Nur Islam Hello brothers pigeon loft

Nur Islam Hello brothers pigeon loft pigeon buy sell and small pigeon farmer

03/04/2024
29/03/2024
29/03/2024
24/05/2023

কবুতরের চুনা বা সবুজ পায়খানা আছে কিনা, বুঝবার উপায়......

❓লক্ষণঃ
1 ......ড্রপিং সমস্যা আছে কিনা? তবে হ্যা, কবুতর না খেলে বা কম খেলে বা ভয়ের কারণেও সবুজ বা চুনা পায়খানা দেখা যেতে পারে। তবে এটি কিন্তু অসুস্থ্যতাজনিত সবুজ চুনা ড্রপিং নয়। ......বুঝতে হবে, ঐটি অসুস্থ্য বা বদহজমের চুনা বা সবুজ ড্রপিং কিনা? 2...... বদহজম হলে, কবুতর ঝিম ধরে, গাঁ ফুলিয়ে, খাঁচার এক কোণে ঘাড় গুজে, চোখ বন্ধ করে দাড়িয়ে থাকবে। পেটে খাদ্য জমা থাকবে। ভাল খাবে না। খেলেও হজম হবে না।
3.......পানি অনেক বেশি পরিমাণে খেতে পারে। আবার কমও খেতে পারে।
4....... বমিও হতে পারে, আবার নাও হতে পারে।
5........ গাল সামান্য হা করে বা অনেকটা হা করে শ্বাস নিতে পারে।
6...... হাফানি দেখা দিতে পারে।

যদি উক্ত উপসর্গ গুলির উপস্থিতি কবুতরের মাঝে থাকে, তবে তাকে চুনা বা সবুজ পায়খানার ট্রিটমেন্ট দিতে হবে।

[ কবুতরের মহামারী রোগই কিন্তু এটি। এ রোগটি উত্তরণ করতে পারলেই, কবুতর পালক ইনশাআল্লাহ সফল হবে, এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস। ]
7..চুনা বা সবুজ ড্রপিং হলে, দেরি না করে প্রথম ধাপেই সিপ্রোসিন খাওয়ানো উত্তম। তাহলে কবুতর দ্রুতই সেরে ওঠে।
8... অসুস্থকালীন, ভরাপেটে নতুন করে খাদ্য খাওয়ানো যাবে না। প্রয়োজনে উপসের ব্যবস্থা করাতে হবে।]
9..খেয়ালে রাখুন, কবুতর যদি ৫/৭ দিন সিপ্রোসিন দেয়ার পরও ড্রপিং ঠিক না হয় বা দুর্বল হয়ে পড়ে বা ওষুধ সেবন কালীন যে কোন সময় অতি দুর্বল হয়ে পড়ে তবে সিপ্রোসিন বন্ধ করে, শুধু রাইচ স্যালাইন খাওয়াতে হবে পাশাপাশি কারমিনা সিরাপের পানি ও রোদ্র চলবে।
10.. ফার্মের অন্যান্য কবুতরের শরীরে যদি ভাইরাসটি সংক্রমন করেছে বলে মনে হয়, তবে প্রতিরোধ মূলক অন্য সকল কবুতরকে ৮ ভাগের ১ ভাগ করে দিনে ২ বার সিপ্রোসিন খাওয়াতে হবে। বেবীকে ১০ ভাগের ১ ভাগ করে, দিনে ২ বার খাওয়াতে হবে। আর কারমিনা সবার জন্যই প্রযোজ্য এবং তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রীতে রাখতে হবে।
11...চুনা বা সবুজ ড্রপিং হলে, দেরি না করে প্রথম ধাপেই সিপ্রোসিন খাওয়ানো উত্তম। তাহলে কবুতর দ্রুতই সেরে ওঠে। যদিও ডাক্তারেরা এটি মানেন না হিউম্যানের ক্ষেত্রে। তবে হিউম্যান ও পশু পাখি আলাদা বিষয়। মানুষকে ধাপে ধাপে পাওয়ার বাড়াতে হয়, তবে কবুতরকে দেখেছি, এতটা সময় তারা দেয় না। ফলে মারা যায়। এজন্য শুরুতেই সিপ্রোসিন ব্যবহারের ব্যক্তিগত পরামর্শ।
12...অসুস্থকালীন, ভরাপেটে নতুন করে খাদ্য খাওয়ানো যাবে না। প্রয়োজনে উপসের ব্যবস্থা করাতে হবে।]
13..খেয়ালে রাখুন, কবুতর যদি ৫/৭ দিন সিপ্রোসিন দেয়ার পরও ড্রপিং ঠিক না হয় বা দুর্বল হয়ে পড়ে বা ওষুধ সেবন কালীন যে কোন সময় অতি দুর্বল হয়ে পড়ে তবে সিপ্রোসিন বন্ধ করে, শুধু রাইচ স্যালাইন খাওয়াতে হবে পাশাপাশি কারমিনা সিরাপের পানি ও রোদ্র চলবে।
14.. ফার্মের অন্যান্য কবুতরের শরীরে যদি ভাইরাসটি সংক্রমন করেছে বলে মনে হয়, তবে প্রতিরোধ মূলক অন্য সকল কবুতরকে ৮ ভাগের ১ ভাগ করে দিনে ২ বার সিপ্রোসিন খাওয়াতে হবে। বেবীকে ১০ ভাগের ১ ভাগ করে, দিনে ২ বার খাওয়াতে হবে। আর কারমিনা সবার জন্যই প্রযোজ্য এবং তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রীতে রাখতে হবে।

23/05/2023
22/05/2023
22/05/2023
22/05/2023
22/05/2023
22/05/2023
16/05/2023

আমি প্রথম দিকের পাখি কিংবা রাতের প্যাঁচা নই ,
আমি স্থায়ীভাবে ক্লান্ত এক কবুতর

যে থাকার সে এমনই থাকবে।আমি সম্পূর্ণভাবে, এই কথার বিরুদ্ধে।আরে ভাই ,আপনার হাজারো অবহেলার পর ও কি, সে আপনার কাছে এমনই থেকে...
23/02/2023

যে থাকার সে এমনই থাকবে।
আমি সম্পূর্ণভাবে, এই কথার বিরুদ্ধে।
আরে ভাই ,আপনার হাজারো অবহেলার পর ও কি, সে আপনার কাছে এমনই থেকে যাবে? সত্যি কথা হচ্ছে যথাযথ মূল্য না দিলে কেউ থাকবে না,,,
কারো ঠেকা পড়েনি আপনার অবহেলার পরও এমনই থেকে যাবে,,

খুব কম মানুষ ই আছে আপন মানুষের হাজারো অবহেলার পরও কোননা কোনো অজুহাত দেখিয়ে থেকে যাবে ,,
যে সম্পর্কের অর্থ বুঝে না,,
সে রক্তের কেউ হোক বা না হোক হাজার দাওয়ার পরও কোনো না কোনো অজুহাত দেখিয়ে চলে যাবে,,

28/06/2022

'প্রিয় কবুতর' 🕊🕊

"মনের কোঠায় ঠায় দিয়েছি,
আগলে রেখেছি যতনে.
ভালোবাসার পায়রা সেতো,
চোখ বুঝলেও দেখি স্বপনে।

সকাল হলেই যাই ছুটে যাই,
উপর তলায় রোজ,
খাবার পানি দিয়ে ওদের
নেই প্রতিদিন খোজ।

ভালোবাসায় না হয় যেন
বিন্দুমাত্র কমতি,
অবলা প্রানী, ওদের কষ্ট
সইতে পারে কোন ব্যক্তি!

"পণ্য নয়, বস্তু নয়,
ভালবাসার পাখী কবুতর।
একটু মায়া, মমতা দিলে,
ভালো থাকবে প্রিয় কবুতর!! 🕊🕊

19/06/2022

খাবারের দাম যেহেতু বেশি তাই কমদামে হোক পুষ্টিকর খাবার।
শুরুতে খাদ্য উপাদান
খাদ্য অনেকগুলো রাসায়নিক উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। এ রাসায়নিক উপাদানগুলোকে খাদ্য উপাদান বলা হয়। এভাবে উপাদান অনুযায়ী খাদ্যবস্তুকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
যথা-
১. আমিষ বা প্রোটিন - ক্ষয়পূরণ, বৃদ্ধিসাধন ও দেহ গঠন করে।
২.কার্বোহাইডেট, শর্করা বা শ্বেতসার - শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে।
৩. স্নেহ বা চর্বি - তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে।
এছাড়া তিন প্রকার অন্যান্য উপাদান বিশেষ প্রয়োজন। যথা-
১. খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন - রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়, বিভিন্ন জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ায় উদ্দীপনা যোগায়।
২. খনিজ লবণ - বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
৩. পানি - দেহে পানির সমতা রক্ষা করে, কোষের গুণাবলি নিয়ন্ত্রণ।
আপনার কবুতরের জন্য দামী খাবার নয় দরকার পুষ্টিকর খাবার। যেহেতু কবুতরের খাবারের দাম বেশি তাই কম দামে পুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য যে খাবার গুলি দেয়া যেতে পারে। কবুতরের সুস্থতার জন্য যে তিনটা জিনিস দরকার তা হলো
কার্বোহাইড্রেট বা শক্তি বা উড়ার জন্য চালিকা জাতীয় খাবার: বাজরা, চিনা, গম, ধান, চাল, ভুট্টা, জব, বাকহুইট
ইত্যাদি যেহেতু কমদামে পুষ্টি উপাদান দরকার তাই ভুট্টা, গম, ধান বেছে নিতে পারেন।
আমিষ বা প্রোটিন শরীর গঠনের জন্য : ডাবলি, মুশারী, হেলেন, ছোলা, খেসারি, মটর, হেম্পসীড, কালি মটর
যেহেতু কমদামে পুষ্টি দরকার তাই ডাবলি, খেশারি বেচে নিতে পারেন৷
তেল জাতীয় খাবার বা শরীল গরম রাখতে, শক্তি উৎপাদন করতে ঠান্ডা থেকে লাগবের জন্য : সূর্যমুখী ফুলের বীজ, সরিষা, কুসুম বীজ, বাদাম, তিসি, তিল, কালোজিরা।
কমদামের তেলবীজ সরিষা, তিসি, বেচে নিতে পারেন।

বাচ্চা উৎপাদন ও পালক পাল্টানোর সময়ে আমিষ বা প্রোটিং এর চাহিদা বেশি থাকে। শীতে তেল জাতীয় খাবারের চাহিদা বেশি। আমিষের চাহিদা কম।
আমি ব্রিডিং কবুতরকে (শতকরা % অনুপাতে)
খাবারের জন্য ৫৫% কার্বোহাইড্রেট ৪০% প্রোটিন ৫% তেল জাতীয়।
পালক পাল্টানোর এর সময় প্রোটিং জাতীয় খাবারটা বেশি দেই। (৫০%+৪৫%+৫%)
শীতে প্রোটিং কমিয়ে তেল জাতীয় খাবারটা বাড়িয়ে দেই। (৫০%+৩০%+২০%)
গরমে তেল জাতীয় খাবারটা একেবারে কমিয়ে দেই বা দেই না। দিলে ২% বা ১ %
দাম বেশি এমন খাবারের বদলে যে খাবার দামে কম কিন্তু খাদ্যগুণ বেশি তা দিতে পারি।
দেখে নেই খাদ্য মানের তালিকায় কমদামের কোন খাবারের খাদ্যমান বেশি
ধান ও গমের তুলনায় ভুট্টার পুষ্টি মান বেশি

ভুট্টা: (শর্করা জাতীয়) বড় দানার আস্ত ভুট্টা কবুতর অভ্যাস করলেই খায় (পকপকর্ন বা ছোটটা না) বড় দানার ভুট্টা দামে কম ভাল মানের তবে বিড্রিং এ ভাঙ্গা দিলে ভাল হয়। তবে ছত্রাক যাতে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। মোট খাবারে শুধু ক্যালরির জন্য ২৫% দেয়া যেতে পারে প্রতি ১০০ গ্রামে হিসাবে ভুট্টায় আছে

ভুট্টা:
ধান ও গমের তুলনায় ভুট্টার পুষ্টিমান বেশি। এতে প্রায় ১১% আমিষ জাতীয় উপাদান রয়েছে। আমিষে প্রয়োজনীয় এ্যামিনোএসিড, ট্রিপটোফ্যান ও লাইসিন অধিক পরিমানে ভিটামিন এ আছে।
প্রতি ১০০ গ্রাম ভুট্টায় খাদ্যমান
আমিষ ১২.১ গ্রাম,
শর্করা ৬৯.৪ গ্রাম,
ক্যালসিয়াম ৪৮ মিলিগ্রাম,
লৌহ ১১.৫ মিলিগ্রাম,
ক্যারোটিন ২৯ মাইক্রোগ্রাম,
ভিটামিন বি-১ ০.৪৯ মিলিগ্রাম,
ভিটামিন বি-২ ০.২৯ মিলিগ্রাম,
আঁশ ১.৯ গ্রাম,
খনিজ পদার্থ ২.৭ গ্রাম এবং
জলীয় অংশ থাকে ১২.২ গ্রাম

গম: (শর্করা জাতীয়) কমদামের মধ্যে গমের খাদ্য গুন
ক্যালোরি: ৩২৭
কার্বোহাইড্রেট: ৭১
প্রোটিং : ১.৫৪
ফ্যাট: ৪.৭৪

ধান : (শর্করা জাতীয় খাবার) উড়ানো কবুতরের জন্য দিতে পারেন। ব্রিডিং এ না দিলেই ভাল।
ক্যালোরি: ৩৫৮
কার্বোহাইড্রেট: ৭৮
আমিষ: ৯

চাল : (শর্করা জাতীয় খাবার)
ক্যালোরি: ৩৬২
কার্বোহাইড্রেট: ৭৬
আমিষ : ৭.৫

আমিষ বা প্রোটিং জাতীয় খাবার:
ডাবলি: ক্যালোরি: ৩৪১
কার্বোহাইড্রেট: ৬০
আমিষ : ২৫ অর্থাৎ চারটা ডাবলি একটা ডাবলির সমান গোস্ত।
ফাইবার: ২৬
ফ্যাট:১.২
দাম কমের ভালোমানের প্রোটিং যা রেজার বিকল্প হিসাবে উত্তম।
খেসারি:
প্রতি ১০০ গ্রাম খেসারি ডালে রয়েছে -
খাদ্যশক্তি- ৩২৭ ক্যালরি,
আমিষ- ২২.৯ গ্রাম,
চর্বি- ০.৭ গ্রাম,
শর্করা- ৫৫.৭ গ্রাম,
ক্যালসিয়াম- ৯০ মিলিগ্রাম,
ফসফরাস- ৩১৭ মিলিগ্রাম,
লোহা- ৬.৩ মিলিগ্রাম।

মসুর ডালে পুষ্টিগুণ (Red Lentil or Masoor dal)
প্রতি ১০০ গ্রাম মসুর ডালে রয়েছে

ক্যালরি ৩৪৩ গ্রাম,
ফ্যাট ১.৫ গ্রাম,
সোডিয়াম ১৭ গ্রাম,
পটাশিয়াম ১৩৯২ গ্রাম,
কার্বোহাইড্রেট ৬৩ গ্রাম,
প্রোটিন ২২ গ্রাম,
ক্যালসিয়াম ১৩ গ্রাম,
ম্যাগনেসিয়াম ৪৫ গ্রাম,
ভিটামিন কমপ্লেক্সে ১০ গ্রাম এবং
ফাইবার ১৫ গ্রাম।

মুগ ডালের পুষ্টিগুণ (Nutritional value of Mung beans)
প্রতি ১০০ গ্রাম মুগডাল থেকে পাওয়া যায়
প্রোটিন ২৪ গ্রাম,
কার্বোহাইড্রেট ৬৩ গ্রাম,
ক্যালসিয়াম ১৩২ গ্রাম,
আয়রণ ৬.৭৪ গ্রাম,
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ২৫ গ্রাম,
ম্যাগনেসিয়াম ১৮৯ গ্রাম।
তেল জাতীয় খাবার
সরিষা
ক্যালোরি: ৩৫৪
কার্বোহাইড্রেট: ৬০
আমিষ : ২৬

খাদ্য মানের পুষ্টির তথ্য সূত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান বিভাগ, কমিউনিটি নিউটেশন বই ড. আমিনুল হক স্যার।

22/10/2021
13/10/2021

বিষয়ঃকবুতরের খাদ্য তালিকা

কবুতরকে ৩ ধরনের খাবার দেওয়া প্রয়োজন। যথা:

(১)কর্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার: গম,ভুট্টা,চিনা,বাজরা,মিলেট,জব, বাকহুইট,চাল,জিরাগম,কাউন ইত্যাদি।
মোট খাবারের ৭০% কার্বোহাইড্রেট থাকতে হবে।

(২)আমিষ জাতীয় খাবার: মুগডাল, মসুর ডাল, রেজা, ডাবলি, ছোলা, খেশারি,সয়াবিন,ফেলন ডাল ইত্যাদি।

মোট খাবারের ২৫ % আমিষ থাকতে হবে।তবে বাচ্চা থাকা অবস্থায়,মল্টিং চলাকালীন সময়ে আরও বাড়িয়ে ৩৫% করা ভালো।সেক্ষেত্রে কার্বোহাইড্রেট কিছুটা কমে যাবে।৬০% হয়ে যাবে।ব্রিডিং কবুতরের ক্ষেত্রে ৫% সয়াবিন দিলে খুব ভালো ফল পাওয়া যায় বলে অনেকে বলে থাকেন।

(৩)তেল জাতীয় খাবার: সরিষা,কুসুম ফুলের বীজ,সূর্যমুখী ফুলের বীজ,ক্যানারি ইত্যাদি।মোট খাবারের ৫% তেল জাতীয় খাবার দিতে হবে।তবে শীতকালে বাড়িয়ে দিতে হবে।গরম অতিরিক্ত হলে ২% করতে হবে।

যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী কবুতরের খাবার মিক্স তৈরি করুন। আমার বাড়িতে থাকা কিছু কবুতরের খাবারের নাম সহ ছবি দিলাম। দেখে চিনে নিতে পারেন।

এবার খাবার বিষয়ক কিছু তথ্য :

সব খাবার ঝেড়ে, রোদে ভালো করে শুকিয়ে কবুতরকে খেতে দিতে হবে। আমি personally সব খাবার ধুয়ে কবুতরকে খেতে দেই।তবে এক্ষেত্রে খাদ্যদানাগুলো ভালোভাবে রোদে শুকাতে হবে। তবে তিসি,চিনা,মিলেট,ক্যানারি,কাউন ইত্যাদি ধুইনা।তিসি ধোয়ার পর একবার কেমন যেন হয়ে গিয়েছিল !

তেল জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে দেয়া যাবেনা কখনোই।গরমকালে শীতকালের তুলনায় কম দিতে হবে। অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার দিলে কবুতর বাজা হয়ে যেতে পারে।

কবুতরকে মানুষের খাওয়ার উপযোগী লাল সরিষা দিতে হবে।

#চিনা, #রেজা, #কাউন এই খাবারগুলোতে ধুলাবালির পরিমাণ বেশী থাকে। তাই এই খাবারগুলোর দিকে বিশেষভাবে খেয়াল করতে হবে। এগুলো কবুতরকে খেতে দেয়ার আগে ভালো করে ঝেড়ে পরিষ্কার করে,রোদে শুকিয়ে দিতে হবে। #রেজা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে কবুতরকে দিতে হবে। কারণ শুধু ঝাড়লেও #রেজার ধুলাবালি থেকেই যায়।

#ভুট্টাভাঙ্গা কবুতরকে দেয়া উচিত নয়।এতে ফাঙ্গাস হয়। পপকর্ণ দেয়া যাবে তবে তা ভালো করে পরিষ্কার করে দিতে হবে।ভুট্টা না দিলে কোনো সমস্যা হবেনা।অন্য কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দিলেই হবে।

কবুতরের বাচ্চা থাকা অবস্থায় অপেক্ষাকৃত ছোট খাদ্যদানাগুলো (জিরাগম,চিনা,কাউন,বাজরা,সরিষা,মিলেট ইত্যাদি)খেতে দিলে ভালো হয়। এতে কবুতরের বাচ্চাকে খাওয়াতে সুবিধা হয় আর বাচ্চারও খাবার হজম হয় সহজে।

অনেকে কবুতরের মলের দূর্গন্ধ হয় বলে কবুতরকে আমিষ জাতীয় খাবার দেননা এটা ঠিক না। কবুতরকে সঠিক পরিমাণ অনুযায়ী আমিষ জাতীয় খাবার দিতে হবে।

কবুতরকে শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দিলে পেট ফোলা,গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি সমস্যা হয়।

কিছু কবুতরের গলায় #ধান আটকে যায়। তাই ধান দিলে ভালো করে কবুতরকে খেয়াল করতে হবে যে কবুতরের কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না।ব্রিডিং এর কবুতরকে ধান না দিলে কোনো সমস্যা নেই।বাচ্চা থাকা অবস্থায় কবুতরকে ধান দিলে অনেক সময় বাচ্চার গলাতেও তা আটকে যায়। ধান দিলে ধানের পাতান (যে ধানে শুধু খোসা আছে ভেতরে চাল নেই) বেছে তারপর দিতে হবে। ধানের পাতান বাছার একটা ভালো উপায় বলি।
ধানকে পানিতে ভেজাতে হবে। তারপর উপরে যে ধানগুলো ভেসে উঠবে সেই ধানগুলো হচ্ছে পাতান। এগুলা ফেলে দিতে হবে। আর নিচে যে ধানগুলো থাকবে সুগুলো ভালো ধান। আমি যতদূর মনে করি ধানের পাতান কবুতরের গলায় আটকানোর সম্ভাবনা বেশী।

বাজারে যে মিক্সার খাবার পাওয়া যায় তা কবুতরকে না দেয়াই ভালো

Pigeon  Medicin
11/10/2021

Pigeon Medicin

Ai formulay ami upokar  pechi
28/08/2021

Ai formulay ami upokar pechi

সকলেই  সুস্থ  থাকবেন ।এবং কবুতরের  সঠিক  যত্ন নিন ।তাদের  সুস্থ  ও হেলদি রাখুন ।।
28/08/2021

সকলেই সুস্থ থাকবেন ।এবং কবুতরের সঠিক যত্ন নিন ।তাদের সুস্থ ও হেলদি রাখুন ।।

Dangin high flyer  pigen
28/08/2021

Dangin high flyer pigen

Address

Lakshmipur
6000

Telephone

+8801307975317

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nur Islam Hello brothers pigeon loft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nur Islam Hello brothers pigeon loft:

Videos

Share