01/11/2023
প্রসঙ্গ ঃ বিড়ালের গোছল ও এর ব্যবহার।
গোছলের আগে কতগুলো বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে।যেমনঃ-
বিড়ালের চামড়া অন্তত নরম,তাই অত্যাধিক গরম বা ঠান্ডা পানি বিড়ালের জন্য খুবই ক্ষতিকর। গোছলের আগে লোমগুলো ব্রাশ করে নেওয়া বা আচরিয়ে নেওয়া উচিৎ যাতে উকুন বা অন্য External parasites গুলা বের হয়ে যেতে পারে,গায়ে পানি দেওয়ার পর এসব parasite কে আর ভালমতো আলাদা করা যায়না। কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। বিড়ালের গায়ে কোথাও চামড়া কাটা বা ছেড়া আছে কিনা,তা দেখে নিতে হবে যাতে শ্যম্পু লেগে জালা পোড় সৃষ্টি না করতে পারে।
গোছলের পদ্ধতি ঃ বিড়ালেএ গায়ে দ্রুত পানি ঢালা যাবে না। বিড়াল গোছল একদম ই পছন্দ করেনা,পানি গায়ে পড়া মাত্রই vigorous হয়ে যায় ডাকাডাকি করে কামড়ানোর চেষ্টা করে। এক্ষেত্রে টি হবে আপনার মহা উপকারী একটা জিনিশ, ব্যাগে বিড়ালকে ভরে নিয়ে কোন খামচি বা কামড় ছাড়াই সুন্দর করে গোছল করাতে পারবেন।বিড়াল লাফ বা দৌড় ও দিতে পারবেনা।😊😊
হাতে শ্যম্পু নিয়ে ঘষে ফ্যানা করে নিবেন,তার পর ভিজানো বিড়ালের শরীরে ভালমত লাগাবেন আর মনে রাখতে হবে বিড়ালের গায়ে যেন শ্যম্পুর ফ্যানা লেগে না থাকে, একদম ভালমত ধুয়ে দিতে হবে।
বিড়ালের গোছলের পর গা শুখানো আরো গুরুত্বপূর্ণ কারন গা শুকতে দেরি হলে ঠান্ডা লেগে যাবে। আলো বাতাস যুক্ত স্থানে গা শুকনো কাপড় বা তোয়ালে ব্যবহার করে মুছে দিতে হবে hair dryer ব্যবহার করা ভাল কিন্তু dryer এর শব্দে বিড়াল ভয় পায়। গরমে মাসে ২/৩ বার গোছল করানো ভাল। শীতে না করানোই ভাল।
ব্যবহার করে কান পরিষ্কার করা,নখ কাটা যায়, ডাক্তারদের জন্য helpful হতে পারে, বিড়ালকে ব্যাগে ভরে restraining করে ইঞ্জেকশন দেওয়া যায়,। যেমনটা ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি। মোটামুটি ছোট্ট একটা জিনিশের উপকারীতা অনেক।😊😊
বিড়াল,কুকুরের স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে ও নানান ধরনের products পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
. . .