10/10/2020
মোঃ জাবেদ ইকবাল এস্টেট এন্ড ফোর ডিপার্টমেন্ট
কর্পোরেট অফিসঃ ঢাকা আহসান মঞ্জিল, ব্রাঞ্চ অফিসঃ আফসানা টাওয়ার
রেন্ট কোর্টঃ সদর ঘাট, কোর্ট কাচারী
উকিল চেম্বারঃ গুলশান-২, ঢাকা-১২১২।
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
ভ্রাম্যমান কোর্টের নোটিশ ও নির্দেশ
সদয় অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, মোঃ জাবেদ ইকবাল এস্টেটের উপার্জিত টাকা দ্বারা মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিম খানার জীবিকা নির্বাহ করে। হাসপাতালে অসুস্থ রোগীদের সেবা দান করেন এবং যাকাত ফাউন্ডেশনে সহায়তা করা হয় এবং বর্তমানে সরকারের উন্নয়নমূলক কাজে ইনভেস্টমেন্ট সেক্টরে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং সরকারী কোষে রেখে সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন এবং তাদের পরিবারের সহায়তার কাজে ব্যয় হয়। এটা বাংলাদেশে কল্যানের জন্য বৃহৎ এক ইনভেস্টমেন্ট সেক্টর। কিন্তু বর্তমানে মহামান্য সুপ্রীম কোটে নির্দেশানুযায়ী। এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশ রত্ন শেখ হাসিনর নির্দেশ অনুযায়ী ইকবাল ইস্টেটের ভাড়া দেওয়ার নির্দেশ থাকার পরও সমগ্র বাংলাদেশ নবাব এস্টেট, বসাক এস্টেট, শ্রীফলতলী এস্টেট, ভাওয়াল এস্টেট এবং কাশেম পুর ইস্টেটের উপর মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশে যতটুকু জমি দেওয়া হয়েছে। তাহার উপরে যাহারা বসবাস করিতেছেন এবং আপনারা যাহারা আছেন। আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, ২০২০ জানুয়ারী হতে আমরা ইকবাল এস্টেটের অফিস কর্পোরেট অফিস আহসান মঞ্জিল এবং ব্রাঞ্চ অফিস আফসানা টাওয়ার যোগাযোগ করে ভাড়ার আইনের বৈধতা ঠিক রেখে এগ্রিমেন্ট দ্বারা ইকবাল এস্টেটের জমির উপর বৈধভাবে বসবাস করিবেন। অন্যথায়, আমাদের ভ্রাম্যমান কোর্ট আপনাদের কাছে আসিতেছে। আপনারা যাহারা সরকারি পক্ষ জমি অধিগ্রহন করে রেখেছেন। তাহারা দয়া করে বর্তমান আইন অনুযায়ী আমাদের পাওনা পরিশোধ করিবেন। এবং বেসরকারী খাতে যাহারা যেখানে আছেন আপনাদের ভাড়ার জন্য এগ্রিমেন্ট না থাকে তাহলে আপনাদের উপর যত দিন যাবৎ দখলে আছেন। তাহার সাথে মামলার খরচসহ জেল, জরিমানা ধার্য্য হইবে। আপনাদের কে গ্রেফতার করা হবে।
উপরোক্ত পাওনা পরিশোধের নিমিত্তে কর্তৃপক্ষ লাখেরাজ নবাব স্যার মোঃ জাবেদ ইকবাল, বাহাদুর ইস্টেট এন্ড ফোর ডিপার্টমেন্ট ।
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দয়া করে শেয়ার পোষ্ট করুন সরকারকে সহায়তা করুন