্যাম্পু টা ব্যাবহার করবেন ওই টায় ক্ষার কম।

নিজেও ভালো থাকুন আপনার বিড়ালকেও ভালো রাখুন

ধন্যবাদ।❤️

আদরের প্রানীটা যখন মারা যায় 😓😰😢
17/02/2021

আদরের প্রানীটা যখন মারা যায় 😓😰😢

A monkey of 70 years injured by dog biting.
17/02/2021

A monkey of 70 years injured by dog biting.

Umbilical abscess operation.
07/01/2021

Umbilical abscess operation.

Atresia ani operation at Modhukhali Livestock Office.
30/12/2020

Atresia ani operation at Modhukhali Livestock Office.

Vaccination & deworming campaign at Kamarkhali & Komorpur...
24/12/2020

Vaccination & deworming campaign at Kamarkhali & Komorpur...

Abscess operation of a bull at Dumain.Md. Al-Amin..
23/12/2020

Abscess operation of a bull at Dumain.
Md. Al-Amin..

Successfully correction of a teat blockage....
21/11/2020

Successfully correction of a teat blockage....

 #গবাদিপশুর_লিভার_টনিক_ও_এর_ব্যবহারডা: মোঃ শাহিন মিয়াবিসিএস প্রাণিসম্পদগবাদিপশুর লিভার টনিক একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ এনিমেল...
22/09/2020

#গবাদিপশুর_লিভার_টনিক_ও_এর_ব্যবহার
ডা: মোঃ শাহিন মিয়া
বিসিএস প্রাণিসম্পদ

গবাদিপশুর লিভার টনিক একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ এনিমেল ফিড সাপ্লিমেন্ট বা ওরাল সাসপেনসন। গবাদিপশুর লিভার টনিক ব্যবহারে গরুর শরীরের সকল জৈবিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়। গরু সুস্থ থাকে ও গবাদিপশু থেকে অধিক উৎপাদন অর্জন করা যায়।

লিভার টনিক কী?

যে টনিক বা সাসপেনশন গরু ছাগলের লিভারের উপর কাজ করে লিভার বা কলিজাকে সুস্থ ও অধিক কার্যকরী করে তোলে তাকে গরুর লিভার টনিক বলে। আমাদের দেশে মুলত দুই ধরনের লিভার টনিক পাওয়া যায়। যথা- হারবাল লিভার টনিক ও ক্যামিকাল লিভার টনিক।

গবাদিপশুর লিভার টনিক কিভাবে কাজ করে?

হার্বাল লিভার টনিকে বিভিন্ন হার্বাল উপাদান থাকে যা লিভারের ক্ষতিগ্রস্ত টিসুকে সারিয়ে তোলে। তবে ক্যামিক্যাল লিভার টনিক সবচেয়ে বেশি কার্যকারি। ক্যামিকাল লিভার টনিকে বিভিন্ন দরকারি ভিটামিন সহ কোলিন ক্লোরাইড ও বিটেইন থাকে যা দ্রুত লিভার কে কিউর করে।

লিভার টনিকের প্রয়োজনীয়তা

ইংরেজি লিভারের সোজা সাপ্টা বাংলা প্রতিশব্দ হল কলিজা। আর লিভার টনিক মানে হল কলিজা ভাল করার ঔষধ। কৃমিনাশকের তিক্ত স্বাদ গ্রহন করে গরু যখন মুখ কালো করে অভিমান করে বসে থাকে। তখনি দরকার এটি ভালো মানের লিভার টনিকে। এই টনিক গরুর মুখে হাসি ফুটাবে। মনের আনন্দে হেসে খেলে খাওয়া দাওয়া শুরু করবে। বেশি বেশি খাবে আর ফুলতে থাকবে।

লিভার টনিক লিভারকে সুস্থ ও সুরক্ষিত করে। কলিজা কৃমি যদি লিভার কে ফুটো ফুটো করে দেয় সেটাও সারিয়ে তোলে এই মহৌষধ। এটি লিভার থেকে এক ধরনের হজম রস নিঃসরনে সহায়তা করে। এই রস পেটের মধ্যে গিয়ে যাকে পাই তাকেই পিষে ফেলে। তাই পরিপাকে বা হজমে আর বাঁধা থাকে না।

লিভার টনিক পরিচিতি

বাজারে অনেক ধরনের লিভার টনিক পাওয়া যায় ।

বুদ্ধিমানের কাজ হবে একজন রেজিষ্টার্ড ভেটেরিনারিয়ানের সাথে আলাপ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

বাছুরের লিভার টনিক হিসাবে কোনটি সেরা?

আমাদের দেশের বাছুর গুলো সবচেয়ে বেশি ঝুকিপূর্ণ থাকে এই লিভার ডিসওর্ডার রোগে। বাছুর কে কলিজা কৃমি সহ সকল কৃমি মুক্ত করা না হলে বাছুরের লিভার পুরোপুরি নষ্ট হয়ে বাছুর মারা যায়। তবে ভালোমানের লিভার টনিক সারিয়ে তুলতে পারে এই সমস্যা। সেরা মানের বলতে আমার কাছে ক্যামিকেল লিভার টনিক।

লিভার টনিকের ব্যবহার

প্রথম কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানোর পরবর্তী দিন থেকে নির্দেশনা মোতাবেক ৫-৭ দিন লিভার টনিক খাওয়ানো ভালো। এরপর বন্ধ থাকবে। আবার পরবর্তীতে ১০-১৪ দিন পর যদি দ্বিতীয় ডোজ কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে। তারপরের দিন থেকে আবারো ৫-৭ দিন খাওয়াবেন। এই মিলে মোট দুই বার। গবাদিপশুর যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে অবশ্যই এই লিভার টনিক খাওয়ানো বন্ধ রাখতে হবে।

🔲 "উটের দিকে তাকিয়ে দেখেছ, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?” [সূরা গাশিয়াহ ১৭]উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এ...
01/09/2020

🔲 "উটের দিকে তাকিয়ে দেখেছ, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?” [সূরা গাশিয়াহ ১৭]
উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে। কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে। মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে। দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়। উটের মত এত অসাধারণ ডিজাইনের প্রাণী প্রাণীবিজ্ঞানীদের কাছে এক মহাবিস্ময়।
মানুষসহ বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর আশেপাশে থাকে। যদি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৩৮.৫ ডিগ্রির (১০২ ফা) বেশি হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর ক্ষতি হতে থাকে। ৪০ ডিগ্রির (১০৪ ফা) বেশি হয়ে গেলে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক, খাদ্যতন্ত্র ব্যাপক ক্ষতি হয়। ৪১ ডিগ্রি (১০৫ ফা) তাপমাত্রায় শরীরের কোষ মরে যেতে শুরু করে।
একারণেই যখন স্তন্যপায়ী প্রাণীদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, তখন শরীর ঘেমে বাড়তি তাপ বের করে দিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যায়। কিন্তু উটের জন্য এভাবে পানি অপচয় করা বিলাসিতা। কারণ মরুভূমিতে সবচেয়ে দুর্লভ সম্পদ হচ্ছে পানি। একারণে উটের শরীরে এক বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। ভোরবেলা এর শরীরের তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি থাকে। তারপর আবহাওয়া যখন প্রচণ্ড গরম হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৪১ ডিগ্রি (১০৪ ফা) পর্যন্ত ওঠে। এর পর থেকে এটি ঘামা শুরু করে। এর আগে পর্যন্ত এটি পানি ধরে রাখে। এভাবে প্রতিদিন উট স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে প্রচণ্ড জ্বরের তাপমাত্রা পর্যন্ত সহ্য করে। এর শরীরের ভেতরে ব্যবস্থা রাখা আছে, যেন তা দিনের পর দিন ভীষণ জ্বর সহ্য করার পরেও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর বড় ধরনের ক্ষতি না হয়।
উটের রক্ত বিশেষভাবে তৈরি প্রচুর পরিমাণে পানি ধরে রাখার জন্য। উট যখন একবার পানি পান করা শুরু করে, তখন এটি প্রায় ১৩০ লিটার পানি, প্রায় তিনটি গাড়ির ফুয়েল ট্যাঙ্কের সমান পানি, ১০ মিনিটের মধ্যে পান করে ফেলতে পারে। এই বিপুল পরিমাণের পানি অন্য কোনো প্রাণী পান করলে রক্তে মাত্রাতিরিক্ত পানি গিয়ে অভিস্রবণ চাপের কারণে রক্তের কোষ ফুলে ফেঁপে ফেটে যেত। কিন্তু উটের রক্তের কোষে এক বিশেষ আবরণ আছে, যা অনেক বেশি চাপ সহ্য করতে পারে। এই বিশেষ রক্তের কারণেই উটের পক্ষে একবারে এত পানি পান করা সম্ভব হয়।
উটের কুজ হচ্ছে চর্বির আধার। চর্বি উটকে শক্তি এবং পুষ্টি যোগায়। আর পানি শরীরের যাবতীয় আভ্যন্তরীণ কাজকর্ম সচল রাখে, শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে। একবার যথেষ্ট খাবার এবং পানি নেওয়ার পর একটি উট ছয় মাস পর্যন্ত কোনো খাবার বা পানি পান না করে টিকে থাকতে পারে।
উট হচ্ছে মরুভূমির জাহাজ। এটি ১৭০-২৭০ কেজি পর্যন্ত ভর নিয়েও হাসিমুখে চলাফেরা করে। এই বিশাল, শক্তিশালী প্রাণীটির মানুষের প্রতি শান্ত, অনুগত হওয়ার কোনোই কারণ ছিল না। বরং এরকম স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রাণীর হিংস্র হওয়ার কথা, যেন কেউ তাকে ঘাঁটানোর সাহস না করে। বিবর্তনবাদীদের বানানো বহু নিয়ম ভঙ্গ করে এই প্রাণীটি কোনো কারণে নিরীহ, শান্ত, মানুষের প্রতি অনুগত হয়ে গেছে। আল্লাহ যদি উটকে মানুষের জন্য উপযোগী করে না বানাতেন, তাহলে মরুভূমিতে মানুষের পক্ষে সভ্যতা গড়ে তোলা অসম্ভব হয়ে যেত।
উটের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা হলো কাটা যুক্ত গাছপালা চিবানোর ক্ষমতা, যা অন্য কোনো প্রাণীর নেই। বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস এটি সাবাড় করে দিতে পারে। অন্য কোনো প্রাণী হলে ক্যাকটাসের কাঁটার আঘাতে মাড়ি, গাল, জিভ ক্ষতবিক্ষত হয়ে যেত। কিন্তু উটের কিছুই হয় না। উটের মুখের ভেতরে এক বিস্ময়কর ব্যবস্থা রয়েছে। এর মুখের ভেতরের দিকটাতে অজস্র ছোট ছোট শক্ত আঙ্গুলের মত ব্যবস্থা রয়েছে, যা কাটার আঘাত থেকে একে রক্ষা করে। এমন এক জিভ আছে যা কাঁটা ফুটো করতে পারে না।
উটের চোখে দুই স্তর পাপড়ি রয়েছে। যার কারণে মরুভূমিতে ধূলিঝড়ের মধ্যেও তা চোখ খোলা রাখতে পারে। এই বিশেষ পাপড়ির ব্যবস্থা সানগ্লাসের কাজ করে মরুভূমির প্রখর রোদের থেকে চোখকে রক্ষা করে এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখে। একইসাথে এটি বিশেষভাবে বাঁকা করা যেন তা ধুলোবালি আটকে দিতে পারে ||
© মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন চৌধুরী সাকিব..!

01/09/2020

গাভী বারবার হিটে আসার কারণ, লক্ষণ, ও প্রতিরোধে করণীয়



গাভী বা বকনা যদি স্বাভাবিক ইষ্ট্রাস (Estrous) চক্রে বার বার গরম হয় এবং তিন বারের অধিক পাল বা কৃত্রিম প্রজনন করা সত্ত্বেও গর্ভধারন না করে, তখন ঐ গাভীকে রিপিট ব্রিডিং (Repeat Breeding) গাভী বলা হয়।
ডেয়রি খামার ধ্বংসের জন্য এই একটি কারণই যথেষ্ট।

কারণ

✓অপুষ্টিতে ভুগলে।
✓ জরায়ুতে জীবানুর সংক্রমন হলে।
✓ Estrous সঠিকভাবে নির্নয় করতে না পারলে।
✓ সময়মত ও যথাস্থানে Semen স্থাপন না হলে।
✓অপর্যাপ্ত ও নিন্মমানের Semen দ্বারা প্রজনন করালে।
✓ অদক্ষ এ, আই কর্মী দ্বারা প্রজনন করালে।
✓যৌন অঙ্গের বিকলঙ্গতা
✓ প্রজনন তন্ত্রের বিভিন্ন রোগ থাকলে।
✓ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও ওভারিয়ান সিস্ট ইত্যাদি।

লক্ষণ

✓ জরায়ু থেকে নিশ্রিত মিউকাসের রং অনেক সময় খুব পাতলা ও ঘোলাটে হতে দেখা যাবে।
✓ যোনী পথে মিউকাসের পরিমান একেবারে কম অথবা খুব বেশি পরিমানে ভাংবে।
✓ডাকে আসা সময়কাল খুব কম অথবা অতিদীর্ঘ হতে দেখা যাবে।
✓ নির্দিষ্ট ঋতুচক্রে গরম হলেও, প্রজনন করালে তা গর্ভধারন করবেনা।

প্রতিরোধ

✓ স্বাস্থ্য সম্মত বাসস্থানে গাভীকে রাখা ও পরিমানমত সুষম খাবার সরবরাহ করা।

✓দৈনিক প্রচুর পরিমান কাচা ঘাস ও অবশ্যই শরিষার খৈল কমপক্ষে ৬০০ থেকে ৭০০ মিঃগ্রাঃ খায়াতে হবে।

✓বকনার ক্ষেত্রে প্রথম হিট মিস করে কৃমিমুক্ত করুন এবং রেনাসল এডিই ও ই-সেল ২০ মিঃলিঃ করে ১০ দিন খাওয়ান।

✓ হিটে আসার সময় ১২ থেকে ১৮ ঘন্টার মধ্যে প্রজনন করা এবং পুনরায় ৬ ঘন্টা পর আবার প্রজনন করা।

✓ প্রজনন করার পর ৫০ মিঃলিঃ ই-সেল এবং ৫ দিন পর আবার ৫০মিঃলিঃ খাওয়ান। বীজ দেওয়ার দিন থেকে ১০ দিন দৈনিক ১০০ মিঃলিঃ Syr: Farovet vet খাওয়ান।

✓ প্রজনন করার পর অবশ্যই গাভী বা বকনাকে গোসল করাতে হবে।

✓ প্রজনন করার ৩০ মিনিট পুর্বে হরমোন ইনজেকশন যেমন Ovurelin ৩ ml, দিয়ে তারপর Semen দেওয়া।

✓ Semen দেয়ার পর এ. আই কর্মীর হাত দিয়েই যোনিদ্বার ৩/৪ সেকেন্ড ম্যাসেজ করা।

✓ সাস্থ্য সম্মত উপায়ে দক্ষ এ. আই. কর্মীর মাধ্যমে সবল সিমেন দ্বারা প্রজনন করাতে হবে।

✓ গর্ভফুল আটকে যাওয়া গাভীকে তিন মাসের আগে প্রজনন না করাই ভালো। সে ক্ষেত্রে পুর্বেই চিকিৎসা দিয়ে রাখতে হবে।

✓পরপর তিন বার প্রজনন করেও গর্ভধারন ব্যর্থ হলে ৪র্থ বার বীজ না দিয়ে বিশ্রাম দেওয়া এবং বিশ্রাম চলাকালে চিকিৎসা সম্পন্ন করা।

✓ ফসফরাস, কপার, কোবাল্ট, মাঙ্গানিজ, সিলেনিয়াম, এবং ভিটামিন এডিই জাতীয় পুষ্টির সরবরাহ নিশ্চিত করুন।

✓কাচা ছোলা পানিতে ভিজিয়ে ৪৮ ঘন্টা পর অংকুরদগম হলে খাওয়ান। প্রতিদিন ২০০ গ্রাম করে ২৫ দিন।

✓প্রতিদিন তিনটা করে মুরগির কাঁচা ডিম খাওয়ান একটানা ৫ দিন।

✓ অভিজ্ঞ ও দক্ষ ভেটেরিনারিয়ানের সাথে যোগাযোগ করুন।

Human skeleton vs Gorilla skeletonNow think about veterinarian.....
19/08/2020

Human skeleton vs Gorilla skeleton
Now think about veterinarian.....

আপনাদের মধ্যে যারা হিউম্যান ডক্টর কিংবা অন্যান্য প্রফেশনের মানুষ,ডিভিএম ডাক্তারদের  কে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন, তাদের জ...
29/01/2020

আপনাদের মধ্যে যারা হিউম্যান ডক্টর কিংবা অন্যান্য প্রফেশনের মানুষ,
ডিভিএম ডাক্তারদের কে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন,
তাদের জন্য (WHO) ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের একটা মেসেজ....
মনে রাখবেন মানুুষকে ভাল রাখতে হলেও এনিমেলকে ভালো রাখতে হবে।
"জুনটিক ডিজিস" বলে একটা কথা আছে ভাই..... যদি এই টার্মটা বুঝে থাকেন তবে ভেটেরিনারি ডক্টরদের কে "গরুর ডাক্তার" বলে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই। সময় এসেছে মন মানসিকতা চেঞ্জ করার 😊
পৃথিবীর যতো মহামারী বিশাল জনগোষ্ঠীর মৃত্যুর কারন হয়েছে প্রতিটির উৎপত্তি ছিলো প্রানি!
কলেরা>প্লেগ> সার্স>সোয়াইন ফ্লো>বার্ডফ্লু>চিকুনগুনিয়া>ডেঙ্গু >করোনা...
আমাদের দেশে প্রচলিত ভেটেরিনারি সার্ভিসের দ্বারা যে কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা কি সম্ভব?
এক কথায় উত্তর স্টেট ভেটেরিনারি সার্ভিস বলতে এদেশে আদৌ কিছু নেই।
আমরা জাতি হিসেবে যতক্ষণ কোন সমস্যা দেখা না দেয় ততক্ষণ সজাগ হইনা!
প্রানিসম্পদ বিভাগকে শত বছর পিছিয়ে রেখে নিরাপদ খাদ্য ও সুস্থ জাতি আশা করা অবান্তর।
কবে জাগবে জাতি, প্রশাসন, নীতিনির্ধারক গোষ্ঠী, রাজনৈতিক নেতৃত্ব?

যতক্ষণ না রানা প্লাজা বা পুরান ঢাকার আগুন লাগার মতো অভিশাপের মোকাবেলা করতে না হয়?
তাহলে আসুন আমরা অপেক্ষা করি একটি মহামারির।
: Nure Alamস্যার❤

A post-mortem caesarean surgery of a goat. Unofficially done at JGVC Hospital.
27/01/2020

A post-mortem caesarean surgery of a goat. Unofficially done at JGVC Hospital.

অসময়ে সোয়াইন ফ্লু।শীতের সময় সাধারণত এ দেশে ফ্লুর সংক্রমণ হয় না। তবে এ বছর দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে এইচ১এন১ ভাইরাসে আক্রান্ত...
04/01/2020

অসময়ে সোয়াইন ফ্লু।
শীতের সময় সাধারণত এ দেশে ফ্লুর সংক্রমণ হয় না। তবে এ বছর দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে এইচ১এন১ ভাইরাসে আক্রান্ত দুজনকে শনাক্ত করেছে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। আক্রান্ত ব্যক্তিদের একজন মারা গেছেন। এইচ১এন১ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা গেছেন
সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সাংসদ ও যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজিলাতুন নেসা। তিনি শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি হন। সোয়াইন ফ্লু ও এইচ১এন১ ভাইরাসের সংক্রমণ একই।
আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রয়াত সাবেক সাংসদের রক্তের নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে আমরা এইচ১এন১ ভাইরাস শনাক্ত করেছিলাম। আরও বেশ কিছু পরীক্ষা হয়েছিল। অন্য কিছু পাওয়া যায়নি।’
তবে এই সময় আরও একজন ব্যক্তির শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইইডিসিআরের পরিচালক। ওই ব্যক্তি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন। শীতের এই মৌসুমে সোয়াইন ফ্লু তথা এইচ১এন১ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেওয়ার কথা নয়। তাহলে এই দুই ব্যক্তির সংক্রমণের উৎস বা
কারণ কী? এ প্রশ্নের উত্তরে আইইডিসিআরের পরিচালক বলেন, ‘দ্বিতীয় ব্যক্তির বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস আছে। তিনি সম্প্রতি কোরিয়া ভ্রমণ শেষে দেশে ফিরেছেন। ধারণা করা যায়, সংক্রমণের ঘটনা দেশের বাইরেই ঘটেছে।’ তবে ফজিলাতুন নেসার সাম্প্রতিক বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস নেই। এ ব্যাপারে আইইডিসিআরের পরিচালক বলেন, ‘বিদেশ ফেরত বা বিদেশি কারও সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেছিলেন কি না, সেই তথ্য আমাদের কাছে নেই।’

২০০৯ সালে এইচ১এন১ ভাইরাস বা সোয়াইন ফ্লুর কথা প্রথম শোনা যায়। একসঙ্গে বেশ কিছু দেশে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ার খবর প্রকাশ পেতে থাকে। তখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সোয়াইন ফ্লু মূলত শূকরের তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত রোগ। শ্বাস-প্রশ্বাস, সরাসরি মিলন—এসবের মাধ্যমে ভাইরাস এক শূকর থেকে অন্য শূকরে সংক্রমিত হয়। এই ভাইরাসে মানুষও আক্রান্ত হয়। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে মৌসুমি ফ্লুর মতো মানুষের জ্বর হয়, তীব্র শ্বাসকষ্টসহ নিউমোনিয়া হতে পারে। দেখা গেছে, আক্রান্ত শূকরের সংস্পর্শে না এসেও মানুষ এতে আক্রান্ত হয়েছে। অর্থাৎ এই ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। মানুষ থেকে মানুষে যখন ছড়ায়, তখন এর সংক্রমণের ক্ষমতা অনেক বেশি। এইচ১এন১ ভাইরাস প্রতিরোধে টিকা আছে। আক্রান্তদের চিকিৎসায় ওষুধও আছে।
ভাইরাস বিশেষজ্ঞ ও বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য নজরুল ইসলাম প্রথম আলো কে বলেন, ‘কিছুটা দুশ্চিন্তার বিষয় বটে। কারণ, কোরিয়ায় এইচ১এন১ ভাইরাসে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে, এটা শোনানযায়নি। দ্বিতীয়ত সাংসদের আক্রান্ত হওয়ার কারণও অজানা।’ এ ব্যাপারে আরও সতর্ক থাকা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন এই প্রবীণ চিকিৎসক।
মীরজাদী সেব্রিনা বলেছেন, এ দেশে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ফ্লুর মৌসুম। অসময়ে রোগ দেখা দেওয়া অসম্ভব কিছু নয়। এ দেশেই এই ভাইরাস আছে। সাধারণ জ্বরের মতোই এ রোগের লক্ষণ। এতে আতঙ্কিত হওয়ার বা ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জ্বর ভালো না হলে বা বিশেষ জটিলতা দেখা দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সূত্রঃ প্রথম আলো

27/12/2019

AMR (Antimicrobial Resistance)

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সভা-সেমিনারে আমরা সবাই AMR নিয়ে অনেক প্রবন্ধ কিংবা প্রেজেন্টেশন দেখি। এই হুমকি থেকে সম্ভাব্য উত্তরনের পথ খুজতে গিয়ে চিন্তিত হই। চারদেয়ালের ভেতরে যা আলোচনা হয় তার থেকেও ভয়াবহ বাস্তবতা। এই বাস্তবতার নিরিখেই আমাদের সমস্যা সমাধানের উপায় খুজতে হবে। চ্যালেঞ্জ নিতে হবে আগামীর ভেটদের। বিশেষ করে নতুন ভেটরা ফিল্ড সম্পর্কে প্রায় অনভিজ্ঞ। তাই তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

বাস্তব পরিপ্রেক্ষিতঃ
(১) অসচেতন সেবাগ্রহীতাঃ প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষি ও খামারের সাথে জড়িতরা বেশিরভাগই অশিক্ষিত ও অসচেতন। এমনকি নিজের বেলাতেও এন্টিবায়োটিকের কোর্স পরিপূর্ণ করেনা। প্রাণির বেলায়ও বারবার তাগিদ দেওয়ার পর তারা প্রেসক্রিপশনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ করতে পারেনা। পড়ালেখা না থাকাতে প্রেসক্রিপশন বিস্তারিত বুঝিয়ে দেওয়ার পরও ফার্মেসিতে গিয়ে প্রেসক্রাইবড ড্রাগ যথাযথভাবে কিনতে পারেনা। অনেকসময় জেনেরিক ড্রাগও পরিবর্তিত হয়ে যায়।
(২) ফার্মেসি মালিক ও ফিড ডিলারঃ ডাক্তারের বিনা অনুমতিতে প্রেসক্রাইবড ড্রাগ পরিবর্তন করে (ট্রেড ও জেনেরিক) তারা রীতিমতো ঔদ্ধত্য দেখিয়ে যাচ্ছে। সেবা গ্রহীতাকে বারবার সতর্ক করার পরও এমন ঘটনা ঘটছে। অনেক ফিড ডিলার ব্রয়লার কিংবা সোনালী মুরগির বাচ্চা বিক্রির সাথে ১-২ টা এন্টিবায়োটিক দিয়ে দেওয়া একটা রুটিন বানিয়ে ফেলছে।
(৩) ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিঃ প্রায় সব কোম্পানি তাদের লিটারেচারে এন্টিবায়োটিক কোর্স ৩-৫ দিন লিখে যাচ্ছে। আমার কাছে মনে হয় এটি ৫-৭ দিন লিখা উচিত। মার্কেটিং এর প্রতি অতি মনোযোগী হয়ে মাঝেমধ্যে এসব কোম্পানিগুলো খামারি, ডিলার ও কোয়াকদের Over the counter medicine ছাড়াও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ড্রাগ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ব্যবহার করতে উদ্ভুদ্ধ করছে।
(৪) ভেট ডাক্তারের Irrational prescription ও দায়বদ্ধতাঃ অনেক ক্ষেত্রে আমরা ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশন করতে গিয়ে proper drug choice করতে ভুল করি। ক্ষেত্রবিশেষে অপ্রয়োজনীয় drug prescribe করি। Underdose, Overdose, Species specific dose, Organism specific dose, Proper route, Drug interaction, Drug incompatibility, Drug withdrawal period, Resistance, Cross-resistantce, Superinfection ইত্যাদি বিষয় আমাদের চিন্তার বাহিরে থাকে। Drug dispense নিয়ে Patient owner কে বিস্তারিত বুঝিয়ে বলিনা। Food animal এ Drug withdrawal period নিয়ে কিছু বলিনা। ওষুধ কোম্পানির দেওয়া তথ্য ভেরিফাই ও চ্যালেঞ্জ করিনা।
(৫) অদক্ষ ও স্বল্প-প্রশিক্ষিত সার্ভিস প্রোভাইডারঃ আমার কাছে মনে হয়, খামারিরা ভেটেরিনারি সার্ভিসের বেশিরভাগই পায় নন-ভেট, স্বল্প সময়ে প্রশিক্ষিত কিংবা স্বঘোষিত ডাক্তার দ্বারা। Pharmacological knowledge প্রায় শূন্য না হলে ওষুধ কোম্পানির লেকচারে প্রভাবিত হয়ে Last line treatment/weapon কে সর্বপ্রথম ব্যবহার করতোনা। যেমন, Cephalosporin group এর antibiotic clearly indicated না হলে শুরুতেই ব্যবহার হওয়ার কথা না। কিন্তু হার হামেশা ব্যবহার হচ্ছে লোকালয়ে সুপরিচিত এসব লাগামহীন তথাকথিত ডাক্তার দ্বারা।
(৬) ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণঃ Purity এবং strength বিবেচনা করে Veterinary labelled drug quality নির্ণয় ও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোনো কর্তৃপক্ষের কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যায়না। এজন্য হয়ত, ফিল্ডে ডাবল ডোজে ওষুধ না দিলে কাজ করেনা এই প্রথা চালু আছে!
(৭) Unavailability of Drug: অনেক রোগের ওষুধ এদেশে পাওয়া যায়না। তাছাড়া বর্তমানে অনেক ভেটেরিনারি এন্টিবায়োটিক নিষিদ্ধ হওয়াতে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। যদি Pregnant patient হয় তাহলে আরো বেশি বেগ পেতে হচ্ছে উপযুক্ত প্রেসক্রিপশন তৈরি করতে। এজন্য বাধ্য হয়ে অনেকসময় Human preparation ব্যবহার করতে হয় Food animal এ। যেমন, গতসপ্তাহে আমি একটি High yielding cow (2nd lactation) এর Acute mastitis case এ Gentamycin + Flucloxacillin combination ব্যবহার করেছি। আমরা জানি Mastitis এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ Pathogen Staphylococcus. এই ব্যাকটেরিয়া Penicillinase তৈরি করে। তাই গতানুগতিক Penicillin দিয়ে এই ব্যাকটেরিয়া কিল করা সম্ভব না। প্রথমে Penicillinase resistant penicillin হিসেবে Injectable Cloxacillin খুজেছি। না পেয়ে Alternative হিসেবে Flucloxacillin দিয়েছি। তবে বলে দিয়েছি, কোর্স শেষ হওয়ার পরে ১০ দিন দুধ না খেতে, খেলে মহাবিপদ হবে তাদের।
(৮) অদৃশ্যমান পদক্ষেপঃ AMR নিয়ে অনেক সভা সেমিনার দেখা যায় শহরের কোনো নামি-দামি হোটেলে কিংবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভা-সেমিনারে। সচেতনতা ওইসব রুমের মধ্যেই থাকে, খামারি পর্যায়ে যায়না।

সম্ভাব্য সমাধানঃ
(১) Drug dose maintenance সহ Properly drug dispense করার গুরুত্ব সম্পর্কে খামারিদের সচেতন করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ওষুধ ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করতে হবে।
(২) ফার্মেসি মালিক ও ফিড ডিলারদের বোঝাতে হবে নিছক ব্যবসার জন্য ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন পরিবর্তন করা ঘোরতর অন্যায়। অযাচিতভাবে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ব্যতীত এন্টিবায়োটিক বিক্রিও যে অপরাধ তাও বোঝাতে হবে।
(৩) ওষুধ কোম্পানিদের মার্কেটিং এর নামে কোয়াক প্রমোশন বন্ধ করতে হবে। এন্টিবায়োটিক কোর্স ৫-৭ দিন লিখতে হবে তাদের লিটারেচারে।
(৪) Feed additive হিসেবে antibiotic growth promoter 100% নিষিদ্ধ করতে হবে।
(৫) ভেট ডাক্তারদের Rational prescription করতে হবে। Disease diagnosis, Treatment এবং Prescribed drug এর Pharmacological information এর ব্যাপারে ধোয়াশা কাটাতে হবে। গতানুগতিক ধ্যানধারণা বাদ দিতে হবে। বৈজ্ঞানিক ভিত্তি থাকতে হবে কর্মকান্ডে। ওষুধ কোম্পানির কথায় Oxytetracycline-100, Marbofloxacin, Tolfenafic acid pregnancy safe এধরণের কথা চোখবুঁজে বিশ্বাস না করে বই কিংবা আর্টিকেল ঘেটে নিশ্চিত হতে হবে। জনসচেতনতা তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা রাখতে হবে।
(৬) গনহারে সব antibiotic ব্যবহার না করে প্রাণিচিকিৎসায়ও কিছু antibiotic রিজার্ভ রাখা উচিত। ভারতে ইন্টার্নি করতে গিয়ে দেখি, তারা একবছর এক রকম antibiotic ব্যবহার করে। অনেকটা shuttle program এর আদলে।
(৭) সীমিত দক্ষ জনবলের কারনে কোয়াক কিংবা স্বল্প প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ানদের সরাসরি অগ্রাহ্য করার সুযোগ নাই। তাদের বোঝাতে হবে AMR নিয়ে। প্রাথমিক চিকিৎসায় সীমাবদ্ধ থাকার জন্য তাগিদ দিতে হবে।
(৮) মার্কেটেড ভেটেরিনারি ড্রাগের মান নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে নিয়মিতভাবে ওষুধের মান পরীক্ষা করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে।
(৯) গনহারে ওষুধ নিষিদ্ধকরণ কোনো সমাধান নয়। তবে অযৌক্তিক Combined antibiotic এর বিরোধিতা করা উচিত। Dose maintenance এবং Drug withdrawal period নিয়ে খামারিদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করাই সমাধান।
(১০) AMR এর গুরুত্ব সভা-সেমিনারে আবদ্ধ না রেখে জোরালোভাবে মাঠপর্যায়ে আলোচনা করা উচিত। খামারি, কোয়াক, ফার্মেসি মালিক, ফিড ডিলার ও ডাক্তার সবাই থাকবে সেখানে।

* গতানুগতিক অনেক antibiotic এখন আর কাজ করছেনা। AMR এমন একটি বিষয় যা কোনো দেশ উন্নত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেনা। এখনি সচেতন না হলে ভবিষ্যৎ যে অন্ধকার তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।
* Healthy food এর জন্য Quality meat, milk, egg production অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অদূর ভবিষ্যতে এসব products export করতে হলে Drug residue এর গুরুত্ব অনেক। Drug residue এর গুরুত্ব খামারিদের বোঝাতে হবে। তবেই scientific farming এর মাধ্যমে আমরা quality product পাব।
* তরুন ভেটদের পেশাকে ভালোবাসতে হবে অনেকবেশি। ফিল্ডমুখী হতে হবে। ভালো প্রাকটিশনার হতে হবে। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে চিকিৎসা দিলে সর্বোচ্চ মানের সেবা জনগন পাবে। কোয়াক বার্ডেন ও AMR এর মত চ্যালেঞ্জও কমবে।
_Copied.

ধামরাই উপজেলা প্রণিসম্পদ অফিস।বানরগুলো প্রায় প্রতিদিনই খাবার এবং ওষুধ খেতে অফিসে চলে আসে।
24/12/2019

ধামরাই উপজেলা প্রণিসম্পদ অফিস।
বানরগুলো প্রায় প্রতিদিনই খাবার এবং ওষুধ খেতে অফিসে চলে আসে।

Muscovy Duck.গ্রাম্য ভাষায় এটা চিন হাঁস নামেও পরিচিত। এদের ক্রোমোজম সাধারন হাঁসের থেকে ভিন্ন। (এগুলো আমাদের বাসায় পালিত)
24/12/2019

Muscovy Duck.
গ্রাম্য ভাষায় এটা চিন হাঁস নামেও পরিচিত।
এদের ক্রোমোজম সাধারন হাঁসের থেকে ভিন্ন।
(এগুলো আমাদের বাসায় পালিত)

22/12/2019
Be careful to the animals.
19/12/2019

Be careful to the animals.

07/12/2019

ক্যারিয়ার গড়তে পারেন ভেটেরিনারি পেশায়
সাজ্জাদ হোসাইন

০৮ ডিসেম্বর ২০১৯,
ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম)। ডাক্তার হওয়ার অন্যতম এক রাস্তা। যে সকল ছোট ভাই ও বোনেরা মেডিকেলে চান্স পাননি, কিন্তু সমন্বিত কৃষি পরীক্ষায় এই সাবজেক্ট পেয়েছেন তাদের তো সোনায় সোহাগা। সাধারণ মানুষ বা ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীদের মাঝে এই পেশা নিয়ে বিস্তারিত স্বচ্ছ ধারণা খুব কম মানুষের মাঝেই আছে।

হাতেগোনা সামান্য কিছু শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দের বিষয় হিসেবে এই ডিভিএম থাকে। কিন্তু ভর্তি হওয়ার পর এই ডিভিএমই ভালোবাসার বিষয়ে পরিণত হয়। ডাক্তারি পেশা খুবই মর্যাদা সম্পন্ন মহান পেশা এবং একমাত্র এই পেশাতেই একজন মানুষ অন্যকে খুব কাছে থেকে সাহায্য করতে পারেন। তাই অনেকেরই স্বপ্ন থাকে আমি বড় হয়ে ডাক্তার হব, মানুষের সেবা করব। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস হয়তো বা খুব অল্প কিছু ভুলের কারণে অনেকেই লক্ষ্যচ্যুত হয়েছেন। তাই তাদেরকে বলব আপনাদের আশা ছেড়ে দেওয়ার মতো এখনো কিছু হয়নি। ডাক্তারিকে জীবনের পেশা হিসেবে বেছে নিতে নিঃসন্দেহে ভেটেরিনারি নিয়ে পড়তে পারেন।

তাই আজ একটু ভেটেরিনারি পেশা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব :

ওয়াল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) অনুযায়ী শুধু মেডিকেল, ডেন্টাল ও ভেটেরিনারি ছাত্ররাই ডিগ্রি শেষে নামের আগে ডাক্তার শব্দটি বসানোর যোগ্যতা অর্জন করেন। তাই আপনিও নিজেকে একজন ভেট ডাক্তার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন।

ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন পাঁচ বছর মেয়াদি কোর্স। এখানে পড়ানো হয়- অ্যানাটমি, হিস্টোলজি, বায়োক্যামিস্ট্রি, ফিজিওলজি, ফার্মাকোলজি, মাইক্রোবায়োলজি, প্যাথলজি, মেডিসিন, সার্জারি ইত্যাদি। যা কিনা পিওর মেডিক্যাল সায়েন্সের সাবজেক্ট। এগুলো ছাড়াও এখানে কৃষি/ পশু পালন/ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কিছু কিছু সাবজেক্ট যেমন অ্যাগ্রনমি, অ্যানিমাল সাইন্স, পোল্ট্রি সাইন্স ইত্যাদি পড়তে হয়। একজন ভেটেরিনারি গ্র্যাজুয়েটকে এসব কঠিন সাবজেক্ট পড়ার পাশাপাশি প্রাণিজগতের হিউম্যান স্পিসিসসহ প্রায় ১৪-১৫টি স্পিসিস সম্বন্ধে জ্ঞান রাখতে হয়। যা নিঃসন্দেহে একটি কঠিন কাজ।

জেনে রাখা ভালো প্রাণিজগতের প্রায় সকল প্রাণীর অ্যানাটমি ও ফিজিওলজি অনেকটা একই। আর বায়োক্যামিস্ট্রি ও মাইক্রোবায়োলজি হুবহু একই বলা চলে। তাই ডক্টর অব হিউম্যান মেডিসিন এবং ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিনকে আলাদা করে দেখার কোনো সুযোগ নেই।

উচ্চতর শিক্ষায় ডিভিএম পাস করার পর নিজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের নামীদামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মাইক্রোবায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফার্মেসি, মেডিসিনসহ বিভিন্ন মেডিকেল বিষয়ক অন্যান্য বিষয়ে এমএস ও পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, জাপান, কোরিয়া, কানাডা, ইউরোপীয় দেশসহ বিভিন্ন দেশে স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। বহির্বিশ্বে স্কলারশিপের দ্রুত সুযোগ ভেটেরিনারি ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে সম্ভব নয়।

চাকরির ক্ষেত্রে আপনাদের সেক্টর গুনে শেষ করা যাবে না। একজন ভেট ডক্টর যদি দেশের বাইরে যেতে চায় তাহলে খুব সহজেই বাইরে সেটেল্ড হতে পারেন। দেশের বাইরে বিভিন্ন দেশে যেমন- অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জাপান, কানাডা, ফিনল্যান্ড, আমেরিকাসহ উন্নত দেশগুলোতে সম্মানজনক চাকরির সুযোগ ভেটেরিনারি পেশার ক্ষেত্রে কতটা সহজ তা ইন্টারনেট ভিজিট করলে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পারবেন। তাছাড়া আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন, পাবলিকেশন, বিভিন্ন অর্গানাইজেশন যেমন- ইউনেস্কো, ইউনিসেফ, হু, ইউএন, ফাওতে চাকরি করতে পারবেন আপনারা। আবার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়াতেও (যেমন- অ্যানিম্যাল প্ল্যানেট, ডিসকভারি, ন্যাশনাল জিওগ্রাফি) ভালো বেতনে চাকরির সুযোগ রয়েছে।

সরকারি চাকরিতে ভেট ডাক্তারদের প্রথম পছন্দ থাকে বিসিএস। বিসিএসে রয়েছে স্পেশাল কোটা (প্রাণিসম্পদ) শুধু ভেট গ্র্যাজুয়েটদের জন্য। এছাড়া বিসিএসে ভেট গ্রাজুয়েটরা অন্যান্য ক্যাডারেও প্রতিযোগিতা করতে পারবেন। বিসিএসের টেকনিক্যাল ক্যাডারে প্রতিবছর অর্ধশতকের বেশি ভেট ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হয় যারা জেলা ও উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান। আর একমাত্র ডিভিএম গ্রাজুয়েট বিসিএসের সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্যাডারে আবেদন করতে পারেন।

এছাড়া বিসিএস নন ক্যাডার ও অন্যান্য সরকারি চাকরি আছে যার ভেতর চিড়িয়াখানায়, সাফারি পার্কে, সুন্দরবনে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও চিকিৎসক হিসেবে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (যেমন- আইসিডিডিআরবি, বিএলআরআই, এলআরআই, এফআরআই ইত্যাদি) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করার ও বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনীতে ভেটেরিনারি পেশার জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট কোর। যার নাম আরভিএফসি (রিমাউন্ট ভেটেরিনারি অ্যান্ড ফার্ম কোর) এবং বছরে ২ বার এ সুযোগ পাওয়া যায় সরাসরি সেকেন্ড লেফটেনেন্ট হিসেবে। আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় ঔষধ কোম্পানিগুলোতে ভেটেরিনারিয়ানদের জন্য নির্দিষ্ট আসন রয়েছে। বিভিন্ন লাইভস্টক প্রোডাক্ট কোম্পানি যেমন-আইসক্রিম, জুস, বাটার, ক্যান্ডি, কোলা, মিল্ক অ্যান্ড মিট ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার অপার সুযোগ।

বিভিন্ন কোম্পানি (যেমন- প্রাণ, মিল্ক ভিটা, আড়ং, আফতাব, আরডি মিল্ক, ব্রাক মিট, বেঙ্গল মিট ইত্যাদি) কোম্পানিতে বেতন ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা। ৬টি বোনাসসহ গাড়ি ও বাড়ির সুবিধা। এছাড়া বিভিন্ন চর এলাকায় নানা প্রোজেক্টে কাজ করার সুযোগ রয়েছে (যেমন- সিএলপি, পিকেএসএফ, ব্রাক, শিশু নিলয় ফাউন্ডেশন ইত্যাদি)। বেতন ২৫ হাজার থেকে ৩০ টাকা। দেশের বিভিন্ন ফিড মিল, হ্যাচারিতে আকর্ষণীয় বেতনে চাকরির সুযোগ রয়েছে যেমন- কাজী ফার্মস লি., আফতাব গ্রুপ, প্যারাগন, নারিশ, এংকর ফিডস, নিউ হোপ গ্রুপ, আমান ফিড, আগাতা ফিড, ঢাকা হ্যাচারি, গোয়ালন্দ হ্যাচারি, এগস অ্যান্ড হেন, রাফিদ হ্যাচারি ইত্যাদিসহ কয়েকশ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে।

অনেকের মধ্যে একটা দ্বিধা থাকে যে, ভেটেরিনারি পড়ে অন্য কোনো চাকরি করা যাবে কি না। তাদের জন্য বলি চিন্তার কোনো কারণ নেই। কেউ যদি ডাক্তারি পেশা নিতে ইচ্ছুক না হয় তাহলে এই গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি দিয়ে বিভিন্ন অফিস, ব্যাংকে মর্যাদাপূর্ণ চাকরি করা যাবে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন, পাবলিকেশনে চাকরির সুযোগ রয়েছে। প্রথম শ্রেণির পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন, পাঁচ তারা হোটেলগুলোতে মিট ইন্সপেক্টর, পাবলিক হেলথ অফিসার হিসেবে চাকরির সুযোগ রয়েছে। কোয়ারেনটাইনের নিমিত্তে আমদানি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানে অ্যানিমেল প্রোডাক্ট, ফিস প্রোডাক্ট ইত্যাদি আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে ভেটেরিনারিয়ানদের চাকরির সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও একজন রেজিস্টার্ড ভেট ডাক্তার পার্সোনাল প্র্যাক্টিস করতে পারবেন এবং পেট ডাক্তার হিসেবেও পার্সনাল চেম্বার দিতে পারবেন।

ভেটেরিনারির ছাত্র হিসেবে আরও সুবিধা হিসেবে প্রতি মাসে আপনি ২০০ টাকা করে বৃত্তি পাবেন যা অনন্য। এছাড়াও ইন্টার্নশিপের সময়ে পাবেন প্রতিমাসে ১৫ হাজার টাকা। যা ভেটেরিনারি ও মেডিকেলেই সম্ভব। পড়াশোনার শেষ বছরে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের বাইরে ইন্টার্নশিপের সুযোগ রয়েছে।

এখন সময়টা আপনারই। কৃষির সমন্বিত পরীক্ষায় যাদের ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন সাবজেক্ট এসেছে তারা নিঃসন্দেহে অটো মাইগ্রেশন বন্ধ করে দিতে পারেন। পরে হয়তো দেখবেন মাইগ্রেশনে এমন এক সাবজেক্ট আসলো, যা ডিভিএমের মতো এত বিস্তর না। তাই এখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। যাতে ভবিষ্যতে পস্তাতে না হয়।

Address

Dhaka-Khulna Highway
Faridpur
7851

Telephone

+8801750524033

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Vet Kamarkhali, Faridpur/ প্রাণী চিকিৎসক কামারখালী, ফরিদপুর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Vet Kamarkhali, Faridpur/ প্রাণী চিকিৎসক কামারখালী, ফরিদপুর:

Videos

Share

Category


Other Veterinarians in Faridpur

Show All