04/03/2024
যে সকল ভাইয়েরা কবুতরের রোগ নিয়ে চিন্তিতো।কিনবা কবুতরের বিভিন্ন রোগ নিয়ে ভুগছেন তাদের জন্য ছোট একটা সাজেশন। আমি অনেক ভালো ফলাফল পেয়েছি তাই জন্য সাজেশন টা দিলাম।২ টা বছর এই নিয়ম মেনে আসছি। আল্লাহ্ রহমত একটা কবুতরের রোগ এর সম্মুখীন হতে হয় নি।
প্রতি ৩ মাস পর পর কৃর্মি র্কোস করাবেন।
তার কয়েক দিন পর ভিটামিন AD3 E ওষধ টা দিবেন তা হলে ডিম বাচ্চা প্রবলেম থাকলে ঠিক হয়ে যাবে।ঘর থেকে কখনও বাচ্চা ফুরাবে না।
সপ্তাহে ৩ দিন গ্রিট দিন
আর নতুন কবুতর হাট বাজার বা অন্য কারোর লফ্ট থেকে কিনে আনে নিজের কবুতর এর সাথে রাখবেন না।কম করে ৩ দিন আলাদা রাখতে হবে।কবুতর বাসায় আনার ১ দিন পর পটাশের পানি দিয়ে গোসল করায়ে রোদে শুকিয়ে তার ১ দিন পর এক সাথে করতে পারেন।
আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো যে খাবার ই খাওয়ান না কেন। খাবার শুকনা এবং ধুলা মুক্ত থাকতে হবে।ধুলা যুক্ত খাবার খাওয়ালে কোনো দিন রোগ ফুরাবে না।
১ জন ও যদি এই পদ্ধতি ব্যবহার করে সারা জীবন মনে করা লাাগবে।
সৌজন্য : তাজিমুল ইসলাম প্রিয়।