Anha Agro Tech

Anha Agro Tech We all are love and care pets and animals.

পোষা প্রাণীর জন্য ঘরে রাখুন এই ফার্স্ট এইড কিট – যেকোনো বিপদে বাঁচাতে পারে প্রাণ!”🐾 ঘরোয়া ফার্স্ট এইড বক্সে রাখবেন:উপাদ...
16/05/2025

পোষা প্রাণীর জন্য ঘরে রাখুন এই ফার্স্ট এইড কিট – যেকোনো বিপদে বাঁচাতে পারে প্রাণ!”

🐾 ঘরোয়া ফার্স্ট এইড বক্সে রাখবেন:

উপাদান কেন দরকার ব্যাখ্যা
১. গ্লাভস {নিরাপদ হ্যান্ডলিং ইনফেকশন এড়াতে}
২. কটন / গজ {ক্ষত পরিষ্কার ব্লিডিং থামাতে কাজে লাগে}
৩. হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড {জীবাণুনাশক কাটা বা দংশনের পর পরিষ্কারে}
৪. বেটাডিন / অ্যান্টিসেপটিক {ক্ষতে লাগানোর জন্য ইনফেকশন ঠেকাতে}
৫. ব্লান্ড ব্যান্ডেজ / সেলো টেপ {ক্ষত ঢাকা পশু যেন চেটে না ফেলে}
৬. ডিজিটাল থার্মোমিটার {জ্বর চেক নাক/কানে না দিয়ে পেছনের পদ্ধতিতে}
৭. অ্যাক্টিভেটেড চারকোল {বিষক্রিয়া হলে ভেটেরিনারি অনুমোদন ছাড়া ব্যবহার নয়}
৮. ওয়ার্মিং প্যাড / গরম কাপড় {হাইপোথার্মিয়া (ঠান্ডা জনিত অসুস্থতা) বিড়াল/কুকুরদের জন্য উপকারী}
৯. জরুরি ভেট নম্বর লিখে রাখুন {দ্রুত যোগাযোগ করতে }

জীবন একটি মুদ্রার মতো। আপনি এটি আপনার ইচ্ছামত ব্যয় করতে পারেন, কিন্তু আপনি এটি শুধুমাত্র একবারই ব্যয় করতে পারেন।
10/02/2025

জীবন একটি মুদ্রার মতো। আপনি এটি আপনার ইচ্ছামত ব্যয় করতে পারেন, কিন্তু আপনি এটি শুধুমাত্র একবারই ব্যয় করতে পারেন।

06/02/2025

“বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে॥

খামার করার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত যাতে খামার সফল ও লাভজনক হয়। নিচে প্রধান কিছু বিষয়ের তালিকা দেওয়া...
04/02/2025

খামার করার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত যাতে খামার সফল ও লাভজনক হয়। নিচে প্রধান কিছু বিষয়ের তালিকা দেওয়া হলো—

১. পরিকল্পনা ও গবেষণা

কোন ধরণের খামার করবেন? (গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি, মাছ ইত্যাদি)

বাজারের চাহিদা ও প্রতিযোগিতা কেমন?

সম্ভাব্য লাভ-ক্ষতির হিসাব কেমন হবে?

২. উপযুক্ত স্থান নির্বাচন

জায়গাটি বন্যামুক্ত ও নিরাপদ কিনা?

পানি, বিদ্যুৎ, এবং রাস্তার সহজলভ্যতা আছে কিনা?

খামারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সুযোগ কেমন?

৩. মূলধন ও বাজেট

খামার শুরু করতে কত টাকা প্রয়োজন?

সরকারি বা বেসরকারি ঋণের সুযোগ আছে কিনা?

অপ্রত্যাশিত ব্যয়ের জন্য অতিরিক্ত বাজেট রাখা হয়েছে কিনা?

৪. প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জন

খামার ব্যবস্থাপনা ও রোগ প্রতিরোধ সম্পর্কে জ্ঞান আছে কিনা?

কৃষি অধিদপ্তর বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়া হয়েছে কিনা?

৫. পশু বা পাখি সংগ্রহ

ভালো জাতের ও স্বাস্থ্যবান পশু-পাখি নির্বাচন করা হয়েছে কিনা?

নির্ভরযোগ্য সরবরাহকারী থেকে কেনা হচ্ছে কিনা?

৬. খাদ্য ও পুষ্টি ব্যবস্থা

পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে কিনা?

খাবারের খরচ লাভজনক কিনা?

৭. স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থা

খামারের জন্য নিয়মিত পশু-চিকিৎসকের ব্যবস্থা আছে কিনা?

প্রয়োজনীয় টিকা ও ওষুধের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে কিনা?

৮. বাজারজাতকরণ ও বিক্রয় কৌশল

উৎপাদিত পণ্য (দুধ, ডিম, মাংস ইত্যাদি) কোথায় বিক্রি করবেন?

পাইকার, রিটেইল বিক্রেতা বা সরাসরি বিক্রির পরিকল্পনা আছে কিনা?

৯. পরিবেশ ও আইনি দিক

স্থানীয় প্রশাসন থেকে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হয়েছে কিনা?

পরিবেশগত প্রভাব বিবেচনা করা হয়েছে কিনা?

সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করলে খামার একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হতে পারে। আপনি কী ধরনের খামার করতে আগ্রহী?

গরুর এফএমডি (Foot and Mouth Disease - FMD) একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এটি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কিছু কার্য...
04/02/2025

গরুর এফএমডি (Foot and Mouth Disease - FMD) একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এটি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।

প্রতিরোধ ও মুক্তির উপায়:

১. টিকা প্রয়োগ:

গরুকে নিয়মিত এফএমডি টিকা দিতে হবে (বছরে ২ বার)।

টিকা দেওয়ার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২. আক্রান্ত পশুকে আলাদা রাখা:

এফএমডি-আক্রান্ত গরুকে অন্যান্য গরু থেকে আলাদা করুন।

সংক্রমণ ঠেকাতে আক্রান্ত গরুর খাবার, পানি ও আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে।

৩. জীবাণুমুক্তকরণ:

গরুর খামার ও আশপাশ ফিনাইল, ব্লিচিং পাউডার বা জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করুন।

কর্মীদের হাত, জামাকাপড় ও জুতা ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে।

৪. পুষ্টিকর খাবার দেওয়া:

গরুকে নরম ও পুষ্টিকর খাবার যেমন ঘাস, ভাতের মাড়, গ্লুকোজ দেওয়া যেতে পারে।

প্রচুর পানি পান করাতে হবে, যেন শরীরে পানিশূন্যতা না হয়।

৫. ওষুধ ও চিকিৎসা:

পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জ্বর, ক্ষত ও ব্যথার ওষুধ দিতে হবে।

ক্ষত স্থানে পটাশ, গ্লিসারিন, তুলসী পাতার রস বা গরম লবণ পানি লাগানো যেতে পারে।

৬. খামারের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা:

বাইরের গরুর সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।

নতুন গরু আনলে অন্তত ১৫-২০ দিন আলাদা রাখুন এবং সুস্থ কিনা নিশ্চিত করুন।

৭. সরকারি সহায়তা নেওয়া:

নিকটস্থ পশু হাসপাতাল বা প্রাণিসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করুন।

সরকারি ভ্যাকসিনেশন প্রোগ্রাম সম্পর্কে খোঁজ নিন।

প্রতিরোধই এফএমডি থেকে মুক্তির সেরা উপায়, তাই নিয়মিত টিকা ও সঠিক যত্ন নেওয়া জরুরি।

আপনার বিড়ালের জ্বর হলে নিচের কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:১. তাপমাত্রা মাপুন:বিড়ালের স্বাভাবিক শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৫°F থেকে ...
04/02/2025

আপনার বিড়ালের জ্বর হলে নিচের কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:

১. তাপমাত্রা মাপুন:

বিড়ালের স্বাভাবিক শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৫°F থেকে ১০২.৫°F (৩৮°C - ৩৯.২°C) এর মধ্যে হওয়া উচিত।

যদি ১০৩°F (৩৯.৪°C) বা তার বেশি হয়, তাহলে এটি জ্বরের লক্ষণ।

২. পর্যাপ্ত পানি ও খাবার নিশ্চিত করুন:

বিড়াল যেন পর্যাপ্ত পানি পান করে এবং ডিহাইড্রেশন এড়াতে পারে।

যদি খাবার খেতে না চায়, তাহলে তরল খাবার (যেমন চিকেন ব্রথ) দিন।

৩. শরীর ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থা করুন:

বেশি গরম যেন না লাগে, এজন্য ফ্যান বা শীতল পরিবেশে রাখুন।

কপালে বা পায়ের পাতায় ভেজা কাপড় দিয়ে হালকা মুছিয়ে দিতে পারেন।

৪. ওষুধ নিজে দেবেন না:

মানুষের জ্বরের ওষুধ (যেমন প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন) বিড়ালের জন্য বিষাক্ত হতে পারে।

৫. দ্রুত ডাক্তার দেখান:

যদি জ্বর ২৪ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয়,

যদি বিড়াল খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয়,

যদি অন্য কোনো অসুস্থতার লক্ষণ (হাঁচি, কাশি, দুর্বলতা) দেখা দেয়।

বিড়ালের জ্বর সাধারণত কোনো সংক্রমণ বা শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে, তাই দ্রুত ভেটেরিনারির পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো উপায়।

বিড়ালের কিছু সাধারণ ভাইরাল ডিজিজ আছে, যা দ্রুত ছড়াতে পারে এবং মারাত্মক হতে পারে। এর মধ্যে প্রধান কিছু হলো—১. ফেলাইন প্যা...
03/02/2025

বিড়ালের কিছু সাধারণ ভাইরাল ডিজিজ আছে, যা দ্রুত ছড়াতে পারে এবং মারাত্মক হতে পারে। এর মধ্যে প্রধান কিছু হলো—

১. ফেলাইন প্যানলিউকোপেনিয়া ভাইরাস (FPV)

পরিচিতি: "ক্যাট ডিস্টেম্পার" বা "ফেলাইন পারভোভাইরাস" নামেও পরিচিত।

লক্ষণ: উচ্চমাত্রার জ্বর, বমি, ডায়রিয়া, শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া।

সংক্রমণ: আক্রান্ত বিড়ালের শরীর থেকে বের হওয়া তরল (লালা, মল-মূত্র) দ্বারা ছড়ায়।

প্রতিরোধ: নিয়মিত ভ্যাকসিন।

২. ফেলাইন হের্পেস ভাইরাস (FHV-1) ও ফেলাইন ক্যালিসি ভাইরাস (FCV)

পরিচিতি: সাধারণত "ফেলাইন ভাইরাল রেসপিরেটরি ডিজিজ" বা "ক্যাট ফ্লু" নামে পরিচিত।

লক্ষণ: হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, চোখ দিয়ে ময়লা পড়া, জ্বর, ক্ষুধামন্দা।

সংক্রমণ: হাঁচি বা সংক্রমিত বস্তু থেকে ছড়ায়।

প্রতিরোধ: ভ্যাকসিন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা।

৩. ফেলাইন লিউকেমিয়া ভাইরাস (FeLV)

পরিচিতি: বিড়ালের রক্তে সংক্রমণ ঘটিয়ে লিউকেমিয়া ও অন্যান্য ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।

লক্ষণ: ওজন কমে যাওয়া, রক্তশূন্যতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া।

সংক্রমণ: লালা, রক্ত, মূত্র, মায়ের দুধের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।

প্রতিরোধ: ভ্যাকসিন ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা।

৪. ফেলাইন ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (FIV)

পরিচিতি: বিড়ালের এইডস নামে পরিচিত।

লক্ষণ: বারবার সংক্রমণ হওয়া, ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া, দাঁতের সমস্যা।

সংক্রমণ: কামড়ানোর মাধ্যমে ছড়ায়।

প্রতিরোধ: ভ্যাকসিন নেই, তবে আক্রান্ত বিড়ালকে আলাদা রাখা জরুরি।

৫. রেবিস (Rabies)

পরিচিতি: মানুষের জন্যও মারাত্মক, সাধারণত আক্রান্ত প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।

লক্ষণ: আচরণ পরিবর্তন, অতিরিক্ত রাগ বা ভয়, খিঁচুনি, পানি বা খাবার গিলতে অসুবিধা।

সংক্রমণ: আক্রান্ত বিড়ালের কামড় বা লালা দ্বারা ছড়ায়।

প্রতিরোধ: নিয়মিত ভ্যাকসিন ও আক্রান্ত প্রাণী থেকে দূরে থাকা।

প্রতিরোধের উপায়

বিড়ালের ভ্যাকসিন সময়মতো দেওয়া

পরিচ্ছন্ন পরিবেশ বজায় রাখা

আক্রান্ত বিড়ালকে আলাদা রাখা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো

আপনার বিড়ালের যদি এসব ভাইরাল রোগের লক্ষণ দেখা যায়, তবে দ্রুত পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

পাকা চুল কালো করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক ও কার্যকর উপায় রয়েছে। তবে এটি ধৈর্য ধরে করতে হবে, কারণ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সময় ...
01/02/2025

পাকা চুল কালো করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক ও কার্যকর উপায় রয়েছে। তবে এটি ধৈর্য ধরে করতে হবে, কারণ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সময় লাগে।

# # # **প্রাকৃতিক উপায়:**
1. **আমলা ও নারকেল তেল:**
- নারকেল তেলে আমলা ফুটিয়ে নিন।
- ঠান্ডা হলে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন।
- সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করুন।

2. **মেহেদি ও কফি প্যাক:**
- এক কাপ মেহেদির পাউডারের সঙ্গে ২ চামচ কফি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।
- চুলে ২ ঘণ্টা লাগিয়ে রাখুন, তারপর ধুয়ে ফেলুন।

3. **কালো চা ও লেবু:**
- গরম পানিতে ২ চামচ কালো চা ফুটিয়ে ঠান্ডা করুন।
- এতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে চুলে লাগান।

4. **পেঁয়াজের রস ও অলিভ অয়েল:**
- পেঁয়াজের রস বের করে অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলে ম্যাসাজ করুন।
- ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

5. **তিল ও আমলকী তেল:**
- সমপরিমাণ তিল ও আমলকী গুঁড়ো নারকেল তেলে ফুটিয়ে ব্যবহার করুন।

# # # **খাদ্যাভ্যাস:**
- পর্যাপ্ত আয়রন ও ভিটামিন বি-১২ সমৃদ্ধ খাবার খান (যেমন ডিম, দুধ, সবুজ শাকসবজি)।
- প্রতিদিন বাদাম, কালো তিল ও ঘি খাওয়ার অভ্যাস করুন।

এই উপায়গুলো নিয়মিত অনুসরণ করলে ধীরে ধীরে চুলের পাকা কমে যেতে পারে এবং নতুন চুল কালো হতে পারে।

বিড়ালের কিছু সাধারণ রোগ ও সমস্যার সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিচে দেওয়া হলো—ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ:ক্যাট ফ্লু (Feline Upper ...
01/02/2025

বিড়ালের কিছু সাধারণ রোগ ও সমস্যার সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিচে দেওয়া হলো—

ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ:

ক্যাট ফ্লু (Feline Upper Respiratory Infection) – হাঁচি, কাশি, চোখ ও নাক দিয়ে পানি পড়া।

ফেলাইন প্যানলিউকোপেনিয়া (Feline Distemper) – ডায়রিয়া, বমি, উচ্চ জ্বর।

ফেলাইন লিউকেমিয়া ভাইরাস (FeLV) – ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়, ক্যান্সারও হতে পারে।

ফেলাইন ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (FIV) – বিড়ালের এইডস নামে পরিচিত, ধীরে ধীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

পরজীবীজনিত রোগ:

ফ্লি ও টিক সংক্রমণ – ত্বকে চুলকানি, লোম ঝরে যাওয়া, অ্যালার্জির সমস্যা।

কৃমির সংক্রমণ (Worm Infection) – পেটে ব্যথা, ওজন কমে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা বা অতিরিক্ত খাওয়া।

ত্বকের রোগ:

রিংওয়ার্ম (Ringworm) – চুল পড়ে যায়, লালচে দাগ দেখা যায়।

অ্যালার্জি ও চুলকানি – খাবার, ধুলাবালি বা কেমিক্যাল থেকে হতে পারে।

পাচনতন্ত্রের রোগ:

গ্যাস্ট্রাইটিস – বমি, খাবারে অরুচি।

ডায়রিয়া – পানিশূন্যতা, দুর্বলতা।

অন্যান্য গুরুতর রোগ:

কিডনি ডিজিজ – বেশি পানি পান করা, প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা।

ডায়াবেটিস – বেশি ক্ষুধা, বারবার প্রস্রাব, ক্লান্তি।

হার্ট ডিজিজ – শ্বাসকষ্ট, দুর্বলতা।

প্রতিরোধ ও চিকিৎসা:

নিয়মিত টিকা ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।

কোনো লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ভেটেরিনারির পরামর্শ নেওয়া।

আপনার বিড়ালের কোনো নির্দিষ্ট সমস্যা থাকলে বিস্তারিত জানাতে পারেন!

গবাদিপশুর চোখ দেখা রোগ সনাক্তের উপায়ঃগবাদিপশুর চোখ দেখে বিভিন্ন রোগ শনাক্ত করা সম্ভব। কিছু সাধারণ লক্ষণ ও সম্ভাব্য রোগের...
31/01/2025

গবাদিপশুর চোখ দেখা রোগ সনাক্তের উপায়ঃ

গবাদিপশুর চোখ দেখে বিভিন্ন রোগ শনাক্ত করা সম্ভব। কিছু সাধারণ লক্ষণ ও সম্ভাব্য রোগের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

১. চোখ লাল বা ফোলা:

➡ সম্ভাব্য রোগ: চোখের প্রদাহ (কনজাংকটিভাইটিস), ধূলাবালুর সংক্রমণ, বা ভাইরাস সংক্রমণ।➡ সমাধান: পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ ধুতে হবে, প্রয়োজনে পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

২. চোখ থেকে পানি পড়া:

➡ সম্ভাব্য রোগ: চোখে সংক্রমণ, ফ্লাই স্ট্রাইক, ব্লকড টিয়ার ডাক্ট।➡ সমাধান: চোখ পরীক্ষা করে জীবাণুনাশক ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।

৩. চোখে ঘোলা ভাব বা সাদা দাগ:

➡ সম্ভাব্য রোগ: কর্নিয়া আলসার, ভিটামিন A-এর ঘাটতি, বা চর্মরোগ।➡ সমাধান: ভিটামিন A সমৃদ্ধ খাবার দেওয়া এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

৪. চোখে ক্ষত বা আঘাত:

➡ সম্ভাব্য কারণ: কাটাছেঁড়া, আঘাত, বা পোকামাকড়ের কামড়।➡ সমাধান: ক্ষতস্থান পরিষ্কার করে অ্যান্টিসেপটিক প্রয়োগ করতে হবে।

৫. চোখের মণি বড় বা ছোট হয়ে যাওয়া:

➡ সম্ভাব্য রোগ: স্নায়বিক সমস্যা বা বিষক্রিয়া।➡ সমাধান: দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

গবাদিপশুর চোখের যেকোনো অস্বাভাবিক পরিবর্তন দ্রুত পর্যবেক্ষণ করা উচিত এবং প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Address

Sarsha
Jessore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anha Agro Tech posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Anha Agro Tech:

Share

Category