প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Thakurgaon
  • প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার

প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার, Veterinarian, Lahiri hat Thakurgaon, Thakurgaon.
(11)

"আধুনিক প্রাণী সেবার একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান"
প্রতিষ্ঠানটি মরহুম প্রফেসর ইমদাদুল হক এর নামে নামকরণ করা হয়েছে যিনি ছিলে শিক্ষাবিদ এবং সমাজ সেবক একেবারে প্রচার বিমুখ মানুষ।।

আপনি জানেন কি অক্টোপাস:★অক্টোপাসের তিনটি হৃদপিণ্ড থাকে।★এটি রঙ পরিবর্তন করে পরিবেশের সঙ্গে মিশে যেতে পারে।★তারা প্রতিটি ...
24/12/2024

আপনি জানেন কি অক্টোপাস:

★অক্টোপাসের তিনটি হৃদপিণ্ড থাকে।

★এটি রঙ পরিবর্তন করে পরিবেশের সঙ্গে মিশে যেতে পারে।

★তারা প্রতিটি বাহু দিয়ে আলাদা কাজ করতে পারে!

গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, হাঁস, মুরগি, কুকুর, বিড়াল থেকে মানুষে ছড়াতে পারে এমন জুনোটিক রোগের তালিকা দেওয়া হলো:গরু ও মহিষ:ব্...
24/12/2024

গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, হাঁস, মুরগি, কুকুর, বিড়াল থেকে মানুষে ছড়াতে পারে এমন জুনোটিক রোগের তালিকা দেওয়া হলো:

গরু ও মহিষ:
ব্রুসেলোসিস (Brucellosis)
টিউবারকুলোসিস (Bovine Tuberculosis)
অ্যানথ্রাক্স (Anthrax)
লেপটোস্পাইরোসিস (Leptospirosis)
ক্রিপ্টোসপোরিডিওসিস (Cryptosporidiosis)

ছাগল ও ভেড়া:
ব্রুসেলোসিস (Brucellosis)
ক্যাম্পাইলোব্যাকটেরিওসিস (Campylobacteriosis)
কিউ ফিভার (Q Fever)
লিস্টেরিওসিস (Listeriosis)
অ্যানথ্রাক্স (Anthrax)

হাঁস ও মুরগি:
এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা (Avian Influenza)
সালমোনেলোসিস (Salmonellosis)

কুকুর:
র‍্যাবিস (Rabies)
লেপটোস্পাইরোসিস (Leptospirosis)
সারকোপটিক মাঞ্জ (Scabies)
ক্যাম্পাইলোব্যাকটেরিওসিস (Campylobacteriosis)

বিড়াল:
টক্সোপ্লাজমোসিস (Toxoplasmosis)
ক্যাট স্ক্র্যাচ ডিজিজ (Cat Scratch Disease)
র‍্যাবিস (Rabies)
ফ্লে-বাইট ফিভার (Flea-bite fever)

সাধারণ নির্দেশনা:
স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
পশুপাখির সাথে মিশার পর ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিন।
পশু-পাখি রোগাক্রান্ত হলে দ্রুত ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
রোগ প্রতিরোধে ভ্যাকসিন প্রয়োগ নিশ্চিত করুন।

24/12/2024
24/12/2024

গরুর ব্যবসার সফলতার জন্য করণীয়ঃ

বাজার বিশ্লেষণ: গরুর মাংস, দুধ, এবং প্রক্রিয়াজাত পণ্যের চাহিদা ও বাজার সরবরাহ সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। কথায় কি কেমন দামে পাওয়া যাবে আর কথায় কি কত দামে বিক্রি করা যাবে। র্আথাৎ আপনি যা পালন করতে চাচ্ছে তার যোগান কথা থেকে নিবেন আর বিক্রি কথায় করবেন।

মেন্টর রাখাঃ সার্বিক সহযোগিতা করতে পারবেন এমন একজন কে মেন্টর হিসেবে রাখা এ ব্যাপারে একজন রেঃ ভেটেরিনারি কনসালটেন্ট কে রাখা সব থেকে ভালো হবে। যিনি আপনার পরিকল্পনা গুলিকে যথাযথ ভাবে বিশ্লেষণ করে এর ভিত গড়ে দিবে।

টেকনিক্যাল জ্ঞান: পশু পালনের আধুনিক পদ্ধতি, পালনে প্রযুক্তির ব্যবহার, রোগ প্রতিরোধের বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ চিকিৎসা নয় এটা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত মানুষদের জন্য।

সরকারি বেসরকারি সুযোগ-সুবিধা: গবাদিপশু খাতের জন্য প্রাপ্ত সরকারি বেসরকারি ঋণ এবং ভর্তুকি ব্যবহার নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট অংশিজনদের সাথে যোগাযোগ রাখা।

পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা: ব্যবসার জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও বাজেট নিশ্চিত করা। মাঠে নেমে পড়া।

Send a message to learn more

জেনোমিক্স (Genomics) হল জিনোম বা জীবের সম্পূর্ণ জেনেটিক উপাদানের অধ্যয়ন। এটি জীবের ডিএনএ-তে উপস্থিত সমস্ত জিনের কাঠামো, ...
24/12/2024

জেনোমিক্স (Genomics) হল জিনোম বা জীবের সম্পূর্ণ জেনেটিক উপাদানের অধ্যয়ন। এটি জীবের ডিএনএ-তে উপস্থিত সমস্ত জিনের কাঠামো, কার্যক্রম, বিবর্তন এবং পারস্পরিক সম্পর্ক বোঝার জন্য একটি বৈজ্ঞানিক শাখা।

জেনোমিক্স কীভাবে কাজ করে?
জেনোমিক্স ডিএনএ সিকোয়েন্সিং, বায়োইনফরমেটিক্স, এবং উন্নত কম্পিউটেশনাল টুলের মাধ্যমে জীবের জিনোম বিশ্লেষণ করে। এটি জীবের বৈশিষ্ট্যগুলো দ্রুত এবং সঠিকভাবে বোঝার পাশাপাশি সেগুলোকে উন্নত করতে সহায়তা করে।

জেনোমিক্সের গুরুত্বপূর্ণ দিক:

১। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: জেনোমিক্সের মাধ্যমে জীবের মধ্যে ভালো জিন চিহ্নিত করে তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মে অন্তর্ভুক্ত করা যায়।
২। সময়ের সাশ্রয়: প্রজন্মগত উন্নতিতে সময় কমিয়ে আনে।
৩। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: রোগ প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত এবং প্রজননের মাধ্যমে তা বৃদ্ধি করা।
৪। উন্নত প্রজনন কৌশল: প্রজননকার্যে উচ্চমানের জেনেটিক বৈশিষ্ট্য অর্জন সহজ হয়।

পশু খামারে জেনোমিক্সের ভূমিকা
জেনোমিক্স বর্তমানে গবাদি পশুর ক্ষেত্রে বিপ্লব এনেছে। এটি:

#দুধের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।
#রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করা।
#খাদ্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধি।
#দ্রুত প্রজনন এবং বংশ উন্নয়ন নিশ্চিত করে।

সংকলনে
ডাঃ মোঃ মুনিরুজ্জামান
পরিচালক
প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার

এটাই জেনোমিক্সের সৌন্দর্য (বিজ্ঞানের সৌন্দর্য):  1. জেনোমিক্সের আগে ৬ প্রজন্ম (Chairman থেকে Robust) সম্পন্ন করতে ৩২ বছর...
24/12/2024

এটাই জেনোমিক্সের সৌন্দর্য (বিজ্ঞানের সৌন্দর্য):
1. জেনোমিক্সের আগে ৬ প্রজন্ম (Chairman থেকে Robust) সম্পন্ন করতে ৩২ বছর লেগেছিল।
2. জেনোমিক্সের পরে ৬ প্রজন্ম (Supersire থেকে Bolt Action) সম্পন্ন করতে মাত্র ১০ বছর লেগেছে।

24/12/2024

দেশি মুরগির বৈশিষ্ট্য

দেশি মুরগি সাধারণত অল্প খরচে পালনযোগ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং স্থানীয় পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে দক্ষ। এদের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

আকার: ছোট ও মাঝারি আকারের হয়।
উৎপাদন: বছরে ৫০-৮০টি ডিম দেয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: অধিকাংশ রোগ সহজে প্রতিরোধ করতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস: প্রাকৃতিক খাবার যেমন পোকামাকড়, ঘাস, দানা ইত্যাদি খেতে পছন্দ করে।
পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়া: উন্মুক্ত পরিবেশে সহজেই খাপ খাইয়ে নেয়।

দেশি মুরগি বদ্ধ পরিবেশে পালনে অসুবিধা
দেশি মুরগি সাধারণত উন্মুক্ত পরিবেশে পালন উপযোগী। বদ্ধ পরিবেশে পালন করলে নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দেয়:

আচরণগত সমস্যা: দেশি মুরগি ঘুরে বেড়াতে এবং খাবার সংগ্রহ করতে পছন্দ করে। বদ্ধ পরিবেশে তাদের মানসিক চাপ বাড়ে, যা উৎপাদনে প্রভাব ফেলে।

রোগবালাইয়ের ঝুঁকি: জায়গা সংকীর্ণ থাকলে রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

খাদ্য গ্রহণে সমস্যা: প্রাকৃতিক খাবারের অভাব হলে, তারা কৃত্রিম খাদ্যের প্রতি অনীহা দেখাতে পারে।

ডিম উৎপাদনে প্রভাব: মানসিক চাপ এবং অস্বস্তির কারণে ডিম উৎপাদন কমে যায়।

অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন: বদ্ধ পরিবেশে তাদের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে বেশি পরিশ্রম এবং ব্যয় হয়।

24/12/2024

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Chang Juo, M M H Hemal, Raj Roy, Mst Latifa Begum, Shahidul Islam, Md Nure Alam Siddiky, Firoj Chowdhury Munna, Nayon Ray, Md Sumon Rabbany, Abu Shaheed Chowdhury

**ফেসিওলা হেপাটিকা (Fasciola hepatica)-এর জীবনচক্র**  **ফেসিওলা হেপাটিকা** একটি পরজীবী প্লাটিহেলমিন্থস, যা প্রধানত গবাদি...
23/12/2024

**ফেসিওলা হেপাটিকা (Fasciola hepatica)-এর জীবনচক্র**

**ফেসিওলা হেপাটিকা** একটি পরজীবী প্লাটিহেলমিন্থস, যা প্রধানত গবাদিপশুর (গরু, মহিষ, ছাগল) লিভারে বসবাস করে এবং মাঝে মাঝে মানুষের মধ্যেও সংক্রমণ ঘটায়। এটি **লিভার ফ্লুক** নামেও পরিচিত। এর জীবনচক্র জটিল এবং এর মধ্যে অন্তর্বর্তী পোষক ও চূড়ান্ত পোষকের ভূমিকা রয়েছে।

# # # ১. **ডিম (Eggs)**
পরজীবীর পূর্ণাঙ্গ অবস্থান চূড়ান্ত পোষকের লিভার বা পিত্তনালিতে। পূর্ণাঙ্গ ফেসিওলা ডিম পাড়ে, যা পিত্তের মাধ্যমে অন্ত্র হয়ে মলের সঙ্গে পরিবেশে চলে যায়।

# # # ২. **মিরাসিডিয়া (Miracidium)**
পরিবেশে সঠিক আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার মধ্যে ডিম থেকে **মিরাসিডিয়া** বের হয়। এটি ছোট, সিলিয়া দ্বারা পরিবেশে সাঁতার কাটতে সক্ষম।

# # # ৩. **অন্তর্বর্তী পোষক (Intermediate Host)**
মিরাসিডিয়া একটি বিশেষ অন্তর্বর্তী পোষক, সাধারণত **শামুক (Lymnaea spp.)**, এর মধ্যে প্রবেশ করে। এখানে এটি বিভিন্ন পর্যায়ে বিভক্ত হয়:
- **স্পোরোসিস্ট (Sporocyst)**
- **রেডিয়া (Redia)**
- **সারকারিয়া (Cercaria)**

# # # ৪. **সারকারিয়া (Cercaria)**
শামুক থেকে মুক্ত হয়ে সারকারিয়া পানিতে সাঁতার কাটে এবং উদ্ভিদের ওপর স্থির হয়ে **মেটাসারকারিয়া (Metacercaria)** গঠন করে।

# # # ৫. **মেটাসারকারিয়া (Metacercaria)**
মেটাসারকারিয়া হলো সংক্রমণ-সক্ষম অবস্থান। চূড়ান্ত পোষক যখন দূষিত পানি বা উদ্ভিদ (যেমন: ঘাস) গ্রহণ করে, তখন এটি তাদের দেহে প্রবেশ করে।

# # # ৬. **লিভারে স্থানান্তর (Migration to Liver)**
মেটাসারকারিয়া অন্ত্রে পৌঁছে সেখান থেকে লিভারে চলে যায়। লিভারে এটি পূর্ণাঙ্গ পরজীবীতে পরিণত হয় এবং পিত্তনালিতে অবস্থান করে ডিম পাড়তে শুরু করে।

# # # জীবনচক্র পুনরাবৃত্তি
লিভার ফ্লুকের ডিম পুনরায় মলের মাধ্যমে পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং নতুন জীবনচক্র শুরু করে।

# # # সংক্ষেপে জীবনচক্রের পর্যায়গুলো:
ডিম → মিরাসিডিয়া → শামুকে স্পোরোসিস্ট → রেডিয়া → সারকারিয়া → মেটাসারকারিয়া → চূড়ান্ত পোষকের লিভারে পূর্ণাঙ্গ ফ্লুক।

# # # গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- **অন্তর্বর্তী পোষক:** শামুক
- **চূড়ান্ত পোষক:** গবাদিপশু ও মানুষ
- **পরিবেশগত প্রয়োজন:** জলাশয় বা আর্দ্র স্থান

# # # প্রতিরোধ:
- গবাদিপশুর খাবার ও পানি পরিষ্কার রাখা।
- জলাশয়ে শামুকের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা।
- নিয়মিত ড্রাগ প্রয়োগ (যেমন ট্রাইক্লাবেন্ডাজোল)।

বিড়াল পালনে ইসলামী বিধানশহুরে জীবনের একঘেয়ামি কাটাতে অনেকে সঙ্গী প্রাণী পালন করেন কুকুর, বিড়াল, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, ম...
23/12/2024

বিড়াল পালনে ইসলামী বিধান

শহুরে জীবনের একঘেয়ামি কাটাতে অনেকে সঙ্গী প্রাণী পালন করেন কুকুর, বিড়াল, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, মুরোগ, বানর, টিকটিকি, ইঁদুর এমন কি সাপ। তবে আমাদের দেশে পোষা প্রণী হিসেবে জনপ্রিয়তায় প্রথম পাখি আর দ্বিতীয় হলো বিড়াল। আমাদের আজকের আলোচনা বিড়াল। যেহেতু আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী তাই শুরুতে আমাদের আলোচনা হবে বিড়াল পালন নিয়ে ইসলাম কি বলে?
বাসায় বিড়াল পালনে ইসলামে কোন অসুবিধা নেই, বরং সতর্কতার সাথে বিড়ালের দেখভাল করতে বলা হয়েছে। যাতে বিড়াল পালনকারীর কাছ থেকে কোন কষ্ট না পায়।
মুসলিম শরিফের এক হাদিসে (হাদিস নং ৫৭৪৫) এসেছে “এক মহিলাকে একটি বিড়ালের জন্য আজাব দেওয়া হয়েছে। কারণ, বিড়ালটিকে আটকে রাখায় সেটি মারা গিয়েছিল। ফলে সে জাহান্নামে গেছে। বিড়ালটিকে সে আটকে রেখে সে খাবার-পানীয় দেয়নি। আবার ছেড়েও দেয়নি যাতে করে জমিনের পোকামাকড় খেয়ে বাঁচতে পারে।”
অর্থাৎ পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালন যেমন জায়েজ তেমনি পোষা প্রাণীর খাদ্য পানীয় সর্বরাহ করা এবং উত্তম রূপে দেখভাল করাও পালনকারীর দায়ীত্ব ও কর্তব্য।
প্রাণীর প্রতি ভালোবাসার জন্য আমাদের মহানবী সাঃ এর বাণী
আল হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, সাহাবিরা প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! পশুপাখিদের মধ্যেও কি আমাদের জন্য সওয়াব রয়েছে? তিনি বললেন, “প্রতিটি তাজা কলিজায় সওয়ব রয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৩৪৬৭; মুসলিম, হাদিস : ২২৪৫)।
আর একটি হাদিস যা হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) এর বর্ণনায় এসেছে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন “দয়াবানদের ওপর দয়াময় আল্লাহও দয়া করেন। তোমরা জমিনের অধিবাসীদের প্রতি দয়া করো, তাহলে যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।”(সুনান আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৪১)
বিড়াল পালন নিয়ে সাহাবীদের একটি মজার ঘটনা আছে আমাদের নবী মুহাম্মদ সাঃ এর একজন প্রিয় সাহাবী যার নামকিনা আবু হুরাইরা (রাঃ) তিনার প্রকৃত নাম হলো আবদুর রহমান ইবনে সাখর অথবা উমায়র ইবনে আমির তিনি বিড়াল পালতে খুব ভালোবাসতেন। একদিন মহানবী সাঃ এর সাথে দেখা করতে আসলে তার জামার আস্তিন থেকে একটি বিড়াল ছানা সমাবেশে বের হয়ে আসে এতে সবাই মজা পায় আর রাসুলুল্লাহ সাঃ তাকে ইয়া আবু হুরাইরা বলে ডাকলেন যার বাংলা অর্থ হে বিড়ালের পিতা আর সেই থেকে এই নাম জনপ্রিয় হয়ে উঠে। অপর দিকে তিনিও নিজেকে আবু হুরাইরা বলে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দবোধ করতেন।
সুতরাং অনেকই মনে বিড়াল পালন করা সম্পর্কে ভুল ধারণা পষোন করে আশাকরি তা দূর হবে
দুনিয়ায় আল্লাহর যত সৃষ্টি রয়েছে সবকিছুর প্রতি দয়া অনুগ্রহ করতে। এতে মহান আল্লহতালা আমাদের বরকত বাড়িয়ে দিবেন। বিশেষ করে, মানুষের পরম বন্ধু বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা বা মমত্ববোধ দেখাতে হবে। হবে।এরা বেশ বন্ধু প্রিয় আর আদরকাতুরে হয়। আমাদের সমাজের অনেকেই আছে, যারা বিড়াল দেখলে তাড়িয়ে দেয়, অকারণে পেটায়, গায়ে গরম পানি ছুড়ে মারে এসব পাপের কাজ; যা মোটেও কাম্য নয়। মহান আল্লাহর সৃষ্টি কোন প্রাণীকে কষ্ট দিলে তিনি যে শাস্তি দিবেন তা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আসুন পোষা হোক কিংবা বে-ওয়ারিশ সকল প্রাণীর প্রতি সদয় হই।
সংকলনেঃ
ডাঃ মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান (মিলন)
ডিভিএম, এম এস ইন পাব্লিক হেলথ
পিজিটি-ল্যাব, পিজিটি-সার্জারি সিটি- ক্লিনিকাল মেডিসিন
ডেইরি, পোল্ট্রি ও পোষা প্রাণী চিকিৎসক
পরিচালক
প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণীসেবা কেন্দ্র
ইমেইলঃ [email protected]

19/12/2024

গরুর খামার করেছেন রোগ প্রতিরোধ সম্পর্কে জানতে হবে। ভিডিও টি দেখলে গরুর কি কি টিকা দিতে হবে, কি ভাবে দিতে হবে কখন দিতে হবে? টিকা কথায় পাওয়া যাবে সব কিছু জানতে পারবেন। #টিকা #গরুরটিকা #খামার

18/12/2024

গল্পে গল্পে গরুর টিকা বা ভ্যাক্সিন শিখুন কখন কিভাবে কেন দিবেন। গরুরকে টিকা প্রদানের গুরুত্ব #গরুরটিকা #খামার

স্রষ্টার ওপার মহিমা, একটি মাত্র কোষে সবাই দেখতে একই রকম আর পরে কত রকমের ভিন্নতা।প্রাণীর বিন্যাস ডিম্বাণু আর শুক্রাণু তার...
16/12/2024

স্রষ্টার ওপার মহিমা, একটি মাত্র কোষে সবাই দেখতে একই রকম আর পরে কত রকমের ভিন্নতা।
প্রাণীর বিন্যাস ডিম্বাণু আর শুক্রাণু তার পরে ভ্রূণ।

10/12/2024

পড়ে যাওয়া গরুর চিকিৎসা

শীতকালে গরু ছাগলের গর্ভধারণ বৃদ্ধির কিছু টিপস১. পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ:সুষম খাদ্য: শীতকালে বাড়তি শক্তির জন্য সুষম খাদ্য য...
09/12/2024

শীতকালে গরু ছাগলের গর্ভধারণ বৃদ্ধির কিছু টিপস
১. পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ:
সুষম খাদ্য: শীতকালে বাড়তি শক্তির জন্য সুষম খাদ্য যেমন খড়, ঘাস, দানাদার খাদ্য এবং ভিটামিন-সম্পন্ন সাপ্লিমেন্ট সরবরাহ করুন।
উচ্চ শক্তির খাবার: ক্যালরি বাড়ানোর জন্য ভুট্টা, সয়াবিন অথবা সরিষা খৈল খাবারে মেশান।
২. উষ্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করা:
খামার ঠান্ডা থেকে রক্ষা করতে পর্যাপ্ত শুকনো খড়, তাপ নিরোধক পর্দা এবং উষ্ণ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করুন।
রাতের সময় বিশেষ করে গর্ভবতী ও প্রজননক্ষম পশুদের জন্য তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৩. স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা:
ডিওয়ার্মিং (প্যারাসাইট নিয়ন্ত্রণ): শীতের আগে ও শীতের সময় অন্তত একবার প্যারাসাইট নিয়ন্ত্রণ করুন।
ভ্যাকসিন: প্রজনন সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধে ভ্যাকসিন দিন।
৪. প্রজনন সঠিক সময়ে সম্পন্ন করা:
পশুর প্রজনন চক্র ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন।
ওভুলেশনের সঠিক সময়ে কৃত্রিম প্রজনন (AI) বা প্রাকৃতিক প্রজনন করান।
৫. ভিটামিন ও খনিজ সরবরাহ:
ভিটামিন A, D, E এবং মিনারেল যেমন সেলেনিয়াম: শীতকালে প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
লবণের পাত্র বা মিনারেল ব্লক সরবরাহ করুন।
৬. স্ট্রেস কমানো:
ঠান্ডা, অপুষ্টি এবং অন্যান্য পরিবেশগত চাপ কমিয়ে পশুর আরামের পরিবেশ নিশ্চিত করুন।
শীতকালে অতিরিক্ত কাজ বা যাতায়াত কমানোর চেষ্টা করুন।

অল্প পরিসরে যারা মুরগি পালন করছে তাদের কাজে লাগবেশীতকালে মুরগির পানির তাপমাত্রা ঠিক রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ঠান্ডা ...
09/12/2024

অল্প পরিসরে যারা মুরগি পালন করছে তাদের কাজে লাগবে

শীতকালে মুরগির পানির তাপমাত্রা ঠিক রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ঠান্ডা পানি মুরগির স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। নিচে কিছু কার্যকর পদ্ধতি দেওয়া হলো:

# # # ১. **পানির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ:**
- **গরম পানি মেশানো:** খুব ঠান্ডা হলে, হালকা গরম পানি মিশিয়ে পানির তাপমাত্রা ২০-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখুন।
- **পানির পাত্র গরম জায়গায় রাখা:** পানির পাত্র শীতল বাতাস থেকে দূরে রাখুন। পানির পাত্রের নিচে শুকনো খড় বা কাঠের টুকরা রাখতে পারেন।

# # # ২. **পানির পাত্রের সঠিক অবস্থান:**
- পানির পাত্র খামারের ভেতরের কেন্দ্রে বা এমন জায়গায় রাখুন যেখানে সরাসরি ঠান্ডা বাতাস আসে না।
- পাত্রগুলি উচ্চতায় রাখুন যাতে ঠান্ডা মাটির সংস্পর্শে না থাকে।

# # # ৩. **গরম পানির ব্যবস্থা:**
- রাতে বা খুব ঠান্ডার সময়, প্রতিদিন ২-৩ বার পানি পরিবর্তন করুন।
- পানির পাত্রে উষ্ণ পানি দিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুন।

# # # ৪. **পাত্রের ধরন নির্বাচন:**
- প্লাস্টিক বা সিরামিক পাত্র ব্যবহার করুন। ধাতব পাত্র শীতে দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায়।

# # # ৫. **খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ:**
- খামারের তাপমাত্রা ২০-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখার চেষ্টা করুন।
- দরজা ও জানালা এমনভাবে রাখুন যাতে ঠান্ডা বাতাস সরাসরি মুরগির গায়ে না লাগে।

# # # ৬. **ভিটামিন সরবরাহ:**
- শীতকালে মুরগির পানিতে ভিটামিন সি বা মাল্টিভিটামিন মেশান। এটি মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

এই নিয়মগুলো অনুসরণ করলে শীতে মুরগিকে নিরাপদ পানি সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
#মুরগি #মুরগির খামার #খামার

কুকুর পালনকারী ভাই ও বোনদের জন্য সামান্য একটু তথ্যকুকুরের টিকা করানোর নিয়ম যা আপনাকে আপনার পরিবারকে এবং আপনার পোষা প্রিয়...
09/12/2024

কুকুর পালনকারী ভাই ও বোনদের জন্য সামান্য একটু তথ্য
কুকুরের টিকা করানোর নিয়ম যা আপনাকে আপনার পরিবারকে এবং আপনার পোষা প্রিয় কুকুরটিকে নিরাপদ রাখতে সহায়তা করবে।
উপকারি মনে করলে শেয়ার দিতে ভুলবেন না।
#কুকুর #কুকুরের_টিকা

08/12/2024

আগাম গর্ভপরীক্ষা অল্পসময়ে করার জন্য লাগবে
টেস্ট কিট
সিরিঞ্জ
সেন্ট্রিফিউজ মেশিন

Address

Lahiri Hat Thakurgaon
Thakurgaon
5141

Telephone

+8801774624240

Website

https://www.youtube.com/@%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রফেসর ইমদাদুল হক প্রাণী সেবা কেন্দ্র ও ভেটেরিনারি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার:

Videos

Share

Category