Ma aviary

Ma aviary Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ma aviary, Pet service, Sirajganj district, Sirajganj.

জীবনে যদি বার বার পড়ে যান, তবে পথটাকে বদলান,স্বপ্নটাকে নয়। কারণ একটা গাছও তার পাতা বদলায়, জায়গা টা নয়।
18/10/2023

জীবনে যদি বার বার পড়ে যান, তবে পথটাকে বদলান,স্বপ্নটাকে নয়। কারণ একটা গাছও তার পাতা বদলায়, জায়গা টা নয়।

যে ব্যক্তি ধৈর্যধারণ করতে পারবে, সে কখনো সফলতা থেকে বঞ্চিত হবেনা!হয়ত বা সফল হবার জন্য তার একটু বেশি সময় লাগতে পারে!- হযর...
24/09/2023

যে ব্যক্তি ধৈর্যধারণ করতে পারবে, সে কখনো সফলতা থেকে বঞ্চিত হবেনা!
হয়ত বা সফল হবার জন্য তার একটু বেশি সময় লাগতে পারে!

- হযরত আলী (রা.) ❤️

02/09/2023

আসসালামু আলাইকুম,
প্রিয় খামারি ভাই ও বোনেরা একটা কথা সবসময় মাথায় রাখবেন লেগে থাকলে সফলতা আসবেই।
✅✅✅✅✅ইনশাআল্লাহ✅✅✅✅✅

👉 উদ্যোক্তা হওয়া এতো সহজ না!!🏔️ উদ্যোক্তা হতে লাগে পাহাড় সমান ধৈর্য্য!!🚶‍♂️🚶‍♂️ বাস্তব জীবন কখনো সহজ হয় না!❣️❣️  ধীরে ধ...
29/08/2023

👉 উদ্যোক্তা হওয়া এতো সহজ না!!
🏔️ উদ্যোক্তা হতে লাগে পাহাড় সমান ধৈর্য্য!!
🚶‍♂️🚶‍♂️ বাস্তব জীবন কখনো সহজ হয় না!
❣️❣️ ধীরে ধীরে সবকিছু শিখতে হয়।
🕊️🦜 খামার সেক্টরে এসেই রাতারাতি
বাজিমাত করা যায় না!!
🪶🪶 স্বল্প পরিসরে শুরু করুন!!!
🧠🧠 অভিজ্ঞতা অর্জন করুণ।
🎯✅ প্রয়োজন অনুযায়ী পরিশ্রম করুন!!
🤲🤲 "সফলতা অনিবার্য ইনশাআল্লাহ্" 🤲🤲

24/08/2023

🤗🤗 মন্তব্য কখনো গন্তব্য ঠেকাতে পারে না।😊😊

23/08/2023

“ওরা তোমাকে নিয়ে ঠাট্রা করুক, তোমাকে নিয়ে হাসুক, তোমাকে আঘাত করুক, অবজ্ঞা করুক­ – তাতে কিছুই হবেনা। কিন্তু তারা যেন তোমাকে থামাতে না পারে”

🌿😊🌿

05/08/2023

❤️❤️❤️❤️💚আলহামদুলিল্লাহ💚❤️❤️❤️❤️

“ওরা তোমাকে নিয়ে ঠাট্রা করুক, তোমাকে নিয়ে হাসুক, তোমাকে আঘাত করুক, অবজ্ঞা করুক­ – তাতে কিছুই হবেনা। কিন্তু তারা যেন তোমাকে থামাতে না পারে”

🌿😊🌿

16/08/2022
সবাইকে কবুতর দিবসের অভিনন্দন 🌹🌹
13/06/2022

সবাইকে কবুতর দিবসের অভিনন্দন 🌹🌹

ডিমের মধ্যে বাচ্চা মারা গেলে..  লিভওয়েল সিরাপ ৫ মিলি প্রতি হাপ লিটার পানিতে মিশিয়ে,ও ক্যাভিক সি প্লাস সমান ৮ টুকরো করে ১...
25/05/2022

ডিমের মধ্যে বাচ্চা মারা গেলে..
লিভওয়েল সিরাপ ৫ মিলি প্রতি হাপ লিটার পানিতে মিশিয়ে,
ও ক্যাভিক সি প্লাস সমান ৮ টুকরো করে ১ টুকরো প্রতি হাপ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫-৭ দিন
Callected -Montu Nazmul

সিরাজগঞ্জ জেলা সংক্রান্ত তথ্য:🟩 সিরাজগঞ্জ নামকরণ করা হয়____জমিদার সিরাজ আলি চৌধুরীর নাম অনুসারে🟩সিরাজগঞ্জ এর পূর্ব নাম:...
16/05/2022

সিরাজগঞ্জ জেলা সংক্রান্ত তথ্য:

🟩 সিরাজগঞ্জ নামকরণ করা হয়____জমিদার সিরাজ আলি চৌধুরীর নাম অনুসারে

🟩সিরাজগঞ্জ এর পূর্ব নাম: ভুতের দিয়ার

🟩সিরাজগঞ্জের নিজস্ব ব্রান্ড: "তাঁতকুঞ্জ সিরাজগঞ্জ"

🟩সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়: ১৯৮৪ সালে

🟩আয়তন___২,৪৯৭.৯২ বর্গ কিলোমিটার

🟩জনসংখ্যা___প্রায় ত্রিশ লক্ষ

🟩উপজেলার সংখ্যা: ০৯ টি

🟩আয়তনে বৃহত্তম উপজেলা___উল্লাপাড়া

🟩থানার সংখ্যা___১২টি

🟩পৌরসভার সংখ্যা: ০৭টি

🟩মুক্তিযুদ্ধের সময় সিরাজগঞ্জ ছিল: ০৭ নং সেক্টরে

🟩৭ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার: মেজর নাজমুল হক (ডাকনাম টুলু)

🟩সিরাজগঞ্জে ৮ মার্চ, ১৯৭১ তারিখে গঠিত আওয়ামী সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি ছিলেন__
জনাব মোতাহার হোসেন তালুকদার (এমএলএ)

সদস্য সচিব ছিলেন___জনাব আনোয়ার হোসেন রতু

🟩 সিরাজগঞ্জের প্রথম শত্রুমুক্ত অঞ্চল___ চৌহালী,
চৌহালী শত্রুমুক্ত হয়___ ২৫ নভেম্বর, ১৯৭১

🟩 সিরাজগঞ্জ শহর শত্রুমুক্ত হয়___১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১
সমগ্র সিরাজগঞ্জ শত্রুমুক্ত হয়___১৫ ডিসেম্বর, ১৯৭১

🟩 সিরাজগঞ্জের প্রধান নদ-নদী___যমুনা, বড়াল, ইছামতি, করোতোয়া, হুরা সাগর, গোহালা, বাঙ্গালী, গুমনী এবং ফুলঝুরি।

🟩 বিখ্যাত ইলিয়ট ব্রিজ নির্মিত হয়েছে: বড়াল নদীর উপর (১৮৮২ সালে)

🟩 ইলিয়ট ব্রিজ নামকরণ করা হয়___বাংলা ও আসাম এর গভর্নর চার্লস ইলিয়ট এর নামানুসারে।

11/05/2022
 #রিপোষ্ট #ইম্পরট্যান্ট গতকাল বিকেলে আমার পছন্দের একটা মেলকে দেখলাম আঠালো চুনা পায়খানা করছে। বিকেলে খাবার দেয়ার পর দুইটা...
01/02/2022

#রিপোষ্ট
#ইম্পরট্যান্ট

গতকাল বিকেলে আমার পছন্দের একটা মেলকে দেখলাম আঠালো চুনা পায়খানা করছে।
বিকেলে খাবার দেয়ার পর দুইটা বড়ি খাইয়ে দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ সকালে দেখলাম ড্রপিং স্বাভাবিক।
লফটে হুটহাট ঔষধ প্রয়োগ হতে বিরত থাকুন।
এতে বিপদের সময় আপনার কবুতরের শরীরে ঔষধ রেপিডলি কাজ করবে।
ড্রপং খারাপ হলে, বাচ্চা কবুতর খাবার ছেড়ে দিলে অথবা বদহজমে/অরুচিতে আমার তৈরি এই বড়ি আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো কাজে দেয়।

কবুতরের জন্যে আমার বানানো হার্বাল বড়ি (আপডেটেড)

১। রসুন বাটা দুই চা চামচ (গুণাবলী বলে শেষ করা যাবেনা।বংশ বিস্তারে সহায়ক, প্রাকৃতিক কৃমিনাশক)
২।আদা বাটা ২ চা চামচ (প্রাকৃতিক লিভার টনিক)
৩। হলুদের গুড়ো ২ চা চামচ (প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক)
৪। কালোজিরা গুড়ো ২ চা চামচ (সকল রোগের মহৌষধ)
৫। দাড়ুচিনি গুড়ো ২ চা চামচ (স্যালমোনেলা,ক্যাঙ্কার প্রতিরোধে কার্যকরী।এন্টি ব্যাকটেরিয়া,আন্টি ফাঙ্গাল)
৬। নিম পাতার গুড়ো (যদি মানেজ করতে পারেন)১ চা চামচ
৭। মেথি গুড়ো (হজম শক্তি বৃদ্ধি,কৃমিনাশক ও নর কবুতরের প্রজনন ক্ষমতা উন্নত করে)১ চা চামচ
৮। ত্রিফলা (টক্সিন বাইন্ডার,ভিটামিন সি,হজমে সহায়ক,এন্টি ব্যাকটেরিয়া)২ চা চামচ
৯। যষ্টিমধু (ঠান্ডার সমস্যা রোধে অধিক কার্যকরী,এন্টি অক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে,লিভারের বিভিন্ন জটিলতা নিরাময়ে কার্যকরী,)২ চা চামচ
১০। আপেল সিডার ভিনেগার ( এর গুণাবলি বলে শেষ করা যাবেনা।লিভার টনিকের পাশাপাশি স্যালমোনেলা,ই কোলি এরকম নানান ভাইরাস রোধে কার্যকরী,প্রোবায়োটিক আর এনজাইমের ভালো সোর্স পাওয়া যায় এতে) পরিমাণ মত
১১। মধু (পরিমাণ মত)
সব গুলো মিশ্রণ একত্র করে বলের মত বানিয়ে রোদে ভালোভাবে শুকিয়ে সপ্তাহে ২ দিন প্রতি কবুতরকে সকালে ২ টি বিকালে ২ টি বড়ি খাওয়াই।এতে আলহামদুলিল্লাহ আমার লফট থেকে অসুখ বিসুখ দূরে থাকে।ভালোভাবে শুকিয়ে কাচের বয়ুমে সংরক্ষণ করলে ২ মাস পর্যন্ত ভালো থাকে।

Loft Chittagong

18/01/2022
অনেক সময় কবুতরের পায়ের আঙ্গুল বাঁকা থাকে,এ কারনে ব্রিডিং করতে সমস্যা হয়,এ পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন, আশাকরি কাজ হবে। নেট ...
14/01/2022

অনেক সময় কবুতরের পায়ের আঙ্গুল বাঁকা থাকে,এ কারনে ব্রিডিং করতে সমস্যা হয়,
এ পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন, আশাকরি কাজ হবে।
নেট পিক👌 যে-সব ভাই খাবার বাটি রিং তৈরি করেন, আশা করি এগুলো বানানোর চেষ্টা করবেন।

"আস্সলামু আলাইকুম"নতুন বছরে সবাই সব ভেদাভেদ ভুলে কবুতর তথা ব্যক্তিগত জীবনে নতুনভাবে শুরু করব এই প্রত্যাশায় আজকের আলোচনা...
03/01/2022

"আস্সলামু আলাইকুম"
নতুন বছরে সবাই সব ভেদাভেদ ভুলে কবুতর তথা ব্যক্তিগত জীবনে নতুনভাবে শুরু করব এই প্রত্যাশায় আজকের আলোচনা শুরু করছি।

আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করব ব্রিডিং সিজন শুরু হওয়ার পূর্বে কিভাবে কবুতরকে তৈরি করবেন। আলোচনাকে ২ ভাগে ভাগ করে নিচ্ছি-
- ব্রিডিং সিজন বা সময়
- ব্রিডিং পদ্ধতি

#ব্রিডিং_সিজন_বা_সময়ঃ জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে আপনারা কবুতরকে জোড়া দেয়া শুরু করতে পারেন। সাধারণত দ্বীর্ঘ বিরতির পর কবুতর জোড়া দেয়ার ১০-১৫ দিন পরেই কবুতর ডিমে চলে আাসে। বাচ্চা ফুটতে আরও ১৮ দিন এবং বাচ্চাদের ছোট পশম বের হতে আরও ৮-১০ দিন।

অর্থাৎ বাচ্চা রেডি হতে হতে মার্চ মাসের শেষ অব্দি লেগে যাবে। আমাদের দেশের আবহাওয়া ও পরিবেশের ধরন পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি গরম পরা শুরু হয় অর্থাৎ শীতের প্রকোপ কমায় শুরু করে। এবং ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে বৃষ্টিও শুরু হয়, এতে মশার প্রকোপও পরিবেশে কম দেখা যায়।

শীতে কবুতররের বাবা -মা পানি কম খাওয়ার কারণে বাচ্চার শারীরিক বৃদ্ধি কম হয় এবং এতে পেটে ঘা হওয়া থেকে শুরু করে আরও নানাবিধ সমস্যা দেখা যায়। আবার মশার প্রকোপও এসময় অনেক বেশি থাকে যা কিনা কবুতর পক্সের ধারক ও বাহক। এর ফলে অনেক বাচ্চা শীতে নষ্ট হয়, অথবা যারা বেচে থাকে তাদের অধিকাংশের স্বাস্থ্য ও সাইজ ভালো হয় না।

আবার শীতে কবুতরের ব্রিডিং করার জন্য কবুতর বিশ্রাম কম পায় এবং যতদিনে ব্রিডিং সিজন যখন শুরু হয় ততদিনে কবুতর কিছুটা দুর্বল হয়ে যায়। এজন্যই দেখবেন আমাদের প্যারেন্টস ভালো কোয়ালিটি হওয়া সত্বেও বাচ্চা পাওয়া যায় না।

তাই সকলের প্রতি বিএফপিবিএ এর আহ্বান থাকবে আন্তর্জাতিক সিজন বা সময় অনুসরণ করে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে ব্রিডিং শুরু করার জন্য।

#ব্রিডিং_পদ্ধতি ঃ ৪ টা গুরুত্বপূর্ণ কাজ ব্রিডিং শুরু করার পূর্বে আপনার খামারে করুন। ইন শা আল্লাহ ভালো ফলাফল পাবেন।
- কৃমি - Avitrol plus
- সালমোনেলোসিস - Parastop
- Paramixo virus- only for pigeon
- উকুন নাশক - Acemac 1% solution

খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে অধিক যেই বিষয়টার দিকে নজর রাখতে হবে তা হলো এই কোর্সগুলো করে ব্রিডিং শুরু করার পর নতুন কোন কবুতর খামারে প্রবেশ করাবেন না। এতে আপনার খামারে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যাবে।

#কবুতর_ডিম_বাচ্চা_না_করলে_করণীয় ঃ

বর্তমানে কবুতরের ব্রীডিং পিরিয়ড চলছে। এই ব্রীডিং পিরিয়ড আগামী জুলাই - অগাস্ট মাস পর্যন্ত চলবে। তাই প্রতিটা সময় আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু কিছু কারণে কবুতর ডিম বাচ্চা করেনা, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ নিচে দেয়া হল ঃ
- কবুতরের কৃমি থাকলে
- ইনব্রিডিং এর ফলে
- নর- মাদী উর্বর না হলে (বাঞ্জা হলে)
- কবুতর লম্বা সময় যাবত ব্রীডিং এ বিরতিতে থাকলে
- ভিটামিন কে এর অভাবজনিত কারণে
- কবুতরের শরীরে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদানের ঘাটতি থাকলে
- কবুতর ব্রীডিংএ আগ্রহ না থাকলে
- কবুতর মলটিং এ থাকলে

সমাধানের উপায়ঃ
- কৃমির কোর্স করাতে হবে। এক্ষেত্রে এভিট্রল প্লাস সবচাইতে ভালো কাজ করে।
- ইনব্রিডিং এর সমস্যা হলে কবুতরের জোড়া ভেঙে দিতে হবে
- নর-মাদি যদি বানজা হয় তাহলে কিছু করার নেই
- লম্বা সময় ব্রিডিংয়ে বিরতিতে থাকলে তাকে দিয়ে অন্য কবুতরের ডিম বাচ্চা করেন, ঠিক হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।
- ভিটামিন কে এর অভাবজনিত কারণ, ভিটামিনের ঘাটতি এবং ব্রীডিং আগ্রহী না হলে ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।

এক্ষেত্রে Travipharma er নর- মাদি এর জন্য Fertility booster খুব ভালো কাজ করে। এটা ব্যবহার করলে কি কি উপকার হবে তা নিচে দেওয়া হলঃ

♂ ঃ
ব্রীডিং সিজনে নরের উর্বরতা বৃদ্ধি ঔষধটি ডিমের উর্বরতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে -
- উর্বরতা এবং পুনঃপ্রজনন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে
- যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে
- শারীরিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে
- বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে সুদৃঢ় করে
- সংক্রমণ ও পরজীবীর আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- ভিটামিনের ঘাটতি, অতিরিক্ত চাপ এবং অসুস্থতার পর শারীরিক গঠন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে

প্রয়োগ মাত্রাঃ
প্রতিটি নর কবুতরকে পরপর ৪-৭ দিন ০.৫-১ টা করে খাওয়া দিতে হবে।

:
ব্রীডিং সিজনে নরের উর্বরতা বৃদ্ধি ঔষধটি ডিমের উর্বরতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে -

- পুনঃপ্রজনন এবং ডিম ফুটার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে
- ডিমে তাপ দেয়া, বাচচাকে যত্ন নেয়া এবং যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে
- হারের গঠন ও বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে
- বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে সুদৃঢ় করে
- ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে
- ক্লান্তি দূর করে এবং কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

এটা কবুতরের বৃদ্ধি ব্রীডিং এবং মল্টিং এরসময় ভালো ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও চিকিৎসা পরবর্তী পুনর্গঠনে ভালো ভূমিকা পালন করে।

প্রয়োগ মাত্রাঃ
প্রতিটি মাদি কবুতরকে পরপর ৫-৭ দিন ১ টা করে খাওয়া দিতে হবে। ভালো ফলাফল এর জন্য ২টি দেয়া যেতে পারে।
লেখক:- শ্রদ্ধেয় Monzur Ahmed ভাই।

Shahadat Hossain Jibon এর Pigeon Health Tonic  মোবাইল : 01401779025আলহামদুলিল্লাহ ব্যবহার করে অনেক উপকার পেয়েছি। এছাড়াও ...
05/12/2021

Shahadat Hossain Jibon এর
Pigeon Health Tonic
মোবাইল : 01401779025
আলহামদুলিল্লাহ ব্যবহার করে অনেক উপকার পেয়েছি। এছাড়াও আরো অনেকেই ব্যবহার করে ইতিমধ্যে উপকার পেয়েছে। পোস্টটি এই জন্য করা যে, বাইরের অনেক মেডিসিন আমরা ব্যবহার করি, কিন্তু আমাদের দেশেই যে অনেক ভালো জিনিস সল্পমূল্যে পাওয়া যায়, তা যেনো অনেকেই জানে এবং ব্যবহার করে উপকৃত হওয়ার সুযোগ পায়। জিনিসটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হওয়ায় কোনো সাইড ইফেক্টস হওয়ার সুযোগ নেই। আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করি ভাই তোর জন্য, আমাদের এই সেক্টরে আরো ভালো ভালো প্রাকৃতিক পন্য নিয়ে আয়।
যাদের লাগবে তারা সরাসরি জীবনের সাথে যোগাযোগ করবেন দয়া করে আমার ইনবক্সে দাম কত ,কোথায় পাব,কিভাবে পাব এগুলো জিজ্ঞেস করবেন না জীবনের নাম্বারটা দিয়ে দিলাম দয়া করে সরাসরি তার সাথে যোগাযোগ করবেন ধন্যবাদ

মোবাইল : 01401779025

💫 উপকারিতা 💫
👉ঠান্ডা, হাঁচি, কাশি এবং চোখে পানি প্রতিরোধ করে।
👉বধহজম জনিত সমস্যা দূর করবে
👉ডায়রিয়া প্রতিরোধ করবে।
👉 গন্ধযুক্ত পাতলা পায়খানার সমস্যা দূর করবে।
👉ঝিমানো ও গা ফোলানো ভাব দূর করবে।
👉রুচি বৃদ্ধি করবে।
👉রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।

 #কবুতর_পালনে_কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ পানি ও বাতাসবিএফপিবিএ একটা ব্রিডার বান্ধব সংগঠন। আমাদের প্রথম এবং প্রধান চাওয়াই হ...
25/11/2021

#কবুতর_পালনে_কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ পানি ও বাতাস

বিএফপিবিএ একটা ব্রিডার বান্ধব সংগঠন। আমাদের প্রথম এবং প্রধান চাওয়াই হচ্ছে সুস্থ কবুতর ও সুস্থ খামার যার মাধ্যমে আপনি একজন ব্রিডার হিসাবে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করতে পারবেন।
পৃথিবীতে সবচেয়ে সহজলভ্য উপাদান হচ্ছে পানি আর বাতাস। এই ২ টার ব্যবহারের ব্যাপারে আমরা খুব উদাসীন, বিশেষ করে পানি। খরচের কথা চিন্তা করে কবুতরের জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করি না। এমনকি আমরা অনেকবার সাবধান করার পরেও অনেককে বলতে শুনেছি আমার এতো খরচ করে লাভ কি, কবুতরত ভালোই আছে।

আমাদের এই জাতীয় মানসিকতাই মূলত কবুতরকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। আমরা যত কিছুই করি না কেন কবুতরকে সুস্থ না রাখতে পারলে কোন লাভ হবে না। তাই আসুন আজ থেকে আমরা "প্রতিকার অপেক্ষা প্রতিরোধ উত্তম" এই কথা মেনে চলি।
আমাদের খামারে যত রোগ আছে তার বেশিরভাগই পানি ও বায়ু বাহিত। তাই পানি ও বায়ুকে বিশুদ্ধ করতে পারলে, খামারের অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব।

#কিভাবে কবুতরকে পানিকে খেতে দিবেন ঃ

- আয়রন ও আর্সেনিক মুক্ত পানি খেতে দিন
- পানির বাটি ভাল করে ধুয়ে ও শুকিয়ে পানি দিন
- বিশুদ্ধ পানি দিন, এক্ষেত্রে ফিল্টার পানি অথবা পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ব্যবহার করতে পারেন
- পরিষ্কার পানি কবুতরকে খেতে দিন। তাই কমপক্ষে দুইবার পানি পরিবর্তন করুন এবং ২ ঘন্টার বেশি পানি না রাখাই ভাল।
- অটোমেটেড পানির সরবরাহ ব্যবস্থা করুন।
- প্রতিদিন পানির পাত্র ধুয়ে এবং শুকিয়ে পানি পরিবেশন করুন, এতে করে পানির পাত্রে ছত্রাক এবং ব্যাকটোরিয়া জন্মাতে পারবেনা।

#বায়ুকে বিশুদ্ধ করার জন্য প্রতিনিয়ত দিনে ১ বার হলেও জীবাণুনাশক স্প্রে করুন।

বিদেশের বেশিরভাগ খামারেই এই ব্যবস্থা গুলো পালন করা হয়। তাই তাদের রোগব্যাধি অপেক্ষাকৃত কম হয় এবং কোয়ালিটিও ভালো হয়।
( মনজুর আহমেদ)
Ahmed

20/11/2021

নতুন প্রতিবেদন রেসার কবুতর

লাইক কমেন্ট করে অনলাইনে  নিজের পার্সোনালিটি নষ্ট  করবার  কোন দরকার নাই।  পোস্টি মনোযোগ সহকারে পরে ভালো করে বুঝে মেডিসিনট...
13/11/2021

লাইক কমেন্ট করে অনলাইনে নিজের পার্সোনালিটি নষ্ট করবার কোন দরকার নাই। পোস্টি মনোযোগ সহকারে পরে ভালো করে বুঝে মেডিসিনটি ব্যাবহার করলে। অবশ্যই আপনি উপক্রিত হবেন।
কবুতর পালকদের জন্য সালমোনেলা, ই কোলাই।
অত্যন্ত পরিচিত দুটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ।
য়া প্রতিবছর শীতের সময় পরিবর্তিত আবহাওয়ায়। এই রোগ দুটি প্রায় খামারেই ছড়িয়ে পড়ে। তাই কবুতর পালকরা এই রোগ দুটির প্রতিকার ও প্রতিরোধ হিসেবে বিভিন্ন রকমের মেডিসিন দ্বারা কোর্স করিয়ে থাকে। কোন কোন ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক দ্বারা অ্যাডভান্স প্রতিরোধক কোর্স করানো হয়। যা কবুতরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে এবং মারাত্মক স্বাস্থ্যহানি ঘটায়। কারণ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যাকটোরিয়া নিরোধক মেডিসিন যা শরীরের সব ধরনের ব্যাকটেরিয়া সমূলে মেরে ফেলে। অথচ প্রাণী দেহকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে বাচিয়ে রাখা ও বৃদ্ধি রাখা অত্যন্ত জরুরী।
এজন্য ACI কোম্পানি এন্টিবায়োটিকের বিকল্প হিসেবে তৈরী করেছেন HALOR TID. ( হ্যালোরটিড )
যার তৈরী উপাদানে আছে এন্টিবায়োটিকের বিকল্প অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও সাইড এফেক্ট মুক্ত, প্রোবায়োটিক যুক্ত তিনটি ব্যাকটেরিয়া। যা শরীরে সৃষ্ট ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াকে বিনষ্ট করে উপকারী ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি করে।
ব্যবহারবিধি।
প্রতিরোধে প্রতি 1 গ্রাম পাউডার ৫ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ থেকে ৭ দিন খাওয়াতে পারেন।
প্রতিকারে - প্রতি ৩ লিটার পানিতে এক গ্রাম দিতে পারেন।
K kondokar

সালমোনেলা ডায়রিয়া সহ সকল ব্যাকটেরিয়া  প্রতিরোধে, গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারে প্রোবায়োটিক। যা উন্নত দেশের খামারি...
06/09/2021

সালমোনেলা ডায়রিয়া সহ সকল ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে, গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারে প্রোবায়োটিক। যা উন্নত দেশের খামারিদের খামার ব্যবস্থাপনায় প্রতিরোধক হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে ব্যবহার করা হয়।

প্রাণীদেহে প্রোবায়োটিকের কার্যকারিতা ও প্রোবায়োটিকের গুরুত্ব কত এটা উপলব্ধি করা খুবই জরুরী। কারন প্রোবায়োটিক শুধু মানুষ নয়,সকল পোষ্য -প্রাণীর সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের নিশ্চয়তা প্রদান করার জন্য উপকারী এবং শরীরের নানাবিধ সমস্যাকে দূর করার এক মোক্ষম উপায়।
কিন্তু প্রোবায়োটিকের গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকে জানলেও প্রোবায়োটিক ব্যবহারে খুব বেশি গুরুত্ব দেয়া হয় না। যতটা গুরুত্ব ভিটামিন এর উপরে দেয়া হয়। কোন কোন সমস্যায় প্রোবায়োটিক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে সেটাও জানেন না বা জানলেও অর্থের বিবেচনায় গুরুত্ব পায়না।

উপকারী এই মাইক্রোঅর্গানিজম সম্পর্কে কিছু তথ্য
প্রোবায়োটিক কী?
আসলে প্রোবায়োটিক একটি গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া। যা শরীরের উপকারী ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি করে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া নিষ্ক্রিয় করে।
কিন্তু আমাদের ধারনা ব্যাকটেরিয়া মানি শুধু ক্ষতিকর হয়। আসলে তা নয়, অনেক উপকারী ব্যাকটেরিয়া সকল প্রাণীর শরীরে বাস করে। যাদের সাহায্য ছাড়া প্রাণী জগত সুস্থ থাকাটাই মুশকিল হয়ে পড়ে।
এমনই কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়াকেই প্রোবায়োটিক বলা হয়।
যেমন একজন শিশুর শরীরে জন্ম থেকেই ভালো ব্যাকটেরিয়া মজুদ থাকে।
তবে কোনো সময় শরীরে সুস্থতার অভাব দেখা দিলে সে ক্ষেত্রে বাইরে থেকে উপকারী এই ব্যাকটেরিয়াকে শরীরে প্রবেশ করানো হয়।
রাশিয়ান বিজ্ঞানী এলি মেচনিকফের কাছ থেকে প্রথম প্রোবায়োটিকের ধারণা আসে।
তিনি এমন একজন ব্যক্তিকে খুঁজে পান,
যিনি অনেক জীবাণুর মধ্যে থেকেও সুস্থ ছিলেন দিনের পর দিন। কারণ খুঁজতে গিয়ে এই বিজ্ঞানী বুঝতে পারেন যে, সেই ব্যক্তি প্রতিদিন সকালের নাস্তায় দধি গ্রহণ করতেন। আর এই দধির উপকারী ব্যকটেরিয়াগুলোই তাকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে সহয়তা করেছে। ১৯৬০ সালের পর থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের কাছে প্রোবায়োটিকের ধারণা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

প্রোবায়োটিক গ্রহণের উপকারিতা কী?

সব রকমের প্রোবায়োটিক একই কাজ করে না। একেক প্রোবায়োটিকের দক্ষতা থাকে একেক দিকে।
অনেকে হয়তো ক্যাভিটি তৈরিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করে।
আবার অনেক প্রোবায়োটিক অন্ত্রকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে প্রোবায়োটিক মূলত-
হজমে সমস্যা সহ নানাবিধ অসুস্থতার বিরুদ্ধে কাজ করে। প্রোবায়োটিকের ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশী সফলতা পাওয়া গেছে ডায়েরিয়ার ও পায়খানা জনিত বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া সমস্যা দূরীকরণে অনেক বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক চলাকালীন পাশাপাশি প্রোবায়োটিক ব্যবহার করা হলে শরীরের রোগপ্রতিরোধ খমতা বৃদ্ধি পায় মেডিসিন এর কার্যকারিতায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।
এছাড়া,ব্যাকটেরিয়াল সমস্যার চাইতেও বেশি যে সমস্যাটিতে কার্যকরী ভুমিকা রাখে , সেটি হল কোষ্ঠকাঠিন্য অর্থাৎ চর্মরোগ এবং মলত্যাগের প্রক্রিয়াটিকে সহজতর করে তুলতেও প্রোবায়োটিক কার্যকরী ভুমিকা রাখে। শরীরে প্রোবায়োটিক এর উপস্থিতি কম থাকলে উপকারী ব্যাকটেরিয়া নিষ্ক্রিয় থাকে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া সচল থাকে।
অন্ত্রের নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয় , এবং এই সমস্যাগুলোর চিকিৎসা বেশ দীর্ঘমেয়াদি এবং কষ্টকর। হওয়ায় প্রোবায়োটিকের মাধ্যমে প্রথমেই সহজ চিকিৎসা চালানোর চেষ্টা করেন চিকিৎসকেরা। আর হ্যাঁ, প্রোবায়োটিক প্রাকৃতিক হওয়ায় এই পদ্ধতিতে ক্ষতির সম্ভাবনাও কম থাকে।
তাই প্রাণী জগতে বিশেষ করে সকল পোষ্য প্রাণীর শারীরিক সমস্যা দূর করতে, সুস্থতা ফিরিয়ে আনতে প্রোবায়োটিক ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরী।

কবুতরের জন্য স্প্রাউট তৈরী করা, সংরক্ষন ও খাওয়ানোর পদ্ধতি স্পাউটিং করার জন্য প্রথমে বীজগুলিকে ধুয়ে নিন। নতুন যারা স্প্রা...
03/09/2021

কবুতরের জন্য স্প্রাউট তৈরী করা, সংরক্ষন ও খাওয়ানোর পদ্ধতি

স্পাউটিং করার জন্য প্রথমে বীজগুলিকে ধুয়ে নিন। নতুন যারা স্প্রাউটিং করবেন তাদের জন্য কয়েকজাতের বীজ মিক্সড স্প্রাউটিং করার চেয়ে যেকোন একজাতের বীজ স্প্রাউটিং করাটাই উওম।

তারপর বীজগুলিকে একটি বোলে পানিতে ভিজিয়ে ৮/১০ ঘন্টা ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে দিন। লক্ষ্য করলেই দেখবেন বীজগুলি ফুলে উঠেছে। কিছু কিছু বীজের হয়তো সামান্য অঙ্কুর ও বের হবে। এটা সোকড সিড হিসেবে খাওয়াতে যায় কবুতরকে তবে এর পুষ্টিমান স্প্রাউটের চেয়ে কম।

এবার বীজগুলিকে একটি পাত্রে সূতি কাপড়ের টুকরা ভিজিয়ে বিছিয়ে তার উপর রেখে আরেকটি সূতি কাপড়ের টুকরা দিয়ে ঢেকে দিন এবং পানি স্প্রে করুন ৫/৬ ঘন্টা পরপর। বীজগুলিকে অবশ্যই ছায়াযুক্ত, ঠান্ডা পরিবেশে রাখবেন। স্প্রে করা পানির পরিমান বেশি হবে না আবার কমও হবে না।
সাধারনত ২৪ -৩৬ ঘন্টার ভিতর শিকড় বের হয়ে যাবে বেশিরভাগ বীজের। শিকড়ের সাইজ হবে ১ সে. মি । ১ সে. মি সাইজের স্প্রাউট কবুতরের জন্য সবচেয়ে বেশি পুষ্টিকর। এছাড়া ১ সে.মি এর বেশি হলে স্প্রাউটে একটা দূর্গন্ধ আসবে। এবার স্প্রাউট গুলিকে ১ লিটার পানিতে ৫ মিলি এপলসিডার ভিনেগার অথবা লেবুর রস মিশিয়ে সেই পানিতে ১০/১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে তুলে ফেলুন এবং ফ্যানের বাতাসে শুকিয়ে কবুতরকে পরিবেশন করুন। এটা প্রতিদিনই দেয়া যায় পাখিকে কোন সমস্যা নেই তবে সপ্তাহে ১ দিন বা ১৫ দিনে ১ দিন দেয়াটাই বেটার। স্প্রাউট অল্প পরিমানে বানিয়ে তাজা অবস্থায় খাইয়ে ফেলাটাই উওম। চাইলে ফ্রিজের নরমালে বায়ূশূন্য কন্টিনারে ৪/৫ দিন সংরক্ষন করা যায়, সেক্ষেত্রে খাওয়ানোর আগে প্রতিবার এপলসিডার ভিনেগার বা লেবু পানিতে ধূয়ে নিবেন এবং তাপমাত্রা স্বাভাবিক করে কবুতরকে দিবেন।

যেকোন বীজই স্প্রাউটিং করে কবুতরকে দেয়া যাবে তবে সব বীজের স্প্রাউটিং টাইম কিন্তু এক নয়। তাই মিক্সড সিড স্প্রাউটিং করলে বীজের স্প্রাউটিং টাইম ব্যালেন্স করে স্প্রাউটিং করা উচিত।

কবুতর প্রথম অবস্থায় খেতে চাইবে না। সেক্ষেত্রে কবুতরকে ( যাদের বেবি নেই ) সকাল বেলা খাবার না দিয়ে দুপুরে ১২/১ টার দিকে এগুলি টানা কয়েকদিন দিলে খাওয়ার অভ্যাস তৈরী হবে। বেবি কবুতর নতুন খাবার খাওয়া শিখলে তখন যদি অভ্যাস করানো যায় তাহলে সহজেই অভ্যাস্থ হয়ে যায়। একবার অভ্যাস্থ হয়ে গেলে এরা খুবই আগ্রহ করে এটা খেয়ে থাকে।

যদিও স্প্রাউট তৈরী করা একটু কষ্টকর তবে ব্যাবহার করলে এটার উপকারীতা নিজেই টের পাবেন।

© Fahad Ahammed

অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা।অনলাইনে ভালো মানুষদের কিছু মূল্যবান কথা।যা আমাদের জন্য কার্যকরী। অনলাইন সেক্টরে।আজকাল অনেকেই অনলাই...
21/08/2021

অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা।
অনলাইনে ভালো মানুষদের কিছু মূল্যবান কথা।
যা আমাদের জন্য কার্যকরী। অনলাইন সেক্টরে।
আজকাল অনেকেই অনলাইনে কবুতর কেনার ক্ষেত্রে প্রতারিত হচ্ছেন। অনলাইনে কবুতর কেনাকাটায় প্রতারণা এড়াতে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।

১. প্রথম কাজ যার সাথে লেনদেন করতে চাচ্ছেন তার ফেজবুক টাইমলাইন ঘুরে আসুন। নজর দেন যে তাকে বিশ্বাস করার মতো পর্যাপ্ত ক্লু তার ব্যক্তিগত প্রোফাইলে আছে কিনা। এটা আপনি আপনার সাব-কনশাস মাইন্ডে অনায়াসে করতে পারেন।

২. প্রতিটা বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে চেনার অন্যতম উপায় হচ্ছে তার টাইমলাইনের পোস্টের কমেন্ট গুলো লক্ষ্য করা। যদি দেখেন কমেন্টে পরিচিত ব্রিডারদের কমেন্ট আছে বুঝে নেবেন ঐ ব্যক্তির প্রতারক হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। কমেন্টগুলোর ধরণ যাচাই করে তার সম্পর্কে কিছুটা আইডিয়া পাবেন।

৩. বাংলাদেশে দীর্ঘদিন কবুতর নিয়ে কাজ করছে এরকম সিনিয়র ব্রিডারদের পোস্টে তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ আনাগোনা লক্ষ্য করুন। এক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তির আইডেন্টিটি যাচাইয়ে আপনি ভালো রকম সুবিধা পাবেন।

৪. বর্তমানে প্রতিটি ব্রিডারই কোনো না কোনো লোকাল কবুতর এসোসিয়েশনের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে কানেক্টেড। এসোসিয়েশনের গেট টুগেদার প্রোগ্রামগুলোতে তার আনাগোনা লক্ষ্য করুন বা এসোসিয়েশনের পরিচিত মুখগুলোর কাছে থেকে ঐ ব্যক্তির খোঁজখবর নিন।

৫. নির্ধারিত বাজার দামের চেয়ে অনেক কমে কবুতর সেল দিতে চাচ্ছে এরকম ব্যক্তিদের সাথে লেনদেন করতে সতর্ক থাকুন। লেনদেন করার আগে ভালোভাবে ভেরিফিকেশন করে নিন।

৬. এডমিন ডিল করতে পারেন। এটা খুব ফলপ্রসু। এক্ষেত্রে কবুতরের কোয়ালিটি সম্পর্কে ১০০% তথ্য রেকর্ড রাখবেন।

৭. তার সাথে ভিডিও কলে কবুতরে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।

উপরিউক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে অনলাইনে লেনদেন করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।

স্বত্তাধিকারী: মোল্লা পিজন লফট সিরাজগঞ্জ

30/07/2021
18/06/2021

👇😍😍😍😍😍😍😍👇

17/06/2021

Alhamdulillah sold out💪💪

05/06/2021
Alhamdulillah
04/06/2021

Alhamdulillah

24/03/2021

😍😍😍😍😍😍😍
Alhamdulillah
Black gold art-angel
New adult pair
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

কবুতর প্রেমিরা আসুন খাবার সম্পর্কে জানি:"ধৈর্য্য সফলতার চাবিকাঠি"(এখানে কবুতরের খাবারকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে)খাদ্য:আমর...
15/03/2021

কবুতর প্রেমিরা আসুন খাবার সম্পর্কে জানি:
"ধৈর্য্য সফলতার চাবিকাঠি"
(এখানে কবুতরের খাবারকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে)

খাদ্য:
আমরা যে সব বস্তু আহার এর মধ্যে যা দেহের [পুষ্টি] ও বৃদ্ধি সহায়ক এবং তাপশক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে তাকে খাদ্য বলে।

খাদ্যের প্রকারভেদ:

জীবদেহে খাদ্যের কার্যকারিতা অনুযায়ী খাদ্য কে দু'ভাগে ভাগ করা হয়, যেমন-

দেহ-পরিপোষক খাদ্য : যে সব খাদ্য দেহের গঠন, বৃদ্ধি ও শক্তি উৎপাদনে সহায়কারী, তাদের দেহ-পরিপোষক খাদ্য বলে। যেমন : শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট, আমিষ বা প্রোটিন এবং স্নেহপদার্থ বা ফ্যাট বা লিপিড।

দেহ-সংরক্ষক খাদ্য : যে সব খাদ্য দেহকে রোগ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে, শক্তি উৎপাদনে সহায়ক নয়, তাদের দেহ-সংরক্ষক খাদ্য বলে। যেমন : খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন, খনিজ পদার্থ বা মিনারালস।

খাদ্যের উপাদান:
খাদ্যে ছ'টি উপাদান থাকে, যথা- শর্করা, আমিষ বা প্রোটিন, স্নেহপদার্থ, ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ, খনিজ লবণ এবং পানি।

১. শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট:
উপাদান : কার্বন, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন—এই তিনটি উপাদান নিয়ে শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট গঠিত। শর্করায় হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন ২:১ অনুপাতে থাকে।

উৎস : ধান বা চাল, গম, ভূট্টা, বাজরা, চিনা ইত্যাদিতে শর্করা পাওয়া যায়।

পুষ্টিগত কাজ :

দেহে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি এবং তাপ শক্তি উৎপাদন শর্করার প্রধান কাজ।

২আমিষ বা প্রোটিন:

উপাদান : কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন সমন্বয়ে প্রোটিন গঠিত। অনেক সময় সালফার এবং ফসফরাসও প্রোটিনে থাকে। প্রোটিন-অণু অসংখ্য অ্যামাইনো অ্যাসিডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।

উৎস : মশুর, সবুজ মটর,সাদা মটর,রেজা, সকল ডাল জাতীয় খাবার, সয়াবিন ইত্যাদিতে প্রোটিন পাওয়া যায়।

পুষ্টিগত গুরুত্ব বা কাজ :

দেহের বৃদ্ধি, কোষ গঠন ও ক্ষয়পূরণ হল প্রোটিনের প্রধান কাজ।
তাপ শক্তি উৎপাদন।
দেহস্থ উৎসেচক, হরমোন ইত্যাদি সৃষ্টি করা।
অপরিহার্য অ্যামাইনো অ্যাসিডের চাহিদা পূরণ করা হল প্রোটিনের অন্যতম কাজ।

৩.স্নেহপদার্থ বা ফ্যাট:

উপাদান : কার্বন, হাইড্রোজেন, এবং অক্সিজেন নিয়ে স্নেহপদার্থ বা ফ্যাট গঠিত হয়। এখন অক্সিজেন অনুপাত শর্করা তুলনায় কম এবং শর্করার মত হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন ২:১ অনুপাতে থাকে না। ফ্যাট প্রকৃতপক্ষে অ্যাসিড এবং গ্লিসারলের সমন্বয়ে গঠিত এস্টার বিশেষ।

উৎস : বাদাম, সরিষা, কুসুম ফুলের বীজ, সূর্যমূখী বীজ ইত্যাদিতে উদ্ভিজ্জ ফ্যাট থাকে।

পুষ্টিগত গুরুত্ব বা কাজ :

তাপ শক্তি উৎপন্ন করা ফ্যাট জাতীয় খাদ্যে প্রধন কাজ॥
ফ্যাট প্রানিদেহের তাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ফ্যাট মেদরুপে ভবিষ্যতের খদ্যের উৎস হিসাবে সঞ্চিত থাকে।
ফ্যাট ভিটামিনকে দ্রবীভূত রাখে এবং এদের শোষণে সাহায্য করে।
ফ্যাট যকৃৎ থেকে পিওরস এবং অগ্ন্যাশয় থেকে অগ্ন্যাশয় রস নিঃসরণে সাহায্য করে।
স্নেহপদার্থ মলাশয় ও পায়ু পিচ্ছল করে মল নিঃসরণে সহায়তা করে।
কোলেস্টেরল নামক ফ্যাট থেকে ভিটামিন-ডি, ইস্ট্রোজেন, টেস্টোস্টেরণ নামক হরমোন উৎপন্ন হয়।

৪.খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন :

যে বিশেষ জৈব পরিপোষক সাধারণ খাদ্যে অতি অল্প পরিমাণে থেকে দেহের স্বাভাবিক পুষ্টি ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং রোগপ্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে, তাকে ভিটামিন বলে।

শ্রেণীবিভাগ : দ্রাব্যতা অনুসারে ভিটামিনগুলিকে দুভাগে ভাগ করা হয়। যথা:
১. তেল বা স্নেহপদার্থে দ্রবনীয় ভিটামিন :যে সব ভিটামিন তেল বা স্নেহপদার্থে দ্রবীভূত হয়, তাদের স্নেহপদার্থে দ্রবনীয় ভিটামিন বলে। যথা: A, D, E, K।

২. জলে দ্রবনীয় ভিটামিন :যে সব ভিটামিন জলে দ্রবীভূত হয়, তাদের জলে দ্রবনীয় ভিটামিন বলে॥ যথা: B, C এবং P।

উৎস : ভিটামিন দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, প্রানীদের যকৃৎ, মাছের যকৃৎ নিঃসৃত তেল, মাখন, উদ্ভিজ্জ তেল, বাদাম, ঢেঁকিছাটা চাল, লাল আটা, ছোলা, মুগ, বীট, গাজর, মটরশুঁটি, পালংশাক, টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, লেবু, আম, আমলকি, আপেল ইত্যাদিতে পাওয়া যায়। ভিটামিনের এই সব উৎসের মধ্যে দুধ, ডিম, পালংশাক, টমেটো, মটরশুঁটি, কলা, আপেল ইত্যাদিতে বেশীর ভাগ ভিটামিন পাওয়া যায়। ভিটামিন A এবং D এর উৎস মোটামুটি এক, যেমন : কড্, হ্যালিবাট যকৃত নিঃসৃত তেল (লিভার অয়েল), মাখন, দুধ, ডিম,গাজর, বাঁধাকপি, ইত্যাদি। নারিকেল, সরষে, রেড়ী বীজ, তুলা বীজ ইত্যাদিতে উদ্ভিজ্জ ফ্যাট এবং মাখন, ঘি, চর্বি ইত্যাদিতে প্রাণিজ ফ্যাট থাকে। সাধারন উত্তাপে যে সমস্ত ফ্যাট তরল অবস্থায় থাকে, তাদের তেল বলে।

(এই ভিটামিন যুক্ত খাবারগুলো কবুতরকে খাওয়ানো যায়না তাই প্রতিমাসেই তিন দিন ভালো মানের মাল্টিভিটামিন খাওয়াতে হয়)

পুষ্টিগত গুরুত্ব বা কাজ :

তাপ শক্তি উৎপন্ন করা ফ্যাট জাতীয় খাদ্যে প্রধান কাজ।
ফ্যাট প্রাণীদেহের তাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ফ্যাট মেদরুপে ভবিষ্যতের খাদ্যের উৎস হিসাবে সঞ্চিত থাকে।
ফ্যাট A, D, E, K ভিটামিনকে দ্রবীভূত রাখে এবং এদের শোষণে সাহায্য করে।
ফ্যাট যকৃৎ থেকে পিত্তরস এবং অগ্ন্যাশয় থেকে অগ্ন্যাশয় রস নিঃসরণে সাহায্য করে।
স্নেহপদার্থ মলাশয় ও পায়ু পিচ্ছিল করে মল নিঃসরণে সহায়তা করে।

৫.খনিজ লবণ:

খনিজ লবণ হল খাদ্য উপাদন এরা শক্তি সরবরাহ করে না। খনিজ লবণ হল অজৈব।

খনিজ লবণের প্রয়োজনীয়তা-

১৷ পুষ্টি - জীব দেহের স্বাভাবিক পুষ্টির জন্য খনিজ লবণের প্রয়োজনীয়তা আছে।

২৷ বৃদ্ধি - জীব দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য খনিজ লবণের প্রয়োজন।

৩৷ রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা - রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা অর্জনের জন্য খনিজ লবণের গ্রহণের প্রয়োজন আছে।

৬. পানি:
পানি খাদ্যের একটি উপাদান। মানবদেহের জন্য পানি অপরিহার্য। দেহের গঠন এবং অভ্যন্তরীণ কাজ জল ছাড়া চলতে পারে না। আমাদের দৈহিক ওজনের ৬০-৭০% পানি। আমাদের রক্ত মাংস, স্নায়ু, দাঁত, হাড় ইত্যাদি প্রতিটি অঙ্গ গঠনের জন্য পানি প্রয়োজন। দেহকোষ গঠন ও কোষের যাবতীয় শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলো পানি ছাড়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়।

আমাদের করনীয়:
খাবার: গম 30%, ভুট্টা ভাঙা/ পর্পকর্ণ 20%, বাজরা 10% রেজা+সবুজ মটর+সাদা মটর+ডাবলি+মশুর 30%, সরিষা+সূর্যমূখীবীজ+কুসুম ফুলের বীজ 10% মিশিয়ে খাদ্য তৈরী করুন। (শীতে তৈলবীজ 10%ও গরমে তৈলবীজ 5%)

গ্রিট:
ইটের গুড়া20%,লাইমস্টোন20%, কাঠ কয়লা 2%, ডিমের খোসা ও ঝিনুকের গুড়া 50%(সিদ্ধ করে শুকানো), আয়োডিন লবন 1%, বিট লবন 1%, হলুদ গুড়া1%, দারুচিনি গুড়া 1% , নিমপাতা গুড়া 1% , সজিনা পাতা গুড়া 2% মিশিয়ে গ্রিট তৈরী করে কবুতরকে খেতে দিন ।

ভিটামিন:
বেশিরভাগ ভিটামিন যুক্ত খাবারগুলো কবুতরকে খাওয়ানো যায়না তাই প্রতিমাসেই তিন দিন ভালো মানের মাল্টিভিটামিন খাওয়াতে হয় এতে ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ গুলো হয়না।

পানি: পরিস্কার পাত্রে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করুন।
(সংগ্রহিত)

Alhamdulillah  Danish baby 🥰🥰👍👍
08/03/2021

Alhamdulillah Danish baby 🥰🥰👍👍

Alhamdulillah 🥰🥰🥰👍👍
14/02/2021

Alhamdulillah 🥰🥰🥰👍👍

🥰🥰🥰🥰   German Shield  🥰🥰🥰🥰😍😍😍😍😍  Only show  😍😍😍😍😍
08/02/2021

🥰🥰🥰🥰 German Shield 🥰🥰🥰🥰
😍😍😍😍😍 Only show 😍😍😍😍😍

08/02/2021

🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
🌹Black gold art-angel home breed baby 🌹
😍😍😍😍😍Only for show 😍😍😍😍😍😍
✌️27-days✌️

Address

Sirajganj District
Sirajganj
6700

Telephone

+8801780118234

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ma aviary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ma aviary:

Videos

Share

Category