Anha Agro Tech

Anha Agro Tech We all are love and care pets and animals.
(1)

26/05/2024


There are about 94 species of fish around the world. This bird is abundant in Southeast Asia and New Guinea, and there are many species in tropical Africa. There are 12 species of fish in Bangladesh.

Fish-like beaks and legs are their distinguishing features. Feet very short and jointed-toed, third and fourth toes jointed almost lengthwise and second and third toes jointed basally; In some species the second toe is very short or completely missing. The beak of the fish is proportionally large, quite thick, usually long and straight with a pointed or slightly curved tip. Fish are of various sizes and weights; They range from more than 40 cm long and about 400 grams in weight to 10 cm long and a little more than 10 grams in weight. The plumage is usually brightly colored, iridescent with a metallic sheen with blue, green, purple and reddish or brown tinges, often lightly spotted with white or black. The wings are usually short and rounded, while the tail is very short to very long.

22/05/2024

Great Holidays with sea!!!

21/05/2024

Miracle Life Saving!!!

06/05/2024

Bad weather

29/04/2024

ওলান প্রদাহ বা ম্যাস্টাইটিস (Mastitis)
ওলান প্রদাহ বা ম্যাস্টাইটিস কি ?
গাভীর ওলানের দুগ্ধ ও বাঁটের প্রদাহকে ম্যাস্টাইটিস বা ওলান প্রদাহ বলে। এ রোগে ওলানের গ্লান্ডুলার টিস্যুর প্যাথলজিকাল পরিবর্তনের ফলে দুধের বাহ্যিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে।
প্রচলিত নাম :
ওলান ফুলা, ঠুনকো রোগ, থানফুলা, থানপাকা, পালান পাকা, উরোজ প্রদাহ ইত্যাদি।
রোগের কারণ :
গাভীর ওলান প্রদাহ বিভিন্ন প্রকার অনুজীব যেমন- ব্যাকটেরিয়া, মাইকোল্পাজমা ও ছত্রাক দিয়ে হয়। সাধারণতঃ স্ট্রেপটোকক্কাই ও স্টেফাইলোকক্কাই জাতীয় গ্রাম পজেটিভ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয় এবং সহযোগী হিসেবে ই. কলাই, করাইনিব্যাকটেরিয়াম প্রভৃতি ব্যাকটেরিয়া ম্যাস্টাইটিস রোগের কারণ হতে পারে।
রোগের লক্ষণ :
১. ওলান লাল হয়ে ফুলে ওঠে এবং হাত দিলে গরম বোধ হয়।
২. ব্যাথার জন্য গাভী ওলানে হাত দিতে দেয় না।
৩. গাভীর পিছনের পা দুটি ফাঁক করে দাঁড়িয়ে থাকে ও শুতে পারে না।
৪. শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় (১০৪-১০৭ ডিগ্রী ফাঃ) ।
৫. বাটগুলো অত্যন্ত শক্ত হয়ে যায় ও সহজে দুধ বের হয় না।
৬. দুধের রং হলুদ পুঁজের মতো দেখায় এবং পরবর্তীতে রক্ত মিশ্রিত ও দুর্গন্ধযুক্ত দুধ বের হয়।
৭. আক্রান্ত বাঁট বন্ধ হয়ে যায় এবং কোন কোন ক্ষেত্রে পঁচন ধরে খসে পড়ে।
৮. মারাত্মক অবস্থায় পৌছে গেলে প্রাণির মৃত্যু ঘটে।
চিকিৎসা :
এ রোগের চিকিৎসা দ্রুত হওয়া আবশ্যক। চিকিৎসায় বিলম্ব হলে ওলানের মারাত্মক ক্ষতি হবার সম্ভবনা থাকে। এতে দুধ চিরদিনের জন্য কমে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই উপসর্গ দেখা মাত্রই নিকটস্থ ভেটেরিনারী চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা শুরু করা উত্তম।
প্রতিরোধ :
১. দুধ দোহনের পূর্বে দোহনকারীর হাত ও ওলান জীবাণুনাশক দিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
২. দুগ্ধবর্তী গাভীকে পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন ও শুষ্ক স্থানে রাখতে হবে।
৩. দুগ্ধবর্তী গাভীর ওলান যাতে আঘাতপ্রাপ্ত না হয় সে দিকে নজর রাখতে হবে।
৪. আক্রান্ত ওলান গরম ও ফোলা থাকলে ও ব্যাথাযুক্ত হলে প্রথমে বরফ বা ঠান্ডা পানি আক্রান্ত ওলানে ঢালতে হবে।
৫. ওলানেদুধ জমে গেলে মিল্ক সাইফন নামক যন্ত্র দিয়ে বের করে দেয়া যায়।
৬. আক্রান্ত গাভীকে আলাদা করে রাখতে হবে।
৭. দুধ দোহনের পর গাভীকে খাবার দিতে হবে। কেননা দুধ দোহণের পর হতে ২ ঘন্টা পর্যন্ত বাঁটের মুখ খোলা থাকে বিধায় অতি সহজে জীবাণু এ সময় বাঁটের মুখে প্রবেশ করে সংক্রমণ ঘটায়।

কলিজা কৃমি /Liver Flukeরোগটি কি ?ফ্যাসিওলা ( Faciola) প্রজাতির পাতা কৃমি দ্বারা সৃষ্ট প্রাণির রোগকে কলিজা কৃমি রোগ বা ফ্...
29/04/2024

কলিজা কৃমি /Liver Fluke
রোগটি কি ?
ফ্যাসিওলা ( Faciola) প্রজাতির পাতা কৃমি দ্বারা সৃষ্ট প্রাণির রোগকে কলিজা কৃমি রোগ বা ফ্যাসিওলাসিস (Facioliasis) বলে ।
প্রচলিত নাম :
কলিজা চাটুয়া, কলিজা পঁচা রোগ ।
রোগের কারণ :
বাংলাদেশে ফ্যাসিওলা জাইগানটিকা (Fasciola gigantica ) নামক পাতা কৃমি দ্বারা রোমন্থক প্রাণি বিশেষ করে গরু. মহিষ, ছাগল, ভেড়া প্রভৃতি প্রাণি আক্রান্ত হয় ।
রোগের লক্ষণ :
১/ তীব্র প্রকৃতির রোগে যকৃত প্রদাহ ও রক্ত ক্ষরণের কারণে উপসর্গ প্রকাশের পূর্বেই প্রাণির হঠাৎ মৃত্যু ঘটে ।
২/ যকৃতে কৃমির উপস্থিতির কারণে রক্তে প্রোটিনের অভাব ঘটে । ফলে বিশেষ করে চোয়ালের নীচে চামড়ায় ও বুকের বেড় (Brisket) এলাকায় জলপূর্ণ স্ফীতি দেখা যায় । এই অবস্থাকে Bottle jaw বলে ।
৩/ আক্রান্ত প্রাণির রক্ত স্বল্পতা দেখা দেয় ।
৪/ বদ হজম ও ডায়রিয়া দেখা দেয় ।
৫/ ক্ষুদামন্দা, বিমর্ষতা, দূর্বলতা ও পেটে ব্যথা থাকে ।
৬/ প্রাণির মল পরীক্ষা করলে কৃমির ডিম পাওয়া যায় ।
চিকিৎসা :
১/ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে ।
২/ ট্রাইক্লাবেনডাজল বা নাইট্রোক্সিনিল বা অক্সিক্লোজানাইড বা আ্যলবেনডাজল ঔষধ সঠিক মাত্রায় প্রয়োগ করলে ভাল ফল পাওয়া যায় ।
৩/ চিকিৎসার পর ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ঔষুধ খাওয়াতে হবে ।
প্রতিরোধ :
১/ বসতবাড়ির আশেপাশে শামুকের বংশবিস্তার রোধ করতে হবে । কারণ শামুক এ কৃমির মাধ্যমিক পোষক ।
২/ নিচু বা ড্রেনের আশেপাশে ঘাস খাওয়ানো উচিত না ।
৩/ গোবর যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে ।
৪/ নিয়মিত কৃমি নাশক ব্যবহার করতে হবে।

গরু মোটাতাজাকরণপটভূমিবাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের প্রিয় খাদ্য গরুর মাংস । প্রতি বছরে ৬০০-১০০০ মে. টন গরুর মাংস উৎপাদন হয় ।...
29/04/2024

গরু মোটাতাজাকরণ
পটভূমি
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের প্রিয় খাদ্য গরুর মাংস । প্রতি বছরে ৬০০-১০০০ মে. টন গরুর মাংস উৎপাদন হয় । এর পুরোটাই উৎস গ্রামীণ উৎপাদন ব্যাবস্থা । বাংলাদেশে গরুর মাংস উৎপাদনের কোন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি খামারি পর্যায়ে নেই । উন্নত বিশ্বের দেশ গুলোতে গরুর মাংস উৎপাদনের নির্দিষ্ট জাত আছে এবং বাছুরগুলো ১৮ থেকে ২৪ মাস পালন করে মাংসের জন্য বাজার জাত করা হয় । উচ্চ মূল্য সম্পন্ন ভিল (veal) উৎপাদনের জন্য অনেক সময় ৯ মাসেও গরুগুলো জবাই করে বাজার জাত করা হয় । এ ধরনের মাংস উৎপাদন পদ্ধতি বাংলাদেশে সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত এবং মাংস উৎপাদনের জন্য গরুর জাত ও পাওয়া যায় না । বাংলাদেশে বর্তমানে পশু উৎপাদন ব্যবস্থাকে বিবেচনায় রেখে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহারে কি ভাবে লাভজনক ভাবে মাংস উৎপাদন করা যায় সে লক্ষ্যকেই সামনে রেখে গরু মোটাতাজাকরন প্যাকেজ প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে । ষাঁড় ও বলদ বা পুন:উৎপাদন ক্ষমতাহীন গাভীগুলোই এ প্রক্রিয়াতে ব্যবহার হয়ে থাকে । খাদ্যাভাবে দেশী গবাদি পশুগুলোর মাংস বা দুধ উৎপাদন আশানুরূপ নয় । ষাঁড় ও বলদগুলো কর্ষণ বা গাড়ি টানা শক্তি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় এবং খাদ্যাভাবে দুর্বল থাকে । ফলে মাংস উৎপাদন আশানুরূপ হয় না । এরূপ ষাড় এবং বলদগুলোকে যখন পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ করা হয় তখন এদের অতীতের উৎপাদন ক্ষমতা খুব কম সময়ে পুষিয়ে আনতে চায় । বিষয়টি প্রায় সব প্রকার জীবের জন্যই সত্য বলে বিবেচিত । অর্থাৎ কোন জীবকে যখন কিছুদিন অপুষ্টিতে রেখে পুষ্টিপূর্ণ খাদ্য সরবরাহ করা হয় তখন উক্ত জীব তার পূর্বের অপুষ্টি জনিত হ্রাসকৃত বৃদ্ধি পুষিয়ে নেয় । জীবের এ ধরনের বৃদ্ধিকে Compensatory Growth বলা হয় । অপুষ্ট এবং দূর্বল গরুগুলো উন্নত পুষ্টি ও খাদ্যে স্বল্প সময়ে যে শরীর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তা লাভ জনক মাংস উৎপাদন পদ্ধতি হিসাবে বি এল আর আই এর গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে । এর ভিত্তিতে গরু মোটাতাজা করণ প্যাকেজ প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয় । যে সমস্ত অঞ্চলে ব্যবহার যোগ্যঃ দেশের প্রায় সমস্ত অঞ্চল ।
প্রযুক্তির মূল বৈশিষ্ট্য
“কমপেনসেটরি গ্রোথ” ব্যবহারে দেশী অপুষ্ট গরু হতে লাভজনক ভাবে মাংস উৎপাদন ।
প্যাকেজ প্রযুক্তির বর্ণনা
গরু মোটাতাজাকরন প্যাকেজ (৪) পর্ব বিশিষ্ট একটি উৎপাদন প্রযুক্তি । পর্বগুলো হচ্ছে-
১. গরু নির্বাচন
২. কৃমিমুক্তকরণ
৩. পুষ্টি ও খাদ্যব্যবস্থাপনা
৪. বাজারজাতকরণ ।

29/04/2024

বেশি চালাক ও বেশি বোকা- উভয়ই বিপদে বেশি পড়ে; অতি ভাল ভাল নয়।

29/04/2024
27/04/2024

KING CAT ♚

Address

Sarsha
Jessore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anha Agro Tech posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Anha Agro Tech:

Videos

Share

Category


Other Veterinarians in Jessore

Show All