Rainbow Pigeon's

Rainbow Pigeon's এখানে কবুতর জাতীয় বিভিন্ন ধরণের জানা,

08/07/2022

Pair no 4❤️❤️

08/07/2022

Pair no 3 ❤️❤️

08/07/2022

Pair no 2❤️❤️

08/07/2022

Pair no 1❤️❤️

20/02/2022

সবুজগলা কবুতর
সব জেলায় কুরিয়ার করা পসিবল।
বিস্তারিত জানতে কল করুন।
01874638310

20/02/2022

খয়রা গলা কবুতর
ফ্লাইটাইম খুবই ভালো
সব জেলায় কুরিয়ার করা পসিবল।
বিস্তারিত জানতে কল করুন।
01874638310

20/02/2022

বাঘা কবুতর
সব জেলায় কুরিয়ার করা পসিবল।
01874638310

20/02/2022

নর চিলা আর মাদি লাল গলা
বাচ্চা সব চিলা বের হয়।
সব জেলায় কুরিয়ার করা পসিবল।
01874638310

20/02/2022

খাঁকি কবুতর
সব জেলায় কুরিয়ার করা পসিবল।
01874638310

08/10/2020

ঝর্না সার্টিন (ডিপ কালার), বয়স ৪ মাস, (৮/৮)পর,মার্কিং ৯০% ফ্রেস।
ঝর্না সার্টিন (লাইট কালার/হলুদ কালার) ৩ মাস, (৭/৬) পর, মার্কিং ১০০% ফ্রেস।
লোকেশনঃ যাত্রাবাড়ি, ঢাকা।
লফটে এসেও নিয়ে যেতে পারেন + কুরিয়ারও পসিবল।
বিস্তারিত জানতে 01572111992.

06/10/2020
06/10/2020

Rainbow Pigeon's cover photo

06/10/2020

হাই ফ্লাইয়ার কবুতর কি??
ন্যাশনাল পিজিয়ন এসোসিয়েশন বা NPA
এর শর্ত অনুযায়ী কোন কবুতরকে হাই
ফ্লাইয়ার হতে গেলে তাকে উর্ধ্ব আকাশে
কমপক্ষে আড়াই ঘন্টা একটানা উড়তে হবে। শুধু তাই নয় সেই কবুতরের তিন জেনারেশন, অর্থাৎ তার পেরেন্টস,ছেলে-মেয়ে ও নাতি-নাতনী কেও কমপক্ষে আড়াই ঘন্টা উড়তে হবে। সে যদি এই শর্তাবলি পূরণ করতেপারে,তবেই হাই ফ্লাইয়ার বলে স্বীকৃতি পাবে। এমনিতে কোন কবুতর যদি আড়াই ঘন্টা বা তার চেয়ে অনেক বেশী সময় উড়ে,সে কিন্তু হাই ফ্লাইয়ার ক্যাটাগরিতে পড়বে না!! উদাহরণ স্বরূপ, মাত্র ১৮০ টাকায় কেনা হোসাইন সিদ্দিকি ভাইয়ের একটা চুইনা নর চার ঘন্টার উপর উড়ে। তিনি যখন কবুতর উড়ান-কালদম উড়ে এক সময় নেমে পরে,কিন্তু তখনও চুইনা আকাশে একাই উড়তে থাকে।তাই বলে সে কিন্তু হাই ফ্লাইয়ার নয়।অনেক লো ফ্লাইয়ার কবুতরও আছে,ব্লাড ও স্ট্রেইন ভালো হলে সে অনেক সময় উড়তে পারে। হাই ফ্লাইয়ার বললেই হয়না,কোন কবুতর ভালো উড়লেই হাই ফ্লাইয়ার হয়না। হাই
ফ্লাইয়ার নামে আলাদা জাত আছে।।
যেমন: বুডাপেস্ট হাই ফ্লাইয়ার, সার্বিয়ান হাই ফ্লাইয়ার, পার্সিয়ান হাই ফ্লাইয়ার, টিপলার ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার এই জাত সমূহের অনেক উপজাত রয়েছে। যেমন: টিপলার বা Flying Tippler কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে যা ইংলিশ টিপলার ও পাকিস্তানী টিপলার নামে পরিচিত পাকিস্তানে অনেক ওস্তাদ এই টিপলারকে ডেভেলপ করেছেন। তারা তাদের এলাকার নাম অনুসারে নামকরণ করেছেন যেমন: রামপুরী, ফিরোজপুরী, সারানপুরী, কাশুরী, শিয়ালকটী, গোল্ডেন, থার্টি ফাইভ, ডোভওয়ালা,মতিওয়ালা, টিটলি, টেডি, বেনারস ইত্যাদি ইত্যাদি। এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে সেরা হাই ফ্লাইয়ার খেতাব রয়েছে টিপলার ব্রিডের।
সেই ১৯০৫ সাল থেকে ২০১৭ পর্যন্ত
টিপলারের ফ্লাইং রেকর্ড ও রেজাল্ট হলো
২২ ঘন্টা ০৫ মিনিট। এবার আমাদের দেশে আসি। খুলনারসিনিয়র ওস্তাদরা কিছু হাই ফ্লাইয়ার জাত ডেভেলপ করে নতুন জাত বের করেছেন, যা খুলনা হাই ফ্লাইয়ার নামে পরিচিত। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য তাদের ব্রিডের ফ্লাই রেকর্ড ও রেজাল্ট ৯ ঘন্টার উপর। খুলনার জাতসমূহের মধ্যে লাল রঙের একটা জাত খুব জনপ্রিয়। এই ব্রিড গ্রীস্মের গরমেও সমান উড়তে পারে।খুলনার ওস্তাদগন এই জাতসমূহ যুগ যুহ ধরে সংরক্ষন করে আসছে। খুলনার ওস্তাদদের প্রতি বিনীত অনুরোধ তারা যেন NPA র কাছে তাদের
জাতের স্যাম্পল জমা দেয়। NPA অনুমোদন দিলে পৃথিবীতে খুলনার জাত একটি হাই ফ্লাইয়ার ব্রিড হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। সেই সাথে কবুতর সেক্টরে বাংলাদেশ ইতিহাস অর্জন করবে।
কবুতর উড়ানো একটা শৈল্পিক ব্যপার।
কবুতর সেক্টরে এসে নতুনরা বিশেষকরে হাই ফ্লাইয়ার সেক্টরে এসে একটা প্রশ্ন,অভিযোগ, সমস্যার কথা বলে। আমি অমুকের কাছ থেকে বেবী এনেছিলাম এদের পেরেন্টস চার-পাচ ঘন্টা উড়ে,কিন্তু আমার কাছে এক ঘন্টার বেশী উড়ে না। ফেসবুক খুললেই প্রতিদিন ই এমন পোষ্ট সচরাচর চোখে পরে। তাদের প্রশ্নের উত্তর : এটা কৈতরের দোষ না, এটা আপনার দোষ। হাই ফ্লাইয়ার আপনি খাচায় বা দাপড়িতে রাখলেন আর দিনের বেলায় ছেড়ে দিলেন। কৈতর ঘন্টার পর ঘন্টা আকাশে উড়বে। এমনটি আশা করা ভুল। সিনিয়ররা শুনলে হাসবে। হাই ফ্লাইয়ার উড়াতে গেলে আগে আপনার হাতের জোশ দরকার, অভিজ্ঞতা দরকার, আর দরকার আপনার সঠিক লফট ব্যবস্থাপন। আপনার সেটআপ এক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। আপনার সেটআপ, কি খাবার ও কতটা পরিমানে দিবেন,ব্রিডিং ব্যবস্থাপনা,উড়ানোর পদ্ধতি ইত্যাদির সঠিক সমন্বয় হলে,তবেই আপনি ভালো ফ্লাইং পাবেন। এই সবকিছু ঠিক রাখলে আপনার লো ফ্লাইয়ার কবুতরও ভালো উড়বে, চমকে যাবেন আপনি। এবার আসি ব্রিডিং ব্যবস্থাপনায়। আপনি ফুল ফ্রেশ কালদম, মুসলদম বা ব্রিডের কবুতর কিনলেন, ফ্লাইং পারফরমেন্স ভালোই পেলেন। মহাআনন্দে ব্রিডিং করালেন আর মার্কিং ফাটা বেবী পেলেন। মনে করেন, কালদমের পেরেন্টস একুরেট,বেবীর লেজে একটা বা দুইটা পালক সাদা বের হলো। আপনার স্বাধের কবুতর ফাটা বাচ্চা জন্ম দিল। আপনার কষ্ট মাটি হয়ে গেল। যার কাছ থেকে জাত কিনেছিলেন তার উপর দোষের বোঝা চাপালেন। কিন্তু ভাই,এতেও কিন্তু কবুতরের দোষ নেই, যার কাছ থেকে কিনেছিলেন তার ও দোষ নেই, সেও তো আরেক জনের কাছ থেকে কিনেছে। এক্ষেত্রে দোষ আমাদের সবাই। আমরা কবুতর কিনি,কিনে বয়স ছয় মাস না হতেই ডিম-বাচ্চা করানোর জন্য লাগিয়ে দেই। দশ ফেদার ঝড়া পর্যন্ত কয় জন আমরা অপেক্ষা করি। এটাই নিয়ম। এটা আমার কথা নয়, ন্যাশনাল পিজয়ন এসোসিয়েশন এই কথা কয়। কবুতরকে বাল্যবিবাহ না দিতে বলে।আপনার গাছের মেওয়া ফল তো আপনিই খাবেন। একটু অপেক্ষা করলে পেকে মিষ্টি হবে,সময়ের আগে খেতে চাইলে কাচা অথবা আধা পাকা খেতে হবে। সবুরে মেওয়া ফলে। ভালো পেরেন্টস এর বেবী মার্কিং ফাটা হলে দেশী কবুতরের দামে বিক্রি করতে হয়। মার্কিং ভালো হলেও সেই বেবী আশানুরূপ উড়বে না। ঘুরে ফিরে উত্তর একটাই হলো। বলে রাখা ভালো,দশ ফেদার ঝড়ার পর ব্রিডিং করলেও এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। কারন আপনি যার কাছ থেকে এনেছেন হয়ত সে ব্রিডিং রুলস্ মানেনি। সেক্ষেত্র আপনি সেটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। এক দুইবার হওয়ার পর ঠিক হয়ে যাবে। আরেকটা কথা না জেনে ব্লাড ভাঙতে যাবেন না। একেক ব্লাডের কবুতর একেক রকম। কোনটা বড় রাউন্ড করে উড়বে কোনটা ছোট রাউন্ডে উড়বে মাথার উপর থাকবে,আবার কোন ব্লাডের কবুতর এলোপাথাড়ি উড়বে যাকে আমরা দৌড়ানো বলি। মনে রাখবেন, অভিজ্ঞতা কিনতে পাওয়া যায়না,আবার একদিন বা এক বছরেও অর্জন করা যায়না। সব সময় সিনিয়রদের টিপস্ নিবেন,তাদের লফট পরিদর্শন করবেন,তাদের উড়ানোর কৌশল দেখবেন।।

06/10/2020

★ বায়ো-সিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা। ★
খামার যেকোন প্রকার রোগের জীবাণু,ভাইরাস এমনকি ক্ষতিকর প্রাণী দ্বারা আক্রান্ত না হওয়ার সতর্কতা মূলক ব্যবস্থাকে সোজা ভাবে বায়ো-সিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা বলে।
আপনার লফট ব্যবস্থাপনা যদি জৈব নিরাপত্তা মেনে করেন,তাহলে অনেকাংশে ভাইরাস আক্রমন সহ অন্যান্য রোগ বালাইয়ের প্রাদূর্ভাব কম হবে।কিভাবে জৈব নিরাপত্তা বজায় রাখবেন,তার কয়েকটি ধাপ জেনে নেই :
(১). লফটে কবুতর ছাড়া অন্য যেকোন পাখি, এমনকি ইদুর, তেলাপোকা, বিড়ালের মত ছোট প্রাণী যেন প্রবেশ না করে।
(২). লফটে যেন জালালী কবুতর না ঢুকে,এমনকি কবুতর যেন জালালী কবুতরের সাথে না মিশে-এই ব্যবস্থা করতে হবে। জালালী কবুতর অনেক রোগের বাহক।
(৩). নতুন কবুতর কিনে আনলে কখনই তাকে সরাসরি লফটে ঢুকাবেন না, ১৪ দিন আলাদা রাখবেন। এই সময়ে কবুতরটিকে টিমসেন বা ভিরোসিড বা কোন জীবাণুনাশক দিয়ে কয়েকদিন ভালো করে গোসল করাবেন।যে কোন এসিডিফাইয়ার দিয়ে এন্টি ব্যাক্টেরিয়াল কোর্স করাবেন। নতুন কবুতরটি ঠিক ভাবে খাচ্ছে কিনা,ড্রপিং কেমন খেয়াল করবেন। সোজা কথায় কবুতরটির মধ্যে কোন রোগের লক্ষণ আছে কিনা গভীর ভাবে অনুসন্ধান করবেন।যদি সব ঠিক-ঠাক থাকে তবেই লফটে উঠাবেন।
(৪). লফটের খাচা,দাপড়ি,খাবার পাত্র,পানির পাত্র,ট্রে,বাম অর্থাৎ সমস্ত কিছু মাসে কমপক্ষে ২ দিন জীবাণুনাশক দিয়ে স্প্রে করবেন।
(৫). কবুতরের হাট কিংবা দোকান থেকে ফিরার পর বা অন্য কারো লফট থেকে আসার পর নিজের লফটে ঢুকবেন না। সম্ভব হলে গোসল করে অথবা জীবাণুনাশক দিয়ে হাত-পা ধুয়ে তবেই লফটে ঢুকবেন। কমপক্ষে সাবান দিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে কাপড় পালটে তারপর লফটে যাবেন। লফটে ব্যবহারের জন্য আলাদা কিছু স্যান্ডেল এর ব্যবস্থা করে রাখবেন, বাইরে ব্যবহৃত জুতা স্যান্ডেল নিয়ে লফটে যাবেন না।
(৬). লফটে আপনি ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করলে তার হাত-পা জীবাণুনাশক দিয়ে জীবানু মুক্ত করে অথবা সাবান দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে ঢুকবেন। কোন মতেই বাইরের জুতা নিয়ে প্রবেশ করাবেন না।
(৭). কোন কবুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে কিংবা অসুখের লক্ষন দেখা দিলে,তাকে লফট থেকে সরিয়ে আলাদা রাখবেন।সুস্থ হলে আবার জীবানুমুক্ত করে লফটে আনবেন।
(৮). খাবার দোকান থেকে কিনে আনার পর ভাল করে ঝেড়ে ৩ - ৪ ঘন্টা রৌদ্রে শুকিয়ে বায়ুরোধী কৌটায় সংরক্ষন করবেন।এক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর হচ্ছে, চুলায় গরম করে নেয়া।
খাবার দানা পানি দিয়ে ধুলে কড়া রোদে শুকিয়ে ঝরঝরা না হলে খেতে দিবেন না।
(৯). কবুতর কোন রোগে মারা গেলে তা অবশ্যই দূরে কোথাও মাটিতে পুতে ফেলবেন কিংবা ফেলে দিবেন।
(১০). ভ্যাকসিন দেওয়ার পর যা অবশিষ্ট থাকে তা,বোতল ও সিরিজ্ঞ সহ মাটির নিচে পুতে ফেলবেন।
(১১). মেয়াদকাল শেষ,নষ্ট হয়ে গেছে এমন যেকোন ঔষধ লফট থেকে দূরে ফেলে দিবেন।
(১২). লোকাল বা কমদামী গ্রিট না কিনে ভালো মানের গ্রিট কিনবেন।কমদামী গ্রিট সমূহ অস্বাস্থকর পরিবেশে তৈরি হয়,এবং বেশীরভাগ ক্ষেত্রে না ধুয়ে প্যাকেট করা হয়।এছাড়া এগুলিতে ইটের কণা ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না
(১৩). সর্বোপরি জৈব নিরাপত্তা সংক্লান্ত যেকোন বিষয় এড়িয়ে যাবেন না।
♦ এগুলি মেনে চললে যে কবুতরের অসুখ হবে না,এমনটি নয়। সাবধানের মার নেই।আপনার এই সাবধানতা কবুতর পালনে সফলতার একটি প্রচেষ্টা মাত্র।

28/09/2020

★ কবুতরের পায়ের রিং বা ট্যাগ। ★

বিভিন্ন জাতের কবুতরের পায়ে আমরা রিং দেখতে পাই। ফেন্সি কবুতর,উড়ার কবুতর ও রেসার কবুতর। রিং লাগানোর বিশেষ কারন আছে।কবুতরের রিং এর গায়ে দেশের কোড,ক্লাবের কোড,জন্মসাল ও সিরিয়াল নাম্বার দেওয়া থাকে।কবুতরটি কোন দেশের,কোন ক্লাবের এবং এর জন্মসাল কত তা সহজে জানার উপায়।বাংলাদেশ এর ট্যাগ কোড হচ্ছে BAN,ভারতে ট্যাগ কোড IND,জার্মানীর কোড DV,লন্ডনের কোড GV,নেদারল্যান্ড এর কোড NL,বেলজিয়াম এর কোড BL/BEL,পাকিস্তান এর কোড PAK ইত্যাদি। এছাড়া ক্লাবের নামের সংক্ষিপ্ত আকার ক্লাব কোড হিসেবে ব্যবহার হয়। যেমন আমাদের ময়মনসিংহের ক্লাব Mymensingh Racing Pigeon Society ক্লাবের কোড হচ্ছে MRPS, একেক জাতের কবুতরের রিং এর মাপ আলাদা। কবুতরের রিং এর সাইজ সাধারনত ৭ মিলি থেকে ১২ মিলি হয়।রিং এলুমিনিয়াম ও প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হয়,কোন ক্ষেত্রে গুধু এলুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি হয় এবং খোদাই করে লিখা থাকে।

★ বিশ্বব্যাপী ফেন্সি কবুতরের জাতের বিশুদ্ধতা ও মার্কিং সংক্লান্ত পরিচিতির জন্য রিং লাগানো হয়। ফেন্সি কবুতরকে EEE রিং এবং NPA এর রিং লাগানো হয়।এছাড়া প্রতিটি দেশেই ফেন্সি কবুতর পালকদের ক্লাব বা সংঘঠন থাকে।এসব ক্লাব থেকেই ব্রিডারদের রিং দেওয়া হয়। এসব ক্লাব তাদের সদস্যদের নিয়ে কবুতর প্রদর্শনী আয়েজন করে।প্রদর্শনীর কবুতরের কদর বেশী,দামও বেশী।সুতরাং এখানে রিং এর ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

★ রেসার কবুতরকে ট্যাগ লাগানো হয় একই উদ্দেশ্যে।ট্যাগ নাম্বার কবুতরের রেজাল্ট এর জন্য জরুরী একটা বিষয়।এছাড়াও রেস এর আগে ক্লাব থেকে ম্যাগনেটিক চিপ সংবলিত কিলিপ রিং লাগিয়ে দেওয়া হয়। কবুতর যখন রেস থেকে ঘরে ফিরে আসে এবং ট্রেপ ডোর দিয়ে লফটে প্রবেশ করে তখন ট্রেপ ডোর এ লাগিয়ে রাখা ETS মেশিন কবুতরের পায়ের কিলিপের নাম্বার স্ক্যান করে এবং সেই তথ্য ক্লাবের মাদারবোর্ডে পাঠিয়ে দেয়। কবুতরটি কয়টার সময় ঘরে ফিরল তা ঘন্টা-মিনিট-সেকেন্ড নির্ভুল ভাবে কাউন্ট হয়।
আবার আপনি এই ট্যাগ নাম্বার দেখে কোড অনুযায়ী সেই ক্লাবের ওয়েবসাইট এ গিয়ে কবুতরের রেজাল্ট দেখতে পারবেন,প্রয়োজনে রেজাল্টশীট বের করতে পারবেন(যদি কবুতরটির রেজাল্ট থাকে)। সুতরাং এ ক্ষেত্রেও রেসার কবুতরের রিং বা ট্যাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

★ নিজের নাম,মোবাইল নাম্বার দিয়ে পার্সোনাল রিং তৈরি করা হয়। যেমন আমার পার্সোনাল রিং এ Romeo লিখা আছে।

পাল্লার গিরিবাজ হোক বা উড়ানোর হাই ফ্লাইয়ার হোক।রিং খুব জরুরি একটা বিষয়,যখন তার সাথে রেজাল্ট এর সম্পর্ক জড়িয়ে থাকে।রেজাল্ট ওয়ালা কবুতর যখন আপনি বেশ মোটা অংকের টাকায় কিনবেন,রিং থাকলে আপনি স্বস্তির নিশ্বাস ছাড়তে পারবেন। কবুতরের রঙ,নর/মাদী ও রিং নাম্বার জানা থাকলে নিশ্চিন্তে কিনা যায়।

★ রিং কোথায় পাওয়া যায় ?
লোকাল/নরমাল রিং হাটে,পাখির দোকানে কিনতে পারবেন।দাম ১০ টাকা থেকে ৫০ টাকার মধ্যে।ক্লাব রিং পেতে হলে আপনাকে ক্লাবের একটিভ সদস্য হতে হবে। পার্সোনাল রিং বানাতে হলে যারা তৈরি করে তাদের সাথে কন্টাক্ট করতে হবে।কোয়ালিটি ও সাইজ অনুযায়ী পার্সোনাল রিং এর দাম ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকার মধ্যে।এক্ষেত্রে কমপক্ষে আপনাকে ৫০ পিছ নিতে হবে।

★ রিং আসল নকল চিনার উপায় ?
বর্তমান সময়ে যেকোন ক্লাবের নামে বা দেশের নামে তৈরি রিং অহরহ পাওয়া যায়। আসল না নকল তা নির্ণয় করা তেমন আহামরি ব্যপার না। ক্লাব রিং মানের দিকে সর্বোচ্য কোয়ালিটির হয়,প্রতি বছর আলাদা রঙের রিং বের হয়,সিরিয়াল নম্বর নির্দিষ্ট থাকে।আসল স্বর্ণ আর ইমিটেশন এর মত প্রার্থক্য।ক্লাব রিং আর লোকাল রিং আপনি হাতে নিলেই প্রার্থক্য আন্দাজ করতে পারবেন। রিং নিয়ে সন্দেহ হলে উক্ত ক্লাবের কারো সাহায্য নিতে পারেন।

★ রিং লাগানোর নিয়ম ?
কবুতরের বাচ্চার বয়স সাধারনত ৪ থেকে ৭ দিন হলে রিং লাগানো হয়। বয়স ৭ দিন পার হলে পা মোটা হয়ে যাবে,রিং লাগানো যাবে না। কবুতরের জাত জেনে তার সাইজ অনুযায়ী রিং কিনতে হবে।গিরিবাজ এর রিং হয় ৭ মিলি।এটা যদি রেসারকে পড়ানো হয়,তবে বাচ্চা বড় হলে রিং পায়ের সাথে সেটে যাবে,ভবিষতে পা বিকলাঙ্গ হওয়ার সুযোগ আছে।তেমনি ফেন্সির ১২ মিলি সাইজের রিং যদি গিরিবাজকে লাগান তবে সেই রিং মেয়েদের হাতের চূড়ির মত খুলে যাবে।

28/09/2020

👉 #চুইনা_কবুতর
প্রতিটা কবুতরেরই নির্দিষ্ট কালার, নির্দিষ্ট সাইজ, নির্দিষ্ট মার্কিং থাকে এর মাধ্যমে কবুতর পরিচিতি সহজলভ্য হয় কবুতর চিনতে সহজ হয় তাই আজকে তেমনি এক পরিচিতি তুলে ধরতে চেষ্টা করছি চুইনা কবুতর সম্পর্কে-

চুইনা নামটা শুনে সহজেই বুঝা যায় দেখতে এগুলো চুনের মত ধবধবে সাদা হবে তারপরও কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলে আসল চুইনা কবুতর চিনা যায়
প্রত্যেক কবুতরের মতই একই রকমভাবে চুইনা কবুতর চিনা যায়-

১.চুইনা কবুতর পুরো সাদা হবে কোথাও অন্য কোন কালারের বিন্দুমাত্র চিহ্ন থাকবে নাহ্

২.ঠোট পুরো সাদা হবে অন্যকোন কালার হবে না

৩.নাক আর পায়ের নখ,চোখের সর্ব বাহিরের রিং একই কালার হতে হবে যদি নখ সাদা‌ হয় তাহলে নাকও সাদা হতে হবে আবার চোখের বাহিরের রিংও সাদা হতে হবে,যদি নখ হালকা লাল হয় নাকও হালকা লাল হতে হবে,চোখের বাহিরের রিংও লাল হতে হবে অনুরূপ কালার হতে পারে

৪.চোখ হতে হবে সাফ চোখ/গিরিবাজ চোখ

৫.পায়ে মোজা/মাথায় চুইটাল থাকতে পারে নাও থাকতে পারে

ব্রিঃদ্রঃ সাফ চোখ/গিরিবাজ চোখ না হলে অর্থাৎ মাখরাচোখ হলে তাকে কাগজি কবুতর বলা হয়

👉যা জানি তাই লিখেছি কোথাও ভুল ত্রুটি হলে ছোট হিসেবে দয়া করে মার্জনার সহিত দেখবেন এবং ভুলটা দয়া করে শিখিয়ে দিন.

21/09/2020

যাদের কবুতর ঠুস করে উড়ে ঠাস করে হারিয়ে যায়...
অনেকেই মনে মনে ক্ষুব্দ কবুতর উড়তে গিয়ে হারিয়ে যায় তাদের জন্য কিছু টিপস-
১.প্রথমে আপনাকে উড়ানোর জন্য কবুতর সিলেক্ট করতে হবে এবং তা অবশ্যই বাচ্চা কবুতর (১-২) পরের ভিতর হবে হবে....
২.ধুপজাল তৈরী করতে হবে যে যতটুকু সাইজ বানাতে সক্ষম অথবা আলাদা যেসব খাচা বাজারে কিনতে পাওয়া যায় সেগুলো হলেও চলবে .....
৩.প্রতিদিন সকালে সবগুলো কবুতরকে ধুপজালে/খাচায় দিতে হবে আর সন্ধ্যায় ধাপরিতে দিতে হবে .....
৪.ধুমজাল/খাচা এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখান থেকে আশেপাশের সব দেখা যায়
৫.এভাবে ১০-১৫ দিন করার পর একদিন সবগুলোকে খাবার না দিয়ে বামে বসিয়ে‌ দিবেন কোনরূপ খোচা বা ভয় দেখাবেন না
৬.২০-৩০ মিনিট পর কবুতরকে খাওয়ার জন্য ডাক দিবেন খাওয়া শেষ হলে আবার ধুপজালে দিয়ে দিবেন এভাবে ৫-৭ দিন করার পর এবার আর আপনার কবুতর আর হারিয়ে যাবে না ইনশাল্লাহ...

সল্প জানা থেকে লেখা কেউ যদি ভালো জানেন তাহলে জানাবেন ||

21/09/2020

Rainbow Pigeon's

Address

Jatrabari

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rainbow Pigeon's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rainbow Pigeon's:

Videos

Share


Other Jatrabari pet stores & pet services

Show All