Khulna Pet Solution

Khulna Pet Solution Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Khulna Pet Solution, Pet service, She-E/Bangla Road, Khulna.
(4)

Khulna Pet Solution - KPS
" We care for pets "
From this page you will get lots of tips , advises for your pets good health and following services:
Consultation and general health examination of your pet
Vaccination, Deworming, Emergency (Home service

 #জীবাণু_কখন_ঔষধের_থেকেও_শক্তিশালী_হয়?আপনার কি কখনো এরকম মনে হয়েছে আপনি কোনো নির্দিষ্ট রোগের জন্য ওষুধ খাচ্ছেন,কিন্তু ...
02/08/2023

#জীবাণু_কখন_ঔষধের_থেকেও_শক্তিশালী_হয়?
আপনার কি কখনো এরকম মনে হয়েছে আপনি কোনো নির্দিষ্ট রোগের জন্য ওষুধ খাচ্ছেন,কিন্তু ওষুধ খুব একটা কাজে দিচ্ছে না ? তারপর যখন কি করবেন বুঝতে না পেরে আবার ডাক্তারের কাছে গেলেন ডাক্তার তখন ওই ওষুধেরই ডোজ বাড়ায় দিলো, তারপর সুস্থ হয়ে গেলেন। মেকানিজম টা কি? ঘটনা একটু খতিয়ে দেখতে গেলে আরেকটা কমন উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। খুব সামান্য জ্বর,ব্যাথা জাতীয় সমস্যা থেকে শুরু করে যেকোনো আচমকা অসুখে ডাক্তারের প্রেসক্রাইব ছাড়াই (ওটিসি ড্রাগ) যেই ড্রাগ গুলা আমরা ইনটেক করি তার মধ্যে একটা হচ্ছে প্যারাসিটামল বা অ্যাসিটামিনোফেন। সুস্থ্য করে তোলার পাশাপশি প্যারাসিটামল বা ওটিসি ড্রাগগুলো আমাদের আরেকটা কাজ করে দিচ্ছে; খুব সাইলেন্টলি আমাদের শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (AMR) তৈরী করছে। এখন যারা এই টার্ম টার সাথে পরিচিত নন তাদের অনেকের মধ্যে প্রশ্ন AMR টা আসলে কি? ধরেন আপনার বডি তে কোনো foreign particle প্রবেশ করলো, যেহেতু মেডিকেল সায়েন্স এর কল্যাণে আপনি জানেন স্পেসিফিক কোন ড্রাগ বডিতে ইনটেক করলে foreign particle বা অনুজীব কে প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেহেতু আপনি চালাক, আপনি যতবার অনুজীব দ্বারা ওই অসুখে আক্রান্ত হবেন, ততবার তাড়াতাড়ি ওষুধ খেয়ে সুস্থ হয়ে যেতে চাইবেন। কিন্তু আপনার বডিতে থাকা অনুজীব ডাবল স্মার্ট হওয়ায় সে একটা পর্যায়ে এসে বুঝে যাবে ওষুধ কিভাবে কাজ করছে, তাই সে নিজেকে টিকিয়ে রাখার জন্য আস্তে আস্তে ওই ড্রাগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে নিবে,তখন ওষুধ খেলেও ওই রোগের বিরূদ্ধে কোনো ধরনের প্রতিরোধ করা সম্ভব না, স্মার্ট অণুজীবের Anti microbial resistance হয়ে গিয়েছে।

 #চলুন_টিকাদান(Vaccination)_এর _সঠিক_নিয়ম_জেনে_নেই ভ্যাকসিনের সঠিক ব্যবহার না জানার ফলে বা সামান্য অসাবধানতায় হতে পারে ...
05/04/2023

#চলুন_টিকাদান(Vaccination)_এর _সঠিক_নিয়ম_জেনে_নেই

ভ্যাকসিনের সঠিক ব্যবহার না জানার ফলে বা সামান্য অসাবধানতায় হতে পারে বড় রকমের দূর্ঘটনা।
আসুন আজ ভ্যাক্সিন নিয়ে আলোচনার দ্বিতীয় পর্বে জেনে নেই ভ্যাক্সিন দেওয়ার সঠিক নিয়মগুলো।

✒️ ব্যবহারের আগে টিকা বা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার মেয়াদকাল
✒️ ব্যবহার করার আগ পর্যন্ত ভ্যাকসিন কুল বক্স বা ফ্লাক্সে রাখা
✒️ভ্যাকসিনের যথাযথ তাপমাত্রার দিকে খেয়াল রাখা ও নিয়ন্ত্রণে রাখা
✒️ ব্যবহারের পূর্বে বোতল ভালোভাবে ঝাঁকিয়ে নেওয়া।
✒️ভ্যাকসিন সাধারণত ভোরে অথবা সন্ধায় দেয়া।
✒️ সূর্য থেকে টিকার বোতল দূরে রাখা। এক্ষেত্রে ভ্যাকসিন কোনো ছায়াযুক্ত জায়গা বা গাছের নীচে ব্যবহার করতে হবে।
✒️শীতকালে ভ্যাকসিন তৈরির ২ ঘন্টা ও গ্রীষ্মকালে ১ ঘন্টার ভিতর পশুর শরীরে প্রয়োগ করতে হয়। দেরি হলে গোলানো টিকার পাত্রের পাশে কিছুক্ষণ পর পর ঠান্ডা পানি অথবা বরফের টুকরা রাখতে হবে যাতে গুনগত মান অক্ষুণ্ণ থাকে।
✒️ দেওয়ার সময় সব গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়া একত্র করে নেওয়া।
✒️ ভ্যাকসিন প্রথমে একটি পশুকে দেওয়ার কিছু সময় লক্ষ্য করতে হবে কোনো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া বা সমস্যা হয় কিনা যদি না হয় তবে নিশ্চিন্তে বাকী পশুদেরকে দেয়া যাবে । প্রতিটি মুরগির জন্য ভ্যাকসিনের তথ্য আলাদাভাবে রেকর্ড করা ।
✒️ যে সব টিকা চামড়ার নীচে দিতে হয় তা মাংসপেশীতে প্রবেশ করানো যাবেনা ।
✒️ টিকা কেবল সুস্থ সবল পশুকে দেওয়া উচিত।
✒️ দুর্বল পশু ও ৪ মাসের নীচের পশুকে ভ্যাকসিন না দেওয়া

লেখা- Hafsa

 #যে_সকল_কারনে_ভ্যাকসিন_কাজ_করে_নাজনৈক ব্যক্তির পশুপাখি কে টিকা দেওয়ার পরেও অসুখ হচ্ছে , মারা যাচ্ছে , টিকার কার্যকারিত...
16/03/2023

#যে_সকল_কারনে_ভ্যাকসিন_কাজ_করে_না

জনৈক ব্যক্তির পশুপাখি কে টিকা দেওয়ার পরেও অসুখ হচ্ছে , মারা যাচ্ছে , টিকার কার্যকারিতা দেখা যাচ্ছে না । তাহলে ভুল পদ্ধতিতে টিকার প্রয়োগ হচ্ছে না তো?

এইবারের আলোচনায় জেনে নিন এমন কয়েকটি সাধারণ কারণ যার কারনে টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায় -

১. পশুপাখির মাঝে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার পর ওই রোগের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন দিলে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা থাকবেনা বরং বিপরীত প্রতিক্রিয়া হবে । অসুস্থ ও দুর্বল পশু-পাখি, অতিরিক্ত গরম, হিট স্ট্রেসে থাকা অবস্থায় ভ্যাকসিন দিলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হতে পারে না।

২. যথাযথ তাপমাত্রায় ভ্যাকসিন সংরক্ষণ, সাধারণত শীতল বা ৪-৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় টিকা সংরক্ষণ না করলে বা এর থেকে উপরের তাপমাত্রায় টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে ব্যবহারের পূর্ব পর্যন্ত ভ্যাকসিন কুল বক্স বা ফ্লাক্সে রাখতে হবে।

৩.ভ্যাকসিনের শিশি সূর্যালোকের সংস্পর্শে রাখা যাবে না। সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে এর গুণগত মান নষ্ট হতে পারে এবং তা পশুরপাখির শরীরে প্রবেশ করালে বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে সকালে অথবা সন্ধ্যায় যখন সূর্যের আলোর তীব্রতা কম থাকে তখনই টিকা প্রদান কর্মসূচি শুরু করতে হবে।

৪.মেয়াদউত্তীর্ণ , নিম্নমানের ভ্যাকসিন ব্যবহার করা পরিত্যাগ করা ।

৫. ভ্যাকসিন পরিমাণমতো শরীরে প্রবেশ না করাতে পারলে। ভুল জায়গা থেকে টিকা দিলে সামান্য থেকে মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৬.ভ্যাকসিন দেয়ার যন্ত্রপাতি, সূচ সিরিঞ্জ ইত্যাদি পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত না হলে।

৭. ভ্যাকসিন পানির সাথে মিশানোর পর সাথে সাথে ব্যবহার করতে হবে এবং তা কোনোভাবেও সংরক্ষণ করা যাবে না। খাবার পানির মাধ্যমে ভ্যাকসিন দেয়ার সময় ক্লোরিনযুক্ত পানি ব্যবহার করা হলে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়।

লেখা-Jannatul Hafsa

 #ক্যাট_ফ্লু: (পর্ব -১)মানুষের সর্দি-কাশির ভাইরাসের মতো, বেশ কয়েকটি ভাইরাস রয়েছে যা ক্যাট ফ্লু  ঘটাতে পারে। ক্যাট ফ্লু...
12/11/2022

#ক্যাট_ফ্লু: (পর্ব -১)

মানুষের সর্দি-কাশির ভাইরাসের মতো, বেশ কয়েকটি ভাইরাস রয়েছে যা ক্যাট ফ্লু ঘটাতে পারে। ক্যাট ফ্লু হল এমন একটি ভাইরাসঘটিত রোগ যা হলে মানুষের ফ্লুর মতোই বিড়ালের জ্বর এবং নাক ও চোখ দিয়ে পানি পড়তে পারে। অসুস্থ বিড়ালছানা এবং প্রাপ্তবয়স্ক বিড়ালদের ক্ষেত্রে এই রোগটি মারাত্মক হতে পারে।
Feline panleukopenia virus (FPV) একটি ভাইরাস, যা বিড়ালের শরিরের শ্বেত রক্ত কনিকা ধ্বংস করে ফেলে, ফলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা একেবারে কমে যায় বললেই চলে। যার ফলে বাঁচার সম্ভাবনা ৯০% কমিয়ে দেয় এমনকি ২৪ঘন্টার মধ্যেও মৃত্যুবরণ করতে পারে। রোগ টি - Cat Flu, Cat distemper, Feline Flu, Feline Parvo, নামেও পরিচিত।
তাই আমাদের পোষা প্রানীর ক্যাট ফ্লু হলে প্রাণীটিকে পশুচিকিত্সকের কাছে নিয়ে যাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

#ক্যাট_ফ্লু_এর_লক্ষণ:
✓বিড়ালের জ্বর
✓সর্দি
✓ চোখ, নাক, গলা ব্যথা
✓মুখের আলসার
✓ড্রিবলিং
✓হাঁচি
✓ভয়েস হারানো
ক্যাট ফ্লু হলে এর লক্ষণ দেখা দিতে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

লেখা - ফারিয়া

 #গবাদিপশুর_রক্তশূন্যতা_জন্ডিস_ও_জ্বর ,  #করণীয়_কি? এনাপ্লাজমোসিস মূলত রক্তবাহিত রোগ। Anaplasma marginale নামক এক প্রকার...
08/11/2022

#গবাদিপশুর_রক্তশূন্যতা_জন্ডিস_ও_জ্বর ,
#করণীয়_কি?
এনাপ্লাজমোসিস মূলত রক্তবাহিত রোগ। Anaplasma marginale নামক এক প্রকার রিকেটশিয়া দ্বারা হয়ে থাকে। এই জীবাণু আকারে খুবই ছোট, Spherical আকৃতির । সংক্রামিত গরুর রক্ত দ্বারা সহজেই সুস্থ গরু আক্রান্ত হতে পারে। বিভিন্ন প্রকার অপারেশন, কাটাছেঁড়া, রক্তপাত, শিংকাটা, কানে ট্যাগ করানো এবং টিকা প্রদানের মাধ্যমে এক গরু থেকে আরেক গরুতে সংক্রামিত হয়ে থাকে।

🖋️বাংলাদেশে গরমকালে (মার্চ-নভেম্বর) এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি ঘটে থাকে।

👉লক্ষণ গুলো কি কি ?
রোগের তীব্রতা গরুর বয়সের ওপর নির্ভর করে। বাছুর গরু খুব মৃদুভাবে আক্রান্ত হয় এবং খুব একটা মারা যায় না। এমনকি ১ বছর বয়সের গরু আক্রান্ত হলে বা লক্ষণ তীব্র হলেও চিকিৎসা দিলে সুস্থ হয়ে যায়। কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক গরুতে এনাপ্লাজমা খুবই মারাত্মক আকার ধারণ করে। তীব্র রক্তশূন্যতা দেখা দেয় এবং মৃত্যুর হার ২০-৫০%। সব প্রজাতির গরু এ রোগে আক্রান্ত হয়।

🖋️আক্রান্ত গরু ঝিমাবে, মনমরা হয়ে থাকবে
🖋️ক্ষুধামন্দা, গায়ে জ্বর থাকবে
🖋️দুধ উৎপাদন দ্রুত কমে যাবে
🖋️রোগ বৃদ্ধির সাথে সাথে রক্তশূন্যতা দেখা দেবে
🖋️ ওজন কমে যাবে
🖋️আক্রান্ত গরু হাঁটাহাঁটি করালে শ্বাসকষ্টের লক্ষণ দেখা যাবে

আক্রান্ত গরুর লোহিত কণিকা ভেঙে ধ্বংস হয়ে যায়, রক্ত পাতলা পানির মতো দেখায়। প্লিহা ও কলিজা আকারে বড় হয়ে যায়। পিত্তথলি ফুলে যায়। যদি চিকিৎসার পর গরু বেঁচে যায় তবে ধীরে ধীরে সবল হয়ে যায়।

👉চিকিৎসা : টেট্রাসাইক্লিন ব্যবহার করা। ভেটের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। এছাড়া গবাদি পশু সংক্রান্ত যে কোন পরামর্শের জন্য উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করতে হবে ।

 া_ক্ষুদ্রাকৃতির_ঘোড়া: (পর্ব -২) #সাধারণ_স্বাস্থ্য_এবং_আচরণের_সমস্যা:✓ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়াগুলি সাধারণ ঘোড়া অপেক্ষা প্রশ...
07/11/2022

া_ক্ষুদ্রাকৃতির_ঘোড়া: (পর্ব -২)
#সাধারণ_স্বাস্থ্য_এবং_আচরণের_সমস্যা:
✓ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়াগুলি সাধারণ ঘোড়া অপেক্ষা প্রশিক্ষন দেওয়া সহজ, তবে এরা বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত হয়।
✓এদের মিউটেশন হতে পারে যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতার কারণ ।
✓আবার অনেক ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়া স্থূলতা প্রবণ। এটি সম্ভব কারণ কিছু মালিক তাদের সাথে বাড়ির পোষা প্রাণীর মতো আচরণ করে এবং তাদের প্রয়োজনীয় অনুশীলন সরবরাহ করে না।তারা বড় ঘোড়াকে খাওয়ানোর মতো করে ছোট ঘোড়াকে খাওয়ায়।এতে ক্ষুদ্র আকৃতির ঘোড়াগুলো বেশি খেতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে এবং ও স্থূল আকৃতি ধারণ করে।
#গ্রুমিং:
ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়াগুলির জন্য বড় ঘোড়াগুলির মতো একই ধরণের সাজসজ্জার প্রয়োজন হয়। এরা আকৃতিতে ছোট হওয়ায় তুলনামূলক ভাবে খুব সহজেই এদেরকে সাজিয়ে তোলা যায়। কোন ময়লা অপসারণ করতে ঘোড়ায় প্রতিদিন একটি চিরুনি, ব্রাশ এবং খুর ব্যবহার করা উচিত।

া_ক্ষুদ্রাকৃতির_ঘোড়ার_ব্যবহার:

✓ ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়াগুলি সাধারণত সহচর প্রাণী হিসাবে রাখা হয়।
✓ যে কোনও ব্যক্তির জন্য খুব ছোট হলেও রাইডারদের রাইড দেওয়ার জন্য খুবই উপকারী।
✓ এই ঘোড়ার গঠনের জন্য এরা ইন-হ্যান্ড হান্টার এবং জাম্পার, ড্রাইভিং , স্বাধীনতা এবং শোম্যানশিপের মতো ইভেন্টে অংশগ্রহণ করতে পারে ।
✓অন্ধদের জন্য পথপ্রদর্শক ঘোড়া হিসাবেও এই ঘোড়াদের কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
✓ কিছু মানুষ, বিশেষ করে মুসলিম সংস্কৃতির যারা, তারা কুকুরকে অপবিত্র মনে করলেও কিন্তু ঘোড়াকে পবিত্র প্রানী হিসেবে মেনে নেয়।
✓মিনিয়েচার ঘোড়ার দাম গড়ে প্রায় $1,000, কম খরচে দত্তক নেওয়ার জন্য অনেক ঘোড়া পাওয়া যায় । তবে পছন্দসই ঘোড়ার দাম অনেক বেশি হতে পারে।

 া_ক্ষুদ্রাকৃতির_ঘোড়া:  (পর্ব-১) এটি ঘোড়ার এমন একটি জাত যা  দেখতে সাধারণ ঘোড়া অপেক্ষা ছোট  । সাধারণত একটি পূর্ণ আকারে...
01/11/2022

া_ক্ষুদ্রাকৃতির_ঘোড়া: (পর্ব-১)

এটি ঘোড়ার এমন একটি জাত যা দেখতে সাধারণ ঘোড়া অপেক্ষা ছোট । সাধারণত একটি পূর্ণ আকারের ঘোড়ার শারীরিক বৈশিষ্ট্য গুলো ক্ষুদ্র আকারে প্রদর্শন করার জন্য এই ঘোড়ার প্রজনন করা হয়েছে । তবে উচ্চতায় ১০০ সেমি (৪০ ইঞ্চি) বা তারও কম হবে। এগুলি সাধারণত সহচর প্রাণী হিসাবে রাখা হয় । কিছু ঘোড়া সেবামূলক প্রাণী হিসাবে প্রশিক্ষিত করা হয় , এবং অন্যদের খেলাধুলার ক্রিয়াকলাপ যেমন ড্রাইভিং এবং অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক ঘোড়া প্রদর্শন অনুষ্ঠানের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

া_ক্ষুদ্রাকৃতির_ঘোড়ার_উৎপত্তি:
ক্ষুদ্রাকৃতির এই ঘোড়ার উৎপত্তি ইউরোপে, যেখানে অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিক । বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ইংল্যান্ডে লেডি এস্টেলা মেরি হোপ এবং তার বোন লেডি ডোরোথিয়া ছোট ঘোড়ার প্রজনন করেছিলেন।
উইনান্ড ডি ওয়েট ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়ার প্রথম প্রজননকারী, 1945 সালে দক্ষিণ আফ্রিকার লিন্ডলিতে তিনি তার কার্যক্রম শুরু করেন ।

#খাদ্য_এবং_পুষ্টি:
✓সাধারণ ঘোড়ার মতো, ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়াগুলির জন্য ঘাস, খড়, ওটস এবং অন্যান্য শস্যের সুষম খাদ্যের প্রয়োজন হয় যাতে পরিমিত সুষম খাবার থাকে।
✓ এদের ছোট আকারের কারণেই ক্ষুদ্রাকৃতির ঘোড়াগুলিকে কম খাওয়ানোর চেয়ে অতিরিক্ত খাওয়ানো সহজ।
✓ কিন্তু ঘোড়ার ওজন এবং কার্যকলাপের উপর ভিত্তি করে প্রস্তাবিত পরিমাণ খাবার খাওয়ানো খুব‌ই গুরুত্বপূর্ণ ।

 #সাদা_ইদুরের_খুঁটিনাটি_পর্ব_২ সুইস অ্যালবিনো ,সাদা ইদুর মূলত গবেষণার কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়।অনেকে শখের বশে বাসা বাড...
15/10/2022

#সাদা_ইদুরের_খুঁটিনাটি_পর্ব_২
সুইস অ্যালবিনো ,সাদা ইদুর মূলত গবেষণার কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়।অনেকে শখের বশে বাসা বাড়িতে পেলে থাকেন। ওই উদ্দেশ্য কে সামনে রেখে সাম্প্রতিককালে বাণিজ্যিকভাবে ইদুরের ফার্মিং, পালন এবং প্রজননের দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে ।
ফার্মে ইদুর বেড়ে উঠার ক্ষেত্রে যেই বিষয়গুলো দেখা উচিত

📣হাইজিন মেইনটেইন
🖋️অ্যালবিনো জাতের ইদুর বিড়াল এবং সাপের পছন্দের খাবার হওয়ায় খামারের চারিদিকে নেট লাগিয়ে দিতে হবে । সাপের আক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্যে উচু, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন জায়গায় খামার স্থাপন করা ।
🖋️খামারের প্রবেশ করার আগে জীবাণু মুক্ত হয়ে জুতা খুলে প্রবেশ করা, পরিচর্যার কাজে নিয়োজিতরা হতে গ্লাভস ব্যবহার করে কাজ করা ।তাতে রোগ,আক্রমণের সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে ।

📣প্রেগনেন্ট ইদুরের ক্ষেত্রে

🖋️সুইস আলবিনো (৬০/৭০ ) গ্রাম ।
🖋️ গড় আয়ু ২/২.৫ বছর ।
এক থেকে দেড় মাস পর পর নূন্যতম ৮/১০ টি বাচ্চা দেয় আর সর্বোচ্চ ১৬ টির মতো। প্রেগনেন্ট ইদুর আলাদাভাবে বক্সে রাখা , প্রেগনেন্ট হওয়ার ২১ দিনের মাথায় বাচ্চা দেয়, মা বক্সে বাচ্চা দেওয়ার পরে ২ সপ্তাহের মতো বাচ্চাকে দুধ খাওয়ায় ।তারপর ২০/২৫ দিন পরে খেতে শিখলে তখন বাচ্চাকে মা থেকে আলাদা করে ফেলা যায়।

কবুতর যে কয়েকটি রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো পক্স জাতীয় রোগ।  অসুস্থ পাখি , গ্রীষ্মকালে মশার উপদ্রব ...
05/10/2022

কবুতর যে কয়েকটি রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো পক্স জাতীয় রোগ। অসুস্থ পাখি , গ্রীষ্মকালে মশার উপদ্রব বেশি থাকলে অথবা পোকামাকড়ের কামড় দ্বারাও এ ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে থাকে।
🔖কারণ: পক্স সব ধরণের পাখির একটি সাধারণ ভাইরাল রোগ। মূলত মশাকে এ রোগের প্রধান বাহক হিসাবে ধরা হয় ।

🔖লক্ষণ:
🖋️পালকহীন ত্বক বিশেষ করে চোখ, ঠোঁটের চারপাশে এবং পায়ে ক্ষত বা পক্স দেখা যায়।
🖋️ নাভি সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে গোটা দেখা দিতে পারে।

🔖 চিকিৎসাপদ্ধতি
🖋️হলুদ গুঁড়া, সরিষার তেল - দুটো একসাথে মিশিয়ে পেস্ট করে ক্ষত স্থানে দিনে দুবার লাগিয়ে দিতে হবে সেরে না উঠা পর্যন্ত
🖋️পেনভিক ট্যাবলেট দু ভাগ করে সেটাকে সকালে অর্ধেক,বিকালে অর্ধেক খাওয়াতে হবে (৫/৭ দিন ধরে)
🖋️ভায়োডিন ওষুধটি কোন ক্ষত, গোটা বা ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। ব্যাকটোসিন এবং ফোনা এই মলম দুটি শরীরে সৃষ্ট যেকোনো গোটা ক্ষত বা পক্স জাতীয় রোগ দূর করতে সাহায্য করে।
⚫ভায়োডিন দিনে তিনবার ,ক্যালামাইন লোশন দিনে দুই থেকে তিনবার এবং ব্যাকটোসিন এবং ফোনা দিনে দুই থেকে তিনবার। (টানা 7 দিন এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে)

🖋️খাবার ওষুধ গুলোর মধ্যে -

১। রিবোমিন / রিবোসন
2। ফ্লুক্লক্স (fluclox) ৫০০ এম জি
রিবোসন জাতীয় ওষুধটি দিনে দুইবার , সকালে এবং বিকেলে অর্ধেক করে।ফ্লুক্লক্স(fluclox) ওষুধটি চার ভাগ করে, দিনে দুইবার সকালে এবং বিকেলে।

📣এক্ষেত্রে উপরে বর্ণিত সবগুলো ওষুধ বা মলম একসাথে ব্যবহার না করে যেকোনো একটি মলম এবং একটি ওষুধ খাওয়ালে হবে।

📣প্রতিরোধের ক্ষেত্রে ওষুধের পাশাপাশি অবশ্যই কবুতরকে সুষম এবং ভালো খাবার দিতে হবে এবং কবুতর যদি না খেতে পারে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই রাইস স্যালাইন দিতে হবে বা কবুতরটিকে হাতে ধরে খাওয়াতে হবে।

📣কবুতরের জায়গা পরিস্কার রাখতে হবে এবং মশা নিধনের ব্যবস্থা করতে হবে ।

এ রোগে আক্রান্ত হলে প্রাণি সম্পদ অফিস অথবা পেট কেয়ার সেন্টারে গিয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য জেনে আসা উচিত। যেসব কারণে রোগটি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেসব বিষয়ে সচেতন থাকলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে আসবে।

🦘🦘🦘সকল প্রানী প্রেমীদের বিশ্ব প্রানী দিবসের শুভেচ্ছা 🐋🐋🐋
04/10/2022

🦘🦘🦘সকল প্রানী প্রেমীদের বিশ্ব প্রানী দিবসের শুভেচ্ছা 🐋🐋🐋

 #সাদা_ইঁদুরের_খামার_ও_তার_পরিচর্যা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়া বা অনেকে শখ করে বাসায় সাদা ইদুর বা বিলাতি ইদুর পালছেন। র...
03/10/2022

#সাদা_ইঁদুরের_খামার_ও_তার_পরিচর্যা
বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়া বা অনেকে শখ করে বাসায় সাদা ইদুর বা বিলাতি ইদুর পালছেন। রোগ ,পরিচর্যা বা যত্নের সামগ্রিক দিক খেয়াল রাখলে সহজেই ইদুর পালা যায় । ইদুর পালনে এক্ষেত্রে যা খেয়াল রাখতে হবে -
🖋️ঘর - একটি বিশেষ ট্রে সহ একটি ধাতব খাঁচা। খাঁচার ক্ষেত্রফল অনেক বড় হওয়া উচিত। পোষা প্রাণীর স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধার জন্য, একটি বহুতল খাঁচা কিনতে হবে ।প্রতিটি তলের উচ্চতা প্রায় 20 সেন্টিমিটার হওয়া উচিত । সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে এমন জায়গা এড়ানো উচিত ।
🖋️যদি অনেকগুলো ইঁদুর রাখার পরিকল্পনা থাকে তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এগুলি পরিচয় করানো দরকার। প্রাপ্তবয়স্করা একে অপরকে আঘাত করতে পারে ।
🖋️স্বাস্থ্যবিধি : খাঁচা প্রতিদিন পরিষ্কার করা উচিত, এবং সপ্তাহে একবার জীবাণুনাশক দিয়ে ঘর পরিষ্কার করা প্রয়োজন।
🖋️ ডায়েট: বিভিন্ন বিশেষায়িত ফিড, রুটি ক্রাস্টস এবং সিদ্ধ কর্ন,গম । প্রচুর ভিটামিন থাকায় ফল এবং শাকসব্জী প্রতিদিন ইঁদুরের খাবারে উপস্থিত থাকা উচিত। খুব বেশি প্রোটিন এড়ানো উচিত। সপ্তাহে দু'বার সিদ্ধ চিকেন বা পনির এক টুকরো যথেষ্ট। একটি ইঁদুর খাবার এবং জল ব্যতীত মাত্র দু'দিন বাঁচতে পারে।

দুই মাস বয়সেই বিড়াল ও কুকুরকে জীবাণুর সংক্রমণরোধী টিকা দিন। এক মাস পর বুস্টার ডোজ দিয়ে নেওয়া ভালো। এ ছাড়া তিন মাস পূর্ণ ...
29/09/2022

দুই মাস বয়সেই বিড়াল ও কুকুরকে জীবাণুর সংক্রমণরোধী টিকা দিন। এক মাস পর বুস্টার ডোজ দিয়ে নেওয়া ভালো। এ ছাড়া তিন মাস পূর্ণ হলে অবশ্যই দিন জলাতঙ্কের টিকা। এরপর প্রতিবছর নিয়ম করে টিকাগুলো দিন।
তিন মাস অন্তর বিড়াল-কুকুরকে কৃমির ওষুধ দিন, খরগোশকে দিন ছয় মাস অন্তর।

 #ডায়েট_প্ল্যান_আর_বাসা_বাড়িতে_খরগোশ_পর্ব-২ জেনে নেওয়া যাক ,প্রতিদিনের ডায়েটে ভুল করে কি কি খাবার খেলে আপনার পোষা প্...
22/09/2022

#ডায়েট_প্ল্যান_আর_বাসা_বাড়িতে_খরগোশ_পর্ব-২
জেনে নেওয়া যাক ,প্রতিদিনের ডায়েটে ভুল করে কি কি খাবার খেলে আপনার পোষা প্রানীর জীবন হুমকি তে চলে যেতে পারে ।

⚫ কি কি খাবার ক্ষতিকর?
নিচের খাবার গুলো কোনো অবস্থাতেই খেতে দেওয়া উচিত না।
🖋️ পেঁয়াজ ও রসুন জাতীয় পাতা, ছাল বাকল
🖋️ মটরশুঁটি (গ্যাস বা বাধার সৃষ্টি করতে পারে)
🖋️আলু গাছের পাতা , আলুর ছাল
(স্টার্চ সাস্থ্য ক্ষতি করে ,জটিল স্টার্চের আকারে প্রায় সম্পূর্ণরূপে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, আলু খরগোশের অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে জিআই স্ট্যাসিসের দিকেও নিয়ে যেতে পারে)
🖋️বেকারির বিভিন্ন পন্য ,কুকি, কেকের স্লাইস,চকলেট,উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার
🖋️ আইসবার্গ লেটুস পাতা
🖋️পাতাবাহার গাছের পাতা
🖋️বাদাম (যেহেতু বাদাম চর্বিযুক্ত হওয়ায় সহজেই খরগোশের পাচনতন্ত্র ব্যাহত করতে পারে। যদি এই কারণে বাধা সৃষ্টি হয় )

খরগোশের ২/৩ বছরের মাথায় মারা যাওয়ার অন্যতম কারণ তার খাদ্যতালিকা। ক্ষতিকর খাবারগুলো বেশি পরিমাণে দিলে বমি থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে। এমনকি গাজর , ব্রকলীর মতো খাবার বুঝেশুনে কম পরিমাণে খাওয়ানো উচিত। সঠিক ডায়েট প্ল্যান এ ১২/১৩ বছর পর্যন্ত খরগোশ বেচেঁ থাকতে পারে। যদি দেখা যায় খরগোশ ভুল কিছু খেয়ে ফেলেছে ,দেরি না করে ভেট এর কাছে নিয়ে যাওয়া উচিত।

 #ডায়েট_প্ল্যান_আর_বাসা_বাড়িতে_খরগোশ_পর্ব -১ বাসাবাড়িতে খরগোশ পাললে অনেকসময় খুব তাড়াতাড়ি খরগোশ  মরে যায়। অন্যতম ক...
19/09/2022

#ডায়েট_প্ল্যান_আর_বাসা_বাড়িতে_খরগোশ_পর্ব -১
বাসাবাড়িতে খরগোশ পাললে অনেকসময় খুব তাড়াতাড়ি খরগোশ মরে যায়। অন্যতম কারণ হিসাবে দেখা যায় না বুঝে খরগোশকে দেওয়া ডায়েট প্ল্যান।

⚫ কি কি খাবার খরগোশের খাদ্য তালিকায় দেওয়া যেতে পারে -
🖋️ প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় green hay বা ঘাস থাকা জরুরী। বয়স্ক খরগোশকে ঘাস, টিমোথি(Timothy Hay),orchard hay,meadow ইত্যাদি দেওয়া যাবে । খাদ্য ডায়েটের ৮৫% থাকা উচিত ঘাস বা সবুজ ঘাস জাতীয় খাবার আর বাকি খাবার হিসাবে সবুজ সবজি ,ফল পরিমাণমত দিতে হবে।আর বাচ্চা খরগোশকে Alfalfa খাওয়ানো উচিৎ। উচ্চ প্রোটিন আর চিনির কারনে Alfalfa বয়স্ক খরগোশকে দেওয়া উচিৎ না।

⚫কি কি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে ?
🖋️ Overfeeding - খেতে পছন্দ করায় ডায়েটে অতিরিক্ত ক্যালরি হয়ে গেলে হিটস্ট্রোক করে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এখোট্রে প্রাপ্তবয়স্ক খরগোশের ডেইলি খাবার গ্রহণের মাত্রা ১৫০ গ্রাম।
🖋️obesity - বডিতে fat বেড়ে গেলে, Overfeeding এর কারণে অথবা exercise না করানো হলে obesity থেকে নানারকম স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে খরগোশের মৃত্যু হয়।

🖋️সবসময় তাজা এবং কীটনাশকমুক্ত শাকসবজি নির্বাচন করা উচিৎ।
যেসব শাকসবজি খাদ্য তালিকায় রাখা উচিৎ-
Broccoli leaves- ব্রোকলি পাতা
Carrot tops-গাজর একাংশ
Kale -পাতা কপি
Lettuce – লেটুস(পরিমাণমত)
Mint/Basil- পুদিনা
Mustard greens- সরিষা সবুজ শাক
Parsley- পার্সলে
Water cress- জল শাক

🖋️ খরগোশের বাসার আশেপাশে ঝুলন্ত পানির পাত্র বা বাটিতে সবসময় পরিষ্কার পানি দিয়ে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে খরগোশ যথেষ্ট পানি পান না করলে ভিজা সবজি খেতে দিবেন।

🖋️পেট শপগুলোতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের Rabbit Pellets কিনতে পাওয়া যায়। পর্যাপ্ত ফাইবার ও প্রোটিনসমৃদ্ধ এ খাবারগুলো পরিমিত পরিমাণে দিতে হবে ।

⚫খেয়াল রাখা দরকার
খরগোশকে মাঝে মাঝে treat দেওয়া যেতে পারে কিন্তু স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। Treat দেওয়ার সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে ফল খাওয়ানো। কিন্তু চিনি বেশি থাকাতে কম পরিমানে দিতে হবে। যেসব ফল দেওয়া যাবে –
Strawberries- স্ট্রবেরি
Raspberries- রাস্পবেরি
Bananas- কলা
Pineapple-আনারস
Apples (no seeds)- আপেল (বীজ ছাড়া)

10/09/2022
আজকে আমার মন ভাল নেই
05/09/2022

আজকে আমার মন ভাল নেই

 #পাখির_রোগ_প্রতিরোধে_সুষম_খাবারের_অপরিহার্যতা হাঁস-মুরগির রোগের মধ্যে অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টির ঘাটতি, অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক...
04/09/2022

#পাখির_রোগ_প্রতিরোধে_সুষম_খাবারের_অপরিহার্যতা
হাঁস-মুরগির রোগের মধ্যে অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টির ঘাটতি, অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পরজীবী উপদ্রব এবং অণুজীব দ্বারা সৃষ্ট সংক্রামক রোগ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। যেসব ফিড নিম্ন মানের, সঠিক আকারে নয় এবং পুষ্টির সঠিক মিশ্রণ ধারণ করে না তা পোল্ট্রি স্ট্রেস এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের সম্ভাব্য কারণ। পুষ্টির অভাবজনিত রোগগুলি সুষম পুষ্টি, ফিড এবং ফিডারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে প্রতিরোধ এবং এড়ানো যায়। পাখির ফিড অবশ্যই পরিষ্কার এবং শুষ্ক থাকতে হবে কারণ দূষিত ফিড পোল্ট্রি পাখিকে সংক্রামিত করতে পারে। তাই এটা অপরিহার্য যে, পোল্ট্রি পাখিদের এমন খাবার খাওয়ানো হয় যা তাদের স্বাস্থ্য ও উৎপাদনশীলতার জন্য তাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। ফিড অবশ্যই পরিষ্কার এবং শুষ্ক থাকতে হবে দূষিত ফিড পোল্ট্রিকে সংক্রমিত করতে পারে। স্যাঁতসেঁতে খাদ্য ছত্রাকের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে। মাইকোটক্সিন বিষক্রিয়া, একটি উদাহরণ হিসাবে, " পাখিরতে বিষক্রিয়ার সবচেয়ে সাধারণ এবং অবশ্যই সবচেয়ে কম রিপোর্ট করা কারণগুলির মধ্যে একটি হল ফিড এবং ফিডারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে রোগগুলি এড়ানো যায়৷ একটি ফিডার হল এমন একটি যন্ত্র যা পোল্ট্রিকে ফিড সরবরাহ করে৷ ব্যক্তিগতভাবে উত্থিত মুরগি, বা পোষা পাখিরর জন্য, জার, ট্রফ বা টিউব ফিডারের মাধ্যমে খাদ্য সরবরাহ করা যেতে পারে।
উন্নয়নশীল দেশগুলির একটি প্রধান পুষ্টি সমস্যা হল পোল্ট্রি ফিডের জৈবিক ও রাসায়নিক দূষণ, যা পাখির কর্মক্ষমতা এবং মানুষের জন্য পোল্ট্রি পণ্যের নিরাপত্তার উপর মারাত্মক পরিণতি ঘটাতে পারে। সম্ভাব্য দূষকগুলির মধ্যে, মাইকোটক্সিনগুলি সর্বাধিক বিস্তৃত বিশেষত গরম, আর্দ্র অবস্থায়, এবং মাইকোটক্সিন দূষণমুক্ত করা অবশ্যই খাওয়ানোর কৌশলগুলির একটি অংশ হতে হবে।


03/09/2022

 #প্যারালাইসিস_আর_হাঁস_পর্ব_২যদি আপনার হাঁস হাঁটতে না পারে; পা, ঘাড় বেকে যায়, বাচ্চা দুর্বল হয়ে মারা যায়,দৈহিক বৃদ্ধ...
25/08/2022

#প্যারালাইসিস_আর_হাঁস_পর্ব_২
যদি আপনার হাঁস হাঁটতে না পারে; পা, ঘাড় বেকে যায়, বাচ্চা দুর্বল হয়ে মারা যায়,দৈহিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়,
তাহলে জেনে নিন তা প্যারালাইসিস রোগের জন্যে হচ্ছে কিনা -
📌কেনো হয় প্যারালাইসিস:
🖋️ বিভিন্ন ভাইরাস জনিত রোগের কারণে অনেক সময় হাঁসের পা ফুলে যায় এবং তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায়, এর ফলে অনেক সময় হাঁসের প্যারালাইসিস হয়ে থাকে।
🖋️হাঁসের সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা না থাকা হাঁসের প্যারালাইসিস হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ । হাঁসের খাদ্যে ভিটামিন, আয়রন, খনিজ উপাদান ও ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে হাঁসের প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। এছাড়া হাঁসের শরীরে হাড়ের গঠন ঠিক রাখার জন্য ভিটামিন-ডি এর অভাব দেখা দিলেও হাঁস অনেক সময় প্যারালাইসিস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।
🖋️হাঁসের শরীরে ভিটামিন-বি এর অভাব হলে অনেক সময় হাঁসের পা বাঁকা হয়ে যায় ফলস্বরূপ প্যারালাইসিস হয়ে থাকে।
🖋️ ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগের কারণে অনেক সময় হাঁসের পায়ের তালু ও জয়েন্ট ফুলে যায়। এই সমস্যার কারণেও অনেক সময় হাঁসের প্যারালাইসিস হয়ে থাকে।

যেভাবে করবেন প্রতিকারঃ

🖋️হাঁসের প্যারালাইসিস প্রতিকারের জন্য বাচ্চার উন্নত ব্রুডিং ব্যবস্থা করতে হবে। ব্রুডিং ব্যবস্থা ভাল হলে হাঁস শারীরিকভাবে সুস্থ ও সবল হয়ে থাকে। ফলে প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

🖋️ হাঁসের খাদ্য ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে করতে হবে

🖋️হাঁসের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা করলে হাঁসের প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

📌চিকিৎসাঃ

১। প্রাথমিকভাবে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হাঁসকে আলাদা করে রাখতে হবে।

২। একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে।

📍  #বিড়ালকে_spaying_neutering_করা_কি_ইসলামে_বৈধ? বিশেষ জরুরি প্রয়োজনে বা বিশেষ কোনও ক্ষতি থেকে রক্ষার উদ্দেশ্যে পোষা বি...
21/08/2022

📍 #বিড়ালকে_spaying_neutering_করা_কি_ইসলামে_বৈধ?

বিশেষ জরুরি প্রয়োজনে বা বিশেষ কোনও ক্ষতি থেকে রক্ষার উদ্দেশ্যে পোষা বিড়ালকে বন্ধ্যা করায় আপত্তি নেই ইনশাআল্লাহ; অন্যথায় তা হারাম। কেননা বিনা দরকারে আল্লাহর সৃষ্টি জীবের জন্ম বিস্তার রোধ এবং তাকে কষ্ট দেওয়া বৈধ নয়।
ফতওয়ায়ে হিন্দিয়ায় এসেছে,
وَأَمَّا فِي غَيْرِهِ مِنْ الْبَهَائِمِ فَلَا بَأْسَ بِهِ إذَا كَانَ فِيهِ مَنْفَعَةٌ، وَإِذَا لَمْ يَكُنْ فِيهِ مَنْفَعَةٌ أَوْ دَفْعُ ضَرَرٍ فَهُوَ حَرَامٌ،
“আর (মানুষ ও ঘোড়া ছাড়া) অন্যান্য প্রাণীর ক্ষেত্রে এতে (বন্ধ্যা করণে) যদি উপকার হয় তাতে দোষের কিছু নেই এবং যদি তাতে কোনও উপকার না হয় বা ক্ষতি প্রতিহত না করা হয় তাহলে তা হারাম।” [ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া ৫/৩৫৭, দারুল ফিকর প্রকাশনী]

➤ উল্লেখ্য যে, জীব-জন্তুর বন্ধ্যা করণে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু তা বিজ্ঞ মুহাদ্দিসগণের দৃষ্টিতে জইফ (দুর্বল)। হাদিসটি হল,
نَهى رسولُ اللهِ صلَّى اللهُ عليهِ وسلمَ عن إخصاءِ الخيلِ والبهائمِ
“রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোড়া এবং জীব-জন্তুকে বন্ধ্যা করতে নিষেধ করেছেন।”
– আহমদ শাকের বলেন, এর সনদ দুর্বল। [মুসনাদে আহমদ ৭/৬]
– শুয়াইব আরবাবুত বলেন,
إسناده ضعيف وقد روي مرفوعا وموقوفا وموقوفه هو الصحيح
“এর সনদ দুর্বল। এ হাদিসটি মারফু তথা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মুখ নিঃসৃত হাদিস হিসেবে এবং মাউকুফ তথা সাহাবির উক্তি হিসেবে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু (মারফু সূত্রে তা জইফ) আর মাওকুফ (তথা সাহাবি আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. এর উক্তি) হিসেবে সহিহ।
– মোবারক পূরী বলেন, এর সনদ দুর্বল। [তুহফাতুল আহওয়াযি, ৩/৫৩৬]
লেখক: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সৌদি আরব।
( উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা অবগত হলাম যে বিড়ালকে spaying/neutering করা ইসলামে বৈধ, )

 #বটুলিজম_আর_হাঁস_পর্ব_১শহরে শখ করে বাসাবাড়িতে কি হাঁস এর বাচ্চা পালছেন? সাধারণত বেইজিং হাঁস গুলো দেখতে সুন্দর, মাংস,আর...
20/08/2022

#বটুলিজম_আর_হাঁস_পর্ব_১

শহরে শখ করে বাসাবাড়িতে কি হাঁস এর বাচ্চা পালছেন? সাধারণত বেইজিং হাঁস গুলো দেখতে সুন্দর, মাংস,আর তাড়াতাড়ি বড় হওয়ায় অনেকে শখ করে পেলে থাকে । তবে কিভাবে যত্নের অভাবে আর অসুখ হলে অনেক ক্ষেত্রে হাঁস বড় হওয়ার আগেই মারা যায়।
📌বটুলিজম
টুলিজম টক্সিন বা জীবানু আহার করার মাধ্যমে হাঁস এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। clostridium Botulinum জীবানু মাটি বা পানিতে এক ধরনের (toxin) বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে থাকে যা খারাপ পানি বা খাদ্যের সাথে হাঁসের খাদ্যনালীতে প্রবেশ করে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করে। যা হাঁসের Peripheral Nervous System কে আক্রান্ত করে।এই টক্সিন পঁচা বা বাসি খাবারেও থাকে।

লক্ষণ:
✒️ নিস্তেজ হয়ে পড়ে
✒️ খোঁড়ায়, হাঁটতে পারে না
✒️ডানা ঝুলে পড়ে,মাটিতে হেলে পড়ে
✒️ শ্বাস কষ্ট হতে দেখা যায়
✒️ হটাৎ করে মারা যায়

📌রোগ হলে করনীয়:
✒️প্রথমেই আক্রান্ত হাঁসকে আলাদা করে ফেলতে হবে
✒️ হাঁসকে প্রচুর পরিমাণে তরল পান করাতে হবে। এতে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যাবে। প্রয়োজনে লেক্সেটিভ দেওয়া যাবে পানির সাথে।
✒️প্রতি ২ থেকে ৪ ঘন্টা পরপর পরিষ্কার পানি সরবরাহ করতে হবে।
✒️রোগটি ব্যাকটেরিয়া জনিত হওয়ায় সময় অপচয় না করে যত দ্রুত সম্ভব একটি ভালো মানের এন্টিবায়োটিক চিকিংসা হিসেবে শুরু করতে হবে। আক্রান্ত হাঁসের জন্য চিকিৎসা মাত্রায় এবং ভালো হাঁসের জন্য প্রতিরোধক মাত্রায় ৫-৭ দিন।
✒️হাঁসের বাসস্থান ভালো মানের জীবানুনাশক দিয়ে ধুয়ে বা স্প্রে করে দিতে হবে পরপর তিন দিন।
✒️এক গ্রাম পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম সালফেট খাওয়ানো
✒️ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরিস্কার পানিতে পরিমাণ মতো টেস্টিং সল্ট ২-৩ বার করে ২-৩ দিন খাওয়াতে হবে

সুস্থ না হলে দেরি না করে ভেট এর কাছে যেতে হবে।

বলুন তো এটা কি?
18/08/2022

বলুন তো এটা কি?

 #বিড়াল_ডিওয়ার্মিং_  #কৃমিনাশকের_ব্যাবহারবিড়ালের মধ্যে দুই ধরনের কৃমি দেখা যায়। সবচেয়ে সাধারণ হলো বৃত্তাকার  দ্বিতী...
17/08/2022

#বিড়াল_ডিওয়ার্মিং_ #কৃমিনাশকের_ব্যাবহার
বিড়ালের মধ্যে দুই ধরনের কৃমি দেখা যায়। সবচেয়ে সাধারণ হলো বৃত্তাকার দ্বিতীয়, টেপওয়ার্ম বা দীর্ঘ রিংযুক্ত কৃমি যাকে Cestodes ও বলা হয়ে থাকে

এই কৃমিগুলির অধিকাংশই প্রানীর পাচনতন্ত্র এবং বিশেষত অন্ত্রের মধ্যে বৃদ্ধি পায়। কখনো প্রানীর রক্ত শোষণ করে , ফলে রক্তশূন্যতা দেখা যায় কখনও কখনও লার্ভা প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গগুলিতে স্থানান্তরিত হয়, যা প্রানীর অঙ্গগুলোর গুরুতর ক্ষতি করতে পারে।কিছু কৃমি, হার্ট, ফুসফুস বা মূত্রাশয়ের স্তরেও বিস্তার লাভ করে যা পরবর্তীতে শ্বাসকষ্ট বা বারবার সিস্টাইটিসের কারণ হতে পারে।

বিড়ালের ক্ষেত্রে কৃমি হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায়, আসুন জেনে নেই:
✒️ডায়রিয়া
✒️বমির সাথে কৃমি পড়ে ও কাশি হয়
✒️মলের সাথে কৃমি দেখা যায়
✒️খাবারে অরুচি,পেট ফুলে যায়
✒️ বিড়ালের চেহারা মলিন বা ফ্যাকাশে দেখা যায়, রোগা লাগে
✒️ রক্তশূন্যতায় ভুগতে পারে

📌কেনো কৃমি হয়?
✒️পরিষ্কার না থাকা ,অপরিষ্কার পরিবেশ
✒️বিড়াল ইদুর পাখি শিকার করে খেলে
✒️ কাঁচা মাছ মাংস খেলে ,বিড়ালের খাবার ঠিকমতো রান্না না হলে

বিড়ালের জীবনযাত্রার উপর নির্ভর করে বছরে 2 থেকে 4 বার ডিওর্মিং করানো উচিত। বাসার ভিতরে যেসব বিড়াল থাকে ,যেখানে পরজীবী দিয়ে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম, বছরে দুবার চিকিৎসা যথেষ্ট। যেসব বিড়াল প্রচুর বাইরে যায় তাদের জন্য প্রতি বছরে অন্তত চারবার কৃমিনাশক দিতে হবে।

📌কিভাবে ঘরে বসে ডিওয়ার্মিং করানো যায়:
তিন/চার মাস পর পর বিড়ালকে ডিওয়ার্মিং করানো ভালো। ভেট ক্লিনিক এর পাশাপাশি ঘরে বসেও করা যায় এক্ষেত্রে খাবার খাওয়ানোর পরে ভরা পেটে Helminticide-L ট্যাবলেট এর একটি ট্যাবলেট ৬ ভাগের এক ভাগ (বাচ্চা বিড়ালের ক্ষেত্রে) ; চার ভাগের এক ভাগ (adult বিড়ালের ক্ষেত্রে) গুঁড়া করে ১ মিলি পরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে বিড়ালকে খেতে দিলে উপকার বোঝা যাবে । তবে যেকোনো মেডিসিন খাওয়ানোর ক্ষেত্রে ভেটের সাথে যোগাযোগ করতে হবে । কৃমির মাত্রা বেশি থাকলে দেরি না করে ভেট ক্লিনিক থেকে ডিওয়ার্মিং করে নিতে হবে ।

16/08/2022

Please ! Don"t kill rare cat breed .
সাম্প্রতি কয়েকটি গ্রাম বিড়াল কে বাঘের বাচ্চা মনে করে মেরে ফেলার ঘটনা শোনা গিয়াছে। আসলে তা ছিল এক ধরনের বিড়ালের প্রজাতি যা আমাদের দেশ এখন অনেক কমই দেখা যায় । সঠিক জ্ঞান না থাকার কারনে , আতঙ্কে আমরা একটি নিরীহ প্রানীর প্রতি অন্যায় করছি।
আসুন জেনে নেই ও সচেতন হই এবং পোষ্টটি শেয়ারের মাধ্যমে অন্যকেও সচেতন করি

Address

She-E/Bangla Road
Khulna
9100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khulna Pet Solution posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Khulna Pet Solution:

Videos

Share

Category