RS Falcon Loft

RS Falcon Loft pigeon buy & sell

22/10/2023

Adult Femal
Good quality
Dhaka Mirpur-1
01673068545

08/02/2023
ব্লু সো কিং ৫পর নরআন্দালুসিয়ান ৫পর মাদিলোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।01913-513634
08/02/2023

ব্লু সো কিং ৫পর নর
আন্দালুসিয়ান ৫পর মাদি
লোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।
01913-513634

এন্দালুসিয়ান ব্লাড লাইন।সো কিং মাদি ৪পর।লোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।01913-513634
01/02/2023

এন্দালুসিয়ান ব্লাড লাইন।
সো কিং মাদি ৪পর।
লোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।
01913-513634

ঠোকর মাষ্টার।👑ব্লু সো কিং ৫পর নরলোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।01913-513634
01/02/2023

ঠোকর মাষ্টার।👑
ব্লু সো কিং ৫পর নর
লোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।
01913-513634

01/02/2023

ঠোকর মাষ্টার।👑
অনেক কষ্টে তার ভিডিও করা।
ব্লু সো কিং ৫পর নর
লোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।
01913-513634

24/01/2023
ব্লাক সো কিং ৪পর মাদিব্লু সো কিং ৪পর নরলোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।01913-513634
21/01/2023

ব্লাক সো কিং ৪পর মাদি
ব্লু সো কিং ৪পর নর
লোকেশন মিরপুর ১ ঢাকা।
01913-513634

ব্লু শোকিং বেবি (জিরো পর মাদি)।মিরপুর ১ ঢাকা।01913513634.
13/11/2022

ব্লু শোকিং বেবি (জিরো পর মাদি)।
মিরপুর ১ ঢাকা।
01913513634.

26/07/2020

কবুতরের ডিম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা যারা কবুতর পালেন সবার জেনে রাখা উচিত এ বিষয় গুলি।

সাধারনত ১০ পর ঝড়ার পর জোড়া দিলে ৮-১৫ দিনের মধ্যে কবুতর ডিম পাড়ে। ( ব্যতিক্রম হতে পারে)। ডিম পাড়ার ১-২ আগে মাদি কবুতর ডিম পাড়ার জন্য হাড়িতে বসে থাকে, আর যদি ছাড়া কবুতর হয় তাহলে নর মাদি উভয়ই মিলে খড় কুটা, পাতা, গাছের ছোট ডাল দিয়ে বাসা তৈরী করে এবং মাদি সেই বাসায় বসে থাকে। কবুতর সাধারনত বিকালে বা সন্ধার পর ডিম পাড়ে। প্রথম ডিম পাড়ার ১ দিন পর দ্বীতিয় ডিমটি পাড়ে। ডিম পাড়ার পর ১৭-১৯ দিন নর মাদি উভয় কবুতর মিলে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়।

আমাদের যা করনীয়ঃ

১> ডিমের জন্য কবুতরকে একটি পরিস্কার হাড়ি দিন। হাড়িতে কাপর বা ঝুট বা খড় বা কুরা বা ভুসি মধ্যখানটা একটু নিচু রেখে সমান ভাবে বিছিয়ে দিন, তবে কাপর বা ঝুট হলে ভাল হয় কারন খড় বা কুরা বা ভুসিতে পোকা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।

২> অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই ডিম পাড়ার তারিখ লিখে রাখবেন।

৩> প্রথম ডিমটি পাড়ার পর একটি প্লাস্টিকের ডিম দিয়ে কবুতর যে ডিমটি পেড়েছে তা সরিয়ে ফেলুন। মনে রাখবেন এটা খুব জরুরি।

৪> দ্বীতিয় ডিমটি পাড়ার পর প্রথম ডিমটি হাড়িতে দিয়ে প্লাস্টিকের ডিমটি সরিয়ে ফেলুন। দুটি ডিম একসাথে তা দেয়া শুরু করলে দুটি বাচ্চা বাচার সম্ভবনা ৮০% বেড়ে য়ায়। কারন প্রথম ডিমটি বেশির ভাগ সময়ই নর বাচ্চা থাকে আর আগে ফুটার কারনে বাচ্চার সাইজটা বড় হয়ে যায়। তাই স্বাভাবিক ভাবেই পরের বাচ্চাটি আকারে একটু ছোট থাকে। এই ছোট বড়র কারনে বড় বাচ্চাটি বেশি খাবার পায় এবং ছোট বাচ্চাটি কম খাবার পাওয়ার কারনে দুর্বল হয়ে এক সময় মারা যেতে পারে। তাই সবসময় দুটি ডিম একসাথে তা দিতে দিন।

৫> অনেক সময় কবুতর পাতলা খোসাযুক্ত ডিম পাড়ে। এই ডিমে সাধারনত বাচ্চা হয় না। আর এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। প্রথমবার ডিম পাড়ার সময় এমন হতে পারে। আর ডিম পাড়ার আগে যদি কবুতর ভয় পায় তাহলেও অনেক সময় এরকম ডিম পাড়ে। ভিটামিনের অভাবজনিত কারনেও এটা হতে পারে। পাতলা খোসা যুক্ত একটা আর একটা যদি স্বাভাবিক ডিম হয় তাহলে পাতলা খোসার ডিমটি ফেলে দিন না হলে এটা ফেটে গিয়ে ভাল ডিমটিও নস্ট হয়ে যেতে পারে। মোট কথা পাতলা খোসার ডিম চোখে পড়া মাত্র সরিয়ে ফেলুন আর ফেলে দিন।

৬> অনেক সময় কবুতর তিনটি ডিম পাড়ে। তবে তিন নাম্বার ডিমের সাইজটা আকারে ছোট হবে। বেশির ভাগ সময়ই তিনটি বাচ্চাই ফুটে। তবে বাচ্চা ফুটার পর বিষেশ যত্ন নিতে হয় তিনটি বাচ্চাকে টিকিয়ে রাখার জন্য।

৭> অনেক সময় চারটি ডিমও দেখতে পারেন। তবে এতে খুশি হওয়ার কিছু নাই। কারন এই ডিম গুলি একটাও ফুটবে না। দুইটা মাদি যখন জোড়া মিলে তখন চার ডিম পাড়ে। আর চার ডিম দেখলে কনফার্ম হবেন জোড়ার দুইটাই মাদি।

৮> ডিম পাড়ার ৪-৫ দিন পর ডিম দুটি টর্চ বা আলোতে নিয়ে পরিক্ষা করুন ডিম জমছে বা ফার্টেইল হয়েছে কিনা। যদি দেখেন ডিমের মধ্যে শিরা বা রগের মত দেখা যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন ডিমগুলি ফার্টেইল বা এতে বাচ্চা হবে। আর যদি দেখেন ডিমের কুসুম দেখা যাচ্ছে বা ডিমের ভিতরে কোন পরিবর্তন হয় নাই তাহলে এই ডিমে বাচ্চা হবে না। তখন এই ডিম ফেলে দিন এতে কবুতর আবার ডিম পাড়ার জন্য দ্রুত তৈরী হবে।

৯> ডিম চেক করার সময় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করুন। ডিমে বসা কবুতর কোন কারনে বিরক্ত হলে খুব রাগত থাকে এবং যে কোন মুল্যে ডিম রক্ষার চেস্টা করে।

১০> যখন ডিম চেক করবেন তখন হাড়িতে বসা কবুতরের বুকের নিচে হাত দিয়ে কবুতরটা সরিয়ে হাড়িটা বের করে নিয়ে আসুন। খুব সাবধানে ডিম নাড়াচাড়া করবেন। ভুলেও ডিমে ঝাকি দিবেন না। চেক করা হয়ে গেলে সাবধানে হাড়িটা যথাস্হানে রেখে দিন।

১১> ষোলো দিনে ডিমগুলি আরেকবার চেক করুন। যদি ডিমের ভিতরের বাচ্চা সুস্হ থাকে তাহলে ডিমটা কানে দিলে কট কট শব্দ সুনতে পাবেন (ব্যাতিক্রম হতে পারে)।
ডিম গুলি রাখার আগে ভেজা নেকড়া বা ঝুট দিয়ে মুছে দিতে পারেন এতে ডিমের খোসা নরম হবে এবং খুব সহজে বাচ্চা ডিম থেকে বের হতে পারবে।

১২> যদি আপনি দ্বীতিয় ডিম দেয়ার তারিখটি ধরেন তা হলে সতেরতম দিনে ডিমে বাচ্চা ফুটার কথা। আর বাচ্চা ফুটার সময় একটু বিশেষ নজর দেয়া দরকার। অনেক সময় কবুতর ডিমের খোসা সরায় না, এ ক্ষেত্রে এ কাজটা আপনাকে করতে হবে, খোসা গুলিকে হাড়ি থেকে সরিয়ে দিন। খালি খোসার কারনে বাচ্চার মৃত্যু ঘটতে পারে।

১৩> অনেক সময় বাচ্চা ডিম থেকে বের হতে পারে না এ ক্ষেত্রে আপনাকে বিশেষ ভুমিকা নিতে হবে এবং খুব আলতো করে ধরে ধিরে ধিরে ডিমের চারিদিক গোলাকার ভাবে ভেংগে বাচ্চাটিকে বের করতে হবে আর বাচ্চা বের হবার পর এর নাভি এন্টিসেপটিক জাতিয় ঔষধ দিয়ে মুছে দিন, এতে নাভিতে ইনফ্যাকশনের সম্ভবনা অনেক কমে যাবে।

১৪> হাত দিয়ে ডিম থেকে বাচ্চা বের করার সময় যদি দেখেন কুসুম এখনো বাহিরে বা রক্ত বের হচ্ছে তাহলে ঐ অবস্হায় ডিমটা রেখে দিন ৬-৮ ঘন্টা পর বাচ্চাটি আবার ডিম থেকে বের করে নিন।

১৫> অসাবধানতার কারনে যদি কখনো ডিমের উপরি ভাগ ফেটে যায় কিন্তু ডিমের পর্দা ঠিক থাকে তাহলে চিন্তার কিছু নাই সাদা টেপ ফাটা যায়গায় লাগিয়ে দিন আর মনে রাখবেন যত কম টেপ ব্যবহার করবেন ডিমে বাচ্চা জমার সম্ভবনা তত বেশি। যদি ডিমের পর্দা ফেটে যায় তাহলে ঐ ডিম ফেলে দিন।

পরিশেষে একটা কথা না বললেই নয়। আমাদের অনেকেরই একটা ভুল ধারনা আছে ডিমে হাত দিলে বা ভিজে গেলে ডিম নস্ট হয়ে যায়। এটা সম্পুর্ন ভুল ধারনা। যদি কখনো ডিম ভিজে যায় তাহলে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ডিমটি কবুতরের নিচে দিয়ে দিতে পারেন তবে ডিমটি যদি অতিরিক্ত সময় পানির মধ্যে থাকে তাহলে ডিমটি নস্ট হয়ে যেতে পারে।

এটা সম্পুর্ন আমার মতামত এর সাথে হয়তো অন্য কারো ভিন্নমত থাকতে পারে আর সেটা কমেন্টস এ জানালে কৃতজ্ঞ থাকব।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Collected

02/07/2020

নতুন কবুতর প্রেমি ভাইয়েরা কিভাবে শুরু করবেন ?

কি ধরনের বা জাতের কবুতর পালবেনঃ-
কবুতর পালনের ৩টি স্তর আছে, যেমন –
#ক) প্রথম স্তর/ পর্যায় = এই স্তরে একজন নতুন পালক নতুন ভাবে কবুতর অবস্থাই কবুতর পালন শুরু করেন। এই অবস্থাকে কঠিন অবস্থা বলা হয়। কারন এই পর্যায়ে একজন নতুন খামারে বেশি ঠকে থাকেন।
/*/এই অবস্থাই যে কবুতর দেখা হয় সেটাই ভাল লাগে। আর তাই ফাটা বেজাতের, মিস ক্রস, যেমন ইচ্ছে তেমন কবুতর সংগ্রহ করে খামার ভরিয়ে তুলেন। যে কবুতরের দাম ৫০০ টাকা তা ১০০০ টাকা দিয়ে এভাবে দুই গুন ৩ গুন দামে কবুতর কেনেন।
/*/আর কিছু অসাধু ব্যাবসায়ি ও খামারি এই সুযোগের অপেক্ষাতেই থাকেন। এই স্তর এর পালক অনেক সময় তার কেনা সব কবুতরই কিছু দিন পরে হারাতে বসেন। কারন তিনি জেনে না জেনে সুস্থ কবুতর যথাযথ জ্ঞানের অভাবে সাধারন চিকিৎসা দিতে বার্থ হন। ফলে সুস্থ কবুতর অসুস্থ ও পরে অসুস্থ কবুতর মারা যায়।
/*/ তাই এই স্তরের পালকদের প্রতি আমার অনুরধ থাকবে, আগে কবুতর পালন শিখতে হবে। আর এর জন্য প্রথমে লক্ষা,সিরাজি, হোমার,এই ধরনের কবুতর পালন করে হাত জস/পাকাতে হবে। কারন সৌখিন কবুতর দেশি/গিরিবাজ কবুতরের মত না এগুলোর রোগবালাই একটু বেশিই হয়।

#খ) দ্বিতীয় স্তর/ পর্যায়ঃ-
এই পর্যায়ে একজন খামারি কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকে। আর তার ভুলের কারনে নিজের প্রতি ও তাকে যারা ঠকিয়েছে তাদের প্রতি একটু বিরিক্ত বোধ করে। অনেকেই পালন ছেড়েই দেন।
/*/আর অনেকেই পুরান ভুল সুধরানর জন্য ফাটা বা বেজাতের কবুতর গুলোকে বিক্রি করেই হোক, বা দান করেই হোক, বা জবাই করেই হোক খামার থেকে এক প্রকার তরিঘরি করে, আবার নতুন করে তৈরি করার পরিকল্পনা করে থাকে।
/*/ যা তাকে আরেকটি ভুল পথে পা বাড়ায়। আর যেহেতু আগে অনেক দাম দিয়ে ফেলেছেন তাই এই স্তরএ কম দামে ভাল কবুতর কিনতে যান। ফলে দ্বিতীয় বারের মত ভুল করে বসেন।
/*/আর যেহেতু এই স্তরের খামারি রিং সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না। আর এই সুযোগে সেই সকল ব্যাবসায়ি ও খামারি নিজের সরবরাহকৃত রিং, সেই অলিক রিং বলে চালিয়ে দেয়।
/*/আর আমদানিকৃত কবুতর কিনে ১ বছরেও ডিম না পেয়ে হতাশায় ডুবে যান।
/*/ তখন খামার করবে না ছাড়বেন, এই ধরের দোটানায় থাকেন। আমার এই পর্যায়ের খামারির প্রতি অনুরোধ, রিং বা আমদানিকৃত কবুতরের পিছনে না ছুটে। ভাল মারকিং, ও জাতের কবুতর সংগ্রহ করুন।

#গ) তৃতীয় স্তর/ পর্যায়ঃ
এই স্তর এর খামারি অনেক কাঠ খড় পুরিয়ে, রোদেজলে থেকে, অনেক ঠক খেয়ে,অনেক ভালবাসার ও পছন্দের কবুতর হারিয়ে। খাঁটি খামারি হয়ে যান।

/*/আর এই পর্যায়ের খামারি চিনতে শিখেন সেই সব কবুতর ব্যাবসাই ও ঠকবাজদের। আর চিনতে শিখেন আসল রিং আর কোনটা নকল। কোনটা আমদানিকৃত আর কোনটা লোকাল। তিনি জানতে শিখেন আমদানিকৃত কবুতর কিনে কি করতে হবে।
/*/ আর এই পর্যায়ের কবুতের পালক বা খামারি যদি একটু নিজের বিচার বুদ্ধি খাটায় তাহলেই তারা একজন সফল খামারি হতে পারবেন। আপনি
/*/যে স্তরের খামারি হন না কেন অল্প পালেন কিন্তু ভাল জাতের কবুতর পালেন।
৯) ফসটার কবুতর তৈরিঃ
কিছু কবুতর আছে যারা নিজেদের ডিম বা বাচ্চা নিজেরাই করে আর কিছু দামি কবুতর তারা এটা করতে পারে না। তাদের দেহের গঠন এর কারনেই হোক বা অন্য কারনেই হোক, এসব কবুতরের ডিম তা দিবার জন্য বা বাচ্চা তুলা ও বাচ্চা পালনের জন্য কিছু শক্ত সামর্থ্য কবুতর রাখতে হয়। আর এটা করতে হয়।
এক জোড়ার জন্য দুই জোড়া ফসটার। যেমনঃ পটার, স্ত্রেসার,কিং,জ্যাকবিন ইত্যাদি ডিম ফস্টারিং করলে ভাল। এক্ষেত্রে ডিম দিবার ও চালার তারিখ মনে রাখতে বা লিখে রাখতে হবে। আর এর পার্থক্য ২-৩ দিনের ব্যাবধানের বেশি যেন না হয়।
১০) কবুতরের খাবারঃ কবুতরের খাবার একজন খামারির জন্য অন্যতম উপাদান। একজন খামারি কি খাবার দিবেন বা একজন খামারি কিভাবে খাবার সংরক্ষণ করবেন তার উপর তার সফলতা ও বার্থতা নির্ভর করে থাকে।
/*/কারন কবুতরের অধিকাংশ রোগ ও ব্রিডিং ক্ষমতা এই খাবারের উপরি নির্ভর করে। একজন খামারি শুধু গম বা ধান দিয়ে তার দায়িত্ব সারতে পারবে না।
/*/অনেকেই আছেন যে ব্যাবসার চিন্তা মাথাই থাকে বলে, খাবারের পিছনে বেশি খরচ করতে চান না।
যাতে তার ব্যাবসার ক্ষতি না হয়।
/*/কিন্তু ব্রিডিং কম ও ডিম না ফুটা বা বাচ্চা ভাল মত না হবার কারনে যে তার কত ক্ষতি হচ্ছে তিনি সেটা মনে রাখেন না।

Collected......

Address

Dhaka
DHAKA1216

Telephone

+8801913513634

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RS Falcon Loft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to RS Falcon Loft:

Videos

Share

Category


Other Pet Services in Dhaka

Show All