Taqwa Agro - তাকওয়া এগ্রো

Taqwa Agro - তাকওয়া এগ্রো Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Taqwa Agro - তাকওয়া এগ্রো, Urban Farm, Rangpur.
(5)

আবহাওয়া আপডেট
24/10/2023

আবহাওয়া আপডেট

আপনার পরিচিত কৃষকদের মাঝে পৌঁছে দিন আগামী ১ সপ্তাহের কৃষ্টি আবহাওয়া পূর্বাভাস। কৃষকদের কাছে সময় মতো আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ...
16/10/2023

আপনার পরিচিত কৃষকদের মাঝে পৌঁছে দিন আগামী ১ সপ্তাহের কৃষ্টি আবহাওয়া পূর্বাভাস।

কৃষকদের কাছে সময় মতো আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ্যের সরবরাহ পৌঁছালেই শুধুমাত্র অর্থ ও শ্রমের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে সর্বোচ্চ পরিমাণের কৃষি উৎপাদন নিশ্চিত করা সম্ভব। এই কাজটি করা সম্ভব হলেও একই সাথে কৃষক পরিবারের আর্থিক উন্নয়ন ও ভোক্তা পর্যায়ে কৃষি পণ্যের মূল্য কমিয়ে আনা সম্ভব।
© মোস্তফা কামাল পলাশ

সুন্দরবন এর অর্গানিক প্রাকৃতিক চাকের মধু আছে অল্প পরিমাণে, সাথে আছে কালোজিরে ফুলের মধু। আজ/কাল কুরিয়ার এ বুকিং দিব ইনশাআ...
18/09/2023

সুন্দরবন এর অর্গানিক প্রাকৃতিক চাকের মধু আছে অল্প পরিমাণে, সাথে আছে কালোজিরে ফুলের মধু। আজ/কাল কুরিয়ার এ বুকিং দিব ইনশাআল্লাহ।

 ানের_বাদামী_গাছ_ফড়িং বা কারেন্ট পোকা দমনে কৃষক ভাইদের করণীয়:✡️সম্মানিত আমন ধান চাষী ভাইয়েরা বর্তমানে আমন ধানের সবচেয়ে ম...
06/09/2023

ানের_বাদামী_গাছ_ফড়িং
বা কারেন্ট পোকা দমনে কৃষক ভাইদের করণীয়:

✡️সম্মানিত আমন ধান চাষী ভাইয়েরা বর্তমানে আমন ধানের সবচেয়ে মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা হচ্ছে বাদামী গাছ ফড়িং (বিপিএইচ) বা "কারেন্ট পোকা" নিয়ে খুব চিন্তিত।

এ পোকাকে কৃষক ভাইয়েরা বিভিন্ন নামে ডাকে যেমন--

🔺Brown Plant hopper (BPH)
🔺বাদামি গাছ ফড়িং
🔺কারেন্ট পোকা
🔺গুনগুণী পোকা নামে পরিচিত।

#কারেন্ট পোকা খুবই ছোট আকৃতির মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা। এরা লম্বায় প্রায় ৪ মি:মি: হয়। দেখতে বাদামি রঙের হয়। তবে বাচ্চা অবস্থায় প্রথমত সাদা রঙের হয়ে থাকে। এরা ধান গাছের গোড়ায় বা খোলে দলবদ্ধ ভাবে অবস্থান করে থাকে। ধানের ক্ষেতে প্রবেশ করলে গায়ে ছিটকে পড়তে দেখা যায়। এরা বাচ্চা থেকে পূর্ণবয়স্ক হতে ৫ বার খোলশ পরিবর্তন করে, তাই গাছের গোড়ায় মৃত খোলসও দেখা যায়।

#আক্রমণের_উপযুক্ত_পরিবেশ:

👉বাতাস চলাচল করে না
👉স্যাঁতস্যাঁতে ও ছায়াযুক্ত জায়গা
👉আর্দ্র ও গরম আবহাওয়া, "গুমট অবস্থায়" অথবা
👉পানি জমে আছে এমন জমিতে এরা দ্রুত বংশবিস্তার করে।
👉এ পোকা ছায়াযুক্ত জায়গায় থাকতে এরা পছন্দ করে।
👉দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১৮-২৫ ডিগ্রী সে: আর্দ্রতা ৮০% হলে। যে স্থানে ধান গাছ হেলে পড়ে সে সব জায়গায় এদের উপস্থিতি বেশি দেখা যায়।
👉অতিরিক্ত ইউরিয়া সারের প্রয়োগ, কুঁশি বেশি হয় এমন জাত অথবা ঘন গাছ এদের জন্য অনুকূল পরিবেশ।

#কিভাবে_ক্ষতি_করে
👉সাধারণত কাইচ থোড় থেকে ফুল বের হওয়ার সময় থেকেই এ পোকার আক্রমন বেশি লক্ষ্য করা যায়-

👉এরা ধান গাছের গোড়ায় দলবদ্ধ ভাবে আক্রমন করে
👉দৈনিক তাদের শরীরের ওজনের ১০-২০ গুন পর্যন্ত রস শোষন করতে পারে।
👉এতে গাছ দুর্বল, হলুদ হয়ে যায়, পরে গাছ শুকিয়ে মারা যায়।
👉এদের সংখ্যা এতো বেড়ে যায় যে আক্রান্ত খেতে বাজ পড়ার মতো হপারবার্ণ এর সৃষ্টি হয়।
👉এদের আক্রমনে মাঠের পর মাঠ ফসল নষ্ট হয়ে যায়। ২০% থেকে ১০০% পর্যন্ত ফসল নষ্ট হয়ে যায়।
👉বাচ্চা এবং পূর্ণবয়স্ক উভয় অবস্থায় এরা ক্ষতি করে থাকে।

#আক্রমনের আগে করনীয় কি?
👉দেরিতে/বিলম্বে ধানের চারা রোপন করবেন না।
👉যে সব এলাকায় সব সময় বাদামী গাছে কারেন্ট পোকার হয় সে সব এলাকায় আগাম জাতের ধান রোপন করলে এদের ক্ষতি থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়।
👉ধানের চারা লাইনে রোপন করতে হবে।
👉দশ লাইন পরপর এক লাইন ফাঁকা করে রোপন করতে হবে
👉সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করতে হবে৷
👉এলোমেলো ভাবে চারা রোপন করা যাবে না।
👉ঘন করে ধানের চারা রোপন করা যাবে না।
👉ক্ষেতের আগাছা ও জমির আইল পরিস্কার রাখতে হবে।👉জমিতে সুষম মাত্রায় ইউরিয়া, ডিএপি, এমওপি (পটাশ) সার প্রয়োগ করতে হবে৷
👉বিশেষ করে মাত্রাঅতিরিক্ত ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা যাবে না।

#জমিতে আক্রমণ হওয়ার পরে করনীয় কি?

👉আক্রান্ত জমিতে ২-৩ হাত পর পর ফাঁকা করে দিয়ে সুর্যের আলো ও বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে।
👉আক্রান্ত জমির পানি সরিয়ে ফেলতে হবে৷
👉আক্রান্ত জাতিতে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা যাবে না।
👉আক্রান্ত ক্ষেতের ফসল কাটার পর নাড়া পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

⏩যদি কোন কৃষককের জমিতে কারেন্ট পোকা আক্রমণ করে থাকে তাহলে পরবর্তী মৌসুমে ধানের চারা লাইনে (উত্তর-দক্ষিণ) সঠিক দুরত্বে রোপন করার মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে।

▶️আক্রমনের মাত্রা বেশি হলে দ্রুত অনুমোদিত কীটনাশক সঠিক মাত্রা অনুযায়ী স্প্রে করতে হবে।
🔺🔺পাইমেট্রোজিন+নিতেনপাইরাম) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-
🔺পাইরাজিন, লকডাউন, ওয়ারিয়র, কারেন্টশট, রানমেট ৭০ ডাব্লিউডিজি
অথবা---
🟥পাইমেটিকস, স্প্লেনডর তড়িৎ, সাবা, রাইজিন, আম্ফান, পিনাক, ফুলস্টপ, রুথার, সিমটেন, ফড়িং, শিখা, ইউনিশট, পাহাড়, নাইটেনজিন, কারেন্সি, রাইটার, ইষ্টভেনিশ, ক্যানবেরা, ইউনিটেন, লকডাউন, গুনগুন, নাইজিন, পেদা টিং টিং, রাউটার ৮০ ডাব্লিউডিজি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।
অথবা---
🔺আইসোপ্রোকার্ব গ্রুপের কীটনাশক যেমন-
মিপসিন, সপসিন, সানসিন, ওয়াপ্রোকার্ব, স্মুথ, উইন্ড, ছবি-৭৫ ডাব্লিউপি প্রতি লিটার পানিতে ২.৬ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।
অথবা---
🔺পাইমেট্রোজিন গ্রুপের কীটনাশক যেমন-
প্লেনাম, পাইটাফ, কোটান, এগ্রিকন, মেট্রোজিন, সাইট্রোজিন, হপারশট ৫০ ডাব্লিউডিজি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

মোঃ নাজমুল আকন্দ
উপ-সহকারী কৃষি অফিসার
ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম।

01/09/2023

#আমন ধান আবাদে কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক প্রয়োগের সময় সূচী :

#প্রথম পর্যায়ে-
#প্রতিকারের #চেয়ে #প্রতিরোধ #উত্তম

ধানের চারা রোপনের ৪০-৪৫ দিনেঃ
#মাজরা পোকা+পাতা মোড়ানো পোকার আক্রমণ হলে বা সম্ভাবনা থাকলে নিচের যে কোন একটি কীটনাশক
বেল্ট এক্সপার্ট/
ইনসিপিও/
মাইনেকট্রো এক্সট্রা যে কোন একটি কীটনাশক অনুমোদিত মাত্রায় স্প্রে করতে পারেন। #অথবা
#সানসালফন ২০ ইসি/
#মারর্শাল ২০ ইসি/
#এডভান্টেজ ২০ ইসি প্রতি লিটার পানিতে ৩ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন #অথবা
#কারটাপ গ্রুপের কীটনাশক
#ব্রাভো ৫০ এসপি
#সানটাপ ৫০ এসপি
ফরাটাপ ৫০ এসপি
কার্টাপ ৫০ এসপি
মিমটাপ ৫০ এসপি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ৩ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

#সাথে খোলপোড়া ও পাতা ব্লাষ্ট দমনের জন্য আগাম প্রতিষেধক হিসেবে স্ট্রবিন জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন-
#এজোক্সিস্ট্রোবিন+সিপ্রোকোনাজল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন:
#কারিশমা/
#নাভারা/
#তারেদ/
#এসিবিন/
টিপঅফ ২৮ এসসি প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে পারেন। #অথবা

#এজোক্সিস্ট্রোবিন+ডাইফেনাকোনাজল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: #এমিস্টার টপ/এমিকোর/এমিস্কোর সানজক্সি/এজকর/ এনডোভার ৩২.৫ ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১ এমএল হারে মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে পারেন।

#দ্বিতীয় পর্যায়ে:
চারা রোপনের ৪৫-৫০ দিনে ধানের ফলন বৃদ্ধির জন্য প্রতি লিটার পানিতে কুইকপটাশ ৫ গ্রাম, সলুবর বোরন ১.৫০ গ্রাম ও চিলেটেড জিংক ০.২৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

#তৃতীয় পর্যায়ে:
এছাড়াও জাতভেদে চারা রোপনের ৫০-৯০ দিনের মধ্যে যদি বোরো ধানের পাতার কিনারা হলুদ হয়ে যায়/ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা পোড়া (বিএলবি) রোগ দেখা যায় তাহলেঃ

#করণীয়:
ক) জমির পানি বের করে দিয়ে জমি ভেদে ৭-১০ দিন শুকনো রাখতে হবে।
খ) রোগাক্রান্ত ক্ষেতে বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) ৫-৭ কেজি এমওপি (পটাশ) সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

গ) এ সময় ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা যাবে না।

এবং
প্রতি লিটার পানিতে ৫ গ্রাম সালফার (থিয়োভিট/কুমুলাস/ফসলভিট/সালফেক্স/গেইভেট/হাদিয়াভিট/ম্যাকসালফার/ মাইক্রোথিয়ল স্পেশাল ৮০ ডাব্লিউপি) সাথে+

প্রতি লিটার পানিতে ৫ গ্রাম কুইক পটাশ/ফাষ্ট পটাশ সার এবং +
প্রতি লিটার পানিতে চিলেটেড জিংক ০.২৫ গ্রাম (১০ লিটারে ২.৫ গ্রাম) হারে একত্রে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

তাপরও যদি রোগের আক্রমণ না কমে। বরং রোগের আক্রমন বেশি হয় তাহলে করণীয়:

#বিসমাথিওজল গ্রুপের ব্যাকটেরিয়ানাশক - ব্যাকট্রোবান, ব্যাকট্রল, রাদি, অটোব্যাক, বিসমাজল ২০ ডাব্লিউপি যে কোন একটি প্রতি লিটার পানিতে ৪ গ্রাম হারে মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে পারেন। তারপরে

#চতুর্থ পর্যায়ে:

ধানের চারা রোপনের ৭০-৮০ দিনের মধ্যেঃ
#মাজরা পোকা+গান্ধী+লেদা পোকা+পাতা মোড়ানো পোকা দমনের জন্যঃ

#সানটাপ প্লাস ৫০ ডাব্লিউ পি/বেল্ট এক্সপার্ট/ওয়ান স্টপ/ এইম গোল্ড/ কমরেড/আলটিমা প্লাস অনুমোদিত মাত্রায় স্প্রে করতে পারেন
#অথবা

( #এসিটামিপ্রিড৩%+কারটাপ৯২%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন
#কার্টাপ্রিড ৯৫ এসপি/
#বাতির ৯৫ এসপি/
#এসিপ্রিড প্লাস ৯৫ এসপি/
#ক্যাপ্রিড ৯৫ এসপি/
প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। #সাথে

#নেক ব্লাষ্ট+লক্ষির গু/খোল পঁচা রোগের আক্রমণ হলে বা আগাম প্রতিষেধক হিসেবে
#স্ট্রমিন ৭৫ ডাব্লিউ পি
#নাটিভো৭৫ ডাব্লিউ পি
#টেকোবিন ৭৫ ডাব্লিউ পি
#ম্যাকভো ৭৫ ডাব্লিউ পি
#ব্লাষ্টিন ৭৫ ডাব্লিউ পি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

#এছাড়া
উল্কা/সিলেক্ট প্লাস/ ফিলিয়া/সানজোল/বীর/নীলাজল/সেলটিমা/ ফলিকুর/টপসিন এম/হেডলাইনটিম/সানফাইটার/সাজোলী/কেমোজল অনুমোদিত মাত্রায় স্প্রে করতে পারেন।

#পঞ্চম পর্যায়েঃ
অক্টোবর মাসে কারেন্ট পোকা আক্রমণের জন্য অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করে তাই ঐ সময়ে নিয়মিত জমি পরিশর্দন করতে হবে। যদি করেন্ট পোকা আক্রমণ করে থাকে। তাহলে
জমির পানি বের করে দিবেন
দুই হাত পর পর ফাঁকা/বিলি কেটে দিবেন।

#পাইমেট্রোজিন+নিটেনপাইরাম গ্রুপের কীটনাশক
#পাইরাজিন ৭০ ডাব্লিউ পি
#নাইজিন ৮০ ডাব্লিউ পি
#স্পেলেনডর ৮০ ডাব্লিউ পি
#পেদা টিং টিং ৮০ ডাব্লিউ পি
#ফড়িং ৮০ ডাব্লিউ পি
#তড়িৎ ৮০ ডাব্লিউ পি
#পাহাড় ৮০ ডাব্লিউ পি
#সাবা ৮০ ডাব্লিউপি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।
আরো বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
প্রতি শতক জমিতে ২ লিটার পানি স্প্রে করতে হবে।
স্প্রে শেষ বিকেলে করতে হবে।
সঠিক মাত্রায় মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

মো: নাজমুল আকন্দ
উপ-সহকারী কৃষি অফিসার
ভূ্রুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম ।

09/08/2023
আসসালামু আলাইকুম। একটি জন সচেতনতা মূলক পোস্ট। এখন আমন ধান লাগানোর মৌসুম চলছে। অনেকে ধানের চারা মুল জমিতে লাগিয়ে ফেলেছেন।...
08/08/2023

আসসালামু আলাইকুম।
একটি জন সচেতনতা মূলক পোস্ট।
এখন আমন ধান লাগানোর মৌসুম চলছে।
অনেকে ধানের চারা মুল জমিতে লাগিয়ে ফেলেছেন। অনেকে আবার বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন। এখন মোটামুটি প্রায়ই জেলা তে বৃষ্টি হচ্ছে। তাই দেরি না করে জমি চাষ করে চারা লাগিয়ে ফেলুন। জমির ধরন বুঝে জমিতে চাষ কম বেশি হতে পারে। শেষ চাষে ৩৩ শতাংশ জমিতে টি এস পি কমপ্লেক্স ২৫ কেজি/ এম ও পি ১৫ কেজি/ থাই জিপসাম ১০ কেজি / ইউরিয়া ১০ কেজি / দানা বিষ ১ কেজি এক সঙ্গে মিশিয়ে জমিতে ছিটিয়ে দিয়ে। ভালো করে মই দিয়ে জমি সমান করে নিয়ে পরের দিন চারা লাগিয়ে দিবেন। লাগানোর ৪ থেকে ৫ দিনের মধ্যে আগাছা নাশক স্প্রে অথবা অল্প পরিমাণে ইউরিয়া সঙ্গে মিশিয়ে ছিটিয়ে দিন। যে -এমন পেটিলাক্লোর / বুটাক্লোর/ অক্সাডায়াজন। এর মধ্যে খেয়াল রাখবেন যেনো জমির পানি কোন ভাবেই শুকিয়ে না যায়। ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে ১৫ কেজি টি এস পি কমপ্লেক্স + ১৫ কেজি ডি ও পি / ইউরিয়া ১৫ কেজি/ এম ও পি ১৫ কেজি/গন্ধক সালফার ১ কেজি/ বোরন ১ কেজি/ মাজরা পোকার জন্য বিষ? আপনার এলাকায় যেটা ভালো চলে সেটাই দিবেন। এগুলো নিয়ে জমির কাঁদা মাটি একটু নেড়ে দিলে খুব দ্রুত ধানের কুশির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। ৪০ দিন বয়সে ২০ কেজি ইউরিয়া জিংক দস্তা ২ কেজি মাজরা পোকার জন্য বিষ একসঙ্গে সারের সঙ্গে মিশিয়ে অথবা স্প্রে করে দিবেন। পরবর্তী তে ধানের গাছের অবস্থা বুঝে ব্যাবস্থা নিবেন।।ধন্যবাদ গ্রুপের এডমিন পেনেল সহ সকল সদস্য কে। বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ- জমির উর্বরতা উপর নির্ভর করে সার কম বেশি হতে পারে।
সংগৃহীত

দুইদিন এর ভাড়ি বর্ষনে জমি জমা ডুবে খাল হয়ে গেছে।
08/08/2023

দুইদিন এর ভাড়ি বর্ষনে জমি জমা ডুবে খাল হয়ে গেছে।

02/08/2023

#অনাবৃষ্টি/তীব্র খরায় আমন ধানে কৃষক ভাইদের করণীয়:

#চলমান অনাবৃষ্টি ও তীব্র খরায় আমন ধানের জমিতে সপ্তাহে কমপক্ষে দুটি সেচ দিতে হবে।

#জমির আইল ভালো করে শক্ত ও উচু করে বেঁধে দিয়ে পানি সেচের পানি ধরে রাখতে হবে।

#জমির আইল শক্ত ও উঁচু করে রাখতে হবে যেন বৃষ্টির পানি দীর্ঘ সময় আটকে থাকে। বেরিয়ে না যায়।

#আমন ধানের জমি শুষ্ক অবস্থায় সার উপরি প্রয়োগ না করাই উত্তম। প্রয়োজনে সেচ দিয়ে ইউরিয়া সার শেষ বিকেলে উপরি প্রয়োগ করতে পারেন।

#খরা অবস্থায় ইউরিয়া সারের সাথে আগাছানাশক ছিটিয়ে প্রয়োগ করা যাবে না (কার্যকর হয় না)। প্রয়োজনে সেচ দিয়ে আগাছানাশক প্রয়োগ করতে পারেন।

#অনাবৃষ্টি/খরায় আগাছার উপদ্রব বেশি দেখা দিলে চারা রোপনের ৩০ দিনের মধ্যে গ্রানাইট ২৪০ এসসি প্রতি লিটার পানি ০.২৫ মিলি হারে অথবা ১৬ লিটার পানিতে ৪ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। অথবা

#আমন ধানের চারা রোপনের ২৫-৩০ দিন বয়স হলে
টপহিট ৪৮ এসএল/
ফিল্ডার ৪৮ এসএল/
এমাইন গোল্ড ৪৮ এসএল/
বনমারা ৪৮০ এসএল/
উইডক্লিন ৪৮০ এসএল/
২.৪-ডি উইডার যে কোন একটি আগাছানাশক প্রতি লিটার ৫ মিলি হারে মিশিয়ে সাথে প্রতি লিটার পানিতে থিয়োভিট/কুমুলাস ৬ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

#যেহেতু পটাশ খরা প্রতিরোধে সহায়তা করে তাই পটাশ সার ছিটানোর পরিবর্তে জমিতে প্রতি লিটার পানিতে ৬ গ্রাম (এমওপি) পটাশ ঘুলানো পানি অথবা কুইক পটাশ প্রতি লিটার পানিতে ৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

#বৃষ্টির আশায় অনেক কৃষক ভাইয়েরা সেচ নালা রাখে নাই।
তাই ফিতা পাইপ/প্লাস্টিকের পাইপ দিয়ে সেচ দিতে পারেন। এতে পানি সাশ্রয় হবে।

এ সময়
#পাতামোড়ানো পোকা ও #মাজরা পোকার আক্রমণ হতে পারে। তাই পাতা মোড়ানো ও মাজরা পোকার আক্রমণ হলে #করনীয় :

#কারটাপ গ্রুপের কীটনাশক
ব্রাভো ৫০ এসপি/
কার্টাপ ৫০ এসপি
ফসলটাপ ৫০ এসপি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২.৮ গ্রাম হারে মিশিয়ে অথবা

#কারটাপ+অ্যাসিটামিপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

#বাতির ৯৫ এসপি
#কার্টাপ্রিড ৯৫ এসপি/
#এসিপ্রির্ড প্লাস ৯৫ এসপি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে অথবা

#কার্বোসালফান গ্রুপের কীটনাশক- মারশাল, বেনিফিট, বাইসালফান ২ মিলি হারে মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে হবে।

#এ সময় আমন ধানের জমিতে #খোলপোড়া রোগ দেখা দিতে পারে। খোলপোড়া আক্রান্ত হলে
এজোক্সিস্ট্রোবিন+সিপ্রোকোনাজল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন:
#কারিশমা ২৮ এসসি/
#নাভারা ২৮ এসসি/
#তারেদ ২৮ এসসি/
#এসিবিন ২৮ এসসি/
#টিপঅফ ২৮ এসসি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে পারেন। অথবা

#এজোক্সিস্ট্রোবিন+ডাইফেনাকোনাজল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন:
#এমিস্টার টপ ৩২.৫/
#সানজক্সি ৩২.৫ এসসি
এমিস্কোর ৩২.৫ ইসি
এনডোভার ৩২.৫ এসসি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ এমএল হারে মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে পারেন।

#প্রতিদিন বিকেল বেলা নিয়মিত ভাবে আপনার ফসলের জমি পরিদর্শন করে কোন সমস্যা পেলে সাথে সাথে আপনার নিকটস্থ উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/উপজেলা কৃষি অফিস এ যোগাযোগ করে পরামর্শ নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারেন।

©মোঃ ফরিদুল ইসলাম
উপ সহকারী কৃষি অফিসার
ব্লক: ভোটমারী, কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।

নিউ এরাইভেল....সুন্দরবন এর অর্গানিক প্রাকৃতিক চাকের মধু। সাথে আছে কালোজিরা ফুলের মধু। নিতে চাইলে জলদি ইনবক্সে খোচা দিয়েন...
30/07/2023

নিউ এরাইভেল....
সুন্দরবন এর অর্গানিক প্রাকৃতিক চাকের মধু। সাথে আছে কালোজিরা ফুলের মধু। নিতে চাইলে জলদি ইনবক্সে খোচা দিয়েন, আজকেই বুকিং দিব ইনশাআল্লাহ।

এই সিজন এর ফ্রেশ & ভালো মানের কালোজিরে ফুলের মধু স্টকে এসেছে। হাফ কেজি বোতল প্রতি ৫০০ টাকা সাথে কুরিয়ার খরচ এড হবে মিনিম...
12/04/2023

এই সিজন এর ফ্রেশ & ভালো মানের কালোজিরে ফুলের মধু স্টকে এসেছে। হাফ কেজি বোতল প্রতি ৫০০ টাকা সাথে কুরিয়ার খরচ এড হবে মিনিমাম ১২০ টাকা ৪ বোতল পর্যন্ত সেম খরচ।

18/11/2022

আজকের ক্রিম সেপারেশন.......

এবার ইলেকট্রিক ক্রিম সেপারেটর মেশিনে ক্রিম সেপারেট করলাম  #ঘী বানানোর জন্য। #ঘী লাগবে কার কার সিরিয়াল ধরেন।
18/11/2022

এবার ইলেকট্রিক ক্রিম সেপারেটর মেশিনে ক্রিম সেপারেট করলাম #ঘী বানানোর জন্য।
#ঘী লাগবে কার কার সিরিয়াল ধরেন।

ব্লাক বেংগল এর উচ্চতর গবেষণায় বিলেত সফর.....
24/10/2022

ব্লাক বেংগল এর উচ্চতর গবেষণায় বিলেত সফর.....

অফ সিজনে আম খেতে লাগাতে পারেন বারি ১১ আম।  এরাউন্ড ৫০০ গ্রাম ওজন।
15/09/2022

অফ সিজনে আম খেতে লাগাতে পারেন বারি ১১ আম। এরাউন্ড ৫০০ গ্রাম ওজন।

লাম্পি স্কিন ডিজিজঃ প্রাণঘাতি মারাত্বক ছোঁয়াচে এই রোগ সম্পর্কে  প্রাণি সম্পদ বিভাগের উপকারী বুকলেট।  খামারিদের উপকারে আস...
10/09/2022

লাম্পি স্কিন ডিজিজঃ
প্রাণঘাতি মারাত্বক ছোঁয়াচে এই রোগ সম্পর্কে প্রাণি সম্পদ বিভাগের উপকারী বুকলেট। খামারিদের উপকারে আসবে আশাকরি।
কৃষক, খামারিরা দেশের সমস্ত মানুষের হৃদপিন্ড। তাই তারা
ভালো থাকলে দেশ এগিয়ে যাবে। দেশের মানুষ সহজে সুলভে পণ্য পাবে।

লিচু,কালোজিরা আর সুন্দরবন এর অর্গানিক প্রাকৃতিক চাকের মধু পেকিং চলছে..... কিছুক্ষণ পরেই বুকিং এ যাবো ইনশাআল্লাহ। হাফ কেজ...
28/07/2022

লিচু,কালোজিরা আর সুন্দরবন এর অর্গানিক প্রাকৃতিক চাকের মধু পেকিং চলছে..... কিছুক্ষণ পরেই বুকিং এ যাবো ইনশাআল্লাহ।
হাফ কেজি করে তিন বোতল এক হাজার টাকা মাত্র....
কুরিয়ার খরচ এক্সক্লুডেড।

তিন বোতল মধু মাত্র ১০০০........হাফ কেজি বোতল।কুরিয়ার খরচ এক্সক্লুডেড।
27/07/2022

তিন বোতল মধু মাত্র ১০০০........
হাফ কেজি বোতল।
কুরিয়ার খরচ এক্সক্লুডেড।

ঈদের আগে লাস্ট বুকিং দিব কাল& পরশু....  কার কার  #ঘী  #মধু লাগবে জানাতে পারেন। এই লটের অল্প কিছু ঘী আছে মাত্র....
03/07/2022

ঈদের আগে লাস্ট বুকিং দিব কাল& পরশু.... কার কার #ঘী #মধু লাগবে জানাতে পারেন। এই লটের অল্প কিছু ঘী আছে মাত্র....

02/06/2022

লাম্পি স্কিন ডিজিস (এল এস ডি) : লক্ষন, প্রতিকার ও চিকিৎসা (এডিটেড রিপোস্ট)

সারাদেশে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে লাম্পি স্কিন ডিজিস। এল এস ডি গরুর জন্য একটা ভয়ংকর ভাইরাস বাহিত চর্মরোগ, যা ক্ষুরা রোগের চেয়ে অনেক বেশি প্রাণঘাতী এবং খামারের ক্ষতির কারণ। এই রোগের গড় মৃত্যুহার আমাদের দেশে তুলনামূলক অনেক কম হলেও অনেক দেশে আরো বেশি। আফ্রিকাতে মৃত্যুহার প্রায় ৪০%। মূলত আফ্রিকায় একাধিকবার মহামারী আকারে দেখা গেলেও আমাদের দেশে গরুতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কখনো ২০১৮ সালের আগে কখোনো দেখা যায় নাই। একটা খামারকে অর্থনৈতিক ভাবে ধসিয়ে দেয়ার জন্য এল এস ডি কে এফ এম ডি বা খুরারোগের চেয়ে অনেক বেশি ভয়ংকর রোগ হিসাবে ধরা হয়। ১৯২৯ সালে আফ্রিকার 'জাম্বিয়া' প্রথম অফিসিয়ালি সনাক্ত হওয়া এই রোগ ১৯৪৩ সল্ থেকে ৪৫ সালের মধ্যে মহাদেশের বিস্তীর্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এই সময়ের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, মোজাম্বিক শোঃ পার্শ্ববর্তী দেশ গুলোতে হাজার হাজার গরু আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এবং শত শত খামার বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে সত্তর এবং আশির দশকে আফ্রিকার প্রায় সব দেশের গরু এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং হাজার হাজার খামার বন্ধ হয়ে যায় অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

রোগের কারণ : মূলত পক্স ভাইরাস বা এল এস ডি ভাইরাসের সংক্রমণে গবাদিপশুতে এই রোগ দেখা দেয় এবং এক গরু থেকে আরেক গরুতে ছড়িয়ে পড়ে।

রোগের সময় : প্রধানত বর্ষার শেষে, শরতের শুরুতে অথবা বসন্তের শুরুতে যে সময়ে মশা মাছি অধিক বংশবিস্তার সেই সময়ে প্রাণঘাতী এই রোগটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।

রোগের লক্ষণ : এল এস ডি আক্রান্ত গরু শুরু থেকে অনেক গুলো লক্ষণ প্রকাশ করে যা আক্রান্তের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে দেখা যায় :

১. জ্বর : আক্রান্ত গরু প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং খাবার রুচি কমে যায়।

২. লালাক্ষরণ : জ্বরের সাথে সাথে মুখ দিয়ে এবং নাক দিয়ে লাল বের হয়।

৩. শরীরের বিভিন্ন জায়গা চামড়া পিন্ড আকৃতি ধারণ করে, লোম উঠে যায় এবং ক্ষত সৃষ্ট হয়। ধারাবাহিকভাবে এই ক্ষত শরীরের অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়ে।

৪. ক্ষত মুখের মধ্যে , পায়ে এবং অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়তে পারে।

৫. ক্ষত স্থান থেকে রক্তপাত হতে পারে।

৬. পাকস্থলী অথবা মুখের ভিতরে সৃষ্ট ক্ষতের কারণে গরু পানি পানে অনীহা প্রকাশ করে এবং খাদ্য গ্রহণ কমে যায়।

কিভাবে ছড়ায় : লাম্পি স্কিন ডিজিসে আক্রান্ত গরু থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে রোগটি অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। এই রোগ এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ার প্রধান মাধ্যম গুলো হচ্ছে :

১. মাছি : এই রোগের ভাইরাসের প্রধান বাহক হিসাবে মশা মাছিকে দায়ী করা হয়। অন্যান্য কিট পতঙ্গের মাধ্যমেও ভাইরাসটি আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

২. লালা : আক্রান্ত গরুর লালা খাবারের মাধ্যমে অথবা খামারে কাজ করা মানুষের কাপড়ের মাধ্যমে এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়াতে পারে।

৩. দুধ : যেহেতু আক্রান্ত গভীর দুধে এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে তাই আক্রান্ত গভীর দুধ খেয়ে বাছুর দুধ খেয়ে আক্রান্ত হতে পারে।

৪. সিরিঞ্জ : আক্রান্ত গরুতে ব্যবহার করা সিরিঞ্জ থেকে এই ভাইরাস বাহিত হতে পারে।

৫. রক্ষণাবেক্ষণকারী : খামারে কাজ করা মানুষের পোশাকের মাধ্যমে আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

৬. আক্রান্ত গরুর সিমেন : ভাইরাস আক্রান্ত ষাঁড়ের সিমেন এই রোগের অন্যতম বাহন কারণ আক্রান্ত গরুর সিমেনেও এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে।

প্রতিকার : যেকোন রোগের চিকিতসার চেয়ে প্রতিকার সব সময় অধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক।

১. আক্রান্ত গরুকে নিয়মিত এল এস ডি ভ্যাকসিন দেয়া। আমাদের দেশে ইতিপূর্বে রোগটির প্রাদুর্ভাব কম দেখা গেছে তাই এই রোগের ভ্যাকসিন সহজলভ্য নয়।

২. খামারের ভিতরের এবং আসে পাশের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা যেন মশা মাছির উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

৩. আক্রান্ত খামারে যাতায়ত বন্ধ করা এবং আক্রান্ত খামার থেকে আনা কোন সামগ্রী ব্যবহার না করা।

৪. আক্রান্ত গরুকে শেড থেকে আলাদা স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখা মশা মাছি কামড়াতে না পারে। কারণ আক্রান্ত গরুকে কামড়ানো মশা মাছি সুষ্ঠ গরুকে কামড়ালে এই রোগের সংকরণ হতে পারে।

৫. আক্রান্ত গভীর দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে ফেলে দিয়ে মাটি চাপা দেয়া।

৬. আক্রান্ত গরুর পরিচর্যা শেষে একই পোশাকে সুষ্ঠ গরুর মধ্যে প্রবেশ না করা।

৭. আক্রান্ত গরুর খাবার বা ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুষ্ঠ গরুর কাছে না আনা।

৮. ক্ষত স্থান টিকার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখা।

চিকিৎসা :
এল এস ডি আক্রান্তের লক্ষণ প্রকাশ পেলে দ্রুত রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দ্রুত চিকিতসার ব্যবস্থা করতে হবে। লাম্পি স্কিন ডিজিস আক্রান্ত গরুর চিকিৎসা আর করোনা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের চিকিৎসা একই....

কোন নির্দিষ্ট ওষুধ নাই। কোন নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন নাই। গরুর শরীরে জ্বর থাকলে জ্বরের ওষুধ খাওয়ান, ব্যথা থাকলে ব্যথার ওষুধ খাওয়ান। ডাক্তারের পরাপর্শে গরুকে এন্টিবায়োটিক সহ চিকিৎসা দেয়া যেতে পারে।

প্রধান চিকিৎসা :-
১. ভালো খাবার যেমন ঘাস বেশী করে দিয়ে এবং রোদে চারন করিয়ে গরুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান৷

২. যেহেতু মশা মাছি এই ভাইরাসের বাহক তাই খামারে মশা মাছির প্রবেশ বাধাগ্রস্ত করুন।

৩. গরুর যত্ন নিন যেন ক্ষত সৃষ্টি না হয়।

৪. জ্বর আছে কিনা নিয়মিত পরিমাপ করুন। জ্বর ও ব্যথা নিয়ন্ত্রণে কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।

৫. যেহেতু মশা মাছির মাধ্যমে রোগটি ছড়ায়, তাই আক্রান্ত গরুকে মশারী দিয়ে বিচ্ছিন্ন রাখুন।

৬. ক্ষত হলে পটাশ পানি বা টিংচার আয়োডিন দিয়ে পরিষ্কার করে বিশুদ্ধ মধু লাগায় রাখুন এবং ক্ষতস্থানে মাছি না বসতে পারে এরকম ব্যবস্থা নিন।

৭. গরুকে সহজে হজমযোগ্য খাবার যেমন ঘাস, খড়, সাইলেজ বেশী করে দিন।

৮. ক্ষত বা জ্বর না কমলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

সর্বোপরি গরুর প্রতি অতিরিক্ত যত্ন নিন।

সচেতন থাকুন, ভালো রাখুন আপনার গরু।

ধন্যবাদ।

তথ্যসূত্র :
১. জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা।
২. এম এস ডি এনিমেল হেলথ ম্যানুয়াল।

সুন্দরবন এর  #প্রাকৃতিক_চাকের_মধু.......  #অর্গানিক_মধু বলতে গেলে সুন্দরবন এর মধু ছাড়া অন্য গুলো অর্গানিক বলার সুযোগ তেম...
26/05/2022

সুন্দরবন এর #প্রাকৃতিক_চাকের_মধু.......
#অর্গানিক_মধু বলতে গেলে সুন্দরবন এর মধু ছাড়া অন্য গুলো অর্গানিক বলার সুযোগ তেমন নাই বললেই চলে। এই বছর প্রথম বারের মতো বিক্রি করতে যাচ্ছি প্রচারের জন্য কেজিপ্রতি ১২০০ টাকা কুরিয়ার খরচ সহ।

কালোজিরা ফুলের মধু.... আমার খাওয়া প্রিয় মধু, আজ পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি এই মধু নিয়ে। এটা গত বছরের টপ ডিমান্ড এর প্রোডাক...
26/05/2022

কালোজিরা ফুলের মধু....
আমার খাওয়া প্রিয় মধু, আজ পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি এই মধু নিয়ে। এটা গত বছরের টপ ডিমান্ড এর প্রোডাক্ট ছিলো।
কেজিপ্রতি কুরিয়ার খরচ সহ ১০০০ টাকা।

লিচু ফেটে যাওয়ার কারন ও তার প্রতিকার।বর্তমানে বিভিন্ন প্রকার ফল উৎপাদনের ক্ষেত্রে ফলের ফেটে যাওয়া একটি বড় সমস্যা। সাধারণ...
06/05/2022

লিচু ফেটে যাওয়ার কারন ও তার প্রতিকার।

বর্তমানে বিভিন্ন প্রকার ফল উৎপাদনের ক্ষেত্রে ফলের ফেটে যাওয়া একটি বড় সমস্যা। সাধারণত: ফল বড় হওয়ার পর অর্থাৎ ফল পুষ্ট হওয়ার পূর্ব মুহূর্তে ফাটা শুরু করে। ফল বড় হওয়ার পর কোন কারণে নষ্ট হলে কৃষকের জন্য ক্ষতিকর হয়ে পড়ে। প্রায় সব ফলকেই ফাটতে দেখা যায়। তবে আমাদের দেশের ফল গুলোর মধ্যে লিচু ও ডালিম বেশী ফাটে। অন্যান্য ফলের মধ্যে কলা, আম, পেয়ারা, কাঁঠাল ইত্যাদি ফেটে যেতে পারে। ফল ফেটে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি খুব দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং উক্ত ফাটা জায়গায় রোগ জীবানুর আক্রমণ ঘটতে পারে। ফলে গোটা ফল নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা দেখা দেয়। ফল ফেটে গেলে তার বাজার মূল্য কমে যায়। তাছাড়া কোন কোন সময় তা খাওয়ার অনুপযুক্ত হয়ে যায় ফলে কৃষক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়ে।

ক্ষতির ধরণ বা প্রকৃতি:

লিচুর ফল ফাটা বিভিন্ন রকম হতে পারে। সামান্য ফাটা, কেবলমাত্র খোসা ফাটা, লম্বালিম্বভাবে গোটা ফল ফাটা ইত্যাদি। ফল ফেটে গেলে তার অপক্ক শাঁস অনাবৃত হয়ে পড়ে এবং সরাসরি বাতাসের সংস্পর্শে আসে ফলে শাঁস দ্রুত শুকায়ে যায়। পরবর্তীতে তা রোগ ও পোকার আক্রমণের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়। লিচুর ফাটা লম্বালম্বি বা আড়াআড়ি দু রকমই হতে পারে।

ফল ফাটার পদ্ধতিঃ

খরা বা অনাবৃষ্টির সময় ফলের জাইলেম ও ফ্লোয়েম কোষে অনাকাংখিত আবহাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কিছু শক্তিশালী কোষের উৎপন্ন হয় যা বিভক্ত হওয়ার বা বৃদ্ধি পাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। যদি শুস্ক আবহাওয়ার পর পানি/সেচ সরবরাহ বৃদ্ধি করা হয় তখন বর্ধনশীল কোষ (Merstematic tissuc) খুব দ্রুত বাড়া শুরু করে । কিন্তু , জাইলেম ও ফ্লোয়েমের শক্ত কোষগুলো সমভাবে বাড়তে পারে না। এমতাবস্থায়, কোষ বৃদ্ধির এই তারতম্যের কারণে ফলের আবরণের শক্তকোষগুলো ফেটে যায়।

ভারতের কানোয়ার ও তার সহযোগী বিজ্ঞানীবৃন্দ ব্যাখ্যা করেছেন যে, লিচুর ফল বৃদ্ধি দুটি পর্যায়ে ঘটে থাকে। প্রথম পর্যায়ে, ফল তার সম্ভাব্য দের্ঘ্য পর্যন্ত দ্রুত বাড়ে। বিশেষতঃ ফলের বীজ দ্রুত বাড়ার কারণে দ্বিতীয় পর্যায়ে ফলের শাঁস দ্রুত বাড়া শুরু করে যে সময় (মে মাসে) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এবং আপেক্ষিক আদ্রতা কম থাকে। এ সময় ফলের যে অংশে সরাসরি রোদ্র পায় সে দিকে ফলের খোসায় হালকা বাদামী দাগ পড়ে। দাগযুক্ত খোসার রং গাঢ় হয় এবং জায়গাটা শুকিয়ে যায়। একই সময় দ্রুত বর্ধনশীল শাঁসের চাপে দাগযুক্ত আক্রান্ত খোসার জায়গাটি ফেটে যায়। শাঁস বৃদ্ধির হার বেশী হলে ফাটল দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং ফাটল সুস্পস্ট হয়ে উঠে।

ফল ফাটার কারণঃ

ফল ফাটার বিভিন্ন কারন রয়েছে। তবে, লিচু ফল ফেটে যাওয়ার নিম্নের এক বা একাধিক কারণ থাকতে পারে।

(ক) আবহাওয়া জনিতঃ আবহাওয়ার মুল উপাদান তাপমাত্রা, আপেক্ষিক আদ্রতা এবং বৃষ্টিপাত। লিচুর ফল ফাটার সঙ্গে আবহাওয়ার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গোছ। কানোয়ার, সিংহ প্রভৃতি বিজ্ঞানীদের মতে গরম বাতাস/ আবহাওয়া লিচুর ফল ফাটার প্রধান কারণ। তারা বলেন ফল পাকার আগে গরম আবহাওয়া তৎসহ গরম বাতাস ফল ফাটাতে সহায়তা করে। ফলের শাঁস দ্রুত বৃদ্ধির সময় তাপমাত্রা ৩৮০ সে. বা অধিক এবং আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৬০ % বা কম হলে ফল ফাটা তরান্বিত হয়। দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যাপক তারতম্য, তৎসহ গরম আবহাওয়ার পর হঠাৎ পর্যাপ্ত সেচ প্রদান বা বৃষ্টিপাত ফল ফাটতে সহায়তা করে। ফল পাকার পূর্ব মুহূর্তে উচ্চ তাপমাত্রা, নিম্নমাত্রার আপেক্ষিক আর্দ্রতা তৎসহ দীর্ঘ বৃষ্টিপাত ফল ফাটার অন্যতম কারণ বলে বিজ্ঞানী মিশ্র মনে করেন।

(খ) হরমোনজনিতঃ সুস্থ্য ও ফাটা লিচুর রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সুস্থ্য লিচুর তুলনায় ফাটা লিচুর খোসা ও বীজে কম মাত্রায় এবং শাঁসে বেশী মাত্রায় অঙিন বিদ্যমান থাকে। জিবারেলিন এর মাত্রা খোসা, বীজ ও শাঁসে স্বাভাবিক ফলের তুলনায় বেশী থাকে। এছাড়া সাইটো কাইনিন ও এবসিসিক এসিড ফাটা ফলে বেশী লক্ষ্য করা গেছে।

(গ) জাতের বৈশিষ্ট্য জনিতঃ লিচুর সব জাতে একইরকম ফাটল দেখা যায় না। কোন কোন জাত বেশী সংবেদনশীল আবার কোন কোনটি ফাটা প্রতিরোধক। ভারতে বেশ কিছু জাতের উপর পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, জাতভেদে ফল ফাটার পরিমাণ ০.৩-৩৬.২% । এর মধ্যে সর্বোচ্চ ফাটল দেরাদুন জাতে এবং সর্বনিম্ন ফাটল সীডলেস নং-২ জাতে লক্ষ্য করা গেছে। বাংলাদেশের দিনাজপুর ও ঈশ্বরদী এলাকায় আবাদকৃত জাতগুলোর মধ্যে বোম্বাই ও স্থানীয জাতের ফল ফাটার পরিমান বেশী হয়ে থাকে। চায়না -৩ ও বেদানা জাতে ফল ফাটার পরিমাণ বেশ কম, নাই বললেই চলে। গবেষণায় দেখা গেছে, আগাম পাকে এমন জাতের ফল ফাটার পরিমাণ নাবী জাতের তুলনায় বেশী। ভারতেও একই রকম ফলাফল লক্ষ্য করা গেছে।

(ঘ) পুষ্টির অভাব জনিতঃ কিছু কিছু পুষ্টি উপাদান যেমন পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, দস্তা, বোরণ, তামা, মালিবডেনাম ও ম্যাঙ্গানিজ ফল বৃদ্ধির সময় শারীরতাত্বিক পদ্ধতির সাথে সম্পর্কিত হওয়ায় এদের অভাবে ফল ফাটা ত্বরান্বিত হয়। পরীক্ষায় দেখা গেছে ফাটা লিচুতে স্বাভাবিক লিচুর তুলনায় বেশী পরিমাণে নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়াম থাকে। অপরদিকে ক্যালসিয়াম ও দস্তা কম পরিমাণে বিদ্যমান থাকে। স্বাভাবিক ও ফাটা ফলের অম্লতা (পিএইচ) এবং মিষ্টতার (টিএসএস) কোন তারতম্য ঘটে না । তবে, ফাটা ফলে পানির পরিমাণ বেশী থাকতে দেখা গেছে।

(ঙ) মাটির আর্দ্রতাজনিতঃ ত্রুটিপূর্ণ সেচ ব্যবস্থাপনার কারণে ফল ফাটা বেড়ে যেতে পারে। ফলের শাঁস বৃদ্ধির সময়ে মাটির আর্দ্রতা কমে যাওয়া এবং পরিমিত মাত্রায় সেচ প্রদান না করার কারণে মাটিতে রসের ঘাটতি দেখা দেওয়ায় লিচুর ফল ফেটে যেতে পারে।

(চ) রোগ পোকার আক্রমণ ও আঘাত জনিতঃ কোন কোন সময় রোগ ও পোকার আক্রমণ বা শারীরিকভাবে ফল ফল আঘাত প্রাপ্ত হলে তা ফেটে যায় এবং পচনকারী জীবানুর আক্রমণ দেখা দিতে পারে । তবে, এসব কারণে ব্যাপক আকারে ফাটল দেখা যায় না।

প্রতিকার:

১। যে সব জাত ফাটল প্রতিরোধক/ সংবেদনশীল সে গুলোর চাষাবাদ করতে হবে।
২। বিভিন্ন প্রকার হরমোন সেপ্র করে ফলের পরিপক্কতা দীর্ঘায়িত করা এবং খোসার সমপ্রসারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে

ফলের ফাটা দমনের ক্ষেত্রে ভাল ফলাফল পাওয়া গেছে। ন্যাপথালিন এসিটিক এসিড ((NAA) ২৫ পিপিএম হারে এর সাথে জিবারেলিক এসিড ৫০ পিপিএম হারে ১০ দিন পর পর সেপ্র করে ফাটল রোধ করা সম্ভব।

৩। ফল বৃদ্ধির সময় জিংক সালফেট ( প্রতি লিটারে ৫ গ্রাম), রোবাঙ/ বরিক এসিড ( প্রতি লিটারে ৫ গ্রাম) একত্রে বা আলাদা আলাদা ভাবে সেপ্র করলে ফল ঝরে পড়া ও ফাটা উভয় সমস্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যায়।

৪। ফল বৃদ্ধির সময় গাছে নিয়মিত ও পরিমিত পরিমাণ সেচ প্রদান করলে মাটির আর্দ্রতা / রস বৃদ্ধি এবং বাতাসের তাপমাত্রা কমে যাবে। ফলে লিচুর ফাটল কমে যাবে।

৫। মাটিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে। জৈব সার প্রয়োগে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা বেড়ে যাবে। ফলে বিরুপ আবহায়ায় মাটির রস দ্রুত হ্রাস বৃদ্ধির হার কমে যাবে। উপরন্ত, জৈব সারে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকায় মাটির অপুষ্টি জনিত সমস্যাও দুর হবে।

অনেক সময় চাষীরা ফল ফাটার প্রকৃত কারন নির্ণয় করতে পারেনা । সে জন্য একক ভাবে কোন চেষ্টার উপর নির্ভর না করে উপরের আলোচিত প্রতিকারগুলোর সমন্বিত ব্যবস্থা নিলে কার্যকর ভাবে লিচুর ফাটল রোধ করা সম্ভব হবে।

লেখক: ড. মোঃ গোলাম মোর্তুজা ও মোঃ মোশাররফ হোসেন।

Address

Rangpur
5751

Telephone

+8801722094762

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Taqwa Agro - তাকওয়া এগ্রো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Taqwa Agro - তাকওয়া এগ্রো:

Videos

Share

Category

Nearby pet stores & pet services


Other Urban Farms in Rangpur

Show All