পল্লী প্রাণি সেবালয়

পল্লী প্রাণি সেবালয় গবাদি প্রাণীর প্রাথমিক চিকিৎসা, ভেক্?

05/11/2023

শিক্ষিত উদ্যোগতার খামার।
#পোল্ট্রি_পালন #মুরগী_পালন
#পোল্ট্রি_ফার্মিং

সুস্থ্য প্রাণি স্বচ্ছল খামারী!
29/07/2023

সুস্থ্য প্রাণি স্বচ্ছল খামারী!

প্রাণি সেবায় নিবেদিত প্রাণ.......
16/01/2023

প্রাণি সেবায় নিবেদিত প্রাণ.......

মিডিয়াল প্যাটেলার ডিস্মোটমি অপারেশন এর পর! আলহামদুলিল্লাহ!
10/01/2023

মিডিয়াল প্যাটেলার ডিস্মোটমি অপারেশন এর পর!
আলহামদুলিল্লাহ!

গাভী/বকনা এবং ছাগীকে উন্নত জাতের সিমেন দ্বারা আধুনিক পদ্ধতিতে কৃত্রিম প্রজনন করা হয়। #ছাগল_কৃত্রিম_প্রজনন  #গাভী_কৃত্রিম...
12/11/2022

গাভী/বকনা এবং ছাগীকে উন্নত জাতের সিমেন দ্বারা আধুনিক পদ্ধতিতে কৃত্রিম প্রজনন করা হয়।

#ছাগল_কৃত্রিম_প্রজনন
#গাভী_কৃত্রিম_প্রজনন
#ব্লাকব্যাঙ্গল #তোতাপুরি #যমুনা_পাড়ি
#শাহীওয়াল
#ফ্রিজিয়ান

লাম্পি স্কিন ডিজিস দ্বারা আক্রান্ত হয় এই বকনাটি।মালিকের অবহেলার করণে আক্রান্ত স্থানে পচন ধরে।পরবর্তিতে বড় ধরণের ক্ষতের স...
04/11/2022

লাম্পি স্কিন ডিজিস দ্বারা আক্রান্ত হয় এই বকনাটি।মালিকের অবহেলার করণে আক্রান্ত স্থানে পচন ধরে।পরবর্তিতে বড় ধরণের ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে।
বকনাটি এখন চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
গরুর রোগ-ব্যধি সম্পর্কে খামারিদের/মালিকদের আরো সচেতন হওয়া উচিৎ।

শীতে গরু ও বাছুরের বিশেষ পরিচর্যায় খামারিদের করণীয়ঃ১। শীতের সময়ে গরু ও বাছুরের গায়ে ঠান্ডা বাতাস যেন সরাসরি না লাগে সেজন...
25/10/2022

শীতে গরু ও বাছুরের বিশেষ পরিচর্যায় খামারিদের করণীয়ঃ

১। শীতের সময়ে গরু ও বাছুরের গায়ে ঠান্ডা বাতাস যেন সরাসরি না লাগে সেজন্য ঠান্ডা বাতাস প্রবেশের রাস্তা গুলো চটের বস্তা অথবা পলিথিন বা অন্য কোন উপায়ে বন্ধ করে দিতে হবে। ঠান্ডা বাতাসে গরুর নিউমোনিয়া সহ ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

২। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাঃ শীতের সময়ে গরুর শেডে যেন পানি জমে না থাকে অথবা গরুর মল-মূত্র জমে না থাকে এবং মেঝে যেন অধিক শুষ্ক থাকে সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।

৩। শীতকালে গবাদিপশুর হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় ফলে দুধের উৎপাদনও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাড়তি উৎপাদনের জন্য বাড়তি শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই শীতকালে গরুকে অধিক খাবার দেয়া জরুরি। তবে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে থেকে রক্ষা করতে অধিক আশযুক্ত খাদ্য প্রদান করতে হবে।

৪। শীতের সময়ে গরু ও বাছুরকে কুসুম গরম পানি প্রদান করতে হবে। এই সময়ে শরীরবৃত্তীয় কাজে কম পানি দরকার হয়। তবে অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি প্রদান করতে হবে।

৫। শীতের সময় গরু নিউমোনিয়া, কাশি সহ ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ সময়ে ঠান্ডাজনিত কোনো সমস্যার লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসা করতে হবে।

৬। বাছুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে তাই ঠাণ্ডাজনিত রোগের শিকারও বেশি হয়। তাই শীতকালে অবশ্যই বাছুরকে গরম কাপড় দিয়ে জড়িয়ে রাখতে হবে এবং গরম এবং শুষ্ক জায়গা রাখতে হবে। আর চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

তথ্য প্রনয়নেঃ
সবজি রানা
ডিভিএম,
হাবিপ্রবি।

রোগে আক্রান্ত  #মুরগীর_পোস্টমর্টেম। ফলাফলঃ  #রাণীক্ষেত।চিকিৎসা চলমান।  #বয়লার_পালন। #মুরগির_রানীক্ষেত। #মুরগির_পোস্টমর্ট...
25/10/2022

রোগে আক্রান্ত #মুরগীর_পোস্টমর্টেম।
ফলাফলঃ
#রাণীক্ষেত।
চিকিৎসা চলমান।

#বয়লার_পালন।
#মুরগির_রানীক্ষেত।
#মুরগির_পোস্টমর্টেম।

সুস্থ প্রাণি স্বচ্ছল খামারী!
04/10/2022

সুস্থ প্রাণি স্বচ্ছল খামারী!

*** World Animal Day- 4th October, 2022 ***
*** আজ বিশ্ব প্রাণী দিবস- অক্টোবর ৪, ২০২২ ***
দিবসটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে- "পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তের প্রাণীদের অবস্থার উন্নতি করা"

*** World Animal Day- 4th October, 2022 ****** আজ বিশ্ব প্রাণী দিবস- অক্টোবর ৪, ২০২২ *** দিবসটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে- "পৃথি...
04/10/2022

*** World Animal Day- 4th October, 2022 ***
*** আজ বিশ্ব প্রাণী দিবস- অক্টোবর ৪, ২০২২ ***
দিবসটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে- "পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তের প্রাণীদের অবস্থার উন্নতি করা"

সচেতনতায় হোক সুরক্ষা........ বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
27/09/2022

সচেতনতায় হোক সুরক্ষা........
বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

গবাদি পশুকে কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ানোর নিয়মঃ-(১) কৃমিনাশক ঔষুধ সকালে খালি পেটে খাওয়াতে হবে।(২) গরমের ভিতর কৃমিনাশক না খাওয়ান...
07/08/2022

গবাদি পশুকে কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ানোর নিয়মঃ-

(১) কৃমিনাশক ঔষুধ সকালে খালি পেটে খাওয়াতে হবে।
(২) গরমের ভিতর কৃমিনাশক না খাওয়ানোই ভাল। যদি খাওয়াতেই হয়, তাহলে খাওয়ানোর সাথে সাথে গরুকে ১০/১৫ মিনিটের মত সময় ধরে গোসল করাতে হবে এবং ফ্যানের নিচে রাখতে হবে।
(৩) দানাদার খাবারের পানির সাথে কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ালে কোন কাজ করবে না।
(৪) কৃমিনাশক ট্যাবলেট গুড়া করে চিটাগুড় বা কলার পাতার সাথে মুড়িয়ে খালি পেটে খাওয়াতে হবে।
(৫) কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ানোর পর কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোন ধরনের খাবার দেয়া যাবে না।
(৬) কৃমিনাশক ঔষুধ নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে বেশি পরিমান খাওয়ালেও কোন ক্ষতি হবে না।
(৭) মাত্রার চেয়ে কম খাওয়ালে কৃমিতো মরবেই না বরং আরও সক্রিয় হবে।
(৮) গাভী বা ছাগী বাচ্চা দেয়ার কমপক্ষে ৪৫ দিন পর কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ান, এর আগে না।
(৯) আট মাসের উপর গর্ভবতী গাভীকে কৃমিনাশক খাওয়ানো উচিত নয়।
(১০) নিয়মিত তিন-চার মাস পরপর সকল গবাদি পশুকে কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়াতে হবে।
(১১) সদ্য ভুমিষ্ঠ গরুর বাচ্চাকে জন্মের ৫/৭ দিনের মধ্যে পাইপারজিন গ্রুপের কৃমিনাশক পাউডার খাওয়াতে হবে। এবং ৬ মাস বয়স পর্যন্ত প্রতি মাসে ১ বার করে অ্যালবেন্ডাজল গ্রুপের ট্যাবলেট খাওয়াতে হবে।
(১২) প্রতিবার কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ানোর পর অবশ্যই মাত্রানুযায়ী লিভার টনিক খাওয়াতে হবে। কারন কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ানোর ফলে গবাদি পশুর লিভারের উপর ধকল পড়ে, সে কারনেই লিভার টনিক খাওয়াতে হবে।

কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়ানোর পর যদি খাওয়ার রুচি কমে যায়, তাহলে রুচিবর্ধক পাউডার/ট্যাবলেট খাওয়ালে দ্রুত রুচি ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ্।

(সংগৃহীত)

বর্তমান সময়ে  দেশের সব জায়গায় গরুর এলএসডি আক্রান্ত হচ্ছে । এলএসডি গরুর জন্য একটা ভয়ংকর ভাইরাস বাহীত চর্মরোগ যা খামারের ক...
02/08/2022

বর্তমান সময়ে দেশের সব জায়গায় গরুর এলএসডি আক্রান্ত হচ্ছে । এলএসডি গরুর জন্য একটা ভয়ংকর ভাইরাস বাহীত চর্মরোগ যা খামারের ক্ষতির কারণ। এই রোগের গড় মৃত্যুহার আফ্রিকাতে ৪০%। মূলত আফ্রিকায় একাধিকবার মহামারী আকারে দেখা গেলেও বাংলাদেশে গরুতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কখনো মহামারী আকারে দেখা যায় নাই। একটা খামারকে অর্থনৈতিকভাবে ধসিয়ে দেয়ার জন্য এফএমডি বা খুরা রোগের চেয়ে অনেক বেশি ভয়ংকর রোগ হিসেবে ধরা হয়।
১৯২৯ জাম্বিয়া প্রথম অফিসিয়ালি শনাক্ত হওয়া এই রোগ ১৯৪৩ সাল থেকে ৪৫ সালের মধ্যে মহাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এই সময়ের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, মোজাম্বিকসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে হাজার হাজার গরু আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এবং শত শত খামার বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে সত্তর এবং আশির দশকে আফ্রিকার প্রায় সব দেশের গরু এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং হাজার হাজার খামার বন্ধ হয়ে যায় অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
#রোগের_কারণ
মূলত এক প্রকার পক্স ভাইরাস বা এলএসডি ভাইরাসের সংক্রমণে গবাদিপশুতে এই রোগ দেখা দেয় এবং এক গরু থেকে আরেক গরুতে ছড়িয়ে পড়ে।
রোগের সময়
প্রধানত বর্ষার শেষে, শরতের শুরুতে অথবা বসন্তের শুরুতে যে সময়ে মশা মাছি অধিক বংশবিস্তার সেই সময়ে প্রাণঘাতী এই রোগটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।
#রোগের_লক্ষণ
এলএসডি আক্রান্ত গরু লক্ষণ শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে :
১. আক্রান্ত গরু প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং খাবার রুচি কমে যায়।
২. জ্বরের সাথে সাথে মুখ দিয়ে এবং নাক দিয়ে লালা বের হয়। পা ফুলে যায়। সামনের দু’পায়ের মাঝ স্থান পানি জমে যায়।
৩. শরীরের বিভিন্ন জায়গা চামড়া পিণ্ড আকৃতি ধারণ করে, লোম উঠে যায় এবং ক্ষত সৃষ্ট হয়। ধারাবাহিকভাবে এই ক্ষত শরীরের অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়ে।
৪. ক্ষত মুখের মধ্যে, পায়ে এবং অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৫. ক্ষত স্থান থেকে রক্তপাত হতে পারে। শরীরে কোথায় ফুলে যায় যা ফেটে টুকরা মাংসের মতো বের হয়ে ক্ষত হয়, পুঁজ কষানি বের হয়।
৬. পাকস্থলী অথবা মুখের ভেতরে সৃষ্ট ক্ষতের কারণে গরু পানি পানে অনীহা প্রকাশ করে এবং খাদ্য গ্রহণ কমে যায়।
কিভাবে ছড়ায়
#রোগ_ছড়ানোর_মাধ্যম লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত গরু থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে রোগটি অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। এই রোগ এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ার প্রধান মাধ্যমগুলো হচ্ছে :
১. মশা ও মাছি : এই রোগের ভাইরাসের প্রধান বাহক হিসাবে মশা মাছিকে দায়ী করা হয়। অন্যান্য কীট পতঙ্গের মাধ্যমেও ভাইরাসটি আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
২. লালা : আক্রান্ত গরুর লালা খাবারের মাধ্যমে অথবা খামারে কাজ করা মানুষের কাপড়ের মাধ্যমে এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়াতে পারে।
৩. দুধ : যেহেতু আক্রান্ত গাভীর দুধে এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে তাই আক্রান্ত গভীর দুধ খেয়ে বাছুর দুধ খেয়ে আক্রান্ত হতে পারে।
৪. সিরিঞ্জ : আক্রান্ত গরুতে ব্যবহার করা সিরিঞ্জ থেকে এই ভাইরাসবাহিত হতে পারে।
৫. রক্ষণাবেক্ষণকারী : খামারে কাজ করা মানুষের পোশাকের মাধ্যমে আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৬. আক্রান্ত গরুর সিমেন : ভাইরাস আক্রান্ত ষাঁড়ের সিমেন এই রোগের অন্যতম বাহন, কারণ আক্রান্ত গরুর সিমেনেও এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে।
৭. শুধুমাত্র গরু মহিষ আক্রান্ত হয়, মানুষ হয় না।
#প্রতিকারে কৃষক সচেতনতা ও করণীয় : যেকোন রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকার সব সময় অধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক।
১. আক্রান্ত গরুকে নিয়মিত এলএসডি ভ্যাকসিন দেয়া। আমাদের দেশে ইতঃপূর্বে রোগটির প্রাদুর্ভাব কম দেখা গেছে তাই এই রোগের ভ্যাকসিন সহজলভ্য নয়।
২. খামারের ভেতরের এবং আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা যেন মশা মাছির উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৩. আক্রান্ত খামারে যাতায়াত বন্ধ করা এবং আক্রান্ত খামার থেকে আনা কোনো সামগ্রী ব্যবহার না করা।
৪. আক্রান্ত গরুকে শেড থেকে আলাদা স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখা মশা মাছি কামড়াতে না পারে। কারণ আক্রান্ত গরুকে কামড়ানো মশা মাছি সুষ্ঠু গরুকে কামড়ালে এই রোগের সংক্রমণ হতে পারে।
৫. আক্রান্ত গভীর দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে ফেলে দিয়ে মাটি চাপা দেয়া।
৬. আক্রান্ত গরুর পরিচর্যা শেষে একই পোশাকে সুষ্ঠু গরুর মধ্যে প্রবেশ না করা।
৭. আক্রান্ত গরুর খাবার বা ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুষ্ঠু গরুর কাছে না আনা।
৮. ক্ষতস্থান টিনচার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখা।
#চিকিৎসা
খামারের গরু এইরোগে আক্রান্ত হলে সাথে সাথে প্রাণী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
#(তথ্যঃএআইএস)

ঈদ উল আযহা মোবারক!
10/07/2022

ঈদ উল আযহা মোবারক!

30/06/2022

দামঃ ১৫০০০০ টাকা।

18/06/2022

আপনার ডাকে আসা গাভী ভিডিও মেশিনের মাধ্যমে কৃত্রিম প্রজনন করানোর জন্য যোগাযোগ করুন।
মোবাইলঃ ০১৯২৬৫৫২৮০৪

এক দিনের বাছুর।
08/06/2022

এক দিনের বাছুর।

আজ বিশ্ব দুগ্ধ দিবস!
31/05/2022

আজ বিশ্ব দুগ্ধ দিবস!

আপনার সচেতনতায় বাঁঁচবে আপনার মূল্যবান গবাদিপশু।
30/05/2022

আপনার সচেতনতায় বাঁঁচবে আপনার মূল্যবান গবাদিপশু।

17/04/2022

Praniseba/প্রাণী সেবা
খামার পরিদর্শনের তারিখ ১৩/০৪/২০২২ইং।

সাম্প্রতিক সময়ে  গবাদিপশুর জন্য একটি সুপরিচিত রোগ হচ্ছে বোভাইন এফিমেরাল ফিভার। এটি গবাদিপশুর একটি ভাইরাস জনিত সংক্রামক র...
30/03/2022

সাম্প্রতিক সময়ে গবাদিপশুর জন্য একটি সুপরিচিত রোগ হচ্ছে বোভাইন এফিমেরাল ফিভার।
এটি গবাদিপশুর একটি ভাইরাস জনিত সংক্রামক রোগ। বোভাইন এফিমেরাল ফিভার আকস্মিক হয় এবং তিন দিন স্থায়ী থাকে বলে এ রোগকে তিন দিনের জ্বর বা থ্রি ডেজ সিকনেস বলে। এ রোগে আক্রান্তের হার ৫-১০০% এবং মৃত্যুর হার ২%। রক্ত শোষক কীট-পতঙ্গ আক্রান্ত প্রাণী হতে সুস্থ পাণিতে ভাইরাস ছড়ায়। প্রধানত মশা, ডাঁশ, মাছি প্রভৃতি এই ভাইরাস বহন ও সংক্রমন ঘটায়
সামান্য আক্রান্ত গরু অনেক সময় কোন চিকিৎসা ছাড়ায় ভালো হয়ে যায়। তবে সেকেন্ডারি ইনফেকশনের কারণে বড় ধরনের সমস্যা হয়ে যেতে পারে। তাই প্রাণী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনার খামারের গবাদিপশুর যত্ন নিন।
#সুস্থ_প্রাণী_সচ্ছল_খামারী

 #গবাদিপশুর_ক্ষুরারোগ ইহা সকল বয়সের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার ভাইরাসজনিক একটি মারাত্মক অতি ছোঁয়াছে রোগ।   লক্ষণঃ  শরীরের ...
19/02/2022

#গবাদিপশুর_ক্ষুরারোগ
ইহা সকল বয়সের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার ভাইরাসজনিক একটি মারাত্মক অতি ছোঁয়াছে রোগ।



লক্ষণঃ

শরীরের তাপমাত্রা অতি বৃদ্ধি পায়। জিহ্বা, দাঁতের মাড়ি, সম্পূর্ণ মুখ গহ্বর, পায়ের ক্ষুরের মধ্যভাগে ঘা বা ক্ষত সুষ্টি হয়। ক্ষত সৃষ্টির ফলে মুখ থেকে লালা ঝরে, সাদা ফেনা বের হয়। কখনও বা ওলানে ফোসকার সৃষ্টি হয়। পশু খোঁড়াতে থাকে এবং মুখে ঘা বা ক্ষতের কারণে খেতে কষ্ট হয়। অল্প সময়ে পশু দূর্বল হয়ে পরে। এ রোগে গর্ভবর্তী গাভীর প্রায়ই গর্ভপাত ঘটে। দুধালো গাভীর দুধ উৎপাদন মারাত্মক ভাবে হ্রাস পায়। বয়স্ক গরুর মৃত্যুহার কম হলেও আক্রান্ত বাছুরকে টিকিয়ে রাখা কঠিন।



করণীয়ঃ

আক্রান্ত পশুকে সুস্থ পশু থেকে আলাদা রাখতে হবে। অসুস্থ পশুর ক্ষত পটাশ বা আইওসান মিশ্রিত পানি দ্বারা ধৌত করে দিতে হবে। ফিটকিরির পানি ১০ গ্রাম (২ চা চামচ) ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। সোহাগার খৈ মধু মিশিয়ে মুখের ঘায়ে প্রলেপ দিতে হবে। নরম খাবার দিতে হবে। পশুকে শুস্ক মেঝেতে রাখতে হবে কোন অবস্থায়ই কাদা মাটি বা পানিতে রাখা যাবেনা। সুস্থ অবস্থায় গবাদিপশুকে বছরে দুইবার প্রতিষেধক টিকা দিতে হবে। খাওয়ার সোডা ৪০ গ্রাম ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে পায়ের ঘা পরিষ্কার করে সালফানাসাইড পাউডার লাগাতে হবে। সালফানামাইড / টেট্রাসাইক্লিন অথবা উভয় ঔষধ ৫- ৭ দিন ব্যবহার করা যাবে।

01/02/2022

গ্রামের ছবি।

22/01/2022

পোষাপ্রাণী যখন বন্ধুসুলভ হয়.....

20/01/2022
**বর্ষাপরবর্তী সময়ে গবাদিপশুর রোগ ও সাবধানতা**বর্ষার পানি নেমে যাওয়ার সময় সাধারণত মাঠের ঘাস পচে যায় অথবা চাষকৃত ঘাসের পচ...
20/01/2022

**বর্ষাপরবর্তী সময়ে গবাদিপশুর রোগ ও সাবধানতা**

বর্ষার পানি নেমে যাওয়ার সময় সাধারণত মাঠের ঘাস পচে যায় অথবা চাষকৃত ঘাসের পচন ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রম বেড়ে যায় । এই অবস্থায় খামারী ও কৃষক ভাইদের পশু পালনের প্রতি অনেক বেশি যত্নবান হতে হবে আমাদের ।
কারণ ,বন্যার পানিতে নানা ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং ফসলি জমিতে প্রয়োগকৃত ক্ষতিকর রাসায়নিক ও কীটনাশক থাকে যা গবাদি পশুর পেটে প্রবেশ করলে মরাত্বক পেটের পীড়া হতে পারে,এমন কি এতে করে পশুর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে ।
পরামর্শ : পানিতে নিমজ্জিত ঘাস অবশ্যই বিশুদ্ধ
পানিতে ধুয়ে খাওয়াতে হবে ।
: গবাদি পশুকে নিয়মিত নির্দিষ্ট মাত্রায়
প্রোবায়োটিকস খাওয়াতে হবে যাতে করে
রুমেন এর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্ংস ও
উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কলোনি বিস্তার ঘটে
ও হজম প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখে।
: বিষক্রিয়া জনিত Rumen infection রোধে
Silicium oxide ও Gentianae radix সমৃদ্ধ
ঔষধ ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায় ।
যেমন _ Bovi-Guard পাউডার খাওয়ানো যেতে পারে।

18/01/2022
17/01/2022
সুস্থ প্রানী স্বচ্ছল খামারী
17/01/2022

সুস্থ প্রানী স্বচ্ছল খামারী

Address

Corpara Bazar, Horinakundu, Jhenaidah
Jhenida
7310

Telephone

+8801926552804

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পল্লী প্রাণি সেবালয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to পল্লী প্রাণি সেবালয়:

Videos

Share

Category

Nearby pet stores & pet services



You may also like