ADM LOFT

ADM LOFT livestock farm

14/02/2022

⚽⚽⚽



📲01749550066

08/02/2022

Home breed
Co- Almond
Female

04/12/2021





02/12/2021

সালমনেলা প্রতিরোধ ও প্রতিকারক বিট লবন, দেশি চিনি ও লেবুর রস

লেবু:
লেবু একটি রসালো ফল। খোসা ছাড়া প্রতি ১০০ গ্রাম লেবুতে রয়েছে -

এনার্জি ২৯ ক্যালরি
কার্বোহাইড্রেট ২.৫ গ্রাম
ফ্যাট ০.৩ গ্রাম
প্রোটিন ১.১ গ্রাম
থিয়ামিন ০.০৪ মিলিগ্রাম
রিবোফ্লেভিন ০.০২ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন ০.১ মিলিগ্রাম
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড ০.১৯ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি৬ ০.০৮ মিলিগ্রাম
ফলেট ১১ আইইউ
কলিন ৫.১ মিলিগ্রাম
ভিটামিন সি ৫৩ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম ২৬ মিলিগ্রাম
আয়রন ০.৬ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ৮ মিলিগ্রাম
ম্যাংগানিজ ০.০৩ মিলিগ্রাম
পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম
জিংক ০.০৬ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ১৬ মিলিগ্রাম

লেবু নানান গুণে ভরপুর একটি ফল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এছাড়া লেবুতে রয়েছে প্রচুর মিনারেল। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল মৌসুমি বিভিন্ন সংক্রামক রোগ যেমন

ঠাণ্ডা
সর্দি
কাশি
ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগের বিরূদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে।
লেবুতে রয়েছে উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।

চিনি:(দেশি চিনি)
আখ থেকে উৎপাদিত দেশি চিনিতে ক্যালসিয়ামের মাত্রা ১৬০ দশমিক ৩২
পটাশিয়াম দেশি চিনিতে ১৪২ দশমিক ৯ ভাগ
ফসফরাস দেশি চিনিতে ২ দশমিক ৫ থেকে ১০ দশমিক ৭৯ ভাগ
আয়রন দেশি চিনিতে শূন্য দশমিক ৪২ থেকে ৬ ভাগ।
ম্যাগনেশিয়াম দেশি চিনিতে শূন্য দশমিক ১৫ থেকে ৩ দশমিক ৮৬ ভাগ
সোডিয়াম দেশি চিনিতে শূন্য দশমিক ৬ ভাগ
চিনি দ্রুত শক্তি দেয় যখন শরীরে চিনির ঘাটতি হয়, তখন শক্তি কমে যায়। আর চিনি খেলে শরীর তাৎক্ষণিক শক্তি পায়।
চিনি নিম্ন রক্তচাপকে স্বাভাবিক হতে সাহায্য করে।
চিনির দানা যেকোনো কাটাছেঁড়া ক্ষেত্রে প্রলেপ হিসেবে লাগালে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে।

চিনিতে যেসকল উপাদান বিদ্যামান:
গ্লুকোজ
ফ্রুক্টোজ
সুক্রোজ,
ক্যালসিয়াম,
ম্যাগনেসিয়াম,
পটাসিয়াম,
সোডিয়াম এবং এন্টি অক্সাইড প্রচুর পরিমানে রয়েছে। যে কোনো প্রকারের ডায়রিয়া জনিত পানিশূন্যতারোধে অধিক মাত্রায় কার্যকরী।

এসব কারণে বিশেষজ্ঞরা এখন দেশে উৎপাদিত বাদামী/লালচে চিনি খাবার পরামর্শ দিচ্ছেন। তবে শেষে একটি কথার পুনরাবৃত্তি না করলেই নয়। পরিশোধিত সাদা চিনির চেয়ে লালচে চিনির ক্ষতি কম, কিন্তু সবচেয়ে ভাল খুব কম চিনি গ্রহণ করা এবং ধীরে ধীরে খাদ্যতালিকা থেকে এটি বাদ দেওয়া

বিট লবণ:
স্বাস্থ্যকর হিমালয়ান সল্ট বা বিট লবণ , এই লবণটি গোলাপী রং-এর হয়ে থাকে। এতে গোলাপী,সাদা এবং লাল রং এর খনিজ উপাদান বিদ্যমান থাকায় এর রং গোলাপী দেখায়। এর পুষ্টিগুণ সাধারণ লবণের থেকে অনেক বেশি

১। নিম্মমানের সোডিয়ামের পরিমাণঃ
যদিও হিমালয় সল্ট আর সাধারণ লবণ একই উপাদান দিয়ে তৈরি তবুও হিমালয়ের ক্রিস্টাল গঠন সাধারণ লবণের তুলনায় বড়। এর মানে হল এতে ১/৪ টেবিল চামচ পরিমাণে কম সোডিয়াম থাকে সাধারণ লবণের তুলনায়।

২। উচ্চ পরিমাণে খনিজঃ
হিমালয়ান সল্ট ৮০+ খনিজ নিয়ে গঠিত যা পৃথিবীর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।
এতে ৮৫% থাকে সোডিয়াম ক্লোরাইড
আর ১৪% থাকে সালফেট,
ম্যাগনেসিয়াম,
ক্যালসিয়াম,
পটাসিয়াম,
খাবার সোডা,
বরিক অ্যাসিডের সল্ট,
স্ট্রনশিয়াম এবং ফ্লোরাইড মত খনিজ পদার্থ।

এই সকল খনিজ়ের নিজস্ব কিছু গুণ আছে যা হিমালয়ান সল্টের মধ্যে বিদ্যমান।

খনিজের গুণাবলী:
হাড় শক্তিশালীকরণ
নিম্ন রক্তচাপ দূরীয়করণ
মাইগ্রেইনের ব্যথা দূরীকরণ
হজমশক্তী বাড়ানো
পেশী ব্যাথারোধ
কোষের ভিতর এবং বাইরের পানির ভারসাম্য বজায় রাখে
শরীরে পানির পরিমাণ ঠিক রাখে
শুনে অবাক হলেও স্নানেও এই লবণ ব্যবহার হয়!

লেবু চিনি ও লবনের মিশ্রণ এর উপকারিতা:
লেবু বডি পিএইচ কমিয়ে দিয়ে সাল্মোনেল্লা,
ই কোলাই সহ অনান্য ক্ষতিকর গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশান প্রতিহত করে।
ডায়রিয়া জনিত পানি শূন্যতা ও জিংক এর অভাব পূরন করে শরীরকে সতেজ রাখে।
বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল এর অভাব জনিত রোগ প্রতিহত করে।
কবুতরের ক্রমাগত বুকের মাংশ শুকিয়ে যাওয়া প্রতিহত করে।
ডায়রিয়া/প্যারাটাইফয়েড(সাল্মোনেল্লসিস) এর কারনে শরীরে লবন এর ঘাটতি পূরন করে।
শরীরে আয়োডিন এর অভাব পূরন করে।

ব্যবহার বিধি:
১ লিটার ফোটানো বিশুদ্ধ স্বাভাবিক পানি
১ চামচ লেবুর রস
২ চামচ চিনি(দেশি চিনি চেনার উপায় মোটা দানা এবং কিছুটা হাল্কা গোলাপি বর্ণের)
অর্ধেক চামচ বিট লবণ(বিট লবণ সংগ্রহ করবেন মানুষের খাবারের মসলার দোকান থেকে আসতো চাকা লবণ)
ভালোভাবে মিশিয়ে জীবাণুমুক্ত চালনি দিয়ে ছেকে কবুতরকে পরিবেশন করতে হবে।
প্রতি ১৫ দিন পর পর ৫ দিন।

বাংলাদেশে কবুতরের ভেক্সিন ব্যয়বহুল, দূর্লভ ও প্রয়োগের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত পর্যাপ্ত লোক না থাকায় স্বল্প মেয়াদে সালমোনেলা থেকে কবুতরকে মুক্ত রাখতে বিকল্প হিসাবে এই মিশ্রণটি যথেষ্ট উপকারী।

Montu Nazmul ভাই এর পোস্ট থেকে

28/11/2021

✔️ হোমা বেবী পেয়ার
✔️হাটহাজারী চট্টগ্রাম
✔️+8801818010199

24/11/2021

ব্লু বার ফেন্টাইল বেবী
হাটহাজারী চট্টগ্রাম
01749550066.....

আলহামদুলিল্লাহ,,,,,,,,,,,,, চলে গেল আপন ঠিকানায়
23/11/2021

আলহামদুলিল্লাহ,,,,,,,,,,,,,
চলে গেল আপন ঠিকানায়

23/11/2021

Alhamdulillah ❣️❣️❣️
Home breed ❣️❣️❣️
Red Ash bar Lahore baby
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲

11/11/2021

Say Ma sha Allah 🌷

American Show 👑 king

11/11/2021

Ma sha Allah 🌷

ADM Loft Breed

11/11/2021

Say ,,,,,,,
Ma sha Allah 🌷

15/09/2021

❣️ ماشاءالله وتبارك الرحمن ❣️

Bokhara white top
# 1 feather baby

01/08/2021

Black Show king baby
HATHAJARI chattogram
01749550066

13/07/2021
25/06/2021

💘💘ماشاءالله وتبارك الرحمن 💘💘

✔️Peshawari
✔️Chattogram
✔️01749550066

20/06/2021

Black shadle baby ❣️❣️
Frill back 💞💞
Chattogram
01749550066

14/06/2021

✔️✔️Baby
✔️✔️01749550066

14/06/2021

Insha Allah,,,,,,,,,
Up coming "quality"
Black Lahore 💘

08/06/2021

CO_ALMOND MOOKKE
RUNNING PAIRE,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,
01749550066

পাহাড়ের মাটিতে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আমের চাষ===================================পাহাড়ের মাটি ও আবহাওয়া ফল চাষের জন্য উপযোগ...
08/06/2021

পাহাড়ের মাটিতে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আমের চাষ
===================================

পাহাড়ের মাটি ও আবহাওয়া ফল চাষের জন্য উপযোগী। সারা দেশব্যাপী রয়েছে এখানকার ঊর্বর মাটিতে চাষ হওয়া কৃষিপণ্যের চাহিদা।

নতুন নতুন কৃষিজাত উদ্ভাবন যেমন সমৃদ্ধ করছে কৃষিখাতকে তেমনি পাহাড়ের মাটিতে বিদেশি ফল চাষ করে নতুন আশার আলো সঞ্চার করছে। তেমনি কৃষিতে নতুন চমক ‘সূর্যডিম’ জাতের আম।

এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম বলা হচ্ছে।

জাপানের এই আমটি খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার ধুমনি ঘাটের কাটামোড়া এলাকায় কৃষক হ্লাসিং মং এর বাগানে চাষ করেছেন।

জাপানে আমটিকে ‘তাইয়ো নো তামাগো’ বলা হয়। আবার জাপানের মিয়াজাকিতে উৎপন্ন হয় বলে মিয়াজাকি আম বলা হয়।
এছাড়া বিশ্ববাজারে এটি ‘রেড ম্যাংঙ্গো’ হিসেবে পরিচিতি রয়েছে।

জানা যায়, ২০১৫ সালের নিজের প্রায় ৩৫ একর পাহাড়ি জায়গায় স্থানীয় কয়েক প্রজাতির আমের চারা দিয়ে বাগান শুরু করেন। পরবর্তীতে ২০১৭ সালে ভারত থেকে সূর্যডিম জাতের ২০টি চারা আনেন। এখন তার বাগানে ১২০টি ছোট বড় সূর্যডিম জাতের আমের গাছ রয়েছে। যার অর্ধেক গাছে ফলন এসেছে। অনেকটা লাল বর্ণের আমটিকে ‘রেড ম্যাঙ্গো’ বলা হয়।

কৃষক হ্লাসিংম মারমা বলেন, শখের বসে অল্প কয়েকটি সূর্যডিম গাছের চারা সংগ্রহ করি। পাহাড়ের মাটি ও আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারায় পরবর্তীতে চারার সংখ্যা বৃদ্ধি করি। এখন প্রত্যেকটি গাছে ১০/১২ কেজি করে ফল হয়েছে। এখন প্রতিকেজি ৬০০ টাকা করে পাইকারী বিক্রি করছেন বলেও জানান তিনি।

উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে এটি জাপানি আম। নাম ‘তাইয়ো নো তামাগো’। এটি জাপানের মিয়াজাকিতে উৎপন্ন হয় বলে এই আমকে ‘মিয়াজাকি’ নামেও ডাকে। এপ্রিলের এই আমের আকার, আকৃতি, রং, মিষ্টতা, স্বাদ নির্ণয় করে আম নির্বাচন করা হয়। এই আম ৩৫০ গ্রাম ওজনের অধিক নয়। এই আমের স্বাদ অন্য আমের চেয়ে ১৫ গুণ। ২০১৯ সালে দেশটিতে একজোড়া আম সাড়ে ৩ হাজার ডলারে বিক্রির রেকর্ড রয়েছে। হ্লাসিং মং এর বাগানে দেশি-বিদেশি, প্রচলিত ও অপ্রচলিত মিলে মোট ১৭০ প্রজাতির গাছ রয়েছে।

খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জানান, দেশে প্রচলিত আমের তুলনায় এই আমের দাম অনেক বেশি। এটি নিঃসন্দেহে ভালো খবর যে জাপানিজ এই আমটি পাহাড়ের মাটির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পেরেছে। বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করা গেলে কৃষক লাভবান হবেন বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

08/06/2021

রসুনের গুণ ভালো করে জানুন

রসুন আমাদের দৈনন্দিন খাবারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান; এই রসুনে রয়েছে থিয়ামিন (ভিটামিন বি১), রিবোফ্লাবিন (ভিটামিন বি২), নায়াসিন (ভিটামিন বি৩), প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড (ভিটামিন বি৫), ভিটামিন বি৬, ফোলেট (ভিটামিন বি৯) ও সেলেনিয়াম। সেলেনিয়াম ক্যানসার প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে। রসুনের মধ্যে রয়েছে এলিসিন নামে এক জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা ক্যানসারসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দূর করতে কার্যকর। এই এলিসিন নামে যে কম্পাউন্ড রসুনে পাওয়া যায়, তার কারণে রসুনকে সুপারফুডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রাচীন ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে জানতে পারবেন, তখন রসুন কিন্তু শুধু বিভিন্ন অসুখ সারানোর জন্যই ব্যবহার হতো। মিসরীয়, ব্যাবিলনীয়, গ্রিক, রোমান ও চৈনিক সভ্যতায় ওষুধ হিসেবে রসুন ব্যবহারের নিদর্শন পাওয়া গেছে। এমনকি সকালে খালি পেটে রসুন চিবানোও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি
রসুনের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ একে অনেকটা ওষুধের মতোই তৈরি করেছে, যার দরুন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। খালি পেটে রসুন খেলে এই উপকার বেশি। বর্তমানে এই অতিমারি পরিস্থিতিতে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুব জরুরি, তাই প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খেতে পারেন।

রক্ত সঞ্চালনক্ষমতা বাড়ায়
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেলে রক্ত সঞ্চালনক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, যার দরুণ রক্ত বাধাগ্রস্ত হয়ে যেসব রোগের সৃষ্টি করে, তা আর হতে পারে না।

পুরুষের যৌনক্ষমতা বাড়াতেও বেশ সহায়ক
পুরুষের যৌনক্ষমতা নানান কারণে কমে যেতে পারে, সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেলে ধীরে ধীরে যৌনক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এটা নিয়ে মানুষের মধ্যে দুই ধরনের মতামত থাকলেও পুরুষের ক্ষমতার মূল উৎস হচ্ছে রক্তের সাবলীল গতি। রসুনে এই কাজ করে বলেই যৌনক্ষমতার কথা বলা হয়ে থাকে।

হৃৎপিণ্ডের শক্তিবর্ধক
যাঁরা হৃদপিণ্ডের ছোটখাটো সমস্যা নিয়ে বিব্রত আছেন, মাঝেমধ্যে বুকের বাঁ পাশে ব্যথা অনুভূত হয়, সিঁড়ি বেয়ে উঠতে কষ্ট হয়, তাঁদের জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন পানি দিয়ে গিলে খেয়ে ফেলতে হবে, এতে করে হৃদপিণ্ড শক্তিশালী হবে, রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির কারণে হৃদপিণ্ডের ব্লকগুলো আর বাড়বে না এবং ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারবে না, বুকের ব্যথা কমে যাবে, সিঁড়ি বেয়ে উঠতে কষ্ট হবে না।

উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য অনেক পথ্যের অন্যতম রসুন। শরীরের এলডিএল বেড়ে যাওয়ার কারণে রক্তচাপ বেড়ে যায়, প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন সকালে খালি পেটে খেলে উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা থাকবে না।

সংক্রমণ প্রতিরোধে
মানুষের শরীরে যেকোনো সময়ে সংক্রমণ ঘটতে পারে। সংক্রামক রোগ এমন একটি অবস্থা, যার কোনো পূর্বলক্ষণ থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেলে শরীর সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।

ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধে
ফুসফুসে বিভিন্ন কারণে সংক্রমণ হতে পারে। অ্যালার্জি সমস্যা, ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থেকে ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটতে পারে, যা থেকে মুক্তি পেতে রসুন পিষে রস খেলে সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রোধ করে, সঙ্গে হলুদগুঁড়া গরম পানি দিয়ে চায়ের মতো খেলে সংক্রমণ থাকে না। আর প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খালি পেটে খাওয়া ফুসফুসের সংক্রমণ রোধে অত্যন্ত কার্যকর।

রক্ত পরিশোধিত করে
প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খালি পেটে খেলে রক্তের পরিশোধনক্ষমতা বেড়ে গিয়ে রক্ত চলাচলে স্বাভাবিক গতি ফিরে আসে, তাতে শরীর ভালো থাকে, নিরোগ দেহের জন্য সাবলীল রক্ত চলাচল অত্যন্ত কার্যকর একটি উপায়।

ত্বক ভালো রাখে
প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খালি পেটে খেলে ত্বক ভালো থাকে, ত্বকে বার্ধ্যকের ছাপ পড়ে না, চেহারায় কোনো দাগ থাকলে কমে যায়।

শরীরে অবাঞ্ছিত ফোলা বা গোটা
অনেকের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ফোলা পিণ্ড থাকে, বাড়ে কমে না, ব্যথাও করে না, কিন্তু ফোলাটা মিশেও না, এমন ফোলা বা গোটা শরীর থেকে মুছে ফেলতে প্রতিদিন ছয়-আট কোষ রসুন সকালে খালি পেটে এবং দুপুর ও রাতে খাবার পর দুইটি করে রসুন কোষ খেলে ফোলাটা ধীরে ধীরে মিশে যাবে। অথবা দুই কোয়া রসুন হালকা করে ভেজে তা খেতে হবে।

সেল ড্যামেজ রোধ করে
রসুনে উপস্থিত অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ‘সেল ড্যামেজ’ ও ‘এজিং’ রোধ করে। ব্রেনের সেল ড্যামেজ কম হয়ে আলঝেইমারস ও ডিমেনশিয়ার মতো রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

হাড়ের শক্তি বাড়ায়
একটা বয়সের পর বিভিন্ন কারণে নারীদের হাড়ের শক্তি কমে যায়। প্রতিদিন ২ গ্রাম করে রসুন খেলে নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রায় ভারসাম্য থাকে, যাঁদের কম থাকে, তাঁদের কিছুটা বাড়ে। ফলে হাড়সংক্রান্ত সমস্যা অনেকটা কমে যায়। এমনকি যে নারীদের মেনোপোজ হয়ে গেছে, তাঁরাও নিয়মিত রসুন খেলে অনেক উপকার পাবেন।

রসুনের বিভিন্ন ডোজ হয়ে থাকে, রান্নায় ও নানা ভর্তায় রসুনের উপস্থিতি থাকে। রসুনের গুণ পেতে সকালে খালি পেটে খাওয়া উত্তম, আমাদের গ্রামবাংলায় রসুন–মুড়ি খাওয়ার একটা প্রবণতা আছে, এতে কিছু উপকার হলেও বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যায় কিছু ভালো ফল পাওয়া গেলেও সব ঔষধি গুণ পাওয়া যাবে না।

অনেকের ধারণা, অ্যাজমার জন্যও রসুন উপকারী, কিন্তু ব্যাপারটা ভিন্ন, এ ক্ষেত্রে অ্যান্টিফাঙ্গাল সক্রিয়ভাবে কাজ করে কিন্তু অ্যালার্জিক অ্যাজমা থাকলে রসুন অ্যালার্জি বাড়াতে পারে কারও কারও ক্ষেত্রে। এ ছাড়া অস্ত্রোপচারের আগে বা পরে রসুন এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শই দেন বিশেষজ্ঞরা। অনেকের রসুনে অ্যালার্জি হয়ে থাকে, আর নিয়মিত এটি খেলে যদি কোনো অসুবিধা বোধ করেন, তখন রসুন না খাওয়াই ভালো, তবে স্বাস্থ্য রক্ষায় প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি এটি নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। অনেক ধরনের রসুন বাজারে পাবেন, তার মধ্যে দেশি এককোষী রসুন সবচেয়ে ভালো।

✔️ADM Agro bd

হরিণ পালনে অভাবনীয় সাফল্য========================রয়েল বেঙ্গল টাইগারের পর সুন্দরবনের সবচেয়ে সুন্দর প্রাণীটি চিত্রা হরিণ। ...
08/06/2021

হরিণ পালনে অভাবনীয় সাফল্য
========================

রয়েল বেঙ্গল টাইগারের পর সুন্দরবনের সবচেয়ে সুন্দর প্রাণীটি চিত্রা হরিণ। যাকে কখনো চিত্রল হরিণ, চিত্র মৃগ, চিতল নামে ডাকা হয় স্থানীয়ভাবে। উপমহাদেশীয় হরিণ প্রজাতিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর এই চিত্রা হরিণ। এদের মায়াবি চাহনি সত্যিই চিত্তাকর্ষক।

চিত্রা হরিণ বিভিন্ন পার্ক কিংবা চিড়িয়াখানায় দেখা গেলেও খামারি পর্যায়ে পালনের কথা শোনা যায়নি কখনো। কিন্তু সেই অসাধ্য কাজটি করে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছেন বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার রাজিহার গ্রামের জেমস মৃদুল হালদার।

উপজেলা সদর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার উত্তরের এই গ্রামে গড়ে উঠেছে বিভাগের একমাত্র চিত্রা হরিণের খামারটি। বলা চলে, বরিশাল বিভাগের একমাত্র গ্রাম যেখান এখন চিত্রা হরিণের পদচারণায় মুখর।

লাজুক স্বভাবের অথচ চঞ্চল প্রকৃতির এ হরিণের দলবেঁধে ঘুরে বেড়ানো দেখতে প্রতিনিয়ত এ খামারে আসছেন অসংখ্য মানুষ। তবে বাণিজ্যকভাবে হরিণ পালনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন এই খামারি।

২০১০ সালে রাজিহার ইউনিয়নের রাজিহার গ্রামে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আলো-শিখার পরিচালক জেমস মৃদুল হালদার শখের বশে ব্যক্তিপর্যায়ে দু’টি চিত্রা হরিণ পালন শুরু করেছিলেন। শুরুতে তিনি একটি পুরুষ ও একটি মেয়ে চিত্রা হরিণ রাজশাহী থেকে কিনে আনেন।

https://youtu.be/5jM1V7zWe3Q

কিন্তু রাজশাহী থেকে আনা হরিণ দু’টি এক সপ্তাহের মাথায় মারা যায়। তবে কিছুদিন পরেই হরিণ পোষার নেশায় বগুড়ার শিয়ালী গ্রামের এক খামারির কাছ থেকে মৃদুল সাহা আরো দু’টি হরিণ কিনে আনেন। পরিবহন খরচসহ ওই দুটির দাম পড়ে প্রায় লাখ টাকা।
চিত্রা হরিণ।

কিছুদিন পর হরিণ বাচ্চা প্রসব করে এবং বছরে বছরে হরিণের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ব্যক্তিপর্যায়ে হরিণ পালার শখ গিয়ে ঠেকে খামারিতে। আর সেই খামারে গেলো প্রায় ১০ বছরে কখনো ২০, কখনো ২৫ কিংবা কখনো এর চেয়েও বেশি হরিণ বিচরণ করে বেড়িয়েছে একসঙ্গে। তবে এ বছর খামারে রয়েছে ১৬টি হরিণ।

খামারির মালিক জেমস মৃদুল হালদার জানান, চিত্রল হরিণ পোষা সংক্রান্ত নীতিমালা-২০০৯ অনুমোদনের পর শখের বশে হরিণ পালার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়। ২০১০ সালে দু’টি হরিণ সংগ্রহ ও পালন শুরু করি। কয়েকমাস পরেই সে হরিণ দু’টি বাচ্চা প্রসব করলে ভালোলাগা বেড়ে যায়। এরপর ধীরে ধীরে ব্যক্তিপর্যায় থেকে খামারি পর্যায়ে চলে যাই। অর্থাৎ, ১০টির বেশি হয়ে যায় হরিণের সংখ্যা। বর্তমানে খামারে ১৬টি হরিণ রয়েছে, তবে ২০১৮ সালে ২৬টি হরিণ ছিল খামারে। ৮টি দান করা হয়েছে এবং ২টি মারা গেছে।

রোগ বালাইয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, হরিণের তেমন কোনো রোগবালাই নেই, তাই পালনটা সহজ। শুধু হরিণের হার্টঅ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা একটু বেশি থাকে, তারপরেও গেলো প্রায় ১০ বছরে আমার খামারে মাত্র দু’টি হরিণ মারা গেছে। আবার আমার কাছ থেকে হরিণ নিয়ে গাজীপুর, রাজবাড়ী ও গোপালগঞ্জের তিনজন হরিণ পালন শুরু করেছেন। তার মধ্যে গাজীপুরের হরিণগুলো দু’টি বাচ্চাও দিয়েছে। আবার বরিশালের দুর্গাসাগরে দর্শনার্থীদের জন্য দু’টি হরিণ আমার এই খামার থেকেই দান হিসেবেই দেওয়া।

খাবারসহ আনুষঙ্গিক খরচের বিষয়ে তিনি জানান, হরিণ সব কিছু খায় না। বিশুদ্ধ পানি ছাড়া চিত্রা হরিণ অন্য কোনো পানি পান করে না। এদের খাবারের তালিকায় রয়েছে গমের ভূসি, ডালের ভূষি, গুঁড়া সয়াবিন, মালঞ্চ-কলমি পাতা। এছাড়া কেওড়া ফল ও বাঁধাকপিও খেতে দিচ্ছি হরিণগুলোকে।

লালন-পালনে বিশেষ নজর রাখতে হয় জানিয়ে তিনি বলেন, এজন্য আলাদা লোক রাখতে হয়েছে। ৪০ শতাংশ জমির ওই খামারটিতে মাঠের বাইরে আলাদা বসার ঘর করতে হয়েছে হরিণের জন্য। সুন্দরবন ছাড়া এ অঞ্চলে কেওড়া গাছ পাওয়া যায় না, সেই গাছ আমাকে লাগাতে হয়েছে।

খাওয়া-দাওয়া ও পরিচর্যায় গেলো প্রায় ১০ বছরে বহু পুঁজি খেটেছে জানিয়ে তিনি বলেন, বাণিজ্যিক অনুমোদন অর্থাৎ হরিণ বিক্রির অনুমোদন না দেওয়ায় এ খাতে এখনো কোনো আয় নেই। তবে হরিণ যে দান করা হয় সেখান থেকে উপহার হিসেবে অনেকেই টাকা-পয়সা দেন।

তিনি বলেন, প্রতিমাসে লালন-পালনে হরিণগুলোর পেছনে বর্তমানে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা খরচ আছে, আর এ খরচ শুধু শখের বশে পালন করি বলেই বহন করছি। যদিও পালন করে বড় করা একটি হরিণ জবাই করে এর মাংস খাওয়াটাও মুশকিল। কারণ এক্ষেত্রে উপযুক্ত কারণ (বয়স্ক কিংবা অসুস্থতা) দেখিয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে অবহিত করে অনুমতি আনতে হয়।

এর বাইরে হরিণের বাচ্চা হলেও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে অবহিত করতে হয়। প্রতিবছর একেকটি হরিণের জন্যে আগে ১শ টাকা করে দিতে হলেও ২০১৮ সাল থেকে ১ হাজার টাকা করে দিতে হচ্ছে সরকারকে। এছাড়া ১৫ শতাংশ ভ্যাট। নতুন লাইসেন্স করা, নবায়ন করা সবকিছু মিলিয়ে দিন দিন খরচ বাড়ছে।

হরিণ বন্যপ্রাণী হলেও গবাদিপশুর মতো পোষ মানে জানিয়ে মৃদুল হালদার বলেন, আমার খামারে সর্বোচ্চ ৭ বছর বয়সী আর সর্বনিম্ন ২ মাস বয়সী হরিণ রয়েছে। যার মধ্যে অনেকগুলোই গৃহপালিত প্রাণীর মতো কাছে আসছে, তাদের শরীরে হাত দেওয়া যাচ্ছে, আদর করা যাচ্ছে। তবে বেশি মানুষ দেখলে হরিণগুলো একটু ঘাবড়ে যায়, তাই বাধ্য হয়েই খামারের সীমানা প্রাচীরে দু’টি স্তর করতে হয়েছে। তবে সবমিলিয়ে সৌখিন হলেও হরিণ পালন করা খুবই সহজ।

জেমস মৃদুল হালদারের দাবি, যেহেতু চিত্রা হরিণ পোষ মানে, সে কারণে বিলুপ্তি ঠেকাতে গবাদিপশুর মতো এর খামারের অনুমোদন দেওয়া এবং বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া উচিত সরকারের। তা না হলে যে হারে দেশে বনভূমি কমে আসছে, তাতে চিত্রা হরিণ একদিন সত্যি সত্যিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, খামারের অনুমোদনের পাশাপাশি অঞ্চলভিত্তিক চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া উচিত। কারণ প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকরা হরিণের রোগ-বালাই সম্পর্কে তেমন কিছুই জানেন না। আবার একটা হরিণ ধরার জন্য গাজীপুর নয়তো ঢাকা চিড়িয়াখানা থেকে লোক আনতে হয়। সে ক্ষেত্রে এসব সমস্যার সমাধানে অঞ্চলভিত্তিক জনবল নিয়োগও দেওয়া উচিত।

সবকিছু মিলিয়ে হরিণ যাতে সবাই পালন করতে পারে সেজন্য নীতিমালা শিথিল করা, ট্যাক্স কমানো এবং লাইসেন্স গণহারে দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।

প্রাণিবিজ্ঞানী ও সরকারি ফজলুল হক কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সাবেক প্রধান ড. অধ্যাপক গোকুল চন্দ্র বিশ্বাস বাংলানিউজকে বলেন, কুকুর-গরু-ছাগল সবকিছুই সভ্যতার বিবর্তনে একটি নিয়মের মধ্যে থেকে আজ পোষ্য ও গৃহপালিত। তেমনি হরিণ যদি পোষ মানে সেটা অবশ্যই ভালো। তবে এর আগে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সুষ্ঠু পরিকল্পনার প্রয়োজন। হুট করেই বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাওয়া যাবে না। এজন্য বিস্তর গবেষণা, আলোচনা ও সময়ের প্রয়োজন।

তবে ব্যক্তিগত পর্যায়ে হরিণ পালন কিংবা খামার করার বিধিবিধান এখন অনেক সহজ করা হয়েছে বলে দাবি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

#হরিণ #হরিণপালন #চিত্রাহরিণ #খামার #কৃষি #কৃষিখামার #বাংলাদেশেরকৃষি

25/05/2021

ماشاءالله وتبارك الرحمن💓
ولا حول ولا قوة إلا بالله 💝

Shallow baby
22/05/2021

Shallow baby

06/05/2021

☞এলমন্ড ব্লাড শেইক মুক্ষি
☞হাটহাজারী চট্টগ্রাম
☆০১৭৪৯৫৫০০৬৬

30/03/2021

#পেশ‌ওয়ারি
রানীং, কফি কালার
হাটহাজারী চট্টগ্রাম
01749550066

19/03/2021

🖤🖤 Black Peshawari
🏔🏔 Running paire
💒💒 Hathajari chattogram
🤳🤳 01749550066

💘هذا من فضل ربي💘ماشاء الله وتبارك الله          💕  💕                    💕  💕
17/03/2021

💘هذا من فضل ربي💘ماشاء الله وتبارك الله

💕 💕
💕 💕

15/03/2021

Running
Hathajari chattogram
01749550066

New Adult Longface female
12/02/2021

New Adult Longface female

12/02/2021

ماشاءالله وتبارك الرحمن

========Adoption Post =========Red Ash bar Lahore Male Fresh quality   01749550066
12/02/2021

========Adoption Post =========

Red Ash bar Lahore Male
Fresh quality
01749550066

❣️❣️❣️❣️💜💜💜💜🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
05/12/2020

❣️❣️❣️❣️
💜💜💜💜
🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩

04/12/2020

কুত্তায় দেশটা ভরে গিয়েছে

Address

Hathazari
Chittagong
4330

Telephone

+8801749550066

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ADM LOFT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ADM LOFT:

Videos

Share

Category



You may also like