Dr. Omar Faruq

Dr. Omar Faruq I am a veterinarian.

29/04/2024

ব্রম্মপুত্রে চলছে নদীর খনন কাজ।। এইবার যদি নদী টা বাচে।।।

গবাদি পশুপাখির খামারে তাপমাত্রা ব্যবস্থাপনা:১. যে কোনভাবে ঘরের তাপমাত্রা হ্রাস করতে হবে।-টিনের চালার নিচে ইন্সুলেটর সিলি...
29/04/2024

গবাদি পশুপাখির খামারে তাপমাত্রা ব্যবস্থাপনা:

১. যে কোনভাবে ঘরের তাপমাত্রা হ্রাস করতে হবে।
-টিনের চালার নিচে ইন্সুলেটর সিলিং এবং উপরে পাটের বস্তা বা চট বা বাঁশের পাতলা চাটাই দেওয়া।
-মাঝে মাঝে টিনের চালার উপরে পানির দিয়ে ভিজিয়ে দেয়া
-স্ট্যান্ড ফ্যানের সামনে শীতল জল স্প্রে করতে হবে।
-শেডের ভিতর যেন সূর্যের আলো প্রবেশ না করে সে জন্য আলাদা ছায়ার দেয়া
-শেডের চারপাশে যে দিকে সূর্যের আলো পরে, সে দিকে সানশ্যাড ব্যবহার করতে হবে যাতে উক্ত পার্শ্বে গরম না হয় ।
- বায়ুচলাচল বৃদ্ধি করতে দরজা জানালা এবং পর্দা খুলা রাখতে হবে, স্ট্যান্ড ফ্যান ব্যবহার করতে হবে,
-ঘরের ছাদে বিভিন্ন জায়গায় পাটের / মোটা কাপড়ের ভেজা পর্দা ব্যবহার করতে হবে।
- গবাদি প্রাণি যখন দাঁড়িয়ে থাকে তখন মাঝে-মধ্যে ফ্লোরে পানি দিয়ে ভিজিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে।
(২) গবাদি প্রাণিকে দিনে একাধিকবার গোসল করানো/পাইপের সাহায্যে পানি ছিটিয়ে ভিজিয়ে দিতে হবে।
(৩) মেঝের জায়গা বৃদ্ধি করতে হবে । দিনের বেলায় প্রয়োজনে কিছু গবাদি প্রাণি শেড হতে বাহির করে গাছের ছায়ায় রাখতে হবে।
(৪) সব সময় পানি সরবরাহ রাখতে হবে, সম্ভব হলে পানিতে কিছু বরফ দিতে হবে। পানিতে পরিমিত স্যালাইন খাওয়াতে হবে।

26/04/2024
★★ প্রশ্নঃ গাভী পালন ও গরু মোটাতাজাকরণে সঠিক নিয়মে পানি প্রদানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?🗣️ পানির অপর নাম জীবন দিয়ে...
21/09/2023

★★ প্রশ্নঃ গাভী পালন ও গরু মোটাতাজাকরণে সঠিক নিয়মে পানি প্রদানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

🗣️ পানির অপর নাম জীবন দিয়েই শুরুটা করে বুঝাতে চাইলাম যে পানির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। সব থেকে আতংকিত হওয়ার মত বিষয় যে এই সময়ে এসেও খামারীরা সঠিক নিয়মে পানি প্রদানের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে এখনও অসচেতন। এই অসচেতনাই খাবারের খরচ বৃদ্ধি'র একটি অন্যতম কারন।

🗣️★পানি নিয়ে অসচেতনা বা পানি কম দেওয়ার কারন কি কি?
১) গ্রামীণ খামারীদের মাঝে এখনও প্রচলিত আছে যে পানি বেশি খাওয়ালে গরুর পেট মোটা তথা ভূড়ি বড় হয়ে যাবে। এই ভয় তথা ভ্রান্ত ধারণা থেকে তাহারা গরুকে সঠিক নিয়মে পর্যাপ্ত পানি প্রদান করেন না।

২) খামারে পানির জন্য আলাদা চাড়ির ব্যবস্থা না রাখা।

৩) দানাদার খাবার পানিতে গুলিয়ে খাওয়ানোর ফলে পানির হিসেব না করা।

৪) একই চাড়িতে ৫-১০ টি গরুকে পানি খাওয়ানো।

৫) দানাদার খাবার দিয়েই পানি খাওয়ানোর অভ্যেস করা।

🗣️★পানি কি পরিমানে প্রয়োজন?

★ফিল্ড অভিজ্ঞতা ও সায়েন্টিফিক মত অনুযায়ী একটি গরুর তাহার লাইভ ওজনের ১০% পানি ২৪ ঘন্টায় প্রয়োজন হয়। কিছু ফ্যাক্টরজনীত কারনে ইহা কম বেশি হতে পারে।
যেমন-
🗣️১) গরমে পানি ১-৩% বেশি প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ ১১-১৩% পানি প্রয়োজন হয়। আবার ঠান্ডায় ১-২% কম খেতে পারে।

🗣️২) গরুর দৈনন্দিন খাবারের (যেমন- আশঁ, দানাদার) ধরণ অনুযায়ী ইহা কম-বেশি হতে পারে। যে খামারে গরুকে কাচাঁ ঘাস/সাইলেজ বা ভিজা খাবার দেওয়া হয়; পানির চাহিদা সেখান থেকেও কিছু পূরণ হলে সাধারন পানি তুলনামূলক কম খাবে।

যেমন- এক কেজি নেপিয়ার ঘাসে ৮০% ময়েশ্চার থাকলে হিসেব অনুযায়ী বলা যায় যে ৫ কেজি কাচাঁ ঘাস থেকে ৪ লিটার পানি গরু গ্রহণ করছে।
১০০ কেজি লাইভ ওজনের গরুর কাচাঁ ঘাস প্রয়োজন ৫-৬ কেজি।
তাহলে এখান থেকে ৪ লিটার পানি কভার করলে তার নরমালি প্রয়োজন ৬ লিটার। এই পানির পরিমান আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। বেশি খেলে সমস্যা নেই কিন্তু কম খেলে সমস্যা এই বিষয়টি আমাদের স্মরণ রাখতে হবে।
আর কাচাঁ ঘাস না থাকলে পানি অবশ্যই বেশি প্রয়োজন হবে।

🗣️৩) গাভীর দুধ প্রডাকশনের জন্য পানি খুবই জরুরী। গবেষনায় জানা যায় যে ১ লিটার দুধ উৎপাদনের জন্য ৪-৫ লিটার পানি প্রয়োজন। তাহলে পানি কম দিলে গাভী থেকে কি সর্বোচ্চ প্রডাকশন পাওয়া সম্ভব?
না সম্ভব নয়। ২০ লিটার দুধের গাভী দিনে ৮০-১০০ লিটারের কম পানি খেয়ে ২০ লিটার দুধ দিতে সক্ষম নয়। পানি কম খেলে দুধ কমে যাবে।

🗣️৪) পানি প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রদান করা হলে প্রোটিনের হজম সহ স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে গাভীর দুধ বৃদ্ধি কমে যায় ও ষাঁড় গরুর মাংসের বৃদ্ধিও বাধাগ্রস্ত হয়।

পরিশেষে বলবো, পানি সঠিক নিয়মে প্রদান করাটা খুবই জরুরী। পানির হিসেব জরুরী হলো এজন্য যে, যাহাতে কম পানি গ্রহণ না করানো হয়। পানি পর্যাপ্ত খেতে দিতে হবে। যত খাবে ততই ভাল হবে; ইনশাআল্লাহ্

★★ শীতকালে গাভীর দুধ কমার অন্যতম একটি কারন হলো পানি কম খাওয়া।
.সংগৃহিত

Holstein fresian calf
19/09/2023

Holstein fresian calf

 #বুয়েট পাস এমন একজনকে চিনি, যার বিবাহিত জীবনের ১৩টা বছর শুধু একটা বাচ্চা নেয়ার চেষ্টায় কাটিয়ে দিচ্ছে। তার জীবনে সফল...
17/09/2023

#বুয়েট পাস এমন একজনকে চিনি, যার বিবাহিত জীবনের ১৩টা বছর শুধু একটা বাচ্চা নেয়ার চেষ্টায় কাটিয়ে দিচ্ছে। তার জীবনে সফলতা আছে কিন্তু পূর্ণতা নাই।

#ব্যাংকের এ,জি,এম এমন একজনকে চিনি, যার বউ দুইটা বাচ্চা রেখে আরেকজনের সাথে পালিয়ে গেছে। তার জীবনে সফলতা-পূর্ণতা সবই ছিলো, কিন্তু ভালোবাসাটা কপালে জুটেনি।

#এম,বি,এ পাশ করা একজনকে চিনি, পড়ালেখা শেষ করে ভালো কিছু করার জন্যে চলে যান দেশের বাহিরে , তারপর বিবাহের প্রস্তাব দেন ১৪ বছরের ভালোবাসার মানুষটির পরিবারে। শুধুমাত্র ছেলে প্রবাসী বলে বিবাহ দেননি। ভালো চাকুরী মানেই কি সব কিছু??

#প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করা এক মেয়ের গল্পটা জানি, কি নিদারুণ অত্যাচার সহ্য করে একদিন গলায় বিষ ঢেলে দিলো। ভালোবাসার জন্যে ঘর ছেড়েছিলো, সফলতা আসেনি কখনও।

#দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া মেয়েটার গল্পটা জানি। শুধু গায়ের রঙটা কালো বলে প্রেমিকের বাবা মায়ের হাজারো অবহেলার কথা মাথায় তুলে নিয়ে রিলেশনটা ব্রেকাপ করতে হয়েছিলো। সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড গলায় ঝুলিয়েও সে সুখী হতে পারছে না।

#ক্যারিয়ার গঠনের জন্য যে মেয়ে, তার বাবা মাকে বিয়ের কথা উচ্চারণ করতে দেয়নি, সে মেয়েটির শেষ পর্যন্ত বিয়েই হয়নি। টাকা পয়সা সব আছে কিন্তু স্বামী সংসার নেই।

#চাকুরী না পাওয়া তরুণের গল্পটাও করুণ। বেকার থাকার সময়ে প্রেমিকার বিয়ের আয়োজনটা থামাতে পারে নাই। চাকুরীটা হাতে পাওয়ার আগেই বাবা মারা গেলো। "সফলতা মানেই সুখ" বাক্যটা তার কাছে সম্পূর্ণ মিথ্যা।

#পুলিশের একজন এসপি-কে জানি, যিনি ভাগ্যের গেড়াকলে পড়ে; সন্তান হারিয়েছেন, স্ত্রীকে হারিয়েছেন, সংসার ও চাকুরি সব হারিয়ে, এখন ক্ষমতাহীন নিঃস্ব জীবন-যাপন করছেন। সফলতা তার জীবনে সুখ আনতে আনতে পারেনি।

#একজন প্রফেসরের সাথে আমার কথা হয়েছিলো। তিনি বলেছিলেন, "বিবাহের চার বছর পর থেকে স্বামী অসুস্থ। আজ বারো বছর হলো দুই সন্তান ও অসুস্থ স্বামী নিয়ে সংসার করছি। জীবনে কি পেলাম?" সবই ছিলো, ভালো চাকুরী, দুই সন্তান। শুধু অর্থই জীবনের সব কিছু, একথা তার কাছে হাস্যকর।

#এক পরিচিত বড় ভাই ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হয়েও এখন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এবং হোমিওপ্যাথিক কলেজের প্রভাষক।

#একজন এম এ(ফার্স্ট ক্লাস ১৬তম)এলএল বি পাশ করে ওকালতি প্রাকটিস ও কলেজের প্রভাষক পদ ছেড়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক!

আসলে জগতে কে সুখে আছে? টাকায় সুখ দিয়েছে কয়জনকে? জীবনে সফলতা মানেই কি সুখ? একটা জীবনে সুখী হয়ে মারা গেছে ক'জন!!

সুখী দেখেছিলাম আমার এলাকার নসু পাগলাকে, সে এক বেলা পেট ভরে খেয়ে কি আয়েশী হাসিটাই না হেসেছিলো!! শুধু ভরা পেটেই যে সুখে থাকতে পারে তার চেয়ে সুখী আর কেও নাই!! আমরা যারা মানুষ, তাদের মন ভরে সুখ কখনো আসে না। আমরা কখনো পরিপূর্ণভাবে সুখী হতে পারি না। বাস্তবতা বড় ফ্যাকাশে, স্বপ্নের মতো রঙিন হয় না।

একটু সুখের জন্যে অনেক কিছুর দরকার নেই। চলুন, আমরা মনটাকে একটু ভালো করি, ক্ষমতা ও অর্থের দম্ভ থেকে সরে আসি, হিংসা, লোভ, স্বার্থপরতা ত্যাগ করি, সৃষ্টিকর্তার তরে নিজেকে সপে দিই; আর কাউকে না ঠকাই।
আমাদের জীবন সুখের হবে।

Collected post.....

বেশি করে পড়তে হবে।।।।।।।। মনের পেরেশানি দূর করতে পারে এই লিখা কথা গুলো ।।।।।।।।। তাহলে পড়ন......এক। লেখাপড়া করতে ভালো ন...
24/08/2023

বেশি করে পড়তে হবে।।।।।।।।
মনের পেরেশানি দূর করতে পারে এই লিখা কথা গুলো ।।।।।।।।।
তাহলে পড়ন......

এক। লেখাপড়া করতে ভালো না লাগলে তখন কী করা উচিত? সহজ উত্তর: লেখাপড়ার পেছনে আরও বেশি সময় দিতে হবে। মানুষ যা-কিছুর পেছনে সময় দেয়, তা একসময় তার প্রিয় হয়ে ওঠে। সময় দিলে যে-কোনো সম্পর্কেই আন্তরিকতা বাড়ে। লেখাপড়ার পেছনে সময় দিলে লেখাপড়ার সাথে ধীরে ধীরে আন্তরিক সম্পর্ক তৈরি হয়।

দুই। লেখাপড়া করে কিন্তু তেমন শান্তি পাওয়া যায় না; তবুও লেখাপড়া করতে হবে, কেননা লেখাপড়া শান্তি পাবার জন্য কেউ করে না, শান্তি আনার জন্য করে। নতুন কিছু শিখতে এবং মস্তিষ্কের গ্রহণক্ষমতা বাড়াতেই লোকে লেখাপড়া করে। সময়ে লেখাপড়া না করলে পরবর্তীতে যে পরিমাণ অশান্তির মধ্যে জীবন কাটে, তা যাপন করাটা খুব কঠিন। আগের কষ্টের চাইতে পরের কষ্টের দহন তীব্রতর।

তিন। নিয়মিতভাবে পড়তে বসতে হবে, নিজেকে বই-খাতা'র মধ্যে ধরে রাখতে হবে। তখন মস্তিষ্কের ঘরে লেখাপড়ার জন্য জায়গা তৈরি হবে। এতে সবচাইতে বড়ো যে অর্জনটা হয়, তা হলো: যে সময়টাতে তুমি লেখাপড়া করছ না, ওই সময়ে তোমার মস্তিষ্ক বিশ্রাম নেবে এবং মন অবচেতনভাবেই সেসব বিষয় নিয়ে ভাববে ও তোমাকে দিয়ে কাজ করাবে, যা যা তুমি লেখাপড়া করে শিখেছ। এভাবেই মানুষের চৈতন্য জেগে ওঠে এবং মানুষ সৃষ্টি করতে শেখে। শূন্যজ্ঞানে সৃষ্টিশীল হওয়া অসম্ভব।

চার। লেখাপড়ার জন্য কি খেলাধুলা বাদ দিয়ে দিলে ভালো? এর উত্তর হলো: খেলাধুলার মানে যদি হয় ফেইসবুকে বা অনলাইনে সময় কাটানো, তাহলে তা বাদ দিয়ে দেওয়া অবশ্যই ভালো। ঠিকভাবে খেললে দুই ঘণ্টার খেলা সোয়া দুই ঘণ্টা খেলাও কঠিন, অথচ পনেরো মিনিটের নিয়ত করে ফেইসবুকে ঢুকে সেখানে পনেরো ঘণ্টা কাটিয়ে দেওয়া খুব সহজ। ফেইসবুক কখনোই লেখাপড়ার জায়গা নয়।

পাঁচ। লেখাপড়া করতে হবে কেন? এর কারণ, লেখাপড়া মনকে শক্তিশালী করে তোলে, প্রাণের অপ্রয়োজনীয় আবেগ ও বাসনা থেকে সরিয়ে নিয়ে মনকে একাগ্র করে রাখে। লেখাপড়ার পেছনে যখন কেউ ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন তার মন ও প্রাণ দুই-ই পড়ে থাকে লক্ষ্যে পৌঁছোনোর সাধনায়। এজন্য‌ই মন না চাইলেও লেখাপড়া করতে হয়।

ছয়। লেখাপড়া করতে গিয়ে কারও কারও জড়তা এসে যায়। এ থেকে মুক্তির উপায় হলো: তবুও লেখাপড়া করা। লেখাপড়া না করলে জড়তা আরও বেড়ে যায়। মস্তিষ্কের সচলতা লেখাপড়া করা ছাড়া অনেকটাই অসম্ভব।
সাত। যারা হতাশার কারণে লেখাপড়া করতে পারো না, তাদের বলছি: লেখাপড়া করলেই তুমি সমস্ত হতাশা কাটিয়ে উঠতে পারবে। হাত-পা গুটিয়ে চুপচাপ বসে থাকলে তো আর হতাশা আপনাআপনি চলে যাবে না, তাই না? লেখাপড়াই আশাবাদের জননী।

আট। পড়তে বসে যখন কিছুই বোঝা যায় না, তখন আরও বেশি করে পড়তে হবে। কোনো কিছু বোঝার জন্য এর চাইতে সহজ রাস্তা আর নেই। কোনো কিছু না বুঝলে তা ছেড়ে না দিয়ে বরং বারবার পড়তে হবে। ছেড়ে দিলেই সব শেষ! ইংরেজি উপন্যাস পড়ার সময় প্রতিটি শব্দ না বুঝলেও ভাবটা ঠিকই ধরা যায়। মজার ব্যাপার, যে-সকল শব্দের অর্থ তুমি জানোই না, সেগুলির অর্থ‌ও তুমি বুঝে ফেলবে যদি পড়ার চর্চাটা ধৈর্য ধরে এগিয়ে নাও।

নয়। মন কখন প্রসারিত হয় জানো? লেখাপড়া করলে এবং অর্জিত শিক্ষা কাজে লাগালে। নিয়মিতভাবে এই চর্চা করলে কাজ হবেই হবে। লেখাপড়া-জানা মানুষের মন তাহলে প্রসারিত হয় না কখন? যখন মানুষ কেবলই পড়ে, কিছু শেখে না বা শিখলেও তা কাজে লাগায় না।

দশ। এই প্রশ্ন অনেকেরই মনে ঘুরপাক খায়: কোনটি বেশি জরুরি—সাধনা, না কি লেখাপড়া? উত্তরটা এভাবে দিই…যখন আমরা কোনো শিশুকে জিজ্ঞেস করি, "তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো—বাবাকে, না কি মাকে?", তখন শিশুটি স্বাভাবিকভাবেই দ্বিধায় পড়ে যায়। মা ও বাবা উভয়ই শিশুর জীবনে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। শিশু বুদ্ধিমান হলে বলবে, "আমি দু-জনকেই সমানভাবে ভালোবাসি।" . . . আসলে এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর হয় না এবং এমন প্রশ্ন করাটাও অবিবেচকের কাজ। একইভাবে, লেখাপড়া ব্যাপারটা সাধনা থেকে আলাদা কিছু নয়, বরং তা সাধনারই অবিচ্ছেদ্য অংশ। যে-শিক্ষার্থী লেখাপড়াই করে না ঠিকমতো, সে সাধনায় মন বসাবে কীভাবে?

এগারো। আমরা যখন কারও কাছ থেকে কিছু শিখি, তখন সবার আগে দরকার মন দিয়ে তাঁর কথাগুলি শোনা। এটা করতে না পারলে কাজে একাগ্রতা আসে না। তবে হ্যাঁ, যাঁর কথা কাজে লাগবে না, তাঁর কথা মন চাইলেও শোনার দরকার নেই। তাঁকে সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করে অন্য কাজে সময় দিতে হবে। অনেকেই গুরু খোঁজার নাম করে গোরুর আশেপাশেই বেশি ঘেঁষে নিজেকে গুরু ভাবার লোভে। গায়ে পড়ে জোর করে গুরু হতে চায় যারা, ওদের থেকে সাবধান! কেউ গুরু কি গোরু, তা চিনতেও ভালো লেখাপড়া জানাটা খুব জরুরি।

বারো। মন কখন ক্লান্ত হয়ে পড়ে? বেশি মানসিক কাজকর্ম করলে? অবশ্যই তা নয়। মন ক্লান্ত হয় জড়তা থেকে। আর মনের জড়তা আসে লেখাপড়ায় যথেষ্ট পরিমাণে সময় না দিলে। মনকে যে যত বেশি খাটিয়ে নিতে পারে, সে তত কম ক্লান্ত হয়। অলস মন‌ই ক্লান্তির ঘর।

তেরো। যারা পরিশ্রম করতে পারে না, প্রথমেই দেখতে হবে, তাদের শারীরিক কোনো সমস্যা আছে কি না। যদি থাকে, তবে সেটি সবার আগে সারাতে হবে। আর যদি না থাকে, তবে এটা নিশ্চিত, ওরা পরিশ্রম করতে পারে ঠিকই, কিন্তু করে না। লেখাপড়া খুশি হয়ে ওঠার কোনো রাস্তা নয়, তবে ঠিকভাবে এই রাস্তায় চললে আপাতগন্তব্যটি খুশি হয়ে ওঠার মতোই কিছু-একটা হবে—সেখানে পৌঁছে সেখান থেকেই আবার খুশিমনে যাত্রা শুরু। এসবের জন্য শুরুর দিকে মনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে হলেও লেখাপড়া করতেই হবে।

চৌদ্দ। আলো যেখান থেকে আসুক, আঁধার দূর করতে যেমন তা গ্রহণ করতে হয়, ঠিক তেমনি, যে-উৎস থেকেই জ্ঞান আসুক না কেন, তা গ্রহণ করার জন্য মানসিকভাবে তৈরি থাকতে হবে। এ পৃথিবীতে শিক্ষক এক জন‌ই, তিনি হচ্ছেন ঈশ্বর। তিনি সব জায়গাতেই আছেন, তাই নিজেকে তিনি প্রকাশ করেন নানান রূপে: প্রকৃতি, অভিজ্ঞতা, গ্রন্থ, দুঃখ, শিক্ষক, যে-কোনো মানুষ বা উৎস। জ্ঞানের উৎস জরুরি নয়, প্রাসঙ্গিকতা জরুরি।

পনেরো। ভালো কাজ করার জন্য ভালো রুচিবোধ থাকা জরুরি। লেখাপড়া করলেই রুচি উন্নত হবে, তা নয়, তবে লেখাপড়া রুচির বিকাশে সাহায্য করে। যে সুযোগ পেয়েও লেখাপড়া করে না, তার চাইতে সাধারণত তার রুচিই অধিক উন্নত, যে সুযোগের অভাবে লেখাপড়া করতে পারে না। তাই সুযোগ থাকলে লেখাপড়া করার মাধ্যমে রুচির উন্নয়ন ঘটানোর চেষ্টা করা উচিত।

ষোলো। জানার জন্য, শুরুতেই অনুভব করতে হবে যে, তুমি কিছুই জানো না। যে ভাবে, সে সব জানে, তার পক্ষে জানা কঠিন। এ ধরনের লোকের সঙ্গ ত্যাগ করলে ভালো। গ্লাসে নতুন জল ঢালতে হলে তো পুরোনো জলটা ফেলে দিতে হয়। যে-গ্লাস পুরোনো জল নিয়েই তুষ্ট, তার তো পূর্ণ হবারই দরকার নেই। প্রকৃত অর্থে জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেকে সবসময়ই শূন্য ভাবেন। জ্ঞান কোনো চূড়ান্ত গন্তব্য নয়, বরং যাত্রাপথের একেকটি বিন্দু।

সতেরো। বইপত্র থাকা সত্ত্বেও যারা লেখাপড়া করে না, তাদের জীবনে দুঃখ অনিবার্য। পরনির্ভরশীল হয়ে তো আর সারাজীবন কাটানো যায় না, একটা সময় পর নিজের পায়ে দাঁড়াতেই হয়। লেখাপড়া করে পা শক্ত করতে না পারলে তো তখন দাঁড়াতে গিয়ে হোঁচট খেতে হবে, খুঁড়িয়ে চলতে হবে। এটা শুরুতে না বুঝলে পরে পস্তাতে হয়।

আঠারো। আলস্য কাটাতে চাইলে শরীরকে নীরোগ রাখতে হবে। এরপর শরীরে শক্তি এলেও যদি আলস্য না কাটে, তাহলে লেখাপড়ার ফাঁকে ফাঁকে মনের খুশিমতো কোনো কাজ করতে হবে এমনভাবে, যাতে করে সেই কাজের পেছনে ব্যয়িত সময় লেখাপড়ার পেছনে ব্যয়িত সময়ের শতকরা দশ ভাগের বেশি না হয়

Written by Susanto paul...

🥚🍳🍳🥚 🥚🍳🍳🥚ডিম শুধু ডিম নয়, এটি একটি তরকারি। লাখ লাখ বেকারের প্রধান খাদ্য ডিম ভাজি। তরকারি নাই ডিম ভাজি করো, মেহমান এসেছে ...
17/08/2023

🥚🍳🍳🥚 🥚🍳🍳🥚
ডিম শুধু ডিম নয়, এটি একটি তরকারি। লাখ লাখ বেকারের প্রধান খাদ্য ডিম ভাজি। তরকারি নাই ডিম ভাজি করো, মেহমান এসেছে নাস্তা নাই ব্যাস ডিম পোজ দাও, ফুচকা /চটপটি/ ডিম চপ/ নুডলস/ পুডিং করতে ডিম লাগে। ১৪ টাকার ডিম ভাজিতে একপ্লেট ভাত খাওয়া যায়। এই ডিমকে বয়কট করার চিন্তা করতে চাইলে আগে আমাদের চিপস, সফট /এনার্জি ড্রিংক, বিভিন্ন ভুয়া জুস, আইসক্রিম, সিগারেট, পান, চা,কফি এসব বয়কট করতে হবে।

🌻একটি ডিমের পুষ্টি গুণের সাথে ড্রিংক, জুস, পান, সিগারেট, মিনারেল পানি ইত্যাদি তুলনা করলেই বুঝা যাবে ডিম কতখানি এগিয়ে। সর্বপরি ডিমের সাথে লাখ লাখ খামারি, সয়াবিন ভুট্টা খামারি, ফিড মিল, মেডিসিন কোম্পানি, চিকেন রেস্টুরেন্ট, কমিউনিটি সেন্টার ইত্যাদি জড়িয়ে আছে। ডিম উৎপাদন করতে নীচের জিনিসগুলি লাগে বাট জুস,পানি, সিগারেট তৈরী করতে এত কিছু লাগেনা।

👉একটা ব্রাউন লেয়ার মুরগি দৈনিক গড়ে ১২০ গ্রাম খাদ্য খায়। একটা ডিম উৎপাদন করতে খাদ্য লাগে ১৩০-১৩৫ গ্রাম যার দাম ৭.৪০-৭.৭০ টাকা। এর সঙ্গে বিদ্যুৎ, পানি, টিকা, যাতায়াত খরচ, ঔষধ ও কর্মচারীর বেতন ১ টাকা ধরলেও একটা ডিম উৎপাদনে খরচ ৮.৪০-৮.৭০ টাকা। আর মুরগির রোগ হলে অতিরিক্ত ঔষধ ও মরা মুরগির হিসাব বা ডেপ্রিসিয়েশন খরচ ধরলে উৎপাদন খরচ আরো বাড়বে। খামারী ১০ টাকায় বিক্রি করলে সেই ডিম ভোক্তা পর্যায়ে যেতে যেতে ১৪-১৫ টাকা হয়ে যাচ্ছে। এই মধ্যস্বত্তভোগী সিন্ডিকেটের লাগাম টানা দরকার।

🔥একটা চা ১০ টাকা, সিগারেট ১৫ টাকা, চিপস ১৫ টাকা, কোক ২০ টাকা, জুস ২৫ টাকা, চটপটি ৩০ টাকা। যখন ডিম বয়কট করবেন সাথে সাথে এসব জিনিসও বয়কট করবেন। নইলে রাগ করে সন্তানদের শুধু #ডিম বয়কট করা শেখালেন আর সন্তান সেই টাকা দিয়ে কোক/ জুস খেলো এমন যেন না হয়...

Fazlul Karim Firoz স্যার

09/08/2023

খাবার খেতে পছন্দ।।।। কোনো কথা হবে না।।।

07/08/2023

#স্যার আমার বকনাটির বয়স ৩ বছর হয়ে গেছে এখনো হিটে আসেনা/আমার বকনাটিকে ৪-৫ বার বীজ দেওয়া হয়েছে বীজ রাখেনা,কি করবো?

#ভাই আমার গাভী গরুটিকে ৪-৫ বার বীজ দিলাম কিন্তু গাভ হচ্ছেনা/ আমার গাভীটি ৩০০ দিন পার হয়ে গেল বাচ্চা দিয়েছে এখন আর হিটে আসেনা কি করবো?

আসসালামু আলাইকুম,আশা করি সকলে ভাল আছেন।আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো এটি কতোটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ডেইরী ফার্মিং এর জন্য কল্পনা করতে পারবেন না।একটি ডেইরী ফার্মিং এর লাভ লসের ৯০% আজকের বিষয়টির সাথে জড়িত।

আগেই বলে নিচ্ছি দুই কথায় বিষয়টি আপনাদের কে বুঝাতে পারবোনা।এটি নিয়ে শত শত পাতার বই লিখা যাবে।এটি এমন একটি বিষয় যার শুরু আছে শেষ নেই।

একটা গল্প দিয়ে শুরু করি,তখন ফাইনাল ইয়ারে পড়ি।গাইনোকলি সাব্জেক্ট পড়ানো হয়।মোটামুটি সেই সুবাদে রেক্টাল পালপেশন করা(বাংলায় গরুর পায়খানার রাস্তা হাত ঢুকিয়ে জড়ায়ু ধরা) অনেকটা বাধ্যতামূলক করা হয়।সবাই হাত দেয় কেউ গোবর ছাড়া কিছুই পায়না।স্যার তখন বললেন এটি এক মহাসমুদ্র যার তল পাওয়া অনেকটাই অসম্ভব। সেইদিন স্যারের সেই কথা বুঝিনি কিন্তু এখন বুঝি কতো রহস্য কতো গোলকধাঁধা আছে এই জড়ায়ু তে।একটি বাচ্চা পৃথিবীতে আশা কি মিরাক্যাল সেইটা যারা জানে তারা বুঝে।

আসলে কোথা থেকে শুরু করবো ভেবে পাচ্ছিনা,এটি এক মহাসমুদ্র। ঘটনাপ্রবাহ থেকে শুরু করি।
ঘটনা ১:
আপনার একটি বকনা বাচ্চা জন্ম হয়েছে,একদিন একটু বেশি দুধ খাওয়ানোর ফলে দেখলেন পাতলা পায়খানা।টানা ৩-৪ দিন পাতলা পায়খানা হলো এর পর মোটামুটি ভাল।কিন্তু বাচ্চাটির শরীর শুকায় যাচ্ছে,এতো খাবার দিচ্ছি পেট টা কেমন জানি নিচের দিকে ঝুলে যাচ্ছে।প্রচুর পরিমান পুষ্টিকর খাবার খাওয়াচ্ছি।

ঘটনা ২: একটি বকনা বাচ্চা কিনে নিয়ে আসছি বাজার থেকে অল্প দাম দেখে,মোটাতাজা করবো নিজে।

ঘটনা ৩: আমার ১০-১২ মাসের বকনাটির খাবারে রুচি কম,এতো রুচির ওষুধ খাওয়ালাম কিছুতেই কিছু হয়না,দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছে,পায়খানাও তার পাতলা,মাঝে মধ্যেই জ্বড় আসে।

ঘটনা ৪: আমার বকনাটির মাশাল্লাহ নাদুশ নুদুশ,খাবারে অনেকে রুচি,খাবারে কুড়া পানি,শুকনা খড় আর দানাদার খাওয়াই,ভাতের মার ও দেই মাশাল্লাহ সেই সুন্দর দেখতে।

ঘটনা ৫: আমার গাভীটি ১০-২০ লিটার দুধ দেয়, স্বাস্থ্য ভাল মোটামুটি, দানাদার ১২ কেজি দেই,৫ কেজি কাচা ঘাস দেই, শুকনা খড় সারাদিন খায়।

ঘটনা ৬: আমার গরুটি বীজ দেয়ার ২-৩ দিন পর্যন্ত উত্তেজনা থাকে, মল ভাঙ্গে।

ঘটনা ৭: আমার গাভী/বকনাটি বীজ দেওয়ার ১০-১২ দিন পর আবার হিটে আসে।

ঘটনা ৮: আমার গাভীটি মল ভাঙ্গে কিন্তু কোন উত্তেজনা নাই,মল ও পাতলা।

আর ঘটনা না বাড়াই এইবার ঘটনার পেছনের ঘটনা বলি।এতোক্ষণ আপনারা দেখেছেন শেডো বা ছায়া এইবার বাস্তব চিত্র দেখি চলেন।

ঘটনা ১ এর পেছনের ঘটনা: বাচ্চাটির পাতলা পায়খানা হলো এর ফলে যেটি হলো ওর পেটের যে ওয়াল তার ক্ষতি স্বাদন হলো। কখনো কি খেয়াল করেছেন কিছু লোক প্রচুর খায় কিন্তু শরীর বাড়েনা।এর পেছনে ২ টা কারণ এক তার FCR কম অর্থাৎ খাবার কে ভেঙ্গে প্রয়োজনীয় উপাদানে কনভার্ট করার সক্ষমতা কম এইটা জেনেটিক্যালি হতে পারে। আপনাদের কি মনে হয় ব্রয়লার কে যে পরিমান খাবার খাওয়ানো হয় সেই পরিমাণ খাবার দেশি মুরগী কে দিলে দেশী মুরগির ওজন ব্রয়লারের সমান আসবে?কখনোই না।
নাম্বার ২ সে যা খাচ্ছে তার পুষ্টি তার শরীর পোষণ করতে পারছেনা, বেশিরভাগ পায়খানা প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যাচ্ছে।আপনার বাচ্চাটির পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলে তার পেটের শোষণ অংশ তার শোষণ ক্ষমতা হারাচ্ছে।এর ফলে আপনি তারে যতই পুষ্টিকর খাবার দিচ্ছেন সেটি পায়খানার সাথে বের হয়ে যাচ্ছে।যার ফলে তার শরীরের স্বাভাবিক বৃষ্টি হচ্ছেনা,তার জড়ায়ুর বিভিন্ন অংশ ডেভেলপমেন্ট ঠিক মতো হচ্ছেনা। আপনার এই বাচ্চাটি যখন বড় হবে তখন হয় সে হিটে আসবেনা না হয় আসলেও কন্সিভ করবেনা।আজকের সন্তান আগামীর ভবিষ্যৎ।

ঘটনা প্রবাহ ২: বাজার থেকে দুর্বল দেখে একটি বকনা কিনে নিয়ে আসছেন,আপনি কিন্তু জানেন না সে বকনাটি বাচ্চা থাকাকালীন তাকে ঠিক মতো দুধ খাইয়েছে কিনা অথবা পাতলা পায়খানা হয়েছিলো কিনা। যদি ঠিক মতো দুধ না পেয়ে থাকে এই বাচ্চা থেকে আর বাচ্চা আশা করিয়েন না।

ঘটনা প্রবাহ ৩: নীরব ঘাতক ব্লাড প্রোটোজোয়া। আপনি যা দিবেন আপনার গরুকে সব ব্লাড প্রোটোজোয়া শুষে নিবে।আবার পাশাপাশি শরীরে থেকেও শোষণ করবে। জড়ায়ুকে পাতল কাপড়ের মতো বানিয়ে ফেলবে,ডিম্বাশয় কে এমন ছোট করে ফেলবে যে ধরাই যাবেনা।

ঘটনা প্রবাহ ৪: আপনার নাদুস নুদুস বাচ্চার মাংসই আছে বাচ্চা দেওয়ার কোন যোগ্যতাই নাই।অতিরিক্ত দানাদার দেওয়ার ফলে তার জড়ায়ুর বিভিন্ন অংশে চর্বি জমা হয়েছে,অন্য দিকে পরিমাণ মতো কাচা ঘাস না দেয়ার ফলে তার জড়ায়ুর প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে বাচ্চা দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়েছে। মোটা হলে দারোগা হওয়া যায় মা হওয়া যায়না😎।

ঘটনা প্রবাহ ৫: ভাইজান মহা খুশি ১৫-২০ লিটার দুধ পাচ্ছে, ভাল টাকাই ইনকাম হচ্ছে।এতো খুশি হইয়েন না।৩০০ দিন পার হইছে ভাইজানের মাথায় হাত।আপনার গাভীটি যখন সর্বোচ্চ দুধ উৎপাদনে ছিলো আপনার উচিৎ ছিলো এটিকে সর্বোচ্চ পুষ্টি নিশ্চিত করা।দুধের মাধ্যমে শরীর থেকে কি পরিমাণ পুষ্টি ক্ষয় হয় সেটা যদি আপনাকে ভিডিও করে দেখাতে পারতাম আপনি অস্থির হয়ে যেতেন কিভাবে ক্ষয় পূরণ করবেন।পর্যাপ্ত কাচা ঘাস,দানাদার, ক্যালসিয়াম,ভিটামিন সু নিশ্চিত করতে না পারলে এটি ৩০০ দিন কেন ৩০০ মাসেও আর বাচ্চা দিবেনা।

ঘটনা প্রবাহ ৬: এইটাতে ভাইজান আপনার হাত নাই।সবই দিয়েছেন ঠিকমতো কিন্তু এর পরেও উত্তেজনা ৩-৪ দিন থাকে।এটি ফলিকুলার সিস্ট এর কারণে হয়।একজন অভিজ্ঞ ডাক্তার বিষয়টি শনাক্ত করতে পারেন এবং চিকিৎসা দিবেন।

ঘটনা প্রবাহ ৭: ধরেন প্রথম বীজ দিলেন এর ১৮-২৩ দিনের মধ্যে হালকা মল কিংবা হালকা উত্তেজনা দেখা গেছে, ফোন দিলেন প্রজনন কর্মী কে।সে তো আসলে আর ফিরে যাবেনা,ভেতরে জড়ায়ু মুখ খোলা থাকুক আর না থাকুক ঠেলে ঢুকিয়ে বীজ দিয়ে চলে গেল।
হয়তো আপনার দেওয়া প্রথম বীজেই কন্সিভ করেছিলো,আবার পুনরায় বীজ দেওয়ার ফলে Early embryonic death হয়ে আরেকটি হিট সাইকেল শুরু হলো যেটি বীজ দেওয়ার ১২-১৩ দিনের মধ্যেই আসলো।এখন কথা হচ্ছে তাহলে যে বীজ দেওয়ার ১৮-২৩ দিনের মধ্যে হিটে আসলো, কন্সিভ করে থাকলে হিটে কিভাবে আসে?ভাইজান এটি আপনার জানার কথাও না,আর বুঝাতে গেলে আপনার ২ বছর ক্লাস নিতে হবে।সহজ কথায় বলি,ডিম পাড়া মুরগী জবাই করে অনেক ডিম দেখা যায় তাইনা।বিভিন্ন সাইজের ডিম। গরুর ক্ষেত্রে একটি ডিম বের হওয়া থেকে আরেকটি ডিম বের হওয়ার দুরত্ব ১৮-২৩ দিন। কিন্তু কথা হচ্ছে যদি কন্সিভ হয়ে যায় দ্বিতীয় ডিমটি আর বের হয়না সেটি আবার ছোট হয়ে যায় কিন্তু মাঝে মাঝে সেটি অনেকটা বড় হয়ে যায় ঠিক ডিমের মতো তখন শরীরে হিটে আসার লক্ষণ কিছুটা প্রকাশ পায়, আসলে ডিম কিন্তু নিসরন হয়না। কিন্তু আপনার প্রজনন কর্মী না বুঝে এর ভেতরে বীজ দিয়ে চলে যায়।

টায়ার্ড হয়ে গেলাম লিখতে লিখতে।জানিনা কতোটা বুঝতে পারতেছেন।

ঘটনা প্রবাহ ৮: এটি সাইলেন্ট হিট।আপনার কোন দোষ নাই।তবে একজন ডাক্তারের কাছে গেলে চিকিৎসা পত্র দিলে ঠিক হয়ে যেতে পারে।

আজকে এই পর্যন্তই।আমার লিখাগুলা ভাল লাগলে আমার প্রোফাইলটি ভিজিট করুন,ফলো দিয়ে রাখুন।আর আমাকে একটি ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন😁
Copied from page - Dairy Diary
Dr. Abdul kader(DVM)
Dairy Practitioner & Consultant

One of the best ways to prevent Heat stroke Mortality of broiler.
07/08/2023

One of the best ways to prevent Heat stroke Mortality of broiler.

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভাল আছেন।তো চলেন শুরু করি আজকের টপিক নিয়ে আলোচনা।কাদের জন্য গরু মোটাতাজাকরণ:চোখ বন্ধ করে য...
07/08/2023

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভাল আছেন।
তো চলেন শুরু করি আজকের টপিক নিয়ে আলোচনা।

কাদের জন্য গরু মোটাতাজাকরণ:

চোখ বন্ধ করে যে কেউ চাইলেই এটি শুরু করে দিতে পারেন তবে আপনাকে একটু ট্রিকি হতে হবে।

কেন বললাম এই কথা চলেন জানি।
গাভী অথবা ডেইরী কি কি দেয় বলেনতো? বাচ্চা,দুধ,মাংস আর ষাড় গরু আপনাকে কি দিবে বলেন দেখি? শুধু মাত্র মাংস।এই মাংস বাড়ানোর জন্য তেমন কিছুই লাগেনা।খেয়াল করুনতো আপনার আশে পাশের যে লোকটা দোকানের হাবিজাবি যতো বেশি খায় সে ততো মোটা হয়,যে মোটা তার কাছ থেকে মাংস ছাড়া তেমন কিছুই পাবেন না।দেখা যাবে বিয়ের পর তার বাচ্চা কাচ্ছা হওয়া নিয়ে প্রবলেম দেখা দিচ্ছে।একটু মজা করলাম আপনাদের বুঝানোর জন্য।আপনার মোটাতাজা করণে দরকার শুধু মাংস।আর মাংস বাড়াতে তেমন বেশি পরিশ্রম করা লাগেনা যদি একটু স্মার্ট হোন।
খামারী ভাইরা মোটাতাজা করনে যারা লসের মুখে পড়েন তাদের নিয়ে আমার অনেক আফসোস হয়,এটি এমন একটি যায়গা খুব বেশি লাভ না হলেও লস হওয়াটা অনেক কঠিক একটি ব্যপার।তবে আপনি যদি স্মার্ট না হোন তাহলে কি আর করার এই সেক্টরে আপনার কোন স্থান নাই।

কোন কোন বিষয়ে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে?

১. প্রথম যে বিষয়টি সেটি হচ্ছে মার্কেটিং চ্যানেল।গত আলোচনায় এই পয়েন্টটিকে সবার শেষে রেখেছিলাম।আজকে এটি সবার প্রথমে।একটু নড়েচড়ে বসুন।মনোযোগের ঝুড়ি এইদিকে দিন। অধিকাংশ খামারী এই মোটাতাজা করণে বিশাল রকমের ধরা খায় তার অন্যতম কারণ হচ্ছে প্রপার মার্কেটিং চ্যানেল এর অভাব। একটা সুন্দর গরু কিনে নিয়ে আসছেন।৩ বছর পালন করলেন, এইবার বিক্রির সময় দেখা গেল আপনার গরু কেনার মতো কোন কাস্টমার আপনার এলাকাতে নাই।যারা ফার্মিং করে তারা অধিকাংশ সময় সাইজে বড় এবং সুন্দর গরুগুলাকে লালন করে থাকেন তবে এটি স্বাভাবিক। আপনার গরু বিক্রি করতে হলে হয় বড় শহরে নিয়ে যেতে হবে না হয় গরুর ব্যবসায়ীর কাছে অনেকটা ছেড়ে দিতে হবে। যাই করেন ভাই আগে বিক্রি কিভাবে করবেন এটি মাথায় রাখেন।

২. কোন জাতের গরু পালবেন?

ক.Demand(চাহিদা): এটি এমন একটা বিষয় যেটি আপনাকে মাথায় রাখতেই হবে।আসুন ছোট্ট একটি উদাহরণ দেই।চট্টগ্রাম রিজিওনে ফ্রিজিয়ান গরুর চাহিদা কিন্তু তুলনামূলক অনেক কম।এই রিজিওনে দেশাল গরুর চাহিদা ব্যপক।আবার ঢাকা তে কিন্তু তার উলটো চিত্র। তাই আগে চাহিদা অনুযায়ী জাত নির্বাচন করুন।

খ. Capital (মূলধন): একটা ফ্রিজিয়ান গরুকে আপনি পালতে গেলে তিন বছরে হিউজ পরিমাণ একটা ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে কারণ এটি ৩ বছরে ১০০০ কেজি তে পৌছাবে। আর দৈনিক এর পেছনে আপনার বড় রকমের একটা খরচ বহন করার মতো টাকা থাকতে হবে। আর দেশী কিংবা দেশাল অনেকটাই রিলাক্সে পালন করতে পারবেন।

গ. Availability (প্রাপ্যতা): অনেকে সে কাজটা করে অনেক দূর থেকে গরু কিনে নিয়ে আসে।যাই করেন কেনার সময় দামটা যদি বেশি পড়ে যায় আপনি অনেকটা পিছিয়ে পড়বেন।তাই চেষ্টা করবেন নিজের আশে পাশের এরিয়া থেকে গরু কেনার জন্য।

৩. কোন বয়সের গরু কিনবেন সেটি নির্ভর করবে আপনার উপর।ধরেন আমি একজন খামারি। আমি একটা টার্গেট সেট করবো প্রতি বছর কোরবানি তে কয়টা গরু সেল করবো।সেই অনুযায়ী বিভিন্ন বয়সের গরু কিনে রাখবো।এমন ভাবে প্লানিং করবো যেন আমার টার্গেট পূরণ হয়।

৪. খাবার কি খাওয়াবো আমারতো ঘাসের জমি নেই?

আপনার ঘাসের জমি লাগবেনা মোটাতাজা করণে তবে যদি থাকে প্লাস পয়েন্ট, আপনার খরচ কমবে অনেকটা।ষাড় গরু পালতে হলে ৩ টা আইটেম দানাদার(ফিড), UMS,সাইলেজ যথেষ্ট আপনার লাভবান হওয়ার জন্য।তাই ঘাসের জমি নিয়ে চিন্তা না করলেও হবে।

৫. ভ্যাক্সিনেশন : এটি নিয়ে বেশি কথা বলবোনা।নিয়মিত ভ্যাক্সিনেশন যদি না করাতে পারেন তাহলে আপনার কোন যোগ্যতাই নাই এই সেক্টরে আসার।

৬. কোরবানি কে টার্গেট করবেন নাকি সারা বছর সাপ্লাই দিবেন?

খুব জটিল একটা বিষয়।আপনি নিজে যদি ডেইরী খামারী হোন, বাচ্চা গুলা যদি আপনার নিজের বাসার হয় এবং এমন যদি সুযোগ থাকে নিজেই জবাই করে খূচরা মূল্যে মাংস বিক্রি করতে পারছেন সেই ক্ষেত্রে আপনি লাভবান হবেন।

যারা ফার্মিং শুরু করবেন ভাবছেন।ছোট করে একটি শেড করুন। আল্লাহ এর নাম নিয়ে নেমে পড়ুন।ইনশাল্লাহ সফলতা আসবে।আবারো বলছি খুব বেশি লাভ না হলেও লসে পড়াটা কঠিন যদি একটু স্মার্ট খামারী হোন আপনি।আগে গোল সেট করুন আপনি। আমার বলা পয়েন্ট গুলা মাথায় রাখুন।

আমার লিখাটি যেন হারিয়ে না যায় তাই নিজের ওয়ালে শেয়ার দিয়ে রাখুন।আরো কিছু জানতে আমাকে ইনবক্স করুন।
Written by.......
Dr. Abdul kader(DVM)
Dairy practitioner & consultant
From Page- Dairy Dairy

19/07/2023

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১৭/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৭০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৮৫/কেজি
কালবার্ড সাদা=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৫-৪৬
লেয়ার সাদা=৪০-৪২
ব্রয়লার=৩৫-৩৬

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৩/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪২-৪৪
লেয়ার সাদা=৪০-৪৪
ব্রয়লার=৩৫-৩৭

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৮০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪৫-৪৮
ব্রয়লার=৩৬-৩৮
সোনালী =২৪-৩০

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৪০
সাদা ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩০-৩২

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১২
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৩০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :--
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭২
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.১০
সাদা ডিম=৯.৮০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১. ০০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৫০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=১০.২০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A) এবং
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

16/07/2023

Beautiful birds...

সবাই সচেতন হন।।।।
09/07/2023

সবাই সচেতন হন।।।।

https://www.facebook.com/1074626626071838/posts/1975431229324702/
13/08/2022

https://www.facebook.com/1074626626071838/posts/1975431229324702/

আপনার বাসায় গিয়ে গাভীকে বীজ দেওয়ার পর আপনি প্রজনন কর্মীকে কত টাকা দিবেন?

সরকার নির্ধারিত ফি এর বেশি চাইলেও দিবেন না। যদি এর বেশি দাবি করে তাহলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিন।

সরকারি প্রজনন কর্মীকে দিবেন:

বীজের দাম: ৩০ টাকা, পারিশ্রমিক দিবেন ৪০ টাকা,
এবং অফিস থেকে আপনার বাড়ি আসতে প্রতি কিলোমিটার এর জন্য ২০ টাকা।
অর্থাৎ ৭০ টাকা তাকে দেওয়ার পর প্রতি কিলো হিসেবে ২০ টাকা এক্সট্রা দিবেন। ১ কিলো দূরে আপনার বাসা হলে ৭০+২০=৯০ টাকা দিবেন টোটাল। ২ কিলো দূরত্বের জন্য ১১০ টাকা।

বেসরকারি প্রজনন কর্মীকে দিবেন:
বীজের দাম:১৫০, পারিশ্রমিক ৫০, এবং প্রতি কিলোর জন্য ২০ টাকা।

যদি আপনার বাড়ি ১ কিলো দূরে হয় তাহলে মোট ১৫০+৫০+২০ =২২০ টাকা দিবেন। ২ কিলো দূর থেকে আসলে ২৪০ টাকা।

বি.দ্র: কৃত্রিম প্রজনন কর্মীকে দিয়ে কখনোই আপনার গাভীকে চিকিৎসা করবেন না। মনে রাখবেন তারা কখনো ডাক্তার নয়।

আপনার গাভি দুই বারের বেশি হিট মিস করলেই বুঝবেন আপনার গাভি সুস্থ্য নয়। একজন রেজিস্টার্ড ভেটেরিনারি ডাক্তার দ্বারা তাকে চিকিৎসা করাবেন।

L*D infected bull......
13/07/2022

L*D infected bull......

10/07/2022

সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা-
"ঈদ মোবারক"

Lumpy skin disease (L*D) treatment korlum.....
08/07/2022

Lumpy skin disease (L*D) treatment korlum.....

কিনতে আগ্রহী হলে আমাকে বলতে পারেন। আমাদের নিজের ঘড়ের ষাড়।। ।।। ০১৩০৮২৭৮৩৮৮।।।
04/07/2022

কিনতে আগ্রহী হলে আমাকে বলতে পারেন। আমাদের নিজের ঘড়ের ষাড়।।
।।। ০১৩০৮২৭৮৩৮৮।।।

09/06/2022

আমার মনের কথা।।।।।।ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে।।।
আপনি জানেন কি.?
ধর্ম হিসেবে ইসলামের উত্থান এবং তার ক্রমপ্রসারণ সুনির্দিষ্ট কিছু জনপদের পুরো চিত্রই পাল্টে দিয়েছিল।বিশেষ করে মসজিদ কেন্দ্রিক ওযুখানা প্রতিষ্ঠা, অসহায় মানুষের বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ এমনকি মুসাফিরদের অন্তত ঘুমিয়ে একটা রাত পার করার সুযোগ ইসলাম ধর্মকে বিশেষত্ব দান করেছিল।

বিশ্বের নানা দেশের বিপরীতে বাংলাদেশে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক যুগের মসজিদগুলো ছিল আরেক ধাপ উপরে। বিশেষ করে সুফি সাধকদের খানকাহ সংলগ্ন মসজিদে একটি লঙ্গরখানা সব সময় থাকতো। সেখানে হিন্দু মুসলিম তথা জাতি-ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার প্রবেশাধিকার এবং খাবার খাওয়ার সুযোগ ছিল।

সময়ের আবর্তে সেই মসজিদের চাকচিক্য বেড়েছে বহুগুণে। তবুও প্রতিদিন চলে নানাভাবে নানা কারনে বিভিন্ন চাঁদা আদায়। আর এইভাবে একটা পর্যায়ে গণমানুষের সঙ্গে তৈরি হয়ে গেছে কিছু মসজিদের দূরত্ব। খারাপ লাগলেও সত্য যে, মানুষ পেট ফেটে মরে গেলেও প্রস্রাব কিংবা টয়লেট করার কাজে বেশিরভাগ আলিশান মসজিদের ওয়াশরুম আর ব্যবহার করতে পারে না এখন। কিংবা এই প্রচণ্ড গরমে ঝলসে গেলেও সাধারণ মানুষ কোন কোন মসজিদের এসি তো দূরের কথা ফ্যান ছেড়ে ঠাণ্ডা বাতাসে একটু আরাম করে বসতেও পারে না। সেই সুযোগ নেই। নামাজের সময় প্রথম ছাড়া বাকি পুরোটা সময় প্রায় অনেক মসজিদগুলো তালা মারা থাকে

অথচ, আমরা সবাই কমবেশি কিন্তু জানি মসজিদ কমিটির বাপের টাকায় এই মসজিগুলো তৈরি হয় না। এখানে আমার আপনার সবার টাকা থাকে। আমাদের পকেট থেকে প্রতি সপ্তাহে যে টাকা সেখানে গেছে তার থেকেই কেনা হয়েছে টাইলস, লাগানো হয়েছে ফ্যান ও এসি। তারপর অতিরিক্ত একটা তালাও কিনে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে গেইটে।

প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কেন সপ্তাহান্তে মসজিদে টাকা দিচ্ছি !!
এই প্রশ্নের উত্তর কি কেউ দিতে পারবেন?

আমরা দিচ্ছি মুসলিম উম্মাহর প্রয়োজনে। গণমানুষের একটু শান্তিতে প্রার্থনার সুযোগ করে দিতে। কিন্ত আমার আপনার অর্থায়নে নির্মিত মসজিদের গেইটে যদি তালা ঝুলতে থাকে সব সময় তবে লাভ কি হলো? একজন দরিদ্র মজুর, রিকশাচালক কিংবা পরিশ্রান্ত শ্রমিক যদি মসজিদে ঢুকতে না পারে,প্রচণ্ড গরমে যদি একটু স্বস্তিতে ফ্যান ছেড়ে বসতে না পারে, মসজিদের ওযুখানার পানিতে চোখমুূখ ধুতে না পারে, তাহলে এই মসজিদ কেনো?
এটা কি শুধুই কমিটির কিছু লোকের বিলাসিতা আর বাহাদুরির জন্য??

ওয়াক্ত শেষ হতে না হতেই দেখি বেশিরভাগ মসজিদের গেইটে তালা ঝুলে!! আমার মনে হয়, বিষয়টি নিয়ে ভাবার এবং বলার সময় এসেছে। নচেৎ মসজিদের এই জনবিচ্ছিন্নতা পরবর্তীকালে মুসলিম উম্মাহর অনেক বড় ক্ষতি করে দিবে।

সংগৃহিত।।।।।।।।

Address

Kolabagan 2
Jamalpur Sadar Upazila

Telephone

+8801973278388

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Omar Faruq posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dr. Omar Faruq:

Videos

Share

Category


Other Veterinarians in Jamalpur Sadar Upazila

Show All