09/11/2023
hungvm03
hungvm03
পাখির খামার থেকে বাজিগার পাখি কিনুন ! যোগাযোগঃ ০১৭১১২৩৬৫৪৮
মিরপুর থেকে নন্দন পার্কের দিকে যাচ্ছিলাম, আশুলিয়ার দিকে যেতেই দেখা গেল মাঠকে মাঠ যমুনা গ্রুপের সাইনবোর্ড। আর ব্যাংক, যমুনা ফিউচার পার্ক, শপিং মল, যমুনা টিভি চ্যানেল, এ্যারোমেটিক কসমেটিকস্ কোম্পানি লিঃ ইত্যাদির কথাতো বাদই দিলাম।
বেঁচে থাকতে তার এই সম্পদের সঠিক হিসাব যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেব নিজে জানতেন কিনা আমার সন্দেহ আছে। হয়তো তার এই পার্থিব সম্পদের হিসাবের জন্য অতিরিক্ত লোক নিয়োগ দেয়া ছিল। বেঁচে থাকতে জীবনে সর্বশেষ কবে, কখন AC বিহীন রুমে ছিলেন, গাড়ী ছাড়া চলেছেন তা তার নিকট আত্মীয়রাও হয়তো জানেননা।
জীবনের শেষের দিকে অর্থাৎ করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর, তার চিকিৎসার জন্য চীন থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, বিশেষ বিমানে বাংলাদেশের নিয়ে আসা হয়েছিল। মালাকুল মউত - না তার বিশষজ্ঞ চিকিৎসক, না তার অর্থ-সম্পদ, না তার বিলাসবহুল জীবন, না তার বিশাল প্রভাব - কোন কিছুকেই বিবেচনায় নেননি।।
তার নির্ধারিত সময়ের এক সেকেন্ড আগেও না এক সেকেন্ড পরেও না- যথাসময়ে তাকে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। তার অর্থ-সম্পদ, ডাক্তার, প্রভাব-প্রতিপত্তি, আত্মীয়-স্বজন, রাজনৈতিক বন্ধু-বান্ধব কোনকিছুই কাজে লাগেনি।
দিন শেষে, তার জন্য বরাদ্দ মাত্র এতটুক জায়গা। AC-হীন, তোশকহীন, লেপ কম্বলহীন, চাকর-বাকর, কর্মচারী, হিসাবরক্ষকহীন, এমনকি মৃত্যুর ০৬ মাস পরেও শ্রী-হীন সাড়ে তিন হাত জমি।
কার জন্য সবকিছু বাদ দিয়ে এত কিছু❓
কতটুকু সাথে নিয়ে যেতে পারলেন❓
আল্লাহ আমাদের সঠিক চিন্তা করার তৌফিক দান করুক।
সূরা তাকাসুর (التكاثر), আয়াত: ১
أَلْهَىٰكُمُ ٱلتَّكَاثُرُ
অর্থঃ প্রাচুর্যের লালসা তোমাদেরকে গাফেল করে রাখে,
সূরা তাকাসুর (التكاثر), আয়াত: ২
حَتَّىٰ زُرْتُمُ ٱلْمَقَابِرَ
অর্থঃ এমনকি, তোমরা কবরস্থানে পৌছে যাও।
➡️ অন্যের জীবন থেকে আমরা শিক্ষা না নিয়ে আমরাও এভাবে একদিন কবর পর্যন্ত পৌছে যাব অথচ সেদিন আর সংশোধনের উপায় থাকবে না।
#সংগৃহীত
রাগ করছে
অনেক দিন পর টুকটুকির সাথে 💃🦅🦅🕊
আহ্ কি আরাম ❤💛💚💙💜
Stay At Home
অনেকেই বাসার ভেতর জামাতে নামায আদায় করছেন আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো
তবে অবশ্যই শুধু মাএ আপনার ঘরে পরিবারে যারা আছেন তারা জামাতে নামায পরুন নিজের ঘরে
সবাই মিলে বাড়ির ছাদে জামাত করলেন অথবা কয়েক ঘর থেকে লোকজন এসে কারো ঘরে জামাত করলেন আপনারা চরম ভুল করছেন আপনি নিজের এবং অন্যের পরিবারকে বিপদের মুখে ফেলছেন আল্লাহর ওয়াস্তে অতি আবেগি হয়ে নিজে থেকে এরকম বিপদজনক পদক্ষেপ নেবেন না
রাষ্ট্র আমাদের ভালর জন্যই পদক্ষেপ নিয়েছেন তা মেনে চলুন
১০ এপ্রিল ২০২০
বাছুন
পড়ুন
ঘরে থাকুন
সাবধানে থাকুন
এমন গোছানো পিডিএফ অনেকদিন ধরেই খুঁজছিলাম। নিজের পছন্দের লেখকের বই তালিকা ধরে পড়ে ফেলতে পারেন! অবসর সময়ে বাংলা সাহিত্য পড়ুন।❤
১.মিছির আলি সিরিজ
https://bdebooks.com/genre/misir-ali/
2.আনিসুল হক
https://bdebooks.com/genre/anisul-hoque/
৩.বেগম রোকেয়া
https://bdebooks.com/genre/begum-rokeya/
৪.আহমদ ছফা
https://bdebooks.com/genre/ahmed-sofa/
৫.সমরেশ মজুমদার
https://bdebooks.com/genre/samaresh-majumdar/
৬.ফেলুদা সিরিজ
https://bdebooks.com/genre/feluda/
৭.কাকাবাবু সিরিজ
https://bdebooks.com/genre/kakababu/
৮.শুভ্র সিরিজ
https://bdebooks.com/genre/shuvro/
৯.গোয়েন্দা সিরিজ
https://bdebooks.com/tin-goyenda-pdf-books/
১০.মাসুদ রানার ৪৫০+ বই
https://bdebooks.com/masud-rana-books/
১১.বঙ্কিমচন্দ্রের বই
https://bdebooks.com/genre/bankim-chandra-chattopadhyay/
১২.হুমায়ূন আহমেদের বই
https://bdebooks.com/genre/humayun-ahmed/
১৩.হুমায়ুন আজাদ
https://bdebooks.com/genre/humayun-azad/
১৪.ইমদাদুল হক মিলন
https://bdebooks.com/genre/imdadul-haq-milon/
১৫.জীবনানন্দ দাশ
https://bdebooks.com/genre/jibanananda-das/
১৬.কাজী নজরুল ইসলাম
https://bdebooks.com/genre/kazi-nazrul-islam/
১৭.মাইকেল মধুসূদন দত্ত
https://bdebooks.com/genre/michael-madhusudan-dutta/
১৮.মুহাম্মদ জাফর ইকবাল
https://bdebooks.com/genre/muhammed-zafar-iqbal/
১৯.তসলিমা নাসরিন
https://bdebooks.com/genre/taslima-nasrin/
২০.সৈয়দ শামসুল হক
https://bdebooks.com/genre/syed-shamsul-haque/
২১.তাহনিমা আনাম
https://bdebooks.com/genre/tahmima-anam/
22.কাশেম বিন আবু বকর
https://bdebooks.com/genre/kasem-bin-abubakar/
২৩.মুনীর চৌধুরী
https://bdebooks.com/genre/munier-choudhury/
২৪.আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
https://bdebooks.com/genre/akhtaruzzaman-elias/
২৫.জহির রায়হান
https://bdebooks.com/genre/zahir-raihan/
২৬.সুমন্ত আসলাম
https://bdebooks.com/genre/sumanto-aslam/
২৭.আল মাহমুদ
https://bdebooks.com/genre/al-mahmud/
২৮.সৈয়দ মুজতবা আলী
https://bdebooks.com/genre/syed-mujtaba-ali/
২৯.আহমদ শরীফ
https://bdebooks.com/genre/ahmed-sharif/
৩০.মানিক বন্দোপাধ্যায়
https://bdebooks.com/genre/manik-bandopadhyay/
৩১.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
https://bdebooks.com/genre/rabindranath-tagore/
৩২.আশাপূর্ণা দেবী
https://bdebooks.com/genre/ashapurna-devi/
৩৩.শরৎচন্দ্রের বই
https://bdebooks.com/genre/sarat-chandra-chattopadhyay/
৩৪.সত্যজিৎ রয়
https://bdebooks.com/genre/satyajit-ray/
৩৫.আত্মজীবনী
https://bdebooks.com/genre/autobiography/
৩৬.গল্পসমগ্র
https://bdebooks.com/genre/samagra/
৩৭.হরর বুকস
https://bdebooks.com/genre/horror/
৩৮.ঐতিহাসিক
https://bdebooks.com/genre/historical/
৩৯.মুক্তিযুদ্ধের বই
https://bn.bdebooks.com/genre/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a7%81%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%a7%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%87/
বই পড়ুন,আলোকিত মানুষ হোন,
পোস্টাটি সংগৃহীত।
Bangla PDF books of Misir Ali Books. Bengali pdf ebook download. All books of Misir Ali Books download in PDF file. Collection of pdf Bangla ebook. Bangla books of Misir Ali Books. Free download Misir Ali Books's book or read online.
৯ এপ্রিল ২০২০
ঘটনাটি দিলকে নাড়া দেয়!
মাওলানা তারিক জামিল(পাকিস্তানী)।
---------------------------------------------------
আমি পৃথিবীর অনেক গুলো রাষ্ট্রের মধ্যে,
কয়েকটি রাষ্ট্র সফর করেছি, এর মধ্যে
জর্ডান সফরের একটা অংশ তুলে ধরছি।
আমি আর আমার স্ত্রী যখন জর্ডানে পৌঁছে
গেলাম, তখন তাবলীগ জামাতের আমীর
সাহেব, আমাদেরকে তাদের বাসায় নিয়ে
গেলেন।
আমরা দুজনেই ভীষণ অবাক হলাম,
মাত্র দু কক্ষ বিশিষ্ট একটা ঘর, ঘরের মধ্যে
এক পাশে কিছু থালা বাসন, তরকারির
ঝুড়ি, একটা কাঠের উপর জড়ো করা কয়েকটি
কাপড়, আর আরাম করার জন্য একটা মাদুর, ও
দুই খানা ইট।
আমার স্ত্রীকে নিয়ে এক কক্ষে আর আমাকে আরেক কক্ষে নিয়ে গেলেন। উনার মোট ছয়টি মেয়ে, যারা
সবাই পরিপূর্ণ পর্দা করে, আর একটা খুব
ছোট ছেলে বাচ্চা কোলে।
ছেলেটির বয়স যখন একদিন, তখনই তার মা, কালো একটা কাপড় দিয়ে বাচ্চার চোখ বেঁধে দুধ পান
করায়। এখন ওর বয়স এক বছর, ওর যখন দুধ
খাওয়ার নেশা চাপে, তখনই কালো কাপড়
টা মায়ের হাতে তুলে দেয়। বোনদের সাথে
কিতাবের উপর হাত দিয়ে পড়ার চেষ্টা
করে।
আমার স্ত্রীকে খাবার দেওয়ার পর, তিনি
এইসব দৃশ্য দেখে দোয়া না পড়েই খাবার
মুখে দিতে গেলেন। ৪ বছরের পিচ্চি মেয়ে,
আমার স্ত্রীর হাত চেপে ধরলেন, আর
বললেন দোয়া না পড়লে খাবার খেতে
দেবোনা।
এইসব দৃশ্য আমি খুব উপভোগ
করছিলাম আর জুতা পায়ে দিচ্ছিলাম,
পিচ্চি টা দৌঁড়ে এসে বললো, চাচা আপনি
তো বাম পায়ের জুতা আগে পায়ে দিছেন,
এখন খুলে আবার ভাল করে দোয়া পড়ে জুতা
পায়ে দিন।
আমি চিন্তায় বিভোর হয়ে গেলাম, এটা
কেমন মা, যার ৪ বছরের মেয়ে, আমার মতো
মাওলানার ভুল ধরিয়ে দেয়। আমি আমির
সাহেবের সাথে রাস্তায় বের হয়ে একটা
গাড়িতে উঠলাম, ড্রাইভার মাতাল থাকার
কারনে হঠাৎ এ্যাকসিডেন্ট করে গাড়িটি।
এবং আমার চোখের সামনেই আমির সাহেব
ইন্তেকাল করেন।
সবাই মিলে ধরাধরি করে লাশটা নিয়ে
এলাম, উনার স্ত্রী, কন্যা লাশ দেখে
দোয়া পড়লেন, যেখানে আমারই ইচ্ছা
করছে চিৎকার করে কান্না করতে, সেখানে
উনার পরিবারের কারোরই কান্নার
আওয়াজ শুনতে পেলাম না।
আমার স্ত্রী এসে হাতে কিছু টাকা ধরিয়ে দিয়ে
বললেন, ভাবী ভাইয়ের দাফনের ব্যবস্থা
করতে বলেছে দ্রুত!
আমি সবকিছু এনে দেখি, আমার স্ত্রী
একা একা কান্না করছে, আমাকে দেখে
জড়িয়ে ধরে ভীষণ জোরে-জোরে কান্না
শুরু করে দিলো, আমি তার মুখ চেপে ধরে
আওয়াজ বন্ধ করলাম, বললাম কি হয়েছে?
আমাকে বললো, ওগো আমাকে ক্ষমা করো,
তোমার উপযুক্ত স্ত্রী আজও হতে পারিনি,
ঐ দেখো, ভাইয়ের পরিবারের সবাই
নামাজে দাঁড়িয়ে কান্না করছে, আল্লাহর
কাছে তার মাগফেরাত কামনা করছে।
ওগো এতো ধৈর্যশীলা পরিবার ও কি এখনো
আছে। আমি আমার স্ত্রীকে সান্ত্বনা
দিয়ে বাহিরে এসে, লাশের বাকিটুকু কাজ
সমাধান করলাম।
রাতের বেলায় হঠাৎই ঘুম ভেঙ্গে গেলো
কান্নার শব্দে।
আস্তে-আস্তে উঠে গিয়ে দেখি, ভাবী সাহেবা তার
ছয় মেয়েকে নিয়ে তাহাজ্জুদ সালাতে
কান্না করছে।
কি অবাক করা বিষয় এই ৪
বছরের বাচ্চা মেয়েও মায়ের সাথে সমানে
দোয়া করে যাচ্ছে, মনোযোগ দিয়ে দোয়া
করা শুনতে লাগলাম।
এতো দারুণ দোয়া যে,
শুনতে শুনতে কখন যে, আমার চোখের পানি
দাড়ি ভিজে মাটিতে পড়ছিল, তা নিজেও
জানিনা।
আল্লাহর কাছে বললেন, তার
বিয়ের উপযুক্ত মেয়েকে যেন আল্লাহ দ্রুতই
কোন ব্যবস্থা করে দেন ,,,, আর ও বললেন,
ইয়া আল্লাহ আমাদেরকে উত্তম রিযিক
দান করো।
আমি ফজরের সালাতের পরে একটু ঘুমিয়ে
পড়লাম, ঘুম থেকে উঠে শুনি, শহরের নাম
করা তিন জন হুজুর প্রচুর পরিমাণে
মোহরানা নিয়ে, তার তিন মেয়েকে
বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে, উনি রাজি
হওয়ায়, দুপুরে বিয়ে।
আমার খুব কান্না চলে আসলো, উনি কেমন রমনী, যে কিনা রাতের
বেলায় দোয়া করতেই ভোর বেলায় ফল পেয়ে যান!!
আল্লাহ তায়ালা এধরনের পরিবার
আমাদেরকেও দান করুন।
আমিন
সংগৃহীত
07-04-2020
দেশ লক ডাউনের কোন বিকল্প নাই। আর লক ডাউন করতে হলে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলো ছুটি দিতে হবে। আর গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি ছুটি দিতে হলে বেতন দিতে হবে। এখন কোন ফ্যাক্টরি মালিকের হাতে টাকা নাই। বায়াররা সব অর্ডার বাতিল করছে, এই দুর্যোগের কারণে ব্যাংকও রিস্ক নিয়ে ফ্যাক্টরি মালিককে শ্রমিকদের বেতনের জন্য ঋণ দিবে না যা প্রতি বেতনের সময়ই দেয়।
৫০ লক্ষ গার্মেন্টস শ্রমিক বেতনের দাবীতে আন্দোলন করতে পারে সেই ভয়ে সরকার ফ্যাক্টরি বন্ধের ঘোষনা দিতে পারছে না। আবার মালিকরাও পড়েছে বিপদে। ফ্যাক্টরিতে একবার তালা পড়লে এই তালা এই সিজনের আগে মানে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরির সিজন (৬ মাস) এর আগে খুলতে পারবে না। কারণ একটাই, অর্ডার নেই।
৬ মাস বন্ধ থাকার পরে ফ্যাক্টরিগুলো আর খুলবে কিনা সন্দেহ। যারা ভাড়া ফ্যাক্টরি মানে নিজস্ব বিল্ডিং নেই তারা এই ৬ মাস কীভাবে ভাড়া দিবে? দেনা বাড়তে বাড়তে ফ্যাক্টরি আর চালাবে না।
এই ৫০ লক্ষ লোক বেকার হলে তার সাথে সাথে আরো ১ কোটি লোক বেকার হয়ে পড়বে। আর দেড় কোটি বেকার মানে মিনিমাম ৮০ লক্ষ পরিবার, মানে ৫ কোটি মানুষ। দেড় কোটি নতুন বেকারের চাপ এদেশ কীভাবে সামলাবে তা একমাত্র আল্লাহ্ তায়ালাই ভালো বলতে পারবেন।
এবার আসি প্রবাসীদের কথা। ফ্রেন্ড ফলোয়ার লিস্টের অনেক প্রবাসী অলরেডি বেকার হয়ে গেছেন। এদেরকে দলে দলে দেশে পাঠানো হচ্ছে। মালিকের ব্যবসা বন্ধ তাই বসিয়ে বসিয়ে কাউকে বেতন দিবেন না। এভাবে চলতে থাকলে ধরে নেন আগামী ৩ মাসে কম হলেও ১০ লাখ প্রবাসী বেকার হয়ে দেশে ফিরবেন। যারা দেশে অবস্থান করছেন তারাও আর চাকরি ফিরে পাবেন কিনা সন্দেহ।
এবার আসি দেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কথায়। রিজেন্ট এয়ারওয়েজ ইতিমধ্যে তার কর্মচারীদের ৩ মাসের ছুটি দিয়েছে। কীভাবে ছুটি দিয়েছে? বেতন ছাড়া ছুটি। এত বড় বড় বেতনের লোকজন এখন বেকার। সারা বিশ্বের সব এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে অন্য কোথাও তারা এখন চাকরি পাবেন না। এই বন্ধের ধকল কাটিয়ে ওঠার মত শক্তি সব এয়ারলাইন্স কোম্পানির নেই। ইতিমধ্যে বিশ্বের কয়েকটি এয়ারলাইন্স দেউলিয়া হয়ে গেছে।
আবারো বিদেশের কথায় ফিরে আসি। ইংল্যান্ডের অন্যতম সুপার স্টোর প্রাইমার্ককে দেউলিয়া ঘোষনা করা হয়েছে। প্রাইমার্ক প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে জামা কাপড় কিনে। ভালো এমাউন্টেরই কিনেন। সারা বছর ধরে নেন ৫০০ কোটি ডলারের গার্মেন্টস নেয়।
প্রাইমার্ক বসে যাওয়া মানে বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টরের কফিনে পেরেকটা শক্তভাবে ঠুকে দেয়া। আমাকে এই তথ্য জানিয়েছেন তাকে আমি বলেছি "চিন্তা করবেন না যে ব্যাংক তাকে দেউলিয়া ঘোষনা করেছে সেই ব্যাংকও কয়েকদিন পরে দেউলিয়া হয়ে যাবে। কারণ ব্যাংক তখন টাকা কোথা থেকে পাবে?"
যাহোক, আগে মানুষ সুস্থ্য হোক, বেঁচে থাকুক। তারপরে ইনকামের চিন্তা।
সবার উচিৎ রাত জেগে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে কান্নাকাটি করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া ও এই আযাব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দোয়া করা। এর বাইরে আর কোন রাস্তাই নেই।
লেখাঃ ফকরুল ইসলাম।।
আমরা মানুষ হব কবে? আরে ভাই এটা বাড়িতে যাওয়ার ছুটি না!!! যে যেখানে আছেন সেখানে থাকেন, নিজে ভালো থাকেন আর আপনজনদের ভালো রাখেন।
#সন্দেহ_ক্রমান্বয়ে_দানা_বাঁধছে...!!!
এটা কৌশলী “তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ” নাতো...........
🙃😭🙃😭🙃😭🙃😭🙃😭🙃😭🙃😭🙃
#ঠিক এভাবেই বিশ্বটাকে হাতে নিয়ে নাচাচ্ছে নাতো চীন..??? এখনই উচিত গোটা বিশ্বের এক হওয়া, চীনকে বিশ্ব জুড়ে বয়কট করা..বিশ্বের সমস্ত দেশের আর্থিক ক্ষতির ক্ষতিপূরণ উসুল করা..যে সব তৃতীয় বিশ্বের দেশ এই মারাত্মক ভাইরাস এ আক্রান্ত হবে তার সকল দায়ভার চীনের উপর চাপানো..দরকারে বিদেশে থাকা চীনের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ মেটানো উচিত..বিশ্ব জুড়ে এই ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য শুধু মাত্র চীন দায়ী.. জবাবদিহি চীনকে করতেই হবে.. শুধু ভয় একটাই বিশ্বের মেরুদন্ডটা যেন ততদিনে ভেঙ্গে না যায় l
চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে..একের পর এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে..উহানে নতুন করে মাত্র একজনের সংক্রমণ ঘটেছে..গোটা চিনে মাত্র 13 জন.. বেশ অবাক লাগছে না ভাবতে?? মনে হচ্ছে না এটা কি ভাবে সম্ভব??
আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে একের পর এক বিদেশী মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস, the গার্ডিয়ান আরো অনেক দেশের মিডিয়া কে দেশ থেকে বার করে দিচ্ছে যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না করতে পারে..
#অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ ভয়াবহ স্টেজ এ পৌঁছাচ্ছে..আমেরিকার, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে গেছে..বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি.. অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়া follow করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য.. সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরো দের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে সবার.. বেশ অবাক লাগছে না দেখে??
#এত বড়ো ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট রিকভারি??..শেয়ার মার্কেট থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই আঘাত লাগলো না..এতোই উন্নত ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো,আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে?? 2,00, 000 করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে 0 ইনফেক্টেড..সব হাসপাতাল রাতারাতি উবে গেলো..সবাই আনন্দে মাতোয়ারা..প্রেসিডেন্ট কি সুন্দর মৌনব্রত পালন করলো..দারুন লাগছে না শুনতে??
#পুরো যেন সিনেমার মতো সাজানো..সন্দেহ জাগে সবটা সত্যি সাজানো নয় তো?? নিজের ঘর কিছুটা পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নয় তো??
বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো??
#শুনেছিলাম লংকা পড়াতে গিয়ে হনুমান নিজের ল্যাজে আগুন লাগিয়ে ছিলো..উহান হনুমানের ল্যাজের মতো ব্যবহার হলো না তো??
#যদি চীনা দের লাইফ স্টাইল বা খাদ্যাভ্যাস দেখা যায় তাহলে বোঝা যায় খুব সহজেই যে তারা কতটা নিষ্ঠুর, কতটা হিংস্র, তারা পারে না এমন কোনো কাজ নেই..যদি সত্যিই বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই ভাইরাসকে চীন হাতিয়ার করে থাকে তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না..সত্যিটা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেরোবে,কিন্তু তখন বিশ্বের মেরুদন্ড থাকবে তো চীনের সামনে দাঁড়ানোর জন্য......?
Collected
যারা আপনারা বেশী করে হ্যান্ড স্যানিটাইজার আর খাবার কিনে বাসায় জমাইতেসেন, তারা প্লিজ বেশী করে কনডম ও কিনে রাখবেন, যেন দেশে নতুন কোন ব্যাক্কলের জন্ম না হয়। এই দেশে এমনিতেই ব্যাক্কলের সংখ্যা অনেক বেশী...
🔴ভাইরাসের নাম - "সারস"।
উপসর্গ -- শ্বাসকষ্ট।
আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার
সম্ভবনা -- ৩৭%...
🔴ভাইরাসের নাম -- "জীকা"।
উপসর্গ -- চুলকানি,, গাঁটে ব্যাথা।
আক্রান্তের মৃত্যু সম্ভবনা -- ২৫%..
🔴ভাইরাসের নাম - "ইবোলা"।
উপসর্গ - জ্বর ,,শারীরিক দূর্বলতা।
মৃত্যুর সম্ভবনা -- ৯২%...
🔴ভাইরাসের নাম - "মারবার্গ"।
উপসর্গ - হজমের গোলমাল,
এবং,, দশ দিনের মধ্যে মৃত্যু।
আক্রান্ত ব্যাক্তির মৃত্যু
সম্ভবনা -- ৯০%.....
🔴ভাইরাসের নাম -- "নীপা"।
উপসর্গ - মানসিক ভারসাম্যহীনতা।
মৃত্যুর সম্ভবনা -- ৭৫%...
🔴ভাইরাসের নাম - "ক্রিমিয়ান কঙ্গো--
ফিভার"।
উপসর্গ -- নাক-মুখ দিয়ে রক্তক্ষরণ।
মৃত্যু সম্ভবনা -- ৪৫%...
🔴ভাইরাসের নাম - "ইনফ্লুয়েঞ্জা"।
উপসর্গ - গলা ফোলা, গলা ব্যাথা।
মৃত্যুর সম্ভবনা -- ১৫%.....
★★★
🔴ভাইরাসের নাম - "করোনা"।
উপসর্গ - শ্বাসনালী ইনফেকশন,
জ্বর - সর্দি -কাশি।
মৃত্যুর সম্ভাবনা -- ২.৫ %..... মাত্র।
"করোনা" ভাইরাস নিয়ে অযথা
ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কিছুটা
সতর্কতা অবলম্বন করেই এই
ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
শরীরের যথাযথ রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা থাকলে, এই ভাইরাস থেকে
সহজেই মুক্তি পাওয়া যাবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে,
বেশী বেশী করে শাক-শব্জি আহার
করুন। বেশী করে ফল খান। ডাবের
জল, বিভিন্ন ফলের জুস পান করুন।।
শীতল পানীয়, ফাষ্ট-ফুড, জাঙ্ক ফুড, প্রসেস ফুড আপাতত বর্জন করুন।
করোনা ভাইরাস দূর্বল একটি ভাইরাস।
এর চেয়েও বহু ভয়ংকর ভাইরাসের হাত
থেকে আমরা নিজেদের রক্ষা করতে
পেরেছি।
অতীতে বহু প্রতিকূল পরিস্থিতিতে।
আমাদের মেডিক্যাল সায়েন্স নিরলস
প্রচেষ্টা চালিয়েছে এবং সফল হয়েছে।
এবারেও আমরা সফল হবো।
মাথায় রাখতে হবে,
ভয় হলো মৃত্যুর যমজ ভাই।
গব্বর সিং এর সেই পুরানো ডায়লগ--
"জো ডর গয়া, ও মর গয়া"
সবাই সুস্থ থাকুন আর অপরকে সুস্থ রাখুন।।
👍👍👍👍👍👍👍
(সংগ্রহীত)
ব্যক্তিগতভাবে, আমার আলহামদুলিল্লাহ সামর্থ্য আছে বস্তা দশেক চাল, লিটার বিশেক তেল এবং তদানুযায়ী জিনিসপত্র কিনে মাস ছয়েকের খাবার গুদাম করে বাসায় বন্দী হয়ে যাওয়ার।
কিন্তু, আমি তেমন কিছুই কিনি নাই। মাসের শুরুতে চালের যে বস্তা কেনা হয়, সেখানে পঁচিশ কেজির মতো চাল আছে। দুই লিটার তেল কিনেছি। আর, সপ্তাহখানেক আগে, পাঁচ কেজি আলু আর দুই কেজি ময়দা। এর বাইরে আগে বাসায় যা ছিলো, তা-ই। এটুকু নিয়েই আমি ঘরবন্দী। যদি ফুরিয়ে যায়, যতোটুকু লাগবে, কেনার জন্য বের হবো, ইন শা আল্লাহ।
যেসকল সামর্থ্যবানেরা লোকাল মার্কেট, মিনা বাজার, স্বপ্ন আর আগোরা থেকে বস্তায় বস্তায় তেল-নুন-মরিচ-পেঁয়াজ আর চাল কিনে মজুদ করছেন, আপনারা কি একটাবারও গরীব মানুষগুলোর কথা ভেবেছেন?
আপনারা হুড়মুড় করে জিনিসপত্র মজুদ করছেন বলেই অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগ বুঝে জিনিসপত্রের দাম তরতর করে বাড়িয়ে দিচ্ছে। চালের যে বস্তা নাকি ২৫০০ টাকা ছিলো, সেটা এখন ৩৫০০ টাকা। লেবুর হালি শুনলাম ৮০ টাকা। পেঁয়াজের দামও নাকি বাড়ছে হুড়মুড় করে। এই যে আপনাদের কারণে জিনিসপত্রগুলোর দাম যে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাচ্ছে, গরীব এবং দিনমজুর মানুষেরা, যাদের আয় একেবারে সীমিত, তারা কোথায় যাবে ভেবেছেন একবার? যারা দশ টাকার মরিচের গুড়া কেনার জন্য পাশের দোকানে যায়, তারা কি পারবে কিনতে? এককেজি চালের জন্য, দুই ছটাক তেলের জন্য যারা আসে, তাদের কি অবস্থা হবে?
পাঁচদিনের জন্য কিনেন, নিদেনপক্ষে এক সপ্তাহের জন্য কিনেন। কিন্তু, তাই বলে একেবারে দূর্ভিক্ষ লাগিয়ে দিতে হবে কেনো? আল্লাহর ওয়াস্তে একটু মানবিক হোন। এই দূর্যোগের মুহূর্তে, পাশের অভাবী মানুষটার কথাও ভাবেন। একা বাঁচতে না চেয়ে, সবাইকে নিয়ে বাঁচেন।
Written by আরিফ আজাদ
প্রতিটা ছেলে অথবা মেয়ের এমন একজন গোপন প্রেমিকা বা প্রেমিক থাকা উচিত,পুরো দুনিয়ার কাছে হেরে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে পালাতে চাইলে নিঃসন্দেহে যার কাছে আশ্রয় পাওয়া যাবে কিংবা মাঝরাতে কান্না পেলেই যার কাছে ছুটে যাওয়া যাবে। সে যেন কোনো প্রশ্ন না করে শুধু দুহাতে চোখ মুছিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দেওয়ার আশ্চর্য ক্ষমতা রাখে, ব্যস এটুকুই...
আমাদের জীবনে এমন একজন মানুষ থাকা উচিত, যার কাছে ঋণশোধের কোনো শর্ত না রেখে গোটাজীবন ঋণী থাকা যায়...
বিপদে আছে করোনা ভাইরাস নিজেই!!
১৪৯ দেশে লাখ লাখ লোকের মাঝে ছড়িয়ে বাংলাদেশে এসে বিপদে পড়েছে। সে তার স্টান্ডার্ড বাংলাদেশে ধরেই রাখতে পারছেনা।
প্রথমতঃ ঝামেলা সে আওয়ামীলীগ না বিএনপি এটা নিয়ে টানাপোড়েন শুরু।
দ্বিতীয়তঃ সে কয়জনকে ধরেছে সেটা নিয়ে মানুষের নানা অভিমত। সরকারি হিসাব ৩ ,পাবলিকারী হিসাব ৩০০০।
খেলা আরও বাকি,দোকানের টানাটানি ,ইস্কুলে ছুটি কিছুই হচ্ছেনা, সে এখন আত্মসম্মান নিয়ে টানাটানিতে আছে।
গরমে থাকবে না ঠান্ডায় যাবে,নাকি পথের ধারের হোমিও কিংয়ের হাতে মারা খাবে সেটা নিয়ে সে লজ্জায় বিপর্যস্ত।
সর্বোপরি ফরমালিন খাওয়া শরীরে সে ঢুকে যুইত করতে পারবে কিনা এটাও তাঁর মাথা ব্যথার কারণ। সে তাই এখন নিজেই হোম আইসলেসন নিয়েছে।সে পলাইতে চায় এই দেশ থেকে।
(Copied)
একজন ইতালিয়ান ডাক্তার লিখছেন:
আমাদের দেশে এখন ঘটে চলছে ভয়াবহ এক ট্রাজেডি। বৃদ্ধ রোগীরা মারা যাবার আগে চোখের পানি ফেলছেন।
কাছের মানুষদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যাবার সৌভাগ্যও তাদের নেই। তারা একা একা মরতে চাননি, কিন্তু তাদের বিদায় জানাতে হচ্ছে ক্যামেরাকে।
তারা সজ্ঞানে, সমস্ত কষ্টকে সহ্য করতে করতে মরে যাচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী ও স্ত্রী একই দিনে মারা যাচ্ছেন। বৃদ্ধ দাদা-দাদি, নানা-নানীর তাদের নাতিদের মুখ শেষবারের মতও দেখতে পাচ্ছেন না।
এই রোগ ফ্লুর চাইতেও ভয়াবহ। বিশ্বাস করুন, ফ্লু'র চাইতে অনেক ভিন্নরকমের অসুখ এটি। এই রোগকে দয়া করে তাই ফ্লু বলবেন না।
জ্বর অসম্ভব বেশি। রোগীর দম এমনভাবে বন্ধ হয়ে আসতে চায় যেন সে ডুবে যাচ্ছে। রোগীরা হাসপাতালে আসতে চায়না।
শুধু একটু অক্সিজেন পাবার জন্য তারা বাধ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
এই রোগের বিরুদ্ধে খুব সামান্য কিছু ওষুধ কাজ করে। আমরা সাহায্য করার সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু সবকিছুই নির্ভর করছে রোগীর অবস্থার উপর।
বৃদ্ধ রোগীরা এই রোগের সঙ্গে যুদ্ধে পেরে উঠছেন না।
আমরা কাঁদছি। আমাদের নার্সরা কাঁদছে। সবাইকে বাঁচিয়ে তুলবার সামর্থ্য আমাদের নেই।
চোখের সামনে মেশিনে তাদের জীবন থেমে যেতে দেখছি প্রতিদিন। প্রচুর রোগী আসছে। অতি দ্রুত আমাদের আরও বেড প্রয়োজন হবে। সবার একই সমস্যা। সাধারণ নিউমোনিয়া। প্রচন্ড শক্তিশালী নিউমোনিয়া।
আমাকে বলুন কোন ফ্লু এই ট্রাজেডির জন্ম দেয় ?
এটা অত্যন্ত সংক্রামক। এই ভাইরাসটি একেবারেই অন্যরকম।
কোন কোন মানুষের জন্য ভয়ংকর। আমাদের দেশে ৬৫ উর্দ্ধ বৃদ্ধদের প্রায় প্রত্যেকের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিংবা কোন না কোন রোগ রয়েছে। কোন কোন তরুণদের জন্যও এই রোগ ভয়ংকর।
এইসব তরুণ রোগীদের দেখলে কোন তরুণই নিজেকে নিয়ে নিশ্চিন্ত বোধ করতে পারবেনা।
আমাদের হাসপাতালে কোনো সার্জারি আর হচ্ছেনা। বাচ্চাদের জন্ম, চোখের অপারেশন, কিংবা ত্বকের চিকিৎসা।
সার্জারি রুমগুলো ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে রূপান্তর করা হয়েছে ।
সবাই যুদ্ধ করছি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে। প্রতি ঘন্টায় রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলছে। ক্রমাগত হাতে আসছে টেস্ট রেজাল্ট। সব পজিটিভ। পজিটিভ। পজিটিভ!
সব রোগীর একরকমের কমপ্লেইন:
অসম্ভব জ্বর।
শ্বাস কষ্ট।
কাশি।
ডুবে যাবার মত দমবন্ধ অনুভূতি।
প্রায় সবাই ইনটেনসিভ কেয়ারে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেউ কেউ অক্সিজেন মাস্কের নিচেও শ্বাস নিতে পারছেননা। অক্সিজেন মেশিন এখন সোনার চাইতেও দামি।
বিশ্বাস করতে পারছিনা, কি দ্রুত এসব ঘটে গেল! আমরা সবাই ক্লান্ত।
কিন্তু কেউ থামতে চাইছিনা। সবাই মধ্যরাত পর্যন্ত কাজ করে চলছি। ডাক্তাররা নার্সদের মত অবিরাম কাজ করে চলছেন। দুই সপ্তাহ ধরে আমি বাসায় যাই না। আমার পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের জন্য আমি শংকিত।
সন্তানদের সঙ্গে ক্যামেরা ব্যবহার করে কথা বলছি। মাঝে মাঝে আমি স্ত্রীর ছবির দিকে তাকিয়ে কাঁদি। আমাদের কারো কোন দোষ নেই।
যারা আমাদের বলেছিল এই রোগটি তেমন ভয়ংকর নয়, সমস্ত দোষ তাদের। তারা বলেছিল এটি সাধারণ এক ধরনের ফ্লু । কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আর এখন অনেক বেশি দেরি হয়ে গিয়েছে।
দয়া করে ঘরের বাইরে বের হবেননা। আমাদের কথা শুনুন। শুধুমাত্র ইমার্জেন্সি কারন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেননা।
সাধারণ মাস্ক ব্যবহার করুন। প্রফেশনাল মাস্কগুলো আমাদের ব্যবহার করতে দিন।
মাস্কের অভাবে আমাদের স্বাস্থ্যও ঝুঁকির মুখে। কোন কোন ডাক্তার এখন আক্রান্ত।
তাদের পরিবারের অনেকেই জীবন ও মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। তাই নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করুন। বয়স্ক পরিবার পরিজনকে ঘরে থেকে বের হতে দেবেননা।
আমাদের পেশার কারণে আমরা ঘরে থাকতে পারছিনা। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমরা আমাদের রোগীদের বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা নিজেদের শরীরে অসুখ ও ভগ্নহৃদয় নিয়ে ঘরে ফিরছি। যাদের বাঁচাতে পারছিনা তাদের শরীরের কষ্ট কমানোর চেষ্টা করছি। কাল সব ঠিক হয়ে গেলে আমাদের কথা সবাই ভুলে যাবে। আমরা ডাক্তারদের এইটাই পেশা।
তাই মানুষকে বাঁচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।
এই রোগ আপনাকে না ছুঁলেও সাবধানে থাকুন। জনসমাগম থেকে দূরে থাকুন। সিনেমায় যাবেননা, মিউজিয়ামে যাবেননা, খেলার মাঠে যাবেননা।
দয়া করে বৃদ্ধ মানুষগুলোর দুঃখ অনুভব করার চেষ্টা করুন। তাদের জীবন আপনাদের হাতে। এবং আপনারা আমাদের চাইতে বেশি মানুষের জীবন বাঁচাতে সক্ষম। আপনিই তাদের রক্ষা করতে পারেন।
লেখাটি শেয়ার করুন। শেয়ার করুন যেন সমস্ত ইতালি এই চিঠিটি পড়তে পারে। সমস্ত কিছু শেষ হবার আগেই যেন পড়তে পারে ।
Italy
Be Gavatseni hospital
Dr. Daniele Machini
আমার দেশ কবে বুঝবে! কবে বলা থামাবে "আতংকিত হবেন না"!
(লেখাটি কার অনুবাদ করা আমি জানি না। বিধায় অনুবাদ কার্টেসি দেয়া গেলো না। কেউ জানলে জানাবেন, কার্টেসি দিয়ে দেবো।)
Faridpur
<<NOT-APPLICABLE>>
Be the first to know and let us send you an email when পাখি ঘর Pakhi Ghor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.