নিসর্গ - Nisarga সদস্য'দের পরিচর্যায় পুরান ঢাকা তথা ঢাকা দায়রা জর্জ কোর্ট প্রাঙ্গণ বর্তমানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং কবুতরের বিচরণ ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে যার আংশিক চিত্র এই ভিডিওতে ফুটে উঠেছে।
কবুতরের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় নিসর্গ সদস্যরা এখন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে পৃথিবীর বিভিন্ন মেগা শহরগুলোতে যেমন কবুতরের অভয়ারণ্য আছে ঠিক তেমন একটি কবুতরের অভয়ারণ্য থাকবে আমাদের প্রাণের শহর ঢাকার বুকেও।
এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দরকার সবার সহযোগিতা। সহযোগিতা বলতে কেউ যেনো শিকার করতে নাহ পারে মোট কথা চলতে পথে যদি চোখে পড়ে কেউ এদের সমস্যা তৈরি করছে তাদের প্রোটেস্ট করা। সাধ্যমত খাবার ব্যবস্থা করা। সংরক্ষিত এলাকা হওয়ায় জর্জ কোর্টের উপরে শুধুমাত্র নিসর্গ সদস্য'দের যাতায়াতের অনুমতি রয়েছে তবে আপনারা চাইলে কোর্টের স্টাফ রুমে খাবার রেখে যেতে পারেন কিংবা আমাদের টেক্সট করেও খা
ঝড় কিংবা বৃষ্টি অপেক্ষারত শান্তির পায়রা ও পাখিগুলো। ❤️
পাখির বন্ধু পুলিশ!
মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস জেলার পাঁচটি উপজেলায় ৩৯টি স্থাপনায় পাখিদের অবাধ বিচরণে পাঁচ হাজার মাটির কলস ও বাঁশের তৈরি বাসা বানিয়ে দেওয়ার কাজ করছেন। এসব বাসায় ২০-২৫ হাজার পাখি বাস করতে পারবে বলে মনে করছেন তিনি।
তিনি টেলিফোনে দ্য ডেইলি স্টারকে বলেছেন, ‘পুলিশ লাইন্স, পুলিশ সুপারের বাসভবন, পুলিশ পার্কসহ শহরে পাখিদের আনাগোনার স্থানগুলোতে পাখিদের অভয়াশ্রম তৈরিতে ব্যস্ত আছি।’
পাখিদের সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাসের সখ্যতা গড়ে ওঠে গত মার্চে করোনার সময়। করোনার কারণে শহরের খাবারের দোকানগুলো বন্ধ হয়ে গেলে বিপাকে পড়ে সেখানকার শত শত পাখি।
তিনি বিষয়টি লক্ষ্য করলেন যে, এসব পাখিরা প্রতিদিন শহরের বিভিন্ন হোটেল, কনফেকশনারির আশেপাশে ভিড় করে থাকতো। সকালেই রাস্তজুড়ে থাকতো পাখিদের কিচিরমিচির।
সেসময় তিনি শহীদ হাসান চত্বরে পাখিদের মাঝে-মধ্যে খাবার দিতে শু
অফিস থেকে ফেরার পথে খেয়াল করি কতগুলা শালিক একসাথে খুব ডাকাডাকি করতেছে। একটু সামনে এগিয়ে গিয়ে দেখি একটা শালিক মাটিতে পড়ে মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে ওর পাশে কয়েকটা শালিক ডাকাডাকি করতেছে।
পাখি পালার অভিজ্ঞতা থাকায় বুঝতে দেরী হলো না পাখিটা হিট স্ট্রোক করেছে। সাথে সাথেই পাখিটাকে তুলে নিয়ে এসে ওর গায়ে বেশ কিছুক্ষণ পানি ঢালী আলহামদুলিল্লাহ কিছুক্ষণ পর পাখিটা সুস্থ হয়ে উড়ে যায়।
অতিরিক্ত মাত্রায় গরম পড়ায় আমাদের নিজেদেরও হিট স্ট্রোক থেকে সাবধানে থাকতে হবে।
পোষ্ট ক্রেডিট Rubaiyat Azam ভাই। অনেক অনেক ভালোবাসা 💚
আমরা চাইলেই এই জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বাসার বারান্দা ও ছাদের উপর পাখিদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে পারি। পাখির ডাকাডাকিতে যেহেতু আমরা কিছুটা হলেও শান্তি খুঁজে পাই তাহলে এইটুকু কাজ কিহ আমরা করতে পারি নাহ????