গবাদিপশু বিষয়ক আলোচনা ও প্রাথমিক চিকিৎসা

  • Home
  • গবাদিপশু বিষয়ক আলোচনা ও প্রাথমিক চিকিৎসা

গবাদিপশু বিষয়ক আলোচনা ও প্রাথমিক চিকিৎসা সকল গৃহ-পালিত প্রানির প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়।

গাভী হিটে আসার লক্ষণ ও পরবর্তী করণীয়মূলত প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে একটি পূর্ণ বয়স্ক গাভী গর্ভধারণের জন্য হিটে আসে। প্রতিট...
06/05/2024

গাভী হিটে আসার লক্ষণ ও পরবর্তী করণীয়
মূলত প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে একটি পূর্ণ বয়স্ক গাভী গর্ভধারণের জন্য হিটে আসে। প্রতিটি গাভী স্বাভাবিক নিয়মে ১৮ থেকে ২৪ দিন বিরতিতে ঋতুচক্রে ফিরে আসে। সাধারণত বেশিরভাগ গাভী রাতে হিটে আসতে দেখা যায়, ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ডাকে আসার লক্ষণ বোঝা যায় না।

গাভীর ডাকে থাকা অবস্থা প্রায় ৬ থেকে ১৮ ঘন্টা স্থায়ী হয়। এ সময়ে প্রথম ৮ থেকে ১০ ঘন্টা গাভী অস্থির থাকে, তার যৌনদ্বার দিয়ে স্বচ্ছ সুতোর মত আঠাযুক্ত পানি বের হয় এবং অন্য গাভীর উপর লাফিয়ে উঠতে চেষ্টা করে। গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হলো হিটে আসা গাভীর উপর অন্য গরু উঠলে সে নীরব থাকে। সাধারণত ডাকের লক্ষণ শুরু হওয়ার ১২ থেকে ১৮ ঘন্টা পর চূড়ান্ত ডাক আসে।

গাভী হিটে আসার সময় ছটপট করবে। স্থির থাকতে পারবেনা। কম খাবে। গাভীর মাজা মুড়াবে। আবার অনেক গরু আছে তারা হামলায় আবার অনেক গরু হামলায় না। লেজের গোড়া বা তার আশপাশের জায়গায় শুকনা আঁঠালো পদার্থ লেগে থাকে। উত্তেজনা পর্ব ১ দিন বা ২৪ ঘন্টা স্থায়ী থাকে। অন্য গাভীর যৌনাঙ্গ শুকতে থাকবে।এছাড়া দুধ উৎপাদন কমে যাবে।

সতর্কতা ও করণীয়
উত্তেজনা ২৪ ঘন্টা স্থায়ী থাকে। আর আমাদের খামারি ভাইয়েরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রথম দিকে সিমেন দিয়ে থাকেন। কিন্তু এভাবে বিজ দিলে কন্সেপ্ট না করার হার ৯৯%। সুতারাং এই ধাপে কখনোই গাভীকে বীজ বা সিমেন দেওয়া যাবে না।
অপুষ্টি, আবহাওয়া, জলবায়ু, জাতের প্রভাব এবং বিশেষ করে প্রসবের পর ২/৩ ঋতুচক্রের সময় অনেক গাভীর ডাকে আসার লক্ষণ খুবই মৃদুভাবে প্রকাশ পায়। এসব ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ডাকের লক্ষণগুলি কমপক্ষে ২ ঘন্টা পর পর কাছ থেকে নজর রাখতে হয়। লেজের গোড়া বা তার আশপাশের জায়গায় শুকনা আঁঠালো পদার্থ লেগে আছে কিনা তা দেখতে হবে। এছাড়া আগের মাসের ডাকে আসার সঠিক দিনক্ষণ মনে রাখতে হবে।

ষাঁড় গরু মোটাতাজা করনের ক্ষেত্রে লাভবান হতে দশটা কথা মনে রাখবেন। ➡️ সর্বপ্রথম নিজের গরুর খাদ্য আপনার নিজেকে তৈরি করতে হব...
06/05/2024

ষাঁড় গরু মোটাতাজা করনের ক্ষেত্রে লাভবান হতে দশটা কথা মনে রাখবেন।

➡️ সর্বপ্রথম নিজের গরুর খাদ্য আপনার নিজেকে তৈরি করতে হবে ফিড বর্জন করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ জমিতে উচ্চ ফলনশীল
ঘাস চাষ করতে হবে
এতে করে মাস শেষে আপনার ১ টা গরুতে ২ থেকে ৩/৪ হাজার টাকা খরচ কম হবে যেটা বিক্রির সময় আপনার লাভের খাতায় যোগ হবে গরুকে পর্যাপ্ত ums দেন এতে রেজাল্ট আরো তিন গুন ভালো পাবেন, খরচ ও অনেক কম হবে।

➡️ দানাদার খাবারের ৩০-৩৫% ইস্ট ফার্মেন্টেড কর্ণ রাখুন (ফার্মেন্টেড ভুট্টা)।

➡️ সব সময় যে জিনিসের দাম কম সেটা কিনে রাখার চেষ্টা করবেন, যেমন আমি গত বছর গমের দাম কম থাকায় অনেক গম কিনে রেখেছিলাম।
এবার গমের দাম বেশি ভূট্টার দাম কম তাই ভূট্টা কিনে রেখেছি।

➡️ ষাড় গরু দুই-তিন মাসের জায়গায় ৫-৬ মাস পালন করুন, কারণ আমি নিজে অনেক গরুতে পরীক্ষা করে দেখেছি তিন মাস পালনে একটা গরুতে ১৫-১৬ হাজার লাভ হলে ছয় মাস পালনে সেটা ৪০ থেকে ৫০ হাজারে গিয়ে ঠেকে, মানে তিন গুণ বেশি।
তাই বলে আবার এক বছর পালন করা যাবে না এক্ষেত্রে আবার লস হবে কারণ একটা সময় গিয়ে গরুটা খাদ্যের তুলনায় আর বড় হবে না।

➡️ সব সময় ফ্রিজিয়ান অথবা ক্রস জাত গরু নির্বাচন করবেন এগুলো দ্রুত বড় হয়।

➡️ নতুন খামার দিলে দেশি অথবা শাহীওয়াল গরু দিয়ে শুরু করবেন।
এই সব গরুর রোগ বালাই কম হয়।

➡️ দেশি, শাহীওয়াল, ফ্রিজিয়ান যেটাই পালন করেন, কুরবানীর আশায় এক বছর কোন গরু পালন করবেন না।
আপনার মূল টার্গেট থাকবে মাংস ব্যবসায়ি কসাই।
আমি কখনো কুরবানীকে টার্গেট করি না।

➡️ পালন করতে করতে যদি মনে হয় কোন গরু কোরবানি জন্য রাখলে ভালো হবে রেখে দিবেন কুরবানী আশায় ছোট থেকে বড় করার দরকার নেই।

➡️ যে গরু কম বাড়বে সেটা বেশিদিন পালন করার প্রয়োজন নেই, গ্রথ ভালো দেখলে দু এক মাস বেশি রাখবেন।

এই নিয়মে গরু পালন করলে লাভবান হবেন ১০০% ইনশাআল্লাহ

স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন  এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।  দুই তিন দিন আগে সোনাগাজীতে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্ত...
01/05/2024

স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।
দুই তিন দিন আগে সোনাগাজীতে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১৬০ (স্বাভাবিক হল ১৩৫ -১৪৫ )। তার ইতিহাস থেকে জানলাম পড়শু দিন গরম বেশি লাগায় সে ৩ টি স্যালাইন একসাথে মিশিয়ে এক গ্লাসে খেয়েছে। এরপর থেকে তার অস্থিরতা , মাংস ব্যথা ,মাথা ঘুরানো এবং তীব্র বমি ভাব হচ্ছে।
জটিলতায় চরম পর্যায়ে ব্রেইন কোমায় যেতে পারে , অতঃপর মৃত্যু । মৃত্যুর কারণ কেউ জানবেনা , বলবে কিভাবে কিভাবে যেন মরে গেল!!!!
কি করতে হবে ?
স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে হবে।

দুনিয়ায় সকল শ্রমজীবী ভাইকে জানাই ★মে★ দিবসের এর শুভেচ্ছা 🇧🇩
01/05/2024

দুনিয়ায় সকল শ্রমজীবী ভাইকে জানাই ★মে★ দিবসের এর শুভেচ্ছা 🇧🇩

★ বিশেষ সতর্কতা ★৩০শে এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার বিগত ১০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতর দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে সমগ্র বাংলা। দ...
30/04/2024

★ বিশেষ সতর্কতা ★
৩০শে এপ্রিল ২০২৪
মঙ্গলবার
বিগত ১০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতর দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে সমগ্র বাংলা।
দাবদাহের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ও বিপদজনক তাপপ্রবাহ দ্বারা আক্রান্ত হতে চলেছে সমগ্র বাংলাদেশ ও পশ্চিম বঙ্গ।
ভয়াবহ লাল তাপপ্রবাহ বলয় চক্কর সবচেয়ে বিপদজনক মাত্রায় পৌঁছাতে চলেছে মঙ্গলবার।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আগুনের হল্কা ভয়াবহ বিপদজনক লু হাওয়া প্রবল বেগে প্রবাহিত হবে।
মঙ্গলবার সবচেয়ে বেশি তাপপ্রবাহের দ্বারা মৃত্যুর ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন।
৩০ মিনিট থেকে ১ঘন্টা টানা রোদের মধ্যে থাকলে সানস্ট্রোক ও সংজ্ঞাহীন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। বেশিক্ষণ রোদের নীচে থাকলে নাক মুখ দিয়ে রক্তপাত ও মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
সংগৃহীত

30/04/2024

মুসলিম ফারায়েজ নীতিঃ
১। স্ত্রীর দুই অবস্থাঃ
(ক) মৃত ব্যাক্তির সন্তান না থাকলে ১/৪,
( খ) আর থাকলে ১/৮ অংশ পাইবে।
২। স্বামীর দুই অবস্থাঃ
(ক) স্ত্রীর মৃত্যুর পর সন্তান না থাকলে ১/২,
( খ) আর থাকলে ১/৪ অংশ পাইবে।
৩। কন্যার তিন অবস্থাঃ
(ক) একজন মাত্র কন্যা থাকলে ১/২ ,
( খ) একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,
(গ) পুত্র কন্যা একসাথে থাকলে ২:১ অনুপাতে পাইবে।
৪। পিতার তিন অবস্থাঃ
(ক) মৃত্যু ব্যাক্তির পুত্র বা পৌত্র বা পুরুষ শ্রেনী বর্তমানে থাকলে ১/৬ অংশ পাইবে,
(খ) পুরুষ শ্রেনি না থাকলে এবং কন্যা বা পৌত্রী বা মহিলা শ্রেনী বর্তমানে থাকলে( ১/৬+অবশিষ্ট) অংশ পাইবে,
(গ)পুরুষ বা মহিলা শ্রেনী বর্তমানে না থাকলে অবশিষ্ট সকল অংশ পাইবে।
৫। মায়ের তিন অবস্থাঃ
(ক) মৃত্যু ব্যক্তির সন্তান বা একাধিক ভাইবোন থাকলে ১/৬ অংশ পাইবে,
(খ) মৃত্যু ব্যক্তির যদি কোন সন্তান না থাকে বা ভাইবোন ২ জনের কম থাকলে ১/৩ অংশ পাইবে,
(গ) স্বামী বা স্ত্রীর সাথে পিতা মাতা উভয়ে থাকলে , মৃত্যু ব্যক্তির সম্পত্তি থেকে স্বামী বা স্ত্রীর অংশ দেয়ার পর বাকি সম্পত্তির ১/৩ অংশ পাইবে।
৬। বৈপিত্রীয় ভাইবোনদের তিন অবস্থাঃ
(ক) একজন মাত্র বৈপিত্রীয় ভাইবোন থাকলে ১/৬ অংশ,
(খ) একাধিক থাকলে ১/৩ অংশ পাইবে
(গ) মৃত্যু ব্যাক্তির পুত্র বা পৌত্র,পিতা বা দাদা থাকলে বঞ্ছিত হইবে।
৭। পৌত্রীগনের ছয় অবস্থাঃ
(ক) একজন মাত্র পৌত্রী থাকলে ১/২,
( খ) একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,
(গ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র কন্যা থাকে তাহলে পৌত্রীগন ১/৬ অংশ পাইবে,
(ঘ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক কন্যা থাকে তাহলে পৌত্রীগন বঞ্ছিত হইবে,
(ঙ) মৃত্যু ব্যক্তির পৌত্রী ও পৌত্র একই সাথে থাকলে অংশীদার হইবে,
(চ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির পুত্র থাকে তাহলে পৌত্রীগন বঞ্ছিত হইবে।
৮। সহোদরা বোনদের পাঁচ অবস্থাঃ
(ক) একজন মাত্র সহোদরা বোন থাকলে ১/২,
( খ) একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,
(গ) সহোদরা বোনের সাথে সহোদরা ভাই থাকলে আসাবা হইবে,
(ঘ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র কন্যা বা পৌত্রী থাকে তাহলে সহোদরা বোনগন ১/৬ অংশ পাইবে। একাধিক কন্যা বা পৌত্রী থাকলে এবং অন্য কোন ওয়ারিশ না থাকলে অংশীদার হইবে,
(ঙ) মৃত্যু ব্যাক্তির পুরুষ শ্রেনীর ওয়ারিশ থাকলে সহোদরা বোনগন বঞ্ছিত হইবে।
৯। বৈমাত্রিয় বোনদের সাত অবস্থাঃ
(ক) যদি মৃত্যু ব্যাক্তির সহোদরা বোন না থাকে ও একজন মাত্র বৈমাত্রিয় বোন থাকলে ১/২,
(খ)একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,
(গ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র সহোদরা বোন থাকে তাহলে বৈমাত্রিয় বোন ১/৬ অংশ পাইবে,
(ঘ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক সহোদরা বোন থাকে তাহলে বৈমাত্রিয় বোনগণ বঞ্ছিত হইবে,
(ঙ)যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক সহোদরা বোন থাকে এবং বৈমাত্রিয় বোনের সাথে বৈমাত্রিয় ভাই থাকলে একএে অংশীদার হইবে।
(চ) মৃত্যু ব্যাক্তির কন্যা বা পৌত্রী থাকলে এবং অন্য কোন ওয়ারিশ না থাকলে বৈমাত্রিয় বোনগণ অবশিষ্ট অংশ পাইবে,
(ছ) মৃত্যু ব্যক্তির পুরুষ ওয়ারিশ থাকলে বৈমাত্রিয় বোনগন বঞ্ছিত হইবে।
১০। দাদী নানীর ২ অবস্থাঃ
(ক) পিতৃ বা মাতৃ সম্পর্কের এক বা একাধিক যাহাই হোক ১/৬ অংশ পাইবে,
(খ) মৃত্যু ব্যক্তির মাতা জীবিত থাকলে বঞ্ছিত হইবে। তবে পিতা জীবিত থাকলে দাদী বঞ্ছিত
Collected

15/04/2024

❝"কিয়ামতের দিন মা সন্তানকে ভুলে যাবে"❞,,
❝"কিন্তু আমাদের নবী (সা:) আমাদের ভুলবে না"❞,,
-আমিন,,

14/04/2024

পহেলা বৈশাখ
মুসলমানদের
জন্য না

14/04/2024

মুসলিম জাহানের খলিফা হযরত উমর (রাঃ) এর ঈদ শপিং!
ঈদের আগের দিন খলিফা উমরের (রা) স্ত্রী নিজ স্বামীকে বললেন, ‘আমাদের জন্য ঈদের নতুন কাপড় না হলেও চলবে, কিন্তু ছোট বাচ্চাটি ঈদের নতুন কাপড়ের জন্য কাঁদছে’।
আরব জাহানের শাসক খলিফা উমর (রা) বললেন, ‘আমার তো নতুন কাপড় কেনার সামর্থ্য নেই’।
পরে খলিফা উমর (রা) তার অর্থমন্ত্রী আবু উবাইদা (রা) কে এক মাসের অগ্রিম বেতন দেয়ার জন্য চিঠি পাঠালেন।
সমগ্র মুসলিম জাহানের খলিফা যিনি, যিনি সেই সময় প্রায় অর্ধেক পৃথিবী শাসন করছেন, তাঁর এ ধরণের চিঠি পেয়ে আবু উবাইদার (রা) চোখে পানি এসে গেল। উম্মতে আমীন আবু উবাইদা (রা) বাহককে টাকা না দিয়ে চিঠির উত্তরে লিখলেন, ‘আমীরুল মুমিনীন! অগ্রিম বেতন বরাদ্দের জন্য দুটি বিষয়ে আপনাকে ফয়সালা দিতে হবে।
প্রথমত, আগামী মাস পর্যন্ত আপনি বেঁচে থাকবেন কি না?
দ্বিতীয়ত, বেঁচে থাকলেও দেশের জনসাধারণ আপনাকে সেই মেয়াদ পর্যন্ত খিলাফতের দায়িত্বে বহাল রাখবে কিনা?’
চিঠি পাঠ করে খলিফা উমর (রা) কোন প্রতি উত্তর তো করলেনই না, বরং এত কেঁদেছেন যে তাঁর চোখের পানিতে দাঁড়ি ভিজে গেলো। আর হাত তুলে আবু উবাইদার (রা) জন্য দোয়া করলেন- একজন যোগ্য অর্থমন্ত্রী নির্বাচিত করতে পেরেছেন ভেবে।

17/03/2024

UMS ইউএমএস-ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র 🙂
✅ ইউএমএস তৈরীর পদ্ধতিঃ-
১০ কেজি খড়ের জন্য ৫ কেজি পানি, ২.৫ (আড়াই) কেজি চিটাগুর এবং ২৫০ গ্রাম ইউরিয়া সার লাগবে।
প্রথমে খড়, চিটাগুর ও ইউরিয়া পরিমাণ মতো মেপে নিতে হবে।
চিটাগুর ও ইউরিয়া মেপে পানিতে এমনভাবে মিশাতে হবে যেন সহজে মিশে যায়।

✅ শুকনো খড়কে পলিথিনের উপরে বিছিয়ে ইউরিয়া ও চিটাগুর মেশানো পানি ঝড়নার সাহায্যে (ফুল গাছে পানি দেওয়া ঝড়না) ছিটিয়ে ভালো ভাবে মাখাতে হবে, যাতে কোন খড় শুকনো না থাকে।
এরপরে খড়গুলো পলেথিনে মুড়িয়ে অথবা ড্রামে ভরে রাখতে হবে। ২/৩ দিন পর হতে গরু/মহিষকে খাওয়ানো যাবে।

✅ একবার ইউএমএস তৈরী করে সপ্তাহ খানেক রেখে খাওয়ানো যায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে, প্রতিবার খাওয়ানোর পরে তা আবার ভালো করে ঢেকে রাখতে হবে।

✅ খাওয়ানোর পরিমাণঃ-
গরুকে তার ইচ্ছা অনুযায়ী অর্থাৎ গরু যে পরিমাণ খেতে পারে সেই পরিমাণ ইএমএস সরবরাহ করা যেতে পারে। তবে আস্তে আস্তে অভ্যস্ত করিয়ে নেওয়া ভালো। আপনি চাইলে একবেলা খড় অথবা ঘাস আর একবেলা ইউএমএস খাওয়াতে পারেন।

✅ ইউএমএস খাওয়ানোর ফলফল 😊
বাছুর বা বাড়ন্ত, দুগ্ধবতী, গর্ভবতী গরু ও মহিষ কে খাওয়ানো যায়। আর কোনো খাবার না দিয়ে, শুধুমাত্র ইউএমএস খাওয়ালেও গরুর ওজন ও দুধ বৃদ্ধি পায়। ইউএমএস খাওয়ালে দানাদার খাবার কম লাগে।

✅ এক গবেষণায় দেখা গেছে, খড় বাদে ২ টাকার ইএমএসে ৫ টাকার মাংস বৃদ্ধি করা সম্ভব।
আরও জানতে ইউটিউবে সার্চ দিন।

❌ সবাধানতা 😱
ইএমএস তৈরীর সময় খড়, পানি, চিটাগুর ও ইউরিয়ার অনুপাত সঠিক হতে হবে। ইউরিয়ার পরিমাণ বেশি হলে পশু বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। ইউএমএস খাওয়ানোর ১ ঘন্টা আগে বা পরে পশুকে কোন প্রকার পানি খেতে দেয়া যাবে না।
পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে স্হানীয় প্রাণীসম্পদ অফিসে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিবেন। অথবা পরিচিত সিনিয়র খামারিদের সাথে আলাপ করে নিবেন।

👉 প্রয়োজনে আপনার এলাকার স্থানীয় থানা প্রাণিসম্পদ অফিসে দেখা করুন
আসুন সবাই মিলে বন্ধুদেরকে ইনভাইট করি এবং প্রত্যেকটা পোষ্টের লাইক কমেন্ট শেয়ার করে যাতে পরবর্তীতে দরকারি সময় খুঁজে পাওয়া যায় বিশেষভাবে অনুরোধ রইল আপনার বন্ধুদেরকে ইনভাইট করুন ধন্যবাদ

Address


Telephone

+8801618800188

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গবাদিপশু বিষয়ক আলোচনা ও প্রাথমিক চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to গবাদিপশু বিষয়ক আলোচনা ও প্রাথমিক চিকিৎসা:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Pet Store/pet Service?

Share